এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রেসিডেন্সি নিয়ে - আবাপ বনাম এইসময়

    দেব
    অন্যান্য | ০৯ আগস্ট ২০১৩ | ৬৩১৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • cm | 116.213.90.194 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১১:০৯620187
  • আর যে দেশে সোশাল সিকিউরিটি শুন্য সেখানে অরিজিনাল রিসার্চের সম্ভাবনা কম।

    শিবুদা আমি দ্বিতীয় স্তর বলতে এম আইটি হার্ভার্ডের ফ্যাকাল্টি মীন করছি।
  • Sibu | 183.60.205.153 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১১:১৯620188
  • সেকেন্ড লেভেল মানে আমি টপ ইউনি প্লাস টপ ইন্ডাস্ট্রি ধরছি।
  • =তাতিন | 132.252.251.244 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১১:৩৫620189
  • ভারতে অন্য দেশের ছাত্রদের কাজ করার কিঞ্চিৎ অসুবিধে আছে। ইন্টারন্যাশনাল এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম ব্যতীত বিদেশি ছাত্রদের পয়সা দেওয়ার উপায় নেই। সেটা আমার মতে অবশ্য ভালোই, বর্তমান পরিস্থিতিতে।
  • PT | 213.110.243.23 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৩:২৮620190
  • Status of India in Science and Technology as reflected in its Publication Output in Scopus International Database,1997-2007

    India’s output in high impact journals (with IF range from 10 to 47.4 citations per journal) was compared with that of China, Brazil, and South Korea based on publications output data for these countries for 1997-07. The comparative data as shown in Table 44 reveals that these developing economies published less than one percent of their total publications output in high impact journals. Comparatively, South Koreas is stronger in this regard. It publications share in high impact journals during 1997-07 was the largest (0.83%), followed by Brazil (0.50%), India (0.32%), and China (0.16%) (Table 47).

    Overall, it is seen that the bulk of Indian research output is being published in medium to low quality journals. For example, top 25 Indian journals together accounted for 14.18% share in the total cumulative publications output by the country during 1997-07. And top 25 foreign journals account for a smaller share, just 7.08% of the country output for 1997-07. The country seriously needs to improve quality of research output so that we are able to publish more and more in top quality journals.

    India has been able to publish only 100 high-cited papers in science and technology in 11 years.

    http://www.nistads.res.in/indiasnt2008/t5output/t5out1.htm
  • PT | 213.110.243.23 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৩:৩৫620191
  • Prime Minister Dr. Manmohan Singh lamented the declining position of India’s scientific achievements in the past few decades. Opening the 99th annual session of the Indian Science Congress in the eastern city of Bhubaneswar on Tuesday (January 03), Dr. Singh said, countries like China have overtaken India in the field of science and technology. He figured the reason for India’s relatively declining position to lack of interest in pure sciences amongst the best students.

    http://www.iscience.in/news/16/india-s-position-in-the-world-of
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৩:৪৯620192
  • ইঞ্জিনিয়ারিং-এ, বিশেষতঃ কোর ইঞ্জিনিয়ারিং-এ, খুব ভালো জার্নালগুলির ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টর কত হয় বলে আপনার ধারণা?
  • tatin | 132.252.251.244 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৫:০৭620194
  • তাহলে ইণজ্জিনিয়ারিং রিসার্চের প্রেক্ষিতে ১০-৪৭ ইম্প্যাক্ট জাতীয় ভাট টানছেন কেন?
  • PT | 213.110.243.23 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৬:৪২620195
  • আমি টানিনি। যারা গবেষণা করেছে তারা টেনেছে।

    তবে দুঃখ পাবেন নাঃ কেমিস্ট্রিতে (আবার!) বেশীর ভাগই ২/৩ IF এর জার্নালে কাজ ছাপিয়ে বেঁচে থাকে ভারতে। ৪ থেকে ৬-এ মধ্যে থাকা অনেক ঘাম-রক্তের ব্যাপার। তবে engg-র জার্নালের সঙ্গে science জার্নালের কেউ তুলনা টেনে কেউ দুঃখ বা আনন্দ কোনটাই পায়না।
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৭:২৯620197
  • আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ নিয়ে কমেন্ট করেছিলেন বলেই এদ্দুর কথা চলছিল, তার মধ্যে আবার ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টরের গল্প আনলেন! যেখানে এমন আর্টিকেল দিলেন ১০-৪৭ ইম্প্যাক্ট ফ্যাক্টরের কথা লিখছে, ইঞ্জিনিয়ারিং জার্নালের ক্ষেত্রে যা প্রায় আকাশকুসুম।
    পুরো সাত জার্মান, একলা জগাই- তবুও জগাই!
  • PT | 213.110.243.23 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৭:৩৭620198
  • কে জগাই আর কে মাধাই জানি না তবে engg-তে এদেশে বিশেষ কিছু হয় না সেটা সারা বিশ্বের লোক জানে। অস্ট্রিচ সাজার চেষ্টা করে কোন লাভ নেই।
  • PT | 213.110.243.23 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৭:৪৯620199
  • **engg-research-এ
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৯:১৫620200
  • আপনার সারা বিশ্বটায় বোধহয় অ্যাকাডেমিক্সের কেউ নেই।
  • PT | 213.110.243.23 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৪৩620201
  • Jairam Ramesh, a mechanical engineering graduate from IIT-Mumbai, said last week that hardly any worthwhile research was done at Indian Institutes of Technology (IITs) or Indian Institutes of Management (IIMs).

    http://www.universityworldnews.com/article.php?story=20110527211338525
  • pi | 118.22.237.164 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৪৭620202
  • পিটিদা অন্য টইতে দীপঙ্কর চক্রবর্তীর বক্তব্য শুনলেন ? তাই নিয়ে কোন বক্তব্য ?
  • tatin | 132.252.251.244 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৫১620203
  • হুঁ, বললাম তো, অ্যাকাডেমিক্সের কেউ নেই।
  • tatin | 132.252.251.244 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৫৪620204
  • Is even one of our institutions world class? If it is world-class it must be in the top 100 to 150 institutions in the world, [but] that is not evident."

    কী বোকাচোদা মাইরি! প্রায় সবকটা পুরোনো আইআইটির মেকানিকাল, কেমিকাল, সিভিল, ইলেক্ট্রিকাল প্রভৃতি ডিপার্ট্মেন্ট গ্লোবাল র‍্যাঙ্কিং-এ প্রথম ১০০এ আসে।
    ইউনিভার্সিটি লিস্টে আসবেনা পুওর পার্ফর্মিং সায়েন্স ও ননেক্সিসেস্টেন্ট আর্টস ডিপার্ট্মেন্টের জন্য। ডিপার্ট্মেন্ট অনুযায়ী র‍্যাঙ্কিং কেউ চেক করে নিতে পারেন।
  • তাতিন | 132.252.251.244 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ১৯:৫৭620205
  • *নন-এক্সিস্টেন্ট
  • sch | 126.203.195.143 | ১৪ আগস্ট ২০১৩ ২০:৪১620206
  • তাতিনের সাহায্যার্থে দিলাম
    http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2013-05-09/india/39141527_1_ben-sowter-indian-institute-rankings

    "IIT Bombay, IIT Delhi and IIT Madras are all ranked in the global top 50 in at least one of the four areas of engineering: civil, mechanical, electrical and chemical."

    আমরা আগে ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে এই ডীপগুলোই বুঝতাম
    "IIT Delhi's electrical engineering department has been ranked the 37th best globally, the highest entry from India across all categories in the latest Quacquarelli Symonds (QS) world university rankings."

    "The IIT Bombay's civil engineering department has been ranked 39th, while IIT Delhi's mechanical and aeronautical engineering has been positioned 43rd. Indian Institute of Science ranks 50th in materials science."
  • pinaki | 227.211.165.98 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ০০:৪৮620209
  • না পড়ে চটজলদি লিখছি। এগুলো মনে হয় আন্ডারগ্র্যাড এর জন্য র‌্যাঙ্কিং। রিসার্চের জন্য কি? আমার নিজের অভিজ্ঞতায় দিল্লী আইআইটি ইলেক্ট্রিকাল রিসার্চে অত্যন্ত খাজা। রুরকীর তিনজন পিএইচডিকে ইন্টারভিউ করার দুর্ভাগ্য হয়েছিল। সে এক বিষাক্ত অভিজ্ঞতা। আমার অভিজ্ঞতায় কিছুটা ভালো কাজ করে আইআইটি বম্বে আর আইআইএসসি। অন্যান্য জায়গায় একজন দুজন ভালো কাজ করেন। কিন্তু মূলতঃ দেশী কোম্পানির প্রজেক্টের কাজ করেন। তাই সেই রিসার্চ আউটপুট দিয়ে গ্লোবাল লীডারশিপ হয় না। হয়তো এনারা প্রতিভাবান, বিদেশে থাকলে এনারাই হয়তো গ্লোবাল লীডার হতেন। কিন্তু এই মুহুর্তে আমার ফিল্ডে একটি দুটি বাদে কোনো গ্লোবাল লীডার ভারত থেকে নেই। ভারতের রিসার্চ আমার অভিজ্ঞতায় গ্লোবাল ট্রেণ্ড এর পিছে পিছে চলা। নিজে থেকে গ্লোবাল ট্রেন্ড সেট করা নয়। কিন্তু আমার মনে হয় এই আর্থসামাজিক অবস্থায় সেটা আশা করেও লাভ নেই। বড় কোম্পানি, যারা কিনা গ্লোবাল আরএন্ডডি লীডার, তারা সাধারণতঃ আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশের ইন্স্টিটিউটের সাথে কোলাবরেট করতে চায় না। মূলতঃ আইপি ইত্যাদি কনফিডেনশিয়ালিটি ইস্যুতে ভরসা করতে পারে না। সেগুলো না হলে, মানে কোম্পানির রিয়েল লাইফ ট্রেন্দ সেটিং প্রবলেম না পেলে শুধু শুধু বিচ্ছিন্ন ভাবে অ্যাকাডেমিক ইন্স্টিটিউটে বসে টেকনলজি ফিল্ডে ভালো রিসার্চ সম্ভব নয়।
  • Sibu | 84.125.59.177 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ০১:৩৯620210
  • আইআইটিতে ক্যাম্পাস ইন্টারভিউ করার অভিজ্ঞতা বলি। কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্র।

    ইন্টারভিউয়ার - কি নিয়ে প্রশ্ন করলে তোমার সবচেয়ে সুবিধা হবে?

    ছাত্র - অংক স্যার।

    ইঃ- ক্যালকুলাস?

    ছাঃ - হ্যাঁ স্যার।

    ইঃ - ইন্টিগ্রাল কি বলতো?

    ছাঃ - ডিফারেন্সিয়াল কোএফিসিয়েন্টের উল্টো।

    ইঃ - আর একটা ডেফিনিশন আছে।

    ছাঃ - এরিয়া আন্ডার দি কার্ভ।

    ইঃ - বেশ। কিন্তু এই দুটো একেবারে আলাদা কনসেপ্ট কি করে এক হল সেটা একটু বুঝিয়ে বল তো।

    ছাত্র চুপ। আর একটু খুঁচিয়ে জানলাম ছাত্র মিন ভ্যালু থিওরেম জানে, ইন্টিগ্রেশন অ্যাজ লিমিট অফ সাম জানে। কিন্তু সেগুলোকে একত্র করার কথা ভাবে নি।

    প্লীজ, এটাকে এই তক্কের মধ্যে নেবেন্না। এটা কিন্তু এক্কেরে অ্যানেকডোট।
  • বিপ | 78.33.140.55 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ০৭:১৮620211
  • ভারতে ইঞ্জিনিয়ারিং এ আন্তর্জাতিক মানের গবেষনা চাইলে, আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানীগুলির গবেষনাগার এখানে থাকা চায়। সেটা অনেক দূর।

    আমেরিকাতে ইঞ্জিনিয়ারিং গবেষনা এবং তার থেকে মার্কেটেবল টেকনোলজি তৈরী করার একটা পরিস্কার রোডম্যাপ আছে। ভারতে সেটা গড়ে ওঠে নি। আই আই টিতে কেও কেও চেষ্টা করেছেন-কিন্ত সিস্টেম টাই ত নেই। আমি নিজে আই আই টি খরগপুরের টেক পার্কে অফিস করেছি, আই আই টি মুম্বাই এ সাইনে একটি কোম্পানী আমাদের হয়ে কাজ করে। দুই জায়গাতেই সমস্যাটা এই ডোমেস্টিক মার্কেটের। আই আই টিতে ইঞ্জিনিয়ারিং গবেষনাটা মার্কেটের দিকে তাকিয়ে হয় না -হয় কোন জার্নালে আমেরিকানরা কি করছে তাই দেখে। সেটাতে সমস্যা হয়, তিনি যা করলেন, সেটা ভারতে কেনার মতন কেও নেই। ফলে তার ও ইন্টারেস্ট থাকে না -তিনিও পেপার করলেই খুশি। ইঞ্জিনিয়ারং গবেষনাতে পাবলিকেশন ফালতু জিনিস-আসল দেখতে হবে, যেটা বানাচ্ছে সেটা কোথাও এপ্লাই করা গেল কি না । আই আই টিতে যত গবেষনা হচ্ছে তার ৯৯% কোথাও কোনদিন লাগে কিনা আমার সন্দেহ আছে।

    আমি আই আই টিতে পি এইচ ডি করার সময় ১৯৯৯ সালে একটা ইটালিয়ান ডিজাইন কোম্পানীতে ইন্টানশিপে যায়- সেখানে প্রথমেই আমি বুঝি যে পি এচ ডিতে যে কাজ করছি, তার সাথে আসলে অপটিকাল কমুনিকেশন ইন্ডস্ট্রিতে কি হচ্ছে তার কোন সম্পর্ক নেই। আমি জাস্ট ওই ডেরিভেটিভ করছিলাম। মুশকিল হচ্ছে ভারতে এই এক্সপোজারটা সেই সময় পাওয়া অসম্ভব ছিল। এর পরে যখন সিয়েনা র হয়ে দিল্লীতে কিছু ছেলে কে হায়ার করেছিলাম -সেখানেও ছেলেরা থাকে নি। কারন ওদেরকে আমেরিকা থেকে মোটেও ফ্রন্ট লাইন কাজ দেওয়া হত না -খুব সাধারন কাজ দেওয়া হত । টি আই, জি ই , মাইক্রসফট যত গবেষনাগার যা ভারতে আছে, কোথাও ফ্রন্ট লাইন কাজ আমেরিকান কর্পরেট হেডকোয়াটার দেয় না ।

    সুতরাং ডোমেস্টিক মার্কেটের বিকল্প নেই।
  • tatin | 127.197.69.53 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ০৮:০৩620212
  • পিনাকিদা, কম্পিউটেশনাল বা থিওরিটিকাল এরিয়ায়, ভারতে সত্যিই খুব ভালো কাজ হয়। প্রায় সবকটা আই আই টিতে, ন্যাল বা এন-সি-এল-এর মত ন্যাশনাল ল্যাবেও। আমি মেকানিকাল-কেমিকাল-সিভিলের কথা জানি। কম্পিউটেশনাল মেকানিক্স বা সংল্গন এরিয়ার টপমোস্ট জার্নালের এডিটোরিয়াল বোর্ডে প্রায় সমস্ত সময়ই ভারতের কোনও ইন্সটিটুটের রিপ্রেজেন্টেশন থাকে। এবং সেটা গত দশবছর ধরেই।
  • tatin | 127.197.69.53 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ০৮:০৬620213
  • আর ইঞ্জিনিয়ারিং রিসার্চ কী শুধু ইণ্ডাস্ট্রির আউটসোর্স কাজ করা? আমেরিকায় পিএইচডি করতে গিয়ে সেটাই করেছি। কিন্তু ফিজিকাল সায়ন্সের অনেক ফাণ্ডামেন্টাল প্রশ্ন এখন ইঞ্জিনিয়ারিং-এর আওতায়। সেগুলো জানার-বোঝার সুবিধে আমেরিকার থেকে ভারতে অনেক বেশি।
  • PT | 213.110.246.230 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ০৮:৫৪620214
  • সুযোগ বেশী-কিন্তু করবে কে? বিটেক পাশ করে সরাসরি চাকরী পাচ্ছে যারা মোটা মাইনেতে তারা কিসের জন্য স্বল্প পয়সায় রিসার্চ করতে আসবে? আর গাদা-গুচ্ছের ছেলেপুলে চাকরী পাক না পাক এম-বি-এ করতে যাচ্ছে। মাস্টারেরা রিসার্চ করাবে কাদের দিয়ে?

    আর "আই আই টিতে ইঞ্জিনিয়ারিং গবেষনাটা মার্কেটের দিকে তাকিয়ে হয় না -হয় কোন জার্নালে আমেরিকানরা কি করছে তাই দেখে"-বেশ বলেছেন। গোটা ভারতেই বিজ্ঞানচর্চা হয় সাদাদের দেখানো রাস্তায়। কাজটি বেশী "ভারতীয়" হলে খুব ভাল জার্নালে ছাপানোর অসুবিধে আছে-কেননা সেটা সাদাদের প্রায়োরিটি এরিয়া নয়।

    অন্যদিকে রিসার্চে কেউ আসতে চায়না বলেইঃ At a time when 'skill shortage' is frequently bemoaned by industry, nearly half of all teaching positions in IITs and over half in NITs are lying vacant. That's the sobering fact revealed recently in response to a question in the Lok Sabha.
    It's not only newly created IITs and NITs that face shortage. Old IITs have over 40% of their teaching positions vacant and the situation in old NITs is even worse with 57% of faculty jobs finding no takers. http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2013-03-30/india/38144632_1_nits-old-iits-eight-new-iits
  • cm | 127.97.180.102 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ০৯:১০620215
  • তবে আমরা কি সবাই শিশু পিটিদা দ্বিতীয় প্যারায় গোদা বাঙলায় লিখে দিয়েছেন।
  • lcm | 118.91.116.131 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ০৯:৪২620216
  • বিজ্ঞানের আবার সাদা কালো কি হে!
    সাদা-কালো হয় টাকার, আর, ফটোগ্রাফির।
  • T | 24.139.128.15 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১০:০৮620217
  • তাতিন কে ক দিয়ে গেলাম।
  • PM | 233.223.156.202 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১১:৫৯620218
  • আমি আমার দুই বন্ধুকে জানি যাদের পেপার সায়েন্স-এ বেড়িয়েছে। এটা কি ব্যতিক্রম? এদের একজন আমেরিকায় (কার্নেগী মেলন) ডক্টরেট করা কালীন ওদেশের "ইয়ং সায়েন্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড পায় তৎকালীন VP আল গোরের কাছ থেকে। কিন্তু পোস্ট ডক করার পরে দেশে ফিরে NCL জয়েন করেছে। সমস্থ ল্যব ইন্ফ্রাস্ট্রাকচার দেওয়া হয়েছে তাকে। আমি ওর কাছ থেকে শুনি যথেশ্ঠ ভালো কাজ হয় NCL এ। ওর নিজের বেশ কিছু মাল্টি ন্যশনাল এর সাথে কোলাবরেসন আছে তার মধ্যে শেল ও আছে।
  • PT | 213.110.243.23 | ১৫ আগস্ট ২০১৩ ১২:২০620220
  • আজ থেকে তিরিশ বছর আগে NCL থেকে বি ডি তিলক নেচারে পেপার করেছিলেন। তাতে ভারতীয় বিজ্ঞানের ইতর-বিশেষ হয়নি। তিনি অবিশ্যি NCL-এর ডিরেক্টর হয়েছিলেন।

    তবে যারা ৮০ ও ৯০-এর দশকে NCL-এ ছিল তারা জানে যে রমেশ মাসেলকরের নেতৃত্বে ঐ institute-এর কি সব্বনাশ হয়েছিল। industrial research-এর নামে এক্দল জুনিয়র সায়েন্টিস্টের কেরিয়ারের বারোটা বাজানোর চেষ্টা হয় অন্য দিকে সি এন আর রাওয়ের জামাইকে তোল্লাই দেওয়ার কারণে কিছু কিছু department-এর বারোটা বাজিয়ে দেওয়া হয়। এর পরে অনেক লোকজন NCL ছেড়ে চলে যায়।

    ২০০০-এর পরে science manager-রা একটু নড়েচড়ে বসে- আর তার পরে নতুন লোকদের ধরে রাখার জন্য টাকা ও কাজের স্বাধীনতা দেওয়া হয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন