এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • bb | 117.195.166.93 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১১:১৬452438
  • শমীক কে একটা বড় হাতের ক। এই কথাটাই আমি বলতে চেয়েছি। আমার লেখাতে আমি ইচ্ছে করেই রাজনীতির কথাটা এড়িয়ে ছিলাম, আর এই জন্যই ন্যাড়ার মন্তব্যের উত্তর দিইনি।
    কে কার সঙ্গে কি করছে দেখার জন্য ক্যামেরা বসান হচ্ছেনা। নিরাপত্তার জন্যই বসান হচ্ছে। এর মধ্যে অন্য কোন রাজনীতি কেন আনা হচ্ছে ?
    এই সব ক্যাম্পাসে অন্যদের বাস বলে গুলিয়ে দেবার চেষ্টা কেন, যাদের বাস তাদের প্রতিবাদ করতে দিন না, ছাত্ররা কেন করছে? অন -আবাসিক ছাত্রদের আবাসিকদের সঙ্গে থাকার নিয়মের বিরোধিতা কেন? এই সব নিয়ম তো সুরক্ষার জন্য দরকার। নাকি আমেরিকা হলে ঠিক আছে, কিন্তু আমাদের তৃতীয় বিশ্বের দেশে হলেই প্রতিবাদ!!!
  • sda | 117.194.202.96 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১১:৩৫452439
  • a_x :
    ১৮ বছর হোক কি ২৮ বছর , পড়াশোনার খরচটা জদ্দিন অভিভাবকরা দিচ্ছেন, তদ্দিন তাদের সম্পূর্ন অধিকার থেকে যায় কলেজ মাঠে মিটিং বা গাঁজার ঠেক নিয়ে মাথা ঘামানোর।
    আর সাবালক হয়েছি - এটা যদি কলেজমাঠে মদ খেয়ে বা চুমু খেয়ে প্রমান করতে হয় , তাহলে .......
    নরেন্দ্রপুর R.K mission এ আমার অনেক বন্ধু পড়ে , কি জানি তাদের তো দেখে বা কথা শুনে সাবালক ই মনে হয় !
  • sda | 117.194.202.96 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১১:৫৭452440
  • পাইদিদি :
    পৃথিবীর কোন অফিসে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় ঢুকতে দেয় (except police station :D) ? আমি একটাই জিনিস বুঝছি না , কলেজ ক্যাম্পাস বলে অতিরিক্ত সুবিধা দাবি করা হচ্ছে কেন ? গোটা দেশে যদি প্রকাশ্যে নেশা করা খাওয়া নিষিদ্ধ হয়, তাহলে কলেজ ক্যাম্পাস কেন ছাড় পাবে ?
    কতৃপক্ষের হাজারটা দোষ আছে মানছি। কিন্তু এই জটিলতার পিছনে ছাত্রদের অবদান গুলো ও তুলে ধরা উচিত ছিল। সরকারী প্রতিষ্ঠান বলে যা ইচ্ছে করবো , এই মেন্টালিটি টা পরিবর্তন করা উচিত। কর্তৃপক্ষ শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রন করলে কত কাজ হয় সেটা র‌্যাগিং বিরোধী আইন দেখিয়েছে। আগে যে সব কলেজের নামের সঙ্গে র‌্যাগিং কথা টা এক নিশ্বাসে উচ্চারন করা হত , সেই সব কলেজে এখন অনেক কমে গেছে র‌্যাগিং। নিয়মের অপপ্রয়োগ যে হচ্ছে না তা নয় , তবে সব মিলিয়ে আমাদের মত "নাবালক" ছাত্র রা খুব খুশি।
  • Tim | 173.163.204.9 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১২:১২452441
  • সদা,
    অভিভাবকরা পয়সা দিচ্ছেন সেটাই বা কিকরে জানা গেল? আর পয়সা দিলেই বুঝি অধিকার তৈরী হয় ঠিক ভুল নির্ণয় করে দেওয়ার?

    শমীকের কিছু পয়েন্টে একমত। একটা ক্যাম্পাস, যেখানে মোটামুটি আইন মেনে বেশিরভাগ কাজকর্ম হয়, সেখানে নিরাপত্তার খাতিরে ক্যামেরা কেন, এক্স রে মেশিনও বসতে পারে। যতক্ষণ না সেটা প্রাইভেট স্পেসে উঁকি মারছে। যাদবপুরের ক্ষেত্রে সেটা মনে হয়না ইস্যু। সুতরাং ক্যামেরা বসার ব্যাপারটায় আপত্তি নেই।
    কিন্তু অন্য একটা জায়গায় আপত্তি আছে। যেহেতু অলরেডি আম্রিকার কথা উঠেই গ্যাছে, তাই সেই সূত্র দিয়েই বলি। আম্রিকায় সমস্ত ইউনিভার্সিটিতে গ্র্যাজুয়েট রিপ্রেসেন্টেটিভ থাকে, যাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কথা বলার অধিকার আছে (খাতায় কলমে)। কিন্তু কাজে কিস্যু হয়না। খুব বেসিক কিছু কিছু অসুবিধে (ইউনির পলিসির সূত্রে তৈরী হওয়া অসুবিধে) নিয়ে একটু কথা বলতে যেতেই নানাপ্রকারে মুখ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ও হয়। দুটো স্পেসিফিক কেস বলছি। এক, ইউনির বেহিসেবী খরচের ভার ছাত্রছাত্রীদের ঘাড়ে ফেলা। ২৫ মিলিয়ন ডলার খরচ করে একটা পার্কিং লট বানিয়ে সেই টাকাটা পুরোটাই ছাত্রছাত্রীদের ( স্টাফদের রেহাই দিয়ে) উপর উসুল করা হয়েছে। প্রতিবাদ করতে যাওয়ায় প্রথমে পাতি কাটিয়ে দেওয়া হয়, ও পরে বাবা-বাছা করে থামিয়ে দেওয়া হয়। হেলথ ইনশিওরেন্স নিয়ে যাতা হয় , কিছু বলতে গেলেই বিভিন্নভাবে চাপ দেওয়া হয় চুপ করার জন্য। অবশ্যই, এখানে তো ধমক চলেনা, নানারকম ম্যানেজিং টেকনিক আছে। তাতে বেশ কাজও হয়, আর কোন সংগঠন না থাকায় সমস্ত ক্ষোভই কয়েকদিন পরে উবে যায়। যদুপুরের সিস্টেমটা খুবই খারাপ সন্দেহ নেই, কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একেবারেই কোন প্রতিবাদী কণ্ঠ না থাকলে সেটাও খুব স্বাস্থ্যকর না। ডিসিপ্লিন খুবই ভালো জিনিস, দুপক্ষেরই সেটা থাকা উচিত।
  • sda | 117.194.205.116 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১২:৩৬452442
  • টিমদাদা :
    আজ্ঞে । হয়। জদ্দিন বাবা র হোটেলে আছি , তদ্দিন ঠিক - ভুলের ব্যাপারটা হোটেল মালিকের ঘাড়েই ছেড়ে দেওয়া উচিত। নিজে বাড়ি বানাবো যখন , তখন ছাদে বসে কোকেন খাই কি ড্রয়িংরুমে জনসভা অর্গা করি, কারোর কিছু বলার থাকবে না।
    একটু ভেবে দেখুন, আপনার ছেলে - মেয়ে যদি আঠারোর জন্মদিনটি পেরিয়ে ই বলে যে কাল থেকে বিড়িটা ঘরে বসেই খাবো আর সে¾ট্রাল পার্কের বদলে নিজের ঘরটাকেই ইউজ করবো, মেনে নিতে পারবেন তো? পার্সোনালি নেবেন না প্লিজ , আমি শুধু বলছি প্রবলেম টা দুই দিক দিয়েই দেখতে।
  • Arpan | 122.252.231.10 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১২:৫৮452443
  • এ কী রে ভাই! নিজের টিউশনের পয়সা দিয়েই তো পড়াশোনার খরচা চালাতাম। বাবার থেকে এক পয়সাও নেইনি।

    আর বাড়িতে বিড়ি তো সেকন্ড ইয়ার থেকেই খেতাম। বাবা ডেকে বলেছিল আজেবাজে ব্র্যান্ড না খেতে আর পাড়ায় না খেতে (যাতে কাকু-জেঠুরা আঘাত না পান)। সেদিক থেকে তো বাড়িতে খাওয়াই তো বেস্ট। :-)
  • Tim | 173.163.204.9 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৩:০৪452444
  • হ্যাঁ ভাই, আম্মো প্রবলেমটার অন্যদিকটাই দেখতে বলছি। বাবা-মার পয়সায় পড়াশুনো করলেই যদি সমস্ত অধিকারবোধ জলাঞ্জলি দিতে হয়, তাইলে কি পড়বে, কোথায় পড়বে, আদৌ পড়বে কিনা সেগুলোও তাঁরাই ঠিক করতে বসলে আপত্তি করবে না নিশ্চই? ছেলে বা মেয়ে অন্য কিছু পড়তে চায়, বাবা চান ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুক, এরম সিচুয়েশন কিন্তু প্রচুর তৈরী হয়।
    আরেকটা পয়েন হলো, এই গন্ডির বাইরেও একদল ছাত্রছাত্রী আছে, তারা খুব কম বয়স থেকেই , এই ধরে নাও চোদ্দ পনেরো বা আরো কম, নিজেদের পয়সায় পড়াশুনো করে। তাহলে কি ধরে নেবো তারা নিজেদের পয়সায় পড়ছে, অতএব তারা আঠেরো পেরোলে নির্বিঘ্নে সাবালকত্ব এক্সারসাইজ করতে পারে? এবং এই দুই বা ততোধিক শ্রেণীর ( অ্যান্ড যেজন আছে মাঝখানে, অর্থাৎ পার্শিয়াল নিজের পকেট থেকে) জন্য কি বিভিন্ন নিয়ম ফলো করা হবে?
  • Tim | 173.163.204.9 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৩:০৬452445
  • অপ্পনকে ক্যাল। শুধু শুধু টাইপ করালো। :-(
    ঘুমোতে যাই। কাল আরো কিছু লিখবো।

  • pi | 72.83.80.105 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৩:০৭452446
  • বিদ্যাসাগর আজ বেঁচে থাকলে খুশি হতেন খুব। স্বর্গ থেকে আশীর্বাদ করছেন নিশ্চয়। :)
  • Tim | 173.163.204.9 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৩:১০452448
  • তোমাকে? কেন তুমি কি চটি পাল্টেছো? ;-)
  • pi | 72.83.80.105 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৩:৩১452449
  • বাপ মায়ের অমতে প্রেম ট্রেম করাও নিশ্চয় দারুণ অপরাধ :(
    আর, কলেজেও এক্কেবারেই প্রেমে পড়া টড়াও এক্কেরে উচিত না। কলেজটা আফটার অল, শুধু পড়ার জন্য।

    আর একটা কথা এই আলোচনায় আসছেই না। শুধু প্রাইভেসির ব্যাপার ই না। ক্যামেরার পিছনে খরচটাও একটা বড় পয়েন্ট। যেখানে একটা ব্যাহারযোগ্য টয়লেট তৈরি করা যায়না, খাবার জলের ব্যবস্থা করা যায় না(এবং আরো কত কী করা যায় না তার লিস্টির জন্য
    সুমন্তর লেখা দ্রষ্টব্য ), সেখানে এই ষোল লাখ দিয়ে সিসিটিভি .... যাগ্গে, যে দেশে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ বিশ শতাংশ, শিক্ষা আর স্বাস্থ্য তার অর্ধেক আর এক দশমাংশ, সেখানে অবিশ্যি ঠিক ই আছে।
  • nyara | 122.172.167.190 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৪:১৮452450
  • ষোল লাখ টাকায় ঠিক কটা সিসিটিভি বসবে? তাই দিয়ে যাদবপুর ক্যাম্পাসের কত পার্সেন্ট কভার করা যাবে?

    আর যাদবপুর কর্তৃপক্ষের যতটা, কর্মচারী আর ছাত্রছাত্রীদের ঠিক ততটাই। সব ট্যাক্স-পেয়ার মানি। অল্প কিছু ছাত্রছাত্রীদের থেকে বা প্রজেক্ট থেকে আসে। যারা বলছেন কর্তৃপক্ষর যেখানে খুশী সিসিটিভি লাগানোর অধিকার আছে, তার নিশ্চয়ই উদ্বাহু হবেন যদি পরের বছর বাথ্রুমে বাথ্রুমে সিসিটিভি লাগানো হয়। সিসিটিভি লাগানো নিয়ে আমার কোন ইশ্যু নেই, ইশ্যু হল প্রথমত: কনসেন্সাস না নেওয়া, দ্বিতীয়ত: নিরাপত্তার আরও যে লো-হ্যাঙ্গিং ফ্রুট আছে, সেগুলোর ব্যবস্থা না করে আই-ওয়াশ করা। সিসিটিভিতে নিরপত্তাও হবে না, মাঠে গাঁজা-মাল-চুমু খাওয়াও কমবে না, বাইরের লোকের ঢোকাও বন্ধ হবে না।

    দেশে প্রাইভেসি, ইন্ডিভিজুয়াল স্পেস এসবের কনসেপ্টটাই নেই। কাজেই নিরাপত্তার নামে যা খুশী করা যায়। 'ওরে নিরাপত্তা রে!' বলে লোকে চোখ ঠার দিতে পারে। এইভাবে ফান্ডামেন্টাল রাইটসকে কাঁচকলা দেখিয়ে টাডাও চলে, সিসিটিভিও চলে।
  • ranjan roy | 122.168.207.204 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৪:২৫452451
  • আমার চোখে সাবালকত্ব অর্জনের একটিই মাপকাঠি। আমার কাজের দায়িত্ব আমি নিজে নিচ্ছি কি না। ব্যস্‌!
    নাবালকদের কাজের দায়িত্ব তার অভিভাবকরা নেয়।
    --- সরি! ভুল করেছে, আর হবে না। আমি ওর হয়ে কথা দিচ্ছি। ওকে বুঝিয়েছি।
    আর সাবালকরা নিজের কাজের ভালোমন্দের ফল নিজেরাই ভুগবে/বুঝবে।
    তাই কেউ ১৪ বছরেও সাবালক, কেউ তিরিশেও নাবালক।
    -- হ্যাঁ। আমার মেয়ে যদি বলে বাড়িতে বসে বিড়ি খাবো, তো আমি বলবো নিজের ঘরে গিয়ে বা ছাদে গিয়ে খা। কারণ আমার ওর ধোঁয়া সহ্য হয় না।
    -- একটা মিনিমাম ডিসিপ্লিন? নিশচয়ই। সেটার চেহারা কেমন হবে তা সেই ইনস্টিটুশনের কোর ভ্যালু দিয়ে ঠিক হবে। এমনকি গুরুচন্ডালির ফোরামে ওএকটি ভ্যালু আছে।( ব্যক্তিগত আক্রমণ- নো-নো; কিছু অপবাদ নিয়মকেই প্রমাণিত করে:)))।
    -- আমি যদি আজ ক" কে চুমু খাই আর কালকে খ'কে, তাহলে কি লুকনো ক্যামেরা সেটা ধরে ফেলতে পারবে? গাছের আড়াল-টাড়াল থাকবে না?
  • sda | 117.194.197.56 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৪:৫৮452452
  • অর্পনদার মত বাবা - ভাগ্য যদি সবার হত ! বেশ ঈর্শাবোধ করছি।
    যাগ্গে তাহলে ঐ কথাই রইলো। ক্যান্টিনের পাশে CMFL এর দোকান , মাঠে গাঁজা আর ভাংএর চাষ এই সব এ হোক। ক্যান্টিন থেকে চাট সাপ্লাই হবে। একটা মেডিসিন শপ ও থাকবে যেখানে প্রেস্ক্রিপশন ছাড়া এন টেন মিলবে। হোস্টেলে নিয়ম কানুন দেখাতে এলে ফেলে ক্যালানো হবে। আর কেউ বাগড়া দিলে তো বাওয়াল আছেই।
    বিপ্লব দীর্ঘজীবি হোক।

  • nyara | 203.83.248.37 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৫:১১452453
  • ব্যস, খোকার যুক্তি ফুরায়ে গেল!
  • ranjan roy | 122.168.207.204 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৫:১৮452454
  • SDA, ভাই! এতো সেই দুই বিপরীত মেরুর মধ্যেই চিন্তার জগৎ কে বেঁধে রাখা! হয় তুমি সিপিএম নয় তৃণমূল!
    ক্যানো? আর কিছু হতে পারি কি পারি না? ট্যাঁশগরু বা রামগরুড়ের ছানা? কেন নয়?
    তেমনি হয় ক্যামেরা-ট্যামেরা লেগে ছাত্রছাত্রীরা ব্রহ্মচর্য্য পালন করে ভারতকুমার বা ব্রহ্মকুমারী হয়ে বেরুবে আর নয়তো ক্যামেরা বাতিল , ফলে ছেলেমেয়েরা গাঁজা- ভাংয়ের নেশাসক্ত বা চোলাইয়ের কারবারী হবে।
    আরে , ক'মাস আগেও তো ক্যামেরা ছিল না। তাতে যাদবপুরের ক্যাম্পাসে ক্রাইম রেট জে এন ইউ বা অন্যান্য ক্যাম্পাসের চেয়ে চিন্তাজনক ভাবে বেশি বা আদৌ বেশি বা আদৌ চিন্তাজনক ছিল বলে তো শুনিনি! তবে কেন হটাৎ এইcctv হুজুগ?
    তুমি যদি কিছু জানো তো আমাদের বল। কি সেই জিনিস যা কর্তৃপক্ষের মনে ট্রিগার এর কাজ করল?
    নইলে ভাবতে হবে কাট-মানি খাওয়া নয় তো? আমারই পাপ মন!!
  • Netai | 121.241.98.225 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৫:৪৬452455
  • ক্যাম্পাসে এই CCTV বসিয়ে কোনো সমস্যার সুরাহা হবে বলে মনে হয়না। নিতান্তই হাস্যকর একটা প্রচেস্টা। ষোলো লাখ জলে দেওয়া আরকি। চারিদিকে ইয়াত্তো টাকা পয়সায় নয়ছয়। দিল্লী IIT তেই দেখেছি হোস্টেলে দিব্বি ভালো কমনরুম ভেঙ্গে আবার নতুন করে বানাচ্ছে। ওদিকে ছাত্রগন সক্কাল সক্কাল চান করে হেগে নিতে পারলে ভলো নইলে সন্ধে ছটার আগে বাথরুম নির্জলা। সুমন্তর/সুমন্তদার এই প্রতিবাদী লেখাটা তাই খুবই সময়োপোযোগী,দরকারী।

    তবেকি জানেন, পাপী মন তো, তাই এও মনে হচ্ছে, মাত্র ষোলো লাখ অপচয়ের পোতিবাদে এতো চিল্লামেল্লি, ঘেরাও, জ্বালাময়ী লেখা- ডাল মে কুছ কালা তো নেহী হ্যায়?
  • Arpan | 122.252.231.10 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৬:৩৫452456
  • ন্যাড়াদার ২:১৮-এর পোস্টটাকে অক্ষরে অক্ষরে ক।

    সদাখোকা, অর্পণদার বাবার মত বাবা পেলে না হয় ঈর্ষাবোধ কোরো। অর্পণদা কেমন বাবা তা আরো বেশ কয়েক বছর পরে আমার মেয়ে যখন গুরুতে আসবে তখন জানতে পারবে। ;-)
  • aka | 24.42.203.194 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ১৯:৪৪452457
  • এদ্দিন অপেক্ষা করলে আর কটা দিন করলে অন্যান্য টেকনলজি দিয়েই নজরদারী করা যাবে। যেসব লোকজন ব্যাক্তি স্বাধীনতা, প্রাইভেসি ইত্যাদি নিয়ে মাথা ঘামান তাঁরা নিজেদের চিন্তা ভাবনা পালটে ফেলুন। আম্রিগায় অধিকাংশ মোবাইলে এখন জিপিএস আছে, যা দিয়ে আপনি সুদূর ভারত থেকেও কাউকে নজরদারি করতে চাইলে পারেন।

    http://online.wsj.com/article/SB10001424052748703467304575383522318244234.html

    এর সাথে বিহেভিরিয়াল ইন্টেলিজেন্স। মানে এই যে আমরা শুক্কুরবার রাতে ক্র্যাব্যা বা স্মোকি বোনস বা আর দু চারটে চয়েজের মধ্যে কোন একটায় খাই, একথা বের করতে গুগুল কাকুর খুব বেশি অসুবিধা হওয়ার কথা নয়। তাছাড়া স্যটেলাইট পিকচারটা রিয়েল টাইম হলেই হল। এখনি মোটামুটি পকেটে মার্লবোরো আছে না ফিল্টার উইলস ছবি দেখে তা বোঝা যায়, আর কদিন বাদে প্রিসিশান আরও বাড়বে, হাতে গাঁজার বস্তা না হ্যাসের গুলি সেসবই বোঝা যাবে। ফালতু সিসিটিভি ইমপ্লিমেন্ট করতে গেল কেন কে জানে? এইসব অ্যাডাভান্সমেন্ট ঘেরাও টেরাও করে কিসুই করা যাবে না।
  • sda | 117.194.203.107 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২২:৩১452460
  • @ranjan roy :
    কাটমানি ! কে দেবে স্যার ? যাদবপুরের সঙ্গে তেমন কোন সম্পর্ক নেই , দু একবার ফেস্টে গেছি এই অব্দি । কোথায় অ্যাপ্লাই করলে পাবলিক ফোরামে গলা ফাটানোর জন্য জন্য কাটমানি দেয় একটু বলবেন প্লিজ ! বড় অর্থকষ্টে আছি। :)
    কলেজটা মহাপুরুষ তৈরির কারখানা নয় । ছাত্ররা বিড়ি খাবে, নেশা করবে, চুমু খাবে - সব সত্যি। শুধু , এই ফিচার গুলো অবশ্যকর্তব্য বল্লেই আপত্তি। কলেজটা পড়াশোনার জায়গা , বাকি সব কিছু কলেজ কতৃপক্ষের অনুমোদনসাপেক্ষ। এই সব কটি কাজের জন্যই প্রচুর জায়গা আছে, এবং সেখানে বেশ জমিয়েই করা যায়। সে¾ট্রাল পার্কে টিকিট কেটে ঢুকে কেউ গলাধাক্কা খেলে আমি ধর্ণায় বসতে রাজি আছি।
    আমাদের কলেজেও লোকজন সাপ্লি খেলে ফ্যাকাল্টি রুমের সামনে লাগাতার ধর্মঘট চালায়। জানে , এটা সফ্‌ট টার্গেট , কলেজ ক্যাম্পাসে পুলিস ঢুকিয়ে ধর্মঘট তুলতে পারবে না ! প্রতিটি ছাত্রই গঙ্গাজলে ধৌত তুলসিপাতা , আর কলেজ ম্যানেজমেন্ট প্রতি মিনিটে সুযোগ খুঁজে চলেছে তাদের exploit করার - এটা কি এক ধরনের হাস্যকর প্রচার নয় ? যদিও উল্টোটাও এক এ ভাবে হাস্যকর।
    এই বিপ্লবী জনগন এ কিন্তু পাস করে বেরিয়ে চাকরীতে ঢুকে সুবোধ বালকের মত আচরন করে থাকেন। কেন ফর্মাল ড্রেস পরে রোজ অফিস আসবো , বারমুডা পরে কি কোড লেখা যায় না , আমি কি পরবো তাতে কোম্পানীর বাবা র কি - এই প্রশ্নগুলো তো কাউকে করতে শুনি না ! নাকি কম্পানির ম্যানেজমেন্ট অত নরম মাটি নয় ! ইংরিজি শব্দের মানে মুখস্ত করে কেন একটা ইনজিনিয়ারকে তার যোগ্যতার প্রমান দিতে হবে, এই যুক্তিতে তো জি আর ই বয়কট করেননা কেউ !
    এরকম হাজারটা উদাহরন দেওয়া যায়। বেকার কিবোর্ডএর উপর অত্যাচার করে কি লাভ !
  • r.h | 117.194.235.124 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২২:৩৯452461
  • ধুরো সদা। তোমাকে কাটমানি কে দেবে। রঞ্জনদা তো কর্তৃপক্ষের কথা বললেন। তাও একটা নিছক সম্ভাবনা হিসেবে।
    কাটমানি পাওয়া এত সোজা হলে কি আর আমি এত কৃচ্ছ করে চাগ্রী করি।
  • sda | 117.194.203.107 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২২:৫১452462
  • আমার ও বেশ সুবিধা হত ! ক্যাম্পাসিং এর অ্যাপ্টি মুখস্ত করার থেকে সাইটে সাইটে প্রতিবাদ করে বেড়ানো সহজ।
  • r.h | 117.194.235.124 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২২:৫৪452463
  • সেই তো। কাটমানি উপার্জনের পথ বড়ই বন্ধুর।

    আমারো কথা পাচ্ছে।

    ছাত্রজীবনের লজ্জাজনক পারফর্ম্যান্সের কারনে রেসিডেনশিয়াল কলেজ সম্পর্কে অভিজ্ঞতা নিতান্তই পরস্মৈপদী, আর প্রত্যক্ষ অনুভব ছাড়া মতামত দিতে যাওয়াটা গন্ডগোলমূলক।
    ছাত্রদের বক্তব্য, এই বিষয়ে, আমারও খুব যুক্তিনিষ্ঠ মনে হচ্ছে না, তবে ঐ, বাইরে থেকে এবং মহাদেবী বিড়লা থেকেও আনইম্প্রেসিভ কলেজে পড়াশুনো করার কারনে মন্তব্য করাটা কিঞ্চিৎ অসমীচিন।

    তবে কিনা, আমার ধারনা, মানব প্রকৃতির সঙ্গে ধোয়া তুলসীপাতাপনাটা ঠিক সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, ছাত্র শিক্ষক নির্বিশেষে। জিনিসটাকে আমার কেমন একটা অজাযুদ্ধ মনে লাগছে। শক্তিপরীক্ষা টাইপ। সিসিটিভি লাগালেই বা কি। ছাত্রছাত্রী রা তো আর আচারভীরু নারী নহে, যে ক্যামেরা থাকলেই গাঁজা বা চুমু খাবে না। আবার রেসিডেনশিয়াল কলেজে, এইও, সাতটা ছাপ্পান্ন গতে নৈঋত কোণে তিন্তিড়ি বৃক্ষের নীচে উপবেশন নিষিদ্ধ বলতে যাওয়া ছ্যাবলামি।
    কে জানে কি কেস।
    এই জন্যেই তো বাওয়াল প্রসঙ্গে কবি বলেছেন,...'এমনকি যদি চোখ না রাঙাই/স্টপে যে থামে না বাসট্রাম'

    আর রইলো ষোল লক্ষ টাকা। সেটা সৎপাত্রে দান করে দিলেই সদ্ব্যবহার হয়।
  • sda | 117.194.203.107 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২৩:৩০452464
  • এই অবসরে একটি ডিসক্লেমার দিয়ে রাখা ভাল - আমাদের কলেজ সংলগ্ন মাঠে এই ধরনের খাওয়া- দাওয়া সংক্রান্ত কোন নিষেধজ্ঞা একদম এ নেই , বলা ভালো কলেজ কতৃপক্ষের ক্ষমতা নেই এই বিপুল বিপ্লবী জনতার বিরোধীতা করার। সরঞ্জাম ও হাতের কাছেই পাওয়া যায় - টেকনোপলিসের কাছে গঞ্জিকা বিপণি আর মহিষবাথানের ব্ল্যাকের ঠেক। ফাঁকা ক্লাসরুমে প্রেম বা মার্ডার যা খুশি করা যায় - কেউ কিছু বলার নেই। গার্ডদের দু একটা বিড়ি ঘুষ দিলে রাতের দিক এ মাঠে বসতে ও দেয়।আর চারিপাশে পোচ্চুর ফাঁকা মাঠ, পুকুর ইত্যাদি। অতএব এই অধমের যাদবপুর দর্শন আর শেয়ালের আঙ্গুরফল দর্শন এক বল্লে কিন্তু খেলব না !
  • Tim | 173.163.204.9 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২৩:৩৩452465
  • হ্যাঁ এই হুতো বা আমার মত যারা কাজটাজ না করে টাকা রোজগার করতে চায়, সেইরকম সৎপাত্র। নাহয় আধাআধিই হলো! ভুলক্রমেও কোন কর্মবীরের হাতে টাকা গেলেই সব্বোনাশ।
  • a x | 99.188.82.3 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২৩:৫১452466
  • আজ্ঞে হুতো, মহাদেবী বিড়লা আনইম্প্রেসিভ তো নয়ই, উল্টোটা। উটি পেরাইভেট কলেজ এবং হুদো বড়লোকদের কলেজ। উহার টিউশন ফি ততধিক হুদো। উদাহরণ ঐ জন্য দেওয়া।

    এছাড়া অনেকেই বোধহয় পুরো জিনিসটে পড়েন নি, কর্তৃপক্ষ আর কি কি চান, তাই এক সিসিটিভির চৌকোতেই আটকে আছেন।
  • a x | 99.188.82.3 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ ২৩:৫৭452467
  • আর এই নিরাপত্তার হজমিগুলিটা জনতাকে বেশ ভালো খাওয়ানো যায় দেখছি। মাওবাদীরা যেন এসে গেল বলে, কিম্বা রোজই কলেজ ইউনিতে বোম ফাটার হুমকি আসছে লস্করদের কাছ থেকে এমন ভাব। এরকম জুজু দেখিয়ে একটা জাতিকে দিয়ে বেশ অনেক কিছুই মানিয়ে নেওয়া যায়। সবই তোমার ভালোর জন্যই।
  • Guruchandali | 122.162.75.168 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০০:০৪452468
  • ঘড়ির কাঁটায় বারোটা বাজতে-না-বাজতেই প্রকাশিত হয়ে গেল এ-সপ্তাহের বুলবুলভাজা।

    আলোচনা : ভিতেবস্ক-এর ভবঘুরে -- লিখেছেন প্রগতি চট্টোপাধ্যয়
    অপর বাংলা : মোগো বাড়ি বরিশাইল -- লিখেছেন কুলদা রায়
    ধারাবাহিক : উত্তরবঙ্গ - ৬ -- লিখেছেন শমীক মুখোপাধ্যায়
  • santanu | 82.112.6.2 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০৮:১৯452469
  • মহদেবী বিড়লা স্কুল টা তো পার্ক সার্কাসে, কলেজটা কোথায়?
  • byaang | 122.172.55.175 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ ০৯:৩৮452471
  • কলেজটার নাম তো রানী বিড়লা। থেটার রোডে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন