এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তৃ-প-বু-ভূ দ্বাদশ

    Ishan
    অন্যান্য | ২৪ আগস্ট ২০১০ | ১৪৩৮০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • saikat | 202.54.74.119 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১১:৫৬461491
  • আরে নিস্প্রভ হবে না কেন? দু'দিন আগে যে দুটো সীটে ভোট হল, হারার পরে বাম নেতারা বুঝেছেন লোকে তাদের কথা শুনছেই না, পাত্তাই দিচ্ছে না। যত যুক্তিই থাকুক না কেন, সন্ত্রাস নিয়ে যত কথাই বলা হোক না কেন, কিছুতেই কিছু হচ্ছে না। অথচ, বসিরহাটে গিয়ে বুদ্ধ-গৌতম গরম গরম কথা বলেছেন, হাততালিও পড়েছে যথেষ্ট, তাও হেরে গেল। এর পরে আর কী করা? ম্রিয়মাণ হবে না? আসলে এই মুখগুলোকে না বদলালে কিছু হবে বলে মনে হয় না।
  • kallol | 119.226.79.139 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১২:০৯461492
  • এসসি - আমি বারবার বলেছি এখনো বলছি, এটাই ১৯৭০ পরবর্তি সিপিএম-এর চরিত্র। অন্য বামদলগুলোর কথা না ধরাই ভালো। পরিস্থিতি অনুকুল না হলে মিঁউ মিঁউ করে কতগুলো বাঁধা বুলি আউড়ে যায় :
    ১) আমাদের ওপর সন্ত্রাস নামানো হচ্ছে (কথাটা সত্যি)
    ২) এখন আন্দোলনে নামার পরিস্থিতি নেই (ভয় পাচ্ছে/অভ্যাস হারিয়ে গেছে)
    ৩) রাজনীতি একটা বাঁকের মুখে, আমাদের ধৈর্য ধরতে হবে (ক্যাড্যার ঠাকানো কথা)

    ১৯৭২ থেকে ১৯৭৭ এরা কোন আন্দোলন করে নি, মুখ বুঁজে মার খেয়ে গেছে। ১৯৭৬ এ জেপির হাত ধরে একটা পকাতাহীন মিছিলে হেঁটেছে। অথচ দ্বিতীয় যুক্তফ্রন্টের সময়েও স্লোগান তুলেছে - অত্যাচারের পরিনাম / বাংলা হবে ভিয়েৎনাম।

    এবারও এই নিষ্ক্রিয়তার ব্যতিক্রম হবে না।
  • kc | 194.126.37.78 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১২:১০461493
  • এই মুখগুলোর ব্যক্তিগত জীবন ও পার্টির প্রতি আনুগত্য এতটাই প্রশ্নাতীত যে এঁদেরকে বদলানো প্রায় অসম্ভব। আর পাতি পাবলিকের কাছে এখন সিপিএম শব্দটা এখন চিরতার জলের চেয়েও বেশী তেঁতো ( চন্দ্রবিন্দু দেবই )।

    অবিলম্বে সিপিএমের ব্যাক গ্রাউন্ডে চলে যাওয়া উচিত। আরেসেসের মতন। সামনে আসুক নতুন নাম, নতুন মুখ নিয়ে নতুন দল। সিপিএম নামের ঝান্ডার তলায় মানুষের আবেগের ঢল নামার দিন শ্যাষ।
  • ppn | 202.91.136.3 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১২:১৭461494
  • হ্যাঁ, কল্লোলদা এমনটাই হবে বলেছিল।

    অথচ কেমন মনে হয়েছিল সিপিয়েম বিরোধী আসনে বসে বন্‌ধে বন্‌ধে বাংলা অচল করে দেবে। মমতার অস্ত্রে মমতাকেই ঘায়েল করার চেষ্টা করবে।
  • Manish | 59.90.135.107 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১২:১৯461495
  • সৈকতের সাথে একমত।
    বিগত দুটি ভোটের ফলাফল দেখিয়ে দিয়েছে বেশীর ভাগ জনগন এখনো মমতাকে পছন্দ আর বিশ্বাস করে। মমতা বিরোধী কথা শুনতে রাজী নয়। আরো সময় লাগবে এই ঘোর কাটাতে।
    এটা একদমই আমার ব্যাক্তিগত মতামত।
  • siki | 122.177.184.103 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১২:২৯461496
  • কেসি এবং এসসিকে বড় বড় ক। লোকের মনে যে কী তীব্র বিষ জমে আছে, গিয়ে কিছুটা বুঝতে পারলাম। সিপিএমের নাম শুনলে এখনকার বয়স্ক লোকেরা প্রেসার টেসার চড়িয়ে হিস্টিরিয়াগ্রস্ত হয়ে গালিগালাজ করছে, রাস্তায় পেলে নিজের হাতে চড় থাপ্পড় মেরে মেরে খুন করে দেবার কথা বলছে।

    এই অবস্থাই তৈরি করেছে সিপিএমের স্থানীয় নেতৃত্ব এবং ক্যাডারকূল। তখনকার অ্যাকটিভ সিপিএম সমর্থকরা এখন মাঝবয়েসী, প্রৌঢ়, আর পার্টি অফিসে টফিসে যায় টায় না, সংসার নিয়েই ব্যস্ত থাকে। অথচ একসময়ে এদের প্রবল প্রতাপ দেখেছি পাড়ায়। আপ্রাণ চেষ্টা করছে সিপিএম নামক খোলসটা ছেড়ে ফেলে পাতি পাবলিকের মধ্যে মিশে যাবার।

    দিদিগিরি এখনও খোরাকের স্তরে আছে পাতি পাবলিক লেভেলে। কতদিন থাকে সেটাই দেখার। :-)
  • kallol | 119.226.79.139 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১২:৪৬461497
  • মমতার থেকে ঘোর কাটছে, কাটবেও। কিন্তু কথা হলো বদলে কে? বামফ্রন্ট নয়, কারন তারা ৩৪ বছর ধরে পরীক্ষায় অকৃতকার্য।
    রাজনীতির নতুন বিন্যাস চাই।
    ((বামফ্রন্ট - সিপিএম)+এসএউসি+(নকশাল দলগুলি - মাওবাদী)) প:ব:এর রাজনীতিতে এরকম কোন জোট মান্যতা পেতে পারে।
    হয়তো এরকম কোন জোট ৫ বছর পরে গড়েও উঠতে পারে।
  • PT | 203.110.247.221 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৩:৩৯461498
  • "৩৪ বছর"-টা কাটিয়ে দেওয়া ভাল। মমতার সুরে সুর মিলিয়ে যারা এই expression-টি ব্যবহার করে যাচ্ছে তারা পিছনদিকে তাকালে নিজেরাই আশ্চর্য হবে যে ১৯৯০ সালে বা ২০০০ সালে এমনকি ২০০৫ সালেও তারা নিজেরা ১৩, ২৩ কিংবা ২৮-বছরের অপশাসন জাতীয় কোন কথা ব্যবহার করার কথা ভাবেনি। এমনকি মমতাও না। বোঝাই যায় যে মানুষ তার মস্তিষ্ক অন্যের দ্বারা প্রক্ষালিত করতে ভালবাসে। তাই শক্তিশালী মিডিয়ার রচনা করা শব্দ ব্যবহার করে রাজনৈতিক আলোচনাতে নামতে চায়।

    একটি নতুন শব্দ এই সব মানুষদের জন্য আবাপ চালু করেছে দিন দুয়েক হল -শিক্ষাক্ষেত্রের ""অনিলায়ন""-কিছুদিন বাদে এই শব্দটিও বাম বিরোধী মানুষদের মুখে মুখে ফিরবে।
  • dukhe | 122.160.114.85 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৩:৪৯461499
  • ভোটে না হারলে আবার অপশাসন কিসের ? ভোটের আগের দিন অপশাসন বলা যেতে পারে । তার আগে পর্যন্ত সবই সুশাসন ।
  • Bratin | 122.248.183.1 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৬:১৩461501
  • সেই ৩৪ বছরের সুশাসন!! :-))

    লোক গেলো কেমন যে। আরেক টু সহ্য ৫০ এর সুন্দর সংখ্যায় পৌঁছানো যেত!! তা না!!
  • v | 168.244.164.244 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৮:৪৮461503
  • ইয়ে মানে, রঞ্জনদার Date:20 Oct 2011 -- 06:00 AM
    এর পোস্টটা একটু ভাবের ঘরে চুরি টাইপের হয়ে গেল না? বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালন সমিতির সব সভ্যই যদি কোন বিশেষ রাজনৈতিক দলের সদস্য হন তাহলে তাদের গুনগত মানের ওপর প্রশ্নচিহ্ন আসাটাই স্বাভাবিক নয় কি? ন হলে মানতে হবে যে সব শিক্ষাক্ষেত্রে যোগ্য ব্যক্তিই কাকতলীয় ভাবে একই রাজনৈতিক দলকে সমর্থণ করেন। এটা মানা ডেল্টা চাপের, এই আর কি।
    আর Date:20 Oct 2011 -- 06:02 AM এর উত্তরে এটাই বলার যে যে এয়ারলাইন্সের সব এয়ারহোস্টেজই প্রেগন্যান্ট তাদের এরকম নিয়ম করতে হবে বইকি। নইলে ব্যবসা গোটতে হয়।

    মমতার বা সরকারের সমালোচনা একশোবার করুন, কিন্তু ঐ ব্রতীনবাবুর ভাষায় একটু ঊর্ধে উঠে। :-)
  • PT | 203.110.247.221 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৮:৪৮461502
  • "সু" বা "অপ"-র মৌলবাদী ভাবটা বাদ দিলেও চলবে।
  • v | 168.244.164.244 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৮:৫১461504
  • কল্লোলদার প্রস্তাবিত জোটটা তো পুরো পাল্টিশিয়ানদের ঘোঁট :-)
  • ranjan roy | 14.97.20.173 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:১৪461505
  • V, আমার কথাটা ভুল বুঝেছেন। কোথায় বলেছি যে কর্মসমিতির সব সদস্য একই রাজনৈতিক দলের হতে হবে?
    তাঁরা দশটা আলাদা দলেরও হতে পারে, নাও হতে পা ও রেন। কেউ কেউ বা অনেকে আমার মত কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য নাও হতে পারেন।
    বলতে যেটা চাইছি তা হল সদস্যদের চয়নের সময় তাঁদের শিক্ষাগত যোগ্যতাই একমাত্র বিবেচ্য হওয়া উচিৎ, তাঁরা কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য কি না, আদৌ কোন দলের সদস্য কি না-- এসব নিয়ে কথা হওয়াই উচিৎ নয়।
    যদি কোন স্পেসিফিক ঘটনা দেখা যায় যে কেউ নিয়ম ভেঙে নিজস্ব রাজনৈতিক দলের পক্ষে তাঁর পদজনিত ক্ষমতাকে ব্যবহার করছেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে বর্তমান আইনের মধ্যেই ব্যবস্থা নেয়া যায়।
    তপন রায়চৌধুরি , অমর্ত্য সেন ও আরো অনেকের লেখা পড়ে ধারণা যে বিভিন্ন সময়ে কন্‌জার্ভেটিভ দল ক্ষমতায় থাকলেও লেবার বা কমিউনিস্ট সদস্য কেউ কেউ নিজের অ্যাকাডেমিক এক্সেলেন্সের গৌরবে ভাল চেয়ারে( অক্সফোর্ড/কেম্ব্রিজে) থেকেছেন, প্রশাসনিক দায়িত্বও পালন করেছেন।
    আমরা ওদের থেকে পার্লামেন্টারি ফর্ম অফ গভর্নমেন্ট নিয়েছি আর এটুকু উদারতা নিতে পারিনা?
    যতটুকু সংবিধান পড়েছি তাতে মনে হয় এই অর্ডিন্যান্সটি আÒট্রা ভাইরাস,। এগেইন্‌স্‌ট ফান্ডামেন্টাল রাইটস্‌; অত: সুপ্রীম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করার যোগ্য।

    আর এয়ার হোস্টেসের উদাহরণ দিয়ে বলতে চেয়েছিলাম দুটো কাজ কি
    তুল্যমূল্য যে একই রকম অ্যাটিচুড নিতে হবে?
    শিক্ষিত মানুষরা রাজনৈতিক ভাবে সচেতন বা সক্রিয় হবেন না? হলে দোষ? মানে যাঁরা এটা বানিয়েছেন তাঁরা রাজনীতিকে সেই লাস্ট রিসর্ট অফ স্কাউন্ড্রেল মনে করেন!
  • ranjan roy | 14.97.20.173 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:১৮461506
  • কেসি, এস সি, মনীশের সাথে একমত।
    অপশাসন হোক বা না হোক, বামদলগুলোর ৩৪ বছরে ক্ষমতায় থেকে সমস্ত প্রোগ্রাম নির্বাচন -ওরিয়েন্টেড হয়ে গেছে। বেসিক ইস্যুতে পথে নামার সংস্কৃতিই শেষ হয়ে গেছে। এখন দিন কাটাচ্ছে কবে মমতার জোয়ার গিয়ে প্রাকৃতিক নিয়মে ভাটা আসবে, তার জন্যে।
    সে গুড়ে বালি!
  • maximin | 59.93.246.191 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:১৯461507
  • রঞ্জন বাবু -- বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালন সমিতিতে সদস্য হতে গেলে শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদানটাই মাপকাঠি হওয়া উচিৎ। এটা তো আপননিও স্বীকার করছেন। যে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালন সমিতি এটা, সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করলেন। ধরা যাক কোনও এক বছর এমন হল যে নির্বাচিত শিক্ষক প্রতিনিধিরা বিনা শর্তে রাজ্যের শাসকদলের তাঁবেদারি করার মত লোক না। তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতাও ভালো। এবারে কি পরিচালন সমিতিতে তারা মেজরিটি হবেন? বলা যায়না। কারণ বিশেষ রাজনৈতিক দলের সদস্য হলে শিক্ষাক্ষেত্রে অবদান ছাড়াই সদস্য হওয়া যায়। মানে বহুদিন তো এমনিভাবেই চলেছে।
  • ranjan roy | 14.97.20.173 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:২৯461508
  • ম্যাক্সিমিন,
    মূল প্রশ্নে আমি ও আপনি একমত। ফারাক শুধু পদ্ধতি নিয়ে। আগে এমনি হয়েছে বলে তার প্রতিক্রিয়ায় বিপরীত মেরুতে যাওয়া কি কাম্য?
    আসলে শিক্ষা কোন সমাজের রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক বাতাবরণের বাই প্রোডাক্ট।
    কাজেই সার্বিক ভাবে পাব্লিকের পার্টিসিপেশন ও ওপেন ডিসকাশনই এই গুলোকে আটকাতে পারে, কোন অর্ডিন্যান্স নয়।'
    উদাহরণ স্বরুপ কিছুদিন আগে উত্তরবঙ্গের কোথাও (জলপাইগুড়ি না কোচবিহার) এ স্কুলের পরিচালন ব্যবস্থায় এমন কেউ তৃণমূলের ব্যাকিংয়ে এসেছিলেন যিনি প্রধানশিক্ষককে ( যতদূর মনে পড়ছে) গালিগালাজ-মারপিট করার জন্যে সাসপেন্ড ছিলেন। এবং প্রথম দিকে স্থানীয় নেতৃত্বের সহায়তায় বেশ করেছি ভাব করে চেয়ার আঁকড়ে ছিলেন। শেষে এই নিয়ে মিডিয়া পাব্লিক হল্লা করায় মমতারা হস্তক্ষেপ করে ওঁকে সরাতে বাধ্য হন।
    আমার আশংকা আমরা বার্থ ওয়াটারের সঙ্গে বেবিকেও ফেলে না দিই।
  • maximin | 59.93.246.191 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৩৫461509
  • সব কটা বিশ্ববিদ্যালয় যে রাজ্য সরকারের তাঁবেদারি করত সে কি আর এমনি এমনি হওয়া সম্ভব হয়েছিল? পাকাপোক্ত ব্যাবস্থা ছিল নিশ্চয়ই? বিশ্‌ব্‌ববিদ্যালয়ের নন-টিচিং কর্মচারীদের প্রতিনিধিরা সদস্য হতেন। আবাপ যাদের বলছে 'শিক্ষাকর্মী'।

    আরও নানারকম রিজার্ভড সদস্যপদ ছিল। এই অর্ডিনান্স রিজার্ভড সদস্যপদ গুলোকে তুলে দিতে চাইছে, এইমাত্র।
  • maximin | 59.93.246.191 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৪৩461510
  • সমাজের রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক বাতাবরণের বাই প্রোডাক্ট হল শিক্ষা। এ বিষয়ে একমত।
  • maximin | 59.93.246.191 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ১৯:৫৪461512
  • যিনি তৃণমূলের ব্যাকিংয়ে এসেছিলেন তিনি দলের ব্যাকিং-এ চাকরি পেতে পারেন, পরিচালন ব্যাবস্থার মধ্যে প্রবেশ করলেন কীভাবে? শিক্ষকরা তাঁকে প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচন করেছিলেন কি?
  • maximin | 59.93.246.191 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ২০:১৩461513
  • আগের একটা পোস্টে দেখলাম 'যদি কোন স্পেসিফিক ঘটনা দেখা যায় যে কেউ নিয়ম ভেঙে নিজস্ব রাজনৈতিক দলের পক্ষে তাঁর পদজনিত ক্ষমতাকে ব্যবহার করছেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে বর্তমান আইনের মধ্যেই ব্যবস্থা নেয়া যায়।'

    যায়, যদি এটা একজন তার ব্যক্তিগত ক্যাপাসিটিতে করেন। কিন্তু একদল লোক যখন দলের নির্দেশে দলবদ্ধভাবে দলের ক্ষমতাকে ব্যবহার করেন? এররকম অবস্থাতেও বর্তমান আইনের মধ্যেই ব্যবস্থা নেওয়া যায়না কি? যায়। কেউ কেউ আইনের দ্বারস্থ হয়েছেন, মামলা জিতেছেন। কিছু কিছু ঘটনা মিডিয়া পাবলিসিটিও পেয়েছে। কিন্তু মামলা জেতার পর সন্দেহ থেকে গেছে বিচার ঠিক হল কিনা।
  • ranjan roy | 14.97.104.94 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ২২:১২461514
  • তখন খবরটি রোজ অধিকাংশ পত্রিকায় বিশেষ করে আবাপ'তে বেরিয়েছিল। ডিটেইলস খুব মন দিয়ে দেখিনি। কিন্তু উল্লেখযোগ্য হল স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব ঠিক সিপিএম এর কায়দায় প্রথমদিকে-- এসব মিথ্যে, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ইত্যাদি বলে চেঁচামেচি করছিল।

    দুই,
    যদি অর্ডিন্যান্স খালি শিক্ষার গুণমান রক্ষার ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ সম্পর্কহীন কোন কোটা তুলে দিতে চায়, তাহলে অন্য কথা। কিন্তু এই যে শুনছি-- কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য হওয়া ডিসকোয়ালিফিকেশন হবে?
  • Bratin | 117.194.101.173 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ২২:৫৪461515
  • আমি মনে করি এই পদক্ষেপ টা সদর্থক। শিক্ষা র রাজনৈতিকরন করতে গিয়ে ( প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয়) আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার এই হাল। তা সিপিএম সমর্থক রা স্বীকার করুন বা না করুন। এটা হল 'ওপেন সিক্রেট'। ওনাদের ইক্যুয়েশন খুব সহজ। উঁচু উঁচু যায়গায় আমাদের লোক বসিয়ে দাও। তারপরে কান টানলে মাথা আসবে।
  • T | 14.139.128.11 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ২৩:০৬461516
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালন পর্ষদে রাজনীতিকদের থাকার পেছনে যে যুক্তি তোলা হচ্ছে তা মূলত আদর্শগত। বেশ একটা আইডিয়াল সমাজ ব্যবস্থা থাকবে, রাজনীতিকরা বেশ উঁচুদরের দূরদৃষ্টিসম্পন্ন হবেন, ফলে সুচিন্তিত মতামত দেবেন, এই রকম আর কি। কিন্তু ঘটনাহচ্ছে প: ব: তে সেরম সিস্টেম চলছে না, বেশীরভাগ নেতানেত্রীরা একেবারেই অশিক্ষিত(সব অর্থে)। ফলে ঐ আইডিয়ালি যা হওয়া উচিত সেরম ইম্পলিমেন্ট করলে বিপদ বেশী। শিব গড়তে গিয়ে ব্যাপারটা বাঁদরে পর্যবসিত হবে। তার চেয়ে বরং এই ভাল। এট লিস্ট থুতুরঞ্জনদের তো আটকানো যাবে!
  • PT | 203.110.246.230 | ২০ অক্টোবর ২০১১ ২৩:৫৯461517
  • প্রেসির টইতে দশ জন অধ্যাপকের নাম চেয়েছিলাম যাদের শিক্ষার মান নয় মিছিলে যাওয়ার জন্য চাকরী হয়েছিল। এই টইতেও আবার সেইরকম দশ জনের নাম চাইছি।
  • nyara | 122.172.163.135 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ০০:১০461518
  • শিক্ষার মান - ভাল/মন্দ - কে নির্ণয় করবে?
  • T | 14.139.128.11 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ০০:১৩461519
  • @nyara, পকাবুদের নিয়ে কমিটি তৈরী করা যেতে পারে। ওদের তো এখন বিশেষ কোনো কাজ নেই।:P
  • aka | 117.194.3.70 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ০০:১৭461520
  • পিটি প্রেসির ক্ষেত্রে আমার ডিপের দুই জনের নাম আমি দিতে পারি। প্রতি ডিপ ধরা যাক তাহলে দেড়। দশের অনেক বেশি হবে। নাম আমি বলব না, কারণ ওনারা মানুষ হিসেবে ভালো ছিলেন। কিন্তু প্রফেসর হিসেবে নয়। এবারে বিশ্বাসে মেলায় বস্তু। আপনি বিশ্বাস নাই করতে পারেন কিন্তু তাতে আমার ধারণা বদলাবে না। কারণ উহা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি।
  • PT | 203.110.243.23 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ০০:৩৬461521
  • কারো বিশ্বাস বদলানো আমার কাজ নয়। আমি ১৯৭৭এর আগে রিক্রুট হওয়া অন্তত: জনা ছয়েকের নাম দিতে পারি (JU chem) যাঁরা ক্লাস নিতে এলে আমরা পালাবার চেষ্টায় থাকতাম কেননা পড়ানোর কম্মটি তাঁরা কোন রকমে সারতেন। এঁদের মধ্যে একজন জীবনেও প্রথম ছাড়া দ্বিতীয় হননি আর ঈশান স্কলার ছিলেন। এই দলের অন্য একজন সিপিএমের ঘনিষ্ঠ ছিলেন কিন্তু তাঁর চাকরীটি ১৯৭৭-এর আগেই হয়েছিল।
  • Sibu | 66.102.14.1 | ২১ অক্টোবর ২০১১ ০০:৪৩461523
  • একটা কোশ্নো। রাজনৈতিক দলের প্রাক্তন সদস্যরা কি মেম্বার হতে পারবে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন