এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মমতার আত্মজীবনীর সমালোচনা

    Arin
    অন্যান্য | ০২ জুন ২০১২ | ৭৫৮৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অবাস্তব | 24.139.163.29 | ০৭ জুন ২০১২ ১১:০৫550411
  • গৌতম দেবের বিরুদ্ধে কি কি দূর্নীতি-র অভিযোগ আছে জানতে চাই। নিজের বা ভাই ভাইপোর নামে গোটাকতক বাড়ি আছে নাকি?
  • lcm | 79.236.168.56 | ০৭ জুন ২০১২ ১১:০৬550412
  • ভোট দিয়ে মানুষ সরকার "বাছেন" (পচা টাটকা যা অপশন আছে তার মধ্যে থেকেই বাছেন)। এই সরকার রাজ্য/দেশ চালায়। সরকারি সিদ্ধান্তের ইমপ্যাক্ট দৈনন্দিন জীবনের প্রায় সবকিছুতেই প্রত্যক্ষ বা পোরোক্ষ ভাবে পরে। রাস্তা-ঘাত, তেল-জল, স্কুল-কলেজ, টিভি-রেডিও, বাস-ট্রেন, আলু-পটল, সিনেমা-থ্যাটার, ক্রিকেট-ফুটবল, অসুখ-বিসুখ - হ্যানা ত্যানা - বেসিক্যালি কিছুই বাদ যায় না।
    ভোট না দেওয়ায় কোনো অসুবিধে নেই। ইচ্ছাকৃত ভাবে সিলেক্শন প্রসেসে পার্টিসিপেট না করে বাইরে থেকে সমালোচনা করা যায়, কিন্তু একটু দুবলা হয়ে যায়।

    ক্রিকেট টিমের সিলেক্শনের দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব আর কোথায় (আমোদ-প্রমোদ ছাড়া?)।

    গান্ধী তো অনেকবার ভোটে জিতে কংগ্রেসের সভাপতি হয়েছেন। ভারতের পার্লামেন্টারি ইলেক্শানে দাঁড়ান নি, কারণ প্রথম ভোটের আগেই তো নাথুরাম গুলি চালিয়ে দিল।
  • Toon Army | 131.241.218.132 | ০৭ জুন ২০১২ ১১:১০550413
  • গিয়ে ওপেনলি ক্যানসেল করে আসা আর না যাওয়ার মধ্যে তফাত আছে - আমার মতে।
  • lcm | 79.236.168.56 | ০৭ জুন ২০১২ ১১:৩৫550414
  • এবং, ডেমোক্রেসি কখনও পার্ফেক্ট নয়, অনেক গলতা (অন্তত এখনও অবধি যে ফর্মে আছে)। কিন্তু, পরীক্ষিত পদ্ধতিগুলোর মধ্যে এটাই টিঁকে আছে।

    সাহেবের কথায় -

    Many forms of Government have been tried and will be tried in this world of sin and woe.

    No one pretends that democracy is perfect or all-wise. Indeed, it has been said that democracy is the worst form of government except all those other forms that have been tried from time to time.
  • কল্লোল | 129.226.79.139 | ০৭ জুন ২০১২ ১২:০১550416
  • ঠিক এখন আবধি যতো রকম তন্ত্র এসেছে তাতে গণটিই শ্রেষ্ঠ। তাবলে তার গলতা নেই তা তো নয়। গলতা কোথায় কোথায় সেগুলো খুঁজে পেলে তা সারানোর কথাও ভাবাই যায়।
    আমি পচা আলু বাছবো কিনা সেটা আমার ওপর। কখনো পচা আলুও বাছতে হয়। আবার কখনো কোনটাই বাছব না বলতে হয়। ১৯৮৫ পর থেকে যতো ভোট হয়েছে, আমি নিজে গিয়ে ভোট দেবো না বলে নাম কাটিয়েছি। আমায় আঙ্গুলে টিপও দিয়েছেন পোলিং অফিসার। তার আগে পর্যন্ত ১৯৭৬ থেকে বামেদের ভোট দিয়েছি।
    আমরা মাসুম থেকে শেষনকে "ভোটদানে বিরত থাকিলাম " খোপের জন্য ডেপুটেশন দিয়েছিলাম। তাতে উনি সেটা প্ত্রপাঠ খারিজ করে দেন এই কথা বলে যে, তাহলে ঐ খোপেই সবচেয়ে বেশী ভোট পড়বে। আমরা বলেছিলাম তাতে তো কারুর নির্বাচিত হওয়া আটকাচ্ছে না। কিন্তু উনি আর কোন যুক্তি শুনতে রাজি ছিলেন না।
  • Arin | 129.224.108.139 | ০৭ জুন ২০১২ ১৪:৪০550417
  • Toon Army:

    "Date:07 Jun 2012 -- 11:10 AM

    গিয়ে ওপেনলি ক্যানসেল করে আসা আর না যাওয়ার মধ্যে তফাত আছে"

    অবশ্যই তফাত আছে।

    আছে বলেই ভোট দিতে যাবার অনীহা (ও আরো যা যা যুক্তি আছে ভোট দিতে না যাবার) থেকে উদ্ভুত differential voting এর পুরো ফায়দা তোলে রাজনৈতিক নেতারা।
  • দেবাশিস | 104.96.124.43 | ০৭ জুন ২০১২ ১৯:৪১550418
  • শুধু একটি সংশোধনী lcm দার 11:06 am এর পোষ্টের জন্যে।

    মোহনদাস গান্ধী শুধুমাত্র ১৯২৪ এর বেলগাম কংগ্রেসে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় (এর ওপরে লেখা বইগুলি হাতের কাছে নেই, তাই স্মৃতি থেকে যেটুকু মনে পড়ে) as on request basis সভাপতিত্ব করেছিলেন। এ ছাড়া আর কখনও নিজে কংগ্রেসের সভাপতি পদের জন্য গান্ধী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন নি।
  • lcm | 138.48.127.32 | ০৭ জুন ২০১২ ২১:৫৮550419
  • দেবাশিস,
    সংশোধনের জন্য থ্যাংকু। আমার ভুল ধারনা ছিল। গান্ধী মনোমত ক্যান্ডিডেট দিয়েছেন, কিন্তু নিজে।
  • দেবাশিস | 104.96.121.169 | ০৮ জুন ২০১২ ১৬:৩৪550420
  • অতি অবশ্যই। গান্ধী তো কংগ্রেসে রাবার স্ট্যাম্প সভাপতি চাইতেন। ১৯৩৯ এর হরিপুরা কংগ্রেসে তা লজ্জাজনক ভাবে প্রকাশ পায়। সে আলোচনা এই টইয়ের জন্য নয়। তাই থাক।

    আমরা সবাই এখনকার সিস্টেমের বিরোধিতা করি। মন খুলে গালি দিই। বদলাতেও চাই। কিন্তু এই সবই চাই নিরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে। যেখানে আমার নিজস্ব কোনও মাথাব্যথা থাকবে না, কিন্তু কোনও একজন এসে আমি যেমনটি চাই ঠিক তেমনটি করবে। আমার মনে হয় ঠিক এই জায়গাতে এসে আমরা হেরে যাই। যদি সত্যিই এই সিষ্টেমে বদল আনতে হয়, তাহলে ঐ দোকানের বাইরে দাঁড়িয়ে চিৎকার করলে আমার মনে হয় চিৎকারই সার হবে। দোকানে যেমন পচা জিনিষ বিক্রী হচ্ছে, তেমনই হবে, হয়্ত একটু পালিশ দিয়ে। সিস্টেম বদলাতে হলে, যারা সত্যিই ভালো করতে চায়, এমন অনেক লোকের সিস্টেমের মধ্যে ঢোকা খুব জরুরী। ডাইরেক্ট রাজনীতিতে পার্টিসিপেশন চাই সত্যিকারের ভালো লোকের।

    শুধু এই কারনেই আন্না হাজারেকে আমি সমর্থন করতে পারি না। বাইরে থেকে দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে পচা জিনিষের দোকান বলে চিৎকার করে বলে। যদি কোনওদিন আন্নার দল, বা আন্নার মতো কেউ সরাসরি রাজনীতিতে আসে তাহ'লে হয়্ত বা কিছু বদল আসতে পারে। নাহ'লে আমাদের এই গুরুতে লেখাই সার হবে, আর আন্নার যন্তর মন্তরে ভাষণ। বালিয়ার দলিত আর জাহানাবাদের কিষাণরা ততদিন কিন্তু অখিলেশ, মায়া বা লালুকেই গিয়ে ভোট দিয়ে আসবে, এটুকু নিশ্চয়ই করে বলতে পারি।
  • Toon Army | 24.96.233.86 | ০৮ জুন ২০১২ ১৬:৪৮550421
  • এক ব্যাগ ক।
  • PT | 213.110.243.23 | ০৯ জুন ২০১২ ১৩:১৯550422
  • কল্লোলদা
    Date:04 Jun 2012 -- 04:56 PM-এর উত্তরেঃ

    তক্কো অনেক হল বটে , কিন্তু তোমার অবস্থান এখনো বুঝতে পারলাম না - সে হয়্ত আমার ব্রেনেই মরুভুমি আছে বলেঃ

    গত দুবছর ধরে যত তক্কো হয়েছে তাতে অন্য রাজ্যের তুলনায় পব কত পিছিয়ে সেটাই প্রমাণ করার চেষ্টা করে গেছ। আর সেই পিছিয়ে থাকাটকে মেপেছ এই "সিস্টেমে"-র থেকে উৎপন্ন সরকারি তথ্য দিয়েই যাতে নাকি তোমার কোনো-ই আস্থা নেই। এখন বলছ কোন রাজ্যের উন্নয়নকেই নাকি উন্নয়ন বলে মাননা। তাহলে পব এগিয়ে না পিছিয়ে সেই আলোচনাটাই তো irrelevant হয়ে দাঁড়ায়। তবে আমি কিন্তু আলাদা রাজ্য হিসেবে বিচার না করে ভারত নামক একটা দেশের মানুষের জীবনযাপনের মানের সূচক দিয়ে দেখানোর চেষ্টা করে চলেছি বরাবর। তাতে দেখাও যাচ্ছে যে ভারতের অবস্থা খুব করুণ - ৬৫ বছর পরেও। তাহলে কি দাঁড়াল? কোন আর্থ-সামাজিক কারণে রাজ্যগুলোর -তথা দেশের উন্নতি যদি না হয়ে থাকে তাহলে বাম সরকারকে আলাদা করে নিয়ে এত গাল দেওয়া কিসের জন্য? বামেদের অন্যান্য দোষ ক্ষমা না করেও বলা যায় যে - "পব গুজরাত ইত্যাদির থেকে শিল্পে পিছিয়ে" - এই বদনাম ঘোচানোর জন্যেই ন্যানো-ভজনা। এ নিয়ে আর আশ্চর্য হওয়ার কি আছে?

    আর কি কি কাজ করলে মানুষটি কোন ধর্মাচরণ করছে না সেটি সম্পর্কেও তোমার অবস্থান আমার কাছে পরিষ্কার নয়। জ্যোতিবাবু আর বুদ্ধবাবু ধুতি পড়তেন - সেটাই কঠিন বিচারে "সেকুলার" পোষাক কিনা সন্দেহ আছে। কেননা বাঙালী মুসলমানদের কাছে "কাছা" দিয়ে ধুতি পরাটাই যথেষ্ট হিন্দুত্বের লক্ষণ। আমি একবার বাঙালী মুসলমানদের নিয়ে বিদেশে ডাকঘর নাটকটি নামাতে গিয়ে নব্য যুবকদের কাছে বিস্তর গাল খেয়েছিলাম চরিত্রদের "ড্রেস কোড" নিয়েঃ "পিশামশয় আর ঠাকুর্দা লুঙ্গি পইরা স্টেজে নামলে ক্ষতি কি?"

    বিয়ে, শ্রাদ্ধ ইত্যাদি ঠিক কি ভাবে করলে মানুষ প্রগতিশীল হয়? সাহেবরাই বা কেন কালো পোশাক পরে? একদিকে শুনি জঙ্গল মহলের মানুষের অনন্ত কালের পাতা কুড়োনোর অধিকার আর মধ্যাযুগীয় ধর্মপালন-জীবনযাপন বজায় রাখতে দেওয়ার নামই নাকি মানবতাবাদ আর অন্যদিকে পাগড়ী বাঁধা পরিবার থেকে এসে পাগড়ি খুলে ফেললেই নাকি প্রগতিশীলতা! শুওরের মাংস খাওয়া যদি প্রগতিশীলতার লক্ষণ হয় তাহলে আমাদের আদিবাসীরা আর কিউবার মানুষেরা সব চাইতে প্রগতিশীল!!

    কংগ্রেসের সকলেই ধুতির নীচে খাঁকি পরে সেকথা বলিনি - তবে নরসিমহা রাওএর সম্পর্কে এই কথাটি বহুল প্রচলিত ছিল।
  • কল্লোল | 129.226.79.139 | ১১ জুন ২০১২ ১১:০৭550423
  • পিটি। ভায়া বিনয়ের উচ্চতম বিন্দুতে গিয়ে এমন লেখা যায়, মগজে মরুভূমি। তোমার মগজে মরুভূমি হলে ও বস্তুটি আমার এখনো গজায় নি।
    ভারত খুব পিছিয়ে থাকা দেশ। এ তো গেলো দেশের হিসাব। তার মধ্যে রাজ্যগুলো, কেউ এগিয়ে কেউ পিছিয়ে, সে তো মাপাই যায়।
    ধরো ভারত অন্য দেশগুলোর নিরিখে ১০০য় ৫। তো সেই ৫ কে ১০০ ধরে রাজ্যগুলোর হিসাবওতো করা যায়। আমি সেই হিসাবের কথাই বলছিলাম।
    এখানে একটা ঝ্যাম আছে। এই যে এগিয়ে পিছিয়ে থাকার মাপকাঠি এক একজনের কাছে এক এক রকম হতেই পারে। আমার মাপকাঠি কিঞ্চিত আলাদা। আমি এই আলোচনায় সেই মাপকাঠিকে আনছি না।
    তুমি মনে করো যে সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা হলে পবয়ের ভালো হতো। কারখানা হয় নি। তাতে পবয়ের খারাপ হয়েছে। সেই কারখানা গুজরাটে হলো। তাতে গুজরাটের ভালো হলো। তোমার উন্নয়নের ভাবনায় সেটাই হওয়া স্বাভাবিক। যেমন কর্ণাটকে, মহারাষ্ট্রে শিল্পায়ন পবয়ের চাইতে ব্শী হয়েছে। তবে তারা তোমার মতে, নিশ্চই পবয়ের চাইতে উন্নত।
    সেই জায়্গা থেকে আজকের পবকে ভারতের অন্য রাজ্যগুলোর তুলনায় কোথায় রাখবে।
    যেকোন ধর্মীয় আচার আচরণকে সেই ধর্মের মানুষ মেনে নেবে, তাতে কোন ঝামেলা নেই। কিম্তু, নিজেকে হিন্দু বলে তারপর ইফতারে যাবে বা নিজেকে মুসলমান বলে সত্যপীরের সিন্নি খাবে বা দুগ্গাপূজোয় অঞ্জলি দেবে, বা নিজেকে নাস্তিক বলে ঐ সবই করবে - "আমি তোমাদের লোক" বলে প্রতিপন্ন করতে, এতে আমার আপত্তি আছে। এটুকুই। এর মধ্যে প্রগতিশীল-অপ্রগতিশীল বলে কিছু নেই।
  • PT | 213.110.243.21 | ১১ জুন ২০১২ ২৩:০২550424
  • শুধুই শিল্পায়ন দিয়ে তাহলে উন্নয়ন মাপছ কল্লোলাদা? কারণ এই একটা মাপকাঠিই তো দেখছি ঘুরে-ফিরে আসছে তোমার লেখাতে? কেন শিশুমৃত্যু নয়? কেন ভূমিবন্টন নয়? এসবে তো পব অনেকের থেকেই এগিয়ে আছে? অধ্যাপক রতন খাসনবিশ একটি আলোচনাতে জানালেন যে পবর গ্রামীন ক্রয়-ক্ষমতা নাকি মহারাষ্ট্রের গ্রামীন ক্রয়-ক্ষমতার চেয়ে বেশী!! নাকি কোন পুর্বনির্ধারিত কারণ আছে (বা ছিল ভোটের আগে) যে পব-কে "খারাপ" প্রতিপন্নই করতে হবে?

    আর ধর্ম নিয়ে রহস্য আরও ঘনীভূত হল! কমুনিসরা দুগ্গাপুজোর কয়েকটাদিন নিজেদের তালাবন্ধ করে রাখবে? কিংবা কালীপূজোতে ছেলে-মেয়ের সঙ্গে বাজি ফাটালে তাদের নাস্তিকতাও বাজীর মত ফুস করে জ্বলে ছাই হয়ে যাবে? আর অন্যদিকে আদিবাসীদের মধ্যযুগীয় ধর্মবিশ্বাসকে লালনপালন করার ব্যবস্থা বানিয়ে রাখতে হবে? বামেরা ক্ষমতায় এসে বারোয়ারীপুজো বন্ধ করার ব্যবস্থা করলে কেমন হত?
  • ranjan roy | 132.168.222.193 | ১২ জুন ২০১২ ০১:৪২550425
  • পিটি,
    না, না! দূগ্গোপূজো বন্ধ এক্দম না। ক্রিশ্চানদের রোববারের চার্চে যাওয়ার মত আমাদের দূগ্গোপূজোর চারদিন। আমাদের সময় বছরে শুধু ওই চারটে দিন--- নিশ্চিন্তে খোলাখুলি ঝারি করা যেত। মেয়ের মায়েরা দেখেও অন্যদিকে তাকিয়ে থাকত। প্রবাসী বাঙালীদেরও গল্পটা একই ছিল। স্ত্রীর কিশোরীজীবনের স্মৃতি প্রায় একইরকম।
    এখনকার কথা আলাদা।
  • কল্লোল | 125.184.99.121 | ১২ জুন ২০১২ ০৬:১৩550428
  • শুধু শিল্পায়ন দিয়ে উন্নয়ন মাপার ইচ্ছে আমার নয়। যারা বলেছিলেন পবতে ন্যানো কারখানা না হওয়াতে পবয়ের উন্নয়ন পিছিয়ে গেলো, তাদের। ন্যানো কারখানা হলে পবয়ের উন্নতি হতো, এটা তাদের বিশ্বাস। তাহলে তাদের বিশ্বাস অনুযায়ী গুজরাটে ন্যানো কারখানা হওয়াতে গুজরাটের উন্নতি হলো - এটা তারা মনছেন নিশ্চই। তাহলে গুজরাট পবয়ের চাইতে উন্নয়নে এগিয়ে গেলো। তাই তো?
    আমার তো সেটাই জিজ্ঞাসা - ভূমি বন্টন, শিশুমৃত্যু, শিক্ষা ইত্যাকার আর যা যা সূচক আছে তাতে আজকের পব গুজরাট, মহারাষ্ট্র ও কর্ণাটকের তুলনায় কোথায় দাঁড়িয়ে আছে বলে তুমি মনে করো।

    ধর্ম নিয়ে আমি বলেছি, যারা কমিউনিষ্ট, তারা স্বভাবিক ভাবেই নাস্তিক। তারা দুগ্গোপূজোয় / কালীপূজোয়/ঈদে/মহরমে/বড়দিনে পটকা ফাটান, ট্যাঙ্গো নাচুন, ফুচকা খান, মেয়ে/ছেলে দেখুন কিন্তু অঞ্জলি দেবেন কেন? নামাজে যোগ দেবেন কেন? ঈফতারে যাবেন কেন? মাস-এ যোগ দেবেন কেন?
    একই কথা অন্য রাজনীতিকদের ক্ষেত্রেও - একজন নেতা যিনি ধর্ম বিশ্বাসে হিন্দু, তিনি কেন ঈফতারে যাবেন? বা, একজন নেতা যিনি ধর্ম বিশ্বাসে মুসলমান, কেন সন্ধিপূজোয় যোগ দেবেন? এগুলো তো লোকদেখানো অসততা।
    এর মধ্যে পূজো বা ঈদ বা বড়দিন বন্ধ করে দেবার প্রশ্ন নেই তো।
  • PT | 213.110.243.21 | ১২ জুন ২০১২ ১১:২৭550429
  • কারখানা না হলে চাকরি হবে না আর চাকরি না হলে লোকে খেতে পাবেনা ইত্যাদি একটা সরল সম্পর্ক যে আছে সে ব্যাপারে কোন সন্দেহই নেই। তবে কারখানা হলেই যে মানুষের জীবনের মানোন্নয়ন হবে সেটা অত সরল ব্যাপার নয়। সেটা সবাই জানে। jobless growth ইত্যাদি নানা সমস্যা যে আছে সেটাতো সকলেরই জানা আছে। তাই যে রাজ্যে অনেকদিন কোন বড় কারখানা আসেনি সেখানে ন্যানো আসলে কিছুটা (নজরটান) উন্নয়ন হবে সেটা বলা মোটেই ভুল হবেনা। ভূমি বন্টন, শিশু-মৃত্যু, শিক্ষাতে পব-র অবস্থা খুব খারাপ নয় (ছিলনা) সেটা গত দুতিন বছরে অনেক তথ্য দিয়ে প্রমাণ করেছি। তবে স্বাধীনতার ৬৫ বছর বাদে যেখানে ৬০-৭০ ভাগ লোক bpl বা তার কাছাকাছি জায়গায় অবস্থান করে সেখানে হঠাৎ পব দারুণ কোন জায়গায় পৌঁছে যাবে সেটা আশা করাটাও তো বাতুলতা!!

    গুজরাট সম্পর্কে এই অতি সাম্প্রতিক লেখাটিতে বেশ কিছু তথ্য আছে এবং সেটা অবশ্যই প্রমাণ করে যে শিল্পায়ন হলেই মানুষের জীবনের মানোন্নয়োন হবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। With respect to three HDI components — income, health and education — Gujarat does not present a shining story. In this respect, states like Kerala took the lead in every sector, while Punjab, Himachal Pradesh, Haryana, Maharashtra, Tamil Nadu and West Bengal did better than Gujarat. http://timesofindia.indiatimes.com/home/opinion/edit-page/Gujarat-Myth-and reality/articleshow/14032015.cms
  • lcm | 79.236.175.190 | ১২ জুন ২০১২ ১১:৩৬550430
  • জিডিপি পার ক্যাপিটা ইনকামে গুজরাট পশ্চিমবঙ্গের ওপরে, কিন্তু হিউম্যান ডেভলপমেন্ট ইনডেক্সে দুই রাজ্যের মধ্যে তেমন উল্লেখযোগ্য পার্থক্য নেই। এরকম তথ্যই একবার দেখেছিলাম, হাতের কাছে লিংক নেই।
  • কল্লোল | 129.226.79.139 | ১২ জুন ২০১২ ১১:৫১550431
  • আমি কখনই দাবী করিনি পব কেন ভারতের সামগ্রিক চিত্রের বাইরে গিয়ে উন্নতি করে নি। আমি জানতে চেয়েছি আজকের পব অন্য রাজ্যগুলোর তুলনায় কোথায়। পিটি ভায়া সেই জবাবটা দিচ্ছো না যে। এমন তো নয় যে ভারতের সব রাজ্যই সমান উন্নত/অনুন্নত। বেশী কম তো আছে। সেই প্রেক্ষিতে আজকের পবয়ের অবস্থান কোথায়?
    আর তোমার এই কথাটি, "শিল্পায়ন হলেই মানুষের জীবনের মানোন্নয়ন হবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই" সিঙ্গুরের সময় সিঙ্গুর সমর্থক কারুর মুখে শুনিনি। বরং উল্টোটাই শুনেছি প্রচুর। সিঙ্গুর না হাওয়াতে পব কয়েক শতাব্দী পিছিয়ে গেলো, বা, পরের প্রজন্মকে আমরা কি জবাব দেবো - গোছের সুভাষিতাবলী খুব শোনা যেতো।
    তখন যদি সিল্প সিল্প না করে মানুষের জীবনের মানোন্নয়নের দিকে মনোযোগ দিতেন সরকার/দল, আজ আর এই দিন দেখতে হতো না।
  • কল্লোল | 129.226.79.139 | ১২ জুন ২০১২ ১২:১৮550432
  • প্রথম থেকে যদি বন্ধ হয়ে যাওয়া শিল্পগুলো চালু করার ব্যবস্থা করতেন, বিশেষ করে চটকলগুলো। কলকাতা আর তার আশেপাশের বন্ধ কলকারখানাগুলোকে দলের প্রোমোটারদের হাতে তুলে না দিতেন, বাঁকুড়া-পুরুলিয়ার রাস্তাঘাটের উপর একটু জোর দিতেন, পঞ্চায়েতে ঐরকম দাপটে জিতে অপারেশন বর্গার পর যদি কৃষিতে সমবায়ের চালু করতে চাইতেন, কৃষিভিত্তিক শিল্পের ওপর জোর দিতেন, তো ছবি অন্যরকম হতো।
  • Blank | 69.93.214.152 | ১২ জুন ২০১২ ১২:২৬550433
  • বন্ধ হয়ে যাওয়া চট কল গুলো চালু করবে কে? চট কিনবে কে? যখন বন্ধ হয়েছিল তখন প্লাস্টিকের দাপটে বন্ধ হয়েছিল।
  • অবাস্তব | 24.139.163.29 | ১২ জুন ২০১২ ১২:৩১550434
  • মাহেশ, রিষড়ার NTC-র কারখানাগুলো কি রাজ্য সরকারের দোষে উঠল? যতদূর জানি তারা কোন প্রোমোটারের হাতে যায় নি।
  • একক | 24.96.68.89 | ১২ জুন ২০১২ ১২:৩৩550435
  • চটকল কী সুধুই প্লাস্টিকের দাপটে বন্ধ হয়েছিল ?
    ইতিহাস টা বলে কী ? বৃটিশের ছেড়ে যাওয়া জুতো যারা কিনেছিলো তারা ইন্দাস্ত্রিয়ালিস্ট নয় . দালাল এবং অথবা সাপ্লয়ার সম্প্রদায়-এর লোক. এরা কোনদিন সিরিয়াসলি প্রডাকশন ইন্ডাস্ট্রি চালাতে চায়নি. প্রথম থেকেই চেষ্টা করেছে কিভাবে শ্রমিক এর টাকা মেড়ে দেবো আর কিভাবে নিজের ই প্রডাকশন এর হাঁস এর পেট কেটে সোনার ডিম খেয়ে নেবো. এই করে করে গোটা ইন্ডাস্ট্রি তাকে সিক করে ফেলেছিল. তার ওপর যখন প্লাস্টিক এর ব্যবহার বাড়লো তখন একেবারেই সামাল দিতে পারলো না .
    পুরনো কিচু ইন্ডাস্ট্রির কেস স্টাডি - একুইসিষণ ডকুমেন্ট এই সব ঘাঁটতে হয়েছে আমাকে একসময় .তার থেকেই এরকম ধারণা হয়েছে . সুধুই মার্কেট বদলে যাওয়া টা কারন নয়.
  • কল্লোল | 129.226.79.139 | ১২ জুন ২০১২ ১২:৩৬550436
  • প্লাসটিক চালু হবার পর নানান অসুবিধা দেখা দেয়। প্লাসটিকের বস্তায় গ্রিপ নেই। ফলে স্ট্যাগ করা খুব ঝামেলার। প্লাসটিক পরিবেশবন্ধু নয়। প্লাসটিকের বস্তায় খাবার জিনিস খুব নিরাপদ নয়। এরকম নানান অসুবিধা ছিলো। সেই ফাঁক দিয়ে চট আবার তার পুরোনো রাজত্ব ফিরে পেতে পারতো। কিন্তু চট কলগুলো বন্ধ করে, মালিকেরা রিয়্যাল এস্টেটের ব্যাবসায় কম সময়ে বেশী লাভ পেল, প্রভিডেন্ট ফান্ড ও গ্র্যাচুইটির টাকা মারা গেলো। ইউনিয়ানের ক্জামেলা থেকে মুক্তি - এসবই কাজ করেছে। সরকার চাইলে চটকে রিভাইভ করানোই যেতো।
    কিন্তু সেতো অনেকগুলো কাজের একটা। অন্যগুলোতেও তো কোন জোর দেওয়া হয় নি।
  • কল্লোল | 129.226.79.139 | ১২ জুন ২০১২ ১২:৩৯550437
  • অবাস্তব।
    NTCর কারখানাগুলো কেন বন্ধ, তার কোন ধারনা নেই। জানা থাকলে বলুন। শুনছি।
  • একক | 24.96.87.137 | ১২ জুন ২০১২ ১২:৪৬550440
  • বাঙালির বা বাংলার ব্যবসা "উঠে যাওয়ার" বহুবিধ কারন আছে . অন্য দেশীয় রা একটা ব্যবসা তুলে দিয়ে অন্য ব্যবসায় যায় . শুধু বাঙালির ব্যবসা "উঠে" যায় :(
    কন সরকার কী করেছে এটা আমার মনে হয় শেষ কারন . তার আগেও কারন আছে . এই মমতা মাখানো টই তে সে আলোচনা হবেক না . "বাঙালিও এক্কালে এন্তার্প্রেনীয়র ছেলো" -এই ওভাররেটেড বেলুন টা আগে আলপিনানো দক্কার !
  • PT | 213.110.243.21 | ১২ জুন ২০১২ ১২:৪৬550441
  • কল্লোলদা, তোমার চারপাশের চেনা লোকেদের মধ্যে কতজন চটের জিনিস ব্যবহার করে? এমনকি যে কয়েকশ' বস্তা সিমেন্ট লাগল আমার বাড়িটা তৈরি হতে তার মধ্যে একটি বস্তাও চটের নয়। পরে জেনেছিলাম যে পরিবেশবিদদের চাপে কেন্দ্রীয় সরকার নাকি আইন করে সিমেন্টের জন্য চটের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।

    বিশ্ববাজার খুলে দেওয়ার পরে সুলেখা কোম্পানির কালি দিয়ে যদি আর কেউ না লেখে তাহলে সুলেখা উঠে যাওয়াই স্বাভাবিক। সেখানে পব সরকার কি করবে? লোকের ঘাড়ে ধরে বলবে যে তিন টাকা দামের throw away পেন না কিনে সুলেখা কোম্পানির কালি দিয়ে লিখতে?

    আর বন্ধ হয়ে যাওয়া শিল্প? বড় শিল্প না থাকলে নাকি ছোট শিল্প বাঁচে না - বিশেষতঃ manufacturing -সেই জন্যেই নাকি ন্যানোর দরকার ছিল। আমি কোন সিঙ্গুরে-ন্যানো সমর্থককেই জানি না যারা দাবী করেছিল যে ন্যানো এলেই পবঙ্গের HDI ঝপ করে লাফ মেরে ভারতীয় গড় HDI-এর বাইরে চলে যাবে। এমনকি বুদ্ধ-নিরুপমও সেরকম দাবি করেননি কোথাও।

    আজকের পব অন্য রাজ্যের তুলনায় কোথায় এটা কোন সূচকের ভিত্তিতে তুমি জানতে চাও?
  • Blank | 69.93.214.152 | ১২ জুন ২০১২ ১২:৪৭550442
  • একক একটু ডিটেলস লেখো। আগে FAO তে একটা লেখা ছিল পাটের ব্যাবসা নিয়ে। তাতে পাটের ব্যবসার হাল আর প্লাস্টিকের কাছে পিছিয়ে পড়া নিয়ে বেশ ডিটেলস ছিল। সেটা খুঁজে পেলে ফের শেয়ার করবো।
    আগের দশকের শুরু থেকে প্লাস্টিকের ব্যবহার ফের কমতে শুরু করে, নানা কারনে। কিন্তু ততদিনে চটের কারখানা গুলো প্রত্নতত্ব্বে চলে গেছে।
  • কল্লোল | 129.226.79.139 | ১২ জুন ২০১২ ১৩:৫৩550443
  • ঐ যে তুমি মাল্টিপল সূচকের কথা বল্লে, তাতেই।
    চট আর সুলেখাই কি বন্ধ ছিলো নাকি? গাদা গাদা ইঞ্জিনিয়ারিং, স্টিল কারখানা, কাপড়ের কল, কন্টেনার তৈরীর কারখানা এরকম কতো লিস্টি দেবো।
    বাম সরকার বন্ধ কলকারখানা খোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো, কাজে কিছু হয় নি।
  • অবাস্তব | 24.139.163.29 | ১২ জুন ২০১২ ১৪:০০550444
  • কল্লোলদা NTCর কারখানাগুলো কেন উঠে গেল স্পষ্ট করে জানিনা দেখেছি আটের দশকের শেষেরদিকে মিলগুলোর আধুনিকীকরণের কাজ শুরু হয়। অনেককেই VRS দেওয়া হয় আর সেই প্রক্রিয়া শেষ হতে না হতেই নব্বই-এর শেষের দিকেই মিলগুলো ধুঁকতে থাকে আর ২০০২-৩ নাগাদ বন্ধ হয়ে যায়।

    http://articles.timesofindia.indiatimes.com/keyword/national-textile-corporation/featured/3 পড়ে মনে হচ্ছে মুম্বাই-এর রিয়াল্টররা মিলের জমি হাতাতে চায়। গরীবের জন্য সস্তায় কাপড় বানানো মনে হয় আমাদের সরকারের এজেন্ডায় নেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন