এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রসারণশীল মহাবিশ্ব(২)

    tan
    অন্যান্য | ১৯ এপ্রিল ২০০৬ | ৬৬৬৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dri | 129.46.240.42 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০০:০২563196
  • ট্যান,

    মহাবিশ্ব থেকে দুরে সরে যাচ্ছি আমরা। তাই একটু কাছে আসি। আচ্ছা, বিগ ব্যাং সত্যি ধরে নিলে তো মহাবিশ্বের একটা কেন্দ্র আছে। আমরা সেই কেন্দ্র থেকে বেশী কাছে না ঐ দুরের গ্যালাক্সিগুলো? ঐ কোয়াসারগুলো? কিকরে বোঝে?

    আর আজকের চিজ বার্গার হাসিটা কিন্তু বাকি আছে আপনার।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০২:১০563197
  • তাড়া তো কিছু নেই!!!
    জীবন ঠিকই চলে,নিজের মতো।
  • dri | 129.46.240.42 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০২:৪৫563198
  • বাবা রে বাবা! খচে গেলে যে আপনি ফিলসফি ঝাড়েন সে আমি জানি।

    আপনার রাগ কমানোর জন্য আপনাকে একটু ইনফো দি। ইনফোটা আপনি অলরেডি জানতেন! আমার মেয়ের ডাকনাম তান্না। আমার তিন্নি রাখারই ইচ্ছে ছিল। কিন্তু আমার বাবা বললেন তাতার কন্যার নাম থাক তান্না। আমার ডাকনামটাও জানতে পারলেন। ঐ ডাকনামটাই থাক। ভালোনাম লিখলে গুগল মেরে লোকে কবে জেল খেটেছিলাম পর্যন্ত বার করবে। সেটা আমার ইচ্ছে নয়। শুধু আপনাকে বা যারা নিয়মিত কথা বলেন তাদের বলতে অপত্তি নেই। কিন্তু এটা পাবলিক সাইট। কতজন শুধু ঘাপটি মেরে থাকে শুধু ইনফো নেবার জন্য। আর মেয়ে আমার গুবলুগাবলু একেবারেই নয়। তালপাতার সেপাই। কিচ্ছু খায় না। ওর ওজন টেন পারসেন্টাইল। ওকে যত বলি না খেলে গিলিন আন্টি খুব বকবে আমায় আউ আউ করে হেঁপিয়ে দ্যায়।

    আজকে ভাটিয়ালিতে আপনার নন-স্টপ বকুনি মিস করছি। এবার একটু হাসুন, কথা বলুন লোকজনের সাথে। ওরম গোমড়া হয়ে থাকবেন না। আর মহাবিশ্বটাও বলুন।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০২:৫২563199
  • সারাজীবন হ্যা হ্যা হ্যা হ্যা মশাই শুনুন শুনুন হ্যা হ্যা হ্যা করেই তো বেহায়ার মতন কাটিয়ে দিলাম।
    এর প্রায়শ্চিত্ত করা দরকার এবার।যতটা পারা যায়।এই পাপের পর্বতে আঁচড়ও কি পড়বে সে প্রায়শ্চিত্তে?
    তবে আমার মেল বাসকো খোলা আছে, dhammilla অ্যাট ইয়াহু ডট কম।
    স্বভাব কি আর শ্মশানে পুড়লেও যায় অত তাড়াতাড়ি?
  • dri | 129.46.240.42 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০৩:৪২563200
  • দেখেছেন, আপনার এক ফোঁটাও ধৈর্য্য নেই। শুনেছিলাম মেয়েদের নাকি ধৈর্য্য বেশী হয়। আপনাকে দেখে তা বোঝার উপায় নেই। তবে মেয়েদের নাকি চটজলদি সব্বার হাঁড়ির খবর না বার করতে পারলে কনস্টিপেশন হয়। এটাও অবশ্য শোনা কথা। বীরের মত ইমেল দিয়ে দিলেন যে। এখন যদি কেউ স্প্যাম করে? যাগ্গে সন্ধ্যেবেলা মেল করব।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০৩:৫৩563201
  • ভিখারীর নাই বাটপাড়ের ভয়!
    আমাকে স্প্যাম করে কারুর ফুটা পয়্‌সা লাভের আশা নাই,কাজেই...
  • tan | 131.95.121.251 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ০৭:৫৭563202
  • কেন্দ্র থেকে কোনোটাই বেশী কাছে না,কোনোটাই বেশী দূরে না,প্রসারণশীল মহাবিশ্বের প্রতিটি বিন্দুকেই কেন্দ্র বলা যায়।
    কারণ এইখানেই তো সবযখন এক হয়ে মিশে ছিলো,তখন কোন্‌টাকে আলাদা বলবো,আলাদা বলেই বা বোঝা যাবে কিকরে? এর বাইরে যে স্পেস বা টাইম কিছুই ছিলো না।
    কালে পিছিয়ে গেলে জন্মমুহূর্তে দেখা যাবে সবার অতীত আলোক শংকু মিলে গেছে একই বিন্দুতে,সেইটিই সেই মহাবিস্ফোরণবিন্দু!
    তাই এনারা কন, কেন্দ্র বলে কিছু নাই,সব বিন্দুই কেন্দ্র,শুধু অতীতকালে রয়ে গেছে কেন্দ্রটি।কালের পথে পিছিয়ে যেতে পারলেই শুধু অ্যাচিভ করা যায়,নইলে সবাই রাজা।মহাবিশ্ব সত্যি গণতান্ত্রিক।

    বিশদে বুঝতে ডায়াগ্রাম লাগবে নইলে বিক্রমকে লাগবে।
    ফ্রাকটালের কি হলো শুনি?

  • vikram | 134.226.1.136 | ২৫ এপ্রিল ২০০৬ ১৪:৩৬563203
  • আলোক শংকু জানি না।

    সেই প্রশ্নটার কেউ উত্তর দিল না। তনুও না। বেশ শুনে নাও। দেখো, ঢিল ছোঁড়ো আর যাই করো, মাটি থাক না থাক ট্র্যাজেক্টারিটা প্যারাবোলা কি ইলিপ্স তা শুন্যপথেই বোঝা যাবে। কোন পথ নেবে সেটা কার ওপর নির্ভর করবে? দেখো, নিউটনের সূত্রে অপরিবর্তিত ভরের বস্তুতে ত্বরনের হার বের করা হয়। অর্থৎ ডিফারেন্সিয়াল ইকুএশান সলভ করলে টাইমে দুটি ইনিশিয়াল কন্ডিঅহান স্পেসিফাই করতে হয়। ঢিল মারলে সেটা করা খুব সোজা।
    কিন্তু গ্রহের ইনিশিয়াল কন্ডিশান পাবো কি করে? এই মুহূর্তে তার সঠিক টাইম টাও পাবো না। কারন পিরিওডিক অর্বিট এবং যখন সময় শুন্য ছিলো সে সময়ের কথা কিসুই জানি না। আমরা শুধু দেখে যেতে পারি এবং এই মুহূর্তকে বা যখন থেকে পর্যবেক্ষন হচ্ছে তা থেকে শুন্য ধরে ভবিষ্যতের কথা সর্ট কিছুটা ভুলভ্রান্তি সহ বের করতে পারি।

    ছবি ছাড়া ফ্র্যাক্টাল কি লিকবো বলো তো? এই বোজো জানে ও নিশ্চয় বলবে , ধরতাই দেবে।

    বিক্রম

  • dri | 129.46.240.42 | ২৬ এপ্রিল ২০০৬ ০০:৩১563204
  • সব বিন্দুই কেন্দ্র? এই হল ফিজিক্সের সফিস্টিকেটেড গোঁজামিল!
  • tan | 131.95.121.251 | ২৬ এপ্রিল ২০০৬ ০২:৪৬563206
  • ধরুন একটা গোলালো সুন্দর বলের মানে স্ফিয়ারের উপরে থাকেন আপনি।এর সারফেসে থাকেন,ঐ তলটি ছাড়া অন্য মাত্রায় যেতে পারেন না।এখন কন তো দেখি ঐ তলের কোনো কেন্দ্র আছে কি? নেই।
    (স্ফিয়ারের কেন্দ্র কিন্তু হবে না,সেটি তলবাসী জীবেদের পক্ষে অ্যাচিভেবল নয়)
    আমাদের মহাবিশ্ব অনেকটা একই ব্যাপার। এটি একটি চিরপ্রসারণশীল ফোর ডাইমেন্‌শনাল হাইপারস্ফিয়ার,আমরা এর থ্রী ডাইমেনশনাল তলে আছি।
    s^2=x^2+y^2+z^2-ct^2,এটি মন দিয়ে দেখলে দেখবেন যখন s^2 জিরো,তখন এটি একটি স্ফিয়ারের ইকোয়েশন, যার ব্যাসার্ধ হলো ct
    অর্থাৎ আমাদের মহাবিশ্বের যতটুকু দেখছি তার কোনো কেন্দ্র নাই,অথবা কেন্দ্র আছে আমাদের সকলেরই অতীতে।
    ব্যাপারটা গুরুচরণ!!!!
  • dri | 66.81.121.164 | ২৬ এপ্রিল ২০০৬ ১০:১৮563207
  • আচ্ছা ধরি কেন্দ্র আছে অতীতে। আপনার ফোর ডিতে ধরা যাক সেটা (x, y, z, t_অতীত)। এবার আপনার ফোর ডি স্পেসে একটা অন্য পয়েন্টের কথা ভাবুন (x, y, z, t_এখন)। মনে করুন এই দুটো পয়েন্টের একমাত্র তফাত t র মানে। এই দুটো আপনার ফোর ডিতে ভিন্ন পয়েন্ট, কিন্তু আমাদের চেনা থ্রীডি স্পেসে এক পয়েন্ট নয়? আরো সহজ করে, আপনার যেকোন একটা চুলের ডগাটা এখন যে পয়েন্টে আছে, দু সেকেন্ড বাদেও সেই থ্রীডি পয়েন্টে আছে, যদি আপনি একদম স্থির হয়ে বসথাকেন। কিন্তু ফোরডি স্পেসে প্লট করলে এই দুটো ভিন্ন পয়েন্ট হবে। অতীতে যে x, y, z) ছিল সেটা এখন এগজিস্ট করে না এটা কিভাবে বলছেন?
  • dri | 66.81.121.164 | ২৬ এপ্রিল ২০০৬ ১১:৫০563208
  • একটা ছোট্ট সরল রেখাংশ থেকে শুরু করা যাক। প্রথমে এটাকে সমান তিন ভাগে ভাগ করি। এবার মধ্যের অংশটাকে বেস ধরে একটা সমবাহু ত্রিভুজ এঁকে নিই। এর পর ঐ মধ্যের বেসটুকু মুছে দিই। কি থাকলো আমাদের কাছে? একটা মেক্সিকান হ্যাটের মত সাজানো চারটে সেগমেন্ট।

    এবার প্রতি সেগমেন্টকে আমরা আবার একই কায়দায় চারটে চারটে টুকরো করি। এবারে রইলো ষোলটা কিম্ভুতকিমাকার ক্ষুদ্র সেগমেন্ট।

    কিন্তু আমরা থামব না। ষোলটা সেগমেন্টের প্রত্যেকটা ঐ করি। আবার করি। আবার করি। যত করব তত আমরা হিজিবিজিতর ফিগার পাব। তত আমরা খুব সহজ একটা ফ্যাক্টালের দিকে এগিয়ে যাব।

    মুখে মুখে ফ্রাক্টালোচনা সত্যিই কঠিন। এবার আপনারা চেষ্টা করুন।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৬ এপ্রিল ২০০৬ ২০:১১563209
  • করে,করে ফোর ডি স্পেসটাইমে করে একজিস্ট।করে না কে বললো?
    ব্যাপারটা অন্য,ঐ যে গোলকের কেন্দ্রবিন্দুর প্রোজেকশন যেমন গোটা সারফেস জুড়েই পড়তে পারে,কিন্তু তাতে কি কেন্দ্রটাকে পাওয়া গেলো?
    গেলো না কারণ সেটা আছে হায়ার ডাইমেনশনে,থ্রি ডি স্পেসে। আর গোলকের সারফেসটি হলো গিয়ে টু ডি।
    ব্যাপারটা এরকমই।যদিও কিঞ্চিৎ গুরুচরণ!!!

  • dri | 129.46.240.42 | ২৬ এপ্রিল ২০০৬ ২৩:১২563210
  • অ। তাই বলুন। আছে একটা কেন্দ্র। তবে জানা যায় না কোনটা। সব পয়েন্টেই ঐ কেন্দ্রের ছায়া আছে যেন।

    তবে যে ঐ দুরের গ্যালাক্সিগুলোকে বহির্বিশ্ব বলে? বহির্বিশ্ব মানে কেন্দ্র থেকে বেশী দূরে এমন কথা নয় তাহলে। আমাদের থেকে দূরে হলেই বহির্বিশ্ব।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৬ এপ্রিল ২০০৬ ২৩:২৫563211
  • হ্যাঁ,ডিপ স্পেস বা এক্সট্রাগ্যালাক্টিক এগুলো সবই আমাদের সাপেক্ষে।আমরা অবজার্ভ করছি কিনা!
    রিলেটিভিটি আর কোয়ান্টামে অবজার্ভারের গুরুত্ব খুব।
    এখন আমাদের থেকে দশ বিলিয়ন লাইট ইয়ার দূরের থেকে কেউ যদি আমাদের গ্যালাক্সিটা দেখে,তবে দেখতে পাবে এর দশ বিলিয়ন বছর আগের চেহারা,এখনের থেকে খুবই অন্যরকম।তখনো সৌরজগৎই তৈরী হয় নি, সে হয়েছে মোটে সাড়ে চার বিলিয়ন বছর আগে।
    অর্থাৎ কেউ না কেউ কোথাও কোথাও থেকে কোনো না কোনোভাবে অ্যাক্সেস করতে পারবেই অতীতের বিভিন্ন অবস্থা!
    আলোর ফাইনাইট স্পীড সেভ করে রাখছে সবকিছু চিত্রগুপ্তের মতন।:-))) কিছুই হারায় না, সবই থেকে যায়, সে ভালোই হোক বা অন্যরকম!
  • b | 129.7.152.120 | ২৮ এপ্রিল ২০০৬ ১৯:৩৯563212
  • Sierpinski's Trainge এর আগে মনে হয় ইউক্লিড এর জ্যামিতি, ডাইমেনশনস ও ডাইমেনশনস-হীনতা নিয়ে বলা উচিত।
    শব্দ টার মানে হল 'Infinitely divided'। সেখানেই লুকিয়ে আছে অঙ্কের মজা টা।
  • vikram | 134.226.1.136 | ২৮ এপ্রিল ২০০৬ ২০:২১563213
  • ব,
    দ্রিঘান সিয়ারপিনস্কি নিয়ে বলছিলেন না, বোধ হয় koch curve নিয়ে বলছিলেন। তবে বাকিটা একেবারে ঠিক। শুরু করা উচিত এইভাবে যে একটা একতলকে বহু এক ক্ষুদ্র রেখায়, দ্বিতলকে বহু চৌকোতে, ত্রিতলকে বহু ছক্কায় সম্পূর্ণ ঢেকে ফেলা যায়। অর্থাৎ একটি সার্টেন স্কেলের রেসপেক্টে ঐ পাওয়ালগুলো nL^m ফর্মে থাকবে। যেখানে n হলো নাম্বার অফ ঐ চেনা শেপ, ফাইনাইট এবং m হলো তার ডাইমেনশান। এবারে আমাদের চেনা শুনা জগতে সব হলো ইন্টিজার। এটা কি ভগ্নাংশ হতে পারে? এবারে তাহলে হসডর্ফ বেসিকোভিচ এর ডাইমেনশান নিয়ে দুকথা সহজ করতে হয়। এই জায়গাতেই সব মিলিয়ে কেলো। নট গুলো কিভাবে ব্যাখ্যা করবো? তল কাক্ব বলে কিভাবে বলবো? আমার পাতি নলেজে এ মাল নাবানো কঠিন। এই উপরে য লিখলাম সেটাও কেউ নতুন হলে বুঝবে না। বেসিক কারন - আমি খুব ভালো ভাবে অতটা ডেপথে বুঝি না। বুঝলে সত্যি ই সহজে লেখা যেত।
    একটু লম্বা করে কেউ প্রসারনশীল মহাবিশ্ব ছাড়াও একটু ফর্মালি অঙ্ক বা কিছুর ক্লাঅস নেবে? গুনীএ লোকেদের লেখা বাংলায় অনুবাদ হলেও চলবে। নয়তো পথিক গুহ কেস হয়ে যেতে পারে।
    তনুর লেখায় ভাঁটা পঢ়লো কেন? একটু স্ট্রাকচারড ভাবে দাঁড় করাও না বাবা। বহুত ভালো হচ্ছিল। সেষে সেটাকে ঠিক করে খাড়া করে দিও।

    বিক্রম
  • b | 129.7.152.120 | ২৮ এপ্রিল ২০০৬ ২২:২১563214
  • ঠিক, ওটা koch flake, আমি তাড়াতাড়ি পড়তে গিয়ে মিস করেছি।
    লেখো তুমি। mandelbrot set এর কথা লেখো। এর পরে আসবে network, percolarion theory, self-similarity। প্রথমেই self-similarity না ধরে এগোনো-ই ভাল।
    শুরু কিন্তু অঙ্ক না করে নেচার থেকে করা উচিত। যেমন তুমি বলেছিলে সমুদ্রতীর, বা ধর কলিফ্লাওয়ার বা পাহাড়ের চূড়া বা ব্যাকটিরিয়ার কলোনী।
  • b | 129.7.152.120 | ২৮ এপ্রিল ২০০৬ ২২:৩২563215
  • fractional dimension বোঝাতে box counting method মনে হয় বেশ ভাল।
  • vikram | 134.226.1.136 | ২৮ এপ্রিল ২০০৬ ২৩:০২563217
  • বেশ বক্স কাউন্টিং ইত্যাদি হোক। কিন্তু তাইলে ছোটো না করে লিখে একটু বড়ো লেখাই ভালো। তুমি লেখো না, দিব্যি তো চালাচ্ছো।
    এইভাবে এগোনো যাক: বক্স কাউন্টিং মেথড থেকে বেসিক ডাইমেনশান এর আইডিয়া (কঠিন কেস সব বাদ)। কিছু মজার কার্ভ - ছবিসহ - যদি ঈশেন পারে তো তুলে দেবে। নয়তো লিংক দিতে হবে। ২ ডি তে সিয়ারপিনস্কি কার্পেট ও গ্যাসকেট। নেচারে তার উদাহরন। কিছু সুন্দর কার্ভের লিংক। এসবের সাথে একটু শিল্পকলা আঁতলানোর জন্য এম ই এশচারের লিথোগ্রাফ ও উডকাটের বর্ননা।

    বিক্রম

  • Riju | 124.7.128.112 | ২৯ এপ্রিল ২০০৬ ০৯:৫০563218
  • থ্রেড টা দুরন্ত।পাগলা।
  • dri | 66.81.199.195 | ২৯ এপ্রিল ২০০৬ ১১:৪৯563219
  • ফ্র্যাক্টালের ডাইমেনশন বোঝাটা কতটা জরুরি সে নিয়ে আমার স্লাইট সন্দেহ আছে। যেই ফ্র্যাক্টালটার কথা বলা হয়েছে সেটা ধরেই কথা হোক, খক খক না কি য্যানো। যতই আপনারা বলুন না ক্যানো ওটার ডাইমেনশন বার করা হয় ভগ্নাংশে, এর ওপর যেকোন বিন্দুর পরিচয় জানতে চাইলে কিন্তু আপনার এক্স, ওয়াই দুটো ই লাগবে। ফ্র্যাকশান ম্যাকশান দিয়ে কিছুই হবে না। তো সেই অর্থে এর ডাইমেনশান দুই।

    কিন্তু আবার একটু অন্যভাবে ভাবলে সুন্দর একটা ভগ্নাংশ আসে। সরল রেখার একটা নিট প্রপার্টি আছে। ধরুন একটা সরল রেখাকে তিনটি সমান ভাগে ভাঙলেন। এইবার ঐ এক একটা টুকরো রেখা আর বাবা রেখার মধ্যে যদি তুলনা করেন দেখবেন রূপে গুনে ওদের মধ্যে কোন তফাত নেই, আছে কেবল সাইজে। বাংলা ভাষায় এদের বলে সিমিলার। তিনটি এমন মেয়ে রেখা মিলিয়ে মা রেখার সমান সমান হবে। আবার আমরা যদি তিন ভাগে না ভেঙ্গে ন ভাগে ভাঙতাম, নটি ছানা মিলিয়ে তবে মায়ের সমান সমান হত।

    যদি একটি স্কোয়ার নিয়ে শুরু করতেন, খেলাটা অরেকটু টাফ হয়ে যেত। স্কোয়ারের একটি সাইড তিন ভাগে ভেঙ্গে নিন। দিয়ে একটি ভাগের ওপর একটি ছোট্ট ছানা স্কোয়ার তুলুন। এটিও কিন্তু বাপের সিমিলার। কিন্তু বাপের সাথে পাল্লা দিতে এবার নটি ছানা লাগবে।

    একটা ট্রেন্ড পাওয়া যাচ্ছে কি? তিন ভাগে ভাঙলে সরল রেখার ক্ষেত্রে তিন জন লাগে, স্কোয়ারের ক্ষেত্রে নজন। নভাগে ভাঙলে সরল রেখার ক্ষেত্রে নজন লাগে, স্কোয়ারের ক্ষেত্রে একাশি জন। সাতাশ ভাগে ভাঙলে সরল রেখার ক্ষেত্রে সাতাশ জন লাগে, স্কোয়ারের ক্ষেত্রে ক্যালকুলেটর লাগবে। যদি থ্রী টু দ্য পাওয়ার n ভাগে ভাঙা হয়? সরল রেখা চাই থ্রী টু দ্য n আর স্কোয়ার চাই থ্রী টু দ্য 2n। তাই বুঝি স্ট্রেট লাইনের ডাইমেনশান এক আর স্কোয়ারের দুই?

    ডাইমেনশনের এই ধারনা নিয়ে চললে দেখা যাক আমাদের খক খক ফ্র্যাক্টালটি কোথায় দাঁড়ায়। স্কোয়ার আর স্ট্রেট লাইনের সাথে এই ফ্র্যাক্টালের একটা খুউব গুরুত্বপুর্ণ মিল আছে। সেটা হল এই। একে যদি তিন ভাগে ভাঙেন, দেখবেন ছানা ফ্র্যাক্টালগুলি রূপে গুনে ঠিক বাপের মত! একদম সিমিলার! কিন্তু বাপের সমান হতে চারটি ছানা লাগছে, সরল রেখার মত অত কম (তিন) নয়, আবার স্কোয়ারের মত অত বেশী (নয়) নয়। যদি নভাগে ভাগ হত, ষোলটি ছানা লাগত, যা নয়ের চেয়ে বেশী, কিন্তু একাশির কম। আর যদি থ্রী টু দ্য পাওয়ার n ভাগে ভাঙা হয়? তবে ফোর টু দ্য পাওয়ার n ছানা চাই। এই সংখ্যাটি থ্রী টু দ্য n এর চেয়ে বেশী কিন্তু থ্রী টু দ্য 2n এর কম। তাই কি এটা বলা যায় যে এর ডাইমেনশন এক ও দুই এর মাঝামাঝি কিছু? ঠিক কত সেটা বার করতে লগার ডিম লাগবে। আমি অত অঙ্ক জানি না।

    কিন্তু এবার আপনাদের একটা প্রশ্ন করি। যদি বলি একটা সেমিসারকুলার আর্ক, এটার ডাইমেনশান কত। তখন কি করবেন? মুস্কিল হল এটাকে তিন ভাগে ভাগ করলে এক একটা ছানা কিন্তু বাপের সিমিলারই নয়। তাহলে কি করবেন? বিপদে পড়েছেন তো?
  • Paramita | 64.105.168.210 | ২৯ এপ্রিল ২০০৬ ১২:২৩563220
  • যারা বারো ক্লাস ম্যাক্স ফার্স্ট ইয়ার অবধি ফিজিক্স পড়েছেন তাও ত্রেতা যুগে, তাঁদের কি এগুলো বোঝবার কথা? একটু প্লীজ জানাবেন। আমার পড়তে খুব ভালো লাগছে এই থ্রেডটা, কিন্তু এত সহজ করে লেখা, তাও কিছুই বুঝলাম না।

    অবশ্য চিরকাল ফিজিক্সকে আমি শ্রেষ্ঠ শক্ত বিষয়ের সম্মান দিয়ে এসেছি।
  • vikram | 82.22.227.88 | ২৯ এপ্রিল ২০০৬ ২০:৪৭563221
  • দ্রিঘাংচুকে ডিটো দিলুম। এবং আরো কিছু যোগ করতে চাই। লগার ডিম বা বাক্স গুনে ভগ্নাংশ বেরুবে, অ্যাজ আ লিমিটিং ভ্যালু। খক খক কার্ভের সবকটা ছবি ই ডাইমেনশান দুই। কিন্তু ঐ সিকোয়েন্স টা চালালে অসীমে (মানে কোনোদিন ই না :-) ) গিয়ে ভগ্নাংশ পাবো। তার আগে বাক্সই গুনি আর লগার ডিম ই গুনি সব দুই। ইস্তক সেমি সার্কেল অবধি।

    দ্রি এর অন্য কথায় অন্য জিনিসে দু পয়সা দেবার লোভ সামলাতে পারছি না : আমার জানতে পেরে মজা লেগেছিলো। শেয়ার করছি।

    ১) খক খক কার্ভে, লিমিটিং অবস্থায় এটি একটি এমন ছবি যা কন্টিনুয়াস (চলরাশি?) অ্যাট অল পয়েন্টস বাট ডিফারেনশিয়েবল (অবকলনযোগ্য?) অ্যাট নো পয়েন্ট।

    ২) যেকোনো টাইম ফ্রিকোয়েন্সি প্লেনে কোনো বিন্দু ডিফাইনড নেই। এক্স ওয়াই করা যায় না। কারন হাইজেনবার্গজ আনসার্টেনটি প্রিন্সিপল। সুতরাং কোনো সিগনালে কখোনৈ ঠিক ওমুক ইনস্ট্যান্টে কতো ফ্রিকোয়েন্সি তা বলা সম্ভব নয়। সব ডিস্ট্রিবিউশানের মেঘে আটকা।

    আর দ্রি মা ছেলে নিয়ে কথা বলছিলেন। ওনাকে ঐ ফ্যামিলিটা নিয়ে আরেকটু বলতে অনুরোধ করছি। বাবা নিয়ে একটু হোক- স্কেলিং ফাংকশান নিয়ে হোক না।

    বিক্রম
  • Somnath | 210.212.137.6 | ০৩ মে ২০০৬ ১৯:৪২563222
  • সুনু!!!!

    তুই বাংলা লিখছিস!! জিও মামা!!

    রানা,

    বেঁচে গেছিস চলে এসেছি নইলে হুলো ক্যালাতাম।

    রাঙাদা, আচ্ছা বেশ লিখবো না। তবে আমি গ্র্যান্টি দিতে পারি তুমি ""মসোলিয়াম"" পড়ো নি। কাঙাল মালসাটের পরের পার্ট।

  • Arjit | 128.240.229.7 | ০৩ মে ২০০৬ ১৯:৫৪563223
  • আমারো হাল আদি পারমিতার মতন। তবে আশা করি দুইখান গ্যামোতে চোখ বুলিয়ে বোঝার মতন ফাণ্ডা করতে পারবো।

    এবার আমি একটা অ্যালগরিদম, ডিস্ট্রিবিউটেড কম্পিউটিং আর নেটওয়ার্কিং-এর থ্রেড চালু করবো - পোতিশোধ:-))

    ঠাট্টা কচ্ছিলুম।
  • Somnath | 210.212.137.6 | ০৩ মে ২০০৬ ২১:০৩563224
  • ফ্র্যাক্টাল কি প্রসারণশীল মহাবিশ্ব বুঝতে কাজে লাগছে?

    আচ্ছা একটু জট পকাই।

    স্পেস টাইমের ফোর ডাইমেনশনাল ব্যপারটা নিয়ে আমরা কথা কইছি, যারে ইউনিভার্স বলে ডিফাইন করে নিলুম, আর যেটা একদা ছিল নিছক বিন্দু, দুম করে ফেটে ব্রহ্মান্ড হয়ে গেল। কিন্তু এছাড়া আর কি আছে? মানে স্পেস আর টাইমের এই ফোর ডাইমেনশন মালটা ছাড়া আর কিছুই নেই বলে আমরা ধরে নিচ্ছি। তাইলে মালটা বাড়ছে কিভাবে? মানে নিশ্চয়ই আগে একটা কিছু ছিল যেটাকে এই ইউনিভার্স বাড়তে গিয়ে রিপ্লেস করছে। (এখানে " আগে " মোটেই সময় এর সঙ্গে যুক্ত কিছু নয়) হতে পারে সেটা শূণ্যতা - মানে কিছুই না। বেলুন ফোলালে যেমন বেলুন ছাড়া বাকি বায়ুমণ্ডলটা একটু সংকুচিত হয়, তেমনই মহাবিশ্বের প্রসারণের ফলে তার বাইরের শূণ্যতাটুকুও সংকুচিত হচ্ছে। তাইলে আমরা সেই ""শূণ্য"" নিয়ে, ""নেই"" ব্যপারটা নিয়ে কথা বলতে চাইছি। কি দিয়ে মাপব? কি দিয়ে কথা বলব? সেখানে তো স্পেস নেই, মানে x,y,z নেই। তাইলে কি আছে? ধরি, আছে "স্পেস-না" মানে space_-1 (না_স্থান)। সেরকম x_-1, y_-1, z_-1, তেমনি না_সময় (t_-1)। এরকমটা যদি ভাবি? তাইলে আমাদের ইউনিভার্স যখন আলোর গতিবেগে চারটে ডাইমেনশন জুড়ে ফুলে চলেছে, আর ঠাণ্ডা হয়ে চলেছে, তখন তার বাইরের এই চার ডাইমেনশনওয়ালা ব্যপারটা (যাকে এক্ষুনি নাম দিলাম""নেই"" )আলোর গতিবেগে কুঁচকে চলেছে আর গরম হচ্ছে।

    এই পাগলামিটা কদ্দুর সায়েন্টিফিক?

    (ঈশান হে, আমার আগের পোস্ট-টা প্লীজ উড়িয়ে দিও, ভাটের জায়গায় এখানে পড়েছে)। :-(
  • tan | 131.95.121.251 | ০৩ মে ২০০৬ ২১:০৯563225
  • ওহে বন্ধু সোমনাথ,আগের পোস্টগুলো এট্টু পড়ে দেখে নাও না। সেখানে অবজার্ভেশন আর অবজার্ভারের গুরুত্ব নিয়ে তো অনেক কতাই কওয়া হয়ে ঠোঙা হয়ে গেছে মাইরি!
    তোমার ঐ না-ব্রহ্মান্ড কি অবজার্ভেবল ইউনিভার্স হবে? হবে না। তাই ওটা ওকামস রেজর মেরে উড়িয়ে দেয়া যায়।
    ঘেঁটে গেলে নাকি?:-)))
  • Somnath | 61.11.126.46 | ০৫ মে ২০০৬ ২০:৫৮563226
  • ১) প্রিন্ট আউট নিয়ে পড়লাম, অবজার্ভার কোন পোস্ট গুলোয়?
    ২) অবজার্ভার না থাকলে ইউনিভার্স নেই। মানে তুমি যতক্ষণ বেঁচে আছো ততক্ষণই এই পৃথিবী নইলে নয় - মানে জগৎ মিথ্যে - মায়া -বৈদিক গুলবাজি।
    ৩) নেগেটিভ ইউনিভার্স এর কনসেপ্ট গড়ছিলাম। এখনো গড়া যায় সময় পেলেই। স্পেস টাইমের ফোর ডাইমেনশনের মালটা যে থ্রি ডাইমেনশন তলে গিয়ে উল্টে যাবে, 2D গ্রাফে যেমন 0 বিন্দুতে x, y যায়, আয়নার 2D প্লেনে 3D ছবি। এঁড়ে তক্ক না করে ভাবো হতে পারে কিনা, আমি শুধুই বাওয়াল করছি না .... আর কে বলেছে নেগেটিভ ইউনিভার্স কে দেখা যায়, আমরা চাইলেই দেখতে পাবো?

    এবার ভালো প্রশ্ন -

    ১) আলোর গতি সবচেয়ে বেশি কেন? আলোর কম কম্পাঙ্ক আর বেশি কম্পাঙ্কের ই এম ওয়েভ গুলোর কি দোষ? আরবিট আলোর বেগ কে ধরা হয়েছিল? E=mc2 ?

    ২) কোয়ান্টামের প্রমাণ - মানুষের পরিমাপ পদ্ধতির লিমিটেশনের উপর বেস করে রুল তৈরি করলে যে সব পর্যবেক্ষণ গুলো পাওয়া যবে সেগুলো তো সাপোর্ট করবেই। কারণ সেগুলো তো ঐ লিমিটেশনের জন্যেই খাপে খাপে মিলে যাচ্ছে।
  • tan | 131.95.121.251 | ০৫ মে ২০০৬ ২১:১৯563228
  • সোমনাথ সময় বেশী নেই,তাই বাজে বাওয়াল আর করার উপায় নেই।:-(((
    আরে সব এ এম ওয়েভেরই একই বেগ রে বাবা,ভ্যাকুয়ামে সবাই সমান বেগে চলে। কোত্থেকে পেলে যে ওয়েভলেংথের কমবেশীতে স্পীড কমে বাড়ে?:-(((
    আরো শোনো,একটু ভালো করে বাবা একটা ভালো দেখে কোয়ান্টামের বই(গ্রিফিথ ভালো,সাকুরাই ভালো, স্যাক্সনও ভালো,অন্য আরো হাজারখানেক আছে,ভালো) পড়ে নাও ইচ্ছে করলে সঙ্গে অ্যাস্ট্রোরও। নইলে পোশ্নোগুলো যে ভবদুলালের মতন হয়ে যাচ্ছে বাপ!:-(((
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক প্রতিক্রিয়া দিন