এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রোবু | 177.124.70.1 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:০৯624844
  • "পরিচালক নিজে একজন ক্রিয়েটিভ মানুষ। তিনি যখন ইচ্ছে হবে মে ঢা তা বানাবেন আবার যখন ইচ্ছে চাঁদের পাহাড় বানাবেন ।অনার তো কোনো দায় নেই । আর জঙ্গল তো দেখিয়েছে - সত্যিকারের আফ্রিকার জঙ্গল ও এডভেঞ্চার , পুরুলিয়ার জঙ্গলে শুট করে দর্শক কে ধোঁকা দেয় নি। আর আফ্রিকার জঙ্গল শুট করার জন্যে বাজেট চাই,সেই বাজেট তুলতে হবে বক্স অফিস এ -তারজন্যে দেব ফ্যান দের চাই , তাই দেব কে macho hero আরো বেশি করে বানিয়েছে" - জাস্টিফিকেশন।
  • T | 24.139.128.15 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:২৯624845
  • ক্যাশবাক্স জনিত সুফল কুফল ইত্যাদি নিয়ে দর্শক ভাববে কেন?

    শুনুন, "বাংলা সিনেমার পক্ষে এইই অনেক" এই সেন্টিমেন্ট চলবে না। অ্যাডভেঞ্চার সিনেমা তুখোড় বানাতে না পারলে বানানোই উচিত নয়, ক্যাশবাক্স ভরার জন্য চাট্টী প্যানপ্যানে ন্যাকা ন্যাকা প্রেমের সিনেমা (নাকি নাগরিক সিনেমা) বানালেই হয়। সিমিলার কেস হয়েছিল, গোঁসাইবাগানের ভূত সিনেমায়। রদ্দিমার্কা এফেক্টস দেখানো হয়েছিল, ততধিক বাজে অভিনয়, অত্যন্ত বাজে বুরুন, অতিখাজা নিধিরাম। আফ্রিকায় গিয়ে শুটিং করেছে বলে কিসের বাহবা, বর্তমান মহানায়ক না কোন হিরো তো আইসল্যান্ডে গিয়ে শ্যুটিং করে এসেছে। নিজেদের পকেট ভরার জন্য বাঙালীর আদরের বুনিপ কে নিয়ে এই ছেলেখেলা কেন? আর কেউ খেয়াল করেনি যে মুভি ট্রেলারে সটান ব্লাড ডায়মন্ডের থিম মিউজিক হুবহু টুকে দিয়েছিল। পরে ইউটিউবে লোকে গুছিয়ে বলার পর চেঞ্জ করে দিয়েছে। পরিচালক প্রযোজকরা আজকাল সিনেমার পোস্ট প্রোডাকশনে যুক্ত থাকেন না?

    কৌস্তভবাবুর রিভিউকে ক। সিনেমাটোগ্রাফি উত্তাল, কিন্তু সেসবের জন্য তো ন্যাট জিওই আছে।
  • ম্যামি | 69.93.204.175 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:৩৯624846
  • ন্যাট জিও ক'জন দেখে তিতাস? আর ন্যাট জিওতে বাঙালির অ্যাডভেঞ্চারের গল্প পাওয়া যায় না।
  • khilli | 131.241.218.132 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:৪৩624847
  • পরিচালকের কি দায় আছে আপনাদের খুশি করার বলতে পারেন ? চাঁদের পাহাড়ের কপিরাইট তো আপনার আমার নয় । মার্কেট এর কথা তেতো হলেও সত্যি ,আপনার ভালো নাই লাগতে পারে , অন্য লোকের আংশিক বা পুরোটা ভালো লাগতেই পারে । গায়ের জোরে চাপাতে যাবেন না । আপনার মত জানান , অন্য মত তাও শুনুন ,একমত নাই হতে পারেন । কমলেশ্বর বাবু আমাকেও পয়সা দেন নি ।আমার ও দেব মার্কা revenge হাস্যকর লেগেছে । আমার তো মনে হয় ইয়ং সমিত ভন্জ সংকর এর জায়গায় খুব মানাত। যাইহোক উনি কেন চাঁদের পাহাড় করবেন এই প্রশ্ন আমি অন্তত করব না। এবং বাজেটের অভাব বলে আফ্রিকার বদলে পুরুলিয়া আমার হজম হয় না। উনি অন্তত সত চেষ্টা করেছেন ।
    আর একটা সিনেমা ভালো লাগা খারাপ লাগা সমালোচনার সাথে গোধরা দাঙ্গা জাস্টিফিকেশন equate করা কতটা maturity -র পরিচয় রাখে ?
  • ম্যামি | 69.93.204.175 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:৫৮624848
  • মেঘে ঢাকা তারা নিয়েও কিছুটা এরকমই সমালোচনা হয়েছিল। সব কিছুর (নাকি) একটা সীমা আছে .. ইনি ঋত্বিকের কী বোঝেন .. কোন সাহসে ঋত্বিক ঘটককে কমার্শিয়ালাইজ করেন?
  • পটল | 165.201.35.63 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:১৭624849
  • আমার এককথায় জঘন্য লেগেছে।

    কিন্তু সবাই দেখুক সিনেমাটা। আমার একার পয়সা নষ্ট হবে কেন?

    (আপনার যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে তো হয়েই গেল।)
  • Kaju | 131.242.160.180 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:৫৫624850
  • অ্যায়, এই লজিকেই বিপক্ষে কিছু বললেই (সে যতই ঠিক কথা হোক না কেন) লোকে 'পরের মুখে ঝাল' খাবার কথা তুলছে। আমি একা মুরগি হবো কেন...
  • রোবু | 177.124.70.1 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:০৬624851
  • জাস্টিফিকেশন আছে এটা অন্তত স্বীকৃত হলো ;-)
    যাই হোক, আমার দাবি হচ্ছে, আমার ভালো না লাগলে আমি সেটা বলব এবং কেন সেটাও বলব। টাকা লাগবে, এই বলে সেটাকে জাস্টিফাই করতে দেখলে সেটাকে মানব না।
  • aka | 79.73.9.7 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:২১624852
  • কিন্তু কেউ বলে না যে মাম্বার কামড়ে কোথায় কিভাবে বাঁধন দেওয়া হয়েছে?
  • রোবু | 177.124.70.1 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:২২624600
  • না, ওটা তো সচদা এক্সপ্লেইন করেই দিয়েছেন।
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:২৪624601
  • মাম্বার কামড়টা আমিও খানিক এক্ষপ্লেইন করে দিয়েছি।
  • aka | 79.73.9.7 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:২৭624602
  • জানতে চাইছি ফ্যাক্ট লোকে দেয় অ্যানালিসিস। আকবা।
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:৩৪624603
  • আমি দেখিনি বলে অনুমান করতে পারবোনা তা তো হয়না।
    মাম্বা কামড়ে দেয় দেবের হাতে, কব্জির কাছে। দেব ঝিমিয়ে পড়ে থাকে। সব পয়সা ডুবে যায় যায় দেখে কমলেশ্বরবাবু বেদের মেয়ে জোছ্নাকে হাতে পায়ে ধরে ডেকে নিয়ে আসে। জোছনা এসে শাড়ি থেকে পাড় ছিড়ে নেয়। কনুয়ের কাছাকাছি শক্ত করে বেঁধে দেয়। বাঁশি বাজিয়ে মাম্বা ডেকে নেয়। মাম্বা ক্ষতস্থান চুষে সব বিষ শুষে নেয়। দেব ভালো হয়ে ওঠে।
  • Kaju | 131.242.160.180 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৭:৪৮624604
  • মাম্বার জাত একেবারে মেরে ছেড়ে দিলে শালা এই সিনেমাটা !
  • sch | 132.160.114.140 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:১৪624605
  • রোবু আমি কিছু এক্সপ্লেইন, জাস্টিফাই করার চেষ্টা করি নি । শুনেছি কমলেশ্বর বাবুর পেশা ছিল ডাক্তারি - কার্দিওলজিস্ট ছিলেন - তিনি এই সামান্য সাধারণ জ্ঞান রাখবেন না যে মাম্বার কামড়ে হাতে ব্যান্ডেজ বাঁধা যায়, এটা ভাবতে কষ্ট হয়। যেভাবে দৃশ্যায়ন হয়েছে তাতে আমার যেটা মনে হয়েছে তাই লিখেছি

    আর কাজু "বিপক্ষে কিছু বললেই (সে যতই ঠিক কথা হোক না কেন) লোকে 'পরের মুখে ঝাল' খাবার কথা তুলছে" - আমি কখনো শুক্রবারের রিভিউ পড়ে সিনেমা দেখার সিদ্ধান্ত নিই না - কারণ খবরের কাগজের বাঁধা সাংবাদিকের সমালোচনার অনেক উদ্দেশ্য থাকে বলে সেটাকে ইগনোর করি। এখানেও কারো দেবের প্রতি খারাপ লাগা ( যেটা আমি প্রাণপনে মাথায় না রাখতে চেষ্টা করেছি দেখার সময়ে কারণ সিনেমাটা "দেবের" সিনেমা নয়), বিভূতি ভূষণের প্রতি মুগ্ধতা এগুলো হয়তো কিছু বায়াস এনে দিতে পারে রিভিউতে (তা সত্তেও বলছি কৌস্তুভের দেখানো প্রতিটি টেকনিক্যাল ভুল একদম ঠিক)।

    আমার মনে হয়েছে আশ্চয্য প্রদীপ, গোগোল বা অর্জুনের চেয়ে ঢের ভালো বই। ওগুলো দেখার পর আমার পরিচালকদের কলার চেপে পয়সা ফেরৎ নিতে ইচ্ছে হয়েছিল। ওগুলোর টেকনক্যাল ভুল ধরতে গেলে মহাভারত হয়ে যাবে। আর রিভিউতে এমন কথা লেখা বোধহয় উচিত না যাতে যাদের অল্প স্বল্প ভালো লেগেছে তাদের একটা খারাপ লাগা তৈরি হয়

    অনেকদিন আগে অর্কুট জমানায় এক জ্ঞানী কবি তার কবিতায় দুর্বোধ্যতা আছে জানানোয় খোলা পাতায় বলেছিলেন আমার কবিতা পড়ার মতো জ্ঞান আহরণের ক্ষমতা না থাকলে পর্ণো পড়ুন - এহেন ঔদ্ধত্যর জবাব কি হয় জানা নেই

    আমি কি পড়ব সেটা যেমন একজন ঠিক করে দিতে পারেন না, একজন দর্শক কি দেখবেন সেটাও অন্যে বলতে পারে না। তবে অবশ্য ভালো লাগা খারাপ লাগা কারণ ও বিশ্লেষণ-সহ লেখার অধিকার সব্বার আছে।
  • aka | 80.193.71.111 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:২৭624606
  • ব্যান্ডেজ বাঁধা হয়েছিল? না হয় নি? হলে কি ব্যান্ডেজ, কোড়ায় বাঁধা হয়েছিল?
  • Kaju | 131.242.160.180 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৮:৩২624607
  • শুক্রবারের রিভিউ পড়ে কে সিনেমাটি দেখা না দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জানি না, আমি তো নিই নি। আর রিভিউয়ারের মতের চেয়ে যেখানে কিছু ইন্সট্যান্স তুলে ধরা হচ্ছে দৃশ্য নিয়ে, সেগুলো সিনেমা দেখলেও সত্যি, না দেখলেও ততটাই সত্যি। সেগুলো জেনে যদি কেউ সিনেমা না দেখার সিদ্ধান্ত নেয়, তাকে পরের মুখে ঝাল খাওয়া বলে না। দরকার হলে টিকিটের দামের মূল্য ৮০-৯০ টাকার নোট হলের সামনেই লাইটার জ্বেলে পুড়িয়ে আসব, তথাপি দেখব না। (জয়-টয়া পাতি হলে, মাল্টিপ্লেক্স নয়)।

    একটা ক্লাসিক উপন্যাস যখন সিনেমা হয়, তার সামান্য ত্রুটি বিচ্যুতি মনোজ্ঞ পাঠকের কাছে যে অনেক বড় হয়ে দেখা দেবে, এতটাই যে তার বিতৃষ্ণা জন্মাতে বাধ্য, সেগুলো এত খরচ করে পরিশ্রম করে সিনেমা বানানোর সময় মাথায় রাখা উচিৎ নয় কি? লোকে ভালো সিনেমা নিয়েই এত কথা বলে, পাগলু রংবাজ নিয়ে বলার প্রয়োজন-ও বোধ করে না। আপনি ক্লাসিক উপন্যাসের ক্রেজ কাজে লাগিয়ে মফস্বলের জনতাকে দেব দেখানো বাজে বই করবেন আর গল্পটা নিয়ে স্বপ্নে জাগরণে মিশে যাওয়া লোকে সোনামুখ করে হলে গিয়ে পয়সা ঢেলে আসবে এতটা ভাবা উচিৎ-ই নয়। 'এই তো অনেক হয়েছে, অন্য অনেক সিনেমার চেয়ে ভালো' এই লজিকে সে পার পেতে পারে না। দুধে এক ফোঁটা চোনা পড়ুক কি দশ ফোঁটা, দুধটা পানের অযোগ্য-ই হয়। সন্দীপ রায়ের ফেলুদা মুভিতে একটা কি দুটো এই জাতীয় ভুল দেখে ওনাকে 'সত্যজিতের একমাত্র ফ্লপ প্রোডাকশন' ইত্যাদি তো আপনারাই বলে থাকেন।
  • justification | 131.241.218.132 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:০২624608
  • আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম সিনেমা দেখে চাঁদের পাহাড় বই টা পড়ার উত্সাহ পাবে - এর চেয়ে বড় জাস্টিফিকেশন হয় না। অগুন্তি দর্শকের মধ্যে আমিও একজন দর্শক। "দেখবেন না" সারমন আমি দিতে পারি না , শুধু সিনেমা দেখে ভালো মন্দ লাগা জানাতে পারি। এবার আরেকজন সেটা sportingly নেবেন না equate করবেন দাঙ্গার সাথে সেটা তার মনস্তত্ত্ব ।
  • b | 24.139.196.6 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ১৯:৪৯624609
  • সত্যজিতের লেখা চারুলতা-র জাস্টিফিকেশন মনে পড়ে যাচ্ছে।
  • কৌস্তভ | 213.99.212.224 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:২৪624611
  • ভাই নেতাই, এই কমেন্টের জন্য -

    "Name: নেতাই

    IP Address : 131.241.98.225 (*) Date:03 Jan 2014 -- 05:34 PM

    আমি দেখিনি বলে অনুমান করতে পারবোনা তা তো হয়না।
    মাম্বা কামড়ে দেয় দেবের হাতে, কব্জির কাছে। দেব ঝিমিয়ে পড়ে থাকে। সব পয়সা ডুবে যায় যায় দেখে কমলেশ্বরবাবু বেদের মেয়ে জোছ্নাকে হাতে পায়ে ধরে ডেকে নিয়ে আসে। জোছনা এসে শাড়ি থেকে পাড় ছিড়ে নেয়। কনুয়ের কাছাকাছি শক্ত করে বেঁধে দেয়। বাঁশি বাজিয়ে মাম্বা ডেকে নেয়। মাম্বা ক্ষতস্থান চুষে সব বিষ শুষে নেয়। দেব ভালো হয়ে ওঠে।"

    এতোটা আমি দেখেও অনুমান করতে পারিনি - গালটা এগিয়ে আন - হাম্মি খাই একটা। :)
  • PM | 181.7.158.156 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২০:৪৯624612
  • সিনেমাটি কিরকম ব্যবসা করছে কারুর কোনো ধারনা আছে? পয়্সা তোলার কোনো আশা আছে? ২য় সপ্তাতেও সিটি সেন্টার-২ তে ৭ টা শো চলছে দেখলাম নেট-এ।
    ইন্ভেস্ট্মেন্টটা যদি সত্যি উঠে আসে তা হলে এটা বাংলা বানিজ্যিক ছবির দুনিয়াটা পাল্টে দিতে পারে।
  • রোবু | 213.147.88.10 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২১:৪২624614
  • সচদা, আমার সমস্ত কমেন্ট সারকাস্টিকালি নেওয়ার দরকার নেই। ওই এক্সপ্লানেশনটা ঠিক বলে মনে হয়েছে।
    অন দা সেম ব্রেথ, আমিও দেবের প্রতি কোনো পুরোনো খারাপ লাগা রাখিনি, কারণ আমার সেটা নেই, কারণ আমি দেবের আগের কোনো সিনেমা দেখিনি।
    একই ভাবে, কোন বই থেকে বানানো, তাতে ডিরেক্টর কতটা স্বাধীনতা নেবেন, সেই নিয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই।
    একই ভাবে বক্তব্য নেই কমলেশ্বর বাবু ছবির বাজেট কত ধরেছেন, তার কী বাধ্যবাধকতা বা তার পেশা কি, তার আগের সিনেমা কি ছিল।
    এগুলো সব বাদ দিয়ে এন্ড প্রোডাক্ট হিসেবে সিনেমাটা আমার বেশ বেশ খারাপ লেগেছে।

    গোধরার কথা এসেছে জাস্টফিকেশনের স্টাইল দেখে, মোটেও সিনেমার সাথে তুলনা করা হচ্ছে না।
    "আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম সিনেমা দেখে চাঁদের পাহাড় বই টা পড়ার উত্সাহ পাবে - এর চেয়ে বড় জাস্টিফিকেশন হয় না।" - খুব বাজে জাস্টিফিকেশন। আগেরটা থেকেও।
  • aka | 85.137.154.245 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২২:৩১624615
  • ব্ল্যাক মাম্বা কামড়ালে কি করিতে হইবেঃ

    http://toxicology.ucsd.edu/Snakebite%20Protocols/Dendroa3.htm

    এখানে বলছে বাঁধন দিতে ক্রেপ ব্যাণ্ডেজ দিয়ে, না মিললে শাড়িও চলিতেক পারে বলে বোধ হইল।
  • শিশি | 37.7.163.227 | ০৩ জানুয়ারি ২০১৪ ২৩:৫৫624616
  • আহা আফ্রিকা দেখাতে গেলে আফ্রিকায় যাব এটাই যদি ক্রেডিট হয় তবে তো মঙ্গল বা বৃহস্পতি নিয়ে কোন গল্পের সিনেমাই করা যাবে না, লোকে বলবে পৃথিবীতে শ্যূট করে ধোঁকা দিয়েছে – বোঝাও এবার। আচ্ছা আমি কিন্তু শুনেছিলুম যখন চিনসুরার আলভারেজ আর জিম মাসাইদের গ্রামে গেলো তখন মাসাই মা কেঁদে বাংলায় বলেছিল “আমার মেয়েকে বাঁচাও দেখো”। কেউ কি কনফার্ম করতে পারে
  • blank | 122.79.36.5 | ০৪ জানুয়ারি ২০১৪ ০৬:২১624617
  • বেচারী বিভুতি বাবু, কোনোদিন ভাবেন নি যে কোনো এক জেনারেশানের ছেলে মেয়েরা দেব ও বুনিপ দেখে চাঁদের পাহাড় পড়া শুরু করবেন। জানত পারলে বলা যায় না কি হতো !! টানা রিক্শার নীচে সুইসাইড ও করে ফেলতে পার্তেন। সব জেনারেশানের চাঁদের পাহাড় পড়ার দরকার টাই বা কি !!
  • সিকি | ০৪ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:২২624618
  • হা হা হা :-)
  • AP | 69.93.207.204 | ০৪ জানুয়ারি ২০১৪ ১৩:৫৭624619
  • পর পর তিনটে কাজ করে ফেললাম।
    ১। নির্মোহ দৃষ্টিতে চাঁদের পাহাড় পড়ে ফেললাম। দ্বিতীয়বার।
    ২। কৌস্তভ ভট্টাচার্য্য আর অবিলষ রায় (বালা) এর সমালোচনা পড়ে ফেললাম।
    ৩। গুরু খুলে সকলের মতামত পড়ে ফেললাম।
    যা দেখা গেল
    ১। সমালোচকরা (মূলতঃ কৌ ভ) ফিল্মটার লাইনে লাইনে মূল গল্পটা থেকে বিচ্যুতিকে কঠিন সমালোচনার বিষয় হিসেবে দেখিয়েছেন।
    ২। বিভূতিভূষনের রচনাকে সবরকম ত্রুটিমুক্ত বলে ধরা হয়েছে।

    বোঝা গেল যে এই ফিল্মের ক্ষেত্রে বিচ্যুতি (গল্পের থেকে) গুলোকে খুব বড়ো ত্রুটি হিসেবে দেখা হচ্ছে, সেটা ফিল্মের জন্য সত্যিই কতটা ক্ষতিকর হয়েছে, সেটা নিরপেক্ষভাবে ভাবা হচ্ছে না। যেমন গল্পে শঙ্কর কোথাও কবিতা বলে নি, ভূগোল পড়তে ভালোবাসে বলা হয়েছে, তাই ফিল্মে শঙ্কর কোথাও দু লাইন কবিতা বলতে পারবে না। গল্পের শঙ্কর কোথাও আত্মহত্যার কথা ভেবেছে এমন বলা হয়নি তাই ফিল্মের শংকরের মনে চূড়ান্ত দুরাবস্থার মধ্যেও আত্মহত্যার কথা আসবে না। অথচ গল্পের শঙ্করের ভয় পাওয়ার কথা বলা আছে তাই ফিল্মের শঃ কে-ও ভয় পেতে হবে ! আবার গল্পের মাঝে মাঝে কোথাও কোথাও 'হীরের খনি নাই পেলাম এই অপূর্ব দৃশ্যের কাছে সব তুচ্ছ' এই ধরনের কথা আছে তাই এই গল্প কে অ্যাডভেঞ্চার বলা যাবে না, শঃ কে প্রকৃতিপ্রেমিক হিসেবে দেখাতে হবে, অ্যাডভেঞ্চার প্রবন হিসেবে দেখিয়ে ফেললে সেটা ত্রুটি। কিন্তু ভেবে দেখলে, যে ছেলে নিশ্চিন্ত জীবন ছেড়ে সুদুর আফ্রিকায় পাড়ি দেয়, সেখানেও চাকরীর নিশ্চিন্তি ছেড়ে অচেনা একজনের সঙ্গে অনির্দিষ্ট লক্ষে হীরের খনির সন্ধানে পাড়ি দেয়, তকে নিছক প্রকৃতিপ্রেমিক বলা যায় কি ! শঃ তো আরণ্যকের সত্যচরণ নয়; সেটা হলে সে তো নিজের গ্রামে কি নিজের দেশে ঘুরেই প্রকৃতির সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পারতো, তার জন্য আফ্রিকায় যেতে হত না (বিভূতিবাবুকে তো যেতে হয় নি !)। আর সবচেয়ে বড় কথা, অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষ প্রকৃতিপ্রেমিক হবে না এমন কথা কোথায় লেখা আছে ? চাঁদের পাহাড়ে তো নেই ! এই ভাবে এই ফিল্মটার ত্রুটি অর বিচ্যুতি বড় বেশি গুলিয়ে যচ্ছে !
    চাঁদের পাহাড় পড়তে বসে আমরা আফ্রিকার জঙ্গলে তালগাছ দেখেছি, বুনিপ নামক ‘অজানা’ জন্তুর কথা পরেছি, পাহাড়ি ঝর্ণার জলে চটজলদি আর্সেনি সনাক্ত করার কথা পড়েছি, সেই জল খেয়ে তক্ষুনি পেটব্যথার কথা পড়েছি। আলভারেজের হোমিওপ্যাথি চিকিত্সার কথা পড়েছি আর ই সব কিছুই আমরা বিশ্বাস করেছি, বিভূতিভূষণকে ঘুরিয়ে প্রশ্ন করিনি। কারন এই তথ্যগুলোয় সামান্য এদিক ওদিক হলে আমাদের চাঁদের পাহাড়ের মোহ বিন্দুমাত্র কমে না। অথচ ছবিটা দেখতে বসে সেই জায়গাগুলোতে আমরা প্রশ্ন তুলছি যেখানে ছবি কাহিনি থেকে বিচ্যুত হয়েছে, সেটা যথার্থতা থেকে বিচ্যুতি নাও হতে পারে ! যেমন ফিল্মে আলভারেজকে চুঁচুড়ার বাসিন্দা বলে মেনে নিতে ঘোর আপত্তি দেখা যাচ্ছে, কারনটা বোঝা যাচ্ছে না। অল্পে কিন্তু ইতালিয়ান ছেলে গাত্তির চিঠি বাঙলায় পড়তে আপত্তি হয়নি জদিও তারপরে কিউরেটরের চিঠি ইংরেজীতেই পড়েছি ! গল্পে আলভারেজ বার বার শংকরকে তার ছেলের মত বলেছে, সেতা আমরা বেশ মেনে নিয়েছি, নাটকীয় মনে হয়নি কিন্তু ফিল্মে যেই আলভারেজ শঃ কে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ দিল, অমনি আমাদের খুব অতিনাটকীয় মনে হল।
    তথ্যগত ভুল আর বিশ্বাসযোগ্যতার অভাব এক কথা নয়। চাঁদের পাহাড়ে তথ্যগত ভুল নেই এটা ধরে নিয়েই বলি, ভেবে দেখলে এই অভিযানটা গোটাটাই অবিশ্বাস্যোগ্য। পাহাড়ে চড়ার প্রশিক্ষণ নেই এমন একজন পাড়াগাঁয়ের ছেলে আর একজন ৬২ বছরের লোক কি করে কয়েকদিনের মধ্যে হাজার হাজার ফুট দুর্গম পাহাড়ে উঠে পড়ল, দুজনের পক্ষে কতদিনের মত রসদ, টোটা, জল বহন করা সম্ভব, ভেবেছি আমরা ? তাদের তেমন কোনো বিপদ হচ্ছে না, জানোয়ার তাঁবুর বাইরে থেকে কুশল জানিয়ে চলে যচ্ছে, মাসের পর মাস শুধু বেবুনের রোস্ট খেয়ে থাকছে, তিরিশ বছর আগের কালো জল খেলো কিন্তু শঃ-র এক্তু পেটের গোলমাল-ও হোলো না, মারা যাবার ঠিক আগের মুহুর্তে উদ্ধার পেয়ে গেলো, এই সবই কি পদে পদে সম্ভব কিনা যাচাই করেছি? নাকি গল্পের টানে আর ভাষার রসায়নে মুগ্ধ হয়ে বিশ্বাস করেছি ! তা হলে ফিল্মটা দেখতে বসে কেন পদে পদে এই ধরনের প্রশ্ন তোলা ?
    বলা বাহুল্য বিভূতিভূষণের লেখাকে ছোট করা এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। শুধু এইটা বলতে চাই যে বইটা হাতে নিয়ে বসে লাইনে লাইনে টিক মার্ক দিয়ে ফিল্মের ভালোমন্দ বিচার করতে হলে চারুলতা থেকে অপুর সংসার অনেক কিছু বাদ হয়ে যায় (সত্যজিত রায়ের জাস্টিফিকেশনের কথাও একজন লিখেছেন দেখলাম)। তাতে ফিল্মটার ঠিকঠাক মূল্যায়ন হয় না।

    বাড়ির কাজ শেষ। এইবার ফিল্মটা দেখতে যাব। তারপর আবার একপ্রস্থ সমালোচনা পর্ব আছে ! এ পদে

    পর পর তিনটে কাজ করে ফেললাম।
    ১। নির্মোহ দৃষ্টিতে চাঁদের পাহাড় পড়ে ফেললাম। দ্বিতীয়বার।
    ২। কৌস্তভ ভট্টাচার্য্য আর অবিলষ রায় (বালা) এর সমালোচনা পড়ে ফেললাম।
    ৩। গুরু খুলে সকলের মতামত পড়ে ফেললাম।
    যা দেখা গেল
    ১। সমালোচকরা (মূলতঃ কৌ ভ) ফিল্মটার লাইনে লাইনে মূল গল্পটা থেকে বিচ্যুতিকে কঠিন সমালোচনার বিষয় হিসেবে দেখিয়েছেন।
    ২। বিভূতিভূষনের রচনাকে সবরকম ত্রুটিমুক্ত বলে ধরা হয়েছে।

    বোঝা গেল যে এই ফিল্মের ক্ষেত্রে বিচ্যুতি (গল্পের থেকে) গুলোকে খুব বড়ো ত্রুটি হিসেবে দেখা হচ্ছে, সেটা ফিল্মের জন্য সত্যিই কতটা ক্ষতিকর হয়েছে, সেটা নিরপেক্ষভাবে ভাবা হচ্ছে না। যেমন গল্পে শঙ্কর কোথাও কবিতা বলে নি, ভূগোল পড়তে ভালোবাসে বলা হয়েছে, তাই ফিল্মে শঙ্কর কোথাও দু লাইন কবিতা বলতে পারবে না। গল্পের শঙ্কর কোথাও আত্মহত্যার কথা ভেবেছে এমন বলা হয়নি তাই ফিল্মের শংকরের মনে চূড়ান্ত দুরাবস্থার মধ্যেও আত্মহত্যার কথা আসবে না। অথচ গল্পের শঙ্করের ভয় পাওয়ার কথা বলা আছে তাই ফিল্মের শঃ কে-ও ভয় পেতে হবে ! আবার গল্পের মাঝে মাঝে কোথাও কোথাও 'হীরের খনি নাই পেলাম এই অপূর্ব দৃশ্যের কাছে সব তুচ্ছ' এই ধরনের কথা আছে তাই এই গল্প কে অ্যাডভেঞ্চার বলা যাবে না, শঃ কে প্রকৃতিপ্রেমিক হিসেবে দেখাতে হবে, অ্যাডভেঞ্চার প্রবন হিসেবে দেখিয়ে ফেললে সেটা ত্রুটি। কিন্তু ভেবে দেখলে, যে ছেলে নিশ্চিন্ত জীবন ছেড়ে সুদুর আফ্রিকায় পাড়ি দেয়, সেখানেও চাকরীর নিশ্চিন্তি ছেড়ে অচেনা একজনের সঙ্গে অনির্দিষ্ট লক্ষে হীরের খনির সন্ধানে পাড়ি দেয়, তকে নিছক প্রকৃতিপ্রেমিক বলা যায় কি ! শঃ তো আরণ্যকের সত্যচরণ নয়; সেটা হলে সে তো নিজের গ্রামে কি নিজের দেশে ঘুরেই প্রকৃতির সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পারতো, তার জন্য আফ্রিকায় যেতে হত না (বিভূতিবাবুকে তো যেতে হয় নি !)। আর সবচেয়ে বড় কথা, অ্যাডভেঞ্চার প্রিয় মানুষ প্রকৃতিপ্রেমিক হবে না এমন কথা কোথায় লেখা আছে ? চাঁদের পাহাড়ে তো নেই ! এই ভাবে এই ফিল্মটার ত্রুটি অর বিচ্যুতি বড় বেশি গুলিয়ে যচ্ছে !
    চাঁদের পাহাড় পড়তে বসে আমরা আফ্রিকার জঙ্গলে তালগাছ দেখেছি, বুনিপ নামক ‘অজানা’ জন্তুর কথা পরেছি, পাহাড়ি ঝর্ণার জলে চটজলদি আর্সেনি সনাক্ত করার কথা পড়েছি, সেই জল খেয়ে তক্ষুনি পেটব্যথার কথা পড়েছি। আলভারেজের হোমিওপ্যাথি চিকিত্সার কথা পড়েছি আর ই সব কিছুই আমরা বিশ্বাস করেছি, বিভূতিভূষণকে ঘুরিয়ে প্রশ্ন করিনি। কারন এই তথ্যগুলোয় সামান্য এদিক ওদিক হলে আমাদের চাঁদের পাহাড়ের মোহ বিন্দুমাত্র কমে না। অথচ ছবিটা দেখতে বসে সেই জায়গাগুলোতে আমরা প্রশ্ন তুলছি যেখানে ছবি কাহিনি থেকে বিচ্যুত হয়েছে, সেটা যথার্থতা থেকে বিচ্যুতি নাও হতে পারে ! যেমন ফিল্মে আলভারেজকে চুঁচুড়ার বাসিন্দা বলে মেনে নিতে ঘোর আপত্তি দেখা যাচ্ছে, কারনটা বোঝা যাচ্ছে না। অল্পে কিন্তু ইতালিয়ান ছেলে গাত্তির চিঠি বাঙলায় পড়তে আপত্তি হয়নি জদিও তারপরে কিউরেটরের চিঠি ইংরেজীতেই পড়েছি ! গল্পে আলভারেজ বার বার শংকরকে তার ছেলের মত বলেছে, সেতা আমরা বেশ মেনে নিয়েছি, নাটকীয় মনে হয়নি কিন্তু ফিল্মে যেই আলভারেজ শঃ কে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ দিল, অমনি আমাদের খুব অতিনাটকীয় মনে হল।
    তথ্যগত ভুল আর বিশ্বাসযোগ্যতার অভাব এক কথা নয়। চাঁদের পাহাড়ে তথ্যগত ভুল নেই এটা ধরে নিয়েই বলি, ভেবে দেখলে এই অভিযানটা গোটাটাই অবিশ্বাস্যোগ্য। পাহাড়ে চড়ার প্রশিক্ষণ নেই এমন একজন পাড়াগাঁয়ের ছেলে আর একজন ৬২ বছরের লোক কি করে কয়েকদিনের মধ্যে হাজার হাজার ফুট দুর্গম পাহাড়ে উঠে পড়ল, দুজনের পক্ষে কতদিনের মত রসদ, টোটা, জল বহন করা সম্ভব, ভেবেছি আমরা ? তাদের তেমন কোনো বিপদ হচ্ছে না, জানোয়ার তাঁবুর বাইরে থেকে কুশল জানিয়ে চলে যচ্ছে, মাসের পর মাস শুধু বেবুনের রোস্ট খেয়ে থাকছে, তিরিশ বছর আগের কালো জল খেলো কিন্তু শঃ-র এক্তু পেটের গোলমাল-ও হোলো না, মারা যাবার ঠিক আগের মুহুর্তে উদ্ধার পেয়ে গেলো, এই সবই কি পদে পদে সম্ভব কিনা যাচাই করেছি? নাকি গল্পের টানে আর ভাষার রসায়নে মুগ্ধ হয়ে বিশ্বাস করেছি ! তা হলে ফিল্মটা দেখতে বসে কেন পদে পদে এই ধরনের প্রশ্ন তোলা ?
    বলা বাহুল্য বিভূতিভূষণের লেখাকে ছোট করা এই লেখার উদ্দেশ্য নয়। শুধু এইটা বলতে চাই যে বইটা হাতে নিয়ে বসে লাইনে লাইনে টিক মার্ক দিয়ে ফিল্মের ভালোমন্দ বিচার করতে হলে চারুলতা থেকে অপুর সংসার অনেক কিছু বাদ হয়ে যায় (সত্যজিত রায়ের জাস্টিফিকেশনের কথাও একজন লিখেছেন দেখলাম)। তাতে ফিল্মটার ঠিকঠাক মূল্যায়ন হয় না।

    বাড়ির কাজ শেষ। এইবার ফিল্মটা দেখতে যাব। তারপর আবার একপ্রস্থ সমালোচনা পর্ব আছে !
  • AP | 69.93.207.204 | ০৪ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:০০624620
  • যা ঃ দুবার পোস্ট হয়েছে ! দুঃখিত ঃ-(
  • রোবু | 213.147.88.10 | ০৪ জানুয়ারি ২০১৪ ১৫:০১624622
  • গুছিয়ে লিখেছেন। দেখে আসুন। মতে মিলুক বা না মিলুক, দ্বিতীয় প্রস্থ-র জন্য অপেক্ষায়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে প্রতিক্রিয়া দিন