এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পাকিস্তান : পাকিস্তানবাসীর চোখে

    pi
    অন্যান্য | ০৩ আগস্ট ২০১১ | ৬১২৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • siki | 122.162.75.4 | ১৫ আগস্ট ২০১১ ০৮:৫৫482318
  • ভীষণ ভীষণ দরকার ছিল এই কলামটার। আরও বিস্তারিত লিখুন, পিঙ্গো।

    কুলদাবাবুও প্লিজ থেমে যাবেন না, আরও লেখার অপেক্ষায় আছি।
  • pi | 72.83.74.17 | ১৫ আগস্ট ২০১১ ০৯:০০482319
  • পিঙ্গো, তোদের তো এই মিথগুলোর আরো বেশি করে সম্মুখীন হতে হয়। সেগুলো নিয়ে লেখ।
    হিন্দু হোস্টেল পর্বটাও।
  • pingo | 68.11.174.83 | ১৫ আগস্ট ২০১১ ১২:০৬482320
  • হুম কখনও কখনও কিছু মিথ এর সম্মুখীন তো হতেই হয়। তবে সবগুলোর সম্মুখীন আমি হইনি। আমার মনে হয় তার একটা বড় কারন আমি খুব বেশি সাধারন মানুষের সাথে ইন্টারাক্ট করিনি। স্কুল লাইফ এর পরেই আমি বাড়ির বাইরে, দশ বছর হয়ে গ্যালো আমজনতার সাথে খুব বেশি যোগ নেই। আমার কলেজ এবং তার পরবর্তিকালের বন্ধুবান্ধব রা বেশিরভাগ খুব উদার, তবে ওদেরকে সাধারন মানুষের দলে রাখা ঠিক হবে না বলে আমার মনে হয়। এদের বেশিরভাগাই হল বাঙালী শিক্ষিত উচ্চমধ্যবিত্ত আঁতেল ক্লাস। এবং আমার ধারনা এরা সাধারন মানুষদের রিপ্রেজেন্ট করে না।

    আমার এক বন্ধুর সাথে এটা হয়েছিল। ও একটা সাধারন কলেজে গ্রাজুয়েশন করেছিল। ওর কলেজ থেকে একবার একটা পিকনিক হবে। যারা যারা পিকনিক করতে ইচ্ছুক তাদের একটা লিস্ট বানানো হয়েছে। সেই লিস্টে আমার বন্ধুর নাম একদম প্রথমে। তাই দেখে জনৈক কলেজ শিক্ষক এর মন্তব্য, "আহ, লিস্ট এর প্রথম নাম টাই মুসলিম"। আমার বন্ধু কোনভাবে মন্তব্যটা শুনতে পেয়েছিল।
    আর একটা কমন মন্তব্য। এটা আমিও শুনেছি। “তুমি বাঙালী? আমি ভেবেছিলাম তুমি মুসলিম।“
    আরো একটা ঘটনা মনে পড়ল। এটা আমার সাথে কিছুদিন আগে হয়েছিল। একটা ফ্যামিলি আড্ডায় একজন মুসলিম দের সম্বন্ধে অনেক কিছু বলছিলেন। মেনলি স্টিরিওটাইপ কথাবার্তা। আমি সেখানে ছিলাম। তিনি জানতেন না আমি মুসলিম, কিন্তু বাকিরা জানতেন। ফলে বাকিরা বেশ অপ্রস্তুত। আর আমার কিছু আঁতেল বন্ধু পুরো সিচুয়েশন এর মজা লুটছে। ঐ ভদ্রলোক কে একজন একবার বললেন, এখানে একজন মুসলিম আছে। উনি শুনে বিশ্বাস করলেন না। তারপর আমাকে দেখানো হল। তাতেও বিশ্বাস করলেন না। বললেন, ও মুসলিম? ধুর, হতেই পারে না। নিশ্চয় তোমরা মজা করছ। অনেকক্ষন বলার পর শেষ পর্জন্ত বিশ্বাস করলেন। কিন্তু ততক্ষণে অনেক কিছু বলে ফেলেছেন। সে এক অবস্থা। পরে জানা গিয়েছিল ওনার দাদু কোন মুসলিম এর হাতে খুন হয়েছিলেন কোন রায়ট এর সময়। উনি সেই হাঙ্গওভার বয়ে বেড়াচ্ছেন।
    এরকম আরো খুচরো ঘটনা ঘটে অনেকের সাথে। এখন উল্লেখযোগ্য কিছু মনে পড়ছে না।
    তবে এসব একদম বিচ্ছিন্ন ঘটনা। এমনকি সাধারণ হিন্দুদের মধ্যে বেশিরভাগ লোক ই ভালো। ভালো বলতে দুমদাম কম্যুনাল স্টিরিওটাইপিং করে না মিন করছি।
    যাইহোক, আমি কল্যানীর ছেলে। তাই মুরশিদাবাদ বা মেদিনীপুর এর মুসলিম দের সম্বন্ধে বেশি জানি না। বাংলাদেশি মুসলিম দের সম্বন্ধেও জানি না। কলকাতায় পড়াশুনা করার সময় মুসলিম হোস্টেলে থাকতাম। সেই হোস্টেলে সারা বাংলার মুসলিম এবং আরও অনেক বিহারী ও কিছু বাংলাদেশী মুসলিম থাকত। আমাদের হোস্টেলে দেখা বাংলী মুসলিম এবং বিহারী মুসলিম দের মধ্যে প্রচুর ফারাক। সেসব নিয়ে পরে লিখব।
    আর, আমায় দেখে একজন সাধারণ বাংলী মুসলিম সম্বন্ধে ধারণা করা যাবে না। কারন আমি একদম অধার্মিক, আমার মত লোকজন প্রায় নেই।

  • Nina | 12.149.39.84 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ০২:১৯482321
  • পিঙ্গো, কি হল ? পড়ব বলে বসে আছি তো---
  • pingo | 173.253.131.151 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ০৯:৩০482322
  • আমার কলকাতা পর্ব নিয়ে একটু লিখি। উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে সবে প্রেসিডেন্সী কলেজে ভর্তি হয়েছি। বাড়ি থেকে কলেজ করা সম্ভব, তবে বেশ চাপ; যাওয়া আসায় অনেক সময় নষ্ট হবে। কাজেই হোস্টেল দরকার। হিন্দু হোস্টেলে গেছি আডমিশন নিতে। এখান থেকে গল্প শুরু।
    বেশীরভাগ লোক জানে, তবু যাদের জানা নেই তাদের জন্য একটু বলে দিই। বাংলার বিখ্যাত প্রেসিডেন্সী কলেজের নাম একসময় ছিল হিন্দু কলেজ। এবং কলেজে শুধু হিন্দু ছেলেমেয়েদের ভর্তি নেওয়া হত। পরে কলেজ সবার জন্য ওপেন হয়ে যায়।
    হিন্দু কলেজের হস্টেল ছিল হিন্দু হোস্টেল। কলেজ অহিন্দুদের জন্য খোলা থাকলেও হোস্টেল ১৯৯৮-১৯৯৯ অবধি শুধু হিন্দু দের জন্য সংরক্ষিত ছিল। হোস্টেলে অহিন্দুদের ভর্তির দাবিতে বেশ কিছুদিন ধরে আন্দোলন চলছিল। ১৯৯৯ সালে সেই আন্দোলন চুড়ান্ত আকার ধারণ করে। আন্দোলনের সময় কোন পার্টির কি রকম ভুমিকা ছিল সেই সম্বন্ধে আমার বিশেষ ধারনা নেই। যাইহোক, শামিম আজগর নামের একজন মসলিম ছেলের হিন্দু হোস্টেলে ভর্তি কে কেন্দ্র করে বিশাল আন্দোলন চলছিল। কলেজ আগুন, রোজ প্রথম পাতায় কলেজের খবর পাওয়া যেত। অমুসলিম দের ভর্তির আইন পাশ হল। শামিম হস্টেলে ভর্তি হল। কলেজে আসার আগে অবধি এই পর্যন্ত জানতাম।
    পরের বছর – মানে ২০০০ সাল - আমি কলেজে ভর্তি হয়েছি। হোস্টেল দরকার, তাই কলেজের হোস্টেলে ভর্তি হতে গেছি। হোস্টেল সুপার এর অফিসে গেলাম। আমি মুসলিম জানার পর সুপার আমাকে ভর্তি হতে নিষেধ করলেন। কারন হিসাবে বললেন – আমি জোর করলে উনি ভর্তি নিতে বাধ্য – কারন নিয়ম আমার পক্ষে। তবে ভর্তির পর আমার পক্ষে হস্টেলে থাকা চাপ হবে, কারন সবাই সামনে বলবে আমি হস্টেলে থাকি – কিন্তু অনেকেই পিছনে নানা ভাবে ঝামেলা পাকাবে। সব পলিটিক্যাল দলগুলো আমাকে নিয়ে পলিটিক্স করবে। সব মিলিয়ে আমার পক্ষে হোস্টেলে থাকা প্রাকটিক্যালি অসম্ভব হয়ে উঠবে। এবং সবচেয়ে বড় কথা – এরকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে উনি কোন রকম প্রোটেকশন হয়ত দিতে পারবেন না। কারন পরিস্থিতি ওনার আয়ত্তের বাইরে।
    ওনার বক্তব্যের মধ্যে কতটা খাঁটি উদ্বেগ আর কতটা আক্টিং সেটা জানার চান্স পাইনি। তবে জেনেছিলাম শামিম – মানে আগের বছর যার ভর্তি নিয়ে এত আন্দোলন, সে ভর্তি হবার পর দু তিন দিন এর বেশি হস্টেলে থাকতে পারেনি। কারেন্টলি আডমিটেড – তবে বাইরে কোথাও থাকে। সব দেখে আমি বুঝলাম আমার মত একটা বাচ্চা ছেলের পক্ষে এত সব চাপ সামলে ওখানে থাকা কঠিন। বিশেষ করে সুপার যখন বলছেন আমাকে নিয়ে ঝামেলা হলে সেটা হয়ত উনি ক®¾ট্রাল করতে পারবেন না। কাজেই হিন্দু হোস্টেল পর্ব শেষ।
    কাজেই বিকল্প হোস্টেল চাই। সুপার ই বলে দিলেন কলকাতায় মুসলিম দের জন্য কয়েকটা হোস্টেল আছে। তার কোন একটায় থাকার যায়গা পেয়ে যাব। পেয়েও গিয়েছিলাম, খুব একটা সমস্যা হয়নি। বেকার হোস্টেল। মউলানা আজাদ কলেজ এর হোস্টেল। প্রসঙ্গত বলে রাখি মউলানা আজাদ কলেজ একসময় ইসলামিয়া কলেজ নামে প্রতিষ্ঠা হয়েছিল এবং সেখানে শুধুমাত্র মুসলিম দের পড়ানো হত। পরে কলেজে অমুসলিমদের ভর্তি শুরু হয়, কিন্তু হোস্টেল বদলায়নি। আমার ধারনা এখনো অবধি হোস্টেল শুধুমাত্র মুসলিম দের জন্য সংরক্ষিত।

  • pingo | 173.253.131.151 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১০:০৭482323
  • যাইহোক, ভর্তি না হলেও অনেক সমইয়েই দিব্ব্যি হিন্দু হোস্টেলে জেতাম, খেতাম, থাকতাম। কখনো কোন সমস্যা হয়নি। আমার পরের বছরেই মুসলিম ছেলে ভর্তি হয়েছিল হিন্দু হস্টেলে। দিব্ব্যি ছিল, কোনও সমস্যা হয়নি।
    আমাকে সুপার ভর্তি নিতে অস্বীকার করেছে, এই খবরটা কোনভাবে কলেজে ছড়িয়ে যায়। এবং কলেজ পার্টির কয়েকটা দাদা-দিদি ব্যাপারটা পুশ করতে চেয়েছিল। অনেকে এই নিয়ে বেশ কিছুদিন পিছনে পড়ে ছিল। তবে আমি খুব একটা উতসাহ দেখাইনি, তাই ব্যাপারটা বেশিদুর গড়াইনি। বিশেষ করে PCSA র কথা মনে পড়ে। এরা অনেকে হোস্টেল সুপার কে হেব্বি খিস্তি করত। একজন দিদি একদিন বলেছিল, সুপার রোজ মাল খেয়ে লুটে পড়ে থাকে আর সন্ধ্যা হলেই সোনাগাছি যায়। আমাদের বাড়ির কাছে ছোটখাটো যেসব যৌনপল্লি আছে সেগুলো সম্বন্ধে জানতাম, তবে কলকাতা সম্বন্ধে খুব একটা ধারণা ছিল না। কাজেই সোনাগাছি কি বস্তু তখনো জানতাম না, কোনদিন নাম ই শুনিনি, তবে কথা বলার টোন শুনে বুঝেছিলাম ইন্টারেস্টিকিছু। পরে কখনও কোন বন্ধুর কাছ থেকে জেনেছিলাম।
    বাজে ডাইগ্রেশন। যাকগে, মুসলিম হোস্টেলে ছিলাম, সেখানকার কথা একটু লিখে আজ শেষ করব। হোস্টেলের ছেলেরা অন আভ্যারেজ আমার দেখা গ্রামের লোকের চেয়ে অনেক বেশি ধার্মিক। এবং আমাদের হোস্টেলের লাগোয়া আর একটা হোস্টেল ছিল এক ই ক্যাম্পাস এর মধ্যে। সেটা কলকাতার কোন একটা মাদ্রাসার হোস্টেল। সেখানকার ছেলেরা স্বভাবতই প্রচুর ধর্মচর্চা করে। কারন দর্শানো নিস্প্রোয়জন। হস্টেলে বাংলী ছাড়াও প্রচুর বিহারি মুসলিম ছিল। বিহারীরা বাঙ্গালিদের চেয়ে একটু বেশি ধার্মিক ছিল হয়ত – বলা শক্ত। তবে একটা জিনিস লক্ষ্য করেছিলাম। বিহারীরা সাধারণত বাঙ্গালিদের তুলনায় অনেক বেশি ভায়োলেন্ট; খুব অল্পতেই মারামারি করতে চাই, বা মুখের বদলে হাত বা লাঠি দিয়ে সবকিছুর মীমাংসা করতে চায়।

  • anipa | 108.194.169.197 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১০:৪০482324
  • পিঙ্গো, আন্দোলন টা কাদের এড্রেস করে হয়েছিল? প্রেসির গভার্নিং বডি?
    তো তারা কি যুক্তি দিচ্ছিলেন মুসলিম ছাত্র না ঢোকনোর? সুপারের ফালতু পলিটিক্সের ভয় তা বোঝা গেল, - আবার পলিতিক্স মানে তো একটা সলিড বিরোধী পক্ষ থাকবে, তো তারা কারা?

    আমার এক পরিচিতার সৌভাগ্যে প্রচুর পরিমানে সেকেন্ড হ্যান্ড ও সামান্য ফার্স্ট হ্যান্ড অভিজ্ঞতা হয়েছিল, মুসলিম গার্লস হোস্টেলের। 'সামান্য' পিওরলি কোয়ান্টিটেটিভ অর্থে বললাম । পরিচিতা আগে লেডি ব্রবোর্ন হোস্টেলে থাকতেন, সেখানকার কিছু ছাত্রীর সাম্প্রদায়িক ব্যবহার তাজ্জব করে দেয়ার মত, (যাই হোক সে গল্প পরে) তো পরে উনি মুস্লিম গার্লসে (দিলখুসা স্ট্রীট) চলে যান। সেখানকার ডাইনামিক্স বেশ ইন্টারেস্টিং। কতিপয় শিয়া ছাত্রীও ছিল, আর বেশ কিছুজন কাশ্মীরি। দু একটা বাঙ্গালী। যাই হোক সেগুলো নেহাত লঘু গল্প। আপনি কন্টিনিউ করুন।

  • pingo | 68.11.174.83 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১১:৩১482325
  • আমি যখন ভর্তি হতে গিয়েছিলাম তখন কোন আন্দোলন ছিল বলে জানি না। যতদূর জানি সব থেমে গেছিল আগের বছর। এবং আপাতপক্ষে সব দলই মুসলিমদের ভর্তির পক্ষে ছিল, কোন দল আক্টিভলি বিরোধিতা করছিল না। কিন্তু তবুও সুপার ভর্তি নিতে চাইছিলেন না। কারন জানিনা।
    আগের বছর যে ছেলেটি হস্তেলে ভর্তি হয়েছিল সে থাকতে পারেনি। তবে সেটার কারন অন্য কিছুও হতে পারে। আমি যতদুর জানি ছেলেটা অধার্মিক ছিল, তাই ধররমাচরন রিলেটেড বাওয়াল হওয়ার চান্স কম। ছেলেটা ক্ষ্যাপাটে-পাগলাটে ছিল, তাই হোস্টেল এর দু চারটে ছেলের সাথে পার্সোনাল ঝামেলার জন্য থাকতে পারেনি/চাইনি, এমন টাও হতে পারে। আমার সাথে ছেলেটার দু একবার দেখা হয়েছিল - তবে ভাল করে চিনতাম না।
  • anipa | 108.194.169.197 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১২:১২482326
  • ওকে । অদ্ভুত । একটা সম্ভাব্য কারণ হতে পারে হোস্টেলের ছেলেদের একাংশের বিরোধিতা।
    আর তাছাড়া আপনি বললেন বেশ কিছুদিন ধরে আন্দোলন চলেছিল,-সেই থেকে আন্দাজ করলাম বেশ কিছুদিন 'কর্তৃপক্ষ' এই স্টেপের বিরোধী ছিলেন। সেটার কারণ গুলো জানলে ভাল হত । ঐ সময়ের অনেক প্রেসী ছাত্র হয়তো এই ফোরামে আছেন, তারা জানলে আলোকপাত করলে ভাল হয়।

    মুস্লিম হোস্টেলের জনতা বেশী ধার্মিক, বললেন। হোস্টেলাইট বাঙ্গালী ছাত্ররা মুলত কোন কোন জায়গা থেকে আসত? যারা নতুন আসত, তারা কি আগে থেকেই ওরকম, না নতুন পরিবেশের প্রভাব থাকত?
  • anipa | 108.194.169.197 | ১৭ আগস্ট ২০১১ ১২:৩৩482328
  • হোস্টেল জীবনে প্রচুর মদ্যপান, লাঊড মিউজিক এসব চলে । অনেকের পছন্দ , অনেকের না।
    কিছু ক্ষেত্রে তা ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত দিতে পারে । আমার একজন জুনিয়র, হিন্দু, (খুবিই সহৃদয় ও উদারমনা) মদ খাবার জন্য গ্লাস চাইলে দিতেন না। ঐ রকম পরিবেশ অসহ্য লাগত বলে পিসীর বাড়ি (কাছেই) চলে যেতেন। ওনার গুরুর এসব ব্যাপারে আপত্তি ছিল।
    সেরকম কারণ হলে বলা যায় কর্তৃপক্ষ ক্ল্যাশ মিনিমাইজ করতে চান। কিন্তু দেশের অন্যান্য হোস্টেলেও তো একি সমস্যা হবে। সেখানে তো এসব নেই।
  • Nina | 68.45.76.170 | ২০ আগস্ট ২০১১ ১০:১৬482329
  • weekend এ লিখবে তো পিঙ্গো?
  • pingo | 68.11.174.83 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ০৮:৫৩482330
  • সরি, উত্তর দিতে অনেক সময় নিলাম। আসলে বাংলায় বড় টেক্সট টাইপ করার কথা ভাবলেই আমার ভয় করে, সেটা একটা কারন। তা ছাড়া বাংলা লেখার সময় এক্সট্রা এফর্ট দিতে হয়, অটো কারেকশন এর উপর বড্ড বেশি ভরসা রাখি, তারপরেও অনেক সময় দেখি বানান একটু আধটু এদিক ওদিক হয়ে গ্যাছে। বোকা সফটওয়ার "হই" বা "হয়" জাতীয় বানান গুলো নিজে থেকে ফিক্স করতে পারে না, অনেক চাপ নিয়ে লেখার পর এই সব মিক্স-আপ দেখলে হেবি বিরক্ত লাগে।

    যাকগে, মুসলিম হোস্টেল এর ছাত্ররা কোথা থেকে আসে জিজ্ঞ্যেস করেছিলেন। বেশিরভাগ স্টুডেন্ট মফসসল শহর থেকে আসত, এবং এর তার বেশিরভাগ কলকাতা থেকে অনেক দূরের। হুগলী-মুরশিদাবাদ-বর্ধমান-মেদিনীপুর সব জায়গার ছেলে ছিল। আমার ধারণা বেশিরভাগ আগে থেকে যেমন হস্টেলে এসেও তেমনই রয়ে যায়। একটু আধটু বদলায় হয়ত, তবে খুব বেশি নয়।

  • Jhiki | 182.253.0.98 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ০৯:০২482331
  • আমি যখন বি ই কলেজে পড়তাম, তখন ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেট খেলায় পাকিস্তান চার-ছয় মারলে বা ভারতের উইকেট পড়লেই গঙ্গার ওপারের গার্ডেনরিচ থেকে বাজি-পটকার আওয়াজ আসত। এতে অনেকের মনে মুসলিম বিদ্বেষ জন্মাতে দেখেছি।

    এই বাজি কারা পোড়ত/পোড়ায়?
  • pingo | 68.11.174.83 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ০৯:০৫482332
  • যত দিন যাচ্ছে তত আবিষ্কার করছি weekend এ বেশি ব্যস্ত থাকি। যাকগে, বলেছিলাম, বাড়ির থেকে হোস্টেলের পরিবেশ বেশি ধার্মিক। এবং আমার ধারণা তার প্রধান কারন পীয়ার প্রেশার নয়। হস্তেলের ছেলেরা এমনিতেই বেশি ধার্মিক। হয়ত ওরা ওদের বাড়িতে অন্যরকম পরিবেশে বড় হয়েছে। হয়ত ওদের বাড়ির পরিবেশ আমাদের লোকাল এরিয়ার চেয়ে আলাদা। এছাড়া অন্য কোন কারন থাকলে আমি জানিনা। আমাদের পাড়ায় দেখেছি বাচ্ছা বা অল্পবয়স্কদের মধ্যে খুব কম লোক রেগুলারলি নামাজ পড়ে, রোজা রাখে বা সুন্নত পালন করে, কিন্তু হোস্টেলে দেখেছি অনেকেই এসব করে। আর একটা বড় পার্থক্য হল, বাড়িতে শুক্রবার খুব কম বাচ্ছা ছেলে বা অল্পবয়স্ক রা মসজিদে নামাজ পড়তে যায়, কিন্তু শুক্রবার দুপুরে হস্টেলে থাকলে জুম্মার নামাজ পড়ার পীয়ার প্রেশার প্রচন্ড, প্রাকটিক্যালি ফোর্সড। মানে না গিয়ে পারবেন না।
  • pingo | 68.11.174.83 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ০৯:১৭482333
  • jhiki - মুসলিম দের মধ্যে অনেক পাকিস্তান সাপোর্টার আছে। এই পারসেন্টেজ টা অনেক। এদের সবাই প্রাক্টিসিং মুসলিম নন। এবং বাঙালী দের তুলনায় বিহারী দের মধ্যে এটা বেশি। আমার নিজের অভিগ্যতার ভিত্তিতে বললাম।
  • Jhiki | 182.253.0.98 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ০৯:৫২482334
  • সে তো জানি, কিন্তু কেন? কেন অনেক ভারতীয় মুসলমান পাকিস্তানকে সাপোর্ট করে?
  • Ishan | 117.194.33.2 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ০৯:৫৯482335
  • টিভিতে ইংল্যান্ড-ভারত ক্রিকেট ম্যাচে দেখেছি, ইংল্যান্ডের অনেক বাদামী চামড়ার মানুষ ভারতকে সমর্থন করেন।

    এটা নিয়ে ইংল্যান্ডে খুব কিছু ইস্যু হয় বলে শুনিনি। কিন্তু ভারতে হয়। কেন?
  • Jhiki | 182.253.0.98 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১০:০৯482336
  • বাদামী চামড়া মানে আর এক-দুই পুরুষ আগে যারা ভারতীয়/পাকিস্তানি ইত্যাদি ছিল, তো তারা ভারত/পাকিস্তানকেই সাপোর্ট করবে। এই তো কদিন আগে সাইনা নেহাওয়ালের খেলা দেখতে গেছিলাম, ব্যাডমিন্টন কিছু না বুঝে, শুধু ভারতকে সাপোর্ট করতে! আমি থোড়াই ভারতের বিরুদ্ধে ইন্দোনেশিয়া কে সাপোর্ট করব? আমি মনে-প্রানে ভারতীয় , তো এই হিসাবে বলতে গেলে অনেক ভারতীয় মুসলমান মনে-প্রানে পাকিস্তানি। যদিও তারা কোনদিনই পাকিস্তানে থাকে নি এবং দেশবিভাগের সময় ভারতে থেকে যাওয়ায় শ্রেয় মনে করেছিল!
  • Netai | 121.241.98.225 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১০:২৩482337
  • শোনা কথা। কান না দিতেও পারেন।
    আমার এক বন্ধু তার এক মুসলিম বন্ধুকে একই প্রশ্ন করায় জবাব পেয়েছিল মরার সময় ভারত ভারত করে মরলে কিছুই হবেনা। কিন্তু ইসলাম বা আল্লা তাকে জন্নতের রাস্তা দেখাবে। তাই দেশপ্রেমের দ্বায়ভার থেকে সে মুক্ত। সে ভারতকে সাপোর্ট করবে না পাকিস্তান কে নাকি অস্ট্রেলিয়াকে সেটা তার চয়েস। সবদিক বিবেচনা করলে তার ভারতকে সাপোর্ট করা উচিৎ তাই ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ হলে সে ভারত কে সাপোর্ট করবে। কিন্তু খেলা যেহেতু তত গুরুত্বপুর্ন নয় তাই স্বাভাবিক প্রবনতার জন্য সে ইসলাম রাষ্ট্র পাকিস্তানকে সাপোর্ট করে।
  • pi | 72.83.74.17 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১০:২৫482339
  • তালে আর অসুবিধে কোথায় ? ইন্দোনেশিয়ায় থেকে মনে প্রাণে ভারতীয় থাকা যায় যখন, ভারতে থেকে মনে প্রাণে পাকিস্তানী হয়ে থাকতেও বা অসুবিধে কি ?
  • pi | 72.83.74.17 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১০:৩০482340
  • IPLএর এই একটা ভাল দিক আছে। এই সাপোর্ট টাপোর্টের ব্যাপারগুলোকে আচ্ছাসে ঘেঁটে দ্যায় :)
  • Du | 14.96.27.166 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১০:৩৪482341
  • আবার !

    হিন্দু হোস্টেল , মুস্লিম হোস্টেল এইগুলোর সালটা দেখে চোখ কচলে আবার দেখতে হল। অবশ্য আশ্চর্য আর কি।
  • pingo | 68.11.174.83 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১০:৩৬482342
  • আমার নিজের মত হল - লোকজন দলের মধ্যে নিজের আইডেন্টিটি খোঁজে। যাদের কাছে আইডেন্দেটিটি হিসাবে দেশ এর চেয়ে ধর্ম বড় তারা পাকিস্তান কে সমর্থন করে।
  • pi | 72.83.74.17 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১০:৪৭482343
  • সেটাই। কেউ ভাষা দিয়ে আইডেন্টিটি খোঁজে।
    সে হিসেবে বরং দেশ দিয়ে আইডন্টিটি খোঁজা টা অনেকটাই আরোপিত কনসেপ্ট। কিছুটা কালচারাল আডেন্টিটি আছে বটে। কিন্তু সেটা তো শুধু ভারত বলে না পুর উপমহাদেশের জন্যই প্রযোজ্য। হায়দ্রাবাদের যাকে সমর্থন করতে ইচ্ছে করে, পাকিস্তানের যাকে নয়, সেই দুজনের মধ্যে প্রথমজনের সাথে আমি নিজেকে আইডেন্টিফাই করি ও অন্যজনের সাথে করিনা, এটা কীসের ভিত্তিতে ? কিছু লোক একটা বাউণ্ডারি ডিফাইন করে তার ভিতরের জন্য আপন, বাইরের জন পর...ছোটোবেলা থেকে আমাকে এভাবে ভাবতে শিখিয়েছে, তারই ভিত্তিতে নয় কী ?
  • pingo | 68.11.174.83 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১০:৫০482344
  • হুম, কিন্তু একটা আফ্রিকান মুসলিম দেশ কে সমর্থন করা মানে pan-islamism ছাড়া আর কোন কমন ফ্যাক্টর নেই। অন্য কোনভাবে রিলেট করা চাপ।
  • pi | 72.83.74.17 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১০:৫৮482345
  • ধর্মের সাথে তো একটা সংস্কৃতি, জীবনচর্যাও জড়িত। সেই কমন ব্যাপরটাতেও কেউ কম্ফর্টেবল অনুভব করতে পারে।
  • pingo | 68.11.174.83 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ১১:১৪482346
  • হু সেটাই তো প্যান-ইসলামিজম। এবং অনেকে দেশের মুসলিম নয়, সম্পুর্ণ আলাদা একটা বিদেশ এর সাথে নিজেদের কে রিলেট করে। দেশের মুসলিম রা মুসলিম নয় এই ধারণা টা অদ্ভুত। তাই এই ব্যাপারটা ব্যখ্যা করা আমার পক্ষে শক্ত।
    আমি ন্যাশনালিজম এর প্রোমোটার নই। উদাহরণ স্বরূপ - আমাদের সাথে একটা বাংলাদেশি বনাম একজন দক্ষিণ ভারতীয় - তুলনা করলেই ব্যাপারটা বোঝা যাবে। যেমন এখানে অনেকেই প্রাউড বাঙ্গাল। সেটার কারণ বোঝা সোজা।
    কিন্তু, পছন্দ কর বা নাই কর - নাশনালিজম একটা রিয়েলিটি। দিল্লির রাজনিতির প্রভাব প্রত্যক্ষভাবে আমাদের - মানে সব ভারতীয়দের উপর পড়ে, কিন্তু একটা আফ্রিকান দেশে কি হল সেটার ডিরেক্ট প্রভাব আমাদের উপর পড়ে না। তাই ব্যাপারটা সোজা নয়।
  • Nina | 12.149.39.84 | ২৩ আগস্ট ২০১১ ২০:০৯482347
  • ঠিক, একেবারে সাদা কালো বলে দিয়ে কিছুতেই এই ব্যাপার ডিফাইন করা যাবেনা।
    সবের ওপর --মানুষ--ইন্ডিভিজুয়ালিটি ও আছে,কে কমন রিয়াক্ট করে।
    ডিভাইড অ্যান্ড রুল পলিসিটা ইংরেজ অনেক ভেবেচিন্তেই করেছিল!
  • pi | 72.83.76.29 | ১৪ নভেম্বর ২০১১ ১৯:৫৯482348
  • কুলদাদার লেখাটা এখানে শেষ হয়নি তো।
    সাম্রুদিও তো লিখবে বলেছিল। কই ?
  • I | 14.96.12.210 | ১৫ নভেম্বর ২০১১ ০০:০৬482350
  • এই টইটা চালু থাকুক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন