এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আগামীর অবয়ব

    dri
    অন্যান্য | ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১১ | ১৯০৭২৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দ্রি | 47.220.35.61 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৬:৫২487633
  • দু নম্বর পয়েন্টে আপনি বলছেন, collected fees based on the dollar volume of securities sold. এর মানে হল, 'যত বেশি securitisation হয়েছে, তত রেটিঙ্গ এজেন্সিগুলো বেশি ব্যবসা পেয়েছে'।

    ঠিক আছে। আপনি লাইনের লোক। আপনার কথাটাই ঠিক ধরছি। তাহলেও, পয়েন্টটা হল, সিকিওরেটাইজেশানের মার্কেট চাঙা রাখাটা রেটিং এজেন্সিগুলোর মোটিভ ছিল। সেটা করার জন্য তারা যদি রেটিং ডিসটর্ট করে, তারপর ফার্স্ট অ্যামেন্ডমেন্টের আড়ালে লুকোয় সেটা চিটিং।

    ফাইনান্সিয়াল ক্রাইসিস ইনকোয়ারি রিপোর্টের কনক্লুশান হল,

    We conclude the failures of credit rating agencies were essential cogs in the wheel of financial destruction. The three credit rating agencies were key enablers of the financial meltdown. The mortgage-related securities at the heart of the crisis could not have been marketed and sold without their seal of approval. Investors relied on them, often blindly. In some cases, they were obligated to use them, or regulatory capital standards were hinged on them. This crisis could not have happened without the rating agencies. Their ratings helped the market soar and their downgrades through 2007 and 2008 wreaked havoc across markets and firms.
  • দ্রি | 204.150.168.79 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৭:০৭487634
  • "অতএব এরা তো দুতিন বছরেই একেবারে ইম্মরাল হয়নি।"

    না সে তো হয়ই নি।কিন্তু ইম্মরালিটির এভিডেন্স ছাড়া লোকের মুখের ওপর তাকে ইম্মরাল বলাটা একটু ডিফিকাল্ট, যদিও আপনি ভেতরে ভেতরে জানেন সে ইম্মরাল।ফাইনান্সিয়াল ক্রাইসিস প্রোভাইডেড দোজ এভিডেন্সেস। তাই বোধ হয় এত চেঁচামেচি। আর এবারে ইম্মরালিটির ভিক্টিমও বেশী ছিল, তাই চেঁচামেচির ডেসিবেলটাও বেশী। দ্যাট ইজ টু বি এক্সপেক্টেড।
  • S | 109.27.138.238 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৭:২৫487635
  • আচ্ছা এইবারে আমি আপনার পয়েন্টগুলো একে একে খন্ডন করি ঃ) এই আমার এক কাজ হয়েছে।

    ডাউনগ্রেড মানেই জান্ক নয়; AAA থেকে ১১ নচ নামলে তবে জান্ক গ্রেড বলে। আমি যেটা অবাক হচ্ছি যে এক বছরের মধ্যেই ওরা ডাউন গ্রেড করে দিয়েছিলো - সেটা তো বেশ ততপরতার কাজ (মানে ভালো কাজ)। আমি এইটা জানতাম না। তারমানে এই নয় যে লাউজি অ্যানালিসিস হয়নি।

    ঐ রিপোর্ট কোন কাজে লেগেছে? শেষে এমন একজনকে দায়ী করা হোলো যাকে ছোঁয়া পর্যন্ত যাবেনা। ভালো কনক্লুশন। কি আর বলবো।

    ইম্মরাল বলতে হবে না, কিন্তু সেইটা যদি আপনি যানেন আর আপনি যদি রেগুলেটর হন, তাহলে অন্তত কিছু নিস্চই বন্দোবস্ত করবেন। নাকি চুপ করে বসে থাকবেন, কবে সব ভেঙ্গে পরবে তখন ধরবো। অবশ্যি ধরেও কিছুই করতে পারবেননা।

    আর একটা কথা কেউ বলেনা - কারণ তাতে ভোট কমে যাবে। এই সাবপ্রাইম লোনগুলো কে নিয়েছিলো? তারা কেন নিয়েছিলো? এরা এতো বোকা যে একদম টাইমলি (যখন অ্যাসেট ভ্যালুর থেকে লায়াবিলিটির ভ্যালু বেশি হয়ে গেলো) ডিফলটও করে দিলো। এদের তো কোনো অ্যাডভাইসার থাকার কথা নয়। তাই সাধারন লোক কিছু না বুঝে ইনভেস্ট করেছিলো আহারে উহুরে করার আগে এটাও ভাবা উচিত।
  • দ্রি | 87.247.181.163 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৭:৪৬487636
  • "এরা আসল কেসটা জানতো, কিন্তু কিছুটা লোভে আর কিছুটা উপায় নাই বলে ইনভেস্ট করেছিলো। জানতো ডুবলে সবাই ডুববে, তখন দেখা যাবে খন। আপনিই ভাবুন আপনার ফান্ড ম্যানেজার যদি কোয়ার্টারের পর কোয়ার্টার কম রিটার্ণ দেয় কম্পেয়ার্ড টু আদার ম্যানেজার টু প্রটেক্ট ফ্রম গ্রেট ফল, তাহলে আপনিই ফান্ড সরিয়ে নেবেন।"

    এই যে কথাটা বললেন,এর থেকে রেটিং এজেন্সির রেস্পন্সিবিলিটি আরো প্রকট হয়। আপনি ফান্ড ম্যানেজার, আপনি অসহায়, কারণ অন্য সবাই যা করছে তা যদি আপনি না করেন, তাহলে আপনার ফান্ড ডুববে। এইটা হল ফান্ড ম্যানেজারের ডিফেন্স। তাহলে বুঝুন, রেটিং এজেন্সির স্কিউড রেটিং এর কত বড় ইনফ্লুয়েন্স হতে পারে, যে অন্য সবাই রেটিং দেখে একই জিনিষ করছে, সেই এনভায়রনমেন্টে আপনি অ্যাজ অ্যান ইন্ডিভিজুয়াল ফান্ড ম্যানেজার হেল্পলেস। আবার এদিকে রেটিং এজেন্সির ডিফেন্স হল ফাস্ট অ্যামেন্ডমেন্ট। আর যাদের টাকা গেল তাদের ডিফেন্স হল যারা লসের কারণ তাদের আরো ট্যাক্সপেয়ার মানি দেওয়া।
  • দ্রি | 87.247.181.163 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:০৩487638
  • "ইম্মরাল বলতে হবে না, কিন্তু সেইটা যদি আপনি যানেন আর আপনি যদি রেগুলেটর হন, তাহলে অন্তত কিছু নিস্চই বন্দোবস্ত করবেন। নাকি চুপ করে বসে থাকবেন, কবে সব ভেঙ্গে পরবে তখন ধরবো। অবশ্যি ধরেও কিছুই করতে পারবেননা।"

    রেগুলেটারদের সাহায্য ছাড়া এত বড় কান্ড হতে পারে না। সে কথা আমিও আকারে ইঙ্গিতে বলেছি। বললাম না, গ্লাস স্টীগাল অ্যাক্ট রিপিল করার কথা। লবিয়িস্টরা কংগ্রেসম্যান সেনেটারের সাহায্য ছাড়া এসব করতে পারে না। এবং সেখানেও পয়সা একটা বিরাট ফ্যাক্টর। তাছাড়া রেগুলেটর এবং ব্যাঙ্কার এই রোলগুলোর মধ্যে রিভলভিং ডোরের একটা সম্পর্ক আছে। যেমন প্রাক-ট্রেজারি সেক্রেটারী হ্যাঙ্ক পলসন ছিলেন এক্স-গোল্ডম্যান স্যাক্স সিইও। আবার প্রাক-ফেড চেয়ারম্যান টিম গাইটনার এখন এক ওয়ালস্ট্রীট প্রাইভেট ইকুইটি ফার্ম, ওয়ারবার্গ পিনকাসের প্রেসিডেন্ট। ল্যারি সামার্স ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কে কাজ করার পর ট্রেজারী সেক্রেটারী হয়েছিলেন। গ্লাস-স্টীগাল রিপিল করায় ওনার হাত ছিল।
  • দ্রি | 87.247.181.163 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:০৮487639
  • "আর একটা কথা কেউ বলেনা - কারণ তাতে ভোট কমে যাবে। এই সাবপ্রাইম লোনগুলো কে নিয়েছিলো? তারা কেন নিয়েছিলো?"

    এইবারে আমরা ক্রমশ ঐ প্রশ্নের দিকে এগোচ্ছি। কার দোষ? সিগারেট যে খায়, না সিগারেট যে বেচে?
  • দ্রি | 186.108.160.241 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:১৪487640
  • "আচ্ছা এইবারে আমি আপনার পয়েন্টগুলো একে একে খন্ডন করি ঃ) এই আমার এক কাজ হয়েছে।"

    শুনুন, আপনাকে আর অত কষ্ট করতে হবে না। মোটামুটি বোঝা গেছে। আপনার কথা আমি শুনলাম, আপনি আমার কথা শুনলেন। ডিফারেন্স অফ ওপিনিয়ান আছে। থাক। ডাউনগ্রেড আর জাঙ্কের সূক্ষ্ম তফাত পরে সময় করে বুঝে নেব।

    এবার জিডিপির ডিসকাশানে ফিরে আসা যাক।
  • S | 109.27.138.238 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:২৫487641
  • এলিজাবেথ ওয়ারেন এই গ্লাস-স্টিগাল অ্যাক্ট নিয়ে অনেক কিছুই বলেন বটে। কিন্তু একটু ফাইনান্স-ইকনমিক্স জানলে উনার কথাগুলো বেশ পুরোনো শোনায়। আজকে যেহেতু সিস্টেমের এই অব্স্থা তাই সবাই রেট্রোস্পেকটিভ আলোচোনা করে - এই হলে সেই হোতো ইত্যাদি। একটা অ্যাক্ট ছিলো বলেই সেটাকে রেখে দিতে হবে তার কোনো মানে নেই। ব্যাসেল এসেছে, এসিসি প্রচন্ড পার্টিকুলার হয়েছে, সার্বেন অক্সলি এসেছে। আর ফেডারেল গভ আর ট্রেজারির হোতারা সব্বই ওয়াল স্ট্রিটের হবে সেটাই স্বাভাবিক - নাহলে কোথা থেকে আনা হবে?

    না সিগারেট শুধু খেলে তো বুঝতাম। সময় মতন লোন শোধ দেওয়া বন্ধ করলো কেন? বড় ব্যান্কের লোকেরা তো যা করার করেইছে, এরাও কম না। ঐযে বলেছিলাম না গ্রিদ ইজ গুড। যে যেখানে যতটা পেরেছে গ্রিড দেখিয়েছে। ফলে এই অবস্থা হয়েছে। আর এইসব বাল্জ ব্র্যাকেট ইনভেস্টমেন্ট ব্যান্ক গুলো যে কি জিনিস তার কিছুটা আইডিয়া আমার আছে।
  • S | 109.27.138.238 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:২৮487642
  • হ্যাঁ অনেক কথা এখানে লেখা যায়্না। সেগুলো কোনোদিন দেখা হলে কানে কানে বলবো - অফ দ্য কোট। তবেই বুঝতে পারবেন। তবে একটা জিনিস নিস্চই বুঝতে পারছেন যে কারো একটা চুলও বাঁকা করা যায়নি। পারলে "ইনসাইড যব" দেখে নিন।
  • দ্রি | 219.126.110.113 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:২৯487643
  • জিডিপির ব্যাপারে আমার একটা ডাউট ছিল।

    ধরুন দুটো দেশ, আমেরিকা আর ভারত। দুটো দেশই কুড়িটা আলু প্রোডিউস করে। কিন্তু ভারতে আলুর দাম কম, এক একটা আলু তিন টাকা। আর আমেরিকাতে আলুর দাম বেশী, এক একটা আলু দশ টাকা।

    তাহলে জিডিপি ক্যালকুলেশানে আলু বাবদ, আমেরিকায় যোগ হবে ২০০ টাকা, কিন্তু ভারতে যোগ হবে মাত্র ৬০ টাকা।

    তাহলে জাস্ট আলু বাবদই আমেরিকার জিডিপি ভারতের চেয়ে বেশী দেখাবে যদিও দুই দেশই একই সংখ্যক আলু ফলিয়েছে। ডোমেস্টিক প্রডাক্টে অ্যামাউন্টে কোন পার্থক্য নেই।

    এতে কি কোন সমস্যা দেখেন? এবং এই যদি হয়, তাহলে জিডিপির বেসিসে দুটো দেশকে কি কম্পেয়ার করা উচিত?
  • S | 109.27.138.238 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৩৬487644
  • আমি সিওর নই। তবে মনে হয় নমিনাল জিডিপি আলাদা হবে আর পিপিপি জিডিপি একই হবে।
  • দ্রি | 219.126.110.113 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৩৯487646
  • "আর ফেডারেল গভ আর ট্রেজারির হোতারা সব্বই ওয়াল স্ট্রিটের হবে সেটাই স্বাভাবিক - নাহলে কোথা থেকে আনা হবে?"

    এটাকে স্বাভাবিক ধরে নিলে রেগুলেটাররা মেইনস্ট্রীটের ইন্টারেস্ট না দেখে ওয়াল স্ট্রীটের ইন্টারেস্ট দেখবে এতেই বা আশ্চর্য্যের কী আছে?
  • shatadal | 47.130.227.133 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৩৯487645
  • S-র একথাটা ঠিক যে কারো কিছুই হয় নি। বাজারে আবার লায়ার্স লোন এসে গেছে, এবং রম-রম করে চলছে।

    সুতরাং গিয়োটিন ছাড়া গতি নেই। ;-)

    এই যুক্তিটা কিন্তু একেবারেই বুঝলাম না, এলিজাবেথ ওয়ারেনের কথা পুরোনো শোনায় তো কি? দরকারী কথা হল সেগুলো ঠিক কি ভুল।

    দ্রি-কে। র-জিডিপি দুটো দেশের মধ্যে তুলনা করা মুশকিল। পিপিপি বেসড জিডিপি হলে কিছুটা তুলনা হয়।
  • S | 109.27.138.238 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৪৩487647
  • দ্রি, আপনিই বলুন না হলে কোথা থেকে আনা হবে?

    সেনেটার ওয়ারেনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি সব কথা ঠিক ভুল হয়না। রিফর্ম বলেও একটা ব্যাপার থাকে। সেইটা এখানে লেখা বোঝানো খুব মুশকিল। এনিওয়ে, এই নিয়ে কথা বলতে আর ভালো লাগছে না।
  • Ishan | 183.17.193.253 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:০৬487649
  • জিডিপি তো আয়ের সূচক। জিডিপি (এটার বাংলাটা ভুলে গেছি), আর জাতীয় আয় মোটের উপর কাছাকাছিই। জিডিপি - ডেপ্রিশিয়েশন + বিদেশ থেকে আসা উপার্জন = জাতীয় আয়।

    এবার ভারতের সমস্ত আলুর দাম যদি ৫০ টাকা হয়, তার মানে আলু বাবদ ভারতীয় আয় ৫০ টাকা। আমেরিকা ভারতের চেয়ে কম আলু ফলালেও, আলুর বেশি দামের কারণে যদি সমস্ত আলুর দাম ১০০ টাকা হয়, তার মানে আমেরিকানরা আলু বাবদ ১০০ টাকা আয় করছে। অতএব ওই হিসেবে কোনো গলতা নেই।

    অবশ্য আদর্শ খোলা বাজার থাকলে এই দামের অসাম্য দীর্ঘমেয়াদে থাকার কথা নয় (পরিবহন খরচা কম এবং আলু পচবেনা ধরে নিলে)। কিন্তু সেসব যে রূপকথা সবাই জানে। অতএব, পণ্য চলাচলে সীমাবদ্ধতা আছে ধরে নিয়েই হিসেব করতে হবে। গোটা ম্যাক্রো ইকনমিক্সেই রাষ্ট্র একটা প্রদত্ত (মানে গিভন আরকি) ব্যাপার। যেন প্রাকৃতিক কান্ড। :-)

    পিপিপি অন্য হিসেব। টাকা আর ডলারের সমতূল্যতা কী দিয়ে মাপব? বিনিময় মূল্যে, নাকি ক্রয়যোগ্যতা দিয়ে? যদি ক্রয়যোগ্যতা দিয়ে মাপতে হয়, তখন পিপিপি দরকার।
  • S | 109.27.138.238 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:১২487650
  • নমিনাল জিডিপিকে প্রাইস লেভেল দিয়ে এডজাস্ট করলে পিপিপি জিডিপি পাওয়া যায়। তাই দ্রির উদাহরনে নমিনাল জিডিপি আলাদা হবে আর পিপিপি জিডিপি এক হবে।
  • সিকি | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:২৪487651
  • জিডিপি নিয়ে একটা টই খোলা হোক?
  • S | 109.27.138.238 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:২৯487652
  • ধুর জিডিপি নিয়ে টই। সব তো বলা হয়্দ গেলো। বরন্চ ঐদিনের সিনেমর আলোচোনাটা পুরো আলাদা টইতে রাখা থাকুক।
  • দ্রি | 99.105.197.130 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:৪৮487653
  • হিসেবে গলতা নেই ঠিকই। কারণ হিসেব তো ফর্মুলায় ফেলে হয়েছে। কিন্তু আমি যদি তুলনা করতে যাই, তাহলে দাঁড়াবে ভারতের জিডিপি আমরিকার চেয়ে কম, কিন্তু ফলন বেশী। এটা কাউন্টার ইন্টিউটিভ।

    ধরা যাক, পরের বছর ভারতে ইনফ্লেশান হল। আলুর দাম হল তিন টাকা থেকে চার টাকা। কিন্তু ফলন বাড়ল না। সেই কুড়িটা আলুই থাকল। তাহলে আলু বাবদ জিডিপি বেড়ে ষাট থেকে আশি হল। জিডিপি বাড়ল, কিন্তু ফলন বাড়ল না।

    কোন সমস্যা?
  • দ্রি | 91.7.16.13 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:৫০487654
  • মানে আমি যেটা আলোচনা করতে চাইছি, গ্রস ডোমেস্টিক প্রডাক্ট সম্বন্ধে ধারনা করার জন্য এই ফর্মুলাটা কত ভালো মেজার।
  • সিকি | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:৫৯487655
  • না তো। জিডিপি দেশের উন্নতির প্রতীক নয় তো।

    আপনার দেশে কুড়ি টন আপেল রপ্তানী করে পয়সা এল নাকি দশটা কালাশনিকভ রাইফেল বানিয়ে পয়সা এল - সেটা জিডিপি দ্যাখে না। জিডিপি শুধু পয়সা দ্যাখে। তাতে দেশের তরক্কি কি বরবাদি, সেটা জিডিপি দ্যাখে না।
  • সিকি | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ১০:০০487656
  • ইনফ্লেশন ইজ আ ড্যাম্পেনার। সেটা অন্য ক্যালকুলেশন। ডলারের সাথে আইএনআরের তুলনাও আলাদা হিসেব।
  • sm | 53.251.89.115 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ১০:২৪487657
  • কিছুতেই বুঝতে পারছিনা সব প্রাইম লোনে, সাধারণ মানুষের কত টা দোষ? আমি যদি প্রপার ডকু দেখিয়ে লোন আদায় করতে পারি তাতে অসুবিধে কোথা?এখানে আমি একটি ইন্ডিভিজুয়াল ইউনিট। আমি দেখলাম সহজ সুত্রে ব্যান্ক আমাকে লোন দিচ্ছে,আমার ক্রেডিট রেটিং কে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে না। হতে পারে আমি ডিফল্ট করব, কিন্তু তার জন্য পুরো দেশে রিসেশন হবে, ব্যাঙ্কিং সিস্টেম কলাপ্স করবে, সেটা কি করে অনুমান করব?
    হতে পারে আমি হয়ত আগেই জানতাম, সময়মত লোন শোধ করতে পারব না। কিন্তু তাতে তো দেশ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে। হয় আমার বাড়ি রিপসেস করবে বা আমি ব্যান্ক রপট হয়ে যাব।
    কিন্তু রেটিং এজেন্সি আর ব্যান্ক গুলো তো জানত আসল সত্য ও গুরুত্ব টা। তারা জানত এটাতে ট্রিলিয়ন ডলারের ঘাপলা আছে।পুরো ইকনমি ধ্বসে যাবে।কিন্তু তা সত্বেও এরা দীর্ঘদিন ধরে এই সিস্টেম চালিয়ে গেছে।এটা খালি গ্রিড নয়; জেনে বুঝে অন্যায় ও চুরি।
    ঠিক যেমন, আমার মতে সারদায় টাকা রাখার সময় সাধারণ মানুষের দোষ অত্যন্ত কম। হয়ত গ্রিড একটা ফ্যাক্টর। ৩ বছরে টাকা দ্বিগুন, বাস্তবে সম্ভব নয়; কিন্তু তাদের মনে কিছুটা আশা ছিল হয়ত এমনটা সম্ভবপর হলেও হতেও পারে। অর্থাত সাধারণ মানুষের মনে সংশয় ছিল, কিন্তু মালিক পক্ষ নিসংশয় ছিল, কোম্পানি ডুববেই।রেগুলেটরি সংস্থা গুলোও ভালো করে জানত এরা জনতা কে ঠকাচ্ছে। এবার আফনেরাই হিসেব কষে বলুন কে বেশি দোষী।
  • সিকি | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ১০:৩৬487658
  • না। ডকু দেখিয়ে লোন আদায় কদিন আগেও করা যেত, এখন ক্রেডিট রেটিং দেখে লোন দেওয়া হয়। আপনার ক্রেডিট রেটিং খারাপ থাকলে ডকু দেখিয়েও লোন স্যাংশন করাতে পারবেন না।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ১০:৪২487660
  • ট্যাক্সো ফাইল নিয়ে একটু মনোঃকষ্টে আছি, যাই হোক এর মধ্যে চোখে পড়ল গ্লাস-স্টিগাল অ্যাক্টো - এই অ্যাক্টো নিয়ে কথা আছে।
    তার আগে চলে যাওয়া যাক, আমেরিকার গ্রেট ডিপ্রেশন - ১৯৩০-এর দশক। ১৯২৯ থেকে শুরু করে কয়েক বছরের মধ্যে ৫০০০ ব্যাংক ফেইল করে। মনে করুন, সত্যজিতের মহানগর - আমজনতার ব্যাংকে জমানো টাকা একদিন হঠাৎ দেখা গেল নাই। কোনো ব্যাংকেই কোনো টাক নাই। নাই মানে নাই - ব্যাংকগুলি টাকা খুইয়েছে। প্রায় সারদা টাইপের ব্যাপার।

    এখন কথা হল, ব্যাংকগুলি মানুষের জমানো টাকা খোয়ালো ক্যামনে? টাকা জমা রাখা আর ধার দেওয়া ছাড়াও আরো একটা কাজ করত - নিজেদের পছন্দমতন স্টক/শেয়ার কেনাবেচা করত। ব্যাংক টাকা ধার দিত যে কোম্পানীকে তাদের স্টকও বিক্রি করত, গ্রাহকদের নানারকম নানারকম ডিল দিত ঐ কোম্পানীর স্টক কেনাবেচার জন্য। ব্যাংকগুলি নিজেরাই প্রায় ডে-ট্রেডার কাম মার্কেট মেকার।
    তো এর পরে, আম্রিগা গর্মেন্ট অনেকগুলো আইন পাশ করে - তার মধ্যে একটা ছিল এই গ্লাস-সিগাল অ্যাক্টো। মূল বক্তব্য ছিল, ব্যাংকিং আর সিকিওরিটি ইনভেস্টমেন্ট আলাদা করে দেওয়া। ব্যাংক শুধু টাকা জামা আর ধার দেওয়ার কাজ করবে, স্টক মার্কেটের দালালি করতে পারবে না। বেসিক্যালি, ব্যাংকে মানুষের জমানো টাকা নিয়ে ইয়ার্কি করা যাবে না, সুদের হার সেন্ট্রাল ব্যাংকিং অথরিটি মেইনটেইন করবে ইত্যাদি। উদ্দেশ্য ছিল ঐ ম্যাসিভ রকম ব্যাংক ফেইলিওর আটকানো। তো মোটামুটি প্রায় ৬০ বছর ছিল সেই আইন বহাল। যদিও, ব্যাংকগুলি প্রথম থেকেই চাপ দিয়েছে ঐ আইন সরিয়ে নেবার। সেই সময় আরো একটা জিনিস করেছিল - FDIC - ফেডারেল ডিপোজিট ইনসিওরেন্স কর্পোরেশন - ব্যাংকে মানুষের জমানো টাকা ইন্‌সিওর করবার জন্য। ব্যাংকিং সিস্টেমের ওপর মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে তো। ভেবে দেখো কয়েক বছর আগে একটা হুজুগ উঠেছিল যে আইসিআইসিআই ব্যাংক ফেইল করছে - তাতে সেকি প্যানিক রে ভাই।

    এবার ব্যাংকগুলোর চাপ ছিল ঐ আইন শিথিল করবার বা সরিয়ে নেবার। কিছু শিথিল হয়েছিল, যেমন গর্মেন্টের বন্ডে ব্যাংক ইনভেস্ট করতে পারত, ১০% অবধি অ্যাসেট সিকিওরিটি ইনভেস্টমেন্টে লাগানো যাবে ইত্যাদি।

    এবার, বিল ক্লিন্টন এর আমল থেকে আবার জোর হুজুগ উঠল যে ঐ আদ্যি কালের ৬০ বছরের পুরানো গ্লাস-স্টিগাল আইন - ওটা হ্ঠাতে হবে। ঐ ১৯৩০ এর আইনে অসিবিধে হয় সেই সময় আমেরিকার দুই বড় ব্যাংক, ন্যাশনাল সিটি ব্যাংক (যা এখন হয়েছে সিটি ব্যাংক) এবং চেজ ব্যাংক - এদের খুব অসুবিধে হয়। এরা একদম খুল্লমখুলা চেকিং/সেভিংস অ্যাকাউন্ট আর স্টক কেনাবেচা প্রায় এক কাউন্টার থেকে করত। সেই সিটি ব্যাংকই লবি শুরু করল স্মিথ বার্নি আর ট্রাভেলার্স গ্রুপের সাথে মার্জারের জন্য।
    ডিরেগুলেশনের গেট খোলা শুরু হয় গ্লাস-স্টিগাল রুল হ্ঠানো দিয়ে। ব্যাংকগুলো সিকিওরিটি ট্রেডিং, ইন্সিওরেন্স বিক্রি শুরু করল - হাউজিং ইন্সিওরেন্স বিক্রি নিয়ে মার্কেট/ইকনমি ক্র্যাশ তো সবাই দেখেছে ২০০৮-এ। একটাঅ সময় গেছে ২০০২-২০০৭ এর মধ্যে, যখন আমরা সবাই দেখেছি যে ০% ডাউন পেমেন্ট দিয়ে চাকরি-বাকরি ছাড়া লোকজনকেও হাফ মিলিয়ন থেকে এক মিলিয়ন ডলার অবধি হাউজিং লোন দেওয়া হয়েছে - দেয়ার ওয়াজ অ্যাবসোলিউটলি নো মনিটরিং অফ লোন প্র্যাকটিস।

    যে বিল ক্লিন্টন ১৯৯৯-এ বলেছিলেন "the Glass–Steagall law is no longer appropriate.", সেই তিনিই মার্কেট ক্র্যাশের পর বলেছিলেন - ".... they (republicans) made me do it..." ।

    কাছাখোলা ডেরেগুলেশনে কি হয়, তার একটি উদাহারণ হল রিপিল অফ গ্লাস-স্টিগাল অ্যাক্ট।
  • dc | 132.164.211.66 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ১০:৫২487661
  • "ধরা যাক, পরের বছর ভারতে ইনফ্লেশান হল। আলুর দাম হল তিন টাকা থেকে চার টাকা। কিন্তু ফলন বাড়ল না। সেই কুড়িটা আলুই থাকল। তাহলে আলু বাবদ জিডিপি বেড়ে ষাট থেকে আশি হল। জিডিপি বাড়ল, কিন্তু ফলন বাড়ল না।"

    দ্রি, এই সমস্যা সমাধান করা হয় রিয়েল জিডিপি দিয়ে। নমিনাল জিডিপিকে ইনফ্লেশন বাবদ অ্যাডজাস্ট করে যেটা পাওয়া যায় সেটা হলো রিয়েল জিডিপি। অ্যাডজাস্টমেন্টটা করা হয় কোন বেস ইয়ার ধরে, যেমন ১৯৯০ বা ২০০০।
  • সিকি | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ১১:০৪487662
  • ইয়েস, বেস ইয়ার, যে বছরে প্রাইস রিলেটিভলি স্টেবল থাকে।

    পরে লিখব, এখন পড়তে বসেছি। ডিসটাপ করবেন ন।
  • দ্রি | 202.99.2.137 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ১১:৪৮487663
  • কিন্তু অনেক সময়ই আমরা বিভিন্ন বছরের নমিনাল জিডিপি ব্যবহার করি তুলনার সময়।

    যেমন, এই থ্রেডে কিছু আগে এসের সাথে কথা হচ্ছিল আমেরিকার জিডিপি গ্রোথ আর ডেট সংক্রান্ত ডেটা নিয়ে।

    দেখা গেছিল, বুশের আমলে আমেরিকার ডেট বৃদ্ধি পেয়েছিল ৫ ট্রিলিয়ান, জিডিপি গ্রোথ হয়েছিল ৫ ট্রিলিয়ান। আবার ওবামার আমলে ডেট বৃদ্ধি পেয়েছে ৭.৫ ট্রিলিয়ান, জিডিপি গ্রোথ হয়েছে ২ ট্রিলিয়ান।

    এই জিডিপি কিন্তু নমিনাল জিডিপি। রিয়েল জিডিপি হলে আরো কম হবে।

    এইখানে, আমার একটা প্রশ্ন-কাম-গেস আছে। এই যে এত পরিমান ডেট কোনরকম জিডিপি গ্রোথ জেনারেট করতে ব্যর্থ হল, এর কারণ কি অনেক ব্যাঙ্ক লোন নিয়ে রিয়েল ইকনমিতে না ঢেলে স্টক মার্কেটে ঢালছে বলে? নোটঃ আমরা শিখেছি যে লোন নিয়ে স্টক মার্কেটে টাকা ঢাললে জিডিপি গ্রোথ হয় না, ফর্মুলা অনুযায়ী। এটাও দেখা যাচ্ছে, স্টক প্রাইস খুব বেড়েছে।
  • S | 109.27.138.238 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ১২:২৫487664
  • দ্রি, ইউএসের নমিনাল আর রিয়েল জিডিপি এখন অলমোস্ট সেম যেহেতু ইনফ্লেশন খুব কম।

    আর একটা ব্যাপার বুঝতে হবে যে, লোন নেওয়া হয় একবার (প্রতি বছর ৫ টিলিয়ন নয়), আর জিডিপি বাড়ে প্রতি বছর। আসলে মানি ভেলোসিটি খুব কম। অনেকে বলে যে ওবামা যে স্টিমুলাস প্যাকেজ ছেড়েছিলো তার ভেলোসিটি নাকি ১ এর সামান্য বেশি। এই একটা কারনে জিডিপি তেমন বাড়েনি। রিয়েল ডিমান্ড না থাকলে টাকা ছাপিয়ে বাজারে ছেড়ে তেমন খুব একটা লাভ হবেনা - বিশেষত ডেভেলপ্ড ইকনমিতে।

    আমার মনে হয়না গভমেন্টের টাকা স্টক মার্কেটে তেমন গেছে। স্টক প্রাইস বাড়ার একটা খুব বড় কারণ হোলো ইন্টারেস্ট রেট একদম জিরোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
  • দ্রি | 186.126.252.12 | ১৪ এপ্রিল ২০১৫ ১২:৪০487665
  • এক মিনিট।

    জিডিপি প্রতি বছর বড়ুক। ফিগারটা তো পুরো টাইম পিরিয়ডে মোট বাড়া। ডেটও পুরো টাইম পিরিয়ডে মোট। সুতরাং কম্পেয়ারেব্‌ল।

    আপনি বলছেন, রিয়্যাল ডিম্যান্ড নেই। তার মানে লোকের হাতে টাকা নেই? তাহলে এই যে এত ট্রিলিয়ান ডেট এগুলো কোথায় গেল? টাকাটা কোথাও তো আছে। নিশ্চয়ই এগুলো অল্প কিছু লোকের হাতে কনসেন্ট্রেটেড আছে।

    ইন্টারেস্ট রেট একেবারে জিরোর কাছে যখন যায় তখনই তো ব্যাঙ্করা ফেডারাল রিজার্ভের থেকে বেশী ধার নেয়, কারণ কম সুদ দিতে হয়। তখনই ফেড বেশী টাকা ছাপায়। সেই টাকা ছাপায় ট্রেজারীর এগেনস্টে। তখন ডেট বাড়ে।

    প্রশ্ন হল, ব্যাঙ্কগুলো ফেডের থেকে টাকা নিয়ে করে টা কী? স্টক মার্কেটে ঢালে? না মানুষকে ধার দেয়? মানুষকে ধার দিলে তো মানুষের হাতে টাকা থাকত। ডিম্যান্ড বাড়ত।

    কিন্তু দেখা যাচ্ছে ডিম্যান্ড বাড়ছে না। বাড়ছে স্টক মার্কেট। কেসটা কী?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন