এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিকল্প উন্নয়নের ক্লে মডেল

    aka
    অন্যান্য | ১৮ এপ্রিল ২০১২ | ৬৩১৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 168.26.215.13 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০০:১১543563
  • হিউম্যান ডেভলপমেন্ট ইন্ডেক্স এবং করাপশনের রিলেশন গ্রাফ।

    ঈশান যা যা বলল অনেকটা সেইরকম সামগ্রিক উন্নয়নের কথা মাথায় রেখেই এইচডিআই।

    http://flowingdata.com/2011/12/09/corruption-versus-human-development/

    ইউএস এইচডিআইতে ওপরের দিকে (সবার ওপরে অবশ্যই নয়) কিন্তু করাপশন ইন্ডেক্সেও মহান কিছু না। করাপশন রয়েছে ভালো লেভেলেই রয়েছে।

    দ্বিতীয়ত ভারতের জিডিপি আজকের দিনে ৪ ট্রিলিয়ন মতন। যেখানে আমেরিকার ১৪ ট্রিলিয়ন আর চীনের ১১ ট্রিলিয়ন। ৪ ট্রিলিয়ন টাকা দিয়ে ১২০ বা ১৩০ কোটির কোনরকম উন্নয়নই কি সম্ভব?
  • I | 14.96.104.78 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০০:৪৪543564
  • আচ্ছা , ভুটানে গ্রস ন্যাশনাল হ্যাপিনেস বলে একটা ইন্ডেক্স রয়েছে। তাই নিয়ে বাইরেও কিছু কাজ নাকি হয়েছে। সে নিয়ে কিছু বলবেন নাকি আপনারা, অবোধজনেরে?
    উইকি ঘেঁটে দেখলাম, জিএনহেচ-এর চারটে পিলার হল promotion of sustainable development, preservation and promotion of cultural values, conservation of the natural environment, and establishment of good governance.

    এর গোদা অর্থ কি লোভ কম করা? এমনটে হয়? ভুটান তো বেশ শান্তশিষ্ট , হাসিখুশি দেশ শুনি। দেখেও এলাম একটু। নাকি ছোট্ট দেশে হয়, বড় দেশে হয় না; হোমোজেনাস দেশে হয়, ডাইভার্স দেশে হয় না?

    ঈশেনমামু তো সব বল্লেন, কিন্তু ঘন্টা কেং কয়ে বাঁধবেন? কে- বা কারাই বা বাঁধবেন?
  • pi | 137.187.241.5 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০০:৪৬543565
  • হ্যাপিনেস ইন্ডেক্স নিয়ে তো ক'দিন আগেই লিখেছিলুম।
  • pi | 137.187.241.5 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০২:৩০543566
  • অমর্ত্য সেন কিন্তু কেবল অর্থনৈতিক উন্নয়নের কথা বলেননি। Development as freedom এ সেই ধারণাটাকে তো চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।

    একটা দুটো প্রশ্ন ছিল।

  • pi | 137.187.241.5 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০২:৫৯543567
  • IP Address : 50.82.180.165 Date:20 Apr 2012 -- 08:31 AM এর পোস্টে কাল
    লিখেছিলে, উন্নয়ন দুপ্রকার।
    উন্নয়ন মানে শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়ন নয়, অধিকারেরও উন্নয়ন। আর আরেকটা হল পরিষেবা/পরিকাঠামোর উন্নয়ন। এই কথায় একমত। তবে দ্বিতীয়টা তো প্রথমটার সাথে সম্পর্কিত।
    পরিষেবা/পরিকাঠামোর উন্নয়ন তো স্বাস্থ্য, শিক্ষার অধিকারের প্রসঙ্গেই আসছে। তবে সেই অধিকারের প্রসংগে ওগুলো বাদেও আরো অনেক কিছু আসবে।নানাবিধ ফ্যাক্টর আছে।

    আজকের পোস্টে মনে হল পরিষেবা/পরিকাঠামোর উন্নয়নকেও আবার ভাগ করা হয়েছে। অর্থনৈতিক দিক আর দক্ষতর প্রশাসন। অন্য ফ্যাক্টরগুলোকে কনসিডার না করে,শুধু টাকা ঢেলে বা ঢালার পর কী হচ্ছে, তার উপর নজরদারি বাড়িয়ে এগুলো উন্নততর করলেই ব্যবস্থার উন্নতি হবে, ফল পাওয়া যাবে , এমন নয়।

    দক্ষতর প্রশাসন না রেখে উন্নত পরিকাঠামো, পরিষেবা করলেও যেমন ফুটো পাত্রে জল ঢালা হয়, তেমনি যেখানে জলের দরকার নেই,অন্য কিছুর দরকার, সেখানে জল ঢেলেও লাভ নেই।
  • pi | 137.187.241.7 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০৬:৫৯543568
  • আর মামু যেটা লিখেছে, টাকা আছে, ঠিকঠাক ব্যবহার হচ্ছেনা, তা অতি সত্য। ডেটাও আছে। বিভিন্ন প্রোগ্রামের অডিট রিপোর্ট ঘাঁটলেই এমনি বিস্তর উদা: পাওয়া যাবে। সর্বশিক্ষা অভিযান নিয়ে কিছু লোকজন মিলে নাড়াচাড়া করা হয়েছিল। একের পর এক সব আন্ডারইউটিলাইজেশনের ছবি।
    স্বাস্থ্য নিয়েও এরকম বেশ কিছু তথ্য আছে। কেউ উৎসাহী হলে মেইল করতে পারি।

    তবে, আজকের হাতে গরম এইটি থাক :
    http://www.bartamanpatrika.com/content/main2.htm
  • aka | 75.76.118.96 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০৭:১১543569
  • কিন্তু এই যে সরকার স্বচ্ছতা, এফিশিয়েন্সি ইত্যাদি আনবার জন্য ৯০ দিনের মধ্যে ই-গভর্নেন্স ইমপ্লিমেন্ট করে ফেলল, তাতেও এফিশিয়েন্সি বাড়ল না! এই অপদার্থতা তো সিপিএম আমলেও দেখা যেত, মানে যখন ই-গভর্নেন্স ছিল না তখন।
  • pi | 137.187.241.7 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০৭:২০543570
  • অপদার্থতা কোয়ান্টিটেট করা গেছে বুঝি ? এটা এসে কিছু সুফল হয়নি বা এটা না আসলে আরো খারাপ হতনা, এরকমটা কীকরে, কীসের ভিত্তিতে বলা যাচ্ছে ?

    যাইহোক, এনিয়ে বিরোধিতা, আপত্তি কীসে, আজও বুঝি নাই। স্বচ্ছতা, দক্ষতা আসলে লাভ বই ক্ষতি কী, বুঝি নাই।
  • pi | 137.187.241.7 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০৭:২৫543571
  • দিল্লির স্ট্যাটিস্টিক্স ও প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন দপ্তর এই যে তথ্যগুলো দিয়েছেন, এগুলো কি বরাবরই দেওয়া হয়/হত ? হলে, আগের বছরগুলোর তথ্য কী ?
  • aka | 75.76.118.96 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০৭:৩৩543573
  • এগুলো নিয়ে বহুবার বলা হয়েছে। ঠিক ভাবে স্বচ্ছতা আনতে গেলে যে লেভেলের ই-গভর্নেন্সের দরকার সেটার জন্য যা লাগে সেটা আবার অর্থনীতির বিষয়। নইলে কূটীর ই-গভর্নেন্স দিয়ে শো হয় যেমন এখন হচ্ছে, যেমনটা এক্সপে্‌ক্‌টড ছিল, ওতে স্বচ্ছত, এফিশিয়েন্সি বাড়ার কথাও ছিল না, বাড়েও নি।

    ই থাকলেই কি এফিশিয়েন্সি আসে?

  • tatin | 117.194.194.74 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০৮:১৪543574
  • এটাও কি একটা খসড়া থ্রেড?
  • pi | 137.187.241.7 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০৯:১৫543575
  • হ্যাঁ, এনিয়ে বহুবার বলা হয়েছে। আর মানে হয়না :)
  • Ishan | 50.82.180.165 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০৯:৩৮543576
  • গ্রাফ প্রসঙ্গে। আমি কেবল দুর্নীতির কথা বলিনি। সামগ্রিক অদক্ষতার কথা বলেছি। দুটোর মধ্যে তফাত আছে। দুর্নীতি অদক্ষতার একটা অংশ। কিন্তু পুরোটা নয়। "অর্থনৈতিক'ভাবে অদক্ষতার একটা মাপ এরকম হতে পারে, যে, একটি সমাজে বা দেশে এক টাকার ফল পেতে হলে কত টাকা "আসলে' ব্যয় করতে হয়। সেটা সরকারি অর্থ হতে পারে, যার অনেকটা যায় দুর্নীতিতে, অনেকটা মিটিংএ, অনেকটা আমলাতান্ত্রিক গাফিলতিতে, আরও কিসে কিসে যায় কে জানে। আবার বেসরকারি অর্থ হতে পারে, যার অনেকটা যায় ঘুষ দিতে, অনেকটা লোকাল লোককে "ম্যানেজ' করতে, ইত্যাদি ইত্যাদি। এমনকি পাতি পাবলিকের একটা রিপোর্ট বার করার ঝকমারির অর্থনৈতিক মূল্যও মাপতে হবে। যেমন, আমাকে নিজেকে একটা নেট কানেকশন নিতে ফোটন প্লাসের সঙ্গে ফোনে ঘন্টা চারেক ব্যয় করতে হয়েছে, মাপতে গেলে সেটাও এর মধ্যে আসবে।

    এটা অর্থনৈতিক হিসেব। আর অর্থনীতির বাইরে আসবে অসম্মান, হয়রানি, এক কাজের জন্য তিনদিন ঘোরা ইত্যাদি। সেটাও বিপুল।

    একই ভাবে আমি এইচডিআই এর কথাও বলিনি। এইচডিআই, অনেক কিছু হিসেবে আনলেও, আমার মতে, অপশনের ব্যাপারটা সেভাবে হিসেবে আনেনা। যেটা এখানে আমার বক্তব্যের মূল উপজীব্য ছিল।

    দুই। ৪ ট্রিলিয়ন টাকা প্রসঙ্গে। ৪ টাকা দিয়ে নিশ্চয়ই ১৪ টাকার কাজ করা সম্ভব নয়। কিন্তু ৪ টাকা দিয়ে নিশ্চয়ই ৪ টাকার কাজ করা যায়। এখন ৪ টাকা খরচা করে আট আনার কাজ হয়। তার জায়গায় সাড়ে তিন টাকার কাজ অন্তত: করা যায়। সেটা আট আনার চেয়ে ৭ গুণ বেশি।

    তিন। দক্ষতা বাড়ানো দরকার। ই-গভর্নেন্স তার একটা টুল। কিন্তু সেটা অতি অবশ্যই সর্বরোগহর টুল নয়। দক্ষতা বাড়ানোর টুলগুলো তো সবই হাতের কাছে আছে। তাতে তো আর অটোমেটিকালি দক্ষতা বাড়বেনা। কোনো একটা স্তরে কোনো একটা সাবজেক্টিভ শক্তিকে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে সেটার পিছনে লড়ে যেতে হবে। সেটা "জনগণ' হতে পারে, "সরকার' হতে পারে, কোনো "গোষ্ঠী' ও হতে পারে, "পার্টি' ও হতে পারে। নইলে কিসের দক্ষতা, কার জনমুখী, কিসের সংবেদনশীলতা।
  • tatin | 117.194.194.74 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ০৯:৪৭543577
  • direct democracy নিয়ে সৈকতদার কী মত?
  • kelo | 117.254.255.193 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ১০:৪১543578
  • GNH ( GrossNationalHappiness ) Index এর কথা তো থ্রেডের ৯ নম্বর পোস্টে বলেছিলাম। GNH কল্লোলদা বা ইশানদার থিওরীর সঙ্গে খুব ভাল যায়। 'অপশন' বেশী হলে লোকের অখুশী হবার কারন কমে যাবে। ইশেনদার আউটলাইন করা উন্নয়ন মাপার GNHIndex বোধহয় একটা মাপকাঠি হতে পারে।

    ইশেনদা যে পয়েন্টটা তুলেছেন সেটা দুর্নীতি নয়, এফিশিয়েন্সির অভাব বা বিভিন্ন বিষয়ে কোঅর্ডিনেশনের অভাব। সেটা বোধহয় শুধু পলিসি মেকারদের এফিশিয়েন্সি র অভাবে নয়। সার্বিক সমাজের মনোভাবও দায়ী। বর্তমান পত্রিকা কাল না পর্শু দেখলাম এই মনোভাবটাকে -'গয়ংগচ্ছ মনোভাব' হিসেবে লিখেছে। এই গয়ংগচ্ছ মনোভাবের জন্যই সাধারন নাগরিক, সুশীল সমাজ বা প্রশাসনিক কর্তারা ঐ ইশেনদা বর্নিত কো-অর্ডিনেশনের দায় নিতে চান না বা নেওয়ার কথা ভাবেনই না। এভাবে যে সবকিছু চলার কথা নয়, সেই বোধটাই তো কারোর মধ্যে নেই। রাজনৈতিক নেতারা বা সমাজবিরোধীরা এই পরিস্থিতির সুযোগ নিচ্ছে মাত্র।

    পাইদিদি যে বললেন, স্বচ্ছতা আসলে লাভ বই ক্ষতি কি?
    সেটাতো ঠিক, কিন্তু ক্ষতি সামান্য কিছু মানুষের ওপরে যাদের কথা বললাম ^ সমাজবিরোধী, নেতা বা কালোবাজারী, এককথায় যাঁদের 'কায়েমী' স্বার্থ আছে। অস্বচ্ছতার সুযোগ তাঁরাই নিচ্ছেন। সাধারন মানুষ উদাসীন, সুশীল সমাজও সময় সময় বেশ উদাসীন।
    পরশুরাম তো কবেই বলে গেছিলেন – খারাপ লোকে যত সহজে জোট বাঁধতে পারে, ভাল মানুষে তত সহজে জোট বাঁধে না তো।

    গয়ংগচ্ছ মনোভাব সরিয়ে একজোট হয়ে স্বচ্ছতার দাবী করলে বা কোথায় কিভাবে স্বচ্ছতা আনা সম্ভব সেটা দেখিয়ে দিলে কাজ হত বই কি। সেখানেও অবশ্য হতাশা - সে উপদেশই বা শুনবেটা কে?

    'পরিবর্তন' এর ঠিক পরে পরে যখন গুরুচন্ডালী প্রেশার গ্রুপ হিসেবে কাজ করবে বলে ঠিক করেছিল, নানা বিষয়ে খসড়া তৈরীতে হাত দিয়েছিল। তখন ভারী খুশী হয়েছিলাম, মনে একটা ভরসা এসেছিল। এখন অবশ্য আবার মূষিক মোডে ফিরে গেছি।
  • b | 125.20.82.164 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ১০:৫৫543579
  • 'গয়ংগচ্ছ' মনোভাব-ই কি রবি-বাবুর "কর্তার ইচ্ছেয় কর্ম" থিসিস? এ বিষয়ে তো আমাদের ঐতিহ্য আজকের নয়।
  • pinaki | 122.164.233.118 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ১৩:৩১543580
  • প্রশাসনে মানুষের অংশগ্রহণ না থাকলে মানুষের উদ্যোগ বিকশিত হবে কি করে? টিমসিরা এসে পঞ্চায়েতের ক্ষমতা খর্ব করে বিডিওর ক্ষমতা বাড়াতে শুরু করল। বাম আমলে পঞ্চায়েত হয়ে গেছিল পাইয়ে দেওয়ার টুল। সেটাকে আটকাতে গিয়ে এরা উল্টো বুঝলি রাম কেস করল।

    পঞ্চায়েত, গ্রাম সভা এসব জায়গায় আরো আরো বেশী মানুষের অংশগ্রহণ, মতামত দেওয়া, প্রত্যক্ষ নজরদারি, লেনিন কোট করলে ""সার্বজনীন হিসাব আর নিয়ন্ত্রণ"" - সেটা দরকার। এসব কি এই ক্ষমতা কাঠামোর মধ্যে পুরোটা সম্ভব? ডাউট হ্যাজ। তবে কিছুটা তো সম্ভবই।
  • kelo | 117.254.250.73 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ১৪:০৬543581
  • "কর্তার ইচ্ছায় কর্ম" আজকের ঐতিহ্য হবে কেন? রবিবাবুর ঢের আগে কিষেনজী (সারথি) কি ঐ থিওরী বলে যান নি ?
    ভারতীয় জনমানসে রথী কিষেনজীর থেকে সারথি কিষেনজীর প্রভাব অনেক বেশী ডীপ রুটেড।

    একটা কথা জিঞ্জেস করব? 'প্রশাসনে মানুষের অংশগ্রহনের' কথা বলছেন কেন? প্রশাসন যাঁরা চালাচ্ছেন তাঁরা কি মানুষ না ? আমার তো মনে হয় তাঁরা মানুষ বলেই, হয় গয়ংগচ্ছ মনোভাব নিয়ে প্রশাসন চালাচ্ছেন, নয় লুটেপুটে খাচ্ছেন। বাদবাকি মানুষের হাতে ক্ষমতা এলেও মনোভাব না পাল্টালে একই জিনিস ঘটার সম্ভবনা।
  • aka | 75.76.118.96 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ১৫:৫২543582
  • ইশান, প্রবলেম বুঝলাম, বিশেষ কোনো দ্বিমত নেই প্রব্লেম আইডেন্টিফিকেশন নিয়ে।

    সলিউশন কি সেটা শুনে তারপরেই বক্তব্য রাখব।

    শুধু একটাই কথা সেটা হল এফিশিয়েন্সি বাড়লেই ৪ টাকা দিয়ে সব হবে কিনা এই ব্যপারটা গুরুত্ব দিয়ে ভাবার মেরিট রাখে।

    পিনাকি কে কিছু বলার ছিল, পরে অন্যখানে অন্য কোথাও। :)
  • kelo | 117.254.250.73 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ১৯:১১543584
  • যাঁরা অনেকদিন দেশে থাকেন না তাঁদের জন্য কিছু উদাহরন দিয়ে দিলাম - ৪ টাকায় কি কি হচ্ছে ...

    বিবিডিবাগের পুরো এলাকা বৃটিশ স্থাপত্যের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে সাজানো হয়েছে। আগের সরকারের আমলেই পরিকল্পনা হয়ে গেছিল, এবং কাজও শুরু হয়েছিল। প্রথমে ফুটপাথের ধারে বসান হল চমত্‌কার গ্যাস লাইটের মত দেখতে সব কাস্ট আয়রনের ল্যাম্পপোস্ট। তারপর বসানো হল ঐ একই রকমের রেলিং। এবার ফুটপাথ তৈরীর পালা- দামী পাথর কেটে বসিয়ে তার মাঝে ছোট ছোট চৌকো পাথর অর্ধবৃত্তাকারে সাজিয়ে বসিয়ে দারুন কারুকাজ। সব শেষ হবার পর ল্যাম্পপোস্ট গুলোতে লাইট লাগাতে এসে দেখল তার ই বসানো হয় নি। এখন নতুন বানানো ফুটপাথ ছিন্নভিন্ন করে কেবলিং এর কাজ চলছে। বিবিডি বাগের ফুটপাথে গেলেই দেখতে পাবেন। যাঁরা কাটছেন তাঁরা কাটারই লোক। তাদের কোন দায় নেই পরে সেটা আবার কে বসাবে সেটা জানার, কর্তার ইচ্ছায় কর্ম। কাটা দেখলেই বুঝতে পারবেন সেগুলো আর নতুনের মত কিছুতেই বসানো যাবে না, যদি না আবার নতুন করে বসানো হয়। এর পেছনে কত টাকা গেল? তার চেয়ে বড় কথা হল কেন গেল? পরিকল্পনা তো ছিল – বিভিন্ন বিভাগের সমন্বয় ছিল না।

    কর্তার ইচ্ছায় কর্মের ক্লাসিক উদাহরনটা শুনুন – কলকাতার সব বড় রাস্তায় জেব্রা ক্রসিং আছে। জেব্রা ক্রসিং কাটা হয়, যাতে নিরাপদে মানুষ তার মধ্যে দিয়ে রাস্তার এক ফুটপাথ থেকে অন্য ফুটপাথে যেতে পারেন। কলকাতার অনেক জেব্রাক্রসিং গিয়ে ফুটপাথের ধারের রেলিং এ শেষ হয়েছে। ৫ -৬ টা জায়গার নাম তো আমার এখুনি মনে পড়ছে। খুঁজলে আরও কত বেরোবে কে জানে। বাড়ির সামনেই একটা এরকম আছে। কমাস পর পর রাত একটার সময় দেখি পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের লোক এসে আগের দাগের ওপর নতুন করে সাদা রং এর পোঁচ চড়িয়ে যাচ্ছে। আগে তুলি দিয়ে টানতেন – এখন একটা লন মোয়ারের মত দেখতে স্প্রে মেশিন ব্যবহার করেন। অর্থাত বাজেট বেড়েছে, উন্নয়ন হয়েছে, কায়িক পরিশ্রম কমেছে। সবই ঠিক। কিন্তু একবারের জন্যও কারো মনে এই প্রশ্নটা জাগে না? যে ঐ দাগে দাগ বোলানো টা অর্থহীন। কেউ চাইলেও কোনদিন ঐ জেব্রা ক্রসিং ব্যবহার করতে পারবে না। কারন জেব্রা ক্রসিং এর একদিকে (কোন কোন ক্ষেত্রে দুদিকেই) রেলিং। কলকাতার সাধারন মানুষের নাকি ট্রাফিক আইন মেনে চলার অভ্যাস নেই।

    কলকাতার মেট্রো রেলের সবচেয়ে নতুন অংশ হল এস্‌প্‌লানেড থেকে শ্যামবাজার। এই অংশের প্রতিটি স্টেশন ঝকঝকে পাথরে মোড়া ছিল। পুরোনো অংশে ছিল সেরামিক টাইলস এর ব্যবহার। মেট্রো পুরো চালু হয়ে যাবার পরে (১৯৯৫-১৯৯৬) পুরোনো স্টেশনগুলোর সেরামিক টাইলস উপড়ে ফেলে নতুন স্টেশনের মত গ্রানাইট বসানো হয়েছিল। দিদি এবারে রেলমন্ত্রী হয়ে আসার পরে পরেই নতুন পুরোনো সব স্টেশনেরই গ্রানাইট উপড়ে ফেলে আবার নতুন করে গ্রানাইট বসানো হল। এর পেছনে কোন কমিটির সুপারিশ আছে বা কি যুক্তি আছে আমি জানি না। তবে আনন্দবাজারে মেট্রো রেলের কোন এক কর্তার একটা বিবৃতি পড়েছিলাম। তিনি বলেছিলেন – আমাদের তো চোখের সামনে একই জিনিষ দেখতে বেশীদিন ভাল লাগে না - তাই ….
    যে দেশের রোজগার ৪ টাকা, খেতে পায় না বেশীভাগ লোক, সে দেশের প্রায়রিটি হল চোখের আরাম??

    গত একমাসের মধ্যে রাজ্য সরকারের, বলা ভাল মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে দুটো এসএমএস পেলাম। একটা হল সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার প্ররোচনায় পা না দিতে। আর একটা হল নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে। দ্বিতীয়টা নিয়ে কিছু জল ঘোলা হয়েছে। আজ বর্তমান পত্রিকা দাবা করেছে ওটা ত্রান দপ্তরের বিপর্যয় মোকাবিলার টাকায় পাঠানো। পাইদিদি অলরেডী ওটা নিয়ে অন্য থ্রেডে একটি লাইন লিখে দিয়েছেন। তাই আর সে নিয়ে কথা বাড়ালাম না। বিপর্যয় মোকাবিলার ৪ টাকা থেকেই নববর্ষের শুভেচ্ছা জানানো যায়, কিন্তু দুর্গতদের প্রকৃত পুনর্বাসন দেওয়ার টাকা পাওয়া যায় না।

    এরকম হয়ত লিখতে গেলে ৫০ টা উদাহরন দেওয়া যাবে। কিন্তু খামোকা টই বেলাইন করতে চাই না। এই সময়ে দাঁড়িয়ে আপনাদের নতুন রাস্তার খোঁজার চেষ্টা দেখে, সেটা যতই অবাস্তব হোক, একটা সান্ত্বনার মত পাচ্ছি যেন।

    ওপরের বলা উদাহরনগুলো শুধু অপচয়ের উদাহরনই নয়, সাস্টেনেবিলিটির একটা ব্যাপারও এতে চলে আসে। পরিকল্পনাগুলো প্‌র্‌যাকটিকাল আর সাস্টেনেবল হলে ঐ ৪ টাকাতেই অনেক বেশী কাজ করা সম্ভব হত। ইশেনদা বা অন্য কেউ সাস্টেনেবিলিটির কথাও আনবেন নিশ্চয়ই। পরে সময় পেলে সাস্টেনেবিলিটি নিয়েও দুটি উল্টোপাল্টা বকব।
  • test | 141.0.9.49 | ২১ এপ্রিল ২০১২ ১৯:২৪543585
  • luteputekhaoyagelekhabonakeno? Apanerajadiambaniremathaytulenachentahaleparetoamareotemanhaoyarcheshtaikartehay!
  • pi | 72.83.85.245 | ২২ এপ্রিল ২০১২ ০১:০৩543586
  • এই হিসেবগুলো একটু থাক এখানে:

    While the budget allocation for maintenance of roads has gone down from Rs 276 crore in 2010-2011 to 180 crore in 2011-12, the amount of slum development has dropped sharply from Rs 129 crore to Rs 84 crore. Funds for disaster management have gone down from Rs 12 crore to Rs 10 crore. Allocation for the health department - which has ambitious reform plans to tackle malaria, dengue and TB - has been cut down from Rs 114 crore to Rs 95 crore....the allocation for parks and waterbodies has gone down from Rs 30 crore to Rs 26 crore...

    এবার এই হিসেবটা থাক।

    funds for illumination of parks and streets has been increased from Rs 150 crore to Rs 240 crore
    আর তার সাথে কেলোদার লিস্টের বাকি কাজকম্মোগুলোর খরচ একটু যোগ করা হউক :)

    হিসেবগুলো এখান থেকে নিয়েছি।
    http://timesofindia.indiatimes.com/city/kolkata-/KMC-slashes-funds-for-roads-health-parks/articleshow/9376967.cms?intenttarget=no
  • Ishan | 50.82.180.165 | ২২ এপ্রিল ২০১২ ০১:০৫543587
  • ডাইরেক্ট ডেমোক্রেসি? অতো দরকার নেই। রাইট টু রিকল থাকলেই যথেষ্ট।
  • pi | 72.83.85.245 | ২২ এপ্রিল ২০১২ ০১:০৭543588
  • রাইট টু রিকল চাই। রেফারেণ্ডাম চাই।
  • pi | 72.83.85.245 | ২২ এপ্রিল ২০১২ ০১:১১543589
  • এর সঙ্গে যোগ হোক, বাড়ি, গাড় থেকে পুলিশের উর্দির রঙবদলের খরচ। গান শোনানোর খরচ।

    'উন্নয়ন' এর জন্য টাকা কম পড়িয়াছে ? চার দিয়েই কিন্তু এগুলো হচ্ছে।
  • Sushanta | 117.198.55.186 | ২৩ এপ্রিল ২০১২ ০০:৫৫543590
  • ঈশান মোটের উপর ঠিক বলেছেন। কিন্তু মনে রাখবেন ইংরেজিতে গুড গভর্ণেন্সের কথা আমাদের শাসকেরা কম বলে না। হ্যা, ফিরিয়ে আনার অধিকারে পক্ষে মত গড়ে উঠছে দেখে ভালো লাগল। এই নিয়েই আগামী দিন গোটা ভারত সরব হবে। কিন্ত এহ বাহ্য, ভালো প্রশাসন চালাবার উপদেশ দিলেই কেউ চালাবে না। শ্রেণি স্বার্থ বলে কথাটা ভুলে যাব? এবারে সেই শ্রেণিই লোক ভুলাবার জন্যে পঞ্চায়েত রাজ ,ক্ষমতার বিকেন্দ্রিকরণ ইত্যাদির কথা বলে। সিপিএম যেমন , লিখলেন কেউ, পঞ্চায়েতকে পাইয়ে দেবার হাতিয়ারে পরিণত করেছিল। কিন্তু সেখানে সত্যি কি ক্ষমতার বিকেন্দ্রিকরণ করেছিল? টাকার জন্যে রাজ্য সরকারের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না, এমন ব্যবস্থা করেছিল কি? শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পুলিশ, রাজস্ব সমস্ত ক্ষমতা পঞ্চায়েতের হাতে দিয়েহিল কী? ভাবতে পারছি না? ক্ষমতা যখন পঞ্চায়েতে যাবে, এবং সেখানে যখন ফিরিয়ে আনবার বা নাপছন্দের ভোটের অধিকার থাকবে, তখনই শুধু তলা থেকে দক্ষ প্রশাসন ব্যবস্থা শুরু হতে পারে। সেটি উপর থেকে চাপানো প্রশাসন হবে না, হবে মানুষের তৈরি মানুষের প্রশাসন। সেই প্রশাসন ঠিক করবে রাজ্য সরকারকে কাজ চালাবার জন্যে কতটা টাকা দেবে। তার নিজের জন্যে পাবার কিছু নেই। কারণ সমস্ত রাজস্ব এবং কর পঞ্চায়েতের হাতেই এসে জমা হচ্ছে। সে দেবে উলটে রাজ্যকে, রাজ্য দেবে কেন্দ্রকে। কেন্দ্র ম্নানে ঐ বিদেশি অতিথি আপ্যায়নের এক অতি দুর্বল সংস্থা। তার বিরুদ্ধে তখন আন্না হাজারের মতো মানুষেরও লড়বার বিষয় বলে নেই কিছু। কেন্দ্রবেচারা সত্যি, পঞ্চায়েতের অধীন নিধিরাম সর্দার... কেমন হয়?
  • Jhiki | 219.83.85.197 | ২৩ এপ্রিল ২০১২ ০৮:৪৯543591
  • ঈশেনদা ছোট্ট প্রশ্ন, যারা মাটি কাটতে আর গর্ত বোজাতে পারে তারা রাস্তা, হাসপাতাল ইত্যাদিও বানাতে পারবে, এটা একটু অতি সরলীকরণ হয়ে গেল না? বিকল্প মডেলে কি সবাই সমান, যেখানে দক্ষ-অদক্ষ শ্রমিকে কোন ভেদাভেদ নেই?
  • kallol | 119.226.79.139 | ২৩ এপ্রিল ২০১২ ০৯:৪১543592
  • ঝিকি।
    দক্ষ অদক্ষ নিয়ে দুটি কথা।
    ব্যাঙ্গালোরে অরুণা রায়, নিখিল দে আর শংকর সিং এসেছিলেন RTI আর ১০০ দিনের কাজ নিয়ে ওদের অভিজ্ঞতা বলতে।
    পরে প্রশ্নোত্তর পর্বে একজন শ্রোতা এই প্রশ্নটা করেছিলেন অন্য ভাবে। উনি জিজ্ঞাসা করেছিলেন, এরকম আনপ্রোডাক্টিভ আনস্কিল্ড কাজ করে আমাদের ট্যাক্সের টাকা নষ্ট করা হয় কেন। শংকর সিং জবাব দিয়েছিলেন,
    আমরা হাতে পাই দিনে ১৭০টাকা। কাজ আমরা ঠিক করি না। যে সরকারী অফিসার কাজটি ঠিক করেন তিনি মাইনে পান মাসে ৫০হাজার টাকা। তিনি বললে আমরা রাস্তা বানাতে পারি, হাসপাতাল বানাতে পারি, এখানকার মাটি কেটে ওখানে জমা করতে পারি। উনি যে মাইনেটা পান (দিনে ১৬৬৬টাকা) সেটাও আপনার ট্যাক্সের টাকাই।
    আর দক্ষ অদক্ষ।
    চার হাত চাওড়া চারহাত লম্বা আর চার হাত গভীর মাটি কেটে দেখান দেখি। তা যারা করে তারা অদক্ষ? কিসের ভিত্তিতে?

    আর তাছড়া এদের তো বাড়ি বা রাস্তা তৈরীর কাজে শ্রমিক হিসাবে কাজে লাগানো যায়। কেউ নিশ্চই এদের দিয়ে বাড়ির প্ল্যান বা রাস্তার টেকনিকাল কাজ করাবে না।
    সেই পরিকল্পনাটাই নেই। সেটার জন্য ঐ মানুষেরা, যারা কাজ করেন, তারা দায়ী নন।

  • Jhiki | 219.83.85.197 | ২৩ এপ্রিল ২০১২ ০৯:৫৫543593
  • আমি মাটি কাটাকে ছোট করিনি, বলেছি যে মাটি কাটে সে ঠিকঠাক ইঁট বসাতে, রাস্তা কমপ্যাক্ট করতে পারবে না, কারন এগুলো শিখতে হয়....... মাটি কাটার জন্য কায়িক পরিশ্রম করার ক্ষমতাই যথেষ্ট (যেটা আমার নেই, তাই আমি একহাত মাটিও কাটতে পারব না)......আমার সাইটে ঘোরার একটু-আধটু অভিজ্ঞতা আছে..... তাই লেবার স্কিলড না হলে কি ধরণের সমস্যা হতে পারে তা অল্পবিস্তর জানি।
  • abastab | 14.139.163.29 | ২৩ এপ্রিল ২০১২ ১০:০২543595
  • সেই গপ্পোটা খেয়াল করাই, যেখানে দেহের বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ ঝগড়া করছে কে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তা ঝগড়া করে মীমাংসা না হওয়ায় তারা স্ট্রাইক করলে আর তাইতে মরণ হলো। সমাজে সবার গুরুত্ব সমান, মাটি কেটে রাস্তা তৈরী না করলে দক্ষ শ্রমিকের কেরামতি দেখানোর জন্য বাড়ি তৈরীর মাল আসবে কোথা থেকে? আর যিনি অদক্ষ তিনি কেন অদক্ষ সেটাও ভাবা দরকার, তিনি তো কোন সুযোগই পাননি তাই অদক্ষ। তাই সুযোগ না পাওয়ার দায় তার ঘাড়ে কেন দেওয়া হবে? তার পেটে ক্ষিদে দক্ষ শ্রমিকের থেকে কম এমন ভাবার কোন কারণ আছে কি?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভেবেচিন্তে মতামত দিন