এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিকল্প মার্ক্সবাদের সন্ধানে-কাউ&

    Biplab Pal
    অন্যান্য | ১৮ এপ্রিল ২০১১ | ২০২৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • lcm | 69.236.179.251 | ২৭ এপ্রিল ২০১১ ০৮:৫২471313
  • বেশ , ভালো কথা। আমি ভুল। Huawei বড় কোম্পানী। ইন ফ্যাক্ট Huawei এর প্রোডাক্ট আমি কোথাও ইউস-ও করেছি।

    এখন, যদিও আপনি বলেছেন এই ধরনের কোম্পানী চায়না-তে ৫% এর বশী নয়, তবু, আমার একটাই প্রশ্ন যে এই Huawei এর সাফল্যের কারণ যে এমপ্লয়ি ওনারশিপ - আপনি এই সিদ্ধান্তে আসছেন কি করে?
    মানে, Huawei যদি এর বদলে ক্যাশ বোনাস দিত, বা, যদি পাবলিক কোম্পানী হত, তাহলেও তো সফল হতেই পারত। তাই না?
  • Biplab Pal | 72.81.226.222 | ২৭ এপ্রিল ২০১১ ১৭:২৭471314
  • মানে, Huawei যদি এর বদলে ক্যাশ বোনাস দিত, বা, যদি পাবলিক কোম্পানী হত, তাহলেও তো সফল হতেই পারত। তাই না?

    **************
    হ্যা। সেটাও হত। কিন্ত হুয়েই দেখাচ্ছে, একটা শ্রমিক কাউন্সিল খুবই উন্নত মানের উৎপাদক এবং উদ্ভাবনী কোম্পানী হতে পারে-যেটা রাষ্ট্রায়াত্ব কোম্পানীতে আমরা দেখি নি। এটা গুরুত্বপূর্ন-কারন এই ধরনের ব্যাবস্থায় শ্রমিক শোষন অনেক কম হবে-শ্রমিক অসন্তোস ও কম থাকবে। শ্রেনী দ্বন্দ ও কমে যাবে। সেটাই ত কাম্য নাকি?
  • lcm | 69.236.179.251 | ২৭ এপ্রিল ২০১১ ২১:১৯471315
  • অন্যান্য (৯৫%) কোম্পানীদের বেশীর ভাগই ও তো চমৎকার কাজ করছে, ইনোভেটিভ, অসন্তোষহীন এমপ্লয়ি। শুধু চায়্‌না নয়, অন্যান্য দেশেও।
    আর, আসল কাম্য হল সাম্য।
  • aka | 168.26.215.13 | ২৭ এপ্রিল ২০১১ ২২:০৫471316
  • শ্রমিক শোষণ, আর অসন্তোষ কমানো লক্ষ্য। তাহলে SAS মডেল নয় কেন? খুব ভালো কোম্পানি। খুঁজে দেখুন। মানে হেবি কোম্পানি, আমি SAS আর GOOGLE দুটোতেই চাকরি পেলে প্রথমটা জয়েন করব।
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৩:৪১471317
  • এই যে বিপ্লব বাবু আমার পোস্ট একের পর এক ইগনোর করে চলেছেন এতে আমি ভয়ানক দু:খ পাচ্ছি। :(
  • Biplab Pal | 72.81.226.222 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৫:৩৭471318
  • অন্যান্য (৯৫%) কোম্পানীদের বেশীর ভাগই ও তো চম্‌ৎকার কাজ করছে, ইনোভেটিভ, অসন্তোষহীন এমপ্লয়ি। শুধু চায়্‌না নয়, অন্যান্য দেশেও।
    আর, আসল কাম্য হল সাম্য।

    **************
    এই তথ্য দুটো কারনে ঠিক না।

    [] চীনে রাষ্ট্রায়ত্ব কোম্পানীতেও শ্রমিকরা পরিচালন সমিতিতে থাকে। তাই এগুলো বেটার।
    [] কর্মী সংখ্যার সাথে রেভিনিউ এর অনুপাত দেখুন। দেখবেন উৎপাদন সেই ভারতের ইন্ডিয়ান ওয়েল কোম্পানীর মতন।

    এর পরেও কথা আছে। রাষ্ট্রায়ত্ব কোম্পানী শক্তিশালি এবং বড় হলে রাষ্ট্রের ক্ষমতাধারীরা শক্তিশালী হয়। এতে ক্ষমতার কেন্দ্রীভবন হবে-কারন উৎপাদনের কেন্দ্রীকরন হচ্ছে। তাই আপনি আরো গভীরে গিয়ে ভাবার ক্ষমতা রাখুন। এটাই চাইব।
  • Biplab Pal | 72.81.226.222 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৫:৪৫471319
  • শ্রমিক শোষণ, আর অসন্তোষ কমানো লক্ষ্য। তাহলে SAS মডেল নয় কেন? খুব ভালো কোম্পানি। খুঁজে দেখুন। মানে হেবি কোম্পানি, আমি SAS আর GOOGLE দুটোতেই চাকরি পেলে প্রথমটা জয়েন করব।

    *********
    স্যাস ও গুগলের ন্যায় কর্মী পরিচালিত স্টার্টাপ হিসাবেই উঠেছে। ১৯৬৬-১৯৮৩ এই দীর্ঘ বছর গুলিতে স্যাসের কোড লিখেছেন স্যাসের মালিক এবং জন্মদাতা এন্টনি জে বার। সুতরাং স্যাসের উদাহরন, আমার প্রবন্ধকে প্রতিষ্ঠা করে, নস্যাত করে না। কিন্ত সাথে সাথে আপনার এই কমেন্ট এটাও প্রমান করে, আপনাকে সিরিয়াসলি নেওয়া যাবে না। আপনি না প্রবন্ধটা বুঝেছেন, না স্যাসের ইতিহাসটা পড়েছেন। পড়ে নিন স্যাসের ইতিহাস-এটিও শ্রমিক পরিচালিত স্টার্টাপের সাফল্য-গুগুলের মতন। যা আমার প্রবন্ধের বক্তব্যকে আরো জোরে প্রতিষ্ঠা করে।

    http://en.wikipedia.org/wiki/SAS_(software)
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৫:৫০471320
  • মাইরি এইটা ঠিক বলেছেন এখনও বুইতেই পারলাম না কাউকম কেন দরকার? আপনার মতে তো দিব্যি চলছে গুগুল হচ্ছে, ফেসবুক হচ্ছে। সবই হয়েছে আম্রিগায়, হঠাৎ চীন মডেল ফলো করব কেন?

    তা এই প্রশ্নটা আপনি বারবার এড়িয়ে যাচ্ছেন। উত্তর নেই বোধহয়।

    আর তাহলে মাইক্রসফটও আপনার মতে একই রকমের কোম্পানি তাই না। বিল গেটস পারলে এখনও কোড লেখে।

    আপনি এত শাফল করছেন আজ এই তো কালই নিজের বক্তব্য নিজেই কেটে ফেলছেন।
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৬:০৫471321
  • আচ্ছা এই শেষ দুই প্রশ্ন

    ১। তাইলে আপনার উদাহরণে স্যাস নাই কেন?

    ২। সমস্ত স্টার্ট আপই কি তাহলে কাউকমের পথিকৃৎ?

    ৩। এইটা বুয়েছি, আপনার স্টার্ট আপ আছে অতএব স্টার্ট আপের হাত ধরেই ভবিষ্যতের বামপন্থী আন্দোলন আসবে। এইটা বুয়েছি।

    আর ইয়ে স্যাসের হিস্ট্রি

    Development of such software was critically important to members of the University Statisticians Southern Experiment Stations, a consortium of eight land-grant universities that received the majority of their research funding from the USDA. The schools came together under a grant from the National Institutes of Health (NIH) to develop a general-purpose statistical software package to analyze all the agricultural data they were generating.

    স্টার্ট আপ নয়
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৬:১১471323
  • এই যে আরও

    SAS (pronounced "sass") once stood for "statistical analysis system," and began at North Carolina State University as a project to analyze agricultural research. As demand for such software grew, SAS was founded in 1976 to help all sorts of customers - from pharmaceutical companies and banks to academic and governmental entities.

    ভেবে দেখুন এর পরেও আপনার স্টার্ট আপ কাউকম আনবে তো? আর শুধু উইকি দেখেন কেন? উইকি খুব রিলায়বল ডেটা নয়।
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৬:১৫471324
  • মানে মোদ্দা বক্তব্য হল আপনার স্টার্ট আপের জন্য কো-অপারেটিভ না করে সরকার যদি মনে করে ইউনিভার্সিটিতে রিসার্চের জন্য টাকা দিলে গুগুল বা ফেসবুকের থেকেও বেটার উৎপাদনশীলতা পাওয়া যায় দীর্ঘদিন ধরে তাহলে সেটা করবে না কেন? শুধুই আপনার নিজের স্টার্ট আপ আছে বলে? না: ধোপে টিঁকছে না।
  • t | 203.189.230.5 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৭:০৪471325
  • প্রথম পোস্টটা পড়ে তো বিমুগ্‌ধ নয়নে চেয়ে থেকেছিনু স্ক্রিন-পানে! তো এর পরে কী শুরু হইলো, কোত্থিকা কী আসতে শুরু করলে শিলাবৃষ্টির মতন কিসুই বুঝলাম না! কেউ বুঝলে এই অধমরে এট্টু বুঝায়া দিবেন, পিলিজ লাগে।
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৭:১৭471326
  • এই ন্যান বিপ বাবু স্যাস ও তার এমপ্লয়ীদের রিলেশনশিপ নিয়ে। ওদের ওয়েবসাইট থেকে টুকছি, খুব রিলায়বল।

    SAS management believes that workplace culture, company values and employment practices can transform the work experience in ways that are not only good relations but good business. Focusing on people and relationships – making employees a top priority – leads to more productive, satisfied and dedicated employees. They take care of the company that takes care of them.

    লাস্ট লাইনটা পড়ুন তো কি মনে হয়, এখানে এমপ্লয়ীদের মালিক ধরা হয় কি?

    খামোকা উইকি পড়ে একদম সময় নষ্ট করবেন না, বড় ভুলভাল। আসলি জায়গা থেকে পড়ুন। আর ইয়ে সব বিষয় জানতেই হবে এমন কোন কথা তো নেই। স্যাস সম্বন্ধে বিশেষ জানেন না, জেনে নিলেই পারতেন। তারপর কথা বলা যেত। আমি কি আর সব কোম্পানি সম্বন্ধে জানি?
  • Biplab Pal | 72.81.226.222 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৮:৩১471327
  • মাইরি এইটা ঠিক বলেছেন এখনও বুইতেই পারলাম না কাউকম কেন দরকার? আপনার মতে তো দিব্যি চলছে গুগুল হচ্ছে, ফেসবুক হচ্ছে। সবই হয়েছে আম্রিগায়, হঠাৎ চীন মডেল ফলো করব কেন?

    তা এই প্রশ্নটা আপনি বারবার এড়িয়ে যাচ্ছেন। উত্তর নেই বোধহয়।
    ***********************
    এত সাতকান্ড রামায়ন ঘেঁটে সীতা কেন রামের মাসী নয়, টাইপের প্রশ্ন!

    প্রকৃত গণতন্ত্র এবং সাম্যের জন্যে অন্যতম প্রয়োজন ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরন। যেকারনে লেনিনবাদ ব্যার্থ। যেকারনে বৃহ্‌ৎ ব্যাবসা গণতন্ত্র নিয়ন্ত্রন করে। কারন ক্ষমতার কেন্দ্রীকরন। তাই ভারতীয় রেলের সফল হওয়া আর একটা শ্রমিক মালিকানাধীন কোম্মপানী সফল হওয়া এক না। রেলের মমতা আজকাল সংবাদপত্রে রেলের বিজ্ঞাপন বন্ধ করতে পারেন। কারন তিনিই রাষ্ট্র-তাই ক্ষমতার অপব্যাবহারটাই সেখানে স্বাভাবিক।

    আমি মোটেও চীন মডেল ফলো করতে বলছি না। চীনের লাল ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধেও আমার অনেক লেখা আছে। আমি সেখানে ঘটে যাওয়া শ্রমিক মালিকানাধীন কোম্পানীগুলির দিকে নজর রাখতে বলেছি।

    আর মেড ইসি হিসাবে ফুঁকোর ক্ষমতার তঙ্কÄটা পড়ে নিন। লেনিনবাদ আর ধনতন্ত্রের রাজনৈতিক ব্যার্থতা জলের মতন বুঝে যাবেন।
  • Biplab Pal | 72.81.226.222 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৮:৩৮471328
  • লাস্ট লাইনটা পড়ুন তো কি মনে হয়, এখানে এমপ্লয়ীদের মালিক ধরা হয় কি?

    ত্‌ষত্‌ষত্‌ষত্‌ষত্‌ষত্‌ষত্‌ষত্‌ষত্‌ষত্‌ষ

    কোন স্টার্টাপেই এম্পয়িরা শেষ পর্যন্ত আর মালিক থাকে না। সেটা নিয়ে আমার মাথাব্যাথা নেই-কারন তারা বর্তমান ধনতান্ত্রিক কাঠামোতে বিবর্তিত হয়। আমার পয়েন্টটা হচ্ছে এটা সবাই জানে নতুন কিছু উদ্ভাবন করে প্রডাক্ট নামাতে গেলে স্টার্টাপ একটা পরিক্ষিত বেটার মডেল। এবং এই সাফল্যের পেছনে আছে শ্রমিক মালিকানা।

    আমার বক্তব্য এবং প্রবন্ধের মূলসূর শ্রমিক মালিকানায় উৎপাদনের শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে। স্যাস তার উঙ্কÄল উদাহরন। স্যাসের প্রথম দশকে মালিক এবং শ্রমিক একই ব্যাক্তি ছিল-আমার প্রবন্ধের জন্যে এটুকুই যথেষ্ঠ।

    যদি স্যাসে বা গুগলে শেষ পর্যন্ত শ্রমিকদের ১০০% মালিকানা থেকে যেত, আমার এই প্রবন্ধ লেখার কোন দরকার হত না। এই টুকু ঘটে বুদ্ধি মন্তব্যকারীদের কাছ থেকে আশা করা কি অন্যায়?
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৮:৩৮471329
  • মানতে পারলাম না। যদি আম্রিগায়
    ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়াই এই প্রোদাকশন অ্যাচিভ করা যায়, শোষণ কমানো যায় তাহলে বিকেন্দ্রীকরণের কি দরকার।
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৮:৪১471330
  • বলেন কি? আপনার সেট বিরাট হয়ে গেল। মাইক্রসফট ঢুকে গেল, আম্বানি ঢুকে গেল। কারণ গুগুল, ফেসবুক ইত্যাদিদের মতন এদেরও এমপ্লয়ীদের হাতে কিছু শেয়ার আছে, এদের ক্ষেত্রেও প্রথমে মালিক শ্রমিক ছিল।

    তাহলে আর প্রথম থেকে গুগুল, ফেসবুক করে চেঁচিয়ে লাভ কি?
  • Biplab Pal | 72.81.226.222 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৮:৪৪471331
  • মানে মোদ্দা বক্তব্য হল আপনার স্টার্ট আপের জন্য কো-অপারেটিভ না করে সরকার যদি মনে করে ইউনিভার্সিটিতে রিসার্চের জন্য টাকা দিলে গুগুল বা ফেসবুকের থেকেও বেটার উৎপাদনশীলতা পাওয়া যায় দীর্ঘদিন ধরে তাহলে সেটা করবে না কেন? শুধুই আপনার নিজের স্টার্ট আপ আছে বলে? না: ধোপে টিঁকছে না।

    শ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্র
    স্টার্টাআপের সিড আইডিয়াটা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেড় হওয়া মানে, স্টার্টাপ একটা ইউনিভার্সিটি থেকে বেড়য় না। একটা গবেষনাকে প্রোডাক্টাইজ করার অনেক অনেক ধাপ আছে।

    গবেষনার জন্যে কেন্দ্রীয় ফান্ডের দরকার আছে। তার কারন অন্য।

    কিন্ত সেই গবেষনাকে বাজারে আনার কাজটা বিশ্ববিদ্যালয় পারে না। সেটা একমাত্র স্টার্টাপই পারে।
  • Biplab Pal | 72.81.226.222 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৮:৪৮471332
  • বলেন কি? আপনার সেট বিরাট হয়ে গেল। মাইক্রসফট ঢুকে গেল, আম্বানি ঢুকে গেল। কারণ গুগুল, ফেসবুক ইত্যাদিদের মতন এদেরও এমপ্লয়ীদের হাতে কিছু শেয়ার আছে, এদের ক্ষেত্রেও প্রথমে মালিক শ্রমিক ছিল।

    তাহলে আর প্রথম থেকে গুগুল, ফেসবুক করে চেঁচিয়ে লাভ কি?

    ক্রক্রক্রক্রক্রক্রক্রক্রক্রক্রক্রক্রক্রক্রক্র

    প্রথমত আম্বানী ঢোকে নি,

    দ্বিতীয়ত আমাদের উপপাদ্য-শ্রমিক মালিকানাধীন সংস্থাতে উৎপাদনের উৎকর্ষতা।

    একজন মানুষ যেমন প্রথম জীবনে ডাই হার্ড প্রেসিডেন্সির নক্সাল থেকে পরবর্তী জীবনে আমেরিকাতে ইরাকে ক¾ট্রাকটরীর ব্যাবসা করতে পারে [ হাসবেন না, উদাহরন আমাদের এই ডিসির পাড়াতেই আছে] , ঠিক তেমনই একটা কোম্পানীর শ্রমিক-মালিকানা চরিত্র বদলায়। শুরুতে তারা থাকে শ্রমিক মালিকানাধীন-তারপরে, তারাই মালিক হয়ে, অন্য শ্রমিকদের শোষন করে!
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৮:৫০471334
  • দাঁড়ান দাঁড়ান আপনি বেটার উৎপাদনশীলতার কথা বলছিলেন। সেখানে প্রোডাক্ট আগে পরে সেই প্রোডাক্টের বাজারে আনা। সেটা স্যাসের ক্ষেত্রে আগে ইউনিভার্সিটিতে হয়েছে।

    আপনি নিজের প্রবন্ধ নিজে পড়েছেন তো?
  • aka | 24.42.203.194 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ০৮:৫৬471335
  • বিশ্বাস করবেন না আপনার স্বপ্নের গুগুল, ফেসবুক, মাইক্রসফট সব জায়গায় এই এক ব্যপার। প্রথমে দুজন হেবি ট্যালেন্টেড লোক, তারাই শ্রমিক, তারাই মালিক, তারপর সাথে আরও দশজন, তখনও সবাই মালিক, সবাই শ্রমিক। এর পরে কোম্পানি বাড়ে, টাকা বাড়ে, ওপরের দশজনের ক্লাস বদলে যায়। কোম্পানিতে আরও লোক ঢোকে তাদের অতটা টাকা থাকে না ক্লাস স্ট্রাগল শুরু হয়। এ নতুন কি অনেকদিন আগে মার্ক্স নামক এক সাহেব বলে গেছেন।
  • Souva | 122.248.183.1 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ১০:৫৭471336
  • বিপবাবুর যুক্তিপরম্পরাটা হলো গে ঐ "গোল গোল ঘুমো' টাইপের। আর সবচে মজার হলো এই যে উনি নিজের তঙ্কÄটিকে এমনভাবে সাজিয়েছেন, যে সেটি কোনো উপপাদ্য নেই, বরং স্বত:সিদ্ধ হয়ে গ্যাছে, যা প্রমাণ বা অপ্রমাণ করার কোনো জায়গা নেই।

    ব্যাপারটা এই রকম--

    ১। যেকোনো স্টার্ট আপেই, গোড়াতে, মালিক কাজ শুরু করে শ্রমিক হিসেবে। ফলে বিপবাবুর সংজ্ঞা অনুযায়ী যেকোনো স্টার্ট আপই শ্রমিক মালিকানাধীন, ফলে কাউকমের প্রতিভূ (যদিও কাউকমের মূল সংজ্ঞা কিঞ্চিত আলাদা)।

    ২। এখন বিপবাবু উদাহরণ দিচ্ছেন কিছু স্টার্ট আপের, যারা ৯০ দশকের শেষে বা ২০০০-এর গোড়ার দিকে শুরু হয়ে সাফল্য পেয়েছে।

    ৩। যেহেতু এই কঠিন প্রতিযোগিতার বাজারে সাফল্যের জন্যে যথোচিত ইনোভেশন ও নবতর বিজনেস মডেল প্রয়োজন, তাই এই প্রত্যেকটি সফল স্টার্ট আপই কোনো না কোনো নতুন আইডিয়ার সূত্রপাত করেছে, যা তাদের সাফল্যের প্রধান কারণ।

    ৪। বিপবাবু এখানে ঐ শ্রমিক মালিকানাধীন স্ট্রাকচারকেই এই কম্পানিগুলির ইনোভেশন তথা সাফল্যের মূল হিসেবে ধরছেন।

    ৫। এখন, আমি যতো-ই বিখ্যাত স্টার্ট আপের উদাহরণ দেবো, তারা সকলেই খুব সহজে এই ছকটিতে এঁটে যাবে, স্যাস থেকে শুরু করে হুলু, আমাজন অবধি। কারণ, এরা সকলেই একদা শ্রমিক মালিকানাধীন ছিলো, সবাই সফল স্টার্ট আপ, এবং সেই কারণেই (বা তার পূর্বশর্ত হিসেবে) এদের প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু ইনোভেটিভ ইউ এস পি রয়েছে।

    ********

    অর্থাত বিপবাবু যে লিনিয়ার কোরিলেটিভ মডেলটির প্রস্তাবনা দিলেন, তাতে শ্রমিক মালিকানা ও ইনোভেশন (তথা সাফল্য) সরাসরি কোরিলেটেড।

    কিন্তু এই মডেলটির সমস্য দুটি দিক থেকে।

    ১। ধরুন, শুধু আমেরিকাতেই, বিগত ১০ বছরে ঠিক কতগুলি স্টার্ট আপের গোড়াপত্তন হয়েছে, আর তাদের মধ্যে কতগুলি এখনো টিঁকে আছে? আমি দুর্দান্ত সফল হওয়ার কথা ছেড়েই দিচ্ছি। ইউ এস ব্যুরো অফ লেবার স্ট্যাটিসটিক্সের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী সমস্ত স্টার্ট আপের মধ্যে গড়ে মাত্র ৪০% কম্পানি তাদের শুরু হওয়ার চতুর্থ বছরের পর টিঁকে থাকে। এদের মধ্যে গুগল, আমাজন, হুলু-র মতো সাফল্য পায় বোধ হয় মাত্র ০.৫%, বা তারও কম। অথচ, সব কম্পানিই তো শুরু হয়েছিল শ্রমিক মালিকানায়, তা সঙ্কেÄও সবাই সমান সাফল্য পেলো না কেন? স্বাভাবিকভাবেই, এদের বিজনেস মডেলে কিছু খামতি ছিলো, যেটা তাদের ডোবার অন্যতম কারণ। অর্থাত বিজনেস মডেলের ইনোভেশন আর ব্যবসায়িক সাফল্য কিছুটা পরস্পর নির্ভরশীল, বা কোরিলেটিভ। কিন্তু শ্রমিক মালিকানা বনাম ব্যবসায়িক সাফল্য, বা শ্রমিক মালিকানা বনাম ইনোভেশন? মনে তো হয় না, কারণ তা যদি হতো, তাহলে প্রত্যেকটি স্টর্ট আপই অন্তত তাদের লাইফ সাইকেলের একটা স্তর পর্যন্ত সমান পারফরমেন্স দিতো।

    ২। বিপবাবুর মতে, প্রত্যেকটি কম্পানি আদিতে শ্রমিক মালিকানাধীন থাকলেও ক্রমশ বিবর্তিত হয়। ও শেষে তারা আর শ্রমিক মালিকানাধীন না-ও থাকতে পারে। যদি, বিপবাবুর হাইপোথিসিস মোতাবেক, শ্রমিক মালিকানা ও সাফল্য/ইনোভেশন সরাসরি সম্পর্কিত হয়, তাহলে ঐ জাংচারে, যেখানে একটি কম্পানি শ্রমিক মালিকানার চরিত্র বদলে যাচ্ছে, কম্পানির পারফরমেন্সে একটা পরিষ্কার পরিবর্তন দ্যাখা যাওয়ার কথা। হয় তাদের টপলাইন বা বটমলাইন গ্রোথ কমবে, নয় তারা স্ট্যাগনেট করবে। গুগলের ক্ষেত্রে এরকম কিছু কি দ্যাখা গ্যাছে, আই পি ও ইস্যু করার পরে? বা সেক্ষেত্রে, ২০১০-এ আই বি এমের ৫৮৯৬টি নতুন পেটেন্টের রহস্য কী? আর মনে রাখতে হবে গত ১৮ বছর ধরে আই বি এম লাগাতার সবচেয়ে বেশি পেটেন্টের দাবিদার।
  • Souva | 122.248.183.1 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ১১:১০471337
  • আর সবচেয়ে বড় কথা এই যে, কাউকমে যে ওয়ার্কার্স কাউন্সিলের কথা বলা হয়, তার প্রধান শর্ত হলো, temporary and instantly revocable delegates, আর এই ক্ষমতা থাকে সম্পূর্ণভাবে শ্রমিকের (বা, আমাদের আলোচনার প্রেক্ষিতে, কর্মচারিদের) ওপরেই।

    কিন্তু গুগলের কর্মীরা কি কোনোভাবে ল্যারি পেজের অপসারণের দাবি তুলতে পারবে, যদি তাদের কখনো মনেও হয় যে পেজ ঠিকভাবে কম্পানি চালাচ্ছেন না?

    হুয়ায়েই নিয়ে প্রচুর কথা শুনলাম। রেন জেংফেই ঠিক কতো শতাংশ শেয়ার হোল্ড করেন, আর শ্রমিকরা কতো পার্সেন্ট শেয়ারের মালিক? কোনো পরিষ্কার সংখ্যা কম্পানির তরফে জানানো হয় না, কোনোদিন। হুয়ায়েই-এর অর্গানাইজেশন স্ট্রাকচার রীতিমতো হায়ারার্কিক্যাল। আর সম্প্রতি হুয়ায়েই-এর বিরুদ্ধে শ্রমিকদের এক্সপ্লয়েট করার অভিযোগও উঠছে বেশ জোরালো ভাবে। এই না কি ওয়ার্কার্স কাউন্সিল?
  • Souva | 122.248.183.1 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ১১:২০471338
  • আর ফুকো সম্বন্ধে বিপবাবুর দু-ছত্র শুনে মনে হলো, " এ কী কথা শুনি আজ মন্থরার মুখে'!!

    বিপবাবু কি ফুকোর ক্ষমতার তঙ্কÄটা আমা-হেন নাদানদের সহজে বুঝিয়ে দেবেন? ফুকোর ক্ষমতার তঙ্কÄ, আমি যদ্দূর জানি, ফ্যাসিস্ট বা টোটালিটেরিয়ান সমাজের পাশাপাশি প্রকৃত গণতন্ত্রেও সমানভাবে প্রযোজ্য। কেননা ফুকোর তঙ্কেÄর বেশিরভাগ অংশ জুড়ে রয়েছে ক্ষমতার প্রত্যক্ষ প্রয়োগ নয়, বরং অপ্রত্যক্ষে, ডিসকোর্সের মধ্যে দিয়ে ফুটে ওঠা ক্ষমতার বয়ান।
  • lcm | 69.236.179.251 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ১২:৫০471339
  • শৌভ,
    Huawei-এর সিইও-র স্যালরি দেখো।

    One of China's richest men - with an estimated net worth of US$450 million - CEO Ren Zhengfei is content with a mere 1.42 percent of shares in Huawei.
    একজন এমপ্লয়ি-র মাইনে হাফ বিলিয়ন। সাম্যবাদ-এর চূড়ান্ত! আদর্শ সিস্টেম।

    এবার দেখো এই সিইও কে? উইকি থেকে:
    Ren Zhengfei was as an officer of the People's Liberation Army. He joined the Communist Party of China in 1978, and is member of the 12th National Congress of the Communist Party of China.

    তাহলে, ক®¾ট্রালটা বোঝো!
    রেন ঝেংফেই কে নিয়ে সামান্য গুগল/উইকি করেই এই,
    http://en.wikipedia.org/wiki/Ren_Zhengfei

    এতো শুধু সিইও। অন্য বোর্ড মেম্বারদের গপ্পো আন্দাজ করতেই পারো। ব্যাঙ্গালোরে হুয়াই-এর ইঞ্জিনিয়ার ১২ ঘন্টার কম কাজ করলে হুড়কো, ওনারশিপ তখন লুজার-শিপ।

    কথা হল, এই হুয়াই আর চারটে চাইনিজ কোম্পানীর থেকে আলাদা কিছু না। আর, কাউকম-এর আলোচনায় লেখক যে কোথা থেকে হুয়াই, ফেসবুক... নিয়ে এলেন তা ভগাই জানে।
  • lcm | 69.236.179.251 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ১২:৫৮471340
  • *একজন এমপ্লয়ি-র অ্যাসেট হাফ বিলিয়ন....
  • lcm | 69.236.179.251 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ১৩:০৩471341
  • ওহো! কাউকম দিয়ে শুরু করে হুয়াই, ফেসবুক ঘুরে Michel Foucault ! কী কী বাকি রইল :)
  • Souva | 122.248.183.1 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ১৪:০১471342
  • হুয়াইয়ের মালিকানা নিয়ে এই লেখাটা পুরোটাই তুলে দিলাম। লিংক দিলুম না, কারণ অনেকক্ষেত্রেই ফের লিংক খুলে দ্যাখা ইত্যাদি হয়ে ওঠে না।

    While no direct ties between Huawei and the Chinese military and Communist Party have ever been established beyond CEO Ren Zhengfei's past ties to both, the fast-growing telco supplier's ownership structure is still fascinating, strange and tricky for Western observers to understand.

    Huawei was founded in 1988 but remains a private company to this day, despite revenues of A$26.8 billion last year and a compound annual growth rate of 33 percent.

    Huawei staff are evasive when asked why the company hasn't listed.

    "We will choose the most suitable model for Huawei at varied developmental stages," a company spokesman told iTnews.

    One of China's richest men - with an estimated net worth of US$450 million - CEO Ren Zhengfei is content with a mere 1.42 percent of shares in Huawei.

    The rest - some 98.56 per cent - is owned by employees, according to the company.

    However, this arrangement is not as straightforward as it may sound. The employee shareholding scheme is implemented through the Union of Shenzhen Huawei Investment Holdings Co Ltd.

    To further complicate matters, Huawei Technologies Co Ltd itself is a wholly-owned subsidiary of Shenzhen Huawei Investment & Holding Co Ltd.

    According to a company spokesman, Huawei Holding is solely owned by employees of Huawei, without any third parties (including government bodies) holding any of its shares.

    In other words, Huawei employees own both the company they work for, and the company that owns Huawei itself.

    This convoluted ownership by the employees is controlled by the company's management.

    Employees cannot buy shares, but are instead allocated shares annually on the basis of work performance, duties and capabilities for the position and on future development potential.

    Huawei would not disclose how many shares any single employee can own. Dividends, however, are paid to employees, to complement Huawei's incentive scheme that includes performance bonuses and annual salary reviews.

    The shares themselves are known by the Huawei internal term "Virtual Restricted Shares", but according the company spokesman, this is "just a technical name" for otherwise "normal" shares.

    Only Chinese employees are allocated shares in Huawei.

    "Huawei is headquartered in China and due to prevailing Chinese legal issues, overseas employees cannot, unfortunately, own shares," the spokesman said.

    Presently, Huawei says that out of some 95,000 employees, 61,457 hold shares in the company.

    Employees allocated shares have to return these when they leave Huawei's employ, according to the spokesman. The shares are bought back by the company at their current value, the company spokesman said, but he wasn't prepared to reveal how much each share is valued at currently.

    "The stock ownership plan will help us attract and retain talent, and keeps employee benefits in line with company performance," the spokesman said.

    The Union of the Shenzhen Huawei Investment and Holding Company is not a trade union, but a shareholders' one, according to the spokesman, and it appears to form the cornerstone of Huawei corporate governance.

    This union "is the highest authority of the company".

    A "small committee" of 33 union members are elected by other shareholders employed by Huawei to make decisions.

    In turn, the committee elects nine candidates to the Huawei board that is appointed at the general annual shareholder meeting.

    Huawei won't disclose who runs the Union of SHIH or who sits on the committee, but says it would consider establishing an independent board of directors "when the condition is permitting".

    Judging from the present list of board members, they are highly ranked executives rather than shop floor employees. Apart from CEO Ren and chairwoman Sun Yafang, the other board members currently include:

    Ms Ji Ping, Vice President
    Mr Guo Ping, Executive Vice President
    Mr Xu Wen Wei, Senior Vice President
    Mr Hu Hou Kun, president of Global Strategy and Marketing
    Mr Fei Min, President of Products and Solutions
    Mr Hong Tian Feng, President of Operation and Delivery
    Mr Xu Zhi Jun, Chief Marketing Officer
    Huawei's ownership arrangements are "completely opaque" says David M Webb, an independent commentator on corporate and economic governance, based in Hong Kong.

    "My guess is that the candidates for election are tightly controlled - it's not like an employee can just run for election with the support of his colleagues."

    Webb said it is not clear there is any capital gains earned when an employee leaves Huawei.

    He suspects that the shares are simply a profit-sharing mechanism. Shares in the bonus pool or "dividends" are allocated and withdrawn at management discretion, and probably do not carry any equity value, he said.

    According to Webb, the "employee-owned" structure appears to be an attempt at distancing Huawei from its PLA (People's Liberation Army) roots.

    "Huawei does business in a sensitive sector because its equipment is at the heart of telecommunications networks," Webb said.

    "It is easy for opponents to suggest that Huawei, the PLA, or the Chinese government might be able to intercept communications or remotely cripple networks, regardless of it being true or not," says Webb.

    "Unless and until Huawei becomes a stand-alone widely held listed company with employees free to trade their shares and without a controlling shareholder, these suspicions and allegations will likely continue," he said.

  • Biplab Pal | 72.81.226.222 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ১৮:৩৯471343
  • ১। ধরুন, শুধু আমেরিকাতেই, বিগত ১০ বছরে ঠিক কতগুলি স্টার্ট আপের গোড়াপত্তন হয়েছে, আর তাদের মধ্যে কতগুলি এখনো টিঁকে আছে? আমি দুর্দান্ত সফল হওয়ার কথা ছেড়েই দিচ্ছি। ইউ এস ব্যুরো অফ লেবার স্ট্যাটিসটিক্সের দেওয়া পরিসংখ্যান অনুযায়ী সমস্ত স্টার্ট আপের মধ্যে গড়ে মাত্র ৪০% কম্পানি তাদের শুরু হওয়ার চতুর্থ বছরের পর টিঁকে থাকে। এদের মধ্যে গুগল, আমাজন, হুলু-র মতো সাফল্য পায় বোধ হয় মাত্র ০ .%, বা তারও কম।

    ************

    প্রতিটা ২০ টা স্টার্ট আপের, একটা মাত্র সফল হয়। কিন্ত তাতেও স্টার্টাপ ইনোভেশনে সেরা। কারন আজকের পৃথিবীতে যেসব বড় চেঞ্জ এসেছে -ইন্টারনেট ( সিসকো), সার্চ ইঞ্জিন ( গুগল), স্যোশাল মিডিয়া ( ফেসবুক)-সব কিছুই স্টার্ট আপ থেকে। বেল ল্যাব থেকে বেড়য় নি। বা অন্য বড় কোম্পানী থেকে বেড়য় নি।

    এটা সবাই জানে। সেই জন্যে বড় বড় বায়োটেক কোম্পানী যেমন জেনেনটেকে প্রভিশন আছে কিছু কর্মচারী যদি মনে করে, তারা স্টার্ট আপকরবে বায়োটেকের নতুন প্রডাক্টে জেনেনটেক তাদের ফাইনান্স এবং লজিস্টীক দেয়। জেনেনটেক জানে তাদের ৪০ বিলিয়ান ডলার দেহে, উদ্ভাবন হবে না।
  • Biplab Pal | 72.81.226.222 | ২৮ এপ্রিল ২০১১ ১৮:৪৭471345
  • AccordingtoWebb, the "employee-owned" structureappearstobeanattemptatdistancingHuaweifromitsPLA (People'sLiberationArmy) roots.
    শ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্রশ্র

    হুয়াই এ লোকজন খাটে-এটা সবাই জানে।

    হুয়াই এর ওনারশিপ শ্রমিকদের হলেও সেটা চীনের কমিনিউস্ট সরকার ক®¾ট্রাল করে-এটাও জানা কথা। কিন্‌কাত তা সঙ্কেÄও হুহাইতে লাভের ভাগ এবং পরিচালনাতে শ্রমিকদের বক্তব্য গুরুত্ব পায়। এই নিয়ে সি ই ও নিজেই অনেক ব্লগ লিখেছেন কি করে শ্রমিকদের বক্তব্য আরো শোনা সম্ভব। এটা তার কমিনিউস্ট ব্যাকগ্রাউন্ডের জন্যেও হতে পারে।

    লাল ফাসিজমের গর্ভেই তার জন্ম। কিন্ত কোন গণতান্ত্রিক কাঠামোতে এটা হলে, শ্রমিকদের হাতে আস্তে আস্তে ক্ষমতা ঠিকই যেত। যেহেতু চীণ সেহেতু কমিনিউস্ট সরকারের কিছুটা কনট্রল আছে ট বটেই-কিন্ত তা সঙ্কেÄও তারা আন্তর্জাতিক মার্কেটে সবাইকে প্রায় হারাচ্ছে টেলিকমের মতন উন্নত প্রযুক্তির মার্কেটে- এটা যদি চীনের রাষ্ট্রায়ত্ব কোম্পানী হত, তাহলে কি পারত? শুধু প্রাইভেট হলেও পারত না।

    তাছারা শ্রমিক মালিকানা এক দিনে হবে না। এটাকে বিবর্তনের একদম প্রথমদিকের ধাপ হিসাবেই ভাবতে হবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন