এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  নাটক

  • টেররিজম কমাতে হলে পলিটিক্যাল কারেক্টনেস ছাড়তে হবে

    Sibu
    নাটক | ১৫ জুলাই ২০১১ | ১২৬১৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 72.83.103.132 | ১৭ জুলাই ২০১১ ১৯:৩৪476651
  • সদার জন্য কিছ্য স্ট্যাট:


  • pi | 72.83.103.132 | ১৭ জুলাই ২০১১ ১৯:৩৫476652
  • *কিছু
  • aka | 24.42.203.194 | ১৮ জুলাই ২০১১ ০১:২২476654
  • লিবারাল ইসলামিক সাইট কি কোন আছে? যেখানে ধরুন প্রতিনিয়ত ইসলামের গোঁড়ামির বিরুদ্ধে আম জনতা মুসলিম সোচ্চার হচ্ছেন? মুক্তমনা, সচলায়তন বলছি না এই পাকিস্তান, মিডল ইস্ট ইত্যাদি বলছিলাম।

    সদার কথাটা ভাবাচ্ছে। অস্বীকার করার জায়গা নেই ইসলামের এক বিরাট সংকট চলছে। সেই সংকট ইসলামের মধ্যে থেকেই সমাধান করতে হবে। কিন্তু তারজন্য একটু সোচ্চার হওয়া তো দরকার। কিছুদিন আগে দেখেছিলাম দুটি ছেলেমেয়ে তার মাকে যাতে পাথর ছুঁড়ে মেরে না ফেলা হয় তারজন্য ইন্টারনেটে আবেদন জানিয়েছে। ধরুন এই নিয়ে মুসলিমরা প্রচণ্ড ঝড় তুললেন, প্রচণ্ড বিতর্ক হল এরকম কোন সাইট জানলে একটু জানাবেন।
  • bitongsho | 108.194.169.197 | ১৮ জুলাই ২০১১ ০৪:২৭476655
  • সদার বক্তব্য বহুবার এক্সটেন্ড করা হয় আর্গুমেন্টের আকারে :- ইসলামের গঠনে ও বইপত্তরেই এমন একটা মশলা অছে, যা যুক্তিবোধের পা মাড়িয়ে মানুষকে ধর্মীয় কারণে ঐক্যবদ্ধ করে। শুধু আজকের সময়ের ডেটা নিলে সেরকম সিদ্ধান্তে আসা খুব অস্বাভাবিক নয়।
    কিন্তু এই ইস্লাম আর এই শরিয়ত তো হাজার বছর পুরনো।
    'র‌্যাডিকালাইজেশান' হবার জন্য এই সময়টাই কেন? অন্যদিকে মধ্যযুগের ইউরোপে 'হেরেটিক' দের অবস্থা কল্পনা করা যাক। তখন বাইবেলের দোহাই ছিলো । সমকালীন অন্যন্য সভ্যতার তুলনায় বেশ বর্বর প্রথা চলেছিল শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে।
    তাই টাইম-স্কেল টাকে বড় করলেই - ইসলাম আর ধর্মান্ধতাকে কসালি রিলেট করা চাপ। ফলত: কারণ বিশ্লেষনে রাজনীতি-অর্থনীতি-বিশ্বায়নের সেই বোরিং কালো বাক্স হাতড়ানো ছাড়া গতি নাই।
  • bitongsho | 108.194.169.197 | ১৮ জুলাই ২০১১ ০৪:৪৩476656
  • আর উপরিউক্ত 'আর্গুমেন্ট' টা হান্টিংটন সাহেবের 'সভ্যতার সংঘাত' হাইপোথিসিসের সাথে সম্পৃক্ত। যা কালচার কে এক গুরুত্বপূর্ন নির্ণায়কের আসন দেই। এর বহু বহু ক্রিটিক আছে। অমর্ত্য সেন অন্যতম:

    "The practice of democracy that has won out in the modern West is largely a result of a consensus that has emerged since the Enlightenment and the Industrial Revolution, and particularly in the last century or so. To read in this a historical commitment of the West – over the millennia – to democracy, and then to contrast it with non-Western traditions (treating each as monolithic) would be a great mistake"
  • aka | 24.42.203.194 | ১৮ জুলাই ২০১১ ০৫:১৩476657
  • বোঝো এতেও বাজার, বিশ্বায়ন!!!!

    যাইহোক আমার প্রশ্ন ছিল যা সাধারণ সভ্য মানুষের চোখে যা বর্বর যেমন স্টোনড টু ডেথ তাই নিয়ে ইসলামের মধ্যে কিরকম সোচ্চার পাব্লিক তক্কাতক্কি হয়? প্রিভিলেজড, এডুকেটেড মুসলিমরা এই ঘটনাগুলো নিয়ে কখনো সোচ্চার হন? এরকম কোন ফোরামের কথা জানা থাকলে জানাবেন।
  • pi | 72.83.103.132 | ১৮ জুলাই ২০১১ ০৬:১৬476658
  • এই ওয়াক্কাস মীররাই তো লেখেন , নিয়মিত, Pakistan Today তে।

    islaam against terrorism দিয়ে অর্কুটে বেশ কিছু কম্যুনিটি আছে ।
    সেগুলোর অনেকেরি বর্ণনায় এটা লেখা :

    Terrorism is a crime against humanity. Islam is a religion that means "peace". In the QURAN, the Holy Book of Islam, God commands believers to bring peace and security to the world. The Islamic morality is the cure for terrorism, not the source of it.

    Islam is a religion of tolerance and peace. In our sacred book, the Noble Qur'an, we are taught the value of innocent life in these words:

    Whosoever kills a human being for other
    than manslaughter or mischief in the land,
    it shall be as if he has killed all humankind,
    and whosoever saves the life of one,
    it shall be as if he has saved the life of all humankind.
    (Chapter 5, Verse 32)

  • bitongsho | 108.194.169.197 | ১৮ জুলাই ২০১১ ০৯:০২476659
  • ঠান্ডা যুদ্ধের অবসান, মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন নীতি , এসবের সাথে ইসলামী উগ্রবাদের যোগ নেই??
    বলছি না যে এভাবেই সম্পূর্ন ব্যখ্যা করা যায়।
  • abastab | 61.95.189.252 | ১৮ জুলাই ২০১১ ০৯:১৩476661
  • পাই এর প্রথম ভিডিওটা দেখলাম বাচ্চাটির জন্য কষ্ট হচ্ছে। ও তো তিনদিন কথ বলতে পারবেনা।
  • kallol | 220.226.209.2 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১০:৩৭476662
  • সদার সাথে আংশিকভাবে একমত। হিন্দু ধর্মের এক ধরনের শিথিলতা আছে। যদিও আজকে যে জনগোষ্ঠীকে ""হিন্দু"" বলা হয় মাত্র ১৪০/৫০ বছর আগে তাদের অধিকাংশই অন্য নানা পরিচয় পরিচিত ছিলো। বৃটিশ ভারতের প্রথম জনগননা এদের সবাইকে ""হিন্দু"" বানিয়ে দেয়।
    এই শিথিলতা হিন্দুদের একটা মস্তো বড়ো অংশকে সাম্প্রদায়িক বানিয়েও মুসলমান বা খ্রীস্টান বিরোধী করে তোলে না, বরং বর্ণ হিন্দু বিরোধী করে তোলে।
    ইসলামে শিথিলতা নেই। একেবারে নেই তা নয়, তবে সেমেটিক ধর্মের গঠনের মধ্যেই একটা রেজিমেন্টেশন আছে।
    ফলে ইসলামের নামে যত লোক ক্ষ্যাপানো সহজ, হিন্দুত্বের নামে তত সংখ্যক লোক ক্ষেপবে না। কিন্তু সংখ্যায় কম হলেও হিন্দুদের মধ্যে ক্ষ্যাপার লোক আছে। বিপদটা হলো এই ক্ষ্যাপা হিন্দুরা ভারতে বেশ ক্ষমতাশালী। সবাই একরকমের ক্ষ্যাপা নয়। কেউ ""বাঙ্গালী না মুসলমান"" লেভেলে। কেউ ""কাটা""দের কচুকটা করার লেভেলে।
  • h | 203.99.212.54 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১২:০২476663
  • যে কোনো ধর্মকেই (প্র্যাকটিস, থিয়োলোজি, দর্শন) বাইরে থেকে হোমোজিনিয়াস বলে মনে হয়। ইন ফ্যাক্ট এইটে হল যে কোনো আদারিং এর প্রথম ধাপ। এর সম্পর্কে এতো লোকে এতো কিছু লিখে গেছেন এবোঙ্গ লিখে চোলেছেন যে এই সম্পর্কে বলতে গেলে, আমাকে লোকে আবার সেই পুরোনো লাইনে প্যাঁক দেবে, অথচ মজার ব্যাপার হল, তারাই নিজেরা নানা লিংক দেবে বা রেফারেন্স ও দেবে। আর আরেকটা কথা বোঝা দরকার, ধর্মীয় প্র্যাকটিস এবং ধ্যান ধারণা র যত ক্যানোনাইজেশন হয়েছে, তত বেশি ভাষার মত তাতে বিভিন্নতা বেড়ে গেছে এবং নতুন ডিনোমিনেশন এর প্রয়োজন হয়েছে। এই কথাটাই হান্টিংঅটন এর মতো প্রখ্যাতদেরো বুঝতে অসুবিধে হয়েছে আবার রিচার্ড ডকিন্স এর মত বিজ্ঞাণী দের ও বুঝতে ভুল হয়েছে অথবা বা: বুজেছেন।

    আমরা অন্য ধর্ম সম্পর্কে জানি কতটুকু? এতো দেওয়াল তোলা জগতে জীবন চর্চা দ্বারা কতটুকু জানা সম্ভব, সরাসরি আকাদেমিক চর্চা না করলে? পুরোনো অ্যা®¾থ্রাপোলোজিকাল দৃষ্ঠিভংগী থেকে কবে আর বেরোবো কে জানে? কবে মনে নেই, অনেক দিন আগে, এই গুরুচন্ডালি তেই আমি একটা ইসলামের নানা ঐতিহাসিক ডিনোমিনেশন নিয়ে লিখতে শুরু করেছিলাম। শেষ করতে পারিনি, সময়াভাবে শুধু না, অজ্ঞানতাও দায়ী। লিখতে গিয়ে দেখলাম, আমি ঊনবিংশ শতকের পরের ধর্মীয় ডিবেট গুলো কে রাষ্ট্রনির্মাণের ডিবেটের সংগে গুলিয়ে ফেলছি, এ ব্যাপারে দুর্বলতা আশাকরি আমার মরার আগে কাটবে।

    আর আমার যেটা টেরিবল বিরক্ত লাগে, সেটা হল হিন্দু আচার-বিশ্বাস-দর্শন ঐতিহ্য (ধর্ম কথটা ব্যবহার করলাম না, রাজনৈতিক অর্থ টা অ্যাভয়েড করার জন্য) তার ঐতিহাসিক বিভিন্নতার ট্র্যাডিশনের কারণে মৌলিক ভাবে মোনো থি ইস্ট আর সেমিটিক ধর্ম গুলোর থেকে মহান বা মহান কিনা, এই বিতর্কের অবতারণা সাম্প্রদায়িকতা প্রসঙ্গে আর কদ্দিন ধরে হবে? মানে যদ্দিন ধরে হবে, তদ্দিন চোখ বুজে বলা যায় আলোচোনায় এমনকি আলোকপ্রাপ্ত আলোচক দের মধ্যেও কতগুলো ধারণার কন্ডূয়ন হবে মাত্র, আলচোনা কিসু এগোবে না, বা বা: এগোবে।

    কল্লোল দা খচবেন না, এটা ব্যাপক ইরিটেটিং। আমি মাইরি ছোটো থেকে এই লাইনে ডিবেট ফলো করছি। আমি অনুরোধ করবো বিভিন্ন মেটেরিয়াল একটু নেড়ে চেড়ে দেখতে। একটা অসুবিধে হবে, থিয়োলোজিকাল ডিবেট নিয়ে থিয়োলোজিয়ান দের লেখার সমস্যা হলো, সোশাল হিস্টরি টা পরিষ্কার হবে না, তাই সেটার পাশে সোশাল হিস্টরি রেখে পড়া দরকার। ধরুন কর্ডোবা স্কুলের পন্ডিতেরা প্রায় সকলেই বাঘদাদে শিক্ষিত, কিন্তু বাঘদাদে নাজাফ স্কুল হলো, আর করডোবা তে ইবনরুশ্ত তৈরি হলো কি করে সেই উত্তর টা শুধু থিয়োলোজিয়ান দের ডিবেটে পাওয়া যাবে না। সেরকম, অক্সফোর্ড হেরেসি আর ধরুন কৃষক নেতা দের হেরেসি এই দুটোর মধ্যে দেওয়া নেওয়া একেবারে গোটা মধ্য এবং প্রথম-আধুনিক যুগ ধরে ক্রিশ্চিয়ানিটির ডিবেট গুলোকে সমৃদ্ধ করেছে। মারামারি ও হয়েছে, ইনকুইজিশন অথরিটি ও তৈরি হয়েছে, কিন্তু লোকধর্ম সামাজিক ইতিহাসের গতি অনুযায়ী এগিয়েছে বা পিছিয়েছে।
    সেমিটিক ধর্ম কে ইϾট্রন্সিকালি হোমোজিনিয়াস এন্টিটি ভাবলে এগোবেন কি করে? বা যাঁরা রাজনৈতিক কারণে ভাবতে চান বা সেইরকম ভাবনার দ্বারা প্রভাবিত হতে চান, তাঁদের জমি ছাড়বেন কেন? মাইরি সক্কাল সক্কাল মেজাজ চটকে গেলো।
  • h | 203.99.212.54 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১২:১৪476664
  • রেজিমেন্টেশন এর পক্ষে যে চাপ থাকে, সেটা যতটা ডকুমেন্টেড, ইসলামের ক্ষেত্রে, রেজিমেন্টেশন এর বিরুদ্ধে যে কত ধরণের অভ্যন্তরীন চাপ তৈরি হয়েছে, সেটা কতটুকু ডকুমেন্টেদ? যদি ডকুমেন্ট হয়েও থাকে, কতটুকু পপুলার ডোমেন এ আসছে। রেজিমেন্টেশন আছে বললেই হল? কল্লোল, উইথ ডিউ রেস্পেক্টস, ইসলাম সম্পর্কে এই মন্তব্য টা পুরো বিভিন্ন ধরণের মৌলবাদী কে ফুল টস দিলেন।
  • h | 203.99.212.53 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১২:৪৯476665
  • সদার একটা পয়েন আলাদা। সেটা হল, মানবধর্মের ভায়োলেশন নিয়েই যখন কোশ্চেন, তখন ধর্মপুস্তক রেফার করে লাভ কি। এখন সমস্যা হল, ধর্মীয় অসহিষ্ণু তা র জাস্টিফিকেশন যেখানে ধর্মপুস্তক এর দোহাই দিয়ে হচ্ছে, সেখানে সেই জায়্‌গায় একটা চ্যালেঞ্জ দেওয়ার প্রয়োজন আছে। এটা যারা জমিতে লড়াই টা দিচ্ছেন, তারা ভালো বুঝবেন। আপনি বিজ্ঞান কিসু বোঝেন না, এঁড়ে তর্ক মেরে গেলেন, রিসার্চ এ পয়সা না ঢেলে প্যারাসিটোমোল কেনায় ব্যবহার করা উচিত, এই কথাটা পোগ্গেসিব কথা হলেও, বেশি দিন হালে পানি পাবে না, কিছু বাজে এক্সপার্ট কিছু বাজে কাজে মাগনা পয়সা নিয়েই যাবে, প্ল্যানিং কেও প্রভাবিত করবে। অতএব, মাঠে নেমে খেলতে হলে, লেখা পড়া করেই এগোতে হবে এবং মানুষ কে কনফিডেন্সে আনতে গেলে, যে মানুষ কে অ্যাড্রেস করতে চাইছি, তার মতাদর্শের সূত্র কে বিশ্লেষণ করতেই হবে। ভারতীয় বামপন্থী রাজনৈতিক কর্মীদের একটা দুর্বলতা হল, তাঁরা কেউ ই কিস্যু ধর্মগ্রন্থ পড়েন নি, তাই ফাউন্ডেশন মিথ গুলোর বিশ্লেষণ কিসুই করতে পারেন নি।
    তুলনামূলক ইϾট্রনসিক মহঙ্কÄ র বিবেচনা করে এই লাইনে ভেবে দেখলে পারেন।
  • h | 203.99.212.53 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১২:৫২476666
  • *বিবেচনা না করে
  • h | 203.99.212.53 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৩:৫৩476667
  • কল্লোলদার উপরে চেঁচামেচি করে মনটা খারাপ হয়ে গেলো। একটু সামলে সুমলে বোঝানোর চেষ্টা করি। তারিক আলি র একটা উপন্যাস আছে, কি যেন আন্ডার পমেগ্রেনেট ট্রি। তো সেইটার যখন প্রিভিউ রিভিউ চলছে, তখন তারিক হয় লন্ডন রিভিউ অফ বুক্স নয় গার্দিয়ান কোথাও একটা প্রবন্ধ লিখেছিলেন, তার মোদ্দা বক্তব্য ছিল, ইসলামে একটা 'রিফর্মেশন' দরকার ছিল। এখন তারিক আলি র সেকুলার ক্রেডেনশিয়াল নিয়ে প্রশ্ন তোলা আর মমতাকে নকশাল বলা একই রকম হাস্যকর। তো যাই হোক, মেন কেস হল, পৃথিবীর অনেক সেকুলার পন্ডিত ই মনে মনে কতগুলো মডেল করেছেন, এবং সেগুলো হাস্যকর ভাবে ভেগ। এই মডেল অনুযায়ী, ক্রিশ্চিয়ানিটি হল রিফর্মেশন এবং ক্যাপিটালিস্ট আধুনিকতার কারণে মুক্ত। ইসলাম হল, রিফরমেশন এর অনুপস্থিতি , সম্প্রসারণের প্রাগ-আধুনিক ইতিহাস এবং অবশেষে তেল আবিষ্কারের কারণে একটি আভ্যন্তরীন গঠনের দিক থেকেই সংরক্ষনশীল, আর ইহুদীধর্ম হল এর মাঝামাঝি কিসু একটা তবে ইজরায়েল রাষ্ট্রের উপস্থিতির কারণে কোনো কোন ক্ষেত্রে আগ্রাসনকারী রাষ্ট্রশক্তির সঙ্গে একাত্ম। আর হিন্দু ধর্ম হল আদি সভ্যতা, এখানে 'যুক্তি' ইত্যাদি র ধাঁচটাই আলাদা, এটি বেশ খানিকটা ধোঁয়াশা বা ইমেগারি সিরিজ। আর বৌদ্ধ ধর্ম হল আরো ধোঁয়াশা তবে বুদ্ধ মোটামুটি ভাবে একটা শান্তি প্রতিষ্ঠায় আগ্রহী যুগপুরুষ এবং একটা সময় আমাদের দেশে মোটামুটি যাকে বলে ট্রেডার্স নিউ রিলিজিয়ন।

    সমস্যা হল, এই শ্রেণী বিভাজন ধর্মের বা ধর্ম সংক্রান্ত রাজনীতি বা ইতিহাসের নয়, অনাগ্রহ এবং অজ্ঞানতার।

    যাঁরা একটু মজা করে কথা কইতে ভালো বাসেন, তাঁরা বলবেন, এই যে মন্টি পাইথন সিরিজ, যেখানে ধর্ম কে যাচ্ছে তাই ল্যাম্পুনিং করা হয়েছে, বা as early as sixteenth century দেখতে পাচ্ছি, রাবলে র উপন্যাসে, নায়ক গিয়ে ধর্মীয় ইউনিভার্সিটি সোর্বন এর লাইব্রেরিতে গিয়ে হা: হি: করে দিচ্ছে, এই যে ধর্ম ব্যাপারটা কে নিয়ে চ্যাংড়ামো, এইটা আর কোনো ধর্মে(পড়ুন ইসলামে) দেখি না কেন? তাইলে তো বোঝা যায়, একটা ধর্মীয় আচারের বিরুদ্ধে শক্ত একটা ট্র্যাডিশন রয়েছে। এই সেকুলার দের মধ্যে যাঁরা বাঙালি হিন্দু, তাঁরা জুড়ে দেন, রাজসেখর বসু বা লীলা মজুমদার বা সুকুমার রায়ের কথা বলেন, দেখুন, এঁরা তো ধর্ম-পুস্তক না হলেও রামায়ন মহাভারতের চরিত্র নিয়ে কতো ইয়ার্কি মেরেছেন। যাঁরা সংস্কৃত সাহিত্য পড়েছেন তাঁরা বিভিন্ন গ্রন্থপুস্তকাদি আলোচনা করে দেখিয়ে দিতে পারবেন, কমেডি বা ভাঁড়ামোর বা laughter or pleasure এর ট্র্যাডিশন কে। এবং এই ভাবে একটা আভ্যন্তরীন ধর্মহীন ঐতিহ্য প্রমাণ করবেন, কিন্তু ইসলামে বা মুসলমান প্রধান দেশে, laughter আর pleasure এর ত্রদিতিওন কে অস্বীকার করবেন। এইটা অজ্ঞাণতা এইটেই আমার পয়েন্ট। আর কিসু না। সরি কল্লোলদা।
  • h | 203.99.212.53 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৩:৫৬476668
  • *Tradition
  • saikat | 202.54.74.119 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৪:৫২476669
  • হনু কি তারিক আলি-র ঐ চারটে বইই পড়েছে?
  • h | 203.99.212.54 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৪:৫৫476670
  • না। পড়িনি।
  • h | 203.99.212.54 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৫:০১476672
  • আরে আমি তারিক আলি র উপরে খচা। এই 'রিফরমেশন এর প্রয়োজন' এই তঙ্কÄ টা আমার খুব ই নাইভ মনে হয়েছিল। অত বড় পন্ডিতের কাছে এটা আশা করিনি। কল্লোলদার লেখা পড়ে আমার সেই স্মৃতি উথলে ওঠে।
  • kallol | 220.226.209.2 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৫:০৫476673
  • হনু। বাপরে, বকার কি ঠ্যালা। প্রথমে তো বকছে কি না সেটা বুঝতে সময় গেলো। তাপ্পর যখন বুঝলাম যে আমাকেই বকছে, তখন ক্যানো বকছে বুঝতে আরও গুলিয়ে গ্যালো। সেটা যখন কিলিয়ার হচ্ছে হচ্ছে তখন বলে সরি। এটা কিসের সরি সেটা এখনো বোঝবার চেষ্টা করে যাছি। মনে হচ্ছে , সরিটা জোরে বকার জন্য।
    একটু অন্য প্রসঙ্গ।
    বুদ্ধ নিয়ে অন্য একটা মতও আছে। বুদ্ধ সে সময়ে একক ব্যক্তিকে মর্যাদা দিলেন। সেই পারে মুক্তি আনতে। কার? না, নিজের, অন্য কারও নয়। ঈশ্বরের অস্তিত্ব নাই বলা হচ্ছে।
    উনি নিজে একটা প্রাচীন গণের মানুষ, যেখানে ব্যাক্তি প্রায় কোন বিষয় নয়। অথচ তখনই মগধের মতো ক্লাসিকাল রাষ্ট্র উঠে আসছে, যাদের নিয়মিত সৈন্য বাহিনী, কর সংগ্রাহক, বিচার ব্যবস্থা ও সর্বোপরি রাজা (প্রশাসন) আছে। যেখানে ব্যাক্তির ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। ফলে একটা মত আছে, বৌদ্ধ দর্শন - আসলে নতুন গড়ে ওঠা রাষ্ট্রের দর্শন।

    আমি বলেছিলাম সেমেটিক ধর্মেও শিথিলতা আছে তবে হিন্দু ধর্মের মতো নয়। নইলে মোল্লা নাসিরুদ্দিন বা আফান্দী আসে কোত্থেকে? সে তো ইসলাম বা মুসলমান প্রধান দেশেরই কিত্তি। আগে একটা পোস্টে লিখেছি, মাইরী। ওমর খইয়ামের সুরাভক্তি ও অন্যান্য ""নাজায়েজ"" কম্মে মতি (গান, ছবি ইত্যাদি, যেভাবে ওনার কবিতাতে এসেছে), সেওতো মুসলমান প্রধান দেশে, মুসলমন প্রধান সময়ে। শিয়া-সুন্নির ঝগড়া, ওয়াহাবী-সুফী বা ফারজী-সুফি ঝগড়া এসব তো আছেই।
    আর ইসলামে রেজিমেন্টেশনের বিরুদ্ধে চাপ? আছে। অমি বহুদিন আগে একটা বইয়ের কথা বলেছিলাম, রেহনুমা আহমেদ সম্পাদিত ""ইসলামের পুনর্পঠন""। মূলত সাক্ষাতকার ভিত্তিক সংকলন, যেখানে সারা পৃথিবীর প্রাক্টিসিং মুসলমানেরা (মানে, মোটেও সেকুলার নয়), কিভাবে ইসলামী মৌলবাদের সাথে এনগেজড হচ্ছে।
    কিন্তু ইসলাম বিপন্ন বলে যে লেভেলে হুজুগ তোলা যায়, তাতে অন্য বিষয়ের সাথে (অপর করে দেওয়া, ইজরায়েল, দারিদ্র ইত্যাদি) রেজিমেন্টেশনও কাজ করে।
  • h | 203.99.212.54 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৫:২২476674
  • নট ফাইন, বাট ফাইন। ওকে। :-))
  • kallol | 220.226.209.2 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৫:৪২476675
  • হনু। এখনো পজ্জন্ত দুজন বকলে এট্টু ভেবলে যাই। কিছুদিন আগেও সংখ্যাটা এক ছিলো (গৌভ)। এখন তোর বকাতেও তেমনই হচ্ছে।
  • umesh | 80.254.147.148 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৫:৫০476676
  • জানি না আমি সঠিক কিনা, তবে আমার যে টা মনে হয় এই ফাকে বলে ফেলি।

    একমাত্র হিন্দু ধর্ম ছাড়া সব ধর্মের একজন করে প্রতিষ্ঠাতা আছে। মানে কেউ একজন শুরু করে গেছে। তারা কোনো একসময় এই ধরা তে থেকে গেছেন।
    তাই যখন মহম্মদ, যিশু, নানক কে কিছু বলা হয় তখন সরাসরি ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা কে বলা হয়, তাই effect টা বেশ ভালো রকম হয়।
    কিন্তু হিন্দু ধর্মে তেমন কিছু তো নেই।
    দেব দেবীরা সবাই কাল্পনিক, বাকি যারা ছিল, সবাই প্রচারক মাত্র।
    এরকম কেউ তো নেই যাকে বলা যায় সেই সর্বেসর্বা। আবার পছন্দ ব্যাপার টা আছে। কেউ রাম ভক্ত, কেউ krishna, কেউ কালী, কেউ শিব।
    তাই effect টা বেশ কম।
  • siki | 123.242.248.130 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৫:৫৬476677
  • উরেবাবা! রাম কাল্পনিক চরিত্র, বলামাত্র কী সব যেন হয়ে গেছিল, মনে নাই? সুপ্রিম কোর্ট পজ্জন্ত বলতে সাহস পায় না, বাবরি মসজিদের বাঁটোয়ারা হল পর্যন্ত এই বিশ্বাসকে মাথায় রেখে, আর আপনি বলে দিলেন, সব চরিত্র কাল্পনিক?
  • dukhe | 122.160.114.85 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৬:০৮476678
  • বোতলবন্দী রামকে কুন হালায় কাল্পনিক বলে ? উহা সেবনের পর কিছু কাল্পনিক দৃশ্য দেখা যেতেও পারে ।
  • umesh | 80.254.147.148 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৬:১২476679
  • বাকি ধর্মের প্রতিষ্ঠাতা দের নিয়ে যেমন কোনো সন্দেহ নেই যে তারা ছিল কি না।
    কিন্তু রাম ছিলো কি না সেটা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করতে পারি।
    রামভক্ত না মেনে, krishna ভক্ত হয়েও পাকা হিন্দু হতে পারি।
    কিন্তু মহম্মদ কে না মেনে মুসলমান, নানক কে না মেনে শিখ বা যিশু কে না মেনে খৃস্টান হতে পারি কি?
  • kallol | 220.226.209.2 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৬:১৬476680
  • উমেশ।
    এরকম আরও অনেক ধম্মো আছে/ছিলো। প্রাচীন গ্রীক, রোমানদের ধর্ম, আমাদের সাঁওতাল, কোল ভীম, মুন্ডা, ওঁরাও, গোন্দ ইত্যাদিদের ধর্ম, আমেরিকার আধিবাসীদের ধর্ম। অফ্রিকার বিভিন্ন জাতিদের ধর্ম...............
  • umesh | 80.254.147.148 | ১৮ জুলাই ২০১১ ১৭:৩৪476681
  • কল্লোলদা, তুমি যে ধর্ম গুলো বললে, সে গুলো সবই খুব প্রাচীন আর তাদের অবস্থা হিন্দু দের মতো।
    কোন একটা মাত্র ব্যক্তি (বা দেবতা) নেয় যাদের নামে পুরো ধর্মীয় গোষ্ঠী কে এক করা যায়। কোনো একটা ব্যক্তি (বা দেবতা) নেই যার নামে গালাগালি করলে পুরো ধর্মীয় গোষ্ঠী তেড়ে আসে।
    কিন্তু যে ধর্ম গুলো কোনো ব্যক্তি দ্ধারা প্রতিষ্ঠিত তাদের কে সহজে ধর্মের নামে, সেই ব্যক্তির নামে এক করা যায়।
    সেই ব্যক্তির নামে কিছু বললে পুরো দুনিয়ার সেই ধর্মের মানুষ তেরে মেরে মারতে আসে।
  • dd | 122.167.5.191 | ১৮ জুলাই ২০১১ ২২:৩৬476683
  • বংকিমবাবু বা টেগোরবাবু, এঁরাতো হিন্দু দেব দেবী নিয়ে ঠাট্টা মষ্করা করেইছিলেন, এমন কি রামায়ণ মহাভারতেও রামের নিন্দা আছ।

    কৃত্তিবাসী রামায়ণ আপনদের আরুর কাছে নেই,এটা হতেই পারে না। পড়ুন। দেখুন বালিবধের পর কৃত্তিবাস পর্যন্ত্য বলেছেন ,রাম এটা কি করলেন? আমার বইটা কোন চুলোয় তুলে রেখেছি সেটা মনে পর্যন্ত্য করতে পারছি না।

    মহাভারতেও আছে 'বালিবধ করিয়া রাম যে অকীর্ত্তি স্থাপন করিলেন" -

    ভাবাই যায় না। ১৫ সেঞ্চুরীর গ্রাম্য লেখকএর ও এই কথা লেখায় তার মৃত্যুদন্ড হয় নি,হয়নি দু হাজার বছর আগের মহাভারতকারের এটি লিখতে মানা ছিলো না।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন