এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তন্ত্র ফর ডামিজ

    dd
    অন্যান্য | ১১ জানুয়ারি ২০১১ | ৭৮৯৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ranjan roy | 122.168.209.41 | ২১ জানুয়ারি ২০১১ ০১:২২463431
  • যাকগে, মরুকগে।
    অশ্বমেধের ঘোড়া তো বলির পর মাটিতে গড়িয়ে পড়লো। তখন সব রাজমহিষীদের সামনে ডেকে আনা হল।
    তখন পাটরাণী নিজের মা, সতীন, সবাইকে ডেকে বলবেন--- আমার ভাগ্যে এই ঘোড়ার সঙ্গে শোয়াই আছে, কারণ আর কেউ তো আমাকে করতে চাইছে না!
    এমন ডায়লাগ শুনে ঘোড়া হড়বড়িয়ে উঠে পড়লো আর পাটরাণীকে বল্লো-- এস গো, আমরা দুজনে ক্ষৌমবস্ত্রের আড়ালে শুই।
    পাটরাণী--- আমি তোমার কাছে গর্ভধারণের জন্য এসেছি। তুমিও আমার কাছে বীজ বপনের জন্যে এস। এসো আমরা পা ছড়িয়ে শুই।
    ওরা শুয়ে পড়লে প্রতিপ্রস্থাতা পুরোহিত বলেন-- এই ঘোড়া বীর্যসিঞ্চন করুক আর তোমার যোনি ওই রেত: ধারণ করুক। এবার ঋত্বিক মৃতঘোড়ার লিঙ্গ পাটরাণীর যোনির কাছে নিয়ে এসে বলেন---জঙ্ঘার পর জঙ্ঘা রেখে যোনিতে লিঙ্গ প্রবেশ করাও।
    ( বাকি টা বাহুল্য বোধে বাদ দিলাম।)
    এর দ্বিতীয় অঙ্কে আবার যখন পাটরাণী বলেন-- আমাকে কেউ করে না বলে আমি ঘোড়ার কাছে যাই। তখন এক জন নারী বলে---হরিণ রোজ জঙ্গলের ঘাস ছেড়ে ক্ষেতের পাশের ফসলে একটু মুখ লাগিয়ে পালায়, তাতে কি ওর পেট ভরে? শুদ্র নারী কখনও কখনো বৈশ্যপুরুষের সাথে রমণ করে, কিন্তু অমন প্রেমের খেলায় সন্তোষ কই?
    আর এক নারী বলে--- তোর কপাল ভাল যে অন্তত: ঘোড়া জুটেছে, তোর মা'র কপালে তাও জোটেনি। তোর মা-বাপ তো গাছে চড়ে-। বাবার কন্যে তোর মা'র যোনির নুনছাল উঠে গেছল। তাই মা নিজের যোনিতে হাতের মুঠো ঠুঁসেছিল।
    ( যদ্দূর জানা যায় যে এইসব মন্ত্রের অর্থ, পূর্বপরসম্বন্ধ সায়নাচার্যের মাথাতেই ঢোকেনি, আমি তো হরিদাস পাল!)
  • ranjan roy | 122.168.209.41 | ২১ জানুয়ারি ২০১১ ০১:৪৩463432
  • কৃষ্ণযজুর্বেদ সংহিতায় ব্যাপারটা প্রায় এক, কিন্তু খিস্তি করায় রাণীরা বিশ, পুরোহিতদের দল আঠেরো।
    সামান্য উদাহরণ:

    ঘোড়াকে স্নান করিয়ে আনার পর পাটরাণী বলেন-- আরে, আমাকে কেউ তো ধরে নিয়ে গেল না! এই ঘোড়াও আমার সঙ্গে শোয় নি, ও কাপিল্‌নগরের অমুক সুভদ্রীর সাথে রমণ করেছে।
    তখন রাজা নিজে এসে ঘোড়ার কানে বলেন--- আমার এই পাটরানীর জঙ্ঘা ওপরে তুলে ধরে তুই তোর জঙ্ঘার পেছনের ভাগ দিয়ে চেপে ধরে---।
    এবার অধ্বর্যু রাজমহিষীদের মধ্যে যে কুমারী তার যোনির দিকে আঙুল দেখিয়ে বলেন-- ওরে, তোর যোনি রেগে গিয়ে বলছে-- আমাকে ভাল করে গরম কর, ভাল করে ঝলসে দাও। তাই আমার লিংগ তোর যোনির মধ্যে ঠুঁসে দিচ্ছি। এতে তোর যোনি রেত্‌স্‌ এ ভরে গিয়ে গলগল শব্দ করবে।
    জবাবে ওই কুমারী মেয়েটি উক্ত পুরোহিতকে বলে--
    ওরে, আগুন! আগুন! চেঁচিয়ে তোর লিঙ্গ দুলছে। এবার তোর সচ্ছিদ্র লিঙ্গ তোর মুখের মত দেখাচ্ছে-- তাই বকবক বন্ধ কর।
    এই ভাবেই এর পর ব্রাহ্মণ ও মহিষী,
    উদাত্ত নামক পুরোহিত ও বাবাতা ( রাজার প্রিয়রাণী)র শব্দ দ্বৈরথ, তারপর হোতা পুরোহিতের সঙ্গে পরিবৃক্তা নামে রাণীর চোপা চলতে থাকে।
    মনে হয় আমার বক্তব্যের জন্যে এটুকুই যথেষ্ট। শুভরাত্রি।
  • dd | 124.247.203.12 | ২১ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৫৫463433
  • দ্রি সাহেবের লগে আমি এক্কেবারে একমত যে তন্ত্র ফন্ত্র মোটেই মাতৃতান্ত্রিক বিশুদ্ধ বিপ্লব নয়। এমন ক্ষি ঐ বুঝি না বুঝি না করে এটু তালে গোলে বিদ্রোহ গুঁজে দেওয়া তা ও নয়। পিওর পুরুষ তান্ত্রিক অভিচার। মেয়ে মানুষেরা নিছকই অলসো র‌্যান।

    তবে মেয়ে মানুষেরাও শিষ্যা হতে পারে ,দীক্ষাগুরু হতে পারে। শুদ্দুরেও। এইটুকু কনসেসন। অবশ্যি সে সময়ে সেটাই যুগান্তকারী।

    আর দৃ সাহেবরে আরো কই, ঐ যেই যাগ যজ্ঞ থেকে বেড়িয়ে দৃ শর্মা মন্দির বানিয়ে মুর্ত্তি গড়ে পুরুত হয়ে পুজা শুরু করলেন সব ম্যাংগো পাব্লিকের জন্য অমনই দৃ শর্মণ: তন্ত্রের ইয়ানি কি বেদ বহির্ভুত সমাজের বাইরে পা রাখলেন। হয়তো অসাড়ে। কিন্তু সেটা আর ব্যাদ রইলো না। ব্যাদের দেবতারো হয় স্রেফ মরে গ্যালেন নয়তো মর্ফ করলেন। পীঠ স্থান থেকে মন্দির ,মন্দির থেকে গাঁয়ের থান,পুরান থেকে মংগল কাব্য, সেখান থেকে পাঁচালি। রামপ্রসাদ আর পান্নালাল।

    য্যা:, আমাদের বেদত্ব কই রইলো?
  • dd | 124.247.203.12 | ২১ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৫৮463434
  • ভালো করে পড়তে চাইলে পড়ুন "দৃ শর্মণ: তন্ত্রের খপ্পরে ইয়ানি ক্ষি'
  • dd | 124.247.203.12 | ২১ জানুয়ারি ২০১১ ১৫:০০463435
  • আরো দ্রি সাহেবেরে,

    ঐ ক্রেতা বিক্রেতার ক¾ট্রাক্ট ল আমারো খুব ইন্টেরেস্টিং লেগেছিলো।

    আর তন্ত্রে বশীকরন ইজ ওয়ান অব দা সিক্স কর্মস। যেমতি শান্তি, বশীকরন,স্তম্ভণ,বিদ্বেষণ,উচাটন, মারন।

    আঞ্চলিক ভাষার একটা বশীকরন মন্ত্র শুনুন 'অচলঘাটে নীচল পানি। তাহাতে উপজিল কালের বাঘিনী। কালের বাঘিনী বল মা তোরে। অমুকীর প্রাণচিত্ত আনিয়া দেখাবো। হরিণের রক্ত, মাছের পিত্ত। তৈল করিয়া পোরামু অমুকীর পাঁচ প্রাণ চিত্ত।'

    আর অক্ষয় দত্তের সংগ্রহিত দুটো , আত্মরক্ষার জন্য। "কোথা গো মা কালি। ওমা চন্ডি। বালগত রাখো মোরে। আঁচল দিয়া ছাপাইয়া যদি না রাখো মোরে,আল্লা মহম্মদের দিব্বি লাগে গো তোমারে।"

    ভুতের তাড়াতে : 'ওরে রে খবিশ। তোরে ডাকে ব্রহ্ম ভুত। ও তোর মাতারি। তুই উহার পুত্র। কুপি তোরে গিলাইবো হারামে ছাড়। ফমো বিবির আজ্ঞা, ছাড় ছাড় ছাড়।"
  • dd | 124.247.203.12 | ২১ জানুয়ারি ২০১১ ১৫:০৪463436
  • এবং .......
    ঐ ইড়া,পিংগলা,সুষুম্না নাড়ী এবং মুলাধার থেকে ষড়চক্র, সত্যি কোনো অ্যানাটমিক্যাল ভিত্তি নেই।
    ও গুলান আধ্যাত্মিক। নাড়ী গুলার রং আছে আর চক্রের তো বিপুল ডিজাইন আর তার সাথে রং আলো আর চক্রের দেবতা। তবে ও গুলান মেজর গ্ল্যান্ডদের কাছাকাছি। ঐ যে পিনীয়াল,পিটুইটারী,থাইরয়েড, ও সবের সাথে কিছু ক্ষেত্রে প্রায় প্যারালাল। সর্বত্র নয়।

    যোগ আর তন্ত্র মিলে মিশে একাক্কার অনেক তন্ত্রেই। হওয়ার দরকার ছিলো না। দুটো দু রকমের সাধন বা অভ্যাস। আলাদা আলাদা শাস্ত্র ছিলো। যোগের জন্য পতঞ্জলি, দ্বত্তাত্রেয়, বশিষ্ঠ এইসব ঋষিরা বক্তা ছিলেন, কেমনে জানি ও গুলো তন্ত্রের বইতে হুবহু ঠাঁই করে নিলো। ভেরী স্ট্রেঞ্জ।

  • Baijayanta | 14.96.54.73 | ২১ জানুয়ারি ২০১১ ১৫:২৯463437
  • মন্ত্র চাই? বললেই হয়।

    মৃত ব্যক্তিকে পুনর্জীবিত করিয়া ক্রোড়ে করন ও ভোজন করান-

    ওঁ হ্রীং স্ত্রীং ক্লীং কৈবল্যদায়িনী জগন্ময়ি হিলি হিলি ভিন্দ ভিন্দ ভিন্দ ভিন্দ শোষয় শোষয় দুষ্টান গ্রহযক্ষান প্রেতান দেবদৈত্যান নাশয় নাশয় নাশয় মোহয় মোহয় মোহয় স্তম্ভয় স্তম্ভয় স্তম্ভয় ঠ: ঠ: স্বাহা। অযুত জপেন পিতৃভমৌ সিদ্ধি: তত পিত্তৃভভৌ স্বয়ং জাত তুলসীদলং চিতাগর্ভস্থতৈল সমন্বিতং কৃত্বা উক্ত মন্ত্রেণ ত্রিভিরামন্ত্রিতং শবমুখে নিক্ষেপেৎ স উত্থায় খাদতি ক্ষণাৎ পুনশ্চ পততি।

    বশীকরণ চাই?

    দুষ্টা স্ত্রী বশীকরণ

    চল্‌রে সরিষা কাঁউরে যাই।
    কাঁউরে আছেন ছুতার বুড়ী।
    তার খোলেতে সরিষা ভাজি।
    কর্‌বে সরিষে চড়চড়।
    অমুকের মন করে ধড়ফড়।।
    কার আজ্ঞে-
    হাড়ির ঝি চণ্ডীর আজ্ঞে।।

    পুরুষ বশীকরণ (সিঁদুরপড়া)

    সিঁদুর সিঁদুর সিঁদুর পাতি।
    কামাখ্যা পর্ব্বতে তোমার উৎপত্তি।।
    আমার এই সিঁদুর পড়া
    অমুকের কপালে দিলে ফোঁটা।
    অমুক হয় বোকা পাঁঠা।।
    হর সিদ্ধান্ত গুরুর পা।
    কামরূপ কামিক্ষে মা।।
    হাড়ির ঝি চণ্ডীর আজ্ঞে।
    আমার এই সিঁদুরপড়া অমুককে শীঘ্র লাগ্‌গে।।
    আমার এই সিঁদুরপড়া যদি লঙ্ঘে।
    ঈশ্বর মহাদেব পঞ্চমুণ্ডের বামপদে ঠেকে।।

    ভূত ছাড়ানো?

    ব্রহ্মদৈত্য ছাড়ানো কবচ

    ক্লীং চর্চ্চ হুং হুং ঝং ঝং শা:।
    ইতি কবচং পারুলপত্রে লিখিত্ব পীড়িতস্য শিরসি ধারয়েৎ।

    তবে উকুন ও ছারপোকা বিনাশের মন্ত্র ভিন্ন।

    মূষিকাকর্ষকং যাবৎ সম্বরীগুড়তৈলত:।
    কুলীরবসয়াচূর্ণং কৃতং তস্যৈব কর্পটে।
    দীপো মৎকুণসংঘাতং রাত্রৌ বা কর্ষয়েদধ্রুবম্‌।।

  • dri | 117.194.230.81 | ২১ জানুয়ারি ২০১১ ২২:৫৪463438
  • ইড়া, পিঙ্গলা, সুষুম্না এগুলো কি আধ্যাত্মিক?

    তাই কি? এগুলো কি বাই এনি চান্স, মানুষের রিয়েল ফিজিকাল এক্সপিরিয়েন্স মডেল করতে পারে?

    এই নিয়ে কিছু আনফিশিয়াল থিওরি/গালপল্প আছে। কিন্তু সেগুলো এখানে বলা উচিত হবে কিনা ভাবছি।
  • tatin | 130.39.149.48 | ২১ জানুয়ারি ২০১১ ২৩:৪৭463439
  • ddদা,
    এই তন্ত্র আর যোগ কেন মিলছে, এটা নিয়ে আমার একটা নিজস্ব থিওরি আছে, খুব উঞ্ছবৃত্তির মতন পরাশুনো থেকে তৈরি ধারণা, তাই ভুল হতেও পারে।
    বেদ (আমার একদম-ই পড়া নেই, পরের মুখে ঝাল খেয়ে যা জানা) ডিল করছে ইকনমিক বেনিফিটের সঙ্গে, কী করলে বৃষ্টি হবে, কী করলে গোধূম, গোধন আসবে, কী ভাবে দস্যু দমন হবে ইত্যাদি।
    এরপর উপনিষদ বলছে যে প্রত্যক্ষ দেবতার উপাসনা করে লোকে অলৌকিক শক্তি পেতে পারে (প্রোডাকশন রেট বাড়ানোর উপকরণ বা বেটার যুদ্ধাস্ত্র), কিন্তু ব্রহ্মের উপাসনা করে লোক কালোত্তীর্ণ, মৃত্যুঞ্জয়ী হতে পারে, আপনাকে ব্রহ্মজ্ঞান করতে পারে এরূপ- নচিকেতা আর মৈত্রেয়ীর গপ্পে দেখি পার্থিব উন্নতিকে ত্যাগ করে মৃত্যুকে জানতে চাইছে বা অমৃত লাভ করতে চাইছে (ইন্টারেস্টিং যেটা কাগে, মৈত্রেয়ী যাজ্ঞবল্ক্যের স্ত্রী নন, সাধন সঙ্গিনী)। এইখানে যখন সাংখ্যে চোখ ফিরিয়ে নি, দেখি যে মানুষকে কিছু ইউনিভার্সাল ল-এর আন্ডারে ধরা হচ্ছে, যেগুলো জন্ম-মৃত্যুর সাইকেলে তাকে ধরে রাখে ও দু:খসুখ ভোগ করায়-
    এই পুরো আলোচনাটাই বেদ-বহির্ভূত (বিরোধী?) ডিসকোর্স-এ চলছে -সেখানে পুরুষপ্রকৃতির কন্সেপ্ট আসছে, মূলত: গভার্নিং ইকুয়েশন আর বাউন্ডারি কন্ডিশন পৃথক করতে- যে পুরুষ প্রকৃতির অধীন হয়ে কষ্টের সাইকেল-এ পড়ে। কিছু প্‌র্‌যাক্টিসের মধ্যে দিয়ে সেই সাইকেল থেকে বেরোনো, কালোত্তীর্ণ হওয়া ইত্যাদি।
    এই প্‌র্‌যাক্টিস গুলোর মধ্যে নিজের শরীরকে বহির্জগতের কাছে ভালনারেবল না করে তোলার প্রসেস তো আসতেই হবে, নইলে রোগশোকজরামৃত্যু সবই বিরাট ভোগাবে, তাই প্রাথমিক ব্যাপারটা যোগাভ্যাস। তন্ত্রের মধ্যে তনু শব্দটা জড়িয়ে। এরপর হাজার হাজার বছর ধরে বিভিন্ন প্‌র্‌যাক্টিস এসেছে, কখনো বুদ্ধ অনাত্মার কথা বলছেন, কখনো চৈতন্য (বা আগে আরও কেউ) নামজপের কথা বলছেন (নামজপের সঙ্গে প্রাণায়মের কোনও সম্পর্ক আছে কিনা ভাবায়) কখনও তান্ত্রিকরা বামাচারী বীরাচারী সাধনার কথা বলছেন- উৎপাদনের জগতের কর্মচক্র থেকে নিজেকে মুক্ত করতে।
    এবং এই জন্যই হয়ত, জায়গায় জায়গায় তন্ত্র, বৈষ্ণব, বৌদ্ধ মিলে নতুন নতুন ফর্ম তৈরি হচ্ছে (এমন কী সুফিও হয়ত মিলছে)- একটা ফিলোসফিকাল গিঁট না থাকলে এত সহজে হত কী? শঙ্কর টাইপের বিরাট প্রতিভাবান কাউকে সাব লোকধর্মের পিছনেই থাকতে হত তাহলে।

    যাই হোক, বড় ভাট হলো, ভুলভ্রান্তি থাকলে ধরিয়ে দেবেন
  • dd | 124.247.203.12 | ২২ জানুয়ারি ২০১১ ১৪:৪৯463441
  • তাতিন রে কই

    শরীরটাকে ঠিক রাখতে হবে এতো সবাই জানে। কিন্তু তন্ত্রের সাথে সেটাকে একাসনে বসাবার কোনো কারন আছে?

    সব কটি যোগশাস্ত্রেই শারীরিক পটুত্ব ছাড়াও ব্রহ্মচর্য্য, সমস্ত রকমের সংযম, শুদ্ধাহার এইসব খুব ফলাও করে ব্যাখ্যান করা আছে। এগুলো তো বীরাচারী তন্ত্রের সাথে এক্কেবারেই মেলে না। এক দম না।

    একেবারেই চীজ আর চক।

    তবে হয়তো তন্ত্র লেখকেরা ওয়ান স্টপ শপ হিসাবে চিকিৎসা,প্রসাধন হ্যান ত্যানের সাথে শরীর বিদ্যাও ঢুকিয়ে দিয়েছেন। দৃ সাহেব য্যামন কইলেন, রোজাগারের আরেকটা পথ।
  • dd | 124.247.203.12 | ২৫ জানুয়ারি ২০১১ ১৬:৩২463442
  • আর শব সাধন করবেন না?
    করুন। এ ছাড়া ভালো মতন কাপালিক ক্যামনে হবেন?

    প্রথমে চাই একজন উত্তরসাধক, মানে অ্যাসিস্ট্যান্ট। তাকে একটু দুরে রেখে সাধনা করতে হবে।

    আর চাই শব। শব হবে চন্ডালের। তন্ত্রসারে বলেছেন সমুখ সমরে অস্ত্রাঘাতে মারা গেছে, বা সাপে কাটা বা বাজে পোড়া শবই প্রশস্ত। ভায়োলেন্ট ডেথ হয়েছে কিন্তু সাহসী এরকম চাই।
    শৌর্য্যবান,তরুন ও সুন্দর কান্তি দেহ চাই। জানাচ্ছেন তন্ত্রসার।

    আরেক জায়গায় পড়েছিলাম যে মেয়েলি মুখের পুরুষ দেহ হলে চলবে না, কিন্তু এখন রেফারেন্সটা মনে পরছে না।

    এরপর ঐ শবদেহের পিঠে চন্দন লেপন করে সাধনা করতে হবে। শব গর্জন করে জেগে উঠতে চাইলে ছোলাভাজা,মুড়ি আর মদ মুখের মধ্যে ঢেলে দিতে হবে।
    অক্ষয় কুমার দত্ত কয়েছেন 'শবসাধনার সময়ে এইরূপ ভয়ংকর ভয়ংকর ক্রিয়ানুষ্ঠানের ব্যবস্থা আছে,যে তাহা করা দূরে থাকুক,পাঠ করিলেও ভয় হয়।"
    সত্তি। একেবারে রিপালসিভ।

    যেটা অদ্ভুত লাগে এই তন্ত্রসাধনায় চন্ডালের প্রয়োজন। চন্ডালীর রজ:রক্ত চাই, কুলস্ত্রী তেও চন্ডালিনী চলবে, শব সাধনায় চন্ডাল ই শ্রেষ্ঠ। ক্যানো? কেউ জানে ?
  • dri | 117.194.226.88 | ২৮ জানুয়ারি ২০১১ ০০:৩৭463443
  • শব সাধনায় এখনও পৌঁছই নি।

    যেটা দেখতে পেলাম সেটা লিখে রাখি।

    যোগিনী তন্ত্রম্‌ :

    দিবা ভুক্তা হবিষ্যান্নং রাত্রৌ জপ্তা সহস্রকং।।
    তত শুদ্ধায়াং শয্যায়াং তদা স্বপ্নে হি পশ্যতি।
    মনসা চিন্তিতং যদ্‌যত্তৎ সর্ব্বং পরমেশ্বরি।।

    হবিষ্যান্ন ভোজন পূর্ব্বক রাত্রিকালে ঐ মন্ত্র সহস্রবার জপ করিয়া শুদ্ধশয্যায় স্বপ্নে তাহাই অবলোকন করিয়া থাকে। যাহা যাহা মানসে চিন্তা করে, স্বপ্নে সেই সমস্তই দর্শন করে।

    এটা বেশ মডার্ন ইন্টারপ্রিটেশান অফ ড্রিম। কম্পেয়ার্ড টু স্বপ্নাদেশ বা দৈববাণী বা ঐ ধরণের কিছু।

    এই মুহুর্তে পড়া একটু স্লো চলছে।
  • dri | 117.194.234.64 | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১১ ২৩:২৪463444
  • এটা ডাইরেক্ট তন্ত্র নিয়ে নয়। কিন্তু ঐ হিপনোসিস নিয়ে। যেটা আগে এই থ্রেডে আলোচনা হয়েছে। এটা খুঁজে পেলাম। না লিখে রাখলে হারিয়ে যাবে। তাই ভাবলাম এই থ্রেডেই থাক।

    এখনকার দিনের ডিজিটাল এল সি ডি স্ক্রীনের, টেলিভিশান, কম্পিউটার, কিম্বা মোবাইলের, একটা হিপনোটিক ব্যাপার আছে। একবার তাকালে সহজে চোখ ফেরানো যায় না। এটা নিয়ে রীতিমত রিসার্চ হয়েছে। এটা কাকতালীয় নয়।

    এ বিষয়ে এই পেটেন্টটা নেড়ে চেড়ে দেখার মত। http://patft.uspto.gov/netacgi/nph-Parser?Sect1=PTO1&Sect2=HITOFF&d=PALL&p=1&u=%2Fnetahtml%2FPTO%2Fsrchnum.htm&r=1&f=G&l=50&s1=6506148.PN.&OS=PN%2F6506148&RS=PN%2F6506148

    টাইট্‌ল হল, Nervous system manipulation by electromagnetic fields from monitors

    Physiological effects have been observed in a human subject in response to stimulation of the skin with weak electromagnetic fields that are pulsed with certain frequencies near 1/2 Hz or 2.4 Hz, such as to excite a sensory resonance. ...

    তবে এই থ্রেডটা আরেকবার রেজারেক্ট করতে হবে।
  • M | 71.247.176.154 | ০৭ মে ২০১২ ১২:৩৮463445
  • এই থ্রেডটা ঘুরতে ঘুরতে পেয়ে গেলাম। পড়তে গিয়ে সব বুঝেছি তা না তবে আমার একটা প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে এই আশায় লিখছি। বজ্রপাতে মৃত ব্যক্তির হাড়ে এমন কিছু বিশেষ উপাদান থাকে বলে আপনাদের জানা আছে কি যা তান্ত্রিকরা সংগ্রহ করেন বা উচ্চদামে তা বিক্রি করা হয়?
  • Blank | 180.153.65.102 | ০৭ মে ২০১২ ১৬:৫৭463446
  • আমার নিজের ধারনা তন্ত্র বা শিব কেন্দ্রিক পুজো আচ্ছা সবটাই আসলে একটা আলাদা ধর্ম। কাল্ট নয়, আলাদা ধর্ম। পরের দিকে ক্রমশ হিন্দু, বৌদ্ধ ইত্যাদিদের সাথে মিশে গেছে যে যখন ক্ষমতাশালী হয়েছে। এখন এর কোনো রেফারেন্স দিতে পারবো না আমি। পড়তে পড়তে ধারনা হয়েছে।
    বৈষ্ণবদের কৃষ্ণ সাধনাও তন্ত্রের নাড়ি সাধনার মতন। কৃষ্ণ-রাধার প্রেম ইত্যাদি আসলে দেহবাদের একটা আবরন মাত্র। কৃষ্ণ মুর্তিও কল্পনা করা হয়েছে এই মতকে মাথায় রেখে।
    এবারে সিকিম গিয়ে প্রথম দেখলাম অতি-বুদ্ধ মুর্তি। বুদ্ধের কোলে শক্তি বসে - অবস্থানটার নাম ইয়াম-ইয়ুম । যথারীতি বুদ্ধের গায়ের রঙ মেঘলা আর শক্তি সাদা।
  • Blank | 180.153.65.102 | ০৭ মে ২০১২ ১৬:৫৯463447
  • ফের, আমার ধারনা যে তন্ত্রের বিকাশ পুরোটাই প্রায় উত্তর পুর্ব পাহাড় বা তার আশে পাশে। শিব নিজেও পাহাড় বাসি। কিন্তু আমার থিওরি ধাক্কা খায় এই বজ্রযানে এসে। অতীশ দীপংকর ইত্যাদিরা নালন্দার প্রোডাক্ট এবং বজ্রযানি। সেক্ষেত্রে সমতলে বজ্রযান আসার কোনো লিংক পাই না। ঘেঁটে যাই এখানে পুরো।
  • ranjan roy | 24.97.109.245 | ০৭ মে ২০১২ ১৯:০৭463448
  • ব্ল্যাংকি,
    আমার হটাৎ মনে হল যে তিব্বতি ইয়াম-ইউম এবং চৈনিক ইং-ইয়াং পুরুষ-স্ত্রী কনসেপ্টের কোন সাযুজ্য আছে কি?
    আর মহাযানী অতীশ দীপংকর তিব্বতে প্রচার করতে গিয়ে ওখান থেকে তন্ত্রের প্রভাবে বজ্রযানী হলেন-- এমন একটা হাইপোথিসিসের পক্ষে কিছু ডেটা পাওয়া যায় কি?
    ( নতুন গুরুতে সার্চ দেখছিনা-- পুরনো টপিক তুলতে কি করতে হবে?)
  • Blank | 180.153.65.102 | ০৭ মে ২০১২ ১৯:৩২463449
  • রঞ্জন দা,
    ইং ইয়াং এর মতন কনসেপ্ট কিন্তু আসলে যে কোনো পুরনো সভ্যতার প্রাচীন কনসেপ্ট। সৃষ্টির জন্য নারী পুরুষের মিলন, তার ই ছবি। কিন্তু এই যে ইয়াম-ইউম, এর মুর্তি সম্পুর্ন ভাবে তান্ত্রিক মুদ্রা। ছবি টা দেখাই দেখো,

    এটা গুরু পদ্মসম্ভব বা রিংপোচের মুর্তি, কোলে তার শক্তি।
    অতীশের ব্যপারে যা লেজেন্ড সেটা অনুসারে বহু ছোট বেলাথেকেই বজ্রযান এবং হীনযান গুলে ফেলেছেন উনি। তিব্বতে ধর্মপ্রচারের আগে।
    এইটা যদি পড়ে হতো, বা তিব্বতের সাথে যদি অন্য কোনো সম্পর্ক পাওয়া যেত বৌদ্ধ ধর্মের তো একখানা এক্সপ্ল্যানেশান পেতাম ।

    (গুগলে ইউনিকোডে বাংলা সার্চ স্ট্রিং + ইংরাজিতে গুরুচন্ডালি লিখে এনটার)
  • Blank | 180.153.65.102 | ০৭ মে ২০১২ ১৯:৩৬463450
  • অথচ শিব নিয়ে সব লেজেন্ডই পাহাড় জুড়ে। যেন পাহাড়ে কোথাও শিবের উদ্ভব। ধরা যাক সতীর দেহত্যাগ। শরীর টুকরো করে ছরিয়ে দিল চারদিকে। যেখান থেকে শক্তি পীঠের উদ্ভব।
    এটা অতি প্রাচীন তিব্বতি প্রথা। মৃত্যুর পরে শরীর টুকরো করে কেটে ছরিয়ে দেওয়া চারদিকে। এখনো অনেক উপজাতিতে এটা হয়। মৃতদেহ কাটার আলাদা লোক থাকে।
  • ranjan roy | 24.97.188.253 | ০৭ মে ২০১২ ২৩:৫৭463452
  • বা`মলাসার্ স্ত্রী`ম+ <গুরুচন্ডালি।
  • ranjan roy | 24.97.188.253 | ০৮ মে ২০১২ ০০:০০463453
  • ব্ল্যাংকি, অনেক ধন্যবাদ। তন্ত্র নিয়ে ভাল বলেছ।
    কিন্তু সার্চ পারছি না। করে দেখাবে? ধর আমি "আলো অন্ধকারে যাই' টইটা খুলতে চাই। গুগল বাংলায় গিয়ে ঠিক কি টাইপ করব?
  • ব্ল্যাঙ্ক | 69.93.245.188 | ০৮ মে ২০১২ ০০:৫৮463454
  • রঞ্জন দা,
    প্রথমে চাই অভ্র বা ঐ জাতীয় কোনো সফটওয়ার বাংলা লেখার জন্য। যদি না থাকে তো গুচ এর বাক্সে বাংলায় লেখো টই এর নাম ।
    তারপর বাংলা নাম খানা কপি করো মাউসে।
    তারপর গুগুল খুলে সার্চ বক্সে বাংলায় টই এর নাম লেখো বা কপি করা নাম পেস্ট করো। তারপর পাশে ইংরাজিতে লেখ গুরুচন্ডালি। আলো অন্ধকারে যাই খুঁজতে হলে গুগলে লিখতে হবে,

    আলো অন্ধকারে যাই+guruchandali

    এরপর সার্চ বাটনে ক্লিক করলেই গুগল সার্চে দেবে টই। সার্চের ছবিটা দেখো এই লিঙ্কে দিলাম। এখানে প্রথম সার্চ রেজাল্ট খানাই তোমার টই।
    http://picturepush.com/public/8209678
  • ব্ল্যাঙ্ক | 69.93.245.188 | ০৮ মে ২০১২ ০১:৫৯463455
  • তন্ত্র বা শক্তি সাধনার সাথে বাউলের দেহতত্ত, কৃষ্ণপ্রেম ইত্যাদি জুরে আছে সমান ভাবে। বৈষ্ণব গুরুদের ভাষ্য গুলো থেকে মোটামুটি যা তথ্য আসে তার কিছু লিখছি এখানে -
    ১। কৃষ্ণের বাঁশির ৬ টা গর্ত আসলে ৬ টা চক্রের প্রতীক। দেহসৃষ্টির সুর - মুলাধার, স্বাধীষ্ঠান, মনিপুর, অনাহত, বিশুদ্ধ এবং আজ্ঞা চক্র।
    ২। ত্রি ভঙ্গ মুরারী কৃষ্ণ আসলে ত্রিগুনাতীত।
    ৩। কৃষ্ণ সচ্চিদানন্দ - পরম শুন্যতার মুর্তি, তাই কালো।
    ৪। গোপিনী রা আসলে নাড়ির প্রতীক। রাধা হলেন গোপিনীদের প্রধান, সুষুন্মা।
    ৫। শরীরে ৭২০০০ নাড়ির মধ্যে ১৬০০০ নাড়ি গুরুত্বপুর্ন - এরাই কৃষ্ণের ১৬০০০ গোপিনী।
    ৬। সাধকের শরীরেই চলে কৃষ্ণলীলা। সাধক মতে বায়ু দু-রকমের। প্রান বায়ু যা কুলকুন্ডলীনিকে ওপরে তোলে আর অপান বায়ু যা নীচে নামায়। একটির প্রতীক হলো 'রা' অন্যটি 'ধা' (গানের সা রে গা .. এগুলোর সাথে রিলেশান আছে, ডিটেলস জানি না)। শরীরের মধ্যে অহরহ চলছে রাধা নাম। সাধক যখন রাধাতত্তকে ভেদ করতে পারে তখন সুক্ষশরীর বা পরম শুন্যতার জন্ম হয়। সেটাই কৃষ্ণ দশা। শরীরের সব নাড়ি তখন সাধকের কৃষ্ণশরীরমুখি। সেটাই তো রাসযাত্রা কৃষ্ণের - যখন সব গোপীনিরা কৃষ্ণের সাথে নাচছে
    ৭। পিঙ্গলা নাড়িকে বলা হয় যমুনা (সব নাড়ি কোনো না কোনো নদীর প্রতীক - সরস্বতীর তন্ত্র মতে পুজাও এর সাথে রিলেটেড)। কৃষ্ণলীলা হয় যমুনা তীরে। তার তীরের গোপীনিদের বস্ত্রহরন। বাসনা, কামনার পাশ খুলে ফেলা, নাড়ি গুলোকে পাশ ইন্ডেপেন্ডেট করা। এখানেই কালীয় দমন - অর্থাৎ কুন্ডলীনির সর্পকে কন্ট্রোলে আনা।
  • ব্ল্যাঙ্ক | 69.93.245.188 | ০৮ মে ২০১২ ০২:১৩463456
  • বৈষ্ণব দের সাধনাও পঞ্চ ম বেসড যদিও রুপ গুলো আলাদা।
  • একক | 24.96.6.218 | ০৮ মে ২০১২ ০৩:২১463457
  • পাগান এবং ফ্যালিক সিম্বল্স নিয়ে কী ইতিমধ্যে আলোচনা হয়ে গেছে ? পৃথিবীর আদি ধর্ম কিন্তু বেদ নয় . অবরিজিন দের মধ্যে যে ধর্ম ছিল তার সঙ্গে বৈদিক ধর্ম প্রতি পদে মিশেছে. বেশি করে মিশেছে পাহাড়ি এবং জঙ্গলে ঘেরা অঞ্চল গুলোতে , যেখানে প্রান্তিক মানুষরা আশ্রয় নিয়েছিলেন পালিয়ে গিয়ে .
    মহাযান বৌদ্ধধর্ম এইসবে ভরা. মনিদন্ড দিয়ে কিভাবে "পদ্ম"-কে ঘসাঘসি করলে সিক্রেশন হবে কিভাবেই বা চরম আনন্দ উপলব্ধি হবে এসব বিশদে আছে জংখা স্ক্রিপ্ট এ . ভুটানের লাখাং গুলোতে বছর পাঁচেক ধরে ঘুরে অনেক কিছু প্রত্যক্ষ করার সুযোগ হয়েছে . অবস্স্য এসব নিয়ে অনেক বই ও আছে. ভালো আলোচনা চলছে. চলুক .
  • Blank | 180.153.65.102 | ০৮ মে ২০১২ ১১:১৯463458
  • এই 'প্রান্তিক' মানুষ কথাটাতে আমার আপত্তি আছে। আপনার লাখাং এর অভিজ্ঞতা লিখুন না কিছু।
  • tatin | 125.249.41.218 | ০৮ মে ২০১২ ১২:৫৩463459
  • হজরত মহম্মদের সাত স্বর্গের মেরাজ এবং সপ্তম স্বর্গে আল্লা দর্শন কি দেহতত্ত্ব রিলেটেড?
  • Blank | 180.153.65.102 | ০৮ মে ২০১২ ১২:৫৬463460
  • কোনো আইডিয়া নেই। এই নিয়ে চর্চা করিনি কখনো। কেউ পড়ে থাকলে জানান।
  • তাতিন | 125.249.41.218 | ০৮ মে ২০১২ ১৪:০৩463461
  • ক্যানো নেই?
  • Blank | 180.153.65.102 | ০৮ মে ২০১২ ১৫:৩১463463
  • অ্যা
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন