এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাংলাদেশের শাহাবাগ য়ে রাজাকার যুদ্ধপরাধী দের মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে বিরাট আন্দোলন চলছে।দলে দলে যোগ দিন।

    CHANDAN SARKAR
    অন্যান্য | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ | ১৬৫৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dd | 132.167.47.28 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২২:০৫583879
  • নারান স্যান্নাল একেবারে শেষ দিকে,ঠিক আত্মজীবনী নয় ,ঐ মেমোয়ের্স টাইপের বই লিখলেন। (নাম মনে থাকে না আজকাল কিছুরই)

    তাতে নিজের লেখক জীবনের কথা কইলেন ও একেবারে অপ্রাসংগিক ভাবে সুনীল গাংগুলিকে নিয়ে পরলেন। ওনার কবিতা (যা তার কাছে চুড়ান্তো অশ্লীল মনে হয়েছিলো) লাইন ধরে ধরে তুলে - স্রেফ গালি গালাজ করে গেলেন। বইটার বেশীর ভাগটাই সুনীল গাংগুলির লেখা কেনো খারাপ সেই নিয়ে। যেমতি বুদ্ধদেব গুহ লিখলেন,কি জানি নাম, সেই বইটা।

    আমিও আবাপেই পড়েছিলাম ক্ষুদিরামের উপর লেখা। কার লেখা মনে পরছে না। তবে তথ্য দিয়েই লেখা।যতোটা মনে পরছে তাতে ক্ষুদিরামকে দেখানো হয়েছিলো নেহাৎই একটি কিশোর যে পরে বৃটীশের কাছে ক্ষমা চায়,প্রান ভিক্ষা চায়। তবে এই সব বয়ানও প্রায় সব ক্ষেত্রেই উকিলের লেখা। অনেকটা ধোঁয়াটে আছে।

    অবাক হবার বেশী যায়গা এখন তো নেই। কিন্তু স্বছন্দে বিনয় বাদল দীনেশ ,ক্ষুদিরাম - এঁদের সাথে কাসভকে একাসনে বসালে শিউড়ে উঠি। এখনো।
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.195.46 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২২:৩১583880
  • ! !
  • dukhe | 127.194.238.209 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২২:৫৭583881
  • সুনীল ক্ষুদিরাম নিয়ে কতটা জানতেন আমি জানি না, তবে ক্ষুদিরাম তো দীর্ঘদিন ধরে কনসিস্টেন্টলি এইসব কাজকম্মে ছিলেন। এমনকি ক্ষুদিরামের লেখা একটা ইস্তাহার পড়লে কমুনিসদের লেখা মনে হতে পারে। আর ক্ষমা চাওয়াতে ক্ষুদিরামের মত ছিল না, বাইরে থেকে নেতারাই জোর করেন।
    সুনীল নিজের সতেরো বছর দিয়ে ক্ষুদিরামের সতেরো বছর এস্টিমেট করতে গিয়ে থাকলে অবিশ্যি চাপ।
  • dukhe | 127.194.238.209 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২২:৫৯583882
  • আর ইয়ে, শাস্তি না দিয়ে রাজাকারদের সংশোধন করলে হত না?
  • sch | 111.62.13.95 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:১৯583883
  • আহ, দুখেদা, কি যে করেন। সুনীল গাঙ্গুলি তো ঐতিহাসিক উপন্যাস লিখেছেন - ইতিহাস বই তো লেখেন নি। ওরকম একটু হয় উপন্যাসে। সত্যকে অল্প বিকৃত করতে হয় - বল ডক্টরিংযের মতোন - - নইলে লোকে পড়বে কেন? যখন প্রথম আলোর প্রথমাংশ বেরোচ্ছিল তখন দেশে কি পরিমাণ প্রতিবাদ পত্র বেরোতো দেখেন নি। ত্রিপুরার রাজপরিবার থেকে প্রবল প্রতিবাদ করা হয়েছিল রাণির চরিত্রায়নে। তো তাতে সুনীল বাবুর ছেঁড়া গেল - উল্টে দেশের সম্পাদক মহা খুশী যত বিতর্ক - তত বিক্রি।
  • Sibu | 84.125.59.177 | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ ২৩:২৫583884
  • ক্ষুদিরামের ব্যাপারটা জানি না। তবে বিপ্লবীদের মধ্যে খেয়োখেয়ি, বাতেলা মারা ইত্যাদি তো ছিলই। 'নির্বাসিতের আত্মকথা' মনে পরছে।
  • aranya | 154.160.130.16 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০২:১৫583885
  • ' @অরণ্য, ইতিহাস যা বলে তাই কইলাম। বানাই নাই। সিম্পলি পোস্টাপিসের এক পিস। উপেনবাবুর পলিটিক্যাল মুরগি চুরি মনে করতে পারলে মনে করে দেখুন, দেশপ্রিয়তেই বোধহয়, ডাকঘর লুঠ করতে জানে মেরে দিল পোস্ট মাস্টারকে। তার জন্য রায় কমিশনের রায় ভেস্তে গিয়ে বেঙ্গল আই বি আর কলকাতা পুলুশ আই বি আলাদা থেকে গেল পরাধীন দেশের বাজেট বাড়িয়ে। চৌরিচৌরায় থানেদার হাবিলদার সমেত জ্বললো। ডিবেটেবলি বাইশ জন দেশীয় লোক মরেছিল। ধিংড়া ইন্ডিয়া হাউসে যে এডিসি-কে মারলো এ নিতান্তই সিভিলিয়ান লোক। '

    দুখে যেটা বলেছেন, সাধারণ নিরীহ আম-আদমিকে 'ডেলিবারেটলি' মারা প্রাক-স্বাধীনতা যুগের বিপ্লবীদের অ্যাজেন্ডা ছিল না। এখনকার সন্ত্রাসবাদীদের অ্যাজেন্ডা হল, সিনেমা হল, বাজার এইসব ক্রাউডেড জায়গায় বোমা ফাটিয়ে বা বম্বের ভিটি ট্রেন স্টেশনের মত জায়গায় গুলি চালিয়ে 'ডেলিবারেটলি' যত বেশি সংখ্যক লোক মারা।

    'ডেলিবারেটলি' শব্দ-টা হাইলাইট করতে পারলে খুশী হতাম।

    আপনার পোস্ট আপিসের ঘটনাটা জানি না। চৌরিচৌরা খেপে যাওয়া জনতা/মব-এর কাজ, বিপ্লবীদের 'ডেলিবারেট' প্ল্যানড অ্যাকশন না, আর ধিংড়া যাকে মারলেন, তিনি সাধারণ ইংরেজ না, ব্রিটিশ শাসনের প্রতিভূ - 'political aide-de-camp to the Secretary of State for India'।
    ধিংড়ার হাতে সেদিন আরও একজন মারা গেছিলেন - Cowasji Lalkaka, a Parsee doctor who tried to save Sir Curzon, died of Madan Lal's sixth and seventh bullets, which the latter fired because Lalkaka caught hold of him. এটা হচ্ছে বাধ্য হয়ে খুন করার উদাহরণ।
    ট্রায়ালের সময় ধিংড়া বলেন - 'He stated that he did not regret killing of Curzon Wyllie as he had played his part in order to set India free from the inhuman British rule. Also, that he had not intended to kill Cowasji Lalkaka.

    উনি যে লালকাকাকে খুন করতে চান নি, সেটা পরিষ্কার বলেছেন।

    যত পারা যায়, অজানা অচেনা সাধারণ লোক মেরে যাওয়া -বাজারে, ট্রেন স্টেশনে, সিনেমাহলে, মসজিদে সমস্ত ভিড়ের জায়গায় - এর থেকে কি ধিংড়া, ভগত সিং, ক্ষুদিরাম, বিনয়-বাদল-দীনেশ-দের একটু আলাদা লাগে?
  • aranya | 154.160.130.16 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০২:২১583886
  • btw, ওডায়ার-কে মারেন উধম সিং, ধিংড়া নন, আমি গুলিয়েছিলাম।

    Udham Singh (December 26, 1899 – July 31, 1940) was an Indian independence activist, best known for assassinating Michael O'Dwyer in March 1940 in what has been described as an avenging of the Jallianwalla Bagh Massacre
  • aranya | 154.160.130.16 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০৬:০৮583887
  • আরেকটা কথা লেখা দরকার, কাশ্মীরের আন্দোলনকারীদের আমি স্বাধীনতা সংগ্রামী বলেই মনে করি, পার্লামেন্ট অ্যাটাক-কে তাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের অংশ হিসাবে দেখি, এটা আগেও লিখেছি।

    কিন্তু পাকিস্তান-বেসড যে অ্যাটাক-গুলো হচ্ছে, তার যারা মাস্টারমাইন্ড - লস্করের নেতারা, আইএস আই, পাক আর্মির কিছু লোক, এবং যারা ফুট সোলজার - কাসভ এবং তার মত যারা ঘটনাগুলো ঘটাচ্ছে, এদের কি হিসাবে স্বাধীনতা সংগ্রামী বা বিপ্লবী বলা যায় সেটা আমি জানতে ইচ্ছুক।

    আঁতেল, কল্লোল-দা বা আর কেউ যদি এই প্রশ্নের একটা প্রিসাইস উত্তর দেন, ঠিক কী কী কারণে এরা সন্ত্রাসবাদী নয়, তাহলে বাধিত হই।
  • sch | 125.241.47.3 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০৮:৩৭583889
  • অরণ্যদা কাশ্মীরে যত লোক আছে তারা ভারতবর্ষে থাকতে চায় না,স্বাধীন হতে চায় -এবিষয়ক কোনো প্রামাণ্য তথ্য আছে ? আমাত খুব জানার ইচ্ছে। মানে কাশ্মীরের অধিকাংশ মানুষ স্বাধীনতাকামী কি? সত্যিই জানি না - একটু বুঝিয়ে বললে কৃতজ্ঞ থাকবো
  • aranya | 154.160.130.16 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০৮:৪৫583890
  • sch, আমিও জানিনা। ভারত সরকার চাইলে প্লেবিসাইট করে দেখতে পারে, কাশ্মীরের মানুষ কি চাইছে।
  • | 229.64.164.145 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০৮:৪৯583891
  • এঁজ্ঞে পাঞ্জাব নয় তবে হরিয়ানার গেরামে এইসব কথাবাত্তা বলে তক্কো করে বেঁচে ফিরেও এসেছি। অমৃত্সর শহরেও পাঞ্জাবী ছেলেপুলেদের সঙ্গে এই নিয়ে ত্মুল মত বিনিময় করেছি। প্রি-কাসব জমানায়, তবে তক্ল্হনও কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবিহিনী ও ভারতরাষ্ট্রের অসভ্যতা ও বদমাইশির কিসু কমতি ছিল না আর পাঞ্জাবীরা নিজেদেরকে কাশ্মিরীদের থেকে আলাদা করে দেখতে চাইত।
  • bb | 127.195.166.234 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০৮:৫১583892
  • কাশ্মীরের অধিকাংশ লোক স্বাধীনতা চায়, ভারত এবং পাকিস্থান দুইদেশের থেকেই। মহারাজা হরি সিং হিন্দু ছিলেন তাই তিনি ভারতে যোগদান করেছিলেন। আর যেহেতু 'প্লেবেসাইট" হলে ওদের মনোভাব জানা যেতে পারে যেটা ভারতের পক্ষে অস্বস্তিকর, আমরা কোনদিনই আর সেটা করতে দিইনি।
    আবার স্বাধীন কাশ্মীর পাকিস্থান চায় না তাই এই সমস্যা জিইয়ে রাখাই দুই-দেশের কাম্য।
  • sch | 125.241.47.3 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০৮:৫৭583893
  • bb দা বলতে চাইছেন যে কাশ্মীর ভারত ও পাকিস্তান কারো অধীনেই না থেকে একটা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে থাকতে চায়? আমি অল্প কিছু সময় শ্রীনগরে এবং তার বাইরে কিছু জায়গায় একদম সাধারণ মানুষদের সাথে কথা বলেছি - ঠিক এরকম বক্তব্য পাই নি। যাক গে আমার জানাটা ভুল হতেই পারে। কিন্তু এই তথ্যটা জানা গেল কোত্থেকে?

    দমদি আমি কাশ্মীরে ভারতীয় সোইনিকদের অসভ্যতা নিয়ে কোনো বিরোধিতা করি নি - আমার ইস্যু ছিল কাসব = ক্ষুদিরাম, মাস্টারদা
  • sosen | 125.241.24.201 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০৯:০২583894
  • সেই হিসাবে বলতে গেলে যে কোনো আইডিয়ালিজম এর অন্তরালে থেকে যে কোনো সংগঠিত আক্রমণ বা হত্যাই সন্ত্রাসবাদ। সন্ত্রাসকে টুল হিসাবে ব্যবহার করাকে কোনো ফর্মেই সাপোর্ট করা যায় না। আমার হিসেবে যা রাষ্ট্রবিরোধী, সন্ত্রাসবাদীদের কাছে তা জিহাদ। একদা ক্ষুদিরামের কাছে যা স্বাধীনতার যুদ্ধ ছিল ব্রিটিশদের কাছে তা রাজনৈতিক আলোড়ন ও সন্ত্রাস মাত্র। বাইরে থেকে নিরাসক্ত ভাবে এই ডিলেমার বিচার করা সম্ভব না , কারণ কোনো না কোনো ভাবে আমরা সকলেই ইন্টারেস্টেড পার্টি। এবং শাস্তি হোক = এক্সিকিউশন মানে রাষ্ট্রের হাতে সন্ত্রাসের টুল তুলে দেওয়া হচ্ছে কিনা; এ নিয়ে মানবতাবাদীদের কনসার্ন জাস্টিফায়েড। তেমনি যে কোনো ঝান্ডাকে
    আইডিয়ালিজম বানিয়ে রাজনৈতিক প্রটেকশন মেলা সম্ভব কিনা, এক রাষ্ট্রের ক্ষতি করা মানুষজন অন্য রাষ্ট্রে রাজনৈতিক শেল্টার পেতে পারেন কিনা, রাষ্ট্রবিরোধীদের বাঁচিয়ে রাখা উচিত কিনা, কারণ রাষ্ট্রের গঠন ও কিছু স্ট্যাটিক নয়, আজ বাদে কাল বদলে যেতেই পারে, আজ যা অপরাধ কাল তা দেশপ্রেম বলে সাব্যস্ত হতে পারে, এ নিয়ে তর্কের বহুবিধ দিক রয়েছে, সেগুলো ও জাস্টিফায়েড। হিউম্যান রাইটস এ এ নিয়ে ক্লজ এর পর ক্লজ লড়াই এর পর রাষ্ট্রের তত্কালীন গভর্নমেন্টের শেষ অধিকার এ নিয়ে সাব্যস্ত হয়েছিল, এবং রাজনৈতিক অপরাধীদের আদানপ্রদান আন্তর্জাতিক সম্পর্কের একটি ক্লজ। অর্থাত এখনকার রাষ্ট্র শেষ কথা বলবে। হিউম্যান রাইটস কমিশন কে শেষ অব্দি রাইটস এক্সিকিউট করার জন্য রাষ্ট্রের উপরেই ভরসা করতে হবে। সুতরাং রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর।

    তবে রাজনৈতিক হত্যাকারীদের রিফর্মের দাবি হাস্যকর।
  • sosen | 111.62.20.72 | ০১ মার্চ ২০১৩ ০৯:১২583895
  • ও , আর একটা কথা। কাশ্মিরীদের সঙ্গে কথা বলার এক্সপিরিয়েন্স আমার ও সচ এর মতই । কাশ্মীরের লোক স্বাধীনতার থেকেও অনেক বেশি একটা স্টেবল, নন ইনট্রুডেড জীবন চায়। এরা সে সম্বন্ধেও অবহিত যে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে অপারেট করার মত কিছুই ওদের হাতে নেই। স্বাধীন রাষ্ট্র চায় বলে মনে হয়নি, সেনাশাসিত অঞ্চল হওয়া থেকে মুক্তি চেয়েছে মনে হয়েছে।
  • কল্লোল | 125.242.195.44 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১০:০৮583896
  • ব।
    নকশালরা বা সেই অর্থে যেকোন সশ্স্ত্র বিপ্লবে বিশ্বাসী কেউ যখন খুন করে সে তার আদর্শের দোহাই দিয়ে থাকে। সোসেনের Date:01 Mar 2013 -- 09:02 AM এর পোস্ট দ্যাখ।

    সোসেন।
    নকশাল রাজনীতি করতে গিয়ে আমি নিজে খুন করিনি। মানে, তেমন সুযোগ আসে নি। আসলে করতাম না একথা বল্লে মিথ্যে কথা বলা হবে। কিন্তু আমি অজস্র বন্ধুকে দেখেছি খুব কাছ থেকে তারা কিন্তু পাল্টেছে। তাদের পাল্টানোর ক্ষেত্রে শাস্তি ব্যব্স্থার কোন সরাসরি ভূমিকা নেই। কিন্তু পরোক্ষ ভূমিকা আছে। ধরা পড়ার পর। একটা পর্যায়ে নকশালদের রাজনৈতিক বন্দীর মর্যাদা দেওয়া হয়। ফলে (আমার দ্বিতীয়বার কারাবাসের অভিজ্ঞতা) জেলে থাকা ও খাওয়ার একটা মোটামুটি বন্দোবস্তো হয়। সমমনস্ক অনেক মানুষ এক জায়গায় থাকছেন। বইপত্র পাচ্ছেন, খবরের কাগজ পাচ্ছেন। সেন্সর আছে। সেখানে ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাস বা সলিড জিওমেট্রির বই ছাড়া অন্য যেকোন বই, মায় মার্কস লেনিনের বইও (মাও নয়) পাওয়া যেতো। মাও নয় কেন সেটা বোধগম্য। কিন্তু ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাস বা সলিড জিওমেট্রি পাস হতো না কারন সেন্সর বাবু ওগুলো পড়ে কিছুই বুঝতে পারতেন না তাই।
    ঐ নিজেদের মধ্যে পড়াশোনা আলোচনা আমাদের খুব সাহায্য করেছিলো।

    তেমনই এই রাজাকরদের যদি সারাজীবন জেলে রাখা হয় এবং তাদের সাথে আলোচনা শুরু করা হয় তাতে ফল ফলবে মনে হয়। সবার চেতন ফিরবে কি না জানিনা। তবে যারা শুধু তথাকথিত ধর্মগুরুদের কথায় নেচে এসব করেছে, তাদের বদলানো যায় বলে আমার বিশ্বাস।

    আর একটা কথা যারা কাসভ-গুরুদের সাথে ক্ষুদিরাম সূর্য সেনেদের নাম নিলে শিউড়ে উঠছেন তাদেরও সোসনের Date:01 Mar 2013 -- 09:02 AM পোস্ট দেখতে বলব।
  • dukhe | 212.54.74.119 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১০:১৩583897
  • হ্যাঁ, চারবেলা ঠেসে ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাস করালে সংশোধন/পরিবর্তন আসা খুবই সম্ভব। এইচ এস আমলে কেমন নেতিয়ে গেসলাম।
    আমি রাজাকার হলে অবশ্য এর চেয়ে ফাঁসিই প্রেফার করতাম।
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১০:২২583898
  • দুখেদা ঃ))
  • চান্দু মিঁঞা | 127.216.41.42 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১০:২৫583901
  • কেন? ইন্টিগ্রাল ক্যালকুলাসের সাথে উপযুক্ত পরিমাণে ডিফারেনসিয়াল ক্যালকুলাস করলেই মনের স্ফূর্তি ঠিক থাকার কথা।
  • কল্লোল | 125.242.195.44 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১০:৩৩583902
  • ম্যামি।
    ঔপনিবেশিক শাস্তি ব্যবস্থা বলতে সেই শাস্তি ব্যবস্থার কথা বলা হচ্ছে, যেখানে মনে করা হতো অপরাধী আসলে সংশোধন-অযোগ্য। তাই তাদের সমাজবিচ্ছিন্ন করে রেখে দেওয়ার জন্য জেল-দ্বীপান্তর। স্থাপত্য নিয়ে একটা লেখা আছে ফুকোর। তাতে সানডায়াল আর্কিটেকচার বলে একধরনের স্থাপত্যের কথা বলা হয়েছে। যা কিনা ব্যবহার করা হতো জেল, হাসপাতাল, পাগলাগারদ ও ইস্কুল তৈরীর জন্য। যেখানে অধ্যক্ষের ঘর থাকে একটা অর্ধগোলকের এমন প্রান্তে যেখান থেকে সমস্ত ঘরগুলোয় নজর রাখা যায়। আমাদের আমলের স্কুলঘর মনে করো। হেডুর ঘর থেকে পুরো স্কুলটা দেখা যায়। এই ধাঁচাটা থাকে না জেসুইট মিশনারী স্কুলে, নেই শান্তিনিকেতন বা শ্রীনিকেতনে। এখন অবশ্য অনেক পাল্টেছে। তবে সেটা যত না মূল্যবোধে তার চেয়ে বেশী জায়গার অভাবে।
    এই প্রসঙ্গে, সৈকতের বন্দরের সান্ধ্যভাষা পড়েছো কি? দ্বীপান্তরী ব্রিটিশ অপরাধীদের নিয়ে অসাধারণ লেখা। আমাদের গুরুরই চটি।

    ঔপনিবেশিকতা একটা দর্শন, একটা মূল্যবোধকে প্রতিনিধিত্ব করে। যা নিম্নবর্গের মানুষকে (এখানে নিম্নবর্গ মানে যারা ইউরোপীয় ভদ্রলোক নয়) অন্য প্রজাতির প্রাণী বলে ভাবতে শেখায়। রবিনসন ক্রুশো মনে করো। সে হলো একজন ইউরোপীয় ভদ্রলোক তাই নির্জন দ্বীপেও সে গড়ে তোলে সভ্যতা। তার উল্টোদিকে কালো মানুষদের আঁকা হয়েছে, হয় অনুগত ভৃত্য নয় হিংস্র জানোয়ার হিসাবে।
    এট্টু অনধিকার চর্চা করলাম। আমি সমাজবিদ্যা বা ইতিহাসের ছাত্র নই। এইভাবে "গ্যান" দেওয়া আমার অধিকারের বাইরে। তাই ক্ষমা চেয়ে রাখলাম, যদি ভুল কিছু বলে থাকি। এ সবই অধিকারী বন্ধুদের আড্ডায় চাতক হয়ে বসে থাকার আকুলি-বিকুলি।
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.193.38 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১৫:৫৭583903
  • অত অন্ধকার করে আমি ঠিক ভাবতে পারিনা কল্লোল।

    ব্রিটিশ হিস্টোরিয়ান ও ডিপ্লোম্যাট Sir Valentine Chiro 'দি ইন্ডিয়ান আনরেস্ট' বইটা কাল পড়ছিলাম। পুরোপুরি ব্রিটিশ স্বার্থ দেখছেন, ভারতীয়দের নেটিভ বলছেন, বলছেন যুগান্তর পত্রিকা যখন 'মিসচীফ' করছিল সেসময়ে কোনো পত্রিকায় কেউ এই লাইনের বিরোধিতা করে কিছু লেখেন নি, যেটা কিনা অত্যন্ত ল্যামেন্টেবল এবং নেটিভদের বাকস্বাধীনতা দেওয়টা ভুল ছিল। এক্সট্রিমিস্ট লাইনকে অত্যন্ত জোরের সঙ্গে আক্রমণ করেছেন। একটু কোট করছি।

    The Government translator confessed in the High Court that he had never before read in Bengali, language so lofty, so pathetic, and so stirring, that it was impossible to convey it in an English translation. The organ tone of Milton was distinctly audible in Bengali. The sale was unbounded. The circulation of the Yugantar rose to over 50,000, a figure never attained before by any Indian newspaper, and sometimes when there was a special run upon a number the Calcutta newsboys would get a rupee for a single copy before the issue was exhausted.

    Their success, on the other hand, induced not a few to follow suit. What is forgotten in England by the uncompromising champions of the freedom of the Press is that in a country like ours, with its party system fully represented in the public Press, even the newspapers which either party may consider most mischievous find their corrective in the newspapers of the other party.

    The classes whose confidence in the British Raj is still unshaken are practically unrepresented in the Press. Khudiram Bose at any rate was not lily livered. He had shown that determination with the lack of which the writers in the Yugantar had so often taunted their fellow-countrymen. Students and many others put on mourning for him and schools were closed for two or three days as a tribute to his memory. His photographs had an immense sale, and by-and-by the young Bengalee bloods took to wearing dhotis with Khudiram Bose's name woven into the border of the garment. ক্ষুদিরাম প্রাণভিক্ষা চেয়েছিলেন একথা তখনকার বাঙালি একথা বলে নি, এখনকার বাঙালি বলছে।
  • কল্লোল | 125.242.166.208 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১৯:২০583904
  • ম্যামি।
    ক্ষুদিরাম প্রাণভিক্ষা চেয়েছিলেন কি না জানি না। আমি কোথাও এরকম লিখিনি। সে তো ফাঁসীর সাজা হবার পর যে কেউই উচ্চ্তর কতৃপক্ষের কাছে আবেদন (অ্যাপীল) করতেই পারেন। করা হয়েছিলো কি না জানি না। তবে শাস্তির আদেশ পুর্ণবিবেচনা করতে চাওয়া আর প্রাণভিক্ষা চাওয়া কি এক হলো? না বোধ হয়।
    কিন্তু তোমার দেওয়া উদ্ধৃতিটি বেশ জম্পেশ রকমের ঔপনিবেশিক চিন্তা বহন করে।
    ওরা কতো গোছানো, ওদের বিরোধীতাও কতো সুন্দর - in a country like ours, with its party system fully represented in the public Press, even the newspapers which either party may consider most mischievous find their corrective in the newspapers of the other party.
    আর এখানে?
    The classes whose confidence in the British Raj is still unshaken are practically unrepresented in the Press.
    এদের গণতন্ত্র দেবার মানেই হয় না।
    ঐ ইউরোপীয় ভদ্রলোক বানাম বাকি পৃথিবী।
  • চান্দু মিঁঞা | 127.193.57.144 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১৯:৩৮583905
  • উদাহরণ আর বক্তব্যে গুলিয়ে ফেলাটা ঠিক কাজের কথা নয়।
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.14 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১৯:৪৩583906
  • এই ছোট্ট খবরটি এপারে আমাদের খুব প্রেরণা যোগাচ্ছে:
    ____________________________________________
    ["শাহবাগ আন্দোলনে কলকাতার সংহতি
    সুব্রত আচার্য্য, কলকাতা

    শাহবাগ আন্দোলনে একাত্মতা জানাল কলকাতার বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবী থেকে শুরু করে সব স্তরের মানুষ। গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় কলকাতার একাডেমী অব ফাইন আর্টের সামনে 'শাহবাগের পাশে আছে কলকাতা- এপার বাংলা' এই শিরোনামে জমায়েত হওয়া হাজারো মানুষের কণ্ঠে ছিল একই উচ্চারণ- 'শাহবাগ তুমি এগিয়ে চলো, আমরা আছি তোমার পাশে; মৌলবাদ নিপাত যাক; সব যুদ্ধপরাধীর বিচার হোক।'
    একাডেমী অব ফাইন আর্টের মোহারকুঞ্জে এসেছিলেন দুই বাংলার জনপ্রিয় গণসংগীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায়। এসেছিলেন চিত্রশিল্পী সমীর আইচ। সমাবেশে একাত্মতা ঘোষণা করেন কলকাতার সাবেক মেয়র সিপিআইএম নেতা বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য। জনপ্রিয় বাংলা ব্যান্ড দোহার-এর কালিকাপ্রসাদ এবং কলকাতার কুমার বিশ্বজিৎ বলে যাঁর পরিচিতি সেই পিলু ভট্টাচার্যও ছিলেন। মঞ্চে দাঁড়িয়ে বিদ্রোহের গান গেয়েছেন দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সুবোধ সরকার। ভাষা ও চেতনা সমিতির অন্যতম পুরোধা সংস্কৃতিকর্মী এমানুল হকও ছিলেন 'শাহবাগ সমর্থন মঞ্চ'-এর অগ্রভাগে।
    অসুস্থতার কারণে কবি শঙ্খ ঘোষ আসতে পারেননি; তবে তাঁর লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনানো হয়। তাতে তিনি প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের সহযোদ্ধা হিসেবে নিজের পরিচয় দিয়েছেন। ভারতের কেন্দ্রীয় বাজেট অধিবেশনে দিলি্লতে রয়েছেন শাহবাগ আন্দোলনের অন্যতম উৎসাহদাতা সংগীতশিল্পী ও সংসদ সদস্য কবির সুমন। এ কারণে গতকাল সন্ধ্যার আয়োজনে আসতে পারেননি তিনি।
    প্রতুল মুখোপাধ্যায় বলেন, 'আমি বয়সে প্রবীণ ঠিকই, কিন্তু এখনো তরুণ মানসিকতাকেই লালন করি।' শাহবাগ নিয়ে নিজের লেখা গান গেয়ে শোনান তিনি। পিলু ভট্টাচার্য শাহবাগ আন্দোলনকে বাঙালির আন্দোলন অভিহিত করে বলেন, 'শুরুর দিন থেকেই আমরা শাহবাগের পাশে আছি। এই আয়োজন শুধু আনুষ্ঠানিকতা মাত্র। মনের মধ্যে আমরা সবাই এখন শাহবাগকে লালন করছি।'
    কলকাতার সাবেক মেয়র বিকাশ রঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, 'খানিকটা দেরি হয়ে গেছে শহর কলকাতার পাশে দাঁড়ানোর এই উদ্যোগ। কিন্তু মৌলবাদের বিরুদ্ধে এই আন্দোলনে এখন কলকাতার প্রগতিশীল সৈনিকরাও একাত্মতা ঘোষণা করেছেন। এতে বোঝা যাচ্ছে, দুই বাংলাতেই ঘাপটি মেরে থাকা মৌলবাদের বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্মের লড়াই শুরু হয়ে গেছে। গণতন্ত্রের জন্য এটি খুবই ভালো উদ্যোগ।'
    আয়োজকদের পক্ষ থেকে একটি লিফলেট বিতরণ করা হয়। তাতে লেখা ছিল- 'শাহবাগ' একটি আবেদন। শাহবাগের আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানাচ্ছে এপার বাংলার এই সাংস্কৃতিক সমাবেশ। নতুন প্রজন্মের দেশপ্রেম দিশা দেখাচ্ছে অন্য দেশের তরুণ-তরুণীসহ সব স্তরের মানুষকে। আমরা চাই আইনসম্মতভাবে বিচার সাপেক্ষে যুদ্ধাপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি।
    এদিকে শাহবাগ নিয়ে আগামীকাল এই জায়গায়ই কলকাতার পেশাজীবী, শ্রমজীবী এবং নাট্যদলের বহু মানুষ একাত্মতা ঘোষণা করবেন। শুধু তা-ই নয়, দুর্বার মহিলা সমিতিও একাত্মতা ঘোষণা করতে চলেছে বলে জানিয়েছেন চন্দ্রশেখর ভট্টাচার্য।
    গতকাল বিকেলে কলকাতায় সিপিআইয়ের পক্ষে শাহবাগ আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে পদযাত্রা বের হয়। কয়েক হাজার দলীয় কর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ এতে যোগ দেয়। সিপিআই নেতা প্রবীর দে জানান, ঢাকার প্রজন্ম চত্বরের সঙ্গে আছে ভারতের ঐতিহ্যবাহী এই বামপন্থী দলটি।"]

    http://www.kalerkantho.com/index.php?view=details&archiev=yes&arch_date=28-02-2013&type=gold&data=news&pub_no=1167&cat_id=1&menu_id=14&news_type_id=1&index=5#.UTC006LcoSs
    _______________________________

    আপনাদের আলোচনা চলুক। ধন্যবাদ সবাইকে।
  • ম্যাক্সিমিন | 69.93.193.38 | ০১ মার্চ ২০১৩ ১৯:৫০583907
  • হ্যাঁ জম্পেশ আর গোছানো। ক্ষুদিরাম বিষয়ে, না ওটা আর কেউ লিখেছিল কাল।
  • sosen | 111.63.232.32 | ০১ মার্চ ২০১৩ ২২:১৬583908
  • কল্লোলদা কে -আমি আইডিয়ালিজম এর রিফর্মেশন করার চেষ্টাকে সাপোর্ট করিনা। এটা যেহেতু বিহেভিয়ারাল কিছু নয়, মানে কোনো মানুষ স্বভাবতই খুনি এমন কিছু নয়, তাই রিফর্ম কিসের? আইডিয়ার রিফর্মেশন আইসোলেশন এর মাধ্যমে হতে পারে না, জনজীবনের সাথে কমিউনিকেশন ও বিবর্তনের মাধ্যমে রিফর্ম হতে পারে। জোর করে আইডিয়ার রিফর্ম ঘটানোর কোনো অর্থ হয়কি? আইডিয়া আপনাআপনি বদলাতে থাকে। এই জায়গাটা বড়ই ধূসর।
    আর একটা জিনিস স্বভাবতই হয়। সেটা হলো, প্রচুর লোক এক্সট্রিমিস্ট আইডিয়ালিজম মুভমেন্টে খুন /হিংস্রতা ইত্যাদির জন্যেই অংশ নেয়। তাদের কাছে আইডিয়া বড় নয়, ফ্লেক্সিবল , ওই উত্তেজনাটাই বড়। এদের রিফর্মেশনে আইসোলেশন কাজ করবে হয়ত, হয়ত করবেনা। এই দুটো মোটিভেশনকে আলাদা করাও সহজসাধ্য নয়।

    সবসুদ্ধু, হিউম্যান রাইটস এবং টেরিটোরিয়াল রাইটস এই দুটো এরিয়া নিতান্ত কনফ্লিক্টিং, একদলের হাতে কোনো পাওয়ার নেই, একদলের হাতে সব পাওয়ার আছে। এখন হিউম্যান রাইটস রাষ্ট্রের উপরে মানুষ না মানুষের উপরে রাষ্ট্র এরকম একটা দোলাচলের জায়গায় আছে। কোথাও একটা আপোষের রেখা টানতেই হবে।
  • Vive Le Nouveau Château | 24.99.163.118 | ০১ মার্চ ২০১৩ ২২:১৯583909
  • তাপস | 126.202.209.178 | ০১ মার্চ ২০১৩ ২২:৫৭583910
  • http://www.mediafire.com/?2qhphl1ll471riv

    MediaFire

    Sahbager Satha Songhoti - Edited By - Rezwan Tanim .pdf

    ঘনাদার সহযোগিতার উল্লেখ আছে।
  • PT | 213.110.243.21 | ০১ মার্চ ২০১৩ ২৩:১৩583912
  • কাশ্মীরীদের মতামত (ভোট) নিতে গেলে পাকিস্থানকে তো আগে "পাকিস্থান-অধিকৃত কাশ্মীর"-কে ছাড়তে হবে। প্লেবেসাইট যে কাশ্মীরে হওয়ার কথা ছিল কাশ্মীরের তো সেই geopolitcal অবস্থা নেই সেই সাত্চল্লিশের স্বাধীনতার সময় থেকেই। তাছাড়া আর কোন কোন princely state সেই রাজ্যের জনগণের সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত হয়েছিল?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে প্রতিক্রিয়া দিন