এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আবার ঐন্দ্রিলাঃ আপনাদের মতামত -- আমার ব্যাখ্যা

    kamalendu chakrabarti
    অন্যান্য | ২৯ অক্টোবর ২০১৩ | ৬৯৬৩৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sosen | 24.139.199.11 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৫:৫৭624362
  • সেক্ষেত্রে (কিকিদির কথা অনুযায়ী ) কমলেন্দুবাবুর এই আন্দাজের পিছনে ডাক্তারিবিদ্যা , অধীতবিদ্যা জনিত কোনো এডভানটেজ নেই বলেই মনে হচ্ছে। এটা ওই জ্বর আসবে, মুখটা লাল হয়েছে, বা তোকে তো খুব ক্লান্ত দেখাচ্ছে আজ, এইরকম অতিস্বাভাবিক ব্যাপার। ছবি দেখে বোঝাটা একটু কষ্টকল্পিত যদিও, চেনা মানুষকে আর অচেনা মানুষকে দেখে অস্বাভাবিকতা বোঝা তুলনীয় না। তবে প্র্যাকটিসে সব-ই হয় নিশ্চয়।

    সেক্ষেত্রে দুধের ব্যাপারে ফিরে যাওয়া যেতে পারে কি?
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:০১624363
  • তাহলে র‍্যাগড হবার পর কেউ আত্মহত্যা করলে সেটা নিন্দনীয় কাজ এবং সেটার জন্যে কোনো সহানুভূতি প্রাপ্য নয় এবং এই ধরণের দুর্বল মানসিকতা ব্যাড পেরেন্টিং এর ফল এই নিয়ে কোনো মতানৈক্য নেই ???
    বেশ, ভালো ব্যাপার।
    দুধ দোয়ানো চলতে থাকুক
  • kiki | 69.93.255.131 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:০৪624364
  • তুমি রেগে আছো সোসেন। তাই আমার সাথে যে অভব্যতা টা করলে ধরতে পারলে না। বা এটাও বলা যেতে পরে এগুলো তোমাদের মত শিক্ষিত পাব্লিকদের অধিত বিদ্যা।

    আমার বলার মতলব হলো অনেক ছোটখাট জিনিস নজর করলেই বোঝা যায়।সাধারন মানুষেই পারে। সেখানে একজন ডাক্তার আরো ভালো বুঝবেন।আর বাচ্চাটি যে খুব সুস্থ ছিলো না তা বোঝা যাচ্ছে।

    এনিওয়ে গুরুর যে টানে আসতাম সে টান ক্রমশ কমে যাচ্ছে। একদিক দিয়ে ভালোই।
  • cm | 233.234.176.84 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:০৬624365
  • একটা ডেনসিটির কটা মোড আছে প্রোগ্রাম লিখে কি করে বলবেন বলুন দেখি শিখে নি। আমায় বললে বলব চোখে দেখে বলতে পারব। বোঝা গেল?
  • sosen | 24.139.199.11 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:০৬624366
  • এইটা কি ঠিকঠাক যুক্তি /তুলনা হলো? চোখের ভাষায় লাস্য, ভয়, ইত্যাদি বোঝাই যেতে পারে। ধরা যাক আমি বলছি এই ছবি দেখে মনে হচ্ছে শিশুটি প্রচন্ড ভীত, এবং ভীতির কারণ, তাকে দুধ খেতে বাধ্য করা হয় রোজ, না চাইলেও । তিমি বলল , ঠিক, ভয় পাচ্ছে, কিন্তু ভয়ের কারণ হলো ওকে ইতিহাস পড়তে জোর করা হয়। ভাগী বলল ঠিকই, ভীত, কিন্তু ওকে রোজ বাবা মা'র পিটুনি খেতে হয় মনে হচ্ছে
    প্রথম পার্ট অবজারভেশন, দ্বিতীয়ভাগ ইনফারেন্স। এর মাঝখানে একটি প্রক্রিয়া থাকে যা হলো সংকলিত তথ্যের সঙ্গে মিলিয়ে যাচাই। সেটা এখানে নেই। তো ওঝার ইনফারেন্স একরকম হবে, ডাক্তারের একরকম, আর মা-য়ের একরকম। ইনফারেন্স টানতে শুধু প্রাইমারি অবজারভেশন ব্যবহার করলে সেটা কি কোনভাবেই কাজে দেবে, এপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে?
  • /\ | 69.160.210.2 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:১৩624367
  • কিকিদি-ও নিশ্চয় বুঝিয়ে বলতে পারবে, কিভাবে চোখের ক্লান্তি বোঝা যাচ্ছে।
    - এই প্রশ্নটা তাহলে ভুল ছিল। চোখের ক্লান্তি তো চোখ দেখেই বোঝা যাবে, যেভাবে চোখ দেখে লাস্য বোঝা যায়।
  • sosen | 24.139.199.11 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:১৫623670
  • কিকিদি, কেনই বা রেগে থাকব? অভব্যতা ও একেবারেই করিনি, যদিও আমার "অভব্য" কথাটা বেশ অপমানকর লাগলো। সেটা ওভারলুক করে বলি, তুমি যেটা বলেছ, ঠিক-ই বলেছ, আমি শুধু বলতে চাইছিলাম যে একজন ডাক্তারের ক্ষেত্রে আমাদের সেই সাধারণ assumption এর থেকে বেশি প্রত্যাশা করা হয়।
    আর, তোমার খারাপ লেগে থাকলে দু:খিত, কিন্তু এটা তো ব্যক্তিগত আলোচনা হচ্ছে না। তুমি তো এখানে তোমার বক্তব্যকে রিপ্রেজেন্ট করছ। আর তর্ক হতেই পারে এটাও নিশ্চয় জানো। তাই তোমার বক্তব্যকে তোমার নাম করেই বলেছি ।
  • sosen | 24.139.199.11 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:১৭623671
  • ভুল ছিল। আমার গোটা পোস্ট টা তুলে আনা উচিত ছিল। সময়ের অভাব। এখন তুলে আনছি।
  • kiki | 69.93.255.131 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:২০623672
  • সোসেন নিজের পোষ্ট টা কয়েকবার পড়ো। ওটা তর্ক ছিলো কি? বা জানতে চাওয়া? যাগ্গে। যেতে দাও।
  • a x | 86.31.217.192 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:৩৩623673
  • আরে ধুর একটা স্টেট অফ মাইন্ড একটা ছবিতে কিছুটা বোঝা যেতেই পারে - ভয়, ক্লান্তি, রাগ ইত্যাদি। কিন্তু সেটাই যে ডিফল্ট বা পার্ভেসিভ স্টেট অফ মাইন্ড সেটা কীভাবে বোঝা যাচ্ছে? আমার মুখ এখন ক্লান্ত, দুমিনিট বাদে রাগী, তিনমিনিট বাদে হতাশ। এরমানে আমার কনস্টিটিউশনই ইত্যাদি ইত্যাদি এরকম প্রেডিকশন করা যায় নাকি?
  • sosen | 24.139.199.11 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:৩৪623674
  • "Name: kiki

    IP Address : 69.93.242.135 (*) Date:01 Nov 2013 -- 09:39 AM

    উফ! ঐ ছবি দেখে আমিও বলতে পারবো কিছু। মেয়েটার চোখে অসীম ক্লান্তি আছে। এইটুকু মেয়ে অত ক্লান্তি নিয়ে ঘুরছে মানে অবশ্যই ওর শরীরে আর মনে সুস্থতা নেই। মানে সুস্থ বাচ্চা হলে অত ক্লান্তি চোখে থাকবে না।হাল ছেড়ে দেওয়া চোখ। এটুকু কিন্তু সব সময় যারা দেখছেন তাদের খেয়াল করার ই ছিলো। ঃ((

    আজকালকার ছোট গুলো সত্যি দুর্ভাগা।সেইসব বুড়ো মানুষ গুলো মিলিয়ে গেলো। বিকেলের খেলা উবে গেলো আর বাচ্চা গুলো ক্লান্তিতে তলিয়ে যাচ্ছে।"

    "ক্লান্তি নিয়ে ঘুরছে মানে, শরীরে আর মনে সুস্থতা নেই" না-ও হতে পারে। হতেও পারে তার আগের রাতে পরীক্ষা ছিল। এও হতে পারে সে জার্নি করে ফিরেছে। এও হতে পারে আর-ও কয়েকজন বলবেন কই কোনো ক্লান্তি দেখতে পাচ্ছি না। আমারই মনে হচ্ছে না।

    এটা বাবা মা-র খেয়াল করার কথাই ছিল-, কিন্তু কখন? ওই ছবি যখন তোলা হয়েছে, তার ডেট কোথায়? কিভাবে এটা ক্রনিক ক্লান্তি বলে ঠিক করা হলো? Sch আগেই বার বার পয়েন্ট আউট করেছিলেন।

    এই তো ফুটোফাটা। এরকম আমরা বলেই থাকি। মা ঠাকুমারা, বাবা-কাকারা। প্রাইমারি অবজারভেশন দিয়ে। কিন্তু সেটাকে মোটামুটি মান্য ডায়াগনোসিস খাড়া করার পিছনে আরো জিনিসপত্র লাগে। সেটা ডাক্তার হিসেবে কমলেন্দুবাবুর দেওয়ার কথা। কিকিদি না-ই বা দিতে পারেন, কারণ উনি তো এটা প্র্যাকটিস করছেন না। কিন্তু কমলেন্দুবাবু করছেন, এবং সেক্ষেত্রে ওনার চিকিত্সা বিপদ ডেকে আনতে পারে। ক্লান্তি দেখলে যদি উনি বাবা মায়ের মানসিক চিকিত্সা চান, মাঝের স্টেপগুলি বাদ দিয়ে, তাহলে কার কাছে সেটা কতটা গ্রহনযোগ্য জানিনা। আমার কাছে নয়।

    এ নিয়ে সত্যি ই তর্ক করার কিছু থাকলে, সেটা অবশ্যই ডাক্তারি ডায়াগনোসিস নিয়ে হতে পারে। ভ্যালিড তর্ক , এবং শুনতেও চাই।

    এই পোস্টের জন্য কেউ ব্যক্তিগত অফেন্স নেবেননা প্লিজ।
  • sosen | 24.139.199.11 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:৪০623675
  • উফ। কিকিদি, আমি দু:খিত, ওটা তোমার না হয়ে অন্য যে কারোর পোস্ট হলেও আমি ওটাই বলতাম। তত্সত্ত্বেও সরি। এ আলোচনার মধ্যে ব্যক্তিগত কিছু নেই। আর তুমিও একটু ঠান্ডা মাথায় পড়, তাহলে দেখবে আমি তোমার অবজারভেশন নিয়ে কিছু বলিনি।
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:৪৩623676
  • হয়তো সেটা মুখের গঠন ইত্যাদি দেখে বলা যায়। আর বাকিগুলো অন্তর্দৃষ্টি। চর্চায় আসে। আমার কিন্তু র‍্যাগিং এ ভেঙ্গে পড়া ছেলেমেয়ের জন্যে চিন্তা বেশী। কিরকম ভাবে তাদের পেরেন্টিং করবে যাতে পাশবিক অত্যাচারেও তারা ভেঙ্গে না পড়ে

    ডক্টর সুভাষ মুখোপাধ্যায়, যিনি টেস্টটীউব বেবির জনক ছিলেন, তিনি বিভিন্ন ভাবে সরকারের দ্বারা হিমিলিয়েটেড হতে হতে শেষ অব্দি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন। যে ধরণের মানসিক নির্য্যাতনের মধ্যে দিয়ে তাকে যেতে হয়েছিল সে সম্বন্ধে কিছুটা ধারণা আছে। এটাও এক ধরণের র‍্যাগিং - তাহলে এটাও বলব যে উনি মানুসিক ভাবে দুর্বল ছিলেন আর ওনার পেরেন্টিং ভালো হয় নি?
  • kiki | 69.93.255.131 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৬:৫৫623677
  • ওকে সোসেন , দেন আমিও স্যরি । তবে আমার অবজারভেশন নিয়ে কিছু বললে রাগ করতাম না। অন্য কিছু মনে হলো। যাক , কাটাও।

    কিন্তু তুমি দেখো ছবি গুলো বিভিন্ন সময়ের।সব কটা ছবিতে তুমি এই চোখের ক্লান্তি দেখতে পাবে। এটা পরিশ্রমের নয়। এটা ও ভাবতে চাইছে না। ভাবনা থেকে পালাতে চাইছে সে আইদার ওকে মানসিক চাপে থাকতে হয়েছে বা শরীর সুস্থ নয় বলে ওর মানসিক জোর কম। যেটাই হোক।

    আর বুলির জন্য আত্মহত্যা ছাড়া আর কোনো ভাবেই মরা সম্ভব নয় এটা তো মানো। যদিও সেটা আরো কঠিন বাঁচা।
  • jhiki | 233.255.225.75 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৭:০৯623678
  • কিন্তু কমলেন্দু বাবু কি কোথাও লিখেছেন যে উনি শুধু মুখ দেখে ডায়াগোনিসিস করে ওষুধ দেন?
  • a x | 86.31.217.192 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৭:৪৮623679
  • মুখ দেখে গরুর দুধ খেয়েছে কিনা বুঝে যান। আর গরুর দুধ খেলে কী কী অবশ্যম্ভাবী তাও বলেছেন। ডায়াগনোসিস তো বটেই। এবার ওষুধ দেন না বাবা-মার জন্য স্পেশাল পেরেন্টিং ক্লাস নেন তা এখনও জানান নি।
  • /\ | 69.160.210.2 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৭:৫০623681
  • কিকিদি, ওটা সার্কাস্টিকালি বলা না ও হয়ে থাকতে পারে। ফেস রীড করা খুবই স্বাভাবিক ব্যপার। সবাই করে। কাছের লোকেদের ক্ষেত্রে। ডাক্তার হলে, দীর্ঘদিন প্র্যাকটিশের মধ্যে থাকলে সেই এবিলিটি আরো স্ট্রং হবে এটা স্বাভাবিক। এটা নিয়ে এই প্রতিটি অবজারভেশন পয়েন্ট করে করে বুঝিয়ে দেওয়ার দাবি যেমন বাড়াবাড়ি, তেমনই ফেস রীড করে গোরুর দুধ খায় কিনা বোঝাটা তেমনই বাড়াবাড়ি। তবে অসম্ভব নয়। বিধান রায়ের নামে প্রচুর মিথ আছে, যারা সামনাসামনি দেখেছেন, তারা ওগুলোর সত্যতা জানেন। তারা মারা যাওয়ার পর সেগুলো মিথ থেকে মিথ্যা হতে সময় লাগবে না। মানুষ নিজের চেয়ে খুব বেশি আলাদা মানুষের অস্তিত্ব বিশ্বাস করতে চায় না। স্বার্থপর মানুষ স্বার্থশূন্য মানুষের অস্তিত্ব বিশ্বাস করতে চায় না।

    তবে এর পরেও, ধরা যাক গায়ে, মে মাসের গরমে ঘামে ভিজে জামাকাপড় কেচে ওঠার পর লাল রঙের একটা গোটা হলে আমি সেটাকে গরমগোটাই ভাবব। অথচ ডাক্তার সেটা ৪ হাত দূর থেকেই দেখে বলে দেবেন পক্স। এতো হয়। লক্ষণ চেনা স্পেশালাইজড কমপিটেন্সি অবশ্যই। কিন্তু আমরা বিশ্বাস করব না রামকৃষ্ণ লক্ষণ দেখে মানুষ চিনতেন - সেটা তাঁর গ্রাম্যতার পরিচয় হয়েই থাকবে।

    আর এই ফেস রিডিং ডায়াগনিসিস টা কমলেন্দু বাবু পয়েন করে দিয়ে দিলেই আমি পামিস্ট্রির দিকে যাবো, অগে থেকেই বলে রাখলাম।

    নিশ্চয়ই এর মধ্যে অনেক পোস্ট পড়েছে, আমি সোসেনের পুরো পোস্ট কপি করার আগে থেকে লিখতে শুরু করেছি, কাজ কম্মো সেরে রিফ্রেশ না করেই পোস্ট করলাম।
  • sch | 132.160.114.140 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৮:০৯623682
  • @/\ বিধান রায়ের কথা তো একটা পোস্টে আগেই লিখলাম - মুস্কিল হলো বিধান রায় এভাবে নিদান ডাকতেন না বেঁচে থাকার এক্তিয়ার নিয়ে।আর ছবি দেখে করতেন না - সামনা সামনি করতেন। একটা 3D এফেক্ট কি ছবির ২D তে বোঝা যায়? আরোগ্য নিকেতনের কবরেজ মশাইও তো মুখ দেখে নিদান দিতেন - পড়ে তো অবিশ্বাস হয় নি। কিন্তু এখানে বিশ্বাস করতে ইচ্ছেই হলো না।

    এই আর কি।
  • kamalendu chakrabarti | 24.96.98.96 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৯:০৩623683
  • enjoying each every conversation. let me see how far it goes. only request please do not show vulgarity. it neither suits you nor me. there are many ways to protest and denial.
  • a x | 138.249.1.206 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৯:১১623684
  • এ পুরো প্ররাচৌ সিন্ড্রোম। বৃথা বাক্যব্যায়।
  • cb | 209.67.203.140 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৯:১২623685
  • প্রশ্নের জবাব না দিয়ে মজা দেখছেন?
  • cb | 209.67.203.142 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৯:১৫623687
  • প্র রা চৌ প্রথমদিকে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করতেন, অনেক প্রশ্ন করা হত বলে সব উত্তর পাওয়া যেত না।

    এ পাবলিক তো ......
  • jhiki | 149.194.251.235 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৯:১৫623686
  • তো মুখ দেখে প্রাথমিক ডায়াগোনিসিসে কিসের অসুবিধা? এই কেসটাই ধরি, ঐন্দ্রিলা বেঁচে থাকতে তো কোন ডাক্তার পয়েন্ট আউট করেননি প্যাংক্রিয়াটিসের দিকে। যদি করতেন তাহলে হয়ত সে বেঁচে থাকতেই রোগটা ধরা পড়ত। কমলেন্দুবাবুর বক্তব্য পড়ে মনে হল ঐরকম লক্ষণ নিয়ে কেউ এলে তিনি তাকে প্যাংক্রিয়াটিস হয়েছে কিনা জানার জন্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলো করাতে বলতেন।
    বাকি পেরেন্টিং নিয়ে আগেই লিখেছি আর গরুর দুধ ও দুর্বল চিত্তে কোন বক্তব্য নেই, ওগুলো ইগনোর।
  • Bhagidaar | 218.107.71.70 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ১৯:৩৮623688
  • আমি তো কবেই বলেছি এ আরেক প্ররা চৌ । আমিও ধন্বন্তরি। আর কেউ কোনো গালাগাল না ব্যবহার করা সত্বেও প্রত্যেক পোস্টে আরেকবার করে সাবধান করে দেয়।
  • Atoz | 161.141.84.127 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ২০:৩৯623689
  • "নাচায় পুতুল যথা দক্ষ বাজীকরে" কেস হয়ে গেল দেখি। ঃ-))))
  • a x | 138.249.1.206 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ২০:৪৫623690
  • ঝিকি, এখন জানি প্যাংক্রিয়াটাইটিস মানে কী তখনও জানার কথা ছিল, মুখ দেখে জানা যায়, এটা ধরে নেব কেন?

    বিধান রায়ের গল্প বাদ দিয়ে এখনও অবধি বিশেষ কিছু তো দেখছি না। আর ডায়গনোসিস তো এইভাবে কাজ করেনা। অসুখ Xএ ক খ গ ঘ সিম্প্টম হয়। অসুখ Yতে খ চ ট ধ সিম্প্টম এবং অসুখ Z তে ত থ খ সিম্প্টম। অনেকগুলো সিম্প্টমের কম্বিনেশন - যাদের মধ্যে ওভারল্যাপ হতে পারে। শুধু খ দেখেই Y অসুখ বলা গেলে তো বাইবেলের চেয়ে MIMS বিক্রি হত বেশি।
  • jhiki | 149.194.251.235 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ২১:১০623692
  • a x আপনার কথা শুনে এই বুঝলাম সব পাশ করা ডাক্তার রোগ নিরুপণে সমান ভাবে দক্ষ!!
  • jhiki | 149.194.251.235 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ২১:১৮623693
  • ঘটনা হচ্ছে এই যে আমার মত দু একজন যারা কমলেন্দুবাবুর যুক্তি বুঝতে চাইছি, উনি তাদেরকেও পাত্তা দিচ্ছেন না। অন্ততঃ এইটুকু তো বলুন যে আপনি খালি মুখ দেখেই ওষুধ দেন নাকি প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলো ও করতে বলেন?
  • sch | 126.203.212.13 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ২১:২৯623694
  • jhiki লিখেছেন

    "এই কেসটাই ধরি, ঐন্দ্রিলা বেঁচে থাকতে তো কোন ডাক্তার পয়েন্ট আউট করেননি প্যাংক্রিয়াটিসের দিকে। যদি করতেন তাহলে হয়ত সে বেঁচে থাকতেই রোগটা ধরা পড়ত। কমলেন্দুবাবুর বক্তব্য পড়ে মনে হল ঐরকম লক্ষণ নিয়ে কেউ এলে তিনি তাকে প্যাংক্রিয়াটিস হয়েছে কিনা জানার জন্য প্রয়োজনীয় পরীক্ষাগুলো করাতে বলতেন।

    অর্থাৎ ঝিকির মনে হয়েছে কমলেন্দুবাবু প্যাংক্রিয়াটাইটিস বুঝতে পেরেছিলেন মুখের ছবি দেখে বা অন্য কোনো কিছু দেখে। এদিকে কমলেন্দুবাবু নিজে লিখছেন

    ""ঐন্দ্রিলার মুখের ভাব দেখেই বোঝা যায় ওর শরীরে ব্যাধি আছে। আর এটাও অনুমান করা শক্ত নয় (অন্ততঃ আমার পক্ষে) যে ও প্রচুর পরিমাণে অখাদ্য-কুখাদ্য খাচ্ছে। তার থেকেই বলা যায় যে ওর সম্ভবত কি কি রোগ ছিল। আপনারা ঐন্দ্রিলার বাবা-মায়ের কাছে ওর অসুখ ও খাওয়া-দাওয়া নিয়ে খোঁজ নিতেই পারেন। "

    এরপর
    "আর এখন তো দেখছি Acute Pancreatitia –এ ওর মৃত্যু হয়েছে।"

    বক্তব্য পড়ে মনে হল উনি প্যাংক্রিয়াটাইটিস বুঝতে পেরেছিলেন সিম্পটম শুনে বা মুখের ছবি দেখে !!!!! বিশেষ করে শেষ সেন্টেন্সটা?
  • jhiki | 149.194.251.235 | ০১ নভেম্বর ২০১৩ ২১:৪৯623695
  • আগেই তো বলেছি আমি ডাক্তার নই। কাজেই প্যাংক্রিয়াটিস ঠিক কিভাবে নিরূপণ করে সে ব্যাপার আমার জ্ঞান শুন্য।
    সাধারন বুদ্ধিতে মনে হয় ডাক্তার পেটের অসুখ সাসপেক্ট করলে কমন কিছু পরীক্ষা করাবেন। সেই পরীক্ষার ফল দেখে পরবর্তী পরীক্ষা বা ওষুধ। কিন্তু যেটুকু জেনেছি ( আবার সেই কাগজে পড়া জ্ঞান) তাতে মেয়েটির ক্ষেত্রে সেরকম কিছুই হয় নি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন