এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পায়ের তলায় সর্ষে: আঁধার মাণিক্যের দেশে

    Samik Mukherjee
    অন্যান্য | ১৮ অক্টোবর ২০১০ | ৩৪১৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Samik | 121.242.177.19 | ২৯ অক্টোবর ২০১০ ১৭:০৯458864
  • চার বছরের ব্লকে তিনবার যাবার ফেয়ার দেয়। নন গেজেটেডদের জন্য আগে ছিল রেলের থার্ড এসি, রাজধানীর ডেস্টিনেশন থাকলে রাজধানীর থার্ড এসি, এখন হয়ে গেছে সেকেন্ড এসি। গেজেটেডদের আগে সেকেন্ড এসি, ফার্স্ট ক্লাস এসি ইত্যাদি ছিল, এখন ফার্স্ট ক্লাস এসি, ইকোনমি এয়ারফেয়ার এসব হয়ে গেছে। আন্ডার সেক্রেটারি, জয়েন্ট সেক্রেটারি র‌্যাংকের লোক সম্ভবত বিজনেস ক্লাস পায়।

    চার বছরে তিনবার। আইদার একবার হোমটাউন, দুবার ইন্ডিয়ার যে-কোনও জায়গায় (অল ইন্ডিয়া), অথবা দুবার হোমটাউন, একবার অল ইন্ডিয়া। মানে, তুমি ভূটানে বেড়াতে গেলে এলটিসি পাবা না। আর এয়ার ইন্ডিয়ার কেসটা তো বলেইছি আগে।

    এলটিসি নিয়ে, তার ৯০% সরকারের থেকে অ্যাডভান্স নিয়ে নেওয়া যায়। বাকি ১০% সরকার দেয় ঘুরে এসে টিকিট সাবমিট করলে। আর টিকিট সাবমিট করতে না পারলে বা যাত্রা ক্যানসেল করলে ঐ অ্যাডভান্স ফেরৎ দিতে হয়, সুদসমেত।

    সিক্সথ পে কমিশন এলটিসি নিয়ে গুগল করলে আরও বিস্তারিত পেয়ে যাবে।
  • til | 220.253.185.165 | ৩০ অক্টোবর ২০১০ ১৫:১৬458865
  • সত্যি কত কত পার্কস। এলটিসি, হাউস রেন্ট, মাগ্গি ভাতা, কত কি! শালা এখানে একটা পয়সাও এক্সট্রা দেয় না, যা মাইনে তাই। চার বছরে তিনবার, বেশ তো মজা।
  • ranjan roy | 122.168.139.160 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ০০:৩৯458866
  • বেলা ৯টা বজে। ধীরে ধীরে ছোট্ট এয়ারপোর্ট
    ফাঁকা হয়ে গেল। তখনও সরকারি গেস্ট হাউস "হর্নবিল নেস্ট' লড়ে যাচ্ছে-- একটি দম্পতির জন্যে জায়গা আছে, দুয়ের জন্যে নেই। আমিও গোঁ ধরে আছি-- দুটো রুম না পেলে যাবনা।
    শেষে বলে-- আচ্ছা, দুটো রুম দেব, কিন্তু
    মাত্র তিনদিনের জন্যে।
    -- বেশ তো, তাই দাও না হয়।
    --- আরে, একবার তো এϾট্র দে, তারপর যদি
    পুরো আটদিন তোদের গেস্ট হাউসে না কাটিয়েছি তো আমি ছত্তিসগড়ের বিলাসপুর শহরের
    "জুনি লাইন' পাড়ার বিজয় নই।আজ অব্দি কোন মেয়ে আমাকে একবার এϾট্র দিলে তারপর আটকাতে পারে নি তো---।
    ব্যস্‌ব্যস্‌, আমি বলি।
    -- অত অহংকার ভালো নয় রে! এই
    আন্দামানেই হয়তো তোর রেকর্ড ভাঙবে।
    করবাইন বীচে সমুদ্রের পাড়ে সরকারি গেস্ট
    হাউস-- ""হর্নবিল নেস্ট''। এয়ারপোর্ট থেকে ঠিক তিন কিলোমিটার দূরে। ওদের স্বরাজ মাজদা বাসে সবাইকে নিয়ে দশ মিনিটে পৌঁছে দিল।
    সমুদ্রের পাড়ে উঁচু টিলার ওপর ধাপে ধাপে তৈরি এই সুন্দর গেস্ট হাউস। সর্পিল কিন্তু চওড়া পিচ রাস্তা ধরে ঘুরে ঘুরে চারচাকা ওপরে উঠলো।
    বেস লেভেলে টিলার গা কেটে দ্বিতীয় বিশ্ব
    মহাযুদ্ধের সময়ের তৈরি অ্যান্টি এয়ারক্র্যাফট্‌
    বাংকার কংক্রীটের তৈরি। আজ ঘাসে ঢাকা, কিন্তু ভেতরে ঢুকলে বেশ গা সিরসির করে। একটি বেডরুমের সঙ্গে জোড়া বাথ, ও একটি ব্যালকনি। প্রত্যেক ধাপে একেক সারি ঘরগুলো এমনি
    সাজানো যে সবার বারান্দায় দাঁড়িয়ে সমুদ্র দেখা
    যায়। একদম নীচে বাঁধানো র‌্যামপার্টে বসে পা দুলিয়ে সারাদিন সমুদ্রের জোয়ার-ভাঁটা দেখা
    যায়।
    কেউ কেউ চান করতেও যান। জোয়ারের জল বাড়লে উঠে আসেন। অন্যেরা ভাঁটার সময়
    পাড়ে নেমে কুড়োতে যান লাল রঙের প্রবাল।
    আমাদের এয়ারপোর্টেই পইপই করে মানা করা হয়েছে যে জ্যান্ত প্রবাল নেওয়া অপরাধ।
    ফেরার সময় বডি-ফ্রিস্কিং এ ধরা পড়লে জেল হবে। মরা প্রবালে মানা নেই। আর
    অস্ট্রেলিয়ার পর নাকি শুধু আন্দামান সমুদ্রেই দুÖপ্রাপ্য নীল কোর‌্যাল পাওয়া যায়।
    সবচেয়ে উঁচুধাপে অফিস, টিভি সমেত লবি ও ডাইনিং হল। মাত্র কোমর অব্দি দেয়াল, চাতটি একটি ক্যানোপি মতন, তার চুড়োয়
    কাঠের তৈরি হর্নবিল পাখি। তাই হর্নবিল নেস্ট। সেগুন কাঠের গোটা দশেক ডাইনিং টেবিলে জনা পঞ্চাশ লোক আরামসে খেতে
    পারে। নিরিমিষ খাবার আলাদা করে মাছ বা মাংস বল্লে রেঁধে দেবে। কিন্তু সেই সুরমাই বা সিঁদুররাঙা সমুদ্রের ভেটকি। তখন এসি রুম তৈরি হচ্ছিল। তবে সাধারণ রুমেই যথেষ্ট
    হাওয়া। সকালে ব্রেকফাস্টে টোস্ট-জ্যাম-ওমলেট বা সেদ্ধডিম পাওয়া যাবে। ওই ঘরগুলো ১৯৯২ সালে ৭০/- ভাড়া নিয়েছিল। আজকাল শুনেছি ৫০০/- আর এসি ১০০০/-।
    ওদের নিজেদের সেই স্বরাজ মাজদা বাসে
    চারদিন কন্ডাক্টেড ট্যুর করায়। বেশ ভালো। অফিসে টিকেট কাটতে হয়।
    প্রথম দিন সন্ধ্যেয় একটি সরকারি ডকুমেন্টারি সিনেমা দেখায়। "" ইন সার্চ অফ ম্যান''। ১৯৭৪ সালে ফিল্ম ডিভিসনের তোলা।
    জারোয়া জনজাতিদের সম্বন্ধে, তাদের আচার-ব্যবহার, বাসস্থান- কি করে খোঁজ পাওয়া গেল এইসব।

    ওই চারদিনে দেখায় জলিবয়, চ্যাথাম মিলে রেডউড ট্রি, ভাইপার আইল্যান্ড, রস
    আইল্যান্ড, মশলা দ্বীপ এইসব। এছাড়া পোর্ট ব্লেয়ারে মেরিন মিউজিয়াম,
    অ্যানথ্রোপলজিক্যাল মিউজিয়াম, সেলুলার জেল, রাতে জেল প্রাঙ্গণে লাইট অ্যান্ড সাউন্ড শো' তো আছেই।
    শমীক সব বলেই দিয়েছে। ফলে আমি খালি ওইসব জায়গায় আমার ছড়ানোর কিছু গপ্পো শোনাচ্ছি।
  • ranjan roy | 122.168.139.160 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ০০:৪৯458867
  • ১) রস আইল্যান্ড। একসময় ব্রিটিশ সরকারের প্রশাসনিক দফতর ছিল আজ কোথাও একটা ছাদ পর্য্যন্ত নেই। কিন্তু টিঁকে আছে মোজাইক করা মেজে। আর ছাগলের পালের মত নির্ভয়ে আপনার পাছু পাছু ঘুরে বেড়ানো হরিণের দল।একসময় জজসাহেবের গাড়ি নাকি এই
    রাস্তা ধরে সোজা ওপরের তলায় উঠে যেত। ছিল সায়েব-মেমদের নাচঘর।
    আন্দামানে জংলী জানোয়ার বলতে শুধু বুনো শুয়োর আছে।মাংসাশী জানোয়ার নেই। তাই হরিণেরা অকাতরে বংশবৃদ্ধি করে,
    মানুষকে ভয় পয় না।
    বোটে করে ওখানে পৌঁচনোর সময় চোখে পড়ে ওপারে সারিসারি নারকোল গাছের সারি। রত্না বসে গেল পেনসিল স্কেচ করতে। দেশে ফিরে বড় করে আঁকবে। বড় সুন্দর রস আইল্যান্ডের ঐ তমালতালীবনরাজিনীলা।
  • ranjan roy | 122.168.139.160 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ০১:০৪458868
  • ২) সেলুলার জেল।
    দিনের বেলায় আবার গেলাম। শমীক যেমন
    জানিয়েছে জাপানী বোমায় বিধ্বস্ত হওয়ার পরে
    সাতটার মধ্যে মাত্র তিনটিই ঠিক ঠাক আছে। যে বন্দীরা কাজ করছে, মানে বেতের মোড়া, ঝুড়ি এসব বানাচ্ছে তাদের অধিকাংশই ভারতীয় নয়। তো এরা কারা? বার্মিজ ও থাই ট্রলার। মাছ
    মারতে জল সীমানা পেরিয়ে ভারতের এলাকায়
    ঢুকে পড়েছে।
    একজন অফিসারকে বল্লাম-- দূর মশাই! এইসব সামান্য ছুতোয় এদের জেলে পুরেছেন। জামিনের ব্যাবস্থা নেই?
    উনি নীচু গলায় বল্লেন-- আসলে কি জানেন
    মশাই? এরা ধরা পড়লে এইসব বলে। আসলে এরা খুঁজে বেড়ায় একধরণের ছোট তিমি। শিকার করে। ওই তিমির বমি থেকে নাকি যৌবন
    বাড়ানোর অব্যর্থ ওষুধ তৈরি হয়। ইউরোপীয় খদ্দেররা অনেক দাম দিয়ে কেনে।
    ওপরে সাদা মার্বল পাথরে খোদিত আজাদী কে দিওয়ানেদের কথা ভালো করে খুঁটিয়ে পড়লাম। তারপর এক-দুবার হাত মারতেই একটি খালি সেলের দরজা খুলে গেল। আমি আর বিজয় ঢুকে দেখলাম। ওর স্ত্রীকে বল্লাম দরজাটা বাইরে থেকে বন্ধ করে দাও। এবার দেখি অত্যন্ত অপরিসর
    ঘুপচি কক্ষ। চিড়িয়াখানার জানোয়ারদেরও এর চেয়ে বেশি স্পেস দেয়া হয়। এখানে লোকে পাগল হয়ে যাবে-- এটাই স্বাভাবিক।
    এবার আমরা দুজন খালি গায়ে কটিমাত্র বস্ত্রাবৃত হইয়া হাঁটু গেড়ে বসে শিকগুলোর ফাঁক দিয়ে
    হাত বাড়িয়ে দিলাম। সাধনাকে বল্লাম-- ছবি
    তোলো।
  • Samik | 122.162.75.61 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ০১:১৭458869
  • জিও রঞ্জনদা।

    হ্যাঁ, আন্দামানের জঙ্গল, খুব ইউনিক টাইপের ট্রপিক্যাল রেন ফরেস্ট, এখানে জন্মানো বেশির ভাগ ফ্লোরা পৃথিবীর আর কোথাও পাওয়া যায় না। কিন্তু এখানকার জঙ্গলে কোনও খতরনাক জংলী পশু নেই। বুনো শুয়োর শুধু। ব্যস।
  • ranjan roy | 122.168.139.160 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ০১:৩৫458870
  • ৩)জলি বয়।
    একটু বড় স্টীমারে করে গিয়ে অনেকটা নীচে হাত ধরে ধরে ছোট ছোট সুজুকি ডিজেল স্পীডবোটে ওঠা। প্রতি বোটে ছ'জন করে। যেই মাঝখানে নিয়ে গেল--পাটাতনের ওপর লাগানো
    আতসকাঁচের দিকে তাকিয়ে সবার মুখ দিয়ে খালি মুগ্‌ধ বিস্ময়ে শীৎকার নির্গত হইতে
    লাগিল। কতরকম রঙের খেলা!!! লাল-নীল-হলদেটে আনা রকমের প্রবাল। যেন রঙিন
    পেপারওয়েট। হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যাবে। চালক জানালেন ওগুলো অন্তত: বিশফুট জলের তলায়। তারপর বীচে এসে কেউ কেউ সরকেলিং করতে লাগলেন। কেউ কেউ সাঁতার। আর কেউ বা
    আমার মত ঢ্যামনামি করে অন্যদের দিকে তাকিয়ে ফুট কাটতে লাগলেন। মনের অগোচর পাপ নেই। ভিজে কাপড় বদলানোর আলাদা ভাল জায়গা নেই। এর মধ্যেই কতবার বৃষ্টি এল গেল।
    হটাৎ চেঁচামেচি। সরকেলিং করা দুই কিশোরকে পাকে পাকে জড়িয়েছে প্রায় সাত ফুট লম্বা সবুজ রঙের সামুদ্রিক সাপ। ওরা বালুকাবেলায় উঠে এসে ওটিকে আছাড় মেরে পাড়ে ফেলে গাছের
    ডাল দিয়ে পিটিয়ে মারলো।
    বায়োলজির ছাত্রী রত্না কাচে গিয়ে সাপের ছবি
    তুল্লো।
    ইতিমধ্যে এক বয়স্ক বাঙ্‌লাভাষী এসে বকলেন। বল্লেন-- এইসব সাপ নির্বিষ এদের মারতে নেই। কেন মেরেছ? মালুম হ্যায়, ইস্‌সে ইকোলজিক্যাল ব্যালান্স বিগড়তা
    হ্যায়?
    আমি চটে গিয়ে বল্লাম-- আপনার এইসব
    সারমন দেয়ার অথরিটি কি? সঞ্জীব চাটুজ্জে সরকারি ভ্রমণে এসেদেখে লিখেছেন যে
    আন্দামানের সামুদ্রিক সাপ বিষধর। আমি বই নিয়ে এসেছি। আপনি বল্লেই হল?
    ইতোমধ্যে ছেলেদুটি আবার সরকেলিং করছিল। আরেকটি ওই জাতীয় সাপ, সম্ভবত: প্রথমটির জোড়া, আবার ওদের পায়ে জড়িয়েছে।
    ওরা হাঁউমাঁউখাঁউ করতে করতে এসে
    সাপটাকে আবার বালুর ওপর আছড়ে
    ফেললো। আহত সাপটিছটফট করছে।
    আমি বল্লাম-- কেন কষ্ট দিচ্ছ? ওর ভবলীলা এবারের মত সাঙ্গ করে দাও।
    সেই ভদ্রলোক তেড়ে এলেন। ছেলেগুলো সরে গেল।
    আমি বল্লাম- দূর মশায়! আপ্নি আশা করেন যে আমাকে একটা সাপ জলের নীচে পায়ে
    জড়ালে আমি আগে রিসার্চ করবো যে ওটা বিষধর কি না? আপনারা বাঙালীরা পারেন ও বটে! ওর কিছু হয়ে গেলে আপনি দেখবেন?

    শেষদিনে যখন ফেরার পথে পোর্ট ব্লেয়ার
    এয়ারপোর্টে চেকিং চলছে। তখন দেখলাম সেই ভদ্রলোককে। পুরোদস্তুর ইউনিফর্মে
    কাউন্টারের ওপাশে সবার পেছনে দাঁড়ানো,
    চারদিকে তীক্ষ্ণ নজর । সমস্ত স্টাফ সেলাম
    ঠুকছে।
    অন্য কর্মচারীরা জানালো অনেক সিনিয়র অফিসার। সেদিন সাদা পোষাকে ট্যুরিষ্টদের ওপর নজর রাখছিলেন। আমি সামনে গেলে গোঁফের ফাঁকে হাসলেন। আমি সোজা স্যালুট মারলাম।
  • Samik | 122.162.75.61 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ০১:৪৪458871
  • :-)

    হ্যাঁ, রঞ্জনদার তালে তাল মিলিয়ে, আন্দামান থেকে এখন, কোনওরকম, জীবিত বা মৃত কোরাল নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ। এয়ারপোর্টে ধরা পড়লে সোজা বাজেয়াপ্ত, বেশি ঝামেলা করলে আবার সেলুলার জেলদর্শন।
  • Fevi | 217.162.215.127 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ১৭:৪১458872
  • সুইজারল্যান্ড আসার ওপেন অফার দিলাম, তাও কেউ কোনো আগ্রহ দেখাল না!!
  • de | 134.105.166.235 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ১৭:৫২458874
  • মোটেও ওপেন অফার নয়-- রান্না করার অফার -- কেউ নেবে না ঐ অফার :))
  • Tim | 173.163.204.9 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ২০:৩১458875
  • আরে অফারটা তো দেখিই নাই। দিব্যি ভালো অফার। ফেভি কি সমস্ত কিছুই স্পনসর কত্তে চান? সত্বর জানান।
    আর, ভালোমন্দ তো রিলেটিভ টার্ম। কেই বা দেখতে যাচ্ছে কি রান্না হচ্ছে! ;-)
  • SS | 131.193.196.148 | ৩১ অক্টোবর ২০১০ ২১:৫৪458876
  • ফেভির অফারটা আমার বেশ মনে ধরেছে। ঘোরা আর রান্না করা দুটোই আমার দারুণ লাগে। তবে দুটো একসাথে হলেই মুশকিল। সেক্ষেত্রে একটা স্টোভ, কিছু বাসন-কোসন, মশলাপাতি ইত্যাদি গাড়িতে নিয়ে ঘুরলে হবে? মাঝে মাঝে থেমে নাহয় ভালোমন্দ রেঁধে দেবো।
  • shrabani | 124.124.86.38 | ০১ নভেম্বর ২০১০ ১০:৫১458877
  • গত সপ্তাহে আমার এক পরিচিত বঙ্গসন্তান প্রজেক্ট থেকে এসেছিলেন কাজে আমাদের অফিসে, কথায় কথায় জানালেন তিনি কিছুদিন আগে বউবাচ্চা নিয়ে ইউরোপ ঘুরে এসেছেন, সাথে সাথে লন্ডনে ছিলেন দিন ছয়েক এক্সট্রা। ইউরোপ ট্রিপ গেছিলেন একটি বিখ্যাত ট্র্যাভেলের সঙ্গে, তারা রোজ ভারতীয় খাবার খাইয়েছে ইত্যাদি।
    আমাকে জিজ্ঞেস করলেন আমরা লন্ডনে কি খেতাম, আমি বললাম যা পাওয়া যেত তাই। তাতে খুব ছ্যা ছ্যা করল, ঐ অখাদ্য ব্রেড গুলো আবার খায় নাকি কেউ, তারওপরে যা দাম। এরপরে খুব গর্বের সঙ্গে নিজের উপস্থিত বুদ্ধির কথা বললেন। তিনি চারকিলো চাল আর একটি ছোট রাইসকুকার নিয়ে গেছিলেন। সকালে তাতে ভাত বানিয়ে, ব্যাকপ্যাকে ভরে বেরিয়ে পড়তেন, সঙ্গে রেডি টু ইট ডাল, ফ্লাস্কে গরম জল, ডালের জন্য। এছাড়া ছিল মাখনের প্যাকেট, গরম ভাতে দেওয়ার জন্য।
    রাস্তায় কে এফ সি থেকে বড় বাকেট চিকেন ফ্রাই আর আলুভাজা কিনতেন।
    ছদিন নাকি লন্ডনের যত্রতত্র বসে এরা পিকনিক করেছেন, শেষদিন এয়ারপোর্টের বাইরে বসেও। কখনো চিকেনে এলিয়ে গেলে, ডিম সেদ্ধ করেছে।
    রাত্রেও একই ব্যবস্থা, প্রচুর সাশ্রয় হয়েছে আর দারুন খেয়েছে। কারুর যদি পছন্দ হয় তাই জানিয়ে দিলাম।
  • hu | 71.201.25.54 | ০১ নভেম্বর ২০১০ ১১:২৪458878
  • :D :D :D :D :D
  • bb | 117.195.162.141 | ০২ নভেম্বর ২০১০ ০৪:২৪458879
  • লন্ডনে যত্রতত্র ভারতীয় খাবারের দোকান আছে আর তার দামও এমন কিছু নয়। এরকম করার সত্যি কি কিছু দরকার আছে?
  • sana | 58.106.6.63 | ০২ নভেম্বর ২০১০ ০৭:২৯458880
  • রজ্ঞন দার গতিময় লেখা এক নি:শ্বাসে পড়ে ফেললাম।
  • Samik | 121.242.177.19 | ০২ নভেম্বর ২০১০ ১৮:০২458881
  • রঞ্জনদার লেখা নিশ্চয়ই এখনো শেষ হয় নি। হ্যাভলক যাত্রায় ঝড়ের মধ্যে মাঝ সমুদ্রে পড়া ... সেই বিবরণ কোথায়?
  • Raj | 202.79.203.59 | ০২ নভেম্বর ২০১০ ১৮:০৬458882
  • তুমি আগে একটা আন্দামান নিয়ে বই লেখো দিকি ! সিরিয়াসলি বলছি এত ভাল ভ্রমণকাহিনী খুব কমই আছে
  • Manish | 59.90.135.107 | ০২ নভেম্বর ২০১০ ১৮:৪৩458883
  • বই হয়ে ছেপে বেরালে আমি কিনবো কথা দিলাম;-)
  • Nina | 64.56.33.254 | ০২ নভেম্বর ২০১০ ১৯:১৭458886
  • আমিও কিনব, শমীক।
  • sana | 58.106.6.63 | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ০৫:৫২458887
  • এর-ও আগে তো 'বালি-ডাইনি' টা বেরনো দরকার, বই হয়ে। শমীকের এ ব্যাপারে সত্যিই উদ্যোগ নেওয়া উচিৎ। বড্ড ভালো লেখা।
  • ranjan roy | 122.168.211.193 | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ০৬:১৭458888
  • ৪)সামুদ্রিক ঝড়ে নাস্তানাবুদ
    ----------------------------
    জানা গেল এই ওয়েদারে নিকোবার যাওয়া
    যাবে না। এদিকে আবার অ্যানথ্রোপোলজিক্যল
    মিউজিয়ামের অল্পবয়সী ডিরেক্টর
    জানিয়েছেন যে আন্দামান বেড়াতে হলে
    সাতদিনে হয় না, অন্তত: দু'সপ্তাহ লাগে। এখানে ঘড়ির কাঁটা থেমে থাকে। ইনল্যান্ডের ছোট জাহাজ গুলো নিজের মর্জিতে চলে। রেডিওতে জানানো হয় কবে কোন জাহাজ কোথায় যাবে। সেই বুঝে টিকিট দেয়া হয়। উনি এও জানালেন যে
    সবচেয়ে ভাল জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে জাহাজে আসা আর প্লেনে ফেরা। আলু থেকে সব খাদ্যদ্রব্য ওই জাহাজে করে পোর্ট ব্লেয়ারে আসে। ফলে জাহাজে তাজা সব্জি পাবেন। আর জাহাজে ফিরলে বাসি সব্জি খেতে খেতে যাবেন। এও বল্লেন-- ওই সন "' হর্ষবর্ধন'', ""আকবার'' এগুলো পোল্যান্ডে তৈরি লাক্সারি লাইনার। এতে যদি লাইন লাগিয়ে ডিলাক্সে কেবিনে জায়গা পান তব ভারি মস্তি! ওর ভেতরে সুইমিংপুল, লাইব্রেরি, বিলিয়ার্ড রুম সবই আছে। জাহাজের দোলানিটা বিশেষ টের পাবেন না।
  • ranjan roy | 122.168.211.193 | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ০৬:৩০458889
  • আমরা কসম খেলাম যে আগামীবার জাহাজে এসে প্লেনে যাবো।
    ( ডি: আমার পরামর্শে ২০০৩ এ আমার দুই কলিগ পরিবার জাহাজে করে গিয়ে প্লেনে ফিরেছে। কোলকাতা থেকে যোগাযোগ করে ওই হর্নবিল নেস্টেই উঠেছিল। ওরা ফেরার প্লেনের টিকিট শুদ্ধ কন্সেসনাল
    রেটে করে দিয়েছিল। আর জাহাজে কুপন কিনে চারদিন চমৎকার আমিষ আহার। নাচা-গানা, হেভি মস্তি!)
    যাহোক এক টিপটিপ বৃষ্টি পড়া মেঘলা আকাশে সকাল সাতটা নাগাদ আমরা পোর্ট নে্‌লয়ারের অত্যন্ত পেডেস্ট্রিয়ান জেটিতে বাচ্চাদের হাত ধরে হাজির হলাম। ঝোড়ো হাওয়া আর বৃষ্টি দেখে আমার বন্ধু বিজয়ও রাজি হল না।পুরো হর্নবিল নেস্টে ভিলাই থেকে দক বেঁধে আসা দশটি ডাকতার ফ্যামিলির ও কেউ না।
    --- পাগল হয়েছেন! আকাশের অবস্থা দেখুন। সমুদ্রে জাহাজ গুলো ও আজ পড়ের কাছে নোঙর ফেলেছে , খেয়াল করুন।
    কিন্তু রত্না অদম্য। --ওসব জানি না। জাহাজ যদি ছাড়ে তো যাবই। তাই দেখে হানিমুন করতে দিল্লি থেকে উড়ে আসা একজোড়া সদ্যবিবাহিত কপোত-কপোতী বল্লো-- আন্টি, আপনারা যদি সাহস করেন তো আমরাও আপনাদের সঙ্গে যাব।
    টিকিট কাটতে গিয়ে দেখি দুটো লঞ্চের মত বৌকো। একটা ছোট, নাম লরেন্স-- বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। আরেকটি যমুনা, একটু বড় , কিন্তু নোংরা। অগত্যা ছোট্ট লরেন্সেই রওয়ানা দেয়া হল।
  • Paramita | 122.167.249.219 | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ০৯:১১458890
  • শ্রাবণী, ছোটবেলায় যেটুকু বেড়াতে গেছি, আত্মীয়বন্ধুদের বেড়ানো দেখেছি, বাঙালীর বেড়ানোতে চাল-ডাল-মুড়ি-প্রেশারকুকারের পোঁটলার একটা জায়গা বরাবরই ছিল। বেড়ানোর বাজেটে আজকাল খাবারের দামটা একটা বড় অংশ নেয়, কিন্তু আগে মধ্যবিত্ত বাঙালির বাজেটিং ঐভাবেই হোতো, বছরে একবার কি দুবার বেড়ানোকে অ্যাকোমোডেট করতে। এখনো আগের জেনারেশানের অনেকেই বেড়াতে গেলে নিজের পরিচিত খাদ্যাবলীতে কমফর্টেবল বোধ করেন। প্লাস অ্যাফোর্ডবিলিটির কথাও ভাবেন। দেশ ও বিদেশ দু জায়গাতেই দেখেছি।

    আজকাল ঐটাকে মিস করি। সারাদিন বেড়িয়ে খুব খিদে পেয়েছে, হোটেলে ফিরে ঝটপট স্টোভ কি প্রেশার কুকারে ভাল ডাল ডিমসেদ্দো। অমৃত মনে হোতো। ও জিনিস চলন্ত গাড়ির বার্গার কি রিজর্টের ফাইন ডাইনিং দিয়ে সব সময় রিপ্লেস করা যায় না, একটু নষ্ট লজিকের ছোঁয়া আছে তো। বয়সের লক্ষণ আর কি।

  • Paramita | 122.167.249.219 | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ০৯:১৩458891
  • বেড়ানোর পরিপ্রেক্ষিতে : আমাদেরও নাকি হবে, কে জানে বাবা কবে..
  • Samik | 122.162.75.200 | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ০৯:২৫458892
  • ব্যানাজ্জি ট্র্যাভেল কুন্ডু ট্র্যাভেল তো ঐসব সেন্টিতেই চলে। আমি ২০০১-এ ব্যানাজ্জি ট্র্যাভেলে বেড়িয়েছিলাম জম্মু-কাটরা-ভ্যায়ষ্ণোদেবী-ধরমশালা-ডালহৌসী-খাজিয়ার-চাম্বা-অমৃতসর। লম্বা ট্যুর। তা প্রায় তিনদিন লম্বা হাওড়া জম্মু তাওয়াই হিমগিরি এক্সপ্রেসের জার্নির দ্বিতীয় দিনে আমার দুপাটি চটি গায়েব হল, আর তৃতীয় দিনে গায়েব হল আস্ত চালের বস্তাটা।

    সেই জমানায়, পুরো দলের মধ্যে একমাত্র আমার এটিএম কার্ড ছিল। ট্যুর অপারেটর লোকগুলো এতই ইয়ে টাইপের ছিল, চাল ডালের বাইরে কোনও এক্সট্রা টাকাপয়সা নিয়ে আসে নি। শেষে জম্মুর মধ্যে কীভাবে এটিএম খুঁজে টাকা তুলে ওদের দেওয়া হল, তাই দিয়ে চালডাল কেনা হল, সে আরেক গপ্পো। তবে পুরো ট্রিপে ঐ বাঙালি খাওয়া দাওয়াই ছিল। ধরমশালায় পৌঁছে, মনে আছে, পোস্তর বড়া দিয়ে ডালভাত খেয়েছিলাম।
  • shrabani | 124.124.86.38 | ০৩ নভেম্বর ২০১০ ০৯:৪৫458893
  • পারমিতা,
    আমার কিন্তু ব্যাপারটা খারাপ লাগেনি শুধু পার্কে বসে বা এয়ারপোর্টের বাইরে বসে খাওয়ার পার্ট টা ছাড়া। রাত্রে হোটেলে ফিরে খাওয়া ঠিক আছে। ইনোভেটিভ লেগেছে, ডাল ভাত মাখন আলুভাজা, চিকেন ভাজা বাঙালীর রীতিমত ভুরিভোজ!
    স্টোভ বাসন ইত্যাদি নিয়ে ঘোরার থেকে তাই ছোট রাইস কুকার নিয়ে ঘোরা ভালো!
  • de | 134.105.166.235 | ০৪ নভেম্বর ২০১০ ০০:৪০458895
  • পার্কে বসে বা এয়ারপোর্টের বাইরে বসে বার্গার, পিৎজা বা চাওমিন খেতে দেখলে তো খারাপ লাগে না, ঠিক-ঠাক ভাবে টিফিনবক্স ইত্যাদীতে ডাল-ভাত খেতে দেখলেই বা আপত্তির কি আছে বুঝলাম না! নোংরা না করলেই হয়!

    অনেকেরই বাইরের খাবারে আপত্তি থাকে, বাজেটেরও একটা ব্যাপার থাকে -- ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টগুলো ভালোই দামী! আমি নিজে যদিও যেখানে যাই সেখানকার লোক্যাল খাবারেই চালিয়ে নি -- কিন্তু কারো যদি সেটা না চলে তাইলে করতেই পারে!
  • rimi | 168.26.215.135 | ০৪ নভেম্বর ২০১০ ০১:০৪458897
  • হুম্ম, ইকোনমিটা খুব ইম্পর্ট্যান্ট। কোথায় যেন যাবার সময়, জায়গাটা মনে পড়ছে না, আমরা অনেক প্ল্যান কষে একখানা মাল্টাইপারপাস কুকার, চাল, ডাল ইত্যাদি সঙ্গে করে নিয়ে গেলাম। ফেরার সময়ে সেগুলো প্যাকড অবস্থাতেই ফেরৎ এল। পি পু ফি শু জনগণ - কে রান্না করবে তাই নিয়ে ব্যপক ঝগড়া হল, বলা বাহুল্য সেই ঝগড়ার কোনো নিষ্পত্তি হয় নি। অতএব রান্নাও হয় নি। যে কদিন ছিলাম ম্যাকের খাদ্য গেলা হল, এর থেকে ভালো খাবার পয়সা ছিল না :-((
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন