এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রসারণশীল মহাবিশ্ব(২)

    tan
    অন্যান্য | ১৯ এপ্রিল ২০০৬ | ৬৬৮৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • tan | 131.95.121.251 | ০৫ মে ২০০৬ ২২:১৫563229
  • তাড়াহুড়ায় ই এ হয়ে গেছে।:-)))
    ই এম ওয়েভ মানে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েভের অ্যাব্রিভিয়েশান সে তো জানাই আছে।
    এদের সকলের স্পীড নো ম্যাটার হোয়াট দ্য ফ্রিকোয়েন্সি(অথবা ওয়েভলেংথ), ভ্যাকুয়ামে অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই সমান,সেটাকেই c বলে বলা হয়।

  • nisha | 24.150.108.74 | ০৬ মে ২০০৬ ০৬:৫১563230
  • আমার মনে হয়,modern cosmology আর cabalaর মধ্যে বিশেষ পার্থক্য নেই।বিশ্বাসে মিলায় বস্তু -------
  • Somnath | 59.145.225.101 | ০৬ মে ২০০৬ ০৯:৫৬563231
  • তাই তো কইলাম, আলোর বেগ সবচেয়ে বেশি -কয় কেন? ই এম ওয়েভের বেগ না বলে? তাইলে রেডিও ওয়েভের বেগ বা X-ray র বেগ কি দোষ করল?
    (ডানদিক বাঁদিক না বলে কম্পাঙ্ক বলেছিলাম তাই??)

    এবার বলো
    ১) ই এম ওয়েভ ছাড়া আর কি কি ওয়েভ হয়? সাউণ্ড তো ঢপবাজি, ছেড়ে দাও।

    ২) শুরুতে ইলেক্ট্রো ম্যাগনেটিক এফেক্ট কোথায় ছিল?

    না: ভাট বকছি, তুমি প্রসারণশীল মালটা গুছিয়ে শেষ করো, এসব অন্যত্র হবে।
    (ডানকানা)
  • a_x | 70.39.101.94 | ০৬ মে ২০০৬ ১০:৩৫563232
  • আমি একখান ভবদুলালী মার্কা প্রশ্ন করব - কেউ আটকাতে পারবেনা। আচ্ছা মহাবিশ্বর edge টা কোথায়ে? মানে যেখানে বসে পা দোলানো যেতে পারে?
  • a_x | 70.39.101.94 | ০৬ মে ২০০৬ ১০:৪২563233
  • সোমনাথ, আমরা যাকে আলো বোলে জানি তা খালি visible light কিন্তু আপনি যা যা বল্লেন ওগুলো সব'ই এদের ভাষায়ে আলো - Light'এর visibile spectra না শুধু - তাই এদের বাকি আলো গুলো মানে ঐ বাঙ্গালি আলো বাদেও অন্য গুলোর waveleghth বদলালেও speed = frequency x wavelenghth এর দৌলতে এদের সবার স্পীড এক। আরা এরা সবাই মিলেই আলো।

  • tan | 131.95.121.251 | ০৬ মে ২০০৬ ২০:২০563234
  • ভবদীয় a_x,
    আপনি একটা মস্ত ফুটবলের(বাঙালি ফুটবল,গোল, আমেরিকান ফুটবলের মতন এলিপ্সয়ডাল নয়) উপরে বসে পা দোলাতে চাইলে যেখানে গিয়ে বসবেন, সেখানে বসা মাত্র সব দেখবেন কেমন পস্ট হয়ে গেছে।:-))
    পরিষ্কার বুইতে পারবেন কোথায় মহাবিশ্বের কিনারা,সব রহস্যের কিনারা দেখতে পাবেন।কিন্তু আগে ঐ যে বল্লাম,স্ফিয়ারের এজে গিয়ে বসতে হবে।

  • tan | 131.95.121.251 | ০৬ মে ২০০৬ ২০:২৭563235
  • সোমনাথ, এত যে মাল মাল করো, তোমার কি মালটানার সাধ?;-)
    যদি থাকে মিটিয়ে ফেলে তারপরে এসো,নইলে হঠাৎ ভাবুক দাদার মতন পড়ে যাবে ভাবের পাতকোয়!:-))
    আর বুইলে সোমনাথ, দামোদর বাবুর মতন কপালকুন্ডলা টেনে বাড়ানোর ব্যাপারটা মন:পূত হয় না বিশেষ, তাই বলি আবার পোস্টগুলো পড়ে দ্যাখো,যা বলার গোদা করে বলা হয়ে গেচে।

  • vikram | 134.226.1.136 | ০৬ মে ২০০৬ ২০:২৮563236
  • এত সুন্দর আলোচনাটা বাঙালী আঁতলামিতে নেমে এয়্যেচে। কি সোন্দর করে তনু লিখতে আসিলো, তারে সুলাইয়া সুলাইয়া আইল ফাউল বকায়।
    সবাই সব জানলে হয়েইব গেছিলো।
    একটা মস্তি করে মনোগ্রাফ নাবাচ্চিলো, তোমরা সকলে মিলে ঘেঁটে দিলে। ধুস।

    বিক্রম

  • Somnath | 59.145.225.101 | ১০ জুলাই ২০০৬ ১৮:২১563237
  • তনু,
    পথিক গুহ লিখেছে, সায়েন্স-এ সম্প্রতি নাকি প্রিন্সটন-এর পল স্টেনহার্ট আর কেমব্রিজের নিল টুরোক এর একটা পেপার বেড়িয়েছে, যাতে "একটা বিগ ব্যাং" তত্ব কে মুড়িয়ে "অনেক বিগ ব্যাং অনেক বিগ ক্রাঞ্চ" নিয়ে কথাবার্তা আছে? কসমোলজিক্যাল কনস্ট্যান্ট নিয়ে এরা আবার নাড়াচাড়া করছে?
    আর, ১৯৯৮ এর কোন জ্যোতির্বিজ্ঞানের পরীক্ষার কথা বলেছে, ব্রহ্মাণ্ডের প্রসারণের হার লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তার প্রমাণ পাওয়া গেছে? দেশ এ পড়লাম এসব।

    a_x,
    Light শব্দটা কেন আসছে আমি সেইটে নিয়ে বলছিলুম। মানে e. m. wave এর চেয়ে ঢের সহজে Light শব্দটা ব্যবহার হয়, তার সঙ্গে আমাদের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য দেখাদেখির সম্পর্ক জড়িত।
  • tan | 131.95.121.251 | ১০ জুলাই ২০০৬ ১৮:৫৮563239
  • সাম্প্রতিক না,বছর দশেক হয়ে গেলো স্টাইনহার্ট আর তুরক লড়ে যাচ্ছেন এই নিয়ে।
    পার্লমাটারেরা আটানব্বইতে পেয়েছেন ত্বরণশীল মহাবিশ্ব,বিশেষ টাইপের সুপারনোভা অবজার্ভেশন করে। একেবারে প্রথমদিকের পোস্টে লিখেছিলাম।সেও তো নয় নয় করে হয়ে গেলো প্রায় আট-নয় বছর!

  • vikram | 134.226.1.136 | ১০ জুলাই ২০০৬ ১৯:১৭563240
  • একটা সভ্য সমাজে ফটকে গুহকে নিয়ে কথা হচ্ছে কেনো?
    বিক্রম

  • tan | 131.95.121.251 | ১০ জুলাই ২০০৬ ১৯:২৬563241
  • ঠিক কথা বিক্রম।গুহমশাই যা লেখেন তাতে সেই "তামাম ঐতিহাসিকের দ্বান্দিকতার মধ্য দিয়ে ঐকতানের সুর রণিত হয় নি" জাতীয় অপ্রাসঙ্গিক সাহিত্যপ্রচেষ্টা এসে পড়ে,তুলনায় বিজ্ঞান থাকে ছটাক খানেক।:-))
  • tan | 131.95.121.251 | ১১ জুলাই ২০০৬ ০৩:৫৯563242
  • আর সোমনাথ,
    ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য দেখাদেখির কথাই যদি বলো তবে বলবো ই এম ওয়েভের একটি ক্ষুদ্র জানালাই ভিসিবল লাইট,মাত্র ৪০০ থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার ওয়েভলেংথের একটি সরু জানালা।
    কিন্তু ইনফ্রারেডের কিছু অংশও আমরা ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য করতে পারি,তাপ হিসাবে বুঝতে পারি।
    বাকী সব গামা রে এক্স রে থেকে আরম্ভ করে রেডিও ফেডিও ওয়েভ-ওসব বুঝতে যন্ত্র লাগে।
    এসব যে আছে,তাও তো জানা গেলো এই সেদিন!
    তাই পুরো ই এম ওয়েভ আর ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য দেখাদেখির সম্পক্ক ব্যাপারটা নালিফাই করে দিলুম।:-)))
  • dam | 208.251.193.3 | ১১ জুলাই ২০০৬ ০৪:৪৯563243
  • বিক্রম,

    কারণ 'দেশ' এর লোক ঐ ভদ্দরলোককে পড়েই তো 'বিজ্ঞানের হালহকিকত' এর খবর রাখে। :-))))))
  • vikram | 134.226.1.136 | ১১ জুলাই ২০০৬ ১৪:১৯563244
  • অথচ কলকাতার তাবড় তাবড় ভালো লিখতে পারা বিজ্ঞানীদের কল্কে দেয় না। এর একটা মেজর কারন তারা তাদের মত ও অমত পুরো বলে। তাদের মতামত আছে। বক্তব্য আছে।
    এবং - তাদের একটি গবেষনার ব্যাপার আছে। একই লোক - আনলেস হি ইজ রজার পেনরোজ গোছের পাব্লিক - তার পক্ষে বুদ্ধদেব গুহর মতো গায়ক নায়ক খেলোয়াড় হওয়া সম্ভব না। পোত্তেকের নিজের নিজের এক্সপার্টিজ আছে।
    অথচ, তাও যখন বইমেলায় জয়ন্ত ভট্‌চাজের মতো লোক ফটকে গুহকে পটকে দেয়, তখন আবাপ তে লেখা হয় উনি নেগেটিভ কথা লিখেছেন।
    অনেক দিনের ইচ্ছে আছে, যে যা জানে, একটু টেকনিকাল জিনিস, তা নিয়ে কেউ লিখুক। অন্তত: কিছু ভালো টেক্সটের অনুবাদ থাকুক উইথ পার্মিশান। সহজ করে, অ্যাজ সিম্পল অ্যাজ পসিবল - বাট নট এনি মোর দ্যান দ্যাট।

    তনুর এই লেখাটা অদ্ভুত ভালো হচ্ছিলো, কিন্তু এখন থেমে গেছে। একটা পুরো কাজ এইভাবে লিখে শেষ হলে কিন্তু খুব ভালো লাগতো।

    ইভেন এখানকার আইটিআলারা একটা ইনসাইড দা পিসি গোছের কিছু ইন্টারেস্টিং কি মজার মাল নামাতে পারে না?

    বিক্রম

  • tan | 131.95.121.127 | ১০ আগস্ট ২০০৬ ১৯:১৯563245
  • দ্রি ভিকি,আপনারা বহুকাল আগে COBE স্যাটেলাইট আর ওর ফাইন্ডিং নিয়ে শুনতে চেয়েছিলেন না? তারপরে তালেগোলে হরিবোলে এই থ্রেডটাই কোথাও হারিয়ে গেছিলো। আজ পুরানো ইন্বক্সে দেখলাম এই COBE নিয়ে একটু রয়ে গেছে।ভাবলাম দিই তবে পোস্ট মেরে।
    কোবি স্যাটেলাইট এর পুরো কথাটা হলো Cosmic Background Explorer।ঐ স্যাটেলাইট ওর সুক্ষ্ম সেন্সরে চারিদিকে খুব হোমোজিনিয়াস আর আইসোট্রোপিকভাবে ছড়িয়ে থাকা কসমিক মাক্রো-ওয়েভের মধ্যে অতি সূক্ষ্ম অ্যানাইসোট্রোপি দেখাতে পেরেছিলো।অতি সূক্ষ্ম, এক লক্ষ ভাগের একভাগ।
    তাতেই বোঝা গেছিলো যে ঐ সামান্য তফাৎই এই বিশাল বিশাল স্ট্রাকচার,গ্যালাক্সি ট্যালাক্সি সব কিছু তৈরী হতে সাহায্য করেছে,ঐ সামান্য তফাৎটুকু না থাকলে কিছুই তৈরী হতো না, সমসত্ব সুপ হয়ে থাকতো সব।
    বাঁচিয়ে দিয়েছে ঐ সামান্য গ্রেডিয়েন্ট! সামান্য কমবেশী থেকেই ঘনত্বের কমবেশী আর বেশী ঘনত্বে এসে জমা হয়েছে আরো আরো ম্যাস, যত ম্যাস বেড়েছে তত আরো আরো এসেছে, ও তো আসতেই হবে সেই জেনেরাল রিলেটির কার্ভেচার এর শর্তে,তাই না?
    টানটান চাদরে যেখানেই খোঁচ, জল গড়িয়ে এসে জমছে সেখানে,চাদরে খোঁদল আরো বেড়ে যাচ্ছে,আরো আরো জল আসছে জমা হতে। এই করেই হয়ে গেলো পুকুর নদী সমুদ্দুর-প্রথমে মাইক্রোগ্যালাক্সি সব,তারপরে বড়ো বড়ো হয়ে উঠলো এরা,হয় মার্জ করে নয় এমনি ম্যাস অ্যাকুমুলেট করে করে, তৈরী হলো প্রবল সক্রিয় অ্যাকটিভ গ্যালাক্সিরা যাদের কেন্দ্রে কেন্দ্রে সুপার্ম্যাসিভ সব ব্ল্যাক হোল,চারিপাশে বিশাল অ্যাক্রিশন ডিস্ক যা থেক প্রচন্ড শক্তি বিকিরিত হয়,আমরা এখন যাকে কোয়াসি স্টেলার অবজেক্ট বলে দেখতে পাই ঐ সুদূর অতীতের আলো পেয়ে, ক্রমে ক্রমে এদের সক্রিয়তাও কমে এলো, এদের কেন্দ্রের ব্ল্যাকহোল ততদিনে বস্তুটস্তু গ্রাস করে অ্যাক্রিশন ডিস্ক খালি করে ফেলেছে। কিন্তু তাতে গ্রাভিটির ক্ষতি হয় নি,এরা গ্যালাক্সিকেন্দ্রে রয়ে গেলো আর এদের চারিপাশে রইলো মস্ত বড়ো সর্পিল গ্যালাক্সি যেমন আমাদের মিল্কি ওয়ে।
    আমাদের মিল্কি ওয়ের কেন্দ্রে আছে মিলিয়ন সোলার মাসের এক বিরাট ব্ল্যাক হোল, কিন্তু এ খুব সাংঘাতিক শক্তি বিকিরণ করে না, এর অ্যাক্রিশন ডিস্কে যা যা বস্তু ছিলো, সবই গ্রাস করে নিয়েছে এ। এখন ও ব্ল্যাক হোল দীর্ঘ উপবাস করছে।
  • tan | 131.95.121.127 | ১০ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৪৫563246
  • এবারে একটু পার্টিকল ফিজিক্স নিয়ে দুচার কথা লিখি। কারণ মহাবিশ্ব হলো গিয়ে অতি বিরাট,কিন্তু তা তৈরী কি দিয়ে? এইসব অতি সূক্ষ্ম বস্তুকণা আর বলবাহী কণা দিয়েই তো? বৃহতের মহতের অস্তিত্বও আসলে অতি ক্ষুদ্রের উপরে নির্ভর। মহতোমহীয়ান আর অনোরোণীয়ান আসলে মিলেই আছে কোথাও,নেহাৎ আমরা এখনো অঙ্কের ট্রিকটা ধরতে পারিনি,সে আমাদের সীমাবদ্ধতা।কিন্তু মহাবিশ্ব আছে তার মতন, সে কেন বিরোধ দেখতে পাবে? তাই একটু এদিকটাও ঝালাই করা যাক, আসুন।

    গত বেশ ক দশক ধরে বহু গুরুত্বপুর্ন পরীক্ষায় প্রমান হয়েছে সাবনিউক্লিয়ার জগতের অস্তিত্ব। মানে নিউক্লিয়ার পার্টিকলেরা আসলে কপোজিট পার্টিকল, একক কণা নয়, প্রোটন নিউট্রন এদের বিভাজিত করা সম্ভব।
    কিকরে জানা গেলো? ইলেকট্রন বীমকে প্রোটনের দিকে ছুটিয়ে দিয়ে ধাক্কা খাইয়ে দেখা গেলো ইলেকট্রনেরা বেশীরভাগ এট্টুও বিচ্যুত না হয়ে প্রোটনের ভিতর দিয়ে চলে গেছে। তখন বলা হলো নাহে প্রোটন অমন নীরেট না, অনেক ফাঁকফোকড় আছে হে। তিনরকম কোয়ার্ক নিয়ে এদের দেহ তৈরী, দুটো আপ কোয়ার্ক আর একটা ডাউন কোয়ার্ক। আর নিউট্রন তৈরী হয়েছে দুটো ডাউন একটা আপ দিয়ে।
    কোয়ার্ক নামটা দেন বিজ্ঞানী মারে জেল মান, ফিনেগানস ওয়েক বই থেকে, সেখানে একটা কবিতায় নাকি ছিলো একটা এইরকম লাইন, "থ্রী কোয়ার্কস ফর মাস্টার মার্ক"!!!
    যাকগে, এই স্পেকুলেশান যেহেতু যুক্তিনির্ভর অনুমান ছিলো, আর এর সঙ্গে অঙ্কের সাপোর্ট ছিলো, তাই খেটে গেলো। এখন জানা আছে মোট ছখানা কোয়ার্ক আছে আর ছখানা অ্যান্টি কোয়ার্ক। এদের দিয়েই সব ব্যারিয়ন তৈরী, ব্যারিয়ন হলো গিয়ে ভারী আর মাঝারি ভারী মৌলকনারা সব। হাল্কারা হলো লেপ্টন,এরা একক কণা, অনেক ধাক্কা টাক্কা মেরেও এদের মধ্যে কোনোরকম ভাঙাচোরা লক্ষ্য করা যায় নি। ইলেকট্রন হলো লেপ্টন। তিনরকম ইলেকট্রন আছে, সাধারণ,মিউয়ন আর টাউয়ন। এদের প্রত্যেকের সঙ্গী নিউট্রিনো আছে, নিউট্রিনোরাও লেপ্টন। বলা হয় ইলেকট্রন- নিউট্রিনোম, মিউ-নিউট্রিনো আর টাউ-নিউট্রিনো। পৃথক সিম্বল আছে আলাদা করে বোঝানোর জন্য। এই কোয়ার্ক আর লেপ্টন দিয়েই সমস্ত বস্তু তৈরী।
    এখন এই যে কণাদের জগৎ, এটি ভারী আশ্চর্য, এদের মধ্যে নানারকম ইন্টার অ্যাকশন চলে, যেমন ইলেক্ট্রনে ইলেক্ট্রনে, ইলেকট্রনে প্রোটনে, কোয়ার্কে কোয়ার্কে, ফোটনে ফোটনে। ফেইনম্যান ডায়াগ্রাম বলে একরকম সোজা লাইন আর ওয়েভি লাইন দিয়ে আঁকা সুন্দর ডায়াগ্রামে এই ইন্টার অয়াকশন খুব সুন্দর বোঝানো যায়। বিখ্যাত পদার্থবিদ রিচার্ড ফেইনম্যান এই পদ্ধতিতে বোঝানো প্রথম ই®¾ট্রাডিউস করেন বলে ওনার নামে এই ডায়াগ্রামের নাম।
    বুঝতে হবে শুধু এই বস্তুনির্মানকারী কণারা নয়, আরো একরকম কণা আছে, যারা এদের থেকে খুব আলাদা। কেন আলাদা? কারণ তারা বলবাহী কণা, তারা বস্তু তৈরী করেনা, বস্তুকণার মধ্যে সমস্ত রকম ইন্টার-অ্যাকশন তারা বয়ে বয়ে নিয়ে যায়। যেকোনো ইন্টার-অ্যাকশনের জন্য দায়ী হলো বল বা ফোর্স, আর ফোর্স আসবে কোত্থেকে? না, ফিল্ড থেকে। যেমন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড যে ফোর্স প্রয়োগ করে তা বহন করে ফোটন, এই ফোটন এক্সচেঞ্জের দ্বারাই এক ইলেকট্রন অন্যকে বিকর্ষণ করে। এই জন্যে বলা হয় এরা বলবাহী কণা। এই ফোটন হলো ভার্চুয়াল যা কিনা এক্সচেঞ্জে আছে, কিন্তু তাছাড়া বাস্তব ফোটনও আছে, যাকে আমারা ই এম ওয়েভ বলে সনাক্ত করি। কিন্তু এই এক্সচেঞ্জের ভার্চুয়াল ফোটন তাহলে ভার্চুয়াল কেন? কারণ এরা সনাক্ত হয় না, এরা লুকিয়ে আছে গণিতের গোলকধাঁধায়, তৎসত্বেও কিন্তু আমাদের ব্যখ্যায় এরা খুব কাজে লাগছে।
    এখন এই ভার্চুয়াল ফোটনের ভার্চু তো ইলেকট্রনেদের মধ্যে ইন্টার-অ্যাকশন বুঝতে লাগলো, কিন্তু প্রোটনে প্রোটনে বা নিউট্রনে নিউট্রনে যখন এইরকম ইন্টার-অ্যাকশন চলে,তখন? বলা হলো তখন গ্লুঅন বলে একরকম ভার্চুয়াল পার্টিকল এদের মধ্যে এক্সচেন্‌জড হয়, এই গ্লুঅন হলো স্ট্রঙ ফোর্সের বাহক। কারন নিউট্রন প্রোটনেরা স্ট্রং ফোর্সের দ্বারা প্রভাবিত,কিন্তু ইলেকট্রন বা অন্য লেপ্টনেরা এই সাংঘাতিক ফোর্স মোটে বুঝতেই পারে না!!!
  • vikram | 134.226.1.136 | ১০ আগস্ট ২০০৬ ২০:০১563247
  • জিও পাগলা। চালিয়ে জাও।

    বিক্রম
  • tan | 131.95.121.127 | ১১ আগস্ট ২০০৬ ২১:৩৪563248
  • নানা পরীক্ষানীরিক্ষায় শতখানেক ব্যারিয়ন আর শতখানেক মেসন আবিষ্কার হয়ে বসে সবাইকে এমন ঘাবড়ে দিলো সে আর বলার না। কিন্তু তা বলার আগে বলতে হবে এই ব্যারিয়ন আর মেসন কি? খায় না মাথায় দেয় নাকি পেতে শোয়?
    ব্যারিয়ন হলো গিয়ে খুব স্ট্রংলি ইন্টার‌্যাক্ট করে এমন ফার্মিয়ন স্টেট, অর্থাৎ কিনা এরা ফার্মির দেওয়া সংখ্যায়ন মেনে চলে। এদের হাফ ইন্টিগ্রাল স্পিন যেমন ১/২ বা ৩/২ বা ৫/২ এমন থাকে। অর্থাৎ এরা পাউলির এক্সক্লুশন প্রিন্সিপল মানে। তাই এই দিয়ে বস্তু তৈরী হয়, এরা এক এক স্তরে একটি করেই থাকতে পারে, সব মিশেকুশে জুবড়েজাবড়ে গিয়ে সাড়ে বত্রিশভাজা হয় না বোসনদের মতন।
    মেসন রা হলো গিয়ে বোসন স্টেট, এরা ইন্টিগ্রাল স্পিন স্টেটের অধিকারী বলে তেঁতুল পাতায় নজন(আরো অনেক বেশীও) বসতে পারে, একই কোয়ান্টাম স্টেটে বহু সংখ্যক থাকতে পারে।
    এই ব্যারিয়ন আর মেসনদের একসঙ্গে বলে হ্যাড্রন কারণ এরা স্ট্রং ইন্টার‌্যাকশন বুঝতে পারে বলে।
    লেপ্টনরা স্ট্রং ইন্টার‌্যাকশন বুঝতে পারেনা, এরা শুধু উইক আর এলেকট্রোম্যাগনেটিক ইন্টার‌্যাকশন বুঝতে পারে।এদের এমন শতখানেক করে পাওয়া যায় নি, তিনটি ধরনের মোটে মিলেছে ইলেক্ট্রন মিউয়ন আর টাউ। এদের সঙ্গে অবশ্যই এদের ব্যাটম্যানের রবিন এর মতন নিউট্রিনো সঙ্গীরা, ই নিউট্রিনো মিউ নিউট্রিনো আর টাউ নিউট্রিনো,এরা এত হাল্কা আর এত কম বলে বিনা দ্বিধায় এদের এলিমেন্টারি বলে তালিকায় তুলে দেওয়া হয়েছে অনেক আগেই।
    কোয়ার্ক হলো গিয়ে এইসব ব্যারিয়ন মেসনদের ইউনিট।দুখানা করে কোয়ার্ক(একটা কোয়ার্ক আর একটা অয়ান্টি কোয়ার্ক )জুড়ে তৈরী হয় মেসন,এদের স্পিন হয় ইন্টিগ্রাল স্পিন। এরা এই দুই কোয়ার্কের বাউন্ড স্টেট।
    ব্যারিয়ন হলো গিয়ে তিনটে করে কোয়ার্কের বাউন্ড স্টেট, এই যেমন আমাদের প্রোটন হলেন দুখানা আপ কোয়ার্ক আর একখানা ডাউনদ কোয়ার্কের বাউন্ড স্টেট মানে এই তিন আপ ডাউন মিলে তৈরী করেছে একটা প্রোটন।
    কোয়ার্ক পাওয়া গেছে মোট ছয়টি আর অবিশ্যি করে তাদের ছয়টি অ্যান্টি কোয়ার্ক ও। এদের নাম দিয়েছে আপ(u),ডাউন(d), স্ট্রেঞ্জ(s),চার্ম(c), টপ(t), আর বটম(b)।কি আশ্চর্য সব নাম!বৈজ্ঞানিকেরা আবিষ্কার করে বোধয় চার্‌ম্‌ড হয়ে গিয়ে এমন সব নাম দিয়েছিলো।আর ছয়টা অয়ান্টি কোয়ার্ক একই নাম শুধু সামনে অয়ান্টি জুড়ে দেয় আর চিহ্ন লেখার সময় মাথায় একটা হরাইজন্টাল বার দেয়, বলে ইউবার, ডিবার এইরকম। এই আপ ডাউন ইত্যাদিরা কেউ একা থাকতে পারে না, হয় তিনজনে থাকে নয় দুইজনে, দুইজনে হলে আবার একজন কোয়ার্ক একজন অয়ান্টি কোয়ার্ক হতে হয়। কেন পারে না? অনেকদিন লোকে বলতে পারেনি কেন পারেনা একা থাকতে,পরে কালার চার্জ বলে একটা আইডিয়া একজন দ্যান,তা থেকে ব্যখ্যা হয় এই ব্যাপারের।
    এই কালার আমাদের চেনা রঙ নয়, এরা অন্য জিনিস,এরা হলো গিয়ে কোয়ার্কদের প্রপার্টি, কালার চার্জ আছে তিনরকম-লাল(R), সবুজ(G) আর নীল(B)।কিন্তু আমাদের চেনা লাল সবুজ নীলের সঙ্গে এদের কোনো সম্পর্ক নেই, কোয়ার্কের কোনো রংঅ দেখা যায় না, যাবার কথাও নয়, কোয়ার্ককেই তো দেখা যায় না, আলোর ওয়েভলেংথের চেয়ে বহু বহু ছোটো তো কোয়ার্ক! তো এই তিন রঙ মিশে থেকে রঙহীন হয়ে থাকতে হয় এরকম একটা রুল আছে, তাই ব্যারিয়ন হয় তিন তিনটে করে কোয়ার্ক দিয়ে এমনভাবে যাতে নেট কালার কিছু না থাকে। আর মেসনেরা দুখানা করে কোয়ার্ক-অ্যান্টি কোয়ার্কে, যেমন ধরা যাক রেড আর অয়ান্টি রেড কালারে মিলে হবে কিছু না কালার। এই আইডিয়াটি আমাদের সুন্দর করে বলে দিলো কিভাবে কিভাবে বাউন্ড স্টেট গুলো তৈরী হবে, যারতার সঙ্গে যারতার ইনমেট দেওয়া চলবে না, এমন হতে হবে যাতে নেট কালার কিছু না থাকে।
    আরো বহুৎ সব স্ট্রেঞ্জ ব্যাপার আছে এদের নিয়ে,একে একে হবে।
  • praantik | 213.68.11.198 | ১৫ আগস্ট ২০০৬ ১৬:০৪563250
  • এট্টু বাজে কথা। ফিজিক্স টা ট্যানের কাছে পড়লে আরও কিছু নম্বর বেশি পেতে পারতাম। আগে দেখা হয় নি :-(
  • dd | 202.122.18.241 | ১৫ আগস্ট ২০০৬ ১৮:০৭563251
  • আচ্ছা এটা কি সত্যি যে ফিসিসিস্টেরা নিজেদের মধ্যে যখন কথা কয় তখন মাথামোটা বলে গালি না দিয়ে হ্যাড্রন হেডেড বলে?

    অথবা তাচ্ছিল্য ভরে বলে - ও তো সেদিনের এক লেপ্টন, এ সব গভীর মর্ম ও কি বুঝবে।
  • tan | 131.95.121.127 | ১৫ আগস্ট ২০০৬ ১৮:২৩563252
  • শুধু তাই না,বাজারে লাউ কিনতে গিয়ে নাকি বলে,"অ্যাই যে শোনো,চিংড়ির সঙ্গে ভালো কোভ্যালেন্ট বন্ড তৈরী করতে পারে,এমন লাউ দাও তো!"
    :-)))
  • tan | 131.95.121.127 | ১৫ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৪৩563253
  • আরো আছে, বলে, অয়াই যে বলি পেয়োছোটা কি? আমাকে কি মিউ মিউ করা মিউঅন পেলে নাকি যে যা খুশী তাই কয়ে যাচ্ছ? দোবো এমন এক মেসোনিক ঝাপড়,বুঝবে তখন মজাটা!
  • tan | 131.95.121.127 | ১৫ আগস্ট ২০০৬ ১৯:৪৮563254
  • তারাদের ক্যাটেগোরি ভাগের নামগুলো হলোO B A F G K M,বেশী গরম নীল থেকে কম গরম লালের দিকে।
    এই নামের সিকোয়েন্সটা সত্যি সত্যি এনারা এইরকম করে মনে রাখেন,""ও বি এ ফাইন গার্ল অ্যান্ড কিস মী।"
    এইটা সত্যি,তারাদি কয়েছিলেন,পরে ভেরিফাই ও করেছিলাম।

  • vikram | 134.226.1.136 | ১৫ আগস্ট ২০০৬ ২০:৪৭563255
  • আমি সত্যি সত্যি একটা মেয়েকে চিনি যার পাঁচটা বেড়ালের নাম ছিলো লাইম্যান, বামার, পাসচেন, ব্র্যাকেট আর প্‌ফান্ড।

    বিক্রম
  • tan | 131.95.121.127 | ১৬ আগস্ট ২০০৬ ০৩:১৩563256
  • কিন্তু এই যে এতো কণাবাদী তত্বকথা এর প্রুফ কিরকম? এক্সপেরিমেন্টগুলো কিরকম করে করে? সোজা কথা তো নয় বাপু,নিউক্লিয়ার পার্টিকল চিরে ভেতর দেখা মানে ভিতরের এলিমেন্টারি কণা কোয়ার্ক বার করে দেখা!
    ঐ যে যে ল্যাবটাতে গিয়ে বোজো ম্যাকবেথ হয়ে গেছিলো,ওখানে এই নিয়ে কাজ হয়, মস্ত বড়ো অ্যাটম স্ম্যাশার আছে, সংক্ষেপে রিক(RHIC) বলে ডাকে তাকে। পুরোনাম ভারী হেভি, অপেক্ষবাদী ভারী আয়ন সংঘর্ষক। হী হী হী, রিলেটিভিস্টিক হেভি আয়ন কোলাইডার। রিকে করে কি, দুইখানা গোল্ড বীম(আগে এটা প্রসেস করে' আয়নিত করে' নিয়ে ভ্যাকুয়ামের মধ্য দিয়ে তবে রিলিজ করে, এমনি সোনার তার বানিয়ে করে না) প্রচন্ড বেগে (আলোর বেগের ৯৯.৯৯% বেগে) উলটামুখে ছুটিয়ে দিয়ে মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটায়, ধাক্কা খেয়ে ফেটেফুটে গলে গিয়ে তাপমাত্রা পৌঁছায় প্রায় ট্রিলিয়ন ডিগ্রীতে। ঐ তাপ এক ক্ষুদ্র মাইক্রোস্কোপিক ফায়ার বলের মধ্যেই অবশ্য, নাহলে লোকজন উড়ে যাবে। তবে রিকের চেয়েও বড়ো আরো আরো বেশী শক্তিশালী জিনিসটা জিনিভাতে তৈরী হচ্ছে, সার্নে। ওখানে টেন ট্রিলিয়ন ডিগ্রীতে তুলবে তাপমাত্রা, এক্কেবারে বিগ ব্যাং এর পরের কয়েক মাইক্রোসেকেন্ডে যত তাপমাত্রা ছিলো, সেইরকমে চলে যাবে।
    উফ্‌ফ্‌ফ, কি গরম কি গরম! সাধে ঘুম হারিয়ে ফেলেছিলো?
    যাকগে, এইবারে আবার সেই স্ম্যাশারে আসি, এখানে অনেক টিকরমবাজী করে মানে সুপারকন্ডাকটিং চুম্বকের দ্বারা বহুত কসরত করে বীম গুলো ঘোরায় উপবৃত্তপথে, সে কিলোমিটার সাইজের ব্যাসের উপবৃত্ত, তো ঘুরে ঘুরে ঘুরে ঘুরে ঘুরে চার জায়গায় কাটাকুটি করে আর অমন সাংঘাতিক তাপাতাপি ব্যাপার ঘটে সেই চার জায়্‌গায়। ঠিক করে ডিটেকটর বসানো আছে, তার মধ্যে দিয়ে এই তাপের থেকে বেরিয়ে আসা কণারা ---তখন তারা কোয়ার্ক আর গ্লুয়ন কেবল, এই সাহেবেরা বলেন কোয়ার্ক-গ্লুয়ন প্লাজমা, এরা ডিটেকতারে ধরা পড়ে, মাত্র মাইক্রোসেকেন্ডের জন্য, কিন্তু ধুরন্ধর এই লোকেরা ততক্ষণে তাদের পুরো গমনপথটির ফটো খিচে নিয়েছে! এই দেখেই পরোক্ষভাবে হিসেব কিতেব করে বলা হয় এইসব মৌলকণারা কি আর কিভাবে বিহেভ করে। এই হলো গিয়ে গপ্পো। এখন এই রিকের ট্রিলিয়ন ডিগ্রীতে এই কোয়ার্ক গ্লুয়নের প্লাজমা পারফেক্ট লিকুইডের মতন ব্যবহার করছে, এনারা আশা করছেন ফুরফুরে গ্যাসের মতন বিহেভ করবে জিনিভার ঐ আরো উচ্চশক্তির কোলাইডারে, কিন্তু নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না। আসলে লিনিয়ার পোটেনশিয়াল বলে একটা ব্যাপার আছে...,পরে নাহয় হবে ও নিয়ে।
  • tan | 131.95.121.127 | ১৬ আগস্ট ২০০৬ ২০:২৮563258
  • ভালো, খুব সুন্দর,পড়লাম দাবীটা, বেশ অদ্ভুত। অবশ্য নতুন কথা ছিরকালই অদ্ভুত হয়।

  • boo | 129.7.154.53 | ১৬ আগস্ট ২০০৬ ২২:১২563259
  • RHIC নিয়ে উৎসাহ থাকলে এই newsroom টা চেক করতে পার/পারেন।
    http://www.bnl.gov/bnlweb/pubaf/pr/PR_related.asp?facility=RHIC

    আস্তে আস্তে ভাল experimental science এর balance টা ইউরোপের দিকে চলে যাচ্ছে। NSLS (BNL),ANL কে ছাপিয়ে গড়ে উঠেছে ESRF। আমার একবার ESRF এ যাবার খুব ইচ্ছা। আলপ্সের নীচে অদ্ভুত সুন্দর জায়গা শুনেছি।
    একই ভাবে CERN তৈরী হচ্ছে। এবার সবাই কাজ করতে ইউরোপে ছুটবে।
  • tan | 131.95.121.127 | ১৬ আগস্ট ২০০৬ ২২:৪১563261
  • এদিকে আমাদের সৌরজগৎ আরো তিনটি নতুন গ্রহ লাভ করতে চলেছে। নবগ্রহ থেকে দ্বাদশ গ্রহ। খুব উত্তপ্ত তর্কাতর্কি চলছে।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন