এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আজ সাঈদী রাজাকারের ফাঁসি ও অন্যান্য কথন

    শিমূল
    অন্যান্য | ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ | ৪৭০৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বিপ্লব রহমান | 213.202.241.82 | ৩১ মার্চ ২০১৩ ১৯:১৬587443
  • অরপি এখন ফেবুতে অফ সাইডে খেলছেন। একের পর এক বাম বিদ্বেষ মূলক পোস্ট দিচ্ছেন। একেই বলে ভেতর থেকে ছুরি মারা। ভাবখানা এমন এতেই মুক্তিযুদ্ধ উদ্ধার হবে; মৌলবাদ নিপাত যাবে! :ডি

    তার ফেবু স্যাটাস:

    ____
    ["একটু আগে দেখি সিরাজ শিকদার স্কোয়াড নামে একটা পেইজ খুইলা আমারে ম্যানেজার বানানো হইছে! স্কোয়াড আর স্কোয়াড, বাঙালীর হাইপ :)

    আসেন একটা ফায়ারিং স্কোয়াড খুলি :) থাকবেন আমার লগে? না থাক, অনলাইনে পিএইচ ক্লিনিং অনেক বেশী সেফ আর ইফেক্টিভ, ক্যারি অন কমরেডস"]
  • বিপ্লব রহমান | 213.202.241.82 | ৩১ মার্চ ২০১৩ ১৯:১৬587442
  • অরপি এখন ফেবুতে অফ সাইডে খেলছেন। একের পর এক বাম বিদ্বেষ মূলক পোস্ট দিচ্ছেন। একেই বলে ভেতর থেকে ছুরি মারা। ভাবখানা এমন এতেই মুক্তিযুদ্ধ উদ্ধার হবে; মৌলবাদ নিপাত যাবে! :ডি

    তার ফেবু স্যাটাস:

    ____
    ["একটু আগে দেখি সিরাজ শিকদার স্কোয়াড নামে একটা পেইজ খুইলা আমারে ম্যানেজার বানানো হইছে! স্কোয়াড আর স্কোয়াড, বাঙালীর হাইপ :)

    আসেন একটা ফায়ারিং স্কোয়াড খুলি :) থাকবেন আমার লগে? না থাক, অনলাইনে পিএইচ ক্লিনিং অনেক বেশী সেফ আর ইফেক্টিভ, ক্যারি অন কমরেডস"]
  • বিপ্লব রহমান | 213.202.241.82 | ৩১ মার্চ ২০১৩ ১৯:৩৫587444
  • সংযুক্ত: সহব্লগার আসিফ মহিউদ্দীনের ফেবু নোট:
    ___
    ["১৯৭১ সালে উপমহাদেশে ইসলামের রক্ষক এবং সর্ববৃহৎ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ পাকিস্তানের অখণ্ডতা রক্ষার জন্য জামাত ইসলামির নেতৃত্বে দেশের প্রগতিশীল, মুক্তমনা, অসাম্প্রদায়িক বুদ্ধিজীবীদের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছিল। এরপরে পাকিস্তান সরকার সেই তালিকা অনুসারে এদেশকে চিরতরে বুদ্ধি-প্রতিবন্ধী করে দেয়ার জন্য ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যার সূচনা করে। পরাজয় জেনেও তারা এই কাজটি করে, কারণ তারা চাইছিল ধর্মান্ধতা, মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িকতায় আচ্ছন্ন হয়ে এই দেশ একটি মিনি পাকিস্তানে পরিণত হোক। তাদের সেই চেষ্টা একেবারেই ব্যর্থ হয়েছিল তা বলা যায় না।

    ২০১৩ সালে আবারো সেই তালিকা দেখা যাচ্ছে। তালিকাটি তৈরি করে দিয়েছে ধর্মান্ধ মৌলবাদী গোষ্ঠী, এবং এই বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকার। মুক্তমনা নাস্তিক অজ্ঞেয়বাদী সংশয়বাদীদের হত্যার যেন প্রতিযোগিতা শুরু হল, জামাত শিবির হিজবুত হুজি থেকে শুরু করে আওয়ামী লীগ বিএনপি পর্যন্ত এই প্রতিযোগিতায় নেমে গেছে, কে কার আগে তাদের হত্যা করতে পারে, কে কার আগে তাদের মুখ বন্ধ করতে পারে!

    ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবারে নিহত হবার পরে জিয়াউর রহমানকে বন্দী করা হয়েছিল। কর্নেল তাহের এবং কয়েকজন বিপ্লবী অফিসার সেসময়ে জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করেন, এবং পুরষ্কার হিসেবে তাদের সবাইকে হত্যা করা হয়। সেই বিপ্লবে যারা অস্ত্র ধরেছিল, যারা সেই বিপ্লবের অন্যতম নায়ক ছিলেন, বিপ্লবের সুফল ঘরে তুলে তাদের প্রত্যেককেই নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে জিয়া সরকার। কারণ সেই সকল বিপ্লবীরা জিয়া সরকারের জন্য ভয়ের কারণ ছিল।

    ২০১৩তে শাহবাগে জামাত শিবির বিরোধী বিপ্লব হয়ে গেছে। এই বিপ্লবে যারা সরকারের আনুগত্য প্রকাশ করেছে, তারা পরবর্তীতে ক্ষমতাশালী হয়ে উঠবে। এবং যারা সরকারের সাথে সমঝোতা করে নি এবং সুযোগ সুবিধা নেয় নি, তাদেরকে জিয়াউর রহমান স্টাইলেই হত্যা অথবা দমন করার সমস্ত পরিকল্পনা পাকাপোক্ত হয়ে গেছে।

    বিপ্লবের পরে বিপ্লবীদের হত্যা করা ইতিহাসে প্রচুর সংখ্যকবার দেখা গেছে। বিপ্লবীরা যেকোন ভ্রষ্ট রাজনীতির জন্যেই আতংকের, তাই তাদের গলা নামিয়ে দেয়ার মধ্যেই ক্ষমতাসীনদের মঙ্গল নিহিত। বেগম খালেদা জিয়া এবং গোলাম আজমদের আজ শ্রদ্ধা করতে ইচ্ছা হচ্ছে, কারণ তারা সরাসরিই ধর্মান্ধতা, মৌলবাদ, সাম্প্রদায়িকতার রাজনীতি করেন, সততার সাথেই অপরাজনীতি করেন। আওয়ামী লীগ সরকার তা করে প্রগতিশীলতার ছদ্মবেশে।

    ছদ্মবেশি আততায়ীর চাইতে প্রকাশ্য আততায়ী শ্রেয়।"]
    https://www.facebook.com/atheist.asif/posts/505508986163201
  • বিপ্লব রহমান | 213.202.241.82 | ৩১ মার্চ ২০১৩ ২০:০৬587445
  • আপডেট:

    জামায়াত শিবিরকে নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগে অনশনরত পাঁচ জন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাদের হাসপালে ভর্তি করা হয়েছে।
    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article608063.bdnews
  • শিহাব হায়দার মুন (সপ্তক০ | 183.34.218.177 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ০৬:৫৫587446
  • Omi Rahman Pial

    "সাজুরে কইলাম: একটু অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করলাম, সেইটা হইলো প্যাচানি। আমি যখন রজত হুদারে নিয়া পোস্ট দিলাম সেটারে টাইনা নেওয়া হইলো নিলয়ের উপর এবং সেই ল্যাদানি চলতেই আছে। বাম বলতে আমি কাদের মিন করি আপনে বুঝেন না? আপনে বাম দাবি করলেই কি আপনে পলিটবুরোর সদস্যপদ দেখাইতে পারবেন? বাম সংগঠনগুলা কি সিস্টেমে চলে আপনার কি আইডিয়া নাই? আমি চরমপন্থী, বুকপিঠহীন বামগুলার কথা কইতেছি যেইগুলা আদৌ বাম না, দে প্রিটেন্ড, আমি যখন গালি দিই আমি সেই তাত্বিকগুলারে গালি দিই যারা চরম ভন্ডামীর জীবন যাপনে অভ্যস্ত। কারা কি করতেছে আমি দেখতেছি না কে বললো, ছাত্র ইউনিয়ন, ছাত্র ফ্রন্টের ছেলে মেয়েরা কি করতেছে কি স্যাক্রিফাইস করতেছে আমি কি অন্ধ যে দখেবো না? তাই আবঝাব জিনিসরে লেজিটিমেসি দিয়েন না, বক্তব্যে সৎ থাকেন, অনুধাবনে সমস্যা থাকলে প্রশ্ন করেন, কইরা নিশ্চিত হন..."

    অমি রহমান পিয়ালের একটি স্টাটাস এটি ফেবু তে। বাংলাদেশের মানুষ ঘড় পোড়া গরু,সিদূরে রঙ দেখলে ভয় পায়। কারন মুজিব কে তথাকথিত বামরা যে পরিমান জালিয়েছে তা অন্য কেউ জালায়নি।জাসদ এর জন্ম ঈ হয়েছিল আমেরিকার ষড়যন্ত্রের ফসল হিসেবে,এ্টি আজ প্রমানিত। পিয়ালের দোষ দিয়ে লাভ নেই। বাংলাদেশের সফল আর সত্যিকারের উতসরগক্রিত বাম পন্থিদের আজ কেও স্মরণ ও করে না অথচ বামদের প্রচুর অবদান আছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে রাজনীতিতে। এ নিয়ে অনেক আলোচনা করা যায়।
  • aranya | 78.38.243.161 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ০৮:০৯587447
  • ব্লগার-দের তালিকা তৈরী হচ্ছে, সরকার ধর্মবিদ্বেষীদের শাস্তি দেবে !!!!
    এমন হবে তো ভাবি নি, এ তো পুরো উল্টো বুঝলি রাম হয়ে গেল :-((((
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ১৬:১৩587448
  • #aranya,

    সরকারও এখন ডিজিটাল রক্ষীবাহিনীর প্রধান সেনাপতির মতোই অফসাইডে খেলছেন। ভোটের আবহে সরকার-মোল্লাতন্ত্রের ক্রসফায়ারে পড়েছেন ব্লগাররা। আগামী ৬ এপ্রিল হেফাজতে ইসলাম চট্টগ্রাম--ঢাকা লংমার্চ ঘোষণা করেছে। তাদের হুমকি, এতে বাধা দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের হরতাল দেওয়া হবে। এমনিতেই একের পর এক বিএনপি-জামাত হরতাল-সন্ত্রাসে অতীষ্ট জন-জীবন। খুব সংক্ষেপে, ক্রমেই জটিল হচ্ছে পরিস্থিতি।

    এ অবস্থায় সরকার-মোল্লাতন্ত্রের সহাবস্থানে ফেবু, টুইটার, ব্লগ-- সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে ক্ষোভ। প্রবাসী সাংবাদিক ফজলুল বারী'র একটি ফেবু নোট:

    ________

    ["কারও কথায় গণজাগরণ মঞ্চের সৃষ্টি হয়নি। কারও কথায় বা রক্তচক্ষুতে এটি ভাঙ্গবেওনা। কাদের মোল্লার আপোস রায়ের প্রতিবাদে শাহবাগে যখন কয়েকজন ব্লগার গিয়ে বসেন, তখন স্ফুলিঙ্গের মতো সারা ঢাকা গিয়ে জমায়েত করলে সেখানে জনসমুদ্রের সৃষ্টি হয়! সেই জনসমুদ্রে জয় বাংলা সহ মুক্তিযুদ্ধের শ্লোগান সব শুনে ভীতসন্ত্রস্ত বিএনপি ঘরে ঢূকে যায়, খুশিতে ডগমগ আওয়ামী লীগ মঞ্চের মাইক দখল করতে গেলে সাজেদা চৌধুরী, মাহবুবুল আলম হানিফ নাজেহালও হোন! এরপর অবশ্য গণজাগরণ মঞ্চের ব্যাপারে কৌশলী অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগ! তিন মিনিট নীরবতা কর্মসূচিতে সচিবালয় থেকে বেরিয়ে মন্ত্রীরাও রাস্তায় গিয়ে দাঁড়ান! গণভবনে নাতনিকে নিয়ে মোমবাতি কর্মসূচিতে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা!

    এরপর গণজাগরণ মঞ্চ থেকে যখন আমারদেশ সহ জামায়াতের সব মিডিয়া, ইসলামী ব্যাংক সহ জামায়াতের আর্থিক প্রতিষ্ঠান সমূহের বিরুদ্ধে কর্মসূচি দেয়া হয়, তখন স্বার্থান্বেষীরা এই মঞ্চের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে শুরু করে! খালেদা জিয়া গণজাগরণ মঞ্চের সমাবেশকে নাস্তিকদের সমাবেশ ঘোষনা দিয়ে এই মঞ্চ বন্ধ করা দাবি জানান! আর ইসলামী ব্যাংকের বিরুদ্ধে আর জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধের কর্মসূচি দেয়ায় প্রথমে ক্ষিপ্ত হন ব্য্যাংকটির পেইড মিডিয়ার লোকজন!

    আর এখনতো স্পষ্ট বিষয়টি নিয়ে আওয়ামী লীগও ক্ষিপ্ত! কারন তারা গত বিশ্বকাপ ক্রিকেটের সময় ইসলামী ব্যাংকের টাকায় ঢাকা শহর সাজিয়েছে! শেখ হাসিনার উপদেষ্টা শেয়ারবাজার লুটেরা দরবেশ চাচা সালমান এফ রহমান এর আগে টাকা খেয়ে ফালু সহ বিএনপির দুর্নীতিবাজদের বাঁচিয়েছেন! এখন বাঁচানোর দায়িত্ব নিয়েছেন ইসলামী ব্যাংক আর জামায়াতে ইসলামীকে! দেশের সব প্র্রধান মিডিয়া এখন এই ব্যাংকের বিজ্ঞাপনের টাকায় বুকড! ব্যাংকটির সর্বশেষ গ্রাহক সম্মেলনে আব্দুন নূর তুষারের উপস্থাপনায় দরবেশ চাচা, ব্যারিষ্টার রফিক, মাহমুদুর রহমান মান্না প্রমুখ আমাদের বুঝিয়েছেন, 'ইহা খুবই উপকারি ও দরকারি!' আওয়ামী লীগের কার্য নির্বাহী পরিষদের বৈঠকে দেখা গেল টাকা সেখানেও ঢুকেছে! আর সেখানে যারা বিষয়টি তুলেছেন, তাদেরও আমরা চিনি। শেখ হাসিনার ইজাজত ছাড়া তারা সেখানে বিষয়টি তুলেননি।

    বাহাউদ্দিন নাছিম সহ এই নেতারা স্পর্ধার উচ্চারনে বলেছেন এই মঞ্চ ভেঙ্গে দিতে হবে! এরপর শেখ হাসিনাও বলেছেন মঞ্চের বিরুদ্ধে! যেন তাদের কথায় এই মঞ্চ সৃষ্টি হয়েছিল আর কি! ক্ষমতা আছে বলে তারা এখন যা খুশি করতে পারেন!

    কিন্তু সাবধান যেটা করছি তাহলো এই মঞ্চকে কেউ যাতে নিজস্ব সম্পত্তি না ভাবেন! এই মঞ্চ সক্রিয় থাকলে মুক্তিযুদ্ধের নতুন প্রজন্মের ভোট আওয়ামী লীগই পাবে। কারন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষজনের যাবার আর জায়গা নেই। কিন্তু জামায়াত বা মোল্লাদের খুশি করতে, ইসলামী ব্যাংকের টাকা জায়েজ করতে এই মঞ্চ ভেঙ্গে দিলে সব খোয়াবেন।

    মোল্লারাতো আপনাদের একটা ভোটও দেবেনা, মঞ্চ ভেঙ্গে দিলে এই ছেলেমেয়েরা হয়তো পরে নেগেটিভ ভোট দেবে, অথবা ভোটই দেবেনা! মনে রাখা ভালো, 'বড় প্রেম শুধু কাছেই টানেনা, দূরেও ঠেলে দেয়!'

    অতএব সাধু সাবধান!"]

    https://www.facebook.com/fazlul.bari.9/posts/10151515831737590
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ১৬:৪১587449
  • রুমী স্কোয়াডকে সমর্থন করে ফেবুতে একের পর এক লেখা হচ্ছে স্যাটেয়ার নোট।

    সহব্লগার আবুল কালাম আজাদের লেখা:

    ____________________

    ["চীনাবাদাম খুব খারাপ। আমি চিনাবাদাম খুব অপছন্দ করি। কিছুতেই খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া যায় না। আবার খোসাসহ খাইতে গেলে মাড়ি-জিলবা রক্তাত্ব হয়া ভস্কায়া যায়। তাই এককালে গুল্লি কইরা বহু চীনাবাদাম খতম করছি। তবু এখনও ওরা শেষ হয় নাই। যেদিকে তাকাই দেখি
    খালি চীনাবাদাম। ওগো দেখলেই আমার বুদ্ধি হাঁটুতে নাইমা যায়। বন্দুকের ট্রিগারে হাত চইলা যায়। ওরা খালি কইয়াই গেলো, 'বন্দুকের নল ক্ষমতার উত্স'। হে হে আর বন্দুকের ব্যবহার কইরা গেলাম আমরা।
    আর শাহবাগে হইছে আরেক জ্বালা। সব বাদাম এক। কোনটা চীনাবাদাম কোনটা পেস্তাবাদাম কিছুতেই আলাদা করা যায় না। খাইতে গেলেই ভস্কায়া যাইতেছি। সব ষঢ়যন্ত্রকারীদের দল।
    কেউ আমার কথা শোনে না। চীনাবাদামের বাচ্চাগুলা এমন একটা কর্মসূচী দিলো, আমার চর-গোয়েন্দারাও টের পাইলো না। শাহবাগ এখন ষঢ়যন্ত্রকারীদের দখলে। শাহবাগ নিপাত যাক। ধ্বংশ হোক।
    এদিকে জ্যামিতিক হারে আমার লাইক-কমেন্ট কইমা যাইতেছে!!! সাধের ময়ুরপুচ্ছ ঝড়িয়া যাইতেছে। পুরাই দৌড়ের উপরে.....(পি!) (পি!) (পি!)"]

    https://www.facebook.com/azad.kalam.9/posts/10200475072471820
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ১৭:৪০587450
  • চীনাবাদামের পুষ্টিগুন প্রশ্নে আম-বয়ান করলেন অমি রহমান পিয়াল:

    ["নারায়ণগঞ্জে জাগরণরে সুন্দর কৌশলে হত্যা করা হইছে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আন্দোলনে যুব কমান্ড করা এক সাংবাদিক এখন শাহবাগে ঘুরাঘুরি করে। নিরীহ দর্শণ ঘাতকদের, শাহবাগের বন্ধুবেশী প্রতিবিপ্লবীদের হাতে খেলা ছাইড়া দিয়া জামাত শিবির এখন বিশ্রামে। আর তাগো এইসব নোংরামি চোখে আঙুল দিয়া দেখাইয়া দেওয়ার মানে হইলো গিয়া আন্দোলনে বিভক্তি আর বিভ্রান্তি ছড়ানো? নো ম্যান, আমি অহিংস গান্ধীবাদি না। আমি চরমপন্থার জবাব চরমপন্থা দিয়াই দিয়ে অভ্যস্ত। বিগবয়েজ প্লে এট নাইট, আমি খেলি সর্বক্ষণ, টুয়েন্টিফোর সেভেন। তোমাগো বিদেশী তত্বের দিন শেষ, এইটা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ। আগেও ছিলো, আগামীতেও থাকবে।আমার বিপ্লব সেইলক্ষ্যেই।"]

    https://www.facebook.com/omi.pial/posts/10151513806163363
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:০৪587452
  • প্রজন্ম শাহবাগ, রুমী মঞ্চ নিয়ে ফেবুতে ধারাবাহিক নোট লিখছেন সাংবাদিক সহকর্মী ফারুক ওয়াসিফ:

    ["দেশের নব্বইভাগ মানুষ ইসলামমনা। তাদের বেশিরভাগই কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদৈর বিচার চান, কিন্তু তারা লীগের দ্বারা ব্যবহৃত হতে নারাজ। তাদের আর শত্রু শিবিরে ঠেলে দেওয়ার মতো কাজ করবেন না। আন্দোলন সরকারের দ্বারা ব্যবহৃত হবে না, আন্দোলন ইসলামকে শত্রু মনে করে না, আন্দোলন জনতার কাতারে থেকেই দাবি পূরণ করতে চায়, এই তিন মন্ত্র ছাড়া শাহবাগের হারানো শক্তি ফিরে আসবে না। তা যদি না আসে, তাহলে সামনে ঘোর দুর্দিন ছাড়া আর কিছু পাব না।

    এসব কিছুর জন্য এই মুহুর্তে প্রয়োজন রুমী স্কোয়াডের বিজয়। তারা এ মুহূর্তে শাহবাগের প্রাণভোমরা। এই প্রাণভোমরাটি বাঁচলে বাংলাদেশে প্রতিবাদ আর মানবিকতার আশাটি বাঁচবে। মিথ্যা, প্রতারণা, হত্যার দ্বিদলীয় যাঁতাকল থেকে দেশকে রক্ষায় শাহবাগকে জেগে থাকতেই হবে। সরকার আর বিরোধীরা যে শাহবাগকে হঠাতে নেমেছে, তার কারণ তারা নিজেদের রাজনীতির শঠতা আর রক্তপিপাসাকে শাহবাগের দ্বারা উন্মোচিত হতে দিতে ভয় পায়। জনগণের জাগরণকে ডিপ পলিটিকসের সব শক্তিই ভয় পায়, বলে সবাই এখন শাহবাগের বিরুদ্ধে একজোট। এবারের সংগ্রাম মুক্তিযুদ্ধ আর ইসলাম উভয়কেই লীগ-বিএনপি-জামাত-হেফাজতের হাত থেকে মুক্ত করার সংগ্রাম। আজকের দিনে মুক্তিযুদ্ধের বিকাশ এ পথেই হতে হবে। এর বাইরে আর কোনো উপায় আছে কি?# যারা একমত তারা শেয়ার করুন। দরকার আছে।"]

    https://www.facebook.com/notes/faruk-wasif/%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%AA-%E0%A6%AA%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%B8-%E0%A7%A9-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A7%87-%E0%A6%98%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2/10151802181265130
  • শিহাব হায়দার মুন (সপ্তক) | 183.34.218.177 | ০১ এপ্রিল ২০১৩ ২০:৩০587453
  • ব্লগারদের লিস্ট বানানো আই ওয়াশঃ

    সরকার ব্লগারদের দমনের নামে লিস্ট বানিয়েছে!, বানাক, মনে রাখা দরকার এই সরকার হুমায়ুন আজাদকে ২১শে পদক দিয়েছে। হুমায়ুন আজাদের চেয়ে বড় নাস্তিক আর ইসলাম বিদ্বেষী জন্মানো কঠিন। তাহলে সরকার কি করছে। সরকার সাইবার পুলিশের নামে সাইদির চাদে পাঠানো ,এবং কাবা শরিফের গিলাফ নিয়ে সাইদির মুক্তির নামে কাবা শরিফের ইমামাদের মিছিল বানানো শিবিরকে ধরবে। আর কিছু ই না। ব্লগার রা এই সরকারের সম্পদ।যদি বিন্দুমাত্র মুক্তমনার প্রতি সহনশিলতা কোন সরকারের থাকে তা এই এই সরকার বা জোট সরকার। ব্লগার রা এটি বুঝে আর হাসে,কারন রাজীবদের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল অনেক আগে,বিচারক মামলার নথির ওপর বসে বিচার করতেন বিধায় নথি আর খুজে পান নাই বলে জানা গেছে। আসিফ এর ওপর হাম্লাকারিদের ধরা হয়েছে। সরকার কি এতই গাধা যে বুঝে না ব্লগার রা মুক্তমনা?, এদের ছাড়া রাজাকারের বিচার যতটুকু করা যাচ্ছে তাও যেত না। এই সরকার ই রাজীবকে মরণোত্তর ২১ শে পদক দেবে ভবিশ্যতে,দিতে বাধ্য,কারন সরকারকে বাধ্য করাই ব্লগারদের কাজ, তোষণ করা নয়,ব্লগার রা না থাকলে বাম দল আর আওয়ামীলীগের জোট ও থাকবে না,থাকবে শুধু হায়েনা রাজাকার রা। সরকার বুঝে। তবে দুর্নীতিবাজ সরকার , তাই কাজ করে ধীরে ধীরে। দুর্নীতি করলে নৈতিক শক্তি কমে যায় অনেক।
  • pi | 78.48.231.217 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ০৮:০৫587454
  • কিন্তু সরকার তো অমি রহমান পিয়ালের ব্লগের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেবে বলছে ! এটা নিয়ে কী বলেন ?
  • pi | 78.48.231.217 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ০৮:০৬587455
  • কিন্তু সরকার তো অমি রহমান পিয়ালের ব্লগের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেবে বলছে ! এটা নিয়ে কী বলেন ?
  • pi | 78.48.231.217 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ০৮:০৬587456
  • ইতিমধ্যে বন্ধ করে দিয়েছে বোধহয়।
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:২৩587457
  • "ব্লগারদের লিস্ট বানানো আই ওয়াশ"

    ______

    আগেই বলেছিলাম, ভক্তিবাদ অনিবার্যভাবে মতিচ্ছন্ন করে বা আড়াল করে অনেক সত্য বা ভক্তিটিকে সুউচ্চ রাখতে অনেক সত্যকে খুন করে নির্মমভাবে। এটিই তার প্রায়গিক প্রতিক্রিয়া; রাসায়নিক বিক্রিয়া ও ফলাফল।

    তো যা আশংকা করা হয়েছিল, তাই হয়েছে। সরকার "ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের" অভিযোগে "আমারব্লগ ডটকম" বন্ধ করে দিয়েছে। রাসেল [যিনি "ডটু রাসেল" নামেই ব্লগ বারান্দায় বেশী পরিচিত] নামে একজন লিজেন্ট ব্লগারসহ মোট তিনজনকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে গেছে। এ নিয়ে অনলাইন-অফলাইন সব খানে মৌলবাদের কাছে সরকারের এ আত্নসমর্পনের প্রতিবাদে তুমুল নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে।

    পাই,

    সরকার অমি রহমান পিয়ালের বিরুদ্ধে কখনোই ব্যবস্থা নেবে না। কারণ সরকারের লেজেই অরপি খেলছেন। [খুব খেয়াল করে। ] উভয় পক্ষেরই খেলা এখন অফ সাইডে। আরিফ জেবতিকও এখন তার সহযোগি। চীনা বাদামের চেয়ে চীনা মিগের পুষ্টিগুনে এরা অনেক বেশী বিশ্বাসী।

    হেফাজত ইসলামকে খুশী রাখতে সরকার ব্লগারদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে। অস্ত্র-শস্ত্র বা জাল টাকাসহ দাগি আসামীর মতো কম্পিউটার, ল্যাপটপসহ ব্লগারদের ছবি গণমাধ্যমে প্রকাশ করেছে।

    অন্যদিকে ডিজিটাল রক্ষী বাহিনীর প্রধান এবং উপ প্রধানও একই ভূমিকায়। প্রথমে রুমী স্কোয়াডকে চীনা বাম/বাদাম/রাজাকার-ঘাতকের সন্তান ট্যাগিং দেওয়া, তারপর চ্যালেঞ্জের মুখে নিঃশর্তভাবে বক্তব্য প্রত্যাহার না করে একের পর এক নতুন নতুন অভিযোগ উত্থাপন। আরো পরে ছদ্মবেশটি জিইয়ে রাখতে পুরো গণজাগরণের বিরুদ্ধেই হেনতেন নানান সমালোচনায় মুখর। সাপও মারলো লাঠিও ভাঙলো না। প্রভুর জুতোও জিহ্বা সঞ্চালনে চকেচকে রাখার চাকরীটি পোক্ত রইলো। ...

    আওয়ামী-মুসলিম লীগ জিন্দাবাদ!
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:২৮587458
  • সংযুক্ত:
    ______

    ইন্টারনেটে কথিত ‘ধর্মীয় উস্কানিমূলক’ লেখালেখির অভিযোগে গ্রেপ্তার তিন ব্লগারকে সাত দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত।
    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article609109.bdnews

    কেউ ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানলে তার বিরুদ্ধে সঙ্গে সঙ্গে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে সরকার জানিয়েছে।
    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article609124.bdnews

    ‘ধর্মীয় উস্কানীমূলক’ লেখালেখির অভিযোগে তিন ব্লগারকে গ্রেপ্তারের পর আমারব্লগ কর্তৃপক্ষ তাদের ব্লগ বন্ধ করে দিয়েছে।
    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article609113.bdnews

    তিন ব্লগারকে গ্রেপ্তার এবং ব্লগ নিয়ে সরকারের পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার।
    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article609161.bdnews
  • pi | 78.48.231.217 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:২৮587459
  • কিন্তু আমার ব্লগ তো অমি রহমান পিয়ালের। সেটা তো সরকার বন্ধ করলো। এটা আইওয়াশ বলছেন ?
  • pi | 78.48.231.217 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:৩০587460
  • শহীদ রুমি স্কোয়াড নিয়ে আরিফ জেবতিকের কিছু মন্তব্য পড়েছিলাম। ক'দিন আগে। সেগুলো একদমই অবমাননাকর মনে হয়নি, বরং ঐ আন্দোলন নিয়ে সহানুভূতিশীলই মনে হয়েছিল।
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:৩৭587461
  • "কিন্তু আমার ব্লগ তো অমি রহমান পিয়ালের।"

    ___

    পাই,

    এ ক দ ম নয়। খুব দায়িত্ব নিয়ে এ কথা বলছি। আমারব্লগ ডটকম-এর টেস্ট ভার্সনের সময় থেকে আমি এর সঙ্গে যুক্ত। এর নির্মাতা ও প্রধান সঞ্চালক সুশান্ত দাশগুপ্ত [লন্ডন]। ঢাকায় কয়েকজন সঞ্চালকের সঙ্গে অরপি'ও একজন সঞ্চালক মাত্র। ব্লগ সাইটটির মুক্তিযুদ্ধ গবেষণা প্রকল্পটি অরপি চালান। এর বেশী কিছু নয়।

    অরপি চলেন নিজস্ব এজেন্ডা ও মিশনে। তার ভক্তিটি আরো উচ্চে বাঁধা -- সেটি আমাদের কুলদা রায় বর্গীয় বাকশালী অন্ধত্ববাদ। :S
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০২ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:৫৮587464
  • পুনশ্চ: একটি বিষয় লক্ষ্যনীয় পিয়াল-জেবতিকের গলায় গলায় ভাব শুধু গণজাগরণ/রুমী স্কোয়াডের প্রশ্নে নয়। আরো একটি সুপ্তফনা আছে। বিষয়টি গভীর পর্যবেক্ষণের এবং নিঃসন্দেহে এটি গুঢ় মনোস্তাত্বিক গবেষণার বিষয়।

    এরা ব্লগ-ফেবুতে সকাল-বিকাল নাওয়া-খাওয়া ভুলে লগইন থাকেন, শুধু দেশোদ্ধারের জন্য নয়। তারা সস্তা জনপ্রিয়তার জন্য পারেন না -- এ হেন কাজ নেই। "লাইক" এদের খুব পছন্দ। হোক-ফেকি বা মেকি, চেনা-অচেনা-আধাচেনা। ভক্তিবাদের সূত্রে এরা নিজেরাও ভক্ত পালেন। সাঙ্গ-পাঙ্গ, মুরীদ-আশেকান, চেলা-চামুণ্ডা ছাড়া এরা কোথাও নড়েন না। হোক অন লাইন বা অফ লাইনে। পিয়াল মুক্তিযুদ্ধের গবেষণায় অসামান্য। জেবতিক লেখেন ভালো। পিয়াল চট করে খিস্তি আউড়ান, একেতাকে "ছাগু" "নাস্তিক" ট্যাগ করেন। জেবতিক খেলেন পাতায়। কাউকে ঘায়েল করতে আগে তার প্রো-পিক্স হাজির করেন। এরপর ওঝা জ্ঞানে ভূত-ভবিষ্যত ঝাড়া শুরু করেন। একজনের পছন্দ থান ইট, তো আরেকজনের পছন্দ ব্লোয়ার পাইপ। পার্থক্য এইখানে। ...
  • আজাদ | 129.30.39.20 | ০৩ এপ্রিল ২০১৩ ০১:১৮587465
  • রাসেল। আমার জীবনে দেখা গুটিকয় ভালো মানুষের মধ্যে একজন। যাকে বলে সলিড মানুষ। তার চিন্তা, মুখ এবং লেখার মধ্যে বৈপরিত্ব পাইনি কোনদিন। যা বুঝতো, যা বিশ্বাস করতো তা দ্বিধাহীন-অকুতোভয় প্রকাশ করতো।
    এ ধরণের শক্তিশালী মানুষেরা বিদ্যমান রাষ্ট্র ও লুটেরা রাজনীতির জন্য বিরাট হুমকি।
  • শিহাব হায়দার মুন (সপ্তক) | 183.34.218.177 | ০৪ এপ্রিল ২০১৩ ০৭:০৬587467
  • অমি রহমান পিয়াল স্বঘোষিত আওয়ামীলীগ এর এবং ইমরান এইচ সরকার ও তাই। রাস্তার পাশে বসা চটপটি বিক্রিওয়ালা শাহবাগে আন্দোলন করার উদ্যেগ নেবে না অন্তত শুরুটা। শুরুটা করেছিল অমি পিয়াল আর ইমরান রা। সরকার লুফে নিয়েছিল কিন্তু সরকার এদের জ্বালানো স্ফুলিঙ্গে পানি ঢেলে দিতে চায়। সেক্ষেত্রে বাম ঘরনার ছেলেরা রুমি স্কোয়াড নিয়ে এগিয়ে এসেছে। পিয়াল,ইম্রান বিব্রত,কিন্তু ওদের নাম এখন সবাই জানে ,যদি বিন্দুমাত্র আত্মসন্মান গ্যান থাকে অদের ওরা পিছু হটবে না। হটকারি করলে ধরা খাবে। আর শাহবাগের আন্দোলনের শুরু কাদের মোল্লার বিচার। এর মাঝে যারা বিপ্লবের গন্ধ পাচ্ছেন তারা কেন পাচ্ছেন আমি জানি না। কারন যতই বলা হোক বাংলাদেশের মানুষ মৌলবাদী না আসলে তারা চোরা মৌলবাদী (বৃহৎ এক অংশ) সে বুঝে হোক আর না বুঝে হোক। হটকারি রাজনিতির দেশ বাংলাদেশে বাকি আছে শুধু গোলাম আজমকে প্রেসিদেন্ট বানানো, এও সম্ভব হবে যদি আমরা সবাই মিলে হতকারিতা শুরু করি অর্থাৎ সঙ্খ্যালঘু প্রগতিশীল মানুষ ইম্রান,পিয়াল সহ।
  • pi | 78.48.231.217 | ০৫ এপ্রিল ২০১৩ ২১:০৮587468
  • সচলায়তন সহ অনেকগুলো ব্লগ ব্ল্যাক-আউট করে দিয়েছে।
  • pi | 78.48.231.217 | ০৬ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:০০587469
  • এটা পেলাম।
    'পুরুষদের সমাবেশে নারী সাংবাদিক কেন এজন্য একুশে টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার নাদিয়া শারমিনকে বেধড়ক পিটিয়েছে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা । তার অবস্থা গুরুতর । '
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৩:১৩587470
  • সংযুক্ত:

    হেফাজত ইসলামের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আসিফ মহিউদ্দীনসহ চারজন "নাস্তিক ব্লগার"কে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। প্রতিবাদে চলছে সব প্রগতিশীল বাংলা ব্লগে অনির্দিষ্টকালের জন্য ব্ল্যাক আউট। তবে করপোরেট ব্লগ সাইট সামহোয়ারইনব্লগ ডটনেট, বিডিনিউজ, প্রথম আলোসহ কয়েকটি ব্লগ এই তালিকায় নেই। ওদিকে হেফাজতে ইসলাম ঢাকার মতিঝিলে সমাবেশ করেছে। সেখান থেকে তারা উত্থাপন করেছে "ধর্ম নিয়ে কটুক্তির দায়ে মৃত্যুদণ্ডের বিধান"সহ ১৩ দফা দাবি। শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চ, রুমী স্কোয়াড, '৭১ এর ঘাতক-দালাল নির্মূল কমিটিসহ কয়েকটি সংগঠন তাদের প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়েছে। হেফাজতীরা ঘোষণা করেছে হরতাল ও ঢাকা অবরোধের (৫ মে) কর্মসূচি।

    এরই পরিপ্রেক্ষিতে সহব্লগার, তরুণ বাম রাজনৈতিক কর্মী ফিরোজ আহমেদ লিখেছেন চিন্তাশীল নোট:
    _______
    সাইবার জগত থেকে হেফাজত: সমীকরণ সহজ নয়

    ["...আওয়ামী লীগ ধোঁয়াশা ছুপা রুস্তমের রাজনীতি করছে, সে গাছেরটা খেতে চায়, তলেরটাও কুড়িয়ে নেয়ার তালে আছে। বিএনপি তলারটাকে পায়ে মাড়িয়ে নষ্ট করে গাছেরটা খেতে চায়। লীগ একদিকে তাই শাহবাগকে ঘুরিয়ে দিয়েছে হেফাজতের দিকে; দলও সম্পূর্ণ তাই চায়, আস্তিক-নাস্তিকের সংঘাতে তার বড় লাভ। অন্যদিকে লীগ হেফাজতকেও বেশ খানিকটা নিজের হেফাজতে নিতে চায়, প্রমাণ করতে উদগ্রিব নিজেই সত্যিকারের ইসলাম-পসন্দ। সত্যি বলতে কি, ব্লগারদের বিরুদ্ধে সাম্প্রতিকতম মামলাটি সংবিধানের সাম্প্রদায়িক পঞ্চদশ সংশোধনীরই প্রথম আইনী বাস্তবায়নের উদ্যোগ।

    অন্য আর একটি সহযোগী পক্ষ, কার্যত এরাও বিএনপিরই পক্ষভুক্ত, দেখাতে চাইছেন হেফাজতের সদস্যরা সব গরিব মানুষ। কিন্তু গরিব মানুষেরা কিভাবে ব্যবহৃত হতে পারেন নিজেদের স্বার্থেরই বিরুদ্ধে– মাদ্রাসাকেন্দ্রিক ক্ষমতার বলয় কিভাবে কার্যকর থাকে, সেটা যারা বোঝেন, তাদের কাছে অজ্ঞাত থাকার কথা নয়। ভিন্ন আরও একটি সহযোগী পক্ষও আছেন, যারা সচেতন কিংবা অসচেতনভাবে আওয়ামী রাজনীতির তলেরটা খাওয়ার কর্মসূচির সহযোগিতা করছেন শাহবাগকে ধর্মীয় শক্তিগুলোর দিকে ঘুরিয়ে দিয়ে। মাওলানা শফির ‘রাজনৈতিক’ শক্তি অনেকটাই কৃত্রিম, তাকে তৈরি করা হয়েছে, ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বড়ও করা হয়েছে, অন্যদিকে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে তাদের একটা বাস্তব ‘অরাজনৈতিক’ ধর্মীয় প্রভাব আছে। এই অরাজনৈতিক প্রভাবটির জন্ম হতে পেরেছে, কারণ ৪২ বছর ধরে শাসকেরা কোটি কোটি শিশুর জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করেননি, এরা প্রত্যেকেই এই মওদুদ বাহিনীর রাজনৈতিক সুফলভোগী। লাগাতার আক্রান্ত হলে এই অরাজনৈতিক প্রভাব দ্রুতই রাজনৈতিক হয়ে উঠে শাহবাগকে নাস্তিক-আস্তিক লড়াইয়ের কুঠুরিতেই বিভক্ত করতে আরও সহায়তা করবে, জামায়াতে ইসলামীর লক্ষ্যও এই মূহুর্তে তাই। হেফাজতে ইসলামের প্রচারিত দাবিগুলোই বরং আলোচনায় নিয়ে এসে সেগুলোর অন্তঃসারশূন্যতা এবং অকার্যকারিতা দেখিয়ে দেয়ার প্রচারমূলক কৌশলই হতে পারে বর্তমান সময়ে যথাযথ উদ্যোগ। জামায়াত অন্যদের আড়ালে আশ্রয় নেয়ার যে কৌশল গ্রহণ করেছে, তাকে সেই কৌশলে ধারাবাহিক সহায়তা করাটা আত্মঘাতী হতে পারে । এর আগেও জামায়াত বায়তুল মোকাররম মসজিদকে কেন্দ্র করে একই ধরনের কায়দায় মাঠে নেমেছিলো, সেটা ব্যর্থ হয়েছে। এবার তুলনামূলক একটা সাফল্য জামায়াত পেয়ে গিয়েছে। শাহবাগের মঞ্চ-নেতৃত্ব আর শাহবাগের চেতনা দুইয়ের মাঝে কখনো কখনো যে গড়মিল দেখা যায়, তার কারণ এইভাবে কখনো কখনো শাসকদের প্রয়োজনে ব্যবহৃত হওয়া। আস্তিকতা-নাস্তিকতার বিভাজনের জাল সরিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ করাই এই মূহুর্তে সবচে জরুরি কাজ।..."]

    http://bangla.bdnews24.com/opinion_bn/article610721.bdnews
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৩:৩১587471
  • পাই,

    আপনি বেশ খানিকটা ঠিকই বলেছেন। ব্লগ ব্ল্যাক আউট আন্দোলনে আমারব্লগ ডটকম-এর নাম প্রথমে এলো খুশী হতাম। কারণ তারাই এই আন্দোলনের পুরোধা।

    সরকারের ব্লগ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা ও ব্লগার গ্রেফতারের বিরুদ্ধে আমারব্লগ ডটকম-ই প্রতিবাদে অগ্রসর। সচলায়তন, মুক্তমনাসহ অন্য প্রগতিশীল ব্লগ সাইটগুলো তাদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে সম্মিলিতভাবে ব্লগ ব্ল্যাক আউট চালাচ্ছে। আমাদের ছোট্ট ব্লগ সাইট "আদিবাসী বাংলা ব্লগ"সহ অনেকের ব্যক্তিগত ব্লগও ব্ল্যাক আউট আন্দোলনে যোগ দিয়েছে। এরই মধ্যে এই সংখ্যা প্রায় ২০ এর মতো হয়েছে। নীচের সংবাদটিতে ধর্মঘটী ব্লগ সাইটগুলোর আংশিক তালিকা পাওয়া যাবে। সংবাদটি একটু পুরোনো:

    "মৌলবাদীদের প্রশ্রয় দেয়ার অভিযোগ ও ব্লগারদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে ‘ব্ল্যাক আউট’ কর্মসূচি পালন করছে ১১টি বাংলা ব্লগ সাইট।"

    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article609756.bdnews

    ____

    গতকাল মতিঝিলে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ থেকে নারী সাংবাদিকদের শুধু মারধোরই করা হয়নি, নারী অধিকার বিরোধী এন্তার আপত্তিকর বিদ্বেষও ছড়ানো হয়েছে। পুরোটি তালেবানী দর্শনে পরিচালিত। যুদ্ধাপরাধী জামাত-শিবিরকে রেহাই দিতে দেশকে মধ্যযুগে নিয়ে যাওয়ার খোয়াবজনিত মোল্লা-মৌলবাদের আস্ফালন। নীচের সংবাদে দেখুন বিস্তারিত।

    ["‘নারীবিরোধী’ এক সমাবেশ

    নারীবিহীন হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে বিদ্বেষমূলক বক্তব্য যেমন ছিল, তেমনি পেশাগত দায়িত্ব পালনে গিয়ে লাঞ্ছিতও হতে হয়েছে নারী সাংবাদিকদের।

    শিক্ষা ও কর্মক্ষেত্রে বাংলাদেশের নারীদের অগ্রগতি যখন সারাবিশ্বে আলোচিত, তখন নারীদের ওপর হামলা এবং তাদের অগ্রযাত্রার পথ রুদ্ধ করার দাবি তোলার নিন্দা জানিয়েছেন নারীনেত্রীরা।

    ‘নাস্তিক’ ব্লগারদের শাস্তির দাবিটি সামনে রেখে শনিবার ঢাকায় হেফাজতের সমাবেশ হলেও তাদের যে ১৩টি দাবি রয়েছে, তার কয়েকটি সংবিধানের সঙ্গেও সাংঘর্ষিক বলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরের কথায়ও উঠে এসেছে।

    নারী উন্নয়ন নীতির বিরোধিতা করে কয়েক বছর আগে গঠিত হেফাজতে ইসলাম যে ১৩ দাবিতে লংমার্চ করে মতিঝিলে সমাবেশ করেছে, তাতে যোগ দিয়ে সংহতি জানিয়েছেন বিএনপির নেতারা। সংহতি জানিয়েছে মহাজোট শরিক জাতীয় পার্টিও।

    হেফাজতের ১৩টি দাবির চতুর্থটি হচ্ছে- ‘ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যাভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা’।

    এছাড়া নারী উন্নয়ন নীতি বাতিলের দাবিও রয়েছে তাদের।

    হেফাজতের বিশাল সমাবেশের মধ্যে কোনো নারীকে দেখা যায়নি। পেশাগত কাজে যে সব নারী সাংবাদিক গেছেন, তারাও জানিয়েছেন বিড়ম্বনার কথা।

    শুক্রবার চট্টগ্রামে হেফাজতকর্মীদের বাধার মুখে পড়তে হয় সাংবাদিক সুমি খানকে, যার ধারাবাহিকতা ছিল ঢাকায়ও।

    শুধু ‘নারী’ হওয়ার কারণে বিজয়নগরে হেফাজতকর্মীরা একুশে টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার নাদিয়া শারমীনের ওপর হামলা চালায়।

    ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নাদিয়া বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, তিনি সমাবেশে যাওয়ার সময়েই পল্টন মোড়ে কয়েকজন হেফাজতকর্মী এসে বলে- ‘মহিলা প্রবেশের অনুমতি নেই’।

    “এরপর বলতে থাকে ‘আপনারা গণজাগরণ মঞ্চের দালাল’। কথোপকথনের এক পর্যায়ে তারা হামলা শুরু করে। তখন পাশে থাকা একটি গাড়িতে আমি আশ্রয় নিলে তারা গাড়িও ভাঙার চেষ্টা চালায়।”
    এক পর্যায়ে কয়েকজন সংবাদকর্মী নাদিয়াকে বিজয়নগরের দিকে নিয়ে যেতে চাইলে সেখানেই আক্রমণের শিকার হন তিনি।

    “প্রায় ৫০/৬০ জন কর্মী আমার দিকে ইট ও পানির বোতল ছুড়তে থাকে। তারা আমার মোবাইল ফোন ও কয়েক হাজার টাকাসহ হাত ব্যাগটি নিয়ে যায়। এরপর আমাকে মাটিতে ফেলে মারধর করে।”

    মাথা, ঘাড়ের বাম পাশে ও পায়ে আঘাত নিয়ে এখন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন নাদিয়া।

    নাদিয়ার মতোই পল্টন এলাকায় কার্যালয়ে যাওয়ার সময় ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেসের স্টাফ রিপোর্টার আরাফাত আরা হেফাজত কর্মীদের বাধার মুখে পড়েন।

    তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বেশ কয়েকজন হেফাজতকর্মী এসে আমার সিএনজি থামায়। এরপর আমাকে বলে, ‘আপনার মাথায় ওড়না নেই। আপনি এদিকে যেতে পারবেন না’।”

    “আমি বললাম, মাথায় ওড়না নেই বলে যেতে পারব না কেন? আমি মাথায় ওড়না দেব কি দেব না, সেটা আমার ব্যক্তিগত ব্যাপার, আপনারা বলার কে? এরপরও তারা রাস্তা আটকে আমার সঙ্গে তর্ক করতে থাকে।”

    তর্কাতর্কি করে বাধা উপেক্ষা করেই কার্যালয়ে যান আরাফাত আরা।

    “কর্মস্থলে নারীদের এভাবে বাধা সৃষ্টি করাটা কল্পনাও করা যায় না। আমাদের দেশে নারীরা অনেক এগিয়েছে, এখন আবার পিছিয়ে নেয়ার চেষ্টা শুরু হয়েছে,” বলেন এই সাংবাদিক।

    হেফাজতের সমাবেশের সময় ওই পথ দিয়ে চলাচলকারী বেশ কয়েকজন কর্মজীবী নারীকেও কটূক্তি শুনতে হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

    হেফাজতের সমাবেশের সময় রাস্তায় কাগজ ও পানির বোতল কুড়াতে গেলে ছিন্নমূল কয়েকজন নারীকেও বের করে দিতে দেখা গেছে।

    দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পল্টন মোড়ে একজন বৃদ্ধা পানির বোতল কুড়াচ্ছিলেন। তাকে বলা হয়- ‘এটা মহিলাদের জায়গা নয়’।

    হেফাজতকর্মীদের নারী বিদ্বেষী বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে জাসদ নেত্রী শিরিন আখতার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “অবস্থা এমন মনে হচ্ছে যে, দেশটাকে তারা আফগানিস্তানের দিকে নিয়ে যেতে চায়।”
    “তবে জনগণ এমনটি কখনো হতে দেবে না,” বলেন ৮০-এর দশকে জাসদ ছাত্রলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালনকারী এই নারীনেত্রী।

    সর্বশেষ আদমশুমারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, বর্তমানে দেশের মোট জনসংখ্যা ১৫ কোটি ২৫ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৭ কোটি ৬৩ লাখ ৫০ হাজার ৫১৮ জন, নারী ৭ কোটি ৬১ লাখ ১৭ হাজার ৪৯৭ জন।

    ভোটার তালিকায় ৯ কোটি ২২ লাখেরও বেশি ভোটারের মধ্যে ৪ কোটি ৬৫ লাখ পুরুষ ও নারী ৪ কোটি ৬১ লাখ।

    শিক্ষায় পুরুষের চেয়েও ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছে নারী। গত বছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এর মধ্যে ছাত্র ৭৮ দশমিক ২৩ শতাংশ এবং ছাত্রী ৭৯ দশমিক ০৯ শতাংশ। এছাড়া মাধ্যমিক এবং প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীতে ছাত্র ও ছাত্রীর পাসের হার প্রায় সমান।

    কর্মক্ষেত্রেও পিছিয়ে নেই নারী। দেশের সবচেয়ে বড় খাত পোশাক শিল্পের অধিকাংশ শ্রমিকই নারী। সাংবাদিকতা, ক্রীড়া, পুলিশ, সশস্ত্র বাহিনী, প্রশাসন ও বিচার বিভাগেও নারীদের অংশগ্রহণ ক্রমেই বাড়ছে।

    হেফাজতের দাবির প্রতিক্রিয়ায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা রাশেদা কে চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমি প্রচণ্ড উদ্বিগ্ন, বিক্ষুব্ধ। এই বাংলাদেশ তো চাইনি আমরা।”

    “এই যে নারীর প্রতি লাঞ্ছনা চলছে, এখন যদি কর্মক্ষেত্র থেকে নারীদের ফিরিয়ে নেয়া হয়, তাহলে কী অর্থনীতির চাকা ঘুরবে? আমাদের দেশের নারীরা তৃণমূল থেকে এখন হিমালয় শিখরে। ঠিক এই মুহূর্তেই নারীদের পেছনে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চলছে।”

    গণশিক্ষা নিয়ে কাজ করা রাশেদা চৌধুরী বলেন, “নারীদের অধিকারের বিষয় এলেই বলা হচ্ছে, ধর্ম গেল। একজন নারী ধর্ষণের শিকার হলে তো এদেরকে (হেফাজত) আন্দোলন করতে পাওয়া যায় না।”

    “শীর্ষ দুই দলের প্রধান নারী। আমরা তার দিকে তাকিয়ে থাকলাম। দেখি তারা কী করেন। না হলে আমাদেরই পথে নামতে হবে,” বলেন তিনি।"]

    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article610714.bdnews
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৩:৩৭587472
  • হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবিটি বাঁধিয়ে রাখার মতো। জানতে ইচ্ছা হয়, লাদেনের দফাগুলো থেকেই এই আনলাকি থার্টিন ড্রাফট করা হয়েছে কি না!

    সুধীজন, পড়ে দেখুন। নিশ্চিত পিলে চমকানোর মতো বেশকিছু আব্দার আছে এতে।

    জয় মোল্লাতন্ত্র!

    _____________________

    ["হেফাজতের ১৩ দাবি
    .প্রেস বিজ্ঞপ্তি
    Published: 2013-04-07 03:44:56.0 Updated: 2013-04-07 03:46:51.0

    লংমার্চের পর শনিবার মতিঝিলের সমাবেশে তাদের ১৩টি দাবি তুলে ধরে তা বাস্তবায়নে জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম।

    দাবিগুলো হলো:
    ১. সংবিধানে ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ পুনঃস্থাপন এবং কোরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।

    ২. আল্লাহ্, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুৎসা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।

    ৩. কথিত শাহবাগি আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-এর শানে জঘন্য কুৎসা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।

    ৪. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।

    ৫. ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।

    ৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।

    ৭. মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।

    ৮. জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করা।

    ৯. রেডিও-টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।

    ১০. পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিস্টান মিশনারিগুলোর ধর্মান্তকরণসহ সব অপতৎপরতা বন্ধ করা।

    ১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।

    ১২. সারা দেশের কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।

    ১৩. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।"]

    http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article610788.bdnews
  • আজাদ | 129.30.39.6 | ০৭ এপ্রিল ২০১৩ ১৪:৪৬587473
  • হেফাজতের ৪/৫ লাখ লোক দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নাই। এদের কমপক্ষে ৬০ ভাগকে বিভিন্ন কওমী মাদ্রাসা থেকে ধরে আনা হইছে। বাকী ৪০ ভাগ হইলো আলিয়া মাদ্রাসা ও জামাত-শিবির, বিএনপি।
    ভয়টা হইলো, কওমী মাদ্রাসায় এতো ছাত্র থাকাটা। আধপেটা খেয়ে কোনরকমে জীবনপাত করা এই বালকগুলোকে এবং তাদের দরিদ্র শিক্ষকদের যে কোন সময় তালেবানী জোসে পথে নামিয়ে আনা যায়। এবং এরা যে কোন সময় জেহাদী ও শহিদী জোসে উন্মত্তের মত ধ্বংশলীলায় মেতে উঠতে পারে। শাসকগোষ্ঠী আজ পর্যন্ত একটা আধুনিক শিক্ষানীতি প্রণয়ন করলো না। উল্টা বর্তমান প্রধাণমন্ত্রী সেদিন বললেন, কওমী মাদ্রাসার শিক্ষা সনদের স্বীকৃতি দিবেন। কেন প্রধানমন্ত্রী এ ধরণের ঘোষণা দেন? কেন শাসকগোষ্ঠী শিক্ষানীতিকে আধুনিক করেন না? কারণ-
    কারণ এ ধরণের ধর্মোন্মাদ ফোর্স তাদের ক্ষমতা পরিবর্তনের খেলায় কাজে লাগে। এই অন্ধত্বকে তরবারী হিসাবে ব্যবহার করে প্রগতির শক্তিকে হত্যা করেন।
    ফলে শাসকগোষ্ঠীর পরিকল্পিতভাবে অন্ধকারে রাখা এইসব কওমী বালকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণার আগে এই শাসকগোষ্ঠির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করা অনেক বেশি জরুরী ও সময়ের দাবী।
    শাহবাগে যে তরুন সমাজ আমরা দাঁড়িয়েছি, তারা নিজেদের প্রগতির আলোকপ্রাপ্ত অংশ বলে মনে করি। আমরা যেন কোনভাবেই শাসকগোষ্ঠীর ক্ষমতালিপ্সার লাঠিয়ালে পরিণত না হই, তাদের ফাঁদে পা না দেই।
  • বিপ্লব রহমান | 212.164.212.20 | ০৭ এপ্রিল ২০১৩ ২০:৪৮587475
  • আজাদ,

    মতামতের জন্য ধন্যবাদ। শর্ট হ্যান্ডে কয়েকটি পয়েন্ট।

    ০১. দ্বিতীয় প্রজন্মের লড়াইটি মধ্যবিত্ত শ্রেণীর, একে গ্রামীণ-শহুরে প্রান্তিক শ্রেণীর সঙ্গে একাত্ন হওয়া প্রয়োজন; অন্যথায় লড়াইটি ক্রমেই কঠিন, বিজয় দূরাগত-- সন্দেহ নেই। কিন্তু এই কাজটি প্রকৃত বিপ্লবী পার্টি ছাড়া, ব্যপক বিপ্লবী চেতনার সংশ্লেষণ ছাড়া অসম্ভব, এটি শাহবাগের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন স্বয়ংক্রিয়ভাবে পারে না। শ্রেণীগত সীমাবদ্ধতাই এখানে মূল বাধা। চালিকা শক্তি তো বটেই।

    ০২. মতিঝিলের হেফাজতের একটি বড় অংশ কিন্তু মাদ্রাসার। অর্থাৎ গ্রামীণ জনপদের প্রান্তিক শ্রেণীর। তারা মোটেই মধ্যবিত্ত নন, মাদ্রাসার পরলৌকিক মুখস্ত শিক্ষার বাইরে বাস্তব শিক্ষা, তথা বিজ্ঞান ভিত্তিক শিক্ষা বা জ্ঞান কোনোটাই তাদের নেই। দারিদ্র ও ধর্ম চেতনাকে পুঁজি করে এই মাদ্রাসা শিক্ষা গড়ে উঠেছে। হেফাজত তার সঙ্গে যোগ করেছে, জেহাদী জোশের এসেন্স [সাঈদীকে চাঁদে দেখা গেছে]।
    একে লুম্পেন প্রান্তিক শ্রেণীর একটি অংশ বললে খুব ভুল হবে না।

    ০৩. দুই নম্বর পয়েন্ট মতে, মতিঝিলকে ফরহাদ মজহার সহজেই সর্বহারা শ্রেণীর উত্থান, গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরাও-এর সেমি মাক্সীয় এসেন্সে তালিবানী বিশ্লেষণ দাঁড় করান। কিন্তু তিনি ভুলে যান, মতিঝিলে প্রগতিশীল উপদান নেই, এটি মধ্যযুগীয় মুসলিম তরবারীর জেহাদী চেতনায় ভরপুর, পুরোপুরি আসমানী কিতাবের অপব্যাখ্যা সর্বস্ব-- যার বাস্তব চরিত্র, লুম্পন সর্বহারার, যেমনটি আগেই বলা হয়েছে।

    ০৪. ফুলবাড়ি-কানসাট গড়ে উঠেছিলো ভেতর থেকে। প্রান্তিক শ্রেণীর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মধ্যবিত্ত বিপ্লবী শক্তি; যারাই পরে চালিকা শক্তি হিবেসে কাজ করে। কিন্তু শাহবাগে সেটি নাই। বরং বিপরীতটি হওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু, সেটিই প্রশ্ন সাপেক্ষা।

    ওপরের ওই তিন পয়েন্টের যোগফলে শাহবাগের আন্দোলনের ভবিষ্যত খুব শিগগিরই গ্রাম পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা দেখি না; তরুণ বিপ্লবী - সংগঠকরা এটিকে যদি মফঃস্বল- উপজেলার স্কুল -কলেজ পর্যন্ত এবং উপশহরের গার্মেন্টস ও অন্যান্য শ্রমিক-নিম্ন মধ্যবিত্ত পর্যায়ে নিতে পারেন, সেটিও খুব বড় একটি কাজ হতো। কিন্তু আগেই বলা হয়েছে, সে অর্থে ব্যপক বিপ্লবী চেতনার উপস্থিতি ছাড়া শাহবাগকে এমনকি তেঁজগা, আশুলিয়া, সাভার, নারায়নগঞ্জ, কেরানীগঞ্জ, দোহারে ছড়িয়ে দেওয়া কঠিন।

    ০৫. এইখানে আটকে আছে বিপ্লব ও প্রতিবিপ্লব। হেফাজতের মতিঝিলে ক্ষমতার লড়াইটিও ভর করেছে। বিএনপি-জামাতের সক্রিয়তায় এটি দৃশ্যমান। শাহবাগে এটি শুরুতেই ছিলো; এখন কোনঠাসা বলে মনে হয়। ...

    -- আলোচনা চলুক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন