এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মনোবিজ্ঞান কী আদৌ বিজ্ঞান ??

    একক
    অন্যান্য | ০৮ জুলাই ২০১২ | ৫৯৮২ বার পঠিত | রেটিং ৪ (১ জন)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:১১553273
  • একক, এতটা ভেগলি হয়ত ধরা হয় না। সে কোন ডাক্তার এরকম করে থাকতে পারেন।

    এটা পড়ে দেখতে পারিস।
    http://www.mayoclinic.com/health/autism/DS00348/DSECTION=symptoms

    তবে, ওভারডায়গনসিস তো বোধহয় হয়নি। আমি এখানে আমার এক বন্ধুর কথা জানি। যার বাচ্ছাকে ঐ ডে কেয়ার আর ডাক্তার বলেছিলেন, অটিজিমের প্রবণতা আছে। ওদের মনে হয়েছিল, বাড়াবাড়ি। এদেশে বাচ্চাটির মেলামেশায় কিছু সমস্যা হচ্ছে। যাইহোক, দেশে নিয়ে গিয়ে ওদের মতে কোন সমস্যা নেই। বাচ্চা দিব্বি আছে। শিখছে , পড়ছে, স্কুলে যাচ্ছে, সবার সাথে মিশছে। কোন ট্রিটমেন্ট ছাড়াই।
    অন্তত শেষ যা কথা হয়েছিল। ও এখানে থাকতে আমাকে বারবার বলত, ডাক্তাররা এখানে বড্ড ভয় দেখান, বাড়াবাড়ি করেন।
  • একক | 24.99.181.22 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:১৪553274
  • সিঁফো
    না ঘটলে বলছি কেন. অনেক বাচ্ছা আছে যারা সবার মতো মিশতে পছন্দ করে না . একটু চুপ থাকে বা ধরুন কোনো জোরে আওয়াজ হলে ভয় পায়. অপছন্দ করে . এরকম কেস এ ওষুধ চালাতে দেখেছি. কোনো মানে হয় ?
    আমি নিজেই ছোটবেলা থেকে মাইক বাজলে বিকট খেপে যেতুম. এখন পালিয়ে যাই. বড়রা কাছে গেলেই গাল টিপে আদিখ্যেতা করে নয় কোলে নেওয়ার চেষ্টা করে বলে বাড়ি তে কেও এলেই পালাতুম . নাম জিজ্ঞেস করলে বলতুম না . বা বলতুম "নাম নেই" . ওআন এর এডমিশন টেস্ট এ দুটো ইস্কুলে গিয়ে একটাও প্রশ্নের উত্তর দি নি . বেড়িয়ে বলেছিলুম : এমনি ভাল্লাগলো না . এসব মায়ের কাছে শোনা . ভাগ্য ভালো আমাকে কোনো ডাক্তারের ওষুধ খাওয়ানো হয় নি.
    অথচ আমার চেনা প্রতিবেশীর ছানা র ক্ষেত্রে এরকম ঘটেছে . প্রথমে বাপ-মা মিলে বল্লো ছেলে "স্লো লার্নার" . আমি বল্লুম তাতে ঘাবরাবার কী ? আপনিও স্লো টিচার হয়ে দেখুন না . নিয়ে গেলো দাক্তাতের কাছে. চললো ওষুধ . আচ্ছা খাসা বাচ্ছা রং পেন্সিল দিয়ে কী সুন্দর ছবি আঁকতো . এখন সব ছেড়েছে . এই সমাজ জিনিষ তা মানুষ কে যে কী তোতাপাখি বানাতে চায় দেখে মাথা গরম হয়ে যায়. এদের প্রবলেম কী বুঝিনা. সবাইকে এক ছাঁচ এ ঢালবে.
  • pi | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:১৭553275
  • * ওভারডায়গনসিস তো বোধহয় হয়ই।
  • pi | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:১৯553276
  • দেশে কি সাইকলজিস্টরাও ড্রাগ প্রেসক্রাইব করতে পারেন ? নাকি, এখানকার মত তার জন্য সাইকিয়াট্রিস্ট হতে হয় ?
  • de | 213.199.33.2 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:২৪553277
  • বাবা-মায়েদের অতি-সচেতনতা ক্ষতিই করে বাচ্চাদের--

    বেশির ভাগ অ্যান্টি-ডিপ্রেসেন্ট ড্রাগই আবার চড়া মাত্রায় ঘুমের ওষুধের মতো কাজ করে। এটা নিয়েও জানতে চাই।
  • aka | 85.76.118.96 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:২৬553278
  • একক, আম্রিগায় সাইক্রিয়াটিস্ট (ডাঃ) ও সাইকোলজিস্ট (কাউন্সিলর) সবই ইন্সিওরেন্সের আওতায়। বহু কোম্পানিতে কাউন্সিলিং ফ্রি থাকে বছরে x সংখ্যক। তাই আপনার কোনও দেশেই ইন্সিওরেন্সের আওতায় পড়ে না কারণ প্যথলজিকালি টেস্ট করা যায় না, এই ক্লেমটি ঠিক নয়।
  • একক | 24.99.181.22 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৩০553279
  • "A child who is autistic may enjoy rocking or spinning either himself or other objects, and may be happy to repeat the same activity for a long period of time. At other times, the child may move very quickly from one activity to another, and may appear to be hyperactive. Many autistic children have sensitivity to certain sounds or touch, and at other times, may appear not to hear anything at all. Autistic children may have very limited pretend play; they may not play appropriately with toys or may prefer to play with objects which are not toys. Autistic children may be able to do some things, like sing songs or recite rhymes very well, but may not be able to do things requiring social skills very well."

    পুরো মিলে যাচ্ছে ! আমাদের বরানগরের বাড়ির একটা জানলার শিক এ দড়ি বেঁধে সেইটা নিয়ে ঝুলতুম . কোনো খেলনা নিয়ে খেলার অভ্যেস ছিল না . আর একটা কাজ ছিল একটা সেফটি ট্যাঙ্ক এর ওপর বসে পাশের বাড়ির দেয়াল দেখা . এই দেয়াল দেখার যে কী মোজা বলে বোঝাতে পারবো না . আসলে নোনা ধরা দেয়াল . তার কোথায় একটু সবুজ . লোকে এসে হিসি করে দিয়ে যায়. আর নুন ফুটে ফুটে কত্তো রকম প্যাটার্ন . আমি ওখানে অনেক কিছু দেখেছি. নাম নেই সেগুলোর . কিন্তু দেখেছি. কোনটা মেঘের মতো . কোনটা বেড়ালের মাথা কোনটা পাতাবাহার গাছ এর মতো . বৃষ্টি হলে আবার তার প্যাটার্ন আরও বদলে যেত. আর ছিল জল . জল নিয়ে জলের মধ্যে ফেলতুম . জলের আওআজ ভাল্লাগতো. কোনদিন ব্যত-বল-পুতুল এসব খেলিনি ওই বয়েসে . আমি কী তাহলে মনোরোগী ছিলুম . সেই রোগটার তাহলে কী হলো বটে ? চলে গ্যালো পাত্তা না পেয়ে ? কী হবা !
  • aka | 85.76.118.96 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৩২553280
  • একক অটিস্টিক চাইল্ড দেখেন নি। আর অটিজম একটা স্পেকট্রাম অফ ডিজিজ কোন একটি রোগ নয়। এর মাইল্ড ফর্ম থেকে খুব খারাপ যাদের থেরাপি লাগে সবই আছে।
  • aka | 85.76.118.96 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৩৪553283
  • না পার্সোনাল চয়েজ, সমস্ত ইনফো বাই ল কনফিডেন্শিয়াল।
  • একক | 24.99.181.22 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৩৪553281
  • আকা
    হ্যা, ওটা পাই বলার পর জানতে পারলুম . ওই ইনফো টা ফেরত নিচ্ছি.
    অবস্য সেখানেও আমার প্রশ্ন তা এক ই থাকছে . কোম্পানি আগ বাড়িয়ে সাইকো টেস্ট এন্ড কাউন্সেলিং করাচ্ছে সেটা কী ৪৭ এর ফ কে যাতে ব্রেন ওয়াশ করে রাখা যায় তাই ?
  • একক | 24.99.181.22 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৩৬553284
  • আকা
    দেখিনি তো বটেই. কারন যাকে দেখেছি সে যদি সত্যি অটিস্টিক হত তাহলে ওষুধ খেয়ে "সারতো" . উল্টো ফল হত না. সেইকারণেই প্রশ্ন : ডেফিনিট কী প্রুফ পেলে বোঝা যায় যে অটিস্টিক ?? যাতে এরকম ভুলভাল ওষুধ এপ্লাই হয় না .

    আবার এভিডেন্স :)
  • kd | 69.93.203.79 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৪৩553285
  • একক, সব কিছুই "এটা হয়, ওটা হয় না" বলে ডিক্লেয়ার করার আগে একটু রিসার্চ করে নিলে ভালো হয় না কি? অ্যাটলিস্ট দেশ, শহর, গাঁ স্পেসিফিক হ'লেও সেটা ছোট্ট করে বলে দিলে হয় না?

    একটাই ডাটা পয়েন্ট দিতে পারি - নিজের। আমেরিকায় আমার হেল্থ কভারেজ ছিলো ১৯৬৯ থেকে ২০০৫ অব্দি। আপনি যা যা হয়না বলছেন, সব কভারেজই ছিলো। হ্যাঁ, চিকিৎসা যেন এক এমডি করেন। আর হ্যাঁ, দাঁত বাঁধানো (টিপিকাল) কভার্ড ছিলো না (দরকারও পড়েনি) আর চশমার লেন্স/ফ্রেম ওদের স্ট্যান্ডার্ড রেট দিতো। অ্যান্টিডিপ্রেশন ওষুধও কভার্ড (আমায় সিগারেট ছাড়ানোর জন্যে একটা এমন ওষুধ দিয়েছিলেন যেটা ওই কোম্পানী দু'টো আলাদা নামে বেচে)।

    এখন অবিস্যি অনেক কিছুই পাল্টেছে/পাল্টাচ্ছে - যদিও ২০১০ থেকে আমার আবার ওখানে কভারেজ আছে, কিন্তু কদ্দিনই বা থাকি - তাই কোন খবর রাখিনি।

    অপ্রাসঙ্গিক, কিন্তু বলতে ইচ্ছে করছে। End doesn't justify the means জ্ঞানের বইতে বলে বটে তবে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে জানি, ইন রিয়ালিটি A successful end do justify the means. Basically, no one dares to challenge।
  • একক | 24.99.181.22 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৪৬553286
  • কেডি . আপনিও একটু আমার রিসেন্ট পোস্ট গুলো পরে নিলে কষ্ট করে লিখতে হত না. আমেরিকা এ কভার দেয় এটা আমি জানতুম না. পাই এসে বলার পরেই স্বীকার করেছি. আকা কেও সেই কথা বল্লুম . নলেজ গ্যাপ .
    এই যেমন বলে দেওয়ার পড়েও লিকলেন . নলেজ গ্যাপ . :)
  • aka | 178.26.215.13 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৫২553287
  • আমি দেখেছি। যাইহোক, অটিজমের কোন ওষুধ নেই, থেরাপি আছে, তাও খুব এক্সট্রীম কেসে খুব বেশি কাজ করে না। ফুটফুটে শিশু আই কনট্যাক্ট নেই, ১০ বছর বয়সেও কথা বলে না, তাদের বাপ মায়ের কাছে আশা বলতে ঐ থেরাপিই।
  • sinfaut | 131.241.218.132 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৫৩553288
  • সাইকিয়াট্রিস্টরাই শুধু ড্রাগ প্রেস্ক্রাইব করে।
  • sahana | 127.194.225.71 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৫৫553289
  • আমি একক এর সাথে সম্পূর্ণ একমত। পাই এর সাথেও। এককের সাথে একমত এইজন্য যে এই বাচ্ছার ক্ষেত্রে ডাক্তার তকমা দেওয়ার জন্যই বসে ছিলেন মনে হয়। দেখুন আমি এইজন্যই বলেছিলাম "কার হাতে গিয়ে পডবেন তার উপর নির্ভর করছে" । side effect তো ওষুধের constant error। আমি নিজেও ওষুধ খেয়ে সারানোর পক্ষপাতী নই। ওষুধে সারেও না। শুধু প্রকোপ কমে।

    আমার দাবী ছিল মানসিক গোলযোগ বোঝার জন্য, কারণ জানার জন্য আচরণের সমস্যা( মাত্রার কথা ,well being এর কথা pls ভুলে যাবেন না) বোঝার জন্য মনোবিদ্যার accumulated research কে এক বাক্যে নস্যাত করার আগে বিষয় এর মূল বক্তব্যগুলো আলোচনা করা।

    ওষুধের পাশাপাশি rational emotive therapy, cognitive therapy, client centred therapy, family of origin therapy, eclective therapy সব একক্ভাবে বা আলাদা করেও চললে ভালো হয়।
    এমন কি counselling (ওষুধ ছাডা) করে cleptomania ওব্দি ও সরনো গেছে। এটা ঠিক ই যে এত subjective approach থাকায় একে বোঝা আর বোঝানো দুই ই খুব কঠিন, তার ওপর আমার typing disability ! এত্ত কিছু আলোচনা করতে ইচ্ছে হলেও হই হই করে লিখে ফেলতে পারছি কৈ?
  • একক | 24.99.181.22 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৭:৫৯553290
  • আকা,
    ১০ বচ্ছর বয়েসে একেবারে কথা না বল্লে চিন্তা হওয়া অস্বাভাবিক নয়. আমার ক্ষেত্রে হলেও হবে. সেইকারণেই বারবার বলছি মনোবিদ্যা শুড কম আপ উইথ সামথিং ডেফিনিট . ভাসা ভাসা ঢিল ছোঁড়া থীয়রী নয়.

    ওই যে লাইন গুলো কোওট করলুম ওটাই ওদের দেওয়া ডেফিনিশন . এবার আমার নিজের ওগুলো ছিল. যদি না ভেবে নেন গল্প বানাচ্ছি. সত্যি সবকটাই প্রায় ছিল. কিন্তু তারপরেও কোনো রোগ নয় কারন কোনো প্রবলেম হয় নি তাতে . এর ফলে ওই ডেফিনিশন গুলো নিয়েই প্রশ্ন জেগেছে . অন্য বাচ্ছা দের দেখেও.
  • aka | 178.26.215.13 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৮:১৩553291
  • একক, কিন্তু অটিজম শুরু হয় প্রথম ৩ বছরের মধ্যে। ১০ বছর বয়স অবধি অপেক্ষা করা তো যায় না। আপনি এই সাইটটি দেখুন।

    http://www.ncbi.nlm.nih.gov/pubmedhealth/PMH0002494/
  • sinfaut | 131.241.218.132 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৮:২০553292
  • হ, মাত্রাজ্ঞান না থাকলে সব প্রবলেমেই ওষুধ দেওয়া হবে আর নয়ত ১০ বছর পর্যন্ত অপেক্ষা করে বোঝা যাবে সে বাচ্চা অটিস্টিক। আম্মো অটিস্টিক বাচ্চা দেখিচি, ধেড়েও দেখিচি, ধেড়েরা চাকরীও করেন, সব থেকে চাপের বিয়েও করেন। তাদের ট্রেইট আছে ডিসর্ডার লেভেলে যায় নি।
  • pi | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৮:২৪553294
  • একক, এটা একটু ভাল করে পড়ে দ্যাখ। ইন্টারেস্টিং। ঐ সায়েন্টিফিক এভিডেন্সের কথা রয়েছে। সেদিনের আলোচনায় এটা পড়তে দেওয়া হয়েছিল, http://www.thedailybeast.com/newsweek/2009/10/01/ignoring-the-evidence.html

    Timothy B. Baker of the University of Wisconsin charge that many clinicians fail to "use the interventions for which there is the strongest evidence of efficacy" and "give more weight to their personal experiences than to science."...
    As a result, patients have no assurance that their "treatment will be informed by science." Walter Mischel of Columbia University, who wrote an accompanying editorial, is even more scathing. "The disconnect between what clinicians do and what science has discovered is an unconscionable embarrassment," he told me, and there is a "widening gulf between clinical practice and science."

    অনেক থেরাপি (ড্রাগ বলছি না) কিন্তু 'সায়েন্টিফিকালি' প্রমাণিত, যে কাজ করে। কিন্তু তবু সেগুলো ব্যবহার না করে ড্রাগ দিয়ে দেওয়া হয়, ঐ ফার্মা কোং গুলোর তেলা মাথায় আরো তেল ঢালার জন্য।
    Thanks to clinical trials as rigorous as those for, say, cardiology, we now know that cognitive and cognitive-behavior therapy (teaching patients to think about their thoughts in new, healthier ways and to act on those new ways of thinking) are effective against depression, panic disorder, bulimia nervosa, obsessive-compulsive disorder, and -posttraumatic-stress disorder, with multiple trials showing that these treatments—the tools of psychology—bring more durable benefits with lower relapse rates than drugs, which non-M.D. psychologists cannot prescribe. Studies have also shown that behavioral couples therapy helps alcoholics stay on the wagon, and that family therapy can help schizophrenics function. Neuroscience has identified the brain mechanisms by which these interventions work, giving them added credibility.

    কিন্তু শুধু ড্রাগ দেওয়া ছাড়াও থেরাপি নিয়েও কিন্তু প্রশ্ন আছে। এইসব ইন্টারভেনশন, যা কার্যকরী বলে সায়েন্টিফিক স্টাডি হচ্ছে, তার অনেক কিছুই থেরাপিতে আসেনা।
    You wouldn't know this if you sought help from a typical psychologist. Millions of patients are instead receiving chaotic meditation therapy, facilitated communication, dolphin-assisted therapy, eye-movement desensitization, and well, "someone once stopped counting at 1,000 forms of psychotherapy in use," says Baker. Although many treatments are effective, they "are used infrequently," he and his coauthors point out. "Relatively few psychologists learn or practice" them....

    এবং,
    why doctors "hate science," meaning why do many resist evidence-based medicine. The problem is even worse in psychology. For one thing, says Baker, clinical psychologists are "deeply ambivalent about the role of science" and "lack solid science training"—a result of science-lite curricula, especially in Psy.D. programs. Also, one third of patients get better no matter what therapy (if any) they have, "and psychologists remember these successes, attributing them, wrongly, to the treatment. It's very threatening to think our profession is a charade." When confronted with evidence that treatments they offer are not supported by science, clinicians argue that they know better than some study what works. In surveys, they admit they value personal experience over research evidence....

    আর এটা করার জন্যই, এরকম চলতে থাকলে, অনেকেই মনে করেন, psychology will "discredit and marginalize itself."
  • একক | 24.99.251.241 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৮:৪৫553295
  • থ্যাঙ্কু ! পরে ফেল্লুম . একদম ঠিকঠাক . এইটাই বলছিলুম যে আগে জিনিসটার পেছনে সায়েন্স কী সেটা এস্টাবলিশ হওয়া , সেটাকে জানা দরকার. ""and psychologists remember these successes, attributing them, wrongly, to the treatment. It's very threatening to think our profession is a charade." When confronted with evidence that treatments they offer are not supported by science, clinicians argue that they know better than some study what works. In surveys, they admit they value personal experience over research evidence...." মারাত্মক . কয়েকটা স্যাম্পল এর এন্ড দিয়ে মিনস কে জাস্টিফাই করা হয় বলছিলুম এইজন্যেই.
  • a x | 109.188.91.159 | ০৯ জুলাই ২০১২ ১৯:০৮553296
  • http://readingroom.mindspec.org/ - একক, এটা দেখুন, নিজেকে এডুকেট করার জন্য। ব্যাঙ্গার্থে বলছিনা।
  • aka | 178.26.215.13 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২০:১০553297
  • সব যদি ডিটারমিনিস্টিকই হত তাহলে ডাক্তার বদ্যি এসব লাগত না। কম্পিউটার অ্যালগোতেই ফিট করে যেত সমস্ত রোগ, তার নির্ণয় এবং চিকিৎসা। অনেক রোগের ক্ষেত্রেই ব্যপারটা স্ট্যাণ্ডার্ডাইজড। ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন হলে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হয়, ঠিক জানিনা কিন্তু মনে হয় চেষ্টা চরিত্র করলে এটার একটা অ্যালগো লিখে ফেলা যায়। কিন্তু অনেককিছুই স্টিল ডেভলপিং যেমন ক্যান্সারের ট্রিটমেন্ট। কোন রোগীর কতটা কেমো লাগবে তার কোন স্ট্যান্ডার্ডাইজেশন নেই। ডাক্তারের দক্ষতার ওপর নির্ভর করে। সেখানেই ভালো ডাক্তার, খারাপ ডাক্তার হয়। সেইজন্যই ডাক্তারদের দীর্ঘদিন পড়াশুনো করতে হয়। যবে পুরোটাই ডিটারমিনিস্টিক হয়ে যাবে তখন ডাক্তারের বদলে বাড়িতে একটা মেশিন থাকবে যেকিনা প্রতিদিন টেস্ট ইত্যাদি করে আমাকে জানিয়ে দেবে আমার শরীরে কি কি গলতা হয়েছে এবং সেই গলতা চাপা দিতে আমার কি কি করণীয়। হয়ত জেনেটিক সায়েন্সের উন্নতির সাথে সাথে হবে, হয়ত কোনদিন হবে না, যখন লোকে ক্যান্সারের ওষুধ বার করে ফেলবে তখন হয়ত নতুন কোন রোগ দেখা দেবে। আজ নেই।
  • Ishan | 214.54.36.245 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২০:৩০553298
  • আমার এইখানে একটা কথা আছে। কে যেন লিখেছেন (এত পড়ার পর আর খেয়াল নেই, কে কোনটা লিখেছেন), বিদেশে লোকে কথায় কথায় মনোবিদদের কাছে দৌড়য় (প্যারাফ্রেজ করলাম)। যিনি লিখেছেন, খুব লুজলিই লিখেছেন নিশ্চয়ই। কিন্তু আমারও খুব লুজলি অন্যরকম মনে হয়।
    আমার ধারণা শহুরে মধ্যবিত্তের মধ্যে, অন্ততঃ কলকাতা শহরে, "আমার মানসিক সমস্যা হচ্ছে" এই বোধ এখন মহামারীর পর্যায়ে পৌঁছেছে। "ডিপ্রেশন" শুনে শুনে তো কান ভোঁ ভোঁ করে।
    বিদেশে অনুরূপ স্থানে এটা তুলনায় অনেক কম। তবে উন্নত দেশে যেহেতু সব স্তরের মানুষের কাছেই চিকিৎসা ব্যবস্থার কাছে পৌঁছনোর সুযোগ অনেক বেশি, এমনকি গরীব লোকেদেরও, তাই সব মিলিয়ে হয়তো পার্সেন্টেজ বেশিও হতে পারে।

    এই পুরোটাই অবশ্য আন্দাজে বললাম। স্রেফ ধারণার উপর দাঁড়িয়ে। এই নিয়ে কারো বেশি কিছু জানা থাকলে আলোকপাত করতে পারেন?
  • পাই | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২০:৪৭553299
  • নাঃ, লুজলি বলা না। বিদেশে এটা 'এপিডেমিক' এর পর্যায়ে, বিশেষতঃ বাচ্চাদের জন্য, এটা বিজ্ঞানী, ডাক্তাররাও বলেছেন। মার্সিয়ার লেখাটা এত পোস্টে হারিয়ে গিয়ে থাকলে আবার দিয়ে গেলাম'http://www.nybooks.com/articles/archives/2011/jun/23/epidemic-mental-illness-why/?pagination=false

    মার্সিয়া New England Journal of Medicine, মেডিক্যাল ফিল্ডের একটি টপ জার্নালের চিফ এডিটর ছিলেন।

    আর একটাও রইলো। কানাডার এক ডাক্তারের সাক্ষাতকার।
    http://www.democracynow.org/2010/11/24/dr_gabor_mat_on_adhd_bullying
    মূলতঃ আম্রিগায় বাচ্চাদের ADHD র 'এপিডেমিক' নিয়ে। এ মুহূর্তে আম্রিগায় ADHD র জন্য মেডিকেশনে আছে, গেস করবেন নাকি , কত বাচ্ছা ?
    তিন মিলিয়ন।
    A spike in diagnoses of attention deficit hyperactivity disorder (ADHD) and other mental disorders has fueled an unprecedented reliance on pharmaceutical medications to treat children, with long-term effects that remain unknown. We speak with Canadian physician and bestselling author, Dr. Gabor Maté. He argues that these responses are treating surface symptoms as causes while ignoring deeper roots. Dr. Maté says children are in fact reacting to the broader collapse of the nurturing conditions needed for their healthy development.

    তবে, বড়দের ক্ষেত্রে, কেউ নিজে সেরকম অসুবিধে বোধ করলে কাউন্সেলরের কাছে যাওয়ার চল হলে সেটা কি খারাপ ? মেন্টাল হেল্থ কে অবহেলা করাও তো কাজের ক্থা নয়।
    কোন এক্সট্রীম ই ভাল না।
  • kd | 69.93.203.79 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২০:৪৮553300
  • একক, ঠিক বলেছেন, নলেজ গ্যাপ (আমার অবিস্যি সে প্রবলেম নেই - নলেজই নেই তো তার গ্যাপ)।

    এই যেমন আপনি বললেন, আমি আপনার পরের পোস্ট, মানে সাড়ে পাঁচটার পোস্ট না পড়েই লিখেছি। আমি লেখা শুরু করেছি আপনার সাড়ে চারটের পোস্ট পড়েই। আমি আপনাদের মতো তাড়াতাড়ি টাইপ করতে পারি না, এক আঙুলে যতটা পারি, করি। তার পর আছে দরকারী ইন্টারাপশান, যেমন গরম-গরম চিঁড়েভাজা আর চা। ঠিক মন ভরলো না, তাই গঙ্গার ঘাট থেকে তেলেভাজা লঙ্কার চপ আর পেঁয়াজি আনালুম। তারপর পোস্ট করেছি। এই ফাঁকে আপনি কত কি পোস্ট করেছেন জানবো কি করে?

    যাগ্গে, ছাড়ান দ্যান। স্বীকার করছি, আপনাকে কারেক্ট করার দুঃসাহস দেখানো সত্যিই অন্যায় হয়েছে। সরি।
  • রানারা | 69.160.210.2 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২০:৫৭553301
  • এটা অবশ্য মজার, সাইকোলজী থিয়োরী গুলো জানা হয়ে যওয়ার পর পরিদৃশ্যমান মানবজগতের প্রায় সবার মধ্যেই কিছু না কিছু ট্রেইট বা ডিসঅর্ডার আবিষ্কার করা যায়। একজন সাইকোলজিস্টের নজরে মানসিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ মানুষ হিসেবে গন্য হলে সাথে সাথে লটারীর টিকিট কিনলে লাভ আছে বলেই মনে হয়। এটা সাইকোলজী সাবজেক্টটির প্রচন্ড এনগ্রসিং বা এনকম্পাসিং নেচারের জন্যেও হতে পারে, কিংবা ব্যক্তিবিশেষের নতুন অর্জিত বিদ্যার প্রয়োগক্ষেত্র খোঁজার সৃষ্টিশীল আনন্দের জন্যেও হতে পারে।

    সমস্যা হল, একবার কাউন্সেলিং শুরু হলে তার ফল যেগুলো হতে থাকে। এটা, ক্লোসড সার্কিটে প্যাথোলজিক্যাল সিম্পটম আলোচনা করার সময়ও হয়তো খেয়াল করে থাকবেন, সাধারণ্ত অনেকেরই বিভিন্ন রোগ ও তার সিম্পটম নিয়ে আলোচনা করার সময়ে মনে হয়, এইরে, আমার যেন কতকটা এরকমটাই হয়ে থাকে। যথা মাঝরাতে বুকের বাঁদিকে গুড়গুড় করে কিংবা পটি করতে বসলে পায়ের পাতা সিরসির করে। নির্ঘাৎ অমুক অসুখটা আমারও আছে। (জানি জানি, এটা কোনো একটা সাইকোলজিকাল ডিসঅর্ডার বা ট্রেইটই হবে, কিন্তু অনেকেরই বিশেষত বয়স্ক মানুষদের এটা হয়।) সাইকোলজীকাল কাউন্সেলিং এর সময় জাস্ট সেম ঘটনা ঘটতে পারে, এবং থেরাপিস্ট সামনের মানুষটির যে যে মানসিক সমস্যা হচ্ছে বলে পয়েন্ট আউট করবেন , মানুষটিরও তৎক্ষনাৎ সেই সেই সমস্যাই হচ্ছে বলে দৃঢ়্প্রতীতী হতে পারে। আরে লোকে হরোস্কোপ পড়ে আইডেন্টিফাই করছে, কুন্ডলী মিলিয়ে জীবনপাত করছে, একজন প্রখর বাগ্মী সাইকোলজিস্টের কথা শুনে নিজের মধ্যে সেই সমস্ত ট্রেইট ও ডিসঅর্ডারের সিম্পটম আবিষ্কার করা ও তাতে কনভিন্সড হওয়া তো নস্যি।

    এখান থেকে শুরু হয় সাইকোথেরাপির আসল সমস্যা। থেরাপিস্টের ডায়াগনোসিসের সঙ্গে সঙ্গে রোগীর প্রকৃত রোগের সূত্রপাত। ধরুন আপনি অনেক ভেবেচিন্তে সামনে বসালোকটিকে, যে আপনার কাছে কাউন্সেলিং এ এসেছে, বললেন, দাদা আপনি ক্লেপ্টোম্যানিয়াক - অমনি যে লোকটা হয়তো নিছক মজা করার জন্যে বোনের পুতুল কি বাবার জুতোজোড়া লুকিয়ে রেখেছিল, সে বিশ্বাস করতে শুরু করল যে সে ক্লেপ্টোম্যানিয়াক। এবার অনুরূপ চিকিৎসা করে সে সারল বা জটিলতর মানসিক সমস্যার বশবর্তী হল, সেটা আলাদা বিষয়। সারা মানে বলতে চাইছি তার অসুখটা সেই মুহুর্ত থেকেই হল, এবং আপনি প্রথাগত সাইকোলজীকাল চিকিৎসার মাধ্যমে সেটা কয়েকমাসে সারালেন।

    আমাদের সমাজে ডাক্তারদের যে ভাবে দেখা হয়, ডাক্তারের সামনে গেলে যেভাবে মানুষ নিজেদের সমর্পণ করেন শারীরীক ও মানসিক ভাবে, তাতে এই সব প্রীলিমিনারি সিনড্রোম ধরে ধরে সাইকিয়াট্রি করানোর একটা বেসিক ভয় থেকেই যায় বলে মনে হয়।

    আরো বেশি করে মনে হয় এই জন্যেই, যেটা একক খানিক বলার চেষ্টা করছিলেন, সাইকোলজী বিষয়টা ঠিক ১,২,৩,৪ ধরনের ডেফিনিটিটেটিভ বিজ্ঞান নয়। সাহানা যেমন বলছেন, আসলে অ্যাকুমুলেটেড রিসার্চ ওয়ার্ক। স্ট্যাটিসটিকাল ডেটা আর ব্যক্তিবিশেষের বিশ্লেষণ, ডায়াগনিসের উপর, পার্সেপশনের উপর বড্ড বেশি নির্ভরশীল। অন্য যেকোনো বিজ্ঞানের চেয়ে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের অন্য যেকোনো ধারার চেয়ে।

    আর যেহেতু মন ও মস্তিষ্ক -এর মতো দুটো খুব কম জানা জিনিস নিয়ে কাজ, সামান্যতম ভুল্চুক অনেক বড় ক্ষতির সামনে দাঁড় করিয়ে দিতে পারে। দিনে ৪০ বার পা ধোয়ার মত নির্দোষ অনুসঙ্গ থেকে শুরু করে কাউন্সেলিং মাথার কোন জট খুলে কোথায় জট পাকিয়ে শেষ পর্যন্ত মানুষটিকে বদ্ধ উন্মাদে ট্রান্সফর্ম করে ফেলল হয়তো। অ্যালোপ্যাথের কাছে গিয়ে অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়ার সঙ্গে সাইকোলজিস্টের কাছে গিয়ে কাউন্সেলিং করানোতে বেসিক ভয়টা এখানেই। সে ওষুধ দিক বা নাই দিক।

    -রানারা
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:০৫553302
  • পাই, আমার বলে দেওয়া উচিত ছিল। আমি বুড়োদের ব্যাপারে জিগাচ্ছিলাম। বাচ্চাদের নয়।

    রানারা টা কে? একক নাকি?
  • pi | 82.83.87.188 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:০৮553303
  • ওষুধ দিলে আরোই ভয়ের। OCD র জন্য টুক করে সেরেটনিন লেভেল ঠিক করতে গিয়ে, সেটা ট্যুইক করার ফলে আর ক'টা প্রসেস বিঘ্নিত হবে জানা আছে ! সেরেটনিন তো সর্বঘটে !

    তবে রানারা, এটা আপনিও একটু পড়ে দেখুন।http://www.thedailybeast.com/newsweek/2009/10/01/ignoring-the-evidence.html, চিকিৎসা করার প্রসেসগুলো ঠিক করার জন্যই কিন্তু অনেক পরীক্ষা নীরিক্ষা হচ্ছে। যদিও, দুর্ভাগ্যক্রমে, বহু সাইকোলজিস্ট ই নিজেদের ইচ্ছা, পছন্দমত থেরাপি করে যান। সেগুলো কার্যকর কি না, সেসব নিয়ে কোন স্টাডি ছাড়াই। এককও মনে হয় এই জায়গাটাই বলতে চাইছে।
    ডায়াগনসিস নিয়েও এরকম স্টাডি আছে। কিন্তু সেগুলো কতটা কীভাবে স্ট্রিক্টলি অনুসরণ করা হয়, জানিনা।
  • Ishan | 202.43.65.245 | ০৯ জুলাই ২০১২ ২১:১৩553305
  • তবে রানানা যেই হোন, লেখাটা হেব্বি পছন্দ হয়েছে। একটু এক্স্ট্রিমিস্ট ধাঁচের আছে। কিন্তু পয়েনগুলো ইন্টারেস্টিং। পারলে পরে বড়ো করে লিখব।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন