এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  গান

  • বাংলা গান ও সুমন

    ন্যাড়া
    গান | ২৫ আগস্ট ২০১২ | ৮৪৪৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.206.7 | ১৪ অক্টোবর ২০১২ ২১:৫১568995
  • Robeson was a Gulliver among the Lilliputians। His life would always be a challenge and a reproach to white and Black America. When Paul Robeson died, it marked the passing of a magnificent giant whose presence among us conferred nobility upon us all. সম্মান করার অধিকার সকলেরই আছে। এবং এরা গানটা গেয়েছেও খুব সুন্দর।
  • pi | 127.194.0.98 | ০৪ ডিসেম্বর ২০১২ ১৩:৫১568996
  • সুমন লিখেছেন, 'বাংলাদেশের কবি আল মাহমুদ তার সোনালী কাবিনে লিখেছিলেনঃ "তোমার চেয়েও বড়, হে শ্যামাঙ্গী, শস্যের বিপদ"। তার শরনার্থী হয়ে এই অধম বলছে, আমার চেয়েও বড়, হে বন্ধুরা, শস্যের বিপদ ।। - সঙ্গীতের বিপদ। বাঙালী জাতি হয়ত দুনিয়ার একমাত্র জাতি যার সঙ্গীতবোধ ও সঙ্গীত পরিক্রমা সারা দুনিয়া থেকে সঙ্গীতের বিচিত্র উপাদান সংগ্রহ করে, তার আত্বীকরণ ঘটিয়ে নিজেদের আধুনিক গান সৃষ্টি করতে পেরেছিল। সাহেবগুলো তা পারেনি। আমরা কিন্তু আমাদের বিপুল ক্ষমতা, সঙ্গীতে উৎকর্ষ ও আত্ম মর্যাদা ভুলে ঊআ-র "ক্যানড মিউজিক" এর অনুকরন করে চলেছি। আমাদের মধ্যে কেউ পিন্ক ফ্লয়েডের শরণাথী নন। হতে গেলে দীর্ঘকাল সঙ্গীত শিখতে হয়, উদ্ভাবন ক্ষমতা থাকতে হয়। আমরা আর দেশের সঙ্গীত শিখি না। শিক্ষা জিনিষটাই উঠে গেছে। নামমাত্র শিখেই আমরা নেমে পড়েছি বাজারে। সুর করা, গান লেখা প্রথমত আলাদা এক ও একাধিক প্রতিভার দাবিদার। তার উপর এগুলি বিশেষ দক্ষতা যা সবার থাকে না। এই ব্যাপারটাই আমরা ভুলে গিয়েছি। এরই মধ্যে মিডিয়া এসে পড়েছে, তারাই ঠিক করে দিচ্ছে সব। ভেবে দেখো নজরুল, হিমাংশু দত্ত, পংকজ মল্লিক, আচার্য জ্ঞানপ্রকাশ, সুধীরলাল, অনুপম ঘটক, রবীন চ্যাটার্জি, নচিকেতা ঘোষ, সলিল চৌধুরী, হেমন্ত, সতীনাথ, শ্যামল, দিলীপ সরকার, খান আতাউর রহমান, আনোয়ার পারভেজ, সত্য সাহা আজও যিনি বাংলাদেশে কাজ করে যাচ্ছেন সেই অসামান্য সুরকার আলাউদ্দিন আলী, আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল, লাকি আকন্দ - আমি সুরকারদের করুর করুর নাম করলাম। তেমনি গীতিকারদের মধ্যে প্রণব রায়, নির্মল ভট্টাচার্য, পবিত্র মিত্র, মোহিনী চৌধুরী, গৌরিপ্রসন্ন, মুকুল দত্ত, পুলক বন্দোপাধ্যায়, জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যায় (গীতিকার + সুরকার) - এরা কেউই মিডিয়ার সৃষ্টি নন। এঁরা নিজেদের গুণে বড়। মানুষ তাদের স্বীকৃতি দিয়েছে। আমিও মিডিয়ার সৃষ্টি নই। কিন্তু তার পরেই মিডিয়া ময়দানে নামলঃ সুমন এবং ।।। হয়ে গেল। আমার চেয়েও বড়, হে বন্ধুরা, শস্যের বিপদ। '
  • rivu | 78.232.113.69 | ০৫ ডিসেম্বর ২০১২ ০১:৩০568997
  • পাই,
    আমার মনে হয়না সুমন এটা ঠিক বলেছেন। মিডিয়া সিনেমা হিট করাতে পারে, কারণ সিনেমার মূল টাকা রোজগার হয় রিলিজের ঠিক পরে পরে। সেক্ষেত্রে মিডিয়াতে প্রবল আলোচনা হলে সিনেমা হিট হওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু গান তো অনেক লং টার্ম ব্যাপার। মানুষের পছন্দ না হলে তাকে গান গেলানোর ক্ষমতা মিডিয়ার নাই।
  • pi | 127.194.8.209 | ০৫ ডিসেম্বর ২০১২ ০৮:২০568998
  • লং টার্মের কথা বলেছেন কি ? মোটামুটি শর্ট টার্মে তো হতেই পারে। পৌনঃপুনিক ও দামামা বাজানো প্রচার শর্ট টার্মে গেলাতে পারে আর গেলায়ও বলেই আমার মনে হয়। যাই হোক, ওনার নিজের সৃষ্টিতে মিডিয়ার কোনো ভূমিকাই নেই বা ওঁর পরে যাঁরা এসেছেন, তাঁরা কেবলি মিডিয়ার সৃষ্টি, এব্যাপারে ওঁর সাথে একমত নই। যাঁদের মহান গীতিকার বলেছেন, তাঁদের সবার সম্বন্ধেও নই। আর ওঁর লিস্টিতে কিছু কিছু নামের অনুপস্থিতি নিয়েও দ্বিমত পোষণ করি।
  • কৃশানু | 125.253.167.194 | ০১ জানুয়ারি ২০১৩ ১৮:০৬568999
  • বয়েস হল আমার
    ****************

    ‘আমি যাকে ভালবাসি,
    তার গল্প শোনাবো,
    ঘুম ঘুম রুপকথার মতো’
    ---------------------------

    প্রথমেই আমি মার্জনা চেয়ে নিতে চাই যে সুমনকে নিয়ে কোনও নিরপেক্ষ লেখা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। আধো আধো নিদ্রিত মফস্বলের ক্লাস থ্রির ভিতু, লাজুক, বন্ধুদের সাথে মিশতে না পারা ছেলেটি তার অতিবাম প্রাইভেট টিউটর দিদির বাড়িতে শোনা ‘তোমাকে চাই’ এর মধ্যে ঠিক কি পেয়েছিলো? সে ছিল না কলকাতার উত্তাল সময়ের সাক্ষী। সে বোধ একবার চিড়িয়াখানা আর পাতালরেল দেখতে যাওয়া ছাড়া তখনও কলকাতা দেখেনি একবারও। বাংলা সমসাময়িক গানের দীনতা মত বয়েসও হয়নি তার। তবে কী এই রহস্য? উত্তর আসবেনা।

    ‘সে নাছোড় ভগবান’
    -----------------------

    সকালবেলায় অসহ্য পায়ের ব্যাথা নিয়ে ঘুম থেকে উঠলাম বেশ দেরিতে। মনে পড়ল আজ কলামন্দির যেতে হবে। প্রচণ্ড আতঙ্কের মধ্যে ওষুধ কিনে এনে ক্ষতস্থান শুশ্রূষা করতে শুরু করলাম। আজ যে যেতেই হবে।
    সোয়া ছটা থেকে অনুষ্ঠান শুরু। চারটে নাগাদ বাড়ি থেকে বেরিয়ে একটিও ট্যাক্সিকে রাজি করাতে না পেরে উল্টোডাঙ্গায় পনেরো মিনিট টিকিটের লাইন ও প্রায় পঁয়তাল্লিশ মিনিট গুঁতোগুঁতির মধ্যে কাটিয়ে শেয়ালদা পৌঁছলাম ছটায়। যে সহৃদয় ব্যাক্তির কাছে আমার টিকিট ছিল তিনি জানালেন সবাই অডিটোরিয়ামে ঢুকতে শুরু করেছেন। এক অত্যন্ত ভদ্র ট্যাক্সিচালক খোঁড়াচ্ছি দেখে আমাকে তুলে নিলেন ও ভরসা দিলেন পনেরো মিনিটের মধ্যেই পৌঁছিয়ে দেওয়ার। মল্লিকবাজারের জ্যামে ফেঁসে বাধ্য হয়ে নেমে পড়লাম ট্যাক্সি থেকে, পেইন ব্যারিয়ার টপকে শুরু করলাম দৌড়োতে। অডিটোরিয়ামে ঢুকলাম ঠিক ছটা কুড়ি। আমি জানি আমার জন্য, খালি আমারই জন্য, সময়নিষ্ঠতার জন্য খ্যাত ‘কবীর সুমন একক’ শুরু হল দশ মিনিট দেরিতে।

    আমার বলতে কোনও কুণ্ঠা নেই, এখনও তিনি মঞ্চে এসে দাঁড়ালে আমি স্থাণুবৎ হয়ে পড়ি। কোনও এক অসীম সম্মোহনবল আমাকে আমার বোধবুদ্ধির স্বাভাবিক কক্ষপথ থেকে ছিটকে দেয়। উঠে দাঁড়ালাম।

    ‘তোমাকে অভিবাদন’
    -----------------------

    বর্ষবরণের কোরাস গানটির পরেই তিনি গাইলেন ‘তোমাকে আভিবাদন প্রিয়তমা’, কিবোর্ড সহযোগে। নচিকেতা চক্রবর্তীর অসুস্থতার খবরে উদ্বিগ্ন সুমন এর পর ধরলেন ‘যখন সময় থমকে দাঁড়ায়’। অতঃপর তবলার সঙ্গত নিয়ে ‘সূর্যোদয়ের রাগে’ এবং ‘জাগে জাগে রাত’। কিন্তু সুমন মুখোপাধ্যায়ের নাটকীয় মঞ্চে বোধ হয় আজ হতাশ হবার সংযোগ ছিলই। মঞ্চে প্রবেশ করলেন এক নৃত্যশিল্পী। আমার অশিক্ষিত চোখেও সে নাচ ছিল যথেষ্ট অসুন্দর। এরপর শুনলাম ‘রুখব তোমার সজল দৃষ্টি’ এবং সেই সুত্রেই ‘ঝির ঝির ঝির ঝির ঝিরি বরষায়’। মঞ্চে এলেন ভুলে যাওয়া শিল্পী দীপঙ্কর চট্টোপাধ্যায়। দুজনে মিলে পরিবেশনও করলেন একটি গান। নানা পুরনো গান আর টুকটাক কথার পথ বেয়ে আমরা শুনে নিলাম প্রতিমা মুখোপাধ্যায়, নচিকেতা ঘোষ ও অনুপম ঘটকের সুর করা বেশ কিছু গান।

    ‘আমার আর কোথাও যাওয়ার নেই’
    ---------------------------------------

    বিরতির পর পরিবেশিত হল রবিশঙ্করের ওপর এক টুকরো ট্রিবিউট। প্রোজেক্টরের সাহায্যে রবিশঙ্করের কিছু স্টিল, সেই সাথে মন ভাল করা সুর। কিন্তু তাল কাটল তাতেও, সেই নাচ। এরপর শোনা গেল বেশ কিছু প্রিয় গান। ‘জানলার কাঁচে বাতাস ধাক্কা দিচ্ছে’, ‘বন্ধুরা ছাড়া যেন কেউ এগান না শোনে’, ‘ যদিও আকাশ ধোঁয়াশায় ম্রিয়মাণ’। সব বোধ হয় ঠিক ছিল। ছিল কি? কে জানে। কিন্তু যখন ‘সারারাত জ্বলেছে নিবিড়’ উচ্চারণের সাথে সাথেই মঞ্চে পুনরায় প্রবেশ করলেন সেই নৃত্যশিল্পী, তখন হতাশ হওয়ার ইচ্ছেও ত্যাগ করেছি। ‘কুড়োতাম সে আগুন নীল’ বলতেই তিনি সুমনের গায়ে জড়িয়ে দিলেন একটি নীল চাদর। মুহূর্তে তা খসেও পড়ে গেল। যে ‘কবীর সুমন একক’ আমরা শুধু শুনলে নয়, দেখতেও যেতাম, তার বাকি অংশ চোখ বুজে কাটাতে হল বাধ্য হয়ে। শিহরিত হতে হতে গলা মেলালাম শেষ পরিবেশন ‘তোমাকে চাই’ এর সাথে। কিন্তু এই গানেও! এই গানেও! একই সাথে অপরিসীম ভালোলাগা ও অসীম বিতৃষ্ণা এইভাবে যে অনুভব করা যায়, এমন অভিজ্ঞতা এই প্রথম।
    এরপরও কলামন্দিরে ‘কবীর সুমন একক’ অনুষ্ঠিত হলে আমি আসব। তিনি রঙ হারিয়েছেন। মুখ ফিরিয়েছেন। কিন্তু আমারও যে আর কোথাও যাওয়ার নেই।

    বয়েস হল আমার, ভালো থাকুন সুমন।
  • kumu | 132.160.159.184 | ০১ জানুয়ারি ২০১৩ ১৮:১৬569000
  • কৃশানু,ছুঁতে পারলাম।
  • dd | 132.167.21.250 | ০১ জানুয়ারি ২০১৩ ২১:২৯569002
  • " beseech those (all Bengalis) who for some reason unknown to me always mention “Bob Dylan” and “Leonard Cohen” when they talk of me to listen to the rendering of this song by a 63 year old man and think it possible that they may be quite mistaken. It takes a million times more than a Dylan and a Cohen to make even a small Indian musician like me."।

    সুমনের লাস লাইনটা তিন বার করে পড়লাম। এরকম illusion de grandeur পড়ে একেবারে বমকে গেলাম , হাঁ হতেও ভুলে গেলাম। না কি আমারই বুঝতে অসুবিধে হচ্ছে?
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ০১:১৮569003
  • হ্যা, তাইই বলেছেন। আমার আর কিচ্ছু বলার নেই :-)
  • কল্লোল | 125.241.69.182 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ০৮:৫৮569005
  • এই বাড়াবাড়িটাই সুমন।
    ব্লোইং ইন দ্যা উইন্ড বা ট্যাম্বুরিন ম্যান-এর স্বীকৃতি না না দিয়ে কতটা পথ পেরোলে বা গানওয়ালা হয়ে যেতে কোন অসুবিধা নেই।
    ডিলান বা কোহেনের চেয়ে "লক্ষগুণে বেশী" সুমন গানওয়ালার এটাই ট্র্যাজেডি।
    আর একজন তো ধরে ধরে কোহেন নামিয়ে করে খেলেন।
    যাগ্গে, এসব কেনই বা লিখি। কিন্তু থাক। প্রতিবাদ করলাম।
  • lcm | 34.4.162.218 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ০৯:৪৩569006
  • এক মিলিয়ন, মানে দশ কোটি বছর লেগেছে একটা কবীর সুমন তৈরী করতে। এতদিন আগেকার কথা সুমন জানল কী করে!
  • কৃশানু | 226.113.128.239 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১২:০৫569007
  • কল্লোল দা, বক্তব্যে সহমত।
    তবে স্বীকৃতি দেন নি, এইটে বোধ হয় ঠিক নয়। বিশেষত ব্লোইং ইন দ্যা উইন্ড এর ক্ষেত্রে। হ্যা, বলা যেতেই পারে, ক্যাসেটে সে কথা লেখা নেই। তবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, ক্যাসেট বেরোবার আগে এবং পরে, এই কথা উনি বলেছেন যে কি ভাবে গানটি লেখা হয়েছে। বিভিন্ন বইতেও সে কথা লিখেছেন।
  • lcm | 34.4.162.218 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১২:২৫569008
  • *কোটি না লাখ
    অবশ্য, কিই বা আসে যায়।
  • কল্লোল | 111.63.176.175 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১২:৩৮569009
  • সেটা চাপে পড়ে। সে সময় কিছু পত্রিকায় বেশ কিছু লেখা বের হয়, কতোটা পথ নিয়ে। সে সময় ব্লোইং ইন দ্য উইন্ড অনেক বেশী পরিচিত, ট্যাম্বুরিণ ম্যানের তুলনায়, তাই গানওয়ালার কথা ওঠে নি।
    সুমনের অসাধাণ অনুবাদ আছে সাইমন-গারফঙ্কেলের সাউন্ড অফ সাইলেন্স গানটির - স্তব্ধতার গান শোনো। সেটা সুমন নিজেও অনুবাদ বলে থাকেন। সেটি সুমনের নাগরিক-সময়ের গান। কিন্তু এ দুটির বেলায় হয়তো খ্যাতি হাত চেপে ধরেছিলো।
  • কৃশানু | 226.113.128.239 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১২:৫১569010
  • হ্যা, যতদুর মনে পড়ছে, স্তব্ধতার গান শোনো বা বিদায় পরিচিতা (ফেয়ারওয়েল এঞ্জেলিনা) -র ক্ষেত্রে ক্যাসেট এর ইনলে কার্ডেই লেখা ছিল, এখন আর ক্যাসেট শোনা হয় না । কিন্তু আমি যতদুর জানি, অনুষ্ঠান গুলোতে ব্লোইং ইন দ্য উইন্ড গাওয়ার আগে সব সময়ই বলে নেওয়া হত কি ভাবে গানটি এসেছে।
    আমি ভুল হতেই পারি কল্লোল দা, আমি সেই সময় শুনতে যেতাম না, বয়েস ও দুরত্ব জনিত কারণে সম্ভব ছিল না। লোকমুখে শুনেছি।
  • arindam | 24.139.193.57 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১২:৫৮569011
  • কৃশানুর
    লেখায় সবচেয়ে ভাল লাগল স্বীকারোক্তি। সরল স্বীকারোক্তি। সহজ নয় মোটেই।
  • Ekak | 69.99.230.125 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১৩:০১569012
  • ওটা বাঙালির চরিত্রে নেই । চন্দ্রিল যে ক্ষনিকের এই স্তব্ধতা সুর্শুদ্ধু ঝেঁপে দিলো । অন স্টেজ বলেও না ।
  • Ekak | 69.99.230.125 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১৩:০২569013
  • অবিশ্যি বাঙালিকে একা বলি ক্যান। আর দি তো স্প্যানিশ মিউসিক ,,,,,,,,,,,,,
  • কৃশানু | 226.113.128.239 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১৩:০৫569014
  • কুমুদি আর অরিন্দমদাকে অনেক ধন্যবাদ।
  • de | 69.185.236.51 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১৩:০৭569016
  • কৃশানুর লেখাটা ভালো লাগলো --
  • PT | 213.110.246.230 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১৩:৪০569017
  • আমি কিন্তু শেষের চার লাইন নিয়ে মাথা ঘামাইনি। আমার এইসব বিষয়ে ব্যূত্পত্তি নেই। শুধু "বন্ধু হে পরবাসী" এক ঝলকে আমার বাল্যকাল ফিরিয়ে দিয়েছিল বলে গানটি শোনার আনন্দ সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছিলাম।
  • arindam | 24.139.193.57 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১৩:৫৯569018
  • সুমনের গান, সুমনের ভাষ্য- বইতে খুব স্পষ্ট করে সুমন তার লিরিক রচনার মুহূর্ত ব্যক্ত করেছেন। অনুপ্রেরণার কথা বলেছেন।
    তোমাকে চাই...গানটিও যে অনুপ্রানিত (টোকা নয় মোটেই)সে কথা জানিয়েছেন।
    (অরুণ কুমার সরকার যতটুকু এগিয়েছিলেন সুমনের তার হাত ছেড়ে আর একটু এগোলেন...একটা জার্নি, হয়ত ভবিষ্যতে অন্য কেউ আর একটু এগোবে)

    সপ্তর্ষি প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত সুমনের বইগুলো পড়তে আমার দারুণ লাগে।

    অনেক মুহূর্তে আর পাঁচজন(সংখ্যা নিয়ে চিন্তি হবেন না, কথার কথা)কবির, কবিতার সঙ্গে সুমনের লেখা(ইচ্ছে করে "লেখা' শব্দ ব্যবহার করলাম, কারণ আমার কাছে ওগুলো কবিতা হিসেবেই শ্রেষ্ঠ, গান হিসেবে নয়-সেটা আমার দোষ)মূল্যবান।

    সবশেষে বলি এই টইটা কতবার পড়েছি তার কোন হিসেব নেই।
    ন্যাড়া থেকে কল্লোল দা হয়ে কৃশানু...সকলকেই কেন মনে ধরছে বুঝিনা(অথ্চ এরা অনেক সময় বিপরতীধর্মী বক্তব্য রেখেছে)।

    কতটা পথ হাঁটলে তবে...
    নিশ্চিন্ত হতে পারব?
  • কৃশানু | 226.113.128.239 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ১৮:৩৫569019
  • 'আলখাল্লা' বাদে বাকি সব কটা বইই পড়তে ভালো লাগে।
  • গান্ধী | 213.110.243.22 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:২৫569020
  • কৃশানুদা

    অদ্ভুত ভালো লাগল পড়ে
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:৩২569021
  • দেদি, গান্ধী, আরো যারা যারা পড়েছেন, সকলকেই অনেক ধন্যবাদ।
  • শ্রী সদা | 127.194.207.0 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ২২:৪৭569022
  • কৃশানুদার লেখাটা পড়ে মন খারাপ হয়ে গেল। কেন এরকম হয় ?
  • r2h | 208.175.62.19 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:২২569023
  • কৃশানু -

    ' তিনি রঙ হারিয়েছেন। মুখ ফিরিয়েছেন। কিন্তু আমারও যে আর কোথাও যাওয়ার নেই।'

    অসাধারন। আর আমার জন্যেও সত্যি।
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:৪৫569024
  • হুতোদা, আজ দুপুরেই ভাটে তোমার কথা হচ্ছিল।
  • কৃশানু | 213.147.88.10 | ০২ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:৫৫569025
  • সদা, সত্যিই। কিন্তু এই ত্রুটি বিচ্যুতি গুলো নিয়েই আমার সুমন। যা একান্ত ভাবেই আমার।
  • lcm | 138.48.104.245 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৩ ০০:১৯569028
  • "... তিনি মঞ্চে এসে দাঁড়ালে আমি স্থাণুবৎ হয়ে পড়ি। কোনও এক অসীম সম্মোহনবল আমাকে আমার বোধবুদ্ধির স্বাভাবিক কক্ষপথ থেকে ছিটকে দেয় ... "
    -- এভাবে ছিটকে যাওয়া... কৃশানুর জন্য চিন্তা হচ্ছে-ঃ)
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন