এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pinaki | 67.210.179.5 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০৬:২৪452405
  • ফেভিকাকু মনে হয় ইসি মেম্বার। ;-)
  • kallol | 115.242.152.219 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০৮:০৭452406
  • ফেভি - এর মধ্যে কোন কোনটা গুল্প, একটু জানা যাবে?

    একটা অত্যাশ্চর্য নিয়ম আমাদের আমলে (না,না, আমি যদুবংশীয় নই। তবে ৭৭-৮০ প্রায় আমার ঘরবাড়ি ছিলো) ছিলো - মেয়েদের হোস্টেলে সন্ধ্যে ৭টার পর গেট বন্ধ হয়ে যেতো। তারপর কোন ছাত্রীকে ঢুকতে দেওয়া হতো না। সেটা নাকি তার শাস্তি। তার মানে, সন্ধ্যে ৭টার পরে হোস্টেলে থাকা ছাত্রীদের হোস্টেলের বাইরে থাকাটা 'কতৃপক্ষ' অপরাধ বলে মনে করতেন। পরে শুনেছি ওটা বেড়ে রাত ১০টা হয়েছিলো। তা, যে কান্ডোটা করা অপরাধ, তার শাস্তি কি করে সেই অপরাধটাকেই আরও বেশী মাত্রায় ঘটাতে বাধ্য করা হতে পারে? সন্ধ্যে ৭টার পর বা রাত ১০টার পর হোস্টেলের বাইরে থাকা যদি অপরাধ হয়, তবে সারারাত অপরাধীকে হোস্টেলের বাইরে থাকতে বাধ্য করাটা কেমন শাস্তি!!! তাকে হোস্টেলে ঢুকতে দিয়ে তারপর শাস্তি দেওয়া যেতে পারে। সেটা 'কতৃপক্ষ' কিছুতেই বুঝতেন না। কোন কোন গার্ড (সবাই নন) দয়া করে গেট খুলে দিতেন। তাদের দয়া কিসে জাগতো, সে আর লেখার মতো নয়, ভুক্তভোগীরা জানেন।

  • mita | 173.73.20.220 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১১:০২452407
  • কল্লোল, আমাদের সময়ে রাত আটটায় গেট বন্ধ হোতো রে। সুমন্তর লেখা পড়ে মনে হল, কিছুই বদলাই নি এই এতোগুলো বছরেও।
  • nyara | 203.83.248.37 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১১:২২452408
  • প্রায় পনেরো বছর পরে ক্যাম্পাসে ঢুকে দেখলাম সিএলের সামনের মাঠ - যা আমাদের সময়ে পোড়ো মাঠ হয়ে থাকত, খালি সংস্কৃতির সময়ে ম্যারাপ বেঁধে সেজে উঠত - এখন গ্রীন জোন না কী একটা নাম নিয়েছে। চমৎঅকার ঘাস-ফেলা লন। ছেলেপুলেরা বসে আড্ডা মারছে বা প্রেম করছে। পজিটিভ ইমপ্রুভমেন্ট।

    ঐখান দিয়ে একটু এগিয়ে আগে যেখনে দুখীনিদশার অ্যালামনি বিল্ডিং ছিল, সেখানে নতুন বিল্ডিং। মাঠের চারধারে নতুন ফেন্স। বাঁধান হয়েছে কার-পার্কিং-এর জন্যে। পজিটিভ।

    তবে সুমন্তর লেখা পড়ে মনে হল পলিটিক্স বদলায়নি। ভাল লেখা। ছবিটা ধরা পড়েছে।
  • Tim | 173.163.204.9 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১১:৪৭452409
  • সুমন্তর লেখাটা ভালো হয়েছে। বেশ ডিরেক্ট লেখা, ছবিটা স্পষ্ট বোঝা যায়। প্রবন্ধের মাঝে মাঝে ইমোটিকন ভাল্লাগে নি।

    একটা বিশ্ববিদ্যালয় কিভাবে চলবে সেটা বেশিরভাগ (যদি না সমস্ত হয়, ব্যতিক্রম আমার জানা নেই, তবে থাকতে পারে) ক্ষেত্রেই একদল শিক্ষক এবং সমতুল্য বেতনভুক কর্মচারী ঠিক করে থাকেন। তারাই নিয়ম বানান, ব্যবহার করেন। ক্যাসিনোর মতই এখনকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলিকে "হারানো" মুশকিল। অন্যদিকে, সারাদিন বিক্ষোভ, ক্লাস, পড়াশুনো শিকেয় তুলে (অযৌক্তিক, প্রধাণত: সময় নষ্ট করার অছিলায়) আন্দোলনেরও উদাহরণ আছে। তো, প্রশ্নটা সেই ফাইন লাইনের, যার দুদিকে দাঁড়িয়ে দুপক্ষ কাজ করবে। সেইটা বুঝে ও মেনে চললেই আল ইজ ওয়েল। সিস্টেমটাই এমন ফালতু যে জনতার বিবেক ও অন্যান্য গুণাবলীর ওপর ভরসা করতে হয়। সেইসব না থাকলেই সিস্টেম ভেঙে পড়েছে ও পড়বে।
  • Mohammed Raihan Ferdous | 212.76.66.96 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৫:০৯452410
  • যিসু মোহাম্ম'দ র লেখা টা দরুন লেগেছে,চালিয়ে যান
  • bb | 117.195.183.227 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৬:৫৭452411
  • অতন্ত বাজে লাগল যাদবপুরের লেখাট।একেবারেই ভারসাম্যহীন কতকগুলি anecdotal example দেওয়া হয়েছে যার কোন ভিত্তি নেই। ছাত্ররা যে অনিয়মগুলি করে থাকেন তার কোন উল্লেখই নেই এই প্রবন্ধে। এই রকম একপেশে লেখা বরং গুল্প বলে নতুন বিভাগে দেওয়া হোক।
    এই সব প্রবন্ধ যিনি লিখছেন, বিদেশের ইউনিতে গেলে সেই লোকই সমস্ত নিয়ম মেনে চলেন।তখন কিন্তু ব্যক্তি স্বাধীনতা ইত্যাদির দোহাই দেওয়া যায় না।
    আমরা বাঙালীরা সাধারণত বড় বেশী কর্তৃপক্ষের কী করা উচিত এই নিয়ে মাথা ঘামাই, আমার নিজের কি করা উচিত সে বিষয় ছেড়ে। এই লেখাটি সেরকম একটি বালখিল্য লেখা।
  • nyara | 203.83.248.37 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৮:৩২452412
  • বিবির সঙ্গে অনেকটাই একমত। বিশেষত: 'আমরা বাঙালীরা সাধারণত বড় বেশী কর্তৃপক্ষের কী করা উচিত এই নিয়ে মাথা ঘামাই, আমার নিজের কি করা উচিত সে বিষয় ছেড়ে' - এই অংশর সঙ্গে। কাজেই ছাত্র-শ্রমিক-কর্মচারীদের ইউনিয়ন করা অধিকার বন্ধ বন্ধ করা হোক। কোঅর্ডিনেশন কমিটি নিজের কাজ করুক।

    পুলিশ স্টেটে এরকমই হয়।
  • sda | 117.194.197.163 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৯:১১452413
  • আচ্ছা একটা বিষয়ে আমার ফান্ডা একটু ক্লিয়ার করা হোক - কলেজ ক্যাম্পাস (অর্থাৎ ক্লাশরুম , মাঠ এই সব) কি কলেজ আওয়ারের বাইরেও ছাত্রদের বিচরনের উদ্দেশ্যে তৈরি ? বেশিরভাগ কলেজ বা অফিসে তো নির্দিষ্ট সময়ের পর থাকার নিয়ম নেই , এক ই নিয়ম যাদবপুরের ক্ষেত্রে কেন মানা হবে না ?
    আমাদের ছোট প্রাইভেট কলেজেও বহিরাগতদের নাম- ঠিকানা লিখে ঢোকার নিয়ম আছে। যাদবপুরের মাঠে দলবল নিয়ে যে কোন সময় ঢুকে নেশা করা যায় , কেউ কিছু বলে না।
  • a x | 99.53.143.225 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৯:৫৩452415
  • হাইলি কলেজ আওয়ারের বাইরেও। মহাদেবী বিড়লা টাইপ কলেজে কি হয় অবশ্য জানিনা।
  • Arpan | 122.252.231.10 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২০:০৫452416
  • :-)
  • sda | 117.194.201.74 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২০:২৬452417
  • আই আই টি কেজিপি তেও বেশ স্ট্রিক্ট সিকিউরিটি আছে। বহিরাগতদের নাম লিখিয়েই ঢুকতে হয় , আর সন্ধ্যের পর মাঠে বসলে সিকিউরিটি হুড়ো দেয়। ওখানেও বাওয়াল শুরু হল বলে !
  • roks | 203.110.247.221 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২০:৩৬452419
  • ইসে, খড়্‌গপুরে রাত এগারোটার পরে কাউকে ঢুকতে হলে নাম লেখাতে হয়, তা নয়তো যারা স্টিকার ছাড়া গাড়িতে করে ঢোকে তাদের নাম লেখাতে হয়। অবশ্য, বাইক না থামিয়ে "স্টুডেন্ট!' বলে চলে গেলেও হয় :)
    আর, মাঠে বসলে তো কিছু বলে না! প্রায়ই বসি তো, একবার টর্চ মেরে দেখেছিলো, তাতে আমরাও তার মুখের ওপর ঐ টর্চটাই মেরেছিলাম। ব্যাস, শোধবোধ হয়ে গেছলো :)
  • Arpan | 122.252.231.10 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২০:৩৬452418
  • সদা, তোমার প্রশ্নের সাধাসিধা উত্তর হল যাদবপুরে নাইটে ক্লাস হয়। এখন কে দিবাবিভাগ আর কে নৈশ, তাহলে তো সন্ধের পরে বেছে বেছে আলাদা করতে হয়। যা দিঙ্কাল এইবার শুরু করলেই হয়।
  • sda | 117.194.201.74 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২০:৫৮452421
  • ক্যাম্পাসে রাত ৯ টা বা ১০ টা র পর থাকতে না দিলে অন্যায়টা কি সেটাই মাথায় ঢুকলো না। সান্ধ্য বিভাগের ক্লাশ শেষের পর যদি ক্যাম্পাস ছেড়ে চলে যেতে বলা হয় তাহলে ছাত্রছাত্রী দের আপত্তি টা কোথায় ? না কি ঘাসে শুয়ে শুয়ে মদ - গাঁজা খাওয়ার সুবিধাটা চলে যায় ? এ তো ঐ তিন বুদ্ধু র মত হচ্ছে - প্রফেসররা খারাপ, পরীক্ষা খারাপ, সিলেবাস খারাপ - আর কলেজের ছাদে বসে রাম খাওয়া ভালো ! কোন ছাত্র নেশার ঘোরে ঝিলে ডুবে মারা গেলে তো আবার বাওয়াল হবে।
    এতদিন চলে এসেছে বলে মেনে নিলে কিন্তু অনেক কিছুই মেনে নিতে হয় !
  • yoda | 59.164.98.106 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২১:১৬452422
  • খড়প্পুরে নামধাম লিখিয়ে ঢুকতে হচ্ছে পড়ে কচি বিষম খেয়েছিলাম।
  • pinaki | 67.210.179.5 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২১:৪৯452423
  • দুনিয়ার সমস্ত ভালো ইউনিভার্সিটি বা ল্যাবে ২৪ ঘন্টা কাজ করা/ থাকার সুযোগ আছে। যাদবপুরে রাতে কাজ করার সুযোগ না থাকাটা তার ব্যাকওয়ার্ডনেস হিসেবে গণ্য করা উচিৎ। তবে সেক্ষেত্রে ইনস্ট্রুমেন্ট চুরি টুরি অ্যাভয়েড করতে গেলে ডিপার্টমেন্টের গেটে ক্যামেরা লাগানো যেতেই পারে। কিন্তু মাঠে বা গ্রীণ জোনে ক্যামেরা লাগানোটা হাস্যকর শুধু নয়, অত্যন্ত ঝাঁটের। মাঠে বসে আমি রাজনৈতিক মীটিং করছি না চুমু খাচ্ছি - তোর বাবার কি বে?

    পড়ে রইল বাইরের লোক ঢোকার প্রশ্ন। ক্যাম্পাসে বাইরের লোক তো ঢুকবেই। কলেজের ছাত্রদের বন্ধুরা ঢুকবে, বাবা মারা ঢুকবে, অমি এক্স স্টুডেন্ট হিসেবে কেবল নস্ট্যালজিয়া চেরিশ করতে কিছু বন্ধুকে নিয়ে বিকেলে হাওয়া খেতে ঢুকতে পারি। কেন পারব না? সব সময় আমার কারুর সাথে দেখা করতেই ঢুকতে হবে? ডিপার্টমেন্টের ভিতরে বা অফিসের ভিতরে ঢোকাটা রেস্ট্রিক্ট করাই যেতে পারে। কিন্তু তাই বলে ক্যাম্পাসে? আম্রিকায় বহু ভালো ইউনিভার্সিটির তো ওরকম কোনো দেওয়াল ঘেরা ক্যাম্পাসই নেই। তারা সিকিওরিটি সামলাচ্ছে কিভাবে?
  • sda | 117.194.201.74 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২২:০৭452424
  • কেজিপি তে গত জানুয়ারিতে গিয়েছিলাম একটা সেমিনারে, নাম রেজিস্টার করেই ঢুকিয়েছিল। অবশ্য নিয়মিত ছাত্রদের জন্য অন্য ব্যবস্থা থাকতেই পারে।
  • tatin | 70.177.55.6 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২২:১৪452427
  • আমাদের ইউনির মধ্যে দিএ একটা বড়ো রাস্তা গ্যাছে, যেটা শহরের একটা ইম্পর্ট্যান্ট রাস্তা- ফলে নাম লেখানোর কেস করতে গেলে অন্যসব বন্ধ হতে হবে- তবে ডে আওয়ারে ঐ রাস্তার বাইরে ইউনিভার্সিটির মূল অ্যাকাডেমিক এরিয়ায় গাড়ী ঢোকনোয় কিছু বিধিনিষেধ আছে, লোক ঢোকানোয় নেই।
    আইয়াইটী কানপুরের ক্যাম্পাসেও দেখেছিলাম গাড়ী ঢোকানোতেই নাম এϾট্র ক্রতে হয়, পদাতিক-সাইকেল/রিক্সা আরোহীকে নয়। অ্যাকাডেমিক এরিয়া তো ২৪x৭ খোলা থাকে।

    ইন ফ্যাক্ট, ৭টা বা ৮টার পরে স্টুডেন্টদের ঢোকা আটকে দিলে অ্যাকাডেমিক লাইফও টানা যায় না।
  • sda | 117.194.201.74 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২২:১৪452426
  • পিনাকী দা :
    বাইরের লোক অবশ্যই ঢুকবে, কিন্তু একটা বেসিক সিকিউরিটি তো থাকা উচিত, যেমন কার্ড দেখা ,নাম ঠিকানা লিখে রাখা। ধরুন আমি মাঠে ঢুকে চাট্টি এন টেন খেয়ে পটল তুল্লাম। ঝক্কি তো কলেজের ঘাড়েই পড়বে।
  • pinaki | 67.210.179.5 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২২:৪৭452429
  • সদা, সেটা যেকোনো জায়গাতেই হতে পারে। নাম লিখিয়ে ঢোকার পরেও কেউ এন টেন খেয়ে পটল তুলতে পারে। তাই না? ক্যাম্পাস মানে স্কুল নয়। ধরে নেওয়া হয় এখানে আসা ছাত্রছাত্রীরা ডিসিপ্লিনের প্রাথমিক শিক্ষাটা স্কুল থেকে পেয়ে এসেছে। তাই স্কুল লেভেলে বাধ্যতার মধ্যে দিয়ে যে শিক্ষাটা দেওয়া হয় - সেটা ক্যাম্পাসে করলে তা আসলে পিছন দিকে হাঁটা।
  • Mohammed Raihan Ferdous | 212.76.66.96 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২২:৫৮452430
  • @ লা জ'ওয়াব দিল্লি: এক্স'ট্রা কোচ-৩ --শমিক দাদা আপনার লেখাটা খাসা, একি কাহিনী শোনালেন এ যে আফ্রিকার জঙ্গলের বর্বরতাকেও হার মানায়, মহান ভারতের এই অবস্থা!
  • pinaki | 67.210.179.5 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২৩:০৫452431
  • ফেসবুকের ছড়াটা গোলা। :-) কে লিখেছে?
  • sda | 117.194.201.74 | ১১ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২৩:১৯452432
  • আমার মনে হয়, ছাত্রছাত্রীদের অধিকারে হস্তক্ষেপ করা আর স্বেচ্ছাচারীতায় বাধা দেওয়া , এই দুটোকে এক করে দেখা হচ্ছে। আমার নিজের ও ছাত্রদশা ঘোচেনি এখনো , তবুও মাঝে মাঝে মনে হয় একটা ন্যূনতম শৃঙ্খলার ও দরকার আছে। আমাদের ক্যাম্পাসে স্মোকিং নিষিদ্ধ। আমরা বাইরে বেরোনোর খাটনি বাঁচাতে আড়ালে- আবডালে টেনে আসি। এটাকে একট অ্যাডেড ফিচার হিসাবেই দেখি। কোনদিন যদি এটাও বন্ধ করে দেয় , তাহলে বাইরে গিয়েই খাবো- ম্যানেজমেন্টকে ঘেরাও করবো না নিশ্চয়ই। কারন কলেজে ঢোকার সময় এই নিয়ম দেখেই অ্যাডমিশন নিয়েছিলাম।
    এখন ব্যাপারটা দাঁড়িয়ে গেছে এরকম , রাস্তায় কেউ গাড়িচাপা পড়লেই আগে ড্রাইভারকে নামিয়ে ক্যালানোর আয়োজন হয় , ভুল টা কার ছিল না দেখেই - ঠিক তেমনই যে কোন কারনে বাওয়াল দেওয়ার জন্যই কলেজ কতৃ পক্ষই একটা সফ্‌ট টারগেট হয়ে দাঁড়িয়েছে।
    এই পার্টিকুলার বিষয়টিতে যদ্দুর মনে হয় অভিভাবকরা কলেজকেই সমর্থন করবেন!
  • saif | 180.149.12.254 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০২:৪০452433
  • thanksforurposts.
  • a x | 143.111.22.23 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০৬:১৮452434
  • ইয়ে, সদা বাবু বোধহয় ভুলে গেছেন কলেজে সাধারণত ১৮ 'র পরে লোকজন পড়তে যায়। এখানে অভিভাবক ইত্যাদি আসছে কিভাবে? গার্জেন কল হবে?
  • pi | 72.83.80.105 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০৬:৫৯452435
  • সদাবেটা, জে উ র ক্যাম্পাস মানে তো শুধু ক্লাশরুম, ল্যাব, আপিস না, হোস্টেল আর প্রফদের কোয়ার্টার এইসব ও এক ই তো এক ই জায়গায়। রাত্রে ক্যাম্পাসে বিচরণ বন্ধ করা নিয়ে তোমাদের কলেজের তুলনা টানলে যে অন্য আরো অনেক প্রবলেম হ্যাজ :)
    আর আমিও বুঝলাম না, নাম লিখিয়ে ঢুকলে এন টেন খেয়ে আর কেউ ঝিলে ঝাঁপ দেবে না ( কেউ দিয়েছে বলে অবিশ্যি জানিও না :)) বা ছাদে রাম খাবে না বুঝি ? :)
    আচ্ছা,কেউ যদি অলরেডি এগুলো খেয়ে ঢোকে ? গেটে একটা নারকোটিক বা অ্যালকোহল ডিটেক্টর লাগালে কেমন হয় ? :)
  • Samik | 122.162.75.159 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১০:২৯452437
  • সুমন্তর লেখাটা পড়লাম। যাই হোক, ব্যক্তিগত মতামত, একটা অন্যায়কে জাস্টিফাই করার প্রচেষ্টা বলে মনে হল আমার।

    যাদবপুরে যে ক্লোস্‌ড সার্কিট ক্যামেরা বসানোর কথা উঠেছে, সেটা কল্‌ অফ্‌ দা টাইম বলেই আমি মনে করি, এবং যা যা সিকিওরিটি মেজার নেওয়া হচ্ছে, আমি ব্যক্তিগতভাবে তাকে সমর্থন করি। সেটাকে "ছাত্রছাত্রীদের মাঠে বসার অধিকার' বা "ছাত্রছাত্রীদের চুমু খাবার অধিকার'-এ হস্তক্ষেপ বলে বিষয়টাকে ঘোরানোর চেষ্টাটা টিপিক্যাল "বাঙালি' পলিটিক্সেরই একটা অঙ্গ।

    সদার কথার রেশ টেনে বলি, বহিরাগত তো পরের কথা, আমি কেজিপির ছাত্র ছিলাম যখন, কলকাতা এক্সটেনশন সেন্টারে পড়তাম, সেই আমাকেও কেজিপি ক্যাম্পাসে ঢোকবার সময়ে সিকিওরিটির মুখে পড়তে হয়েছিল। আই কার্ড দেখিয়ে তবে ঢুকতে পেয়েছিলাম। নামধামও রেজিস্টার করতে হয়েছিল। একবার নয়, যতবার কেজিপি ক্যাম্পাসে গেছি, ততবারই।

    কলেজের ছাত্রছাত্রী হলেই নিজের সদ্যপ্রাপ্ত অধিকারবোধের ঝাঁপি খুলে তার প্রত্যেকটি এক্সারসাইজ করে ফেলতে হবে, আমি এই স্কুলের ছাত্র নই। শিক্ষায়তনে কিছু রেস্ট্রিকশন থাকে, নিরাপত্তার স্বার্থে, পড়াশোনার স্বার্থে, সেটা থাকা উচিৎ বলেই আমি মনে করি। মাঠে বসে কেউ রাম ভডকা খেল কি সহপাঠিনীকে চুমু খেল, সেটা তার গণতান্ত্রিক অধিকারের মধ্যে পড়তেই পারে, কিন্তু কলেজের মাঠটা সেই উদ্দেশ্যে তৈরি হয় নি। কলেজ কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে, তার ফুল রাইট আছে সেখানে সিসিটিভি লাগানোর। ওটা ছাত্রদের পৈতৃক সম্পত্তি নয়। গাঁজা ভডকা বা চুমু খাবার জন্য আশা করি কলকাতায় বা শহরতলিতে অনেক মাঠ আছে। অনেক ঝোপ আছে ঝোপ কেস করার জন্য।

    ইসি-র ডিসিশন খুব খারাপ, তার নিন্দে করে একটা বুবুভা বেরিয়ে যেতে পারে, কিন্তু তাতেই উল্লিখিত ঘেরাও বা সো-কল্‌ড অবস্থান বিক্ষোভ যে খুব খারাপ সেটা কিন্তু কোথাও মেনশন করা নেই। বরং সেটা জাস্টিফাই করা হয়েছে "আমরা তো ঘেরাওড্‌ প্রফেসরদের জন্য এই মিষ্টি আনতাম, ঐ রুমালি রুটি আনতাম।' এইসব বলে।

    কী বলব, আমি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রাজনীতির চর্চার ঘোর বিরোধী, এটা সম্পূর্ণই আমার ব্যক্তিগত মত। অনেকেই আমার সাথে একমত হবেন না। কিন্তু পড়াশোনার জায়গায় রাজনীতি করাটা আমি ভীষণভাবে অপছন্দ করি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন