এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • S | 109.27.138.238 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৪০624723
  • ইয়ে মানে সিকুয়েল বানালে সেখানে দেখবেন নায়ক দৌড়চ্ছে, সিংহ দৌড়চ্ছে, নায়ক দৌড়চ্ছে, সিংহ দৌড়চ্ছে। তারপরে যখন আপনার চিপ্স প্রায় গলার নলির কাছে পৌছেছে, তখন হাফ ছেড়ে বাঁচবেন। বুঝবেন যে আসলে নায়ক সিংহকে তাড়া করেছে।
  • S | 109.27.138.238 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৪৩624724
  • ঐ ব্ল্যাক মাম্বার গল্পটা আমার এখনো মনে আছে, যদিও বইটা বোধয় ২০ বছরেরও আগে পড়েছিলাম। এতো রুদ্ধশ্বাস মুহুর্ত খুব কম পড়েছি।
  • | 127.194.86.185 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৪৩624725
  • পুরোনো প্রজন্ম কথাও একটু হোক ,বাব,মা দেখে এসেচে পরশু। দু জনের ই বেশ ভালো লেগেচে। তবে বাবা বললো মূল গল্প টা তেমন মনে নেই।
  • | 127.194.86.185 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৪৭624726
  • ওফ নেতাই, ফাটাফাটি। হাসতে হাসতে পেটে খিল ধরে গেল। ঃ))
  • Tim | 188.91.253.21 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৪৯624727
  • হুল্লাট হচ্ছে! যা তা যা তা।
  • শ্রাবণী | 127.239.15.117 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৫৩624728
  • এই তো এদ্দিনে একটা ঠিকঠাক রিভিউ, তা আবার দেবের সব সিনেমা দেখা ফ্যানের কলমে, দের আয়ে দুরস্ত আয়ে :))!!
  • সিকি | 135.19.34.86 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ১০:২৮624729
  • অসাম শালা!

    পুরোটা লেখ, তারপরে ফেসবুকে ছড়াব। :)
  • Lord of the Nazgûl | 125.112.74.130 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ১০:২৯624730
  • হিঁ হিঁ
  • শ্রাবণী | 233.30.109.205 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ১০:৩৭624731
  • হ্যাঁরে, পান্তাভাত খেতে দিল কখন? খেয়াল করিনি তো। জল নাকি?
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ১১:১০624733
  • এটা কবির কল্পনা ঃ-)
  • kumu | 133.63.112.77 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ১২:২৯624734
  • নেতাইএর রিভু পড়ে চাঁপা না দেখার দুক্ষু ঘুচে গেল।
  • Kaju | 131.242.160.180 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:১১624735
  • উরিস্‌সালা কী দিলে গ্গুরু !

    কুমার শানুর মত বলি -

    জমিয়ে দিলি-ই-ই-, থুড়ি, দিলে-এ-এ-এ-এ- ঢপে ঢপে-এ--এ-এ-এ- এ-এ-এ-এ-এ
  • শ্রাবণী | 127.239.15.27 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ১৪:৩৫624736
  • ও, তাই বল। ভালো করে লিখে ফ্যাল, গরম পড়লে তোকে মাছ চটকানো আর পোস্তর বড়া দিয়ে পান্তাভাত খাওয়াবো!:)
  • নেতাই | 132.177.157.149 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৪:০৩624737
  • শেষ খন্ড

    সিংহ তো চলে গেছে। আর আসে না। মাম্বাও আর নাই। দেব এখন একা। একা থাকতে থাকতে দেব বোর হয়ে যাচ্ছিল। তাই রেল কম্পানি তিরুমল আপ্পাকে পাঠিয়ে দিল দেবের কাছে। তিরুমলের সাথে গল্পগুজব করে করে দেবের দিন কাটতো। তিরুমলের কিছুদিনের মধ্যে দেশে ফেরার কথা। দেশে ফিরলেই বিয়ে। বিয়ে কোরা মানে তো জিন্দেগী সেশ। তাই সে দুঃখে সে বনের মাঝে ব্সে বিয়ার খাচ্ছিল। বিয়ার খেতে খেতে বোতল শেষ। দেবের তখন বিয়ে করার প্ল্যান নেই বলে সে বিয়ার খায় না। নিজে খায় না কিন্তু অন্য়্কে সেজে দেয়। আরো একটা বিয়ার এনে দেবে বলে দিয়ে স্টেশনঘরে এলো। সিংহটা তখন কাছে পিঠেই ছিলো। ভরদুপুর সিংহের লাঞ্চটাইম হয়। আর দেবও তখন কাছেপিঠে নেই। সিংহটা সেই সুযোগে তিরুমলকে খেয়ে নিল। দেব বিয়ার নিয়ে ফিরে এসে দ্যাখে এই কান্ড। দেব তখন খুব রেগে গেল আর তার হাত থেকে বিয়ারের বোতল পড়ে ভেঙে গেল। অতখানি বিয়ার সব নষ্ট। প্রচন্ড রেগে দেব তখন সিংহ শিকারে বেরিয়ে পড়লো। এদিকে দেব রেগে গেছে দেখে সিংহ লুকিয়ে পড়েছে। সিংহটাকে কিছুতেই খুঁজে না পেয়ে দেব শেষে এক গামলা মাংস নিজের চারদিকে ছড়িয়ে দিল। আর মাথায় বালতি করে রক্ত ঢেলে দিল। কিছুতেই বোঝা যাচ্ছেনা দেব এটা কী করছে। সিংহটাও মনে হয় বুঝতে পারছিলনা কী হচ্ছে। ভাল করে দেখবে বলে আড়াল থেকে বেরিয়ে দেবের দিকে গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে এলো। এইখানে সে মস্ত বড় ভুল করে বসলো। সে ভুলে গেছিল যে ক্রুদ্ধ দেব যমের থেকেও ভয়ংকর (অরণ্যের প্রাচীন প্রবাদ)। দেব তখন ছোট্ট একটু দৌড় দিয়ে আলতো ডিগবাজি খেয়ে চিৎপটাং হয়ে গুলি মেরে দিল। সিংহটা মরে গেল।

    সিংহের তিরুমল শিকার ও দেবের সিংহশিকারের পর দেব আবার একা। মাঝে ট্রাইবাল যারা ছিল তারা দেবের প্রতিভা দেখে দেবকে বিশেষ সম্মানে সম্মানিত করলো। দেব জল আনতে চলে গেল। জল নিয়ে ফেরার পথে দেখে একটা বুড়ো গাছের উপরে উঠে ঘুমাচ্ছে। নীচে কয়েকতা চিতাবাঘ আর হায়েনা। চিতাগুলোর মনে নেই তারা গাছে চড়তে পারে। তাই নীচে চুপচাপ বসে ওয়েট করছে কখন বুড়োটা গাছ থেকে নামবে। হায়নাগুলো আবার ভুল করে ভেবেছে তারা গাছে চড়তে পারে তাই তারা গাছে ওঠার চেষ্টা করছিল। দেব এসে সবকটাকে ভাগিয়ে বুড়োটাকে কাঁধে নিয়ে খাদ পেরিয়ে ঘরে চলে এলো। খাদটা খুব খতরনাক আর আর তার উপর একটা গাছ ফেলা ছিল বলে দেবকে বেশ ব্যালেন্স করে চলতে হয়েছিল। গাছটা না ফেলা থাকলে হয়তো দেব সহজেই লাফিয়ে খাদটা পেরোতে পারতো।

    ঐ বুড়োটা আর কেউ নয়। ডিয়েগো আলভারেজ। ছোটবেলায় চুঁচুড়োতেই সে ডাংগুলি খেলতো। কিন্তু জাতিতে পর্তুগিজ হওয়ার কারনে বড় হয়ে হীরে খুঁজতে বেরোয়। হীরে খুঁজতে খুঁজতে সে আফ্রিকায় চলে আসে। চাঁদের পাহাড়ে। সাথে জিম কার্টার। চাঁদের পাহাড়ে হীরেগুলো পাহারা দিচ্ছিল বুনিপ। ওরা হীরে খুঁজে পাওয়ার আগেই বুনিপ জিম কার্টারকে মেরে ফেলে। আলভারেজ ভয়ে পালিয়ে আসে। দেবও আফ্রিকায় এসেছে খবর পেয়ে তড়িঘড়ি করে দেবের কাছেই সে আসছিল। স্টেশনঘর পর্যন্ত পৌঁছনোর আগেই সে অসুস্থ হয়ে গেছিল আর গাছে উঠে ঘুমাচ্ছিল। এসব শুনে দেব বললো, ঠিক আছে আলভারেজ। তুমি আমার কাছে চলে এসেছো যখন আর কোনো ভয় নেই। বুনিপের আর সাহ্স হবেনা এখানে আমার খাছে আসার। চলো আমরাই গিয়ে বুনিপটাকে শায়েস্তা করে আসি। চলো চাঁদের পাহাড়ে যাই। তখন দুজনে মিলে চাঁদের পাহাড়ে চললো।

    এরপর দেব আর আলভারেজ চাঁদের পাহাড়ের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হল। আফ্রিকান সাফারি করতে করতে। স্টীমারে চেপে, ঘোড়ায় চড়ে, হাঁটতে হাঁটতে। নানা রকম জীবজন্তু দেখতে দেখতে। পথে এক সাহেবের সাথে তাদের দেখা। দেবকে দেখে সাহেব তো বেজায় খুশী। বললো যাক এতো দিনে আনসেলিও গাত্তির বডিটার একটা ব্যবস্থা হবে। দেব বললো তা নাহয় বুঝলাম, কিন্তু বডিটাযে গাত্তির কিভাবে বুঝবো? সাহেব তখন দেবকে একটা পেতলের মোমেন্টো দিল। এভাবে দেব ও আলভারেজ চাঁদের পাহাড়ে পৌঁছে গেল। পাহাড়ের পুরো পথটাই পিকনিক স্পট। দেব আসবে বলে সবাই আগে থেকে ঝাঁট দিয়ে সব পরিস্কার করে রেখেছিল। দেব আর আলভারেজ পাহাড়ে জঙ্গলে অনেক ঘুরলো অনেক খুঁজলো। কিন্তু বুনিপ বা হীরে কোনো কিছুরই দেখা মিলছেনা। এর মাঝে একদিন বুনিপ এসে দেবকে দেখে গেছে। তাঁবুটা হালকা ছিঁড়ে ফাঁক করে দেখে নিয়েছে দেবকে। তারপর থপ থপ করতে করতে চলে গেছে। ঐদিন অমাবস্যার রাত ছিল। চারিদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। দেব ঠিক করে বুঝতেই পারেনি কে এলো আর কে চলে গেলো। ঐ যাত্রায় বুনিপ তাই বেঁচে গেছিলো। তবে সে অতি অল্প দিনের জন্য।

    কয়েক্দিনের পরে, অল্প চাঁদের আলোয় আবার বুনিপ বেরোলো। এবার আর তাঁবুর আড়াল নয়। দেব আর বুনিপ একদম মুখোমুখি। বুনিপের সে কি বিশাল চেহারা। প্রকান্ড একটা গোসাপ যেন। বুনিপের চেহারা দেখে দেব বেশ চিন্তিত হয়ে পড়ল। বুনিপের লেজটা একটু মুচড়ে দিয়ে এবারের মত ছেড়ে দেওয়া ঠিক হবে নাকি একটা হাত একটা পা ভেঙে উচিৎ শিক্ষা সেবে এইসব সাতপাঁচই ভাবছিল। এমন সময় আলভারেজ বুনিপের দিকে ঝাঁপিয়ে পড়লো। বুনিপ আলভারেজকে খেয়ে ছিবড়ে করে দিয়ে পালিয়ে গেল। এরপর দেবের আর কোনো উপায় রইলোনা। অশ্রুজলে আলভারেজকে কবস্থ করতে করতে দেব শপথ নিল- বুনিপ তুমি শেষ। নেক্স্ট মুভিতে রজতাভকে তাও ছাড় দিয়ে দেবো। কিন্তু তোমাকে কিছুতেই নয়।কাঠ কেটে বুনিপের মৃত্যুশয্যা রচনা করলো দেব। ট্রাইবরা যেমন দড়ির ফাঁদ বানিয়েছিল, তেমন ফাঁদ বানালো। তারপর নিজের কবির কাছটায় কেটে দিল। বুনিপ ভাবলো এতো কেলো করেছে। শেষমেশ আমার জন্য দেব কি সুইসাইড করবে!!! তাড়াতাড়ি দৌড়ে গিয়ে সুঁচালো কাঠগুলোর উপর ঝাপিয়ে পড়লো। আর দেবও দড়ির ফাঁদে পা দিয়ে উপরে উঠে গুলি করে বুনিপের ভবলীলা সাঙ্গ করে দিল।

    এরপরেও আরো আছে। এতোদিনে আপনারা সবাই নিশ্চয় দেখে ফেলেছেন। না দেখলে অবশ্যই দেখে ফেলুন।
  • S | 139.115.2.75 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৬:২৯624738
  • " গাছটা না ফেলা থাকলে হয়তো দেব সহজেই লাফিয়ে খাদটা পেরোতে পারতো।" - অসাধারণ।

    একটা জিনিস মিস হয়ে গেছে সিনেমাটায়। কার সঙ্গে বিয়ে হবে সেটা দেখালে বেশ ভালো হোতো। আর সঙ্গে একখান সমিতের সুরে পাগলু ডান্স টাইপের নাচ। সিকোয়েন্স্টা ইউরোপের কোনো মনোরম যায়্গায় শ্যুট করতে হবে অবশ্য।
  • π | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৭:৪৭624739
  • :D
  • kk | 81.236.62.176 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৭:৫২624740
  • উফ্‌, চূড়ান্ত !!
  • Sibu | 118.23.96.158 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৭:৫৫624741
  • নেতাইকে একটা সমালোচকরত্ন দিলে হয়।
  • Atoz | 161.141.84.164 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:০০624742
  • উফ্ফ্ফ, হাসতে হাসতে একেবারে সব খিলটিল খুলে গিয়ে যা তা অবস্থা। ঃ-)))))
    হি হি হি।
    নেতাইকে নেতাইরত্ন দেওয়া হোক, এইরকম জিনিস আর লেখা হবে না, এই লেখার কোনো জুড়ি নেই। ঃ-)))))
  • Sibu | 118.23.96.158 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:০৩624744
  • আর নেতাইয়ের অনুপ্রেরনা কমলেশ্বরকে মালিনীবিভূষণ। কালিদাসের অনুপ্রেরনা মালিনীর নামে।
  • Tim | 188.91.253.21 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:০৯624745
  • এই রিভিউ লেখা হবে বলেই দাড়িদাদু লিখে গেছেন " নেত্য, তোমার যে ফুল ফোটে.." ইঃ।

    হুল্লাট হয়েছে। বাকিটুকুও পুনশ্চ করে লিখে দে। ঃ-))))
  • Tim | 188.91.253.21 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:১১624746
  • "বুনিপ ভাবলো এতো কেলো করেছে। শেষমেশ আমার জন্য দেব কি সুইসাইড করবে!!!"
    এইটা বেস্ট। ঃ-)
  • hu | 188.91.253.21 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:১৭624747
  • নেতাই, এ লেখার পর আর ছেড়ে দেওয়া যায়না। হীরের গুহা থেকে দেব কিভাবে উদ্ধার পেলো সেটুকু লিখতেই হবে। প্লীজ।
  • sosen | 111.63.135.47 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:২৬624748
  • "খাদটা খুব খতরনাক আর আর তার উপর একটা গাছ ফেলা ছিল বলে দেবকে বেশ ব্যালেন্স করে চলতে হয়েছিল। গাছটা না ফেলা থাকলে হয়তো দেব সহজেই লাফিয়ে খাদটা পেরোতে পারতো।"

    হাহাহাহা
  • jhiki | 212.67.46.27 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:২৭624749
  • "চিতাগুলোর মনে নেই তারা গাছে চড়তে পারে" - উফ্ফ অসাধারণ ঃ))
  • Arpan | 126.202.144.152 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:৫৫624750
  • ব্যপক!!
  • kumu | 133.63.112.108 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:৫৬624751
  • সমালোচকরত্ন শ্রী১০০ নেতাইচন্দ্র।
  • Blank | 69.93.253.63 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:০৩624752
  • দেব কে নেতাই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হোক
  • | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:০৮624753
  • :-)))))
    দুর্ধর্ষ দেবচরিতবর্ণন
  • শ্রাবণী | 233.30.109.200 | ২০ জানুয়ারি ২০১৪ ০৯:৪৮624755
  • রিভিউ রেটিং পাঁচতারা! শেষটা আরেকটু লেখ, যেখানটা দেখে সবচে বেশী হাসি পাচ্ছিল, সেখানটা ছাড়িস না!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন