এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:২১624689
  • কিন্তু শুধুই সত্যজিত কেন? আদর্শ হিন্দু হোটেলের যে ভার্সান, সাবিত্রী পদ্ম ঝি হয়েছিলেন, সেইটা বোধহয় সিরিয়াল,। ঐটা আমার বেশ ভাল্লাগতো তো। বিভুতিভূষণএর আরো বিভিন্ন গল্প উপন্যাস নিয়ে অন্যেরা যে করেছেন অনেকগুলোই আমার খারাপ লাগে নি তো।
  • a x | 86.31.217.192 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:২৮624690
  • এই আলোচনাগুলো থেকে বাংলা সিনেমার হাল এবং দর্শকের অবস্থাও বেশ বোঝা যায়। উদ্ভট শহুরে আলোচনা, শরীর ঘষাঘষি, এসবের বাইরে যখন, তখন ভালই তো কিম্বা নেহাৎ ব্যবসা করতে এসেছে, দোষ তো কিছু করেনি এই ভাবে যখন সিনেমার ভালো লাগা মন্দ লাগা নির্ধারিত হয়।
  • ব্যাং | 233.229.182.162 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:৩০624691
  • খারাপ তো আমারও লাগে নি। মনোজ মিত্রর হাজারিঠাকুর আর সাবিত্রীর পদ্ম ঝি , সে কি খারাপ লাগা সম্ভব!
    সিরিয়ালের সঙ্গে সিনেমার তুলনা ঠিক হবে না। তাও আবার আশির দশকের সিরিয়াল আর ২০১৩র সিনেমা।
    আমি যেটা বলতে চাইছি সেটা হল স্পেশ্যাল এফেক্ট্স দিয়ে বানানো একটা সিনেমা দেখে বিভূতিভূষণের বই পড়ার অনুভূতি হওয়া কী করে সম্ভব?
    আলো বলে একটা সিনেমা হয়েছিল, ওভার অ্যাক্টিংএর প্রতিযোগিতা হয়েছিল সেই সিনেমাটায়। তো সেইটা দেখে জীবনেও মনে হয় নি বিভূতিভূষণের বই পড়ছি। অথচ সেই সিনেমাও বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল।
  • hu | 12.133.49.117 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:৪৭624692
  • কি জানি! আমার তো সত্যজিতের সিনেমা দেখেও বিভূতিভূষনের বই পড়ার অনুভূতি আসে নি। সত্যজিতের অপু ট্রিলজির অপু আর বিভূতিভূষনের অপুর মধ্যে প্রচুর চরিত্রগত পার্থক্য রয়েছে। ঠিক তেমনই কমলেশ্বরের শঙ্কর আর বিভূতিভূষনের শঙ্করের মধ্যেও প্রচুর ফারাক। বিভূতিভূষনের ব্যাগেজ ছাড়া দেখতে বসলে চাঁদের পাহাড় বেশ উপভোগ্য সিনেমা। আমি যখন অপুর সংসার দেখি তখনো বিভূতিভূষনের গল্প দেখছি এমন ভাবি না। ভাবলে ব্যথা অনিবার্য।
  • রোবু | 213.147.88.10 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:৫৫624693
  • বিভুতিভূষণের ব্যাগেজটা বাদ দিলে সিনেমাটা তো আরোই বাজে :-(
  • hu | 12.133.49.117 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:৫৮624694
  • কেন বাজে রে? কি সুন্দর ক্যামেরা, ছবির মত ফ্রেম, এমনকি দেবের মুখেও বেশি ডায়লগ নেই। বাজেটা কি দেখলি?
  • ব্যাং | 233.229.182.162 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:৫৯624695
  • হুচি ঃ)))
  • রোবু | 213.147.88.10 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:০৪624696
  • এত অযত্ন নিয়ে সিনেমা হয় না :-(
  • ব্যাং | 233.229.182.162 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:০৬624697
  • আমিও এই প্রথম দেবের কোনো সিনেমা প্রথম থেকে শেষ অব্দি দেখে উঠতে পারলাম।

    এর আগে লে ছক্কা আর পরাণ যায় জ্বলিয়া রে দেখার চেষ্টা করেছিলাম কয়েকবার। কোনো একবারও একটানা দুই মিনিটের বেশি দেখতে পারি নি। এদিকে দেবের হাসিটা কি মিষ্টি, হাসলে গালে টোল পড়ে।
  • aranya | 154.160.98.31 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:১১624699
  • হুচি-র এই পয়েন্ট-টা তো আগে ভাবি নি, দেবের মুখে বাংলা নেওয়া যাচ্ছিল না, সব পরিস্থিতেই একই ভাবে কথা বলে, আরও বেশি ডায়লগ থাকলে আরও কষ্ট হত
  • ব্যাং | 233.229.182.162 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:১৫624700
  • অ রোবু, বলি নেমসেক দেখেছিলি? আমি তো সে সিনেমার পরতে পরতে অযত্ন দেখেছিলাম।

    ১৯৮০তে টাবু নিউ মার্কেট থেকে ফিরছে, চৌরঙ্গীর মোড়ে রাস্তা পার হচ্ছে, পিছনে টেলিগ্রাফ আন্পুট্ডাউনেবলের পোস্টার দেখা যাচ্ছে। আশির দশকের গোড়ায় কোলকাতার রাস্তা দিয়ে হুসহুস করে মারুতি গাড়ি যাচ্ছে আর টাটা সুমো। হাওড়ার স্টেশনে ডিজিটাল বিলবোর্ড।

    আর ইরফান খানের সে কী গালভরা ওষীঈমা ওষীইমা ডাক। শুনলে মন কেঁদে ওঠে। ইরফান খান মরে যাওয়াতে হাঁফ ছেড়ে বেঁচেছিলুম, যাক আর ওষীঈমা শুনতে হবে না।
  • | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:২৪624701
  • এমনিতে ঝুম্পা লাহিড়ীই তেমন পোষায় না, আবার তার সিন্মা!
    চেষ্টাও করি নি।
  • রোবু | 213.147.88.10 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:২৬624702
  • আমারো তাই :-)
  • Sibu | 118.23.96.158 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:১৩624703
  • আজকে চাঁদের পাহাড় দেখতে যাব। আপনাদের অভিসম্পাত দিতে দিতেই যাব, এত কষ্টের রোজগার। ফিরে এসে কি বলব সেটা এখনো জানি না পুরোটা।

    আর হ্যাঁ, নেমসেকের সিন্মা নে কুনো বক্তব্য নাই। কিন্তু যাঁরা আম্রিকায় গ্র্যাড স্টুডেন্টের ঐ কটি স্কলের টাকার ওপর ভরসা করে বউ খাইয়েছেন ঝুম্পা তাঁদের বড় ব্যাথা আর বড় নস্টলজির জায়গা ছুঁয়েছেন। খুব বিশ্বস্ত হাতেই ছুঁয়েছেন। আমি আর গিন্নি নেমসেক দেখতে বসে হাপুসে কেঁদেছি। সেই সব দিনগুলো।
  • potke | 116.216.157.212 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:৪১624704
  • শিবুদাকে ক্ক।
  • sosen | 111.63.154.255 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:৫১624705
  • নেমসেক সিন্মা বাপু নেমসেক বই পড়ার চে' আরাম দায়ক। দু তিন পাতার গল্প ওই পেল্লায় পরিসর ধরে ঘ্যান ঘ্যান করে পড়তে বিরক্ত লেগেছিল।
  • bratin | 122.79.39.9 | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ১৬:০৪624706
  • ইয়েস সাবিত্রী পদ্মা ঝি আর মনোজ মিত্র রাঁধুনি ঠাকুর। আমি ও দেখতাম। বেশ লাগতো।
  • নেতাই | 132.177.167.124 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০১:৩৫624707
  • আমার চাঁপা দেখা

    খাওয়া দাওয়া সেরে হলে ঢুকতে আর একটু হলেই দেরী হয়ে যাচ্ছিল। রুবি আর শ্রানণীদি বেশ টেনশনে পড়ে গেছিল। আর টেনশান হবে নাই বা কেন। দেবের সিনেমা বলে কথা। কোনো দৃশ্যই মিস করা যায় না।প্রতিঠা মুহুর্তই হীরের মত দামী। প্রথম দৃশ্যের কথাই ধরুন। আফ্রিকার রুক্ষ্ম জঙ্গল। কাঠফাটা রোদ্দুর। কেউ কোথাও নেই। এমন সময় দেব ঝপ করে লাফিয়ে দৌড় শুরু করলো। পরনের কেতার ড্রেস। শিকারীরা যেমন পরে। ধপধপে সাদা জামা। কার্তুজের ফিতে লাগানো পেন্টুল। মাথায় টুপি। কাঁধে বন্দুক। দেব দৌড়চ্ছে। ঝোপঝাড়, কাঁটার জঙ্গল আগাছা মধ্য দিয়ে এঁকেবেঁকে। পেছন পেছন একটা বুনো দাঁতাল বৃংহণ দিচ্ছে আর দৌড়চ্ছে। উল্টো দিক দিয়ে আরো খান কতক হাতি। তারাও দেবকে লক্ষ্য করে দৌড়চ্ছে। প্রথমে ভাবলাম দৌড় কম্পিটিশান চলছে মনে হয়। একটু পরেই ভুল ভেঙে গেল। বুঝতে পারলাম দেব হাতিগুলোকে ট্র্যাপে ফেলছে। একটা স্পটে সবাইকে নিয়ে এসে আড়ং ধোলাই দেবে। উত্তেজনায় টানটান হয়ে বসেছি। ওমা, এমন সময় দেখি ট্রাইবদের পাতা ফাঁদে দেবের পা আটকে গেল। তখন আমারো হৃদপিন্ড গলার কাছে আটকে গেল।অবাক হয়ে দেখলাম দড়ির টানে দেব উঠে চলে গেলো গাছের মগডালে। প্রথমে দেবের কাঁধ থেকে বন্দুক পড়ে গেল। তারপর টুপি। এখন আমরা যারা চ্যালেন্জ নিবিনা শালা অথবা পাগলু ইত্যাদি প্রভৃতি সিনেমা দেখেছি তাদের সহজে টুপি পরানো যায়না। এরকম টুপি খসে পড়া দেখে সহজেই বুঝে গেলাম যে এ সপ্নেই সম্ভব। আর হলও তাই। লুকোনো ছুরি দিয়ে দড়ি কেটে নীচে পড়তে দেব ও বুঝতে পারলো যে সে সপ্ন দেখছে। দেবের ঘুম ভেঙে গেল।

    তবে দেবের সপ্ন তো আর বিফলে বিফলে যেতে পারেনা। এই ফাঁদের ব্যাপারটা দেব মনে রেখে দিল। ভবিষ্যতে সে এই টেকনলজি কাজে লাগাবে কীভাবে লাগাবে তা আমরা পরে দেখবো। তাই দেখে আপনারা যারা দেবকে দুচোখে দেখতে পারেননা তারাও মানতে বাধ্য হবেন। দেব যাস্ট আলাদা।

    ঘুম ভাঙতেই একটু রিক্যাপ হয়ে যাবে। দেবের মনে পড়ে যাবে সে এখন আফ্রিকার মোম্বাসায়। উগান্ডার রেলওয়েজের কর্মি। এক নির্জন স্টেশনের স্টেশন মাস্টার। ছোটবেলা থেকেই সে ছিলো পড়াশোনায় তুখোড় আর খেলা ধুলোয় চ্যাম্পিয়ান। সখাদের সঙ্গে গঙ্গায় সাঁতার কাটতো। বক্সিং খেলতো। বক্সিং রিংয়ে প্রতিপক্ষের থুতনিতে আলতো টোকা মারতো। তাইতে সে হাউমাউ করতে হেরে মাটিতে পড়ে গেলে দেব তাকে সস্নেহে জড়িয়েও ধরতো। আবার বাড়িতে ফিরে বাবাকে ভ্রমনকাহিনী পড়তে দিতো। সেবার এফে পাস দেওয়ার পর পান্তাভাত খেতে দিয়ে মা যখন বললো - বাবা দেব এবার চাগরী করগে যা তখন প্রসাদবাবুর চিঠি নিয়ে পাশেরবাড়িক কাকিমা বললো যাও আফ্রিকা থেকে ডাক এসেছে। দেব মোম্বাসা চলে এলো। এসব ই অবশ্য বিভূতিবাবু মোটামুটি বলে গেছেন।

    আফ্রিকায় দেবকে একজন মোম্বাসার ঐ স্টেশনে পৌছে দিয়ে ফিরে গেল। চারিপাশ জনমানব্শুণ্য। সাথী একটা শুধু কালো ঘোড়া। রাত নামতে ঘোড়াটা কি ভেবে স্টেশন ছেড়ে রওয়ানা হয়ে গেল। সাথে হ্যারিকেনও নেয়নি। এদিকে বেশ অন্ধকার। দেব তখন কি করে। হাতে হ্যারিকেন নিয়ে ঘোড়ার পিছুপিছু দৌড়েছে। এই অন্ধকারে একা যাওয়া ঠিক নয়। নিদেনপক্ষে হ্যারিকেন নেওয়াটা খুব জরুরি। কিন্তু ঘোড়াটা ছিল একটু দুষ্টু প্রকৃতির। দেব যতই ওকে হ্যারিকেনটা দিতে চায়, ঘোড়াটা তত দেবের হাত ফসকে পালায়। এই তালে গোলে দেবে পা গেল মচকে। ঘোড়াটা পগারপার। দেব পায়ের ব্যাথায় কাতর। ভালো করে চলতেও পারছেনা। এমন সময় ঝোপ থেকে একটা সিংহ বেরিয়ে এলো। এতো রাতে সিংহ এখানে কী করে!!! দেব হ্যারিকেন দিয়ে ঘাসে আগুন জ্বালিয়ে সিংহটাকে ভাগানোর চেষ্টা করলো। সিংহটা তাও দেবের দিকে গুটিগুটি পায়ে এগুচ্ছে। তখন দেব বুঝতে পারলো। এ বোধয় তার অটোগ্রাফ চায়। কিন্তু চাই বললেই কী হয়। পেন তো স্টেশনঘরেই রয়ে গেছে। তড়িঘড়ি করে পায়ের ব্যাথা ভুলে দেব দৌড়লো স্টেশনঘরে পেন আনতে। আর বোকা সিংহ ভেবেছে দেব অটোগ্রাফ না দিয়েই পালাছে। সেও দৌড় শুরু করলো পিছন পিছন। অটোগ্রাফ তার চাই ই চাই। স্বয়ং দেব নিজে আফ্রিকায় এসেছে একী কম কথা!!! এমন সুযোগ তো বারবার আসেনা। উৎসাহের আতিশয্যে সিংহটা তো দেব কে মাঝে প্রায় ধরেই ফেলেছিল। তাই দেখে দেবের আবার খুব রাগ হাল। রেগে গতি বাড়িয়ে সিংহটাকে পিছনে ফেলে ঘরে ঢুকে ছিটকিনি তুলে দিল। যাঃ পালা। তোকে আর অটোগ্রাফ দেবনা। সিংহটা তাও হাল ছাড়ছিলনা। দরজায় জানালায় বিস্তর ধাক্কাধাক্কি করলো। দেব তাও দরজা খুললো না।সিংহটা মনের দুঃখে বনে চলে গেল।

    সিংহ তো চলে গেল। এবার মাম্বা এলো। ব্ল্যাক মাম্বা। এই সেই রাতের বেলাতেই। এসে আবার সটান দেবের বুকে চড়ে বেসেছে। কী সাহস!!! ব্ল্যাক মাম্বাকে কেন আফ্রিকার অসাম সাহসী সাপ বলা হয় তা বুঝতে অসুবিধা হয়না। দেব তখন গভীর ঘুমে। কে এসেছে দেখতে টর্চ জ্বালালো। কিন্তু আবার ঘুমে ঢলে পড়লো। পরক্ষণেই আবার জেগে উঠে কে এসেছে দেখবে বলে টর্চ জ্বালালো। তারপরে আবার ঘুমে ঢলে পড়লো। সাপটা একেবারেই জংলি টাইপের। আগে মনে হয় কোনোদিন টর্চ দেখেনি। তাই হাঁ করে অবাক হয়ে টর্চের জ্বলা নেভা দেখতে লাগলো। তারপরে ক্যামেরা সরে যায়। ঘরের মধ্যে থেকে একটা চিৎকার ভেসে আসে। একটা আর্তনাদের স্বর। দর্শকরাও খানিকক্ষনের জন্য বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। এ কার আর্তনাদ? দেবের নাকি ব্ল্যাক মাম্বার? দিনের আলোতে ফুটলে দেখা যায় দেব ঘর থেকে বেরিয়ে আসে চাঙ্গা। সাপের চিহ্নমাত্র নাই কোথাও। দেবের হাতে অবশ্য একটা সাদা কাপড়ের ব্যান্ডেজ। কেন? আমার অনুমান ক্যারাটের প্যাঁচে মাম্বাকে ধরাশায়ী করার সময় অন্ধকারে ঘুমের ঘোরে দেবের হাতেও চোট লেগে থাকতে পারে।
  • Sibu | 84.125.59.177 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০১:৪২624708
  • +1
  • 4z | 152.176.84.188 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০১:৫১624711
  • এখনও পর্যন্ত বেস্ট রিভিউ। বাকিটা কই?
  • Blank | 69.93.195.95 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০২:১০624712
  • চরম চরম
  • a x | 86.31.217.192 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৩:০২624713
  • ওরে বাবারে ঃ-))))) কমলেশ্বরকে প্রচুর প্রচুর ধন্যবাদ এইরকম একটা সিনেমার দৌলতে কতগুলো জমাটি রিভিউ পেলাম!
  • aranya | 154.160.226.53 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৬:২৫624714
  • অনেক দিন পর নেতাই ফুল ফর্মে :-)
    আরও লিখতে হবে কিন্তু, পিকচার আভি বাকি হ্যায়
  • ব্যাংদি | 132.172.244.107 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৭:৫০624715
  • ওরে নেতাই, সকালটা ঝকমকে হয়ে গেল তোর রিভ্যু পড়ে।
    থামলি কেন, লেখ লেখ?
  • sosen | 125.242.250.27 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:৪৫624716
  • আরে বাকিটা কইরে
  • jhiki | 233.255.225.69 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:৫২624717
  • নেতাই, ওয়েলকাম ব্যাক.... যা তা হচ্ছে ঃ))
  • | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:৫৫624718
  • :-))))
  • PM | 68.8.11.75 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:২২624719
  • নেতাই হলো তারাপদ রায়ের উত্তরসুরি। অন্য নানা বিষয়েও তো লিখতে পারেন?
  • hu | 188.91.253.21 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৩৫624720
  • যা তা হচ্ছে! পরের কিস্তি কই?
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৩৭624722
  • অনেকদিন পরে লিখছি। একটু সময় লাগছে। বাকিটা আজ নেমে যাবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন