এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাংলা-মিডিয়াম

    tatin
    অন্যান্য | ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১০ | ১২৫২৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 85.137.14.101 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৫459360
  • ঠিক আছে - আমরা এখানে যাই ডিসিশন নিই না কেন তাতে বাস্তব পরিস্থিতি কিছু বদলাবে না।
  • !! | 134.123.228.218 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৬459362
  • অভ্যুকে ক। আমি প্রবাসে দেখেছি ১০০টাকা দিয়ে রোল খেতে কিন্তু ৭০০টাকা দিয়ে এক লেখেকের সারাজীবনের লেখা রচনাবলী কিনবার লোকের অভাব।
    আর অর্পণের কথার উত্তরে -নিজের চারপাশ দেখে ধারণা করা দোষের নাকি, সেটাও তো এই পৃথিবীর অন্তর্গত। নাকি নিজেকে ৫% প্রমাণের চেষ্টাই এই মন্তব্য?
  • | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৬459361
  • সংখ্যা হিসেবে বইয়ের বিক্রী বাড়া নিয়ে আমি খুব নিশ্চিত নই কেসি। আপনার বক্তব্য আপাতত মানতে পারছি না।

    যাইক হোক স্লাইট অন্য একটা কথা বলি। বাংলা সময়িক পরিকাগুলো নিয়ে। এককালে মানে এই ৭০ দশকে কিছুটা আশির গোড়ার দিকেও আবাপ'র পরিকাগুলো ছাড়াও আরো কিছু মাসিক সাপ্তাহিক পত্রিকা বেরোত। 'প্রসাদ' ,নবকল্লোল', উল্টোরথ সিনেমা-জগৎ, রহস্য-রোমাঞ্চ ইত্যাদি। তো, এগুলোতেওঅনেকসময়ই বেশ সুখপাঠ্য গল্প উপন্যাস বেরোত। অনেকগুলোই হয়ত কালোত্তীর্ণ হবে না, কিন্তু পড়ে ফেললে একটা তাৎক্ষণিক ভাললাগা থাকত। লম্বা ট্রেনজার্নির জন্যও আদর্শ। আমি যেমন মহাশ্বেতা দেবী, নবনীতা দেবসেনের উপন্যাস পড়ার জন্য প্রত্যেকবার শারদীয় প্রসাদ আর নবকল্লোল কিনতাম। গোটা নব্বইয়ের দশকই কিনেছে মনে হচ্ছে।
    তো, এখনকার সাময়িকীগুলোতে সেরকম কিছু থাকে? আমার একেবারেই এখন আর খুঁজে দেখার সময় হয় না, তাই জানতে চাইছি।

    মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রসাদ রীতিমত কভারেজ দিয়েছে, অসংখ্য লেখা, সাক্ষাৎকার প্রকাশ করেছে। সেইসব নিয়ে এইবার একুশে বইমেলায় ঢাকা থেকে একটা প্রসাদ বিশেষ সংখ্যা বেরিয়েছে।
    ওটা দেখেই মনে হল।

    আরো একটু আগের যুগের বসুমতী ইত্যাদি তো বেশ আকর্ষণীয় ছিল।
  • byaang | 132.167.105.5 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১১:৪৯459363
  • আমি চিনি এরকম একজনকে। যিনি কোলকাতারই এক অতিবিখ্যাত ইংমিডিয়াম ইস্কুলের বিজ্ঞানের শিক্ষক, কিন্তু খুব সচেতনভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েই নিজের ছেলেকে পাড়ার বাংলা মিডিয়াম স্কুলে পড়াচ্ছেন। পাড়ার বাংলা মিডিয়াম স্কুলটিও অতি সাধারণ, মানে হিন্দু-হেয়ার-বেথুনের মত ঐতিহ্যবাহী বাংলা মিডিয়াম না। পরিবারটিতে অর্থের কোনো অভাব নেই। যে বাধ্য হয়ে টাকার অভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ছাত্রটির বাবা আইআইটি কানপুরে পড়েছেন। মেনে নিচ্ছি আজকের দিনের নিরিখে উনি অবশ্যই ব্যতিক্রম, কিন্তু ওনার যুক্তিটি আমার অভিজ্ঞতার সাথে মিলে যায়। কোনো বিষয়কে গভীরভাবে ভালোবাসতে হলে, আত্মস্থ করতে হলে আজও পশ্চিমবাংলার বাংলা মিডিয়াম স্কুলগুলোর বিকল্প নেই। এইসব স্কুলগুলিতে অহেতুক এক্স্ট্রাকারিকুলারের চাপ নেই , ইংরাজি শিখতেই হবে এমন জোরজবরদস্তিও নেই। এইসব স্কুলগুলিতে আজও কিছু শিক্ষক পাওয়া যায় যারা বিষয়টাকে ভালোবাসতে শেখান। ব্যাঙের ছাতার মত গজিয়ে ওঠা ইংরাজি মিডিয়ামে যা পাওয়া আজকাল খুবই শক্ত।

    উপরের সব কথাগুলো ওনার মতামত, আমার থেকে প্রমাণ বা পরিসংখ্যান চাহিয়া লজ্জা দিবেন না।
  • sosen | 113.225.177.37 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:০৩459364
  • আমি এরকম বেশ কয়েক্জনকে চিনি। মফস্বলের দিকে আরো বেশি!
  • সুদীপ্ত | 126.203.155.113 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:২৭459366
  • যদি বাংলা শেখা বা জানা বা ভাষাটাকে ভালবাসা ইত্যাদি প্রধান উদ্দেশ্য হয়, তাহলে মিডিয়াম টা কোনো বাধা নয়, বাড়ির লোকের আর সর্বোপরি নিজের উৎসাহ থাকাটাই আসল। এই যতজন গত দুদিন ধরে বাঙলা নিয়ে এতো শব্দ খরচ করেছেন, তাঁদের নিজেদের বাড়ির পরিস্থিতি বদলাতে কি করেছেন তাঁরা, জানতে সাধ যায়! যাঁরা নিজেরা বাঙলা সাহিত্য পড়ে বা ভালোবেসে বড় হয়েছেন তাঁরা অনেকেই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কে সেসবে উৎসাহিত করেন না, সুতরাং না পড়ে না বুঝে বাঙলা সাহিত্য-কে এড়িয়ে চলা-ই [আঁতেল, কঠিণ ভাষা, দুর্বোধ্য ইত্যাদি আখ্যা দিয়ে] বুদ্ধিমানের কাজ বলে তারা ভাবে। অথচ তার মানে-ই যে তারা ইংরাজী বা অন্য কোনো ভাষায় বিশেষ ব্যুৎপত্তি অর্জন করে ফেলে তা নয়! আশেপাশে বেশীর ভাগ ছেলেমেয়ে-র ভাষা-ই বকচ্ছপ বা হাঁসজারু জাতীয়, কোনো একটা ভাষায় পরিষ্কার ভাবে মনের ভাব প্রকাশে তারা অপারগ, মাতৃভাষা তো ছেড়েই দিলাম; আর উচ্চারণ তথৈবচ, সে দূরদর্শনের খবর পাঠ হোক বা এফ এম-এর সঞ্চালনা [অথচ শোনার লোকের অভাব নেই, বিজ্ঞাপণের এমন মধু]! প্রতি মুহূর্তে 'নিজ হস্তে আশালতার মূলোচ্ছেদ' করে আর তা নিয়ে আক্ষেপ করে লাভ কি! :)
  • সিকি | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:২৭459365
  • বাঃ।
  • সিকি | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৩১459367
  • বাড়ির লোক আর নিজের উৎসাহ সব নয় সুদীপ্ত। পরিবেশ একটা বড় ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায়।

    একটি বাচ্চা যে প্রবাসে বড় হচ্ছে - সে বাড়ির উৎসাহে দুটো আবোল তাবোলের কবিতা পড়ল, কিন্তু সেইটা নিয়ে চর্চা, আলোচনা, শেয়ার করার জন্য সে কোনও পীয়ার পাচ্ছে না, সমবয়েসী কাউকে পাঙ্গা দেখাতে পারছে না যে, দ্যাখ, আমি এই কবিতাটা জানি। দেখানোর লোক শুধুই বাবা আর মা। এই পরিস্থিতিতে খুব বেশিদিন উৎসাহ দেখিয়েও কিছু করা যায় না।
  • সিকি | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৩২459368
  • প্রবাসে এমনকি দুটো বাঙালি সেকেন্ড জেন বাচ্চাও একটা সময়ের পরে মিক্সিংয়ে পরস্পরে হিন্দিতে (বা অন্য স্থানীয় ভাষায়) কথা বলতে শুরু করে।
  • S | 109.27.138.238 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৪৫459370
  • দুটো ব্যাপারই সত্যি। ছোটোবেলার বেশিরভাগ না হলেও বহু বই পড়েছি বন্ধুদের থেকে আত্মিয়দের থেকে ধার নিয়ে। অতএব পরিবেশ চাই।

    আবার এমন বাঙ্গালী পাব্লিক দেখেছি কোলকাতায় বসে আরেক বাঙ্গালীর সাথে হিন্দীতে কথা বলে কসমো ইম্প্রেশন করাতে চাইছে।
  • !! | 134.123.228.218 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৪৬459371
  • মোটেই না। প্রবাসে থাকে বাংলা খুব ভাল জানে এই প্রজন্মের বাঙালী আমিই চিনি অন্ততঃ ৫-৬ টি। আর বাকিরা পরিবেশের দোহাই দেয়। এমনকি কিছু বিদেশে থাকা ছেলে মেয়েও জানি। আসলে খারাপ লাগলেও এখানে বাবা-মার ইচ্ছেই ৯০%, বাকিটা পরিবেশের দোহাই দেওয়া।
  • S | 109.27.138.238 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫০459372
  • কিন্তু একটা বাচ্চা ইস্কুলে ইঙ্গরাজী পড়ছে। আশেপাশে হিন্দি। আবার বাড়িতে বাঙ্গলা। একটু চাপ হয়ে যাচ্ছে না?
  • Abhyu | 85.137.14.101 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫৩459374
  • সব বাচ্চা তো সমান না। কেউ ভাষাটা ভালো রপ্ত করে, কেউ অঙ্ক করতে ভালোবাসে, কেউ ছবি আঁকতে। চাপ দেওয়ার দরকার কি। না হয় শুধু ইংরেজীই শিখুক খুশি মনে।

    তবে বাংলায় থেকে বাংলা না শিখলে একটু খারাপ লাগে, এই আর কি।
  • Arpan | 125.118.136.86 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫৩459373
  • শতাংশও মাপা যাচ্ছে আজকাল?
  • সিকি | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫৫459375
  • আবার টিন এজের মাঝামাঝি অনেক বাচ্চা নিজের রুট সম্বন্ধে ইন্টারেস্টেড হয়ে পড়ে, এ রকম বেশ কিছু ছেলে মেয়ে দেখেছি দিল্লির বই মেলায়। সলজ্জে জানায় পড়তে পারে না, চেষ্টা করছে।
  • S | 109.27.138.238 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫৬459376
  • সেই। ভাষাতে ভালো হয়ে কি হইবো। তার থেকে ছোটোবেলা থেকে ভালো করে কম্পু শেখাও যাতে করে সফ্টওয়ারে চাকরি পায়।

    বাঙ্গলায় বলতে পারলেই চলবে।
  • Abhyu | 85.137.14.101 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫৭459377
  • তাদেরকে লা-জবাব-দিল্লি পড়তে দিস তো? :) বাংলাও হবে, দিল্লিও হবে!
  • S | 109.27.138.238 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১২:৫৮459378
  • বাঙ্গলার সবথেকে সফল অভিনেতা, নেতাও বটে, ভালো করে বাঙ্গলা বলতে না পেরে/না বলে কত কিছু করে গেলো, আর আমরা সব ভাষাধারীরা এখানে গুচতে টাইপাচ্ছি। ধুর।
  • sosen | 113.225.177.37 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:০৩459379
  • আদৌ বাচ্চাদের ওপর নির্ভর করে নাকি, যে কোন ইস্কুলে পড়বে? পুরো ডিসিশন প্রসেস টাই তো বাবা-মায়ের।
  • Sudipta | 126.203.155.113 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:০৪459381
  • সিকিদা, আমি পশ্চিমবঙ্গ নিয়ে বলছিলাম কিন্তু, প্রবাসের ক্ষেত্রে পরিবেশ টা ফ্যাক্টর বটে; তবে এত বঙ্গ সম্মেলন বইমেলা ইত্যাদি বিশ্ব জুড়ে হয় সেগুলো তাহলে বর্তমান প্রজন্মের নিজের শখ মেটানো আর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের পিকনিক, আউটিং , নাচ গান আর খাওয়া দাওয়ার-ই অনুষ্ঠান বলে ধরে নিতে হয়। আজ থেকে দশ বছর পর ওগুলোর হয়ত আর অস্তিত্ব-ই থাকবে না সেক্ষেত্রে।
  • S | 109.27.138.238 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:১১459382
  • আসলে এখানে অনেক ফ্যাক্টর আছে। বাচ্চা যদি বাইরে থাকে তাইলে তো ইঙ্গরাজী মাধ্যম মাস্ট। দিল্লীতে বা মুম্বাইতে থকলে ইঙ্গরাজী, হিন্দী দুইই শিখছে; তার মধ্যে আবার বাঙ্গলা নিয়ে চাপাচাপি করলে মুশকিল। ব্যাঙ্গালোর, চেন্নাইতে থাকলে হয়তো একটু করা যায়। কারণ দ্বিতীয় ভাষা বোধয় শেখ হবেনা, বাবা-মায়েরা নিজেরাই জানেনা। যদি দেশের বাইরে হয়, তাহলে তো করাই যায়। কারণ একটা ভাষাই শেখে। অতএব বাঙ্গলা নিয়ে চাপ দেও। কিন্তু সেখানে বাচ্চা-কাচ্চা বদতমিজ দিলের সাথে খুব নাচছে - কোথায় জানলো এই গালের বুলি আর সুর। আবার একটু বড় হলে জেনেও না জানার ভান করছে। হয়তো আরেকটু বড় হলে আবার দেশের প্রতি মায়া জাগে - অনেক কিছু ততদিনে পোস্কার হয়ে যায়।
  • Arpan | 125.118.136.86 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:১৬459383
  • ব্যাঙ্গালোরে সেকন্ড ল্যাঙ্গোয়েজ আছে তো - মূলত দুইটি অপশন হিন্দি এবং কন্নড়। সারাবছর ক্লাসটেস্টের চাপ। বাবা মায়ের আপিসের চাপ। উইকেন্ডে ভরতনাট্যম নয় ক্রিকেট কোচিং। আরেকটা ভাষা শেখার সময় কোথায়?

    তাও আজকাল বাংলার সব ক্লাসিকগুলো ইংরেজিতে অনূদিত হয়ে আসে, তা দিয়ে নিজের সংস্কৃতিটাকে তো চিনছে।
  • Arpan | 125.118.136.86 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:১৯459384
  • মেয়ের ক্লাসমেটরা কেউ পাঞ্জাবি, কেউ মালয়ালি, কেউ অহমিয়া বা ওড়িয়া (লুরু ইজ আ গ্রেট মেল্টিং পট) - সবাইই খোঁজ নিয়ে দেখেছি টেনেটুনে নিজের মাতৃভাষায় কথা বলতে পারে। লিখতে পড়তে কেউই পারে না।
  • S | 109.27.138.238 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:২০459385
  • আমি সেকেন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ বলতে ইস্কুলের বাইরের কথাও বলছিলাম। মানে পথে ঘাটে।
  • a x | 60.171.26.111 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:২১459386
  • বাংলা জানা আর বাংলা বই পড়া দুটো একেবারেই আলাদা। জানা মানে একটা ভাষায় কথা বলতে পারা ও বুঝতে পারা - সেটা আর শিশুসাহিত্য ঘেঁটে পড়া দুটো এক না। বাচ্চারা অনেক ভাষাই "জানতে" পারে - অসুবিধে হয়না। বহু দ্বিভাষিক/ত্রিভাষিক বাড়ি জানি, যেখানে লোকাল ল্যাঙ্গুয়েজ এক, বাবা এক ভাষার আর মা আরেক ভাষার। বাচ্চারা অনায়াসে তিনটে ভাষায় কথা বলে। কিন্তু তারা এই তিনটে ভাষাতেই বই পড়ে না। সেটা পরিবেশের ওপর নির্ভর করে বইকি।
  • a x | 60.171.26.111 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:২৫459387
  • বাংলা আদৌ ইংরেজির চাপে হারাতে বসেছে এমন মনে হয় না। যদি কিছু বা হয় তা হিন্দি হেজেমনির জন্য। আর সেটা শুধু ভাষাতেই সীমাবদ্ধ না।
  • S | 109.27.138.238 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:২৭459388
  • অর্পনবাবু ওদেরকে জিগাবেনতো ওরাও এই বাচ্চা ভাষা জানেন বলে হাপিত্যেশ করেন কিনা। অবশ্য সে কোলকাতায়ও অনেক লোক আছেন, যারা বাচ্চা বাঙ্গলা জানেনা বলে খুব গব্ব বোধ করেন। সেই ছেলেই কিছুদিন পরে মাতৃভাষায় সিদ্ধ হয়ে বাড়ি ফেরে।
  • Arpan | 125.118.136.86 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:২৮459389
  • অক্ষদা @১ঃ২৫ ক।
  • S | 109.27.138.238 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:৩০459390
  • হিন্দী সিনেমার কুপ্রভাব তো আছেই। বলিউড মধ্যমেধার পিঠ্স্থান।
  • Arpan | 125.118.136.86 | ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ ১৩:৩৩459392
  • না, হাপিত্যেশ করে না। হাল্কা খারাপ লাগা আছে এই অব্দি। তবে আরো একটা ব্যপার আছে। যেসব বাচ্চার দাদু দিদারা এখানে থাকেন তারা কিছুটা হলেও নিজের মাতৃভাষা পড়তে পারে (পরে কদ্দূর ধরে রাখতে পারবে আলাদা ব্যপার)। বাবা মায়ের সে এফোর্টটা অনেক সময়ই দেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না সহজবোধ্য কারণেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন