এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বেদ-উপনিষদ এবং ইত্যাদি

    Somnath
    অন্যান্য | ২৯ জুন ২০০৬ | ১৩৪৩২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dri | 199.106.103.254 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ০৬:০৯634772
  • হ্যাঁ, কোন সিঙ্গ্‌ল ইউনিফায়েড 'তুমি' তে আসা যাচ্ছে না। ওটাই প্রবলেম।

    আচ্ছা, চল্লিশ নম্বরটা কি এরকম হতে পরে -- এইযো ব্যাটা ঘোড়া, এখন যতই তেজ দেখাও কালে কালে তুমিও বুড়ো হবে, একদিন মরবে, সেদিন তোমার হাড়মাস আলাদা হবে আর আমরা তোমায় রোস্ট করে খাব।

    আমি জাস্ট একটা মেঘবর্জিত ব্যাখ্যা দেবার চেষ্টা করলাম। জানিনা পাবলিক খাবে কিনা।
  • omnath | 210.212.137.6 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ০৯:৫০634773
  • ওসব হবে না। রাঙাদা না চাওয়া অবধি আমি মানে বই দেব না।
  • vikram | 134.226.1.136 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ১২:৫৯634774
  • কেনো? 'রাঙাদা' কোন লাটের বাট? সে বাড় না খাওয়ালে ওমনাথ বাড়ে উঠবে না কেনো?

    বিক্রম
  • r | 61.95.167.91 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ১৭:০৪634775
  • ভিকিদা, খইচ্যা যাইও না। প্যাটে উদুরি হইব।

    ওমনাথ,

    ১) "কার ধারণা হে"? যাদের ধারণা তাদের। তাদের মধ্যে পুরোনো মহাজ্ঞানী মহাজনেরাও আছেন, আবার সনাতন ধর্মী বজরংবলীরাও আছেন, আবার অনিচ্ছাকৃতভাবে ইন্ধন যোগানো উত্তরাধুনিক বা উপনিবেশবিরোধীরাও আছেন। কি প্রসঙ্গে কথাটা এসেছে দেখো, তাহলেই বুঝবে। এই যে "সব ব্যাদে আছে" বলে জনপ্রবাদ তৈরি হয়েছে, তা আমাদের সমাজের একটা সত্যিকারের আর্কিটাইপ বলেই তৈরি হয়েছে। যা রটে তার কিছু তো ঘটে।

    ২) "প্রাচীন যুগের পরে মধ্যযুগ আসে..."। আসে বুঝি? শিশুপাঠ্য বা কেতাবী ইতিহাসে আসত। কিন্তু অধুনা যুগ এইভাবে আসে না বলেই শুনছি। বস্তুত: এই যুগবিভাগ ব্যাপারটাই বহু ঐতিহাসিকের কাছে কৃত্রিম বলে মনে হচ্ছে। কাজেই মিসিং লিঙ্ক আর কোথায়?

    ৩)"....দায়টা প্রগতিশীলতার কাঁধেই বর্তায়"। মোল্লা নাসিরুদ্দিনের একটা গপ্পো শোনো। মোল্লার ঘরে চুরি হয়েছে। পাড়াপড়শী এসে মোল্লাকে গুচ্ছ খিস্তি করছে। জানলার এই পাল্লা খোলা ছিল কেন? দরজার ছিটকিনি ভাঙা কেন? ইত্যাদি ইত্যাদি। ঘন্টা দুয়েক শোনার পরে অত্যন্ত অভিমানী স্বরে মোল্লা বলল- "সবই আমার দোষ? চোরটার কোনো দোষই নেই?"

    ৪) বাকিটা পুরো শিশিবোতল। মা শীতলার দিব্যি- মালটা শুক্লযজুর্বেদের থেকে কঠিন তো বটেই, কমলকুমার মজুমদারের থেকেও কঠিন হয়েছে। ভাবা যায়!

    এইবার দুই চার লাইনে যা বলেছিলাম তার প্রেসি বলি: যে কোনো সাহিত্যের টেক্স্‌টের পঠনের পুনর্নির্মাণ কাম্য। পাঠকের সেইখানে অনন্ত স্বাধীনতা। ঐতিহাসিক টেক্স্‌টের পুনর্ব্যাখ্যা কিন্তু অতি সাবধানে করতে হয়। কারণ ইতিহাস এমনই একটা জিনিষ যে কোথাকার জল কোথায় গড়ায় তা কারুর জানা নেই। আর যদি পুনর্ব্যাখ্যা করতেই হয় তাহলে সেই ব্যাখ্যার পিছনে একটু প্রাইমারি স্তরের রেফারেন্স তথ্য থাকা ভালো। নতুবা সাহিত্য আর ইতিহাসের পঠনের স্টাইল গুলিয়ে ফেললে অতীব কেলো। মানে শব্দের রিপ্লেসমন্টে, উপমা-অলঙ্কার বিচার সাহিত্যে মানায় ভালো, ইতিহাসের পাঠের জন্য একটু গোদা গোদা আর্কাইভের মাল নামিয়ে তারপর করো। স্পেকুলেশন দিয়ে ইতিহাসচর্চা হয় না।
  • tan | 131.95.121.251 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ১৮:২৬634776
  • দ্রি,
    ঘোড়ার মাংস কি খেতো বলে শোনা যায়? ভেড়া, পাঁঠা, গরু, ষাঁড়, বরাহ, হরিণ, খরগোস, ময়ূর, কচ্ছপ ---এইসবই তো খেতো শুনেছি!
    ঘোড়া বা হাতী এসব কি খেতো? মানে, এইসবের মাংস তেমন সুবিধার না শুনেছি।
    তাই ঐ ঘোড়ার রোস্ট কেমন কেমন ঠেকছে!

  • dd | 202.122.18.241 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ১৯:৩৭634777
  • বামদেব চিরকালই অন্য ধরনের ঋষি। রামায়নের জাবালি যেরকম ।

    ছান্দোগ্য উপনিষদে (১৩ খন্ড পড়ুন) তার মিথুন সাম আগেকার দিনের অনুবাদকেরা/টীকাকারেরা সযত্নে এড়িয়ে যেতেন। শুধু "শ্লীল/অশ্লীল" নয়। বামদেব " ন কাঞ্চন পরিহরেৎ" (কোনো স্ত্রীকেই পরিত্যাগ করবে না।) এমনই চাঁচাছোলা ভাষায় লিখিত যে কিছুতেই,কিছুতেই তার আর আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা চলে না। আগেকার অনুবাদকের তাই চেষ্টাও করতেন না। অথচ বামদেব ঋগব্দের বড় ঋষি। মনুসংহিতাতেও তার উল্লেখ আছে। আছে রামায়নেও।

    কিন্তু তার কথাবার্তায় সবসময়েই একটা একরোখা ভাব। consistency দারুন।
  • dam | 199.244.214.30 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ১৯:৪২634778
  • অ এইবারে বুঝলাম অজ্জিতকে কেন 'বামদেব' নাম দিয়েছিলেন। :-D
  • dd | 202.122.18.241 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ১৯:৪৭634779
  • এটা বসুযুগ। এখন সুজ্জিপুব দিকে উদয় হয়ে পচ্চিমে অস্ত যান।
    এরপরে রুদ্রযুগ - তখন সুজ্জি দক্ষিন দিকে উদিত হয়ে উত্তর দিকে অস্ত যাবেন।
    তাপ্পরে আদিত্যযুগ। পচ্চিমে উদয় আর পুবে অস্ত।
    এরপর মরুৎ যুগে উত্তরে উদয়,দক্ষিনে অস্ত।
    শেষমেষ সাধ্যযুগ। সুজ্জি উপরে উদিত হয়ে নীচে অস্ত যাবেন।
    লাও ঠ্যালা।

    ছান্দোগ্য : ৩য় অধ্যায় ১১শ খন্ড।
  • dd | 202.122.18.241 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ১৯:৫৬634780
  • যদি আরো তথাকথিত অশ্লীল অংশ পড়তে চান তো পড়ুন বৃহদারণ্যক উপনিষদের ৬ষ্ঠ অধ্যায়, ৩য় ব্রাহ্মন ।

    এরো সামাজিক ব্যাখ্যা তাও চলে কিন্তু আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা নয়।
  • dri | 199.106.103.254 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ২২:৫১634782
  • কে কি খেত তা জানার উপায় কি? অনেক ক্ষেত্রেই এইসব স্লোক ফোক। অখাদ্য হলেও মোঙ্গলরা তো ঘোড়ার মাংস খেত। ধরুন এরা যে ভেড়া খেত তা জানারই বা উপায় কি? হয়ত এই ধরনেরই আরেকটা ক্রিপটিক স্লোক।

    আচ্ছা, 'ন কাঞ্চন পরিহরেৎ' এর আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা না চললেও মেটিরিয়ালিস্টিক ব্যাখ্যা চলতে পারে না? সোনাদানা কখনো হাতছাড়া করবে না। ওরিজিনাল টেক্‌স্ট দিন। দেখবেন হুড়হুড় করে মালটিপ্‌ল ইনটারপ্রিটেশন বেরুচ্ছে।
  • tan | 131.95.121.251 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ২৩:০২634783
  • দ্রি,
    আমার তো বামদেবকে কমুনিজমের একজন আদি প্রবর্তক মনে হয়েছে কোনো কোনো ক্ষেত্রে।:-)))
    কিন্তু ওরিজিনাল টেক্‌স্‌ট ছাড়া এভাবে ছাড়া ছাড়া লাইন তুলে তো হবে না! পুরো প্যারা চাই।
    সোমনাথ,কোথা গেলে?
  • tan | 131.95.121.251 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ২৩:১২634784
  • আর হ্যাঁ,দ্রি,শুনুন,ঐ বায়ু তোমাকে পাকের দ্বারা রক্ষা করুক এর পরে আছে,"অগ্নি তোমার পঞ্চদশ অঙ্গ রক্ষা করুক, ন্যগ্রোধ সোমপাত্রের দ্বারা তোমাকে রক্ষা করুক,শাল্মলী বৃক্ষ বৃদ্ধির দ্বারা তোমাকে রক্ষা করুক।"
    এই "তুমি" কে? প্রজাপতি হতে পারেন না বলেই মনে হচ্ছে,কারণ তিনি নিজেই একেবারে সুউচ্চ দেবতা,তাঁকে রক্ষা করতে মানুষে প্রার্থনা করবে? বরং তিনি ই তো মানুষকে রক্ষা করবেন!
    এই লাইনেই আছে,"রথে গমনযোগ্য এ অভিষিক্ত অশ্ব চারপায়ে এসেছে।চন্দ্র আমাদের রক্ষা করুক,অগ্নির প্রতি নমস্কার।"
    লক্ষ্য করুন "রথে গমনযোগ্য" কথাটা। অশ্ব রথ টানে,সে কি রথে গমনযোগ? রথে সংযোগযোগ্য হতে পারে,কিন্তু রথে গমনযোগ্য?

  • dri | 199.106.103.254 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ২৩:১৯634785
  • কিন্তু আবার অশ্ব মেঘই বা হবে কি করে? মেঘের কি চার পা আছে? সব দিক মেলানো যাচ্ছে না।
  • tan | 131.95.121.251 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ২৩:২১634786
  • একটি বৈদিক গল্পে পড়েছিলাম গুরু গৌতম পিতৃপরিচয়হীন সত্যকামকে শিষ্যরূপে গ্রহণ করেছিলেন মাতা জবালার পরিচয়ে,"জাবাল সত্যকাম" বলে।
    এই জাবাল সত্যকাম আর জাবালি যদি একই হন,বা আইডিয়ার দিক থেকে এদের মধ্যে যদি মিল থাকে,তাহলে ব্যতিক্রমী ঋষি হওয়ারই কথা।
    গুরু গৌতমকে ও বেশ রেভোলুশনারি বলা যায়,এতখানি অগ্রসর পদক্ষেপ কঠিন,খুব কঠিন,কুলপরিচয়হীন ছেলেটি শুধু সত্য বলেছে দেখে,গুণ দেখে ব্রাহ্মন বলে নিলেন,এটা তৎকালীন সমাজ কিভাবে নিয়েছিলো কেজানে!
  • tan | 131.95.121.251 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ২৩:২৪634787
  • চারপাকে চারধার করে দিন দ্রি।
    "সঘন বরষা গগণ আঁধার/হেরো চারিধারে ঢাকে বারিধার/ভীষণ রঙ্গে ভবতরঙ্গে ভাসাই ভেলা/নিশীথ বেলা।"
    তবে? সান্ধ্যসূত্র যে!

  • tan | 131.95.121.251 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ২৩:৩৩634788
  • দ্রি,হতে পারে আমাদের উদ্ধেশ্য যাই থাক, অনুসন্ধান ব্যখ্যা ইত্যাদিও খুবই আংশিক হবে বা ভুল হবে।কারণ কয়েক হাজার বছর এপাশে দাঁড়িয়ে সেই সময়ের ভাবনাচিন্তা কথাবার্তা ইত্যাদির কথা বলা খুবই হুজ্জোতের ব্যাপার।
    কিন্তু তবুও কি আমাদের প্রত্নতাত্বিক বা নৃতাত্বিক বা ভুতাত্বিকেরা আস্তে আস্তে জট খোলেন না? তাহলে কেন বলুন তো মুশকিল হচ্ছে এখানে? এটা ধর্মের বই বলে?

  • dri | 199.106.103.254 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ২৩:৩৬634789
  • অশ্ব চারপায়ে এসেছে। এর মানে চারদিকে মেঘ করেছে? :-)। হতেও পারে। তবে না হবার সম্ভাবনা খুব বেশী। এইরকম ব্যাখ্যা দিলে অন্য কিছু প্রশ্ন ফেস করতে হবে। সত্যিই যদি এই মানে হয় তবে এটা ক্লিয়ার যে লেখক খুব কনশিয়াসলি আসল মানে লুকোনোর চেষ্টা করেছেন একটা সুপারফিশিয়াল অন্য মানের খোলসে। এটা করার মোটিভ কি? এটা যদি এক যায়গায় হয়, তাহলে পুরো টেকস্টটা এরকম হওয়া উচিত, শুধু এক আধটা স্লোক না।
  • tan | 131.95.121.251 | ০৬ জুলাই ২০০৬ ২৩:৫১634790
  • এই বারে লোকে বকলেও সত্যজিৎ তুলবো।:-))
    "অনেক গুনী লোকই নাটুকে হয়,লোককে চমকে দিতে ভালোবাসে।এটা মানুষের অনেকগুলো স্বাভাবিক প্রবৃত্তির মধ্যে একটা।"
    ওরা এর বাইরে ছিলো কেন ভাবছেন?
    আর আরেকটা কথা,ক্রিপটিক সূত্র সম্ভবত সব সভ্যতাতেই ছিলো,কারণ কি কে জানে!
    ঐ টেক্‌স্‌ট টা ক্রিপটিক হতেই পারে!
    আর এই চর্যাপদ---"নানা তরুবর মৌলিলরে গ অনত লাগেলি ডালি/মোরঙ্গী পিছ পরিহন শবরী/গিবত গুঞ্জার মালী।"
    অথবা "টালত মোর ঘর নাহি পরিবেশী/হাড়িত ভাত নাহি নিতি আবেশী।"
    এইসবগুলো নাকি ক্রিপটিক,আমি অবশ্য সারফেস মীনিং ছাড়া অন্য কিছু কোনোদিন বের করতে পারিনি,কিন্তু বৌদ্ধ সন্যাসীরা নাকি এর ভিতরে গহন অর্থ লুকিয়ে রেখে গেছেন,ঠিকঠাক লোকেরা বার করতো।
    এরই বা কারণ কি?

  • dri | 199.106.103.254 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ০০:১২634791
  • শ্লোকের ঐতিহাসিক ব্যাখ্যা যতটা প্রবলেমাটিক, প্রত্নতাত্বিক, নৃতাত্বিক ব্যাখ্যাও ততটা। অনেক ক্ষেত্রেই যিনি ব্যাখ্যা করছেন তিনি শুধু তাঁর ব্যাখ্যাটুকুই বলেন, আসল এভিডেন্সটা কি সেটা বলেন না। এবং একবার কেউ কিছু বলে দেবার পর ডায়ালগ থেকে আসল এভিডেন্স হারিয়ে যায়। এসে যায় শুধু অমুক মিস্টার শাস্ত্রী কি বলেছিলেন আর তমুক ভট্টবাবু কি বলেছিলেন।

    আমার মনে হয় যেকোন যুক্তির প্রেজেন্টেশনে তার কোর এভিডেন্সগুলো সবার সামনে রাখতে হবে। কে কি বলেছিলেন সেটা বলা যেতে পারে কিন্তু কিসের ভিত্তিতে বলেছিলেন না বললে সেটাকে সিরিয়াসলি নেওয়া যায় না।
  • tan | 131.95.121.251 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ০০:১৭634793
  • দ্রি,
    ডিট্টো দিলাম।আসল এভিডেন্স ছাড়া হবে না। কোন্‌ লোক কি ব্যখ্যা করেছেন,সেটা তার ব্যাপার। কিন্তু কিভাবে করেছেন, খোলা পাতার মতন রাখতে হবে পয়েন করে করে।
  • dd | 202.122.18.241 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ১৬:৩৯634794
  • মিথুনে বামদেব্য সামোপসনা

    "(পুরুষ) স্ত্রীকে যে আহ্বান করে তাহা হিংকার,(বিভিন্ন উপকরন দ্বারা)তাহাকে যে সন্তুষ্ট করে তাহা প্রস্তাব,স্ত্রীর সংগে শয্যায় শয়ন করা উদগীথ, স্ত্রীর অভিমুখ হইয়া শয়ন করা প্রতিহার,মিথুনভাবে যে কালক্ষেপন করে তাহা নিধন এবং তাহার সমাপ্তিও নিধন। এই বামদেব্য নামক সাম মিথুনে প্রতিষ্ঠিত।

    বামদেব্য সামকে যে মিথুনে প্রতিষ্ঠিত বলিয়া জানে সে মিথুনভাবেই থাকে অর্থাৎ কখনও বিরহ ভোগ করে না। প্রতিবর মিলনেই তাহর সন্তান জন্মে। সে পুর্নায়ু হয়, তাহার জীবন সমুঙ্কÄল হয়। সনতান ও পশু সম্পদে সে মহীয়ান হয়, কীর্তিতেও মহান হয়। কোনো স্ত্রীকেই পরিত্যাগ করিবেন না - ইহাই তাহর ব্রত।"

    আগে এই সামের ব্যাখ্যা ও অনুবাদ করা হতো না, বর্তমানে যেসব উপনিষদের সংকলন বেড়িয়েছে তাতে থাকে। এই অনুবাদ হরফ প্রকাশনীর সম্পাদকের - বোধহয় সীতানাথ তঙ্কÄভুষনের। অনুবাদ শেষে তার সংযোজন " ন কাঞ্চন পরিহারেৎ - বর্তমান যুগে এই মত অতি ভীষন ও দুষিত।...."

    বেশ বড় একটা apologia। নিজে নিজে পড়ুন।
  • tan | 131.95.121.251 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ২০:২৯634795
  • "এই সেই মধু বৃন্দাবন,যেখানে বিরহ নাই।"
    এটা কি এই থেকেই ইন্‌স্‌পায়ারড হয়ে বৈষ্ণবেরা ঝেপে দিলে? :-)))
  • dri | 199.106.103.254 | ০৭ জুলাই ২০০৬ ২৩:০৫634796
  • এখানে স্ত্রী অর্থে যেকোন মেয়ে, নাকি বউ। বউকে কখনো ছেড়ে যাবেন না হলে এক, আর কোন মেয়েকেই ছাড়বেন না হলে আর।

    আচ্ছা এই সামবেদ আর উপরের যজুর্বেদ এগুলো কোনটা কোন সময়ের লেখা সেই নিয়ে কোন হিসেব আছে? ধরে নি ডিডির ব্যাখ্যাই সঠিক। তাহলে এই দুটো বেদে একটা গুরুত্বপুর্ণ তফাত পাচ্ছি। বামদেব বলছেন কোন মেয়েকেই ছাড়বে না। আর যজুর্বেদ ২৯, ৩০ এ বলছে ক্রস-কাস্ট আলুবাজিতে যেও না বাবা, যত ইন্টুমিন্টু নিজের কাস্টের মধ্যে কর।

    কাঞ্চন অর্থে মেয়ে, এইটাতে হেবি হাসি পেল। পাঞ্জাবীতে ইয়াং অ্যাট্রাকটিভ মেয়েদের বলে 'সোনি কুড়ি'। এটা যে সংস্কৃত থেকে এসেছে ভাবতে পারিনি।
  • dri | 66.81.120.201 | ০৯ জুলাই ২০০৬ ০৩:১৬634797
  • আরে! ইসলামের আক্রমনে এই থ্রেডটা ঠান্ডা মেরে গেল কেন? ডিডি কই? বলি স্ত্রী অর্থে বউও তো হতে পারে নাকি?
  • tan | 131.95.121.251 | ০৯ জুলাই ২০০৬ ০৩:৫৭634798
  • কোনো থ্রেডই বেশীদিন চলে না দ্রি।
    এনট্রোপি বেড়ে যায়,তখন লোকে ছেড়ে যায়।:-))
    অনেক পরে হয়তো ফের এক দুজন এট্টু উঁকি দেয়।অনেকটা নিউজপেপার ফিলোসফি,রোজই নতুন নতুন ঘটনা ঘটে,পুরানোগুলো ঠান্ডা হয়।

    কিন্তু, বামদেবকে এত রোমান্টিক লাগলো,যে আর কমুনিস্ট বলতে পারছি না।:-)))

  • dri | 66.81.120.201 | ০৯ জুলাই ২০০৬ ০৪:১২634799
  • আমি বামদেবকে প্রকৃত কমুনিস্ট বলছি। উনি এক কথায় বলেছেন কোন মেয়েকে ডিসক্রিমিনেট না করতে বলেছেন। আমি তো ভেবেছিলাম ইকুয়াল অপর্চুনিটি আমেরিকান ফান্ডা।
  • Somnath | 59.145.225.101 | ১৩ জুলাই ২০০৬ ১৭:১৮634800
  • r,

    ১। অ। এখানে "আমাদের" মানে তাইলে ""গুরুচন্ডালীতে যারা নিয়মিত লেখালেখি করি- অসাম্পোদায়িক, সমোস্কিতিবান, কিঞ্চিৎ সাম্মোবাদী। এবং উচ্চোসিক্ষিতো, মোদ্ধোবিত্তো থেকে উচ্চোবিত্তো। যাদের বেশির ভাগ হিন্দু (নাস্তিকতার প্রবল দাবী সঙ্কেও)"" নয়। তাইলে থাক। এমনকি গুরুতে লিখতে গিয়েও, পাছে রাষ্ট্রীয় মৌলবাদীদের অর্বাচীনতায় "অনিচ্ছাকৃতভাবে ইন্ধন" ও না যুগিয়ে ফেলি, পলিটিকাল কারেক্টনেসের এহেন গা বাঁচানো খেলা খেলতে দেখতে ভালোই লাগে।

    ৩। নাসিরুদ্দিনের গল্পটায় - "জানলার পাল্লা খুলে, ছাতের দরজা খুলে নিজের বাড়িতে দক্ষিণের হাওয়া খেতে খেতে শুয়ে থাকার অধিকার"টুকুর পাশে ""একটি দেশের প্রাচীণ জনজীবন ও দর্শনচর্চার আলোচনাকে"" রাখলে, ""চোরা-সাম্প্রদায়িক বিচ্ছিন্নতাবাদের জন্ম"" ব্যপারটা "চুরি করার অবাধ সুযোগ" দিয়ে আপনা আপ রিপ্লেসড হয়ে যাবে। আমি তখন মোল্লার গল্পটাই আর একবার বলে দাবি রাখব চুরি করার দায়ভাগ সেই ক্ষমতাকামী ভোটব্যাংকনির্ভর প্রগতিশীলতারই। :-)

    ২। ""মিসিং লিংক আর কোথায়"" লেখার আগেও একবার কীবোর্ড থমকালো না। ভারি আশ্চর্যের। দাবিটা কি এরকম কিছু, যে, সেই হরপ্পা সভ্যতার শুরু থেকে এই পলাশীর যুদ্ধ পর্যন্ত ভারতবর্ষের সামাজিক-রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-দার্শনিক-আধ্যত্মিক-বৈজ্ঞানিক ইতিহাস-কন্টিনুয়ামের বইয়ের মধ্যে হারিয়ে যাওয়া কোনো অধ্যায় নেই? কোনো ছেঁড়া পাতা নেই?

    শিশিবোতলের শুরু এখান থেকেই, সুতরাং মানেবই অ্যাটাচড করা গেল।

    আমাদের কাছে, অন্তত আজকের দিনে, কিছু ""প্রাচীণ টেকস্ট"" রয়েছে, আর কিছু সমাজে চলতে থাকা রীতিনীতি। আর, যাকে আধুনিক যুগ বলছি, মানে যে সময়ের পৃথিবীকে লিপিবদ্ধ আকারেই প্রায় পুরোটা পাওয়া যায়। মাঝের কিছু কিছু পাতা আছে কিছু কিছু নেই, কিছু ঝাপসা। বেদ-উপনিষদ স্টাডির , আমার কাছে অন্তত, একটা প্রধান কারণ এটা - কিছু ঝাপসা পাতার অক্ষর উদ্ধার করা যায় কিনা।

    আণ্ডারডগ তৃতীয় বিশ্বের উন্নতিকামী পিছ্‌ড়ে বর্গের মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার একটা স্বস্তি আছে। হ্যাঁ, বিরুদ্ধ পারিপার্শ্বিকের সঙ্গে লড়াইপ্রচেষ্টার আত্মপ্রবোধ ও আছে। অর্থাৎ এই গ্লানিময় বেঁচে থাকার একটা প্রচ্ছন্ন সুখ আছে। কেউ তোমার কাছ থেকে কিছু দাবি করছে না। বরং প্রতিষ্ঠান বিরোধিতার মধ্যে দিয়ে তুমি তোমার হতকুচ্ছিৎ অবস্থার জন্যে জালিম দুনিয়ার দিকে আঙুল তুলতে পারছ।

    কিন্তু হঠাৎ যদি রটে যায় একদা এই গ্লোবের উপর বেঁচে থাকা হোমো সেপিয়েন্স কুলের মধ্যে শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট একসময় ছিল ভারতের। তথা, তোমার কোনো এক ঊর্ধ্বতন পুরুষরও? খাইসে।

    তখন: ১) কেন আজ তুমি এত পিছনে,২) কি দিলে আবার জগ্‌ৎসভায় শেষ্ঠ আসন লবে বল, দিচ্ছি, আসন নিয়ে দেখাও, ৩) আলো দেখাও প্রভু, ৪) ল্যাদ খাচ্ছ কেন? লজ্জা করে না? একদা তোমার পূর্বপুরুষ ....... ইত্যাদি প্রভৃতি সাড়ে বত্রিশ দাবি দাওয়া চারিদিক থেকে হুল্লোড় মচাতে পারে। তখন সিনেমা-সুপারস্টারের বা লিভিং লিজেণ্ড ক্রিকেটারের সন্তান হওয়ার মতো চাপ, হঠাৎ সিংহাসনে বসিয়ে দেওয়া আনতশির-প্রজাবেষ্টিত গ্রামের স্কুলমাষ্টারের (স্মর্তব্য উত্তমকুমারের কি-যেন-নাম সিনেমাটা) মতো কপাল-বেয়ে ঘাম - অর্থাৎ সেই সুখ-স্বস্তি-আত্মপ্রবোধ নিয়ে বেঁচে থাকা স্রেফ পুঁদিচ্চেরিতে পরিণত। হ্যাঁ তখনো উদ্ধত স্মার্ট একটি ""তো?"" ঝেড়ে কেউ কেউ বিন্দাস থাকতেই পারেন, থাকাই উচিত, কিন্তু সমবেত সাধারণের উপর তৈরি হওয়া প্রত্যাশার চাপ টাও থাকবে।
    তো, এইটে এড়িয়ে যাবার, সাধারণ প্রলেতারিয়েত হ্যালোবিহীন বেঁচে থাকার নিরাপত্তা-প্রত্যাশাই জন্ম দেয় সেই সংরক্ষণ প্রবণতার, প্রাচীণ ভারত নিয়ে কথা উঠলেই যা ছড়ি হাতে দেখে নেয় - কোনোভাবে গৌরব টৌরব চল্‌কে পড়লো না তো? সাবোধান।

    অমর্ত্য সেন বই লেখেন। ওদেশে বসেই লেখেন। দূরদৃষ্টি নিয়ে জাস্ট কথা হবে না। তা তিনি যখন লেখেন তাঁরও মাথায় থাকে তঙ্কÄটি গ্র্যান্ট করিয়ে নেবার কথা।। ভাষ্যবদল হবে শুধু প্রতিযোগী নির্বাচনে। অর্থাৎ, তিনি বই লিখে প্রমাণ করবেন একদা শ্রেষ্ঠত্বের উইন উইন আদানপ্রদান কাদের মধ্যে হত। মজার কথা সেখানেও, আজকের দিনের প্রেক্ষিতে, যে যে দেশ ক্ষমতার লড়াইয়ে, বাজার তৈরিতে, পুঁজি বিনিয়োগে, শ্রম ও মেরিট সাপ্লাইয়ে অংশ নিচ্ছে বা নেবে তারাই আলোচনায় আসে। ইউরোমার্কিন অপ্রত্যক্ষ সাম্রাজ্যবাদ, চীনের ধাঁই ধাঁই মার্কেট ক্যপচার ও আরবের তেল তথা টাকা এই পুরো ঘটনায় ভারতের অবস্থান কি? না স্রেফ মগজ, গতর ও বাজার যোগান। ক্ষমতার ক্যারামবোর্ডে তাকে বাকি তিনজন পাত্তা দেবে কেন? সুতরাং আর্গুমেন্টেটিভ ইন্ডিয়ান। আমি সুপ্রাচীণ কাল হইতে তোমা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ - বলিলে বর্তমান পৃথিবীর অধীশ্বর বা হতে-চলেছে-অধীশ্বরেরা হয় পাগল বলে তাড়ায়ে দেবে নয় দমাশ করে চাপড় কষাবে। কিন্তু তোমার সাথে ক্ষমতার অধিকার নিয়ে আমার আর্গুমেন্ট করার অধিকার রয়েছে, কারণ তোমার সভ্যতা তোমার একার নয় এতে আমারও কন্টিবিউশন আছে এবং আমার সভ্যতাকেও কিছু তুমি দূরছাই করলে সে তোমার নিজেরে অপমান, কারণ এতে তোমার সভ্যতার থেকে নেওয়া গুচ্ছ মাল মশলা আছে। এই কথাটা বললে অন্তত গোল টেবিলে বসার প্রবেশপত্রটুকু পাওয়া যাবে। ভারি জাস্টিফায়েড দাবি। টিট ফর ট্যাট জমানায় মোক্ষম ট্যাট। কিন্তু আমাদের কোথায় খচ্‌খচ্‌ করে? এ কতটা ঐতিহাসিক সত্যতার কাছাকাছি? প্রাচীণ সভ্যতার আদানপ্রদানে কি এই চারটি ছাড়া অন্য কোনো অংশীদার ছিল না? তাদের নিয়ে এই যে কোনো কথা বলছি না তা কি এইজন্যে - যে, অধুনা তারা কেউ এগজিস্ট করে না, বা কেউ অন্তত ক্ষমতার সিংহাসনের জন্যে প্রতিযোগিতায় নেই?
    তো, আমরা তিনটে কেস পাচ্ছি।
    ১) অহো পাশ্চাত্য। গুরু! সবই তোমার। আমরা তোমারই জারজ সন্তান। আমাদের উপনিবেশ বানিয়ে কৃপাদানে ধন্য কর।
    ২) যা: যা:। ম্লেচ্ছ সেদিনের পুঁচকে। আমাদিগের মহান অতীত এর কণা-কণা ছিটেফোঁটা নিয়ে ধুয়ে বেঁচে আছিস। নেহাৎ পুঁথি কেতাব হারিয়ে গেল বলে, নইলে দেখতিস আমাগো ক্যারিশমা।
    ৩) শোনো রবার্ট, লাফিয়ো না। দিয়ে থুয়ে খাও। জানোই তো তুমি আসলে পুরোটা তুমি নও, তোমার মধ্যে বেশ কিছুটা আমিও রয়েছি। আমায় ভুখা রাখলে তোমারই লস্‌, জানোতো বস্‌, সুপ্রাচীণ কাল থেকেই আমার মধ্যে বেশ কিছুটা তুমি ঢুকে আছ।

    আজকের পরিপ্রেক্ষিতে ভারসাম্য রেখে এই যে রক্ষণাত্মক দাবিপ্রক্ষেপ (৩) এ সেই গান্ধীজীর দাবিদাওয়ার মতো শোনায়। ভগ্‌ৎ সিং এর আগের জমানার কংগ্রেসের দাবি- ডোমেনিয়ন স্ট্যাটাস (?)।

    আমার দাবি, কোনোভাবেই প্রাচীণত্বের কোনো কনক্লু টেনে আজকের দিনের ঘাঘুদের কাবু করা যাবে না। তারা তো আর ঘাসে মুখ দিয়ে চলছে না। নিজের ক্যাপাবিলিটিকে চ্যালেঞ্জ করে উপস্থাপন করার আগে পর্যন্ত সবই ফাঁকা বুলি। যে অবস্থান থেকে চীন কে প্রায় টেনেই এই প্রাচীণ আদানপ্রদান এর মধ্যে আলাদা আসন দিয়ে ঠাণ্ডা রাখতে হয়। বেদ উপনিবেশ কোরান স্টাডি থেকে আর্গুমেন্টেটিভ ইন্ডিয়ান পর্যন্ত সবই আদতে নিছক অ্যাকাডেমিক ইন্টারেস্টেরই ফসল।

    এই পুরো গল্পগুচ্ছটাই ফালতু ও সাবজেক্ট বহির্ভূত। কারণ কথা হচ্ছে সাহিত্য পাঠের স্বাধীনতা এবং ইতিহাস পাঠের আর্কাইভড-রেফারেন্স-অধীনতা নিয়ে। আমার বক্তব্য এখানে খামোকা আর্কাইভড রেফারেন্স উগরে লাভ কি? সে সব জিনিস লাইব্রেরী ও ইন্টারনেট থেকে খুঁজে নেওয়াটাই বেটার। প্রচুর স্কুল অব থট এর জনতা নানারকম ভাবে ইতিহাসের ইন্টারপ্রিটেশন করেছেন ও করে চলেছেন প্রাচীণ টেক্সট ঘেঁটে, না ঘেঁটে, আপন মনের মাধুরী মিশায়ে, না মিশায়ে। সেসব থিওরী ছাপ্পা মেরে জায়েস করে দিতেও রিসার্চ পেপার পাবলিশিং সমিতির টেবিলে বসে বহু হুলো হুলো অ্যাকাডেমিশিয়ান ঢুলছেন। তো গুরুতে যদি আলোচনা সমালোচনার মধ্যে দিয়ে আরো দু একটা ইন্টারপ্রিটেশন মেঘ কেটে পথ খুঁজতে চায় তো ঘাবড়ে যাবার কি হয়েছে? ভয় নেই, মাথার পিছনে এত চট জলদি হ্যালো গজিয়ে যাবে না।

    মাইরি খচে যাও, এখন ভালো লেখার মুডে আছ, খচে না গেলে মুড নষ্ট হয়ে যাবে। পোচুর স্পেস রাখলাম। ;-)
  • dd | 202.122.18.241 | ১৩ জুলাই ২০০৬ ১৮:১৬634801
  • দ্রি

    কি যে কন আপনে ? বিবাহিতা স্ত্রী ক্যানো কাঞ্চন হবেন ? পরিহারের প্রশ্ন আসে কি করে ?

    "যদি সেই স্ত্রী এই পুরুষকে কামনা না যোগায় তবে সে তাহাকে উপহরাদি দ্বারা বশ করিবে। তাহাতেও যদি সে পুরুষের কামনা চরিতার্থ না করে তবে সেই স্ত্রীকে সে হাত বা লাঠি দিয়া আঘাত করিয়া বলিবে - " আমি ইন্দ্রিয়রুপ যশ দ্বারা তোমার যশ গ্রহন করিতেছি।" এই বলিয়া তাহাকে বশ করিবে। ইহাতে স্ত্রী অযশা হইবে। "

    পরিহার ? সেটা স্ত্রীর হাতে নেই মশাই।

  • dd | 202.122.18.241 | ১৩ জুলাই ২০০৬ ১৮:৩৯634802
  • "পুরুষ নারীর কর্তা .....স্ত্রীদের মধ্যে যাদের অবাধ্যতার আশংকা কর তাদের সদুপদেশ দেও, তার পর তাদের শয্যা বর্জন কর এবং তাদের প্রহার করো"
  • dd | 202.122.18.241 | ১৩ জুলাই ২০০৬ ১৮:৪২634804
  • কোনো কুমারীরে ধর্ষন করলে তারে বে' করতে হবে। এটাই ন্যায্য বিচার। তবে নেহাৎ না চাইলে আর কি করা? কুমারীত্বের মুল্য ধরে দিন - ত্রিশটি রৌপ্য মুদ্রা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন