এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গালিগালাজের ইতিকথা

    J
    অন্যান্য | ২৭ জুন ২০০৬ | ২৯৬৫৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • tan | 131.95.121.251 | ২৭ জুন ২০০৬ ২৩:৪৫635276
  • বহুকাল পূর্বে যখন এইসব জনসংখ্যাবিস্ফোরণ হয় নি,তখন একটি কথা ছিলো "বছরবিয়ানী", যে মহিলার প্রত্যেকবছর সন্তান হয়। প্রশ্ন হলো এটা কি গালাগাল না অন্য কিছু?
  • J | 84.73.115.13 | ২৭ জুন ২০০৬ ২৩:৪৫635275
  • শমীক,
    গাঁড় মারা, হোগা মারা, গুয়ামারা, পোঁদমারা সব সমার্থক। গান্ডুও তাই।
  • J | 84.73.115.13 | ২৭ জুন ২০০৬ ২৩:৪৭635277
  • বছরবিয়োনী খিস্তি নয়। কিন্তু বাঁজা অপমানজনক।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৭ জুন ২০০৬ ২৩:৪৯635278
  • তসলিমা হইতে গৃহীত একটি লাইন,""হালার পু,তর মায়েরে ...(চকার)"
    এইটায় কে লুজার,ছেলেটা নাকি ওর মা?
    কই য,পুঙ্গির পুত মানে কি?
  • J | 84.73.115.13 | ২৭ জুন ২০০৬ ২৩:৫১635279
  • স্ত্রী অথবা পুরুষের ইনফর্টাইল হওয়াটা লজ্জাকর, খিস্তি হিসেবেও এর ইউজ আছে। ঐ ঢোঁড়াসাপ বলতেও সেটা বোঝায়, মেয়েদের বাঁজ বা বাঁজামাগী বলাটাও সেরকম। আরেকটা আছে, সেটা ঠিক ইনফার্টাইল নয়, কিন্তু যৌন সংসর্গে অক্ষম বোঝাতে। ধ্বজভঙ্গ। পুরো ম্যাসকুলিন খিস্তি, কিন্তু পৌরুষের অভাব এই শব্দকে লজ্জাকর করে তুলেছে।
  • J | 84.73.115.13 | ২৭ জুন ২০০৬ ২৩:৫৩635280
  • ট্যান , পুঙ্গি মানে জানি না। ইদার ইনফার্টাইলের বাচ্চা অর খানকির বাচ্চা। কিন্তু মূল অর্থ এখানে জন্ম পরিচয় ঠিকঠাক নেই , সেটাই বোঝাচ্ছে। বেজন্মা গোছের কিছু।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৭ জুন ২০০৬ ২৩:৫৫635282
  • মুশকিল হলো, যৌনতা এসে গেলেই ব্যাপারটা র হয়,আইনশৃংখলা ভঙ্গ বা ক্রুয়েলটির জন্য তেমন র গালাগাল আছে কি? ওসব গাল কেমন যেন একটা কম র কম র ব্যাপার!
    তাহলে কি এর থেকে কনক্লু টানা যায় যে পুরুষশাসিত সমাজ নারীবশ করে যত আমোদ পেয়েছে ততটা রাজত্ব, যুদ্ধজয়,বসতি পোড়া,চুরিচামারি,বিপুল ঠকানো---কিছু করেই পায় নি আর তেমন?
  • J | 84.73.115.13 | ২৭ জুন ২০০৬ ২৩:৫৫635281
  • ট্যান, লুজার দুজনেই। খানকির পোলার ক্ষেত্রে, খানকিও লুজার, কারণ সে খানকি। আর তার পোলা আরো বেশি লুজার কারণ সে খানকির পোলা, তার হাতে কিছুই ছিলো না ক®¾ট্রাল করবার।
  • J | 84.73.115.13 | ২৭ জুন ২০০৬ ২৩:৫৮635283
  • র না হলে খিস্তি খিস্তি থাকে না।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:০১635285
  • তৎসমে জারজ বলে একটা গালাগাল ছিলো,রামায়নেও দেখা যায় শব্দটা।জারজ মানে বেজন্মা।জার মানে অবৈধ প্রেমিক।
    এখানে কিন্তু সরাসরি খানকাকেই ধরা হয়েছে,খানকিকে নয়।
    তাহলে কি তখন পুরুষসমাজ আরেকটু কম ভীতু ছিলো? পুরুষ তখন দায়িত্ব এড়িয়ে কম যেতো?
  • tan | 131.95.121.251 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:০৬635286
  • আরেকটা ম্যাসকুলিন গালি শুনেছিলাম, "বুইড়া হইয়া ধোতরা পাকাইয়া গেসে।" এটাতেও সম্ভবত বার্ধক্যে যৌন-অক্ষম হয়ে যাওয়া বোঝানো হয়েছে,আর তা যে খুব লজ্জার তা গালিটাতে প্রকাশ পয়েছে।
    অর্থাৎ সমাজের ঐ ঠিক করে দেওয়া রেখা, পৌরুষ উত্তম তার অভাব বা বিপরীত লজ্জার,এটা কেউ এড়িয়ে যেতে পারেনি সচেতন বা অচেতনে।

  • s | 141.80.168.31 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:১৯635287
  • জারজ আর বেজন্মা এক নয়। বেজন্মা মানে যার বাপের ঠিক নেই আর জারজ মানে অবৈধ সন্তান, আউট অফ ওয়েডলক প্রসূত সন্তান।

  • J | 84.73.115.13 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:২৩635288
  • ট্যান, জারজ নিয়ে তোমার পয়েন্ট অফ ভিউ আমার সঙ্গে মিলল না। এক্ষেত্রেও লক্ষ্য জন্মদায়িনীকে, অবৈধ পুরুষটি এখানে নিমিত্তমাত্র। সে টম ডিক হ্যারি, যে কেউ হতে পারে।
    এবার দুটো পয়েন্ট পেলাম।
    এক। দায়িত্ব এড়ানো। এটা বেড়েছে পলিগ্যামি বন্ধ হয়ে যাওয়ায়। পলিগ্যামি যেসব সমাজে ছিলো বা আছে, সেখানে দায়িত্ব এড়ানোর মাত্রাটা অপেক্ষাকৃত কম।
    আরেকটা পয়েন্ট এরপরে মাথায় এলো।
    দুই। ইনসিকিওরিটি। পুরুষ কোন না কোন ভাবে তার সন্তানের জন্মপ্রক্রিয়ার নিজে ইনসিকিওর ফিল করে।
    পাতি ধরে নিচ্ছি, বীজ ও আধার।বীজ দিলো পুরুষ, আধার দিলো নারী। শুক্রানু ডিম্বানু এখন ভুলে যাও।
    আধারের পরিবর্তন হচ্ছে না। ন মাস আধার কে, সেটা সবাই জানছে। কিন্তু বীজ কার? সেই নিয়ে জন্মদাতা এবং পারিপার্শ্বিকের সংশয় থেকেই যাচ্ছে। আর তখনই তৈরী হচ্ছে নারীর যৌন জীবনের পবিত্রতার নিয়ম কানুন। বিয়ে। তাও সংশয়। তখনো বাধা নিষেধ। নারী ঠকাচ্ছে নাতো? সে সৎ তো? কতটা?
    তার ওপর আরো বাধানিষেধ চাপাও। তার যৌণ স্বাধীনতার নাম দাও খিস্তি দিয়ে।
    বোধয় এভাবেই অধিকাংশ নারীঘটিত খিস্তির উদ্ভব।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:২৫635289
  • স,দুটোর তফাৎ গড়ে দিয়েছে সাহস।একটিতে অবৈধ প্রেমিক স্বীকৃত,একটিতে অস্বীকৃত। কিন্তু মুশকিল হলো সন্তানটি তো মায়ের,তাই সেদিক থেকে দেখলে কেউই কোনোদিন বেজন্মা হতে পারে না!

    এইবারে একটা পোশ্নো,কোনো কোনো বাবা নিজের ছেলেকেই মাঝে মাঝে রাগারাগি করে, "অ্যাই হারামজাদা,শুয়ারের বাচ্চা" বলে ডাকে। এইটা কি এর নিজেকেই খিস্তি দেওয়া হলো না? যাকে বলে অটোখিস্তি?
  • J | 84.73.115.13 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:২৯635290
  • হারামি মানেও শুয়োরের বাচ্চা। ইসলাম ধর্মে শুয়োর হচ্ছে হারাম। সেই থেকে হারাম কা ঔলাদ বা হারামি।
  • J | 84.73.115.13 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:৩৪635291
  • আমরা কথায় কথায় খিস্তি থেকে সরে যাচ্ছি।
    বোকাচোদা শব্দটার আসল অর্থ আমি আজও অনুধাবন করে উঠতে পারিনি।
    আরো একটি এরকম শব্দ, চুতিয়া। হিন্দিতে কথায় কথায় চুতিয়া শব্দটার ব্যবহার। ম্যায় চুতিয়া হুঁ ক্যা? কিম্বা, ইৎনা চুতিয়াপন মৎ কর ইয়ার!
    চুতিয়া মানে কি তাহলে পাতি বোকা?
    আবার অবস্থা বিশেষে "গান্ডু" আর "চুতিয়া" কেমন জানি সমার্থক মনে হয়।
  • *.*P | 203.200.40.194 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:৩৫635292
  • হ্যাডার পুত,স্যাঁটের আগা এগুলা টিপিকাল বাঙ্গাল গালি বোধহয়। আর ঝাঁট কি ঝাঁটা র মত ব্যপার থেকে এসেছে কিনা কে জানে। গুয়া এমনি বল্লে গালি নয়,যেমন আমার দিদা( মানে গোল্কিপার নয়),বলত---আজ বুঝবি না বুঝবি কাল,গুয়া থাবরাবি চিরোকাল। তা গুয়া থাবরানো টা ওত গালি নয় কিন্তু গুয়া মারলে বা মারালেই পব্লেম।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:৩৭635293
  • এই ডি এন এ আর মাইটোকন্ড্রিয়া টেস্টের যুগে ও এই ইন্সিকিউরিটি পুরুষের আছেই,কারণ জন্মপ্রক্রিয়ার প্রায় পুরোটাতেই সে অসহায় দর্শক মাত্র,বাইরে থেকে মরাল সাপোর্ট দিয়ে যাবার মতন ব্যাপার।এমনকি সন্তান পরিচর্যাতেও বিরাট একটা অংশ তার হাতের বাইরে।
    এটা পুরোপুরি নারীর রাজত্ব, সন্তানধরন,প্রস্ফুটন থেকে জন্মদান ও প্রাথমিক পরিচর্যা সবটাই। তাই বাইরে থেকে কৃত্রিমভাবে নানা কায়দায় দাবাতে চেয়েছে,এই যে এত রিচুয়াল নানা জাতি উপজাতিতে,পৈতে বলো আর সুন্নত বলো বা ব্যাপটিজম বলো,সবেতেই এই পুরুষীয় ইন্সিকিউরিটি,কৃত্রিম বাধ্যতা। স্বাভাবিক মাতৃজাতককে কৃত্রিমভাবে পিতার করে নেওয়া।

  • J | 84.73.115.13 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:৩৯635294
  • এবং সেইজন্যেই সন্তানকে নিজের পদবী দেওয়া।
  • J | 84.73.115.13 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:৪৫635297
  • এবার একটু অন্যদিকে যাচ্ছি। কিছুটা অপ্রাসঙ্গিক তবুও। ইদানীং একটা ডকুমেন্টারী ফিল্ম রিলিজ করেছে। আফ্রিকার মুসলমান মেয়েদের ৬-৭-৮-১০ বছর বয়েসে ক্লিটোরিস ও শামেন-লিপে(এটা জার্মান শব্দ, এর বাংলা জানি না, স হয়ত বলতে পারবে) কেটে ফেলা, যাতে নারী কোনোভাবেই যৌণ আনন্দ পেতে না পারে। বহু মেয়ে অকালেই এইভাবে মরে যাছে, রক্তপাতে আর সেপ্টিক হয়ে। তবু এই ট্র্যডিশান চলছে। পাছে "আধার" অন্য বীজ ধারণ করে ফ্যালে সেই ভয়ে। এই জন্যেই আরব সমাজে বিয়ের রাতে রক্তপাতের পরীক্ষায় পাশ করতে হয়, কৌমার্যের পরীক্ষা। আর সীতাকেও দিতে হয়েছিলো অগ্নিপরীক্ষা। পুরোটাই পুরুষেরা যে প্রচন্ড ইনসিকিওরিটিতে সাফার করে তার প্রমাণ।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:৪৫635296
  • বাঙালভাষার একটি শব্দ,"ওলগা" আমাকে মারাত্মক কনফুশনে ফেলেছিলো।রুশ বইয়ে এই নামে এত লোক,এই শব্দ কিকরে গালি হয় বাংলায়?
    কোনো মেয়েকে "অমুকের ওলগার তলে যা" বলা হলে তা গালাগাল,কারণ এখানে মেয়েটার একেবারে লুজার হওয়া।
    পরে জিগিয়ে জেনেছিলাম ওলগা মানে নিম্নাঙ্গ,পুরুষের ক্ষেত্রে।
    মেয়েদেরটার নাম ওল্লা,সেটা গাল নয়,সেটা কোলের সমার্থক।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৮ জুন ২০০৬ ০০:৪৯635298
  • চেস্টিটি বেল্ট জিনিসটা কি ছিলো?
    বহু মধ্যযুগীয় নাইট অধ্যুষিত গল্পে এই জিনিসের কথা পড়ি,কিন্তু জিনিসটা কি?
  • *.*P | 203.200.40.194 | ২৮ জুন ২০০৬ ০১:০১635299
  • মেয়েদের যৌনাংগে তালা,,(আমার এটা ভীষণ লিখতে ইছছা করছে তাই লিখছি) গুদে তালা ---- চ্যেসটিটি বেল্ট
  • tan | 131.95.121.251 | ২৮ জুন ২০০৬ ০১:০২635300
  • নানা মুভিতে সিরিয়ালে এমনকি কমেডি শোতে প্রায়ই দেখি সন্তানজন্ম দেখায়,প্রসূতি মায়ের সঙ্গে হবু বাবার প্রসবকক্ষে ঘরে থাকা বাধ্যতামূলক এইরকম একটা ব্যাপার দেখাতে চায়।ডাক্তার ও বাবা দুজনে মিলে মায়ের শরীর থেকে শিশুটিকে বিচ্ছিন্ন করছেন,এইরকম একটা আইডিয়া।
    কোনো কোনো বাবা বেশ ঘাবড়ে গেছেন,সহৃদয় ডাক্তার তাকে নানাভাবে সাহস দিয়ে ভেতরে নিচ্ছেন,এইরকম দেখায়।
    এইসব দিয়ে ঠিক কি বোঝাতে চায়? ফ্রীডমের মহিমা? পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সম্মান? দায়িত্ব?
    আগে কিন্তু ব্যাপারটা উলটো ছিলো,পুরুষদের ধারেকাছে ঘেঁষতে দেওয়া হতো না সন্তানজন্মকালে।
    জমানা বদলাচ্ছে কি সত্যিই? নাকি ফল্‌স ডন?
  • J | 84.73.115.13 | ২৮ জুন ২০০৬ ০১:১২635301
  • লোহার হাফপ্যন্ট। আমি দেখেছি এখানকার না মিউজিয়ামে। যোদ্ধারা যুদ্ধে যাবার আগে বৌদের ওগুলো পরিয়ে রেখে যেতো। ঐ অবস্থায় বৌগুলো হাগামোতা করত কীকরে সেটা গুড কোশ্চেন। কী ভয়ানক সেন্স অফ ইনসিকিওরিটি!
  • tan | 131.95.121.251 | ২৮ জুন ২০০৬ ০১:১৫635302
  • আমাজনদের নিয়ে একটা ডকু দেখাচ্ছিলো,প্রাচীন যোদ্ধা নারীদের কাহিনি।প্রাচীন গ্রীসে এদের আমাজন বলতো, আফ্রিকাতেও এরা ছিলো,দক্ষিণ আমেরিকাতেও।স্কটল্যান্ড আয়ারল্যান্ডেও। সম্ভবত ভারতে ও ছিলো,বৌদ্ধ কাহিনির কুশাবতী মল্লের কথা মনে পড়ছে,আর ভোলগা থেকে গঙ্গায় বন্ধুল মল্লের স্ত্রী মল্লিকা।সম্ভবত এরা ছিলেন এদের বিরাট লাইনের শেষ প্রতিনিধি।
    অফ্রিকাতে এদের উপজাতিকে বশমানাবার পরে যখন সাদা সাহেবেরা এদের রাত্রে ঘরে নিতো,পরদিন দেখা যেতো গলার নলি দাঁত দিয়ে ছেঁড়া অবস্থায় সাদা পুরুষ মৃত পড়ে আছে।
    মুশকিল হলো পুরুষশাসিত পৃথিবী এদের ভয়ানকভাবে পোর্ট্রে করেছে,আসল কথা কোথাও বলেনি। কারণ এরা ভীষণভাবে ইভেনলি ম্যাচড ছিলেন প্রভুত্বকামী পুরুষের সঙ্গে,তাই ভয়ে ডাকিনি যুকিনী কাহিনী ফেঁদেছে সর্বত্র!
  • J | 84.73.115.13 | ২৮ জুন ২০০৬ ০১:১৭635303
  • সন্তানের জন্মের সময়ে পিতার উপস্থিতিটা ভালোই তো। এক্ষেত্রে পিতা ঠিক ঠিক বুঝতে পারে জন্মযন্ত্রনাটা কিরকম। এবং নিজের চোখের সামনে সন্তানের ভুমিষ্ট হওয়া। খুব থ্রিলিং। রেডিমেড হাতে বাচ্চা পাবার চেয়ে অনেক ভালো।
  • tan | 131.95.121.251 | ২৮ জুন ২০০৬ ০১:২৬635304
  • ও এইসব শোয়ে আরেকটা কথা প্রসবকক্ষে মাকে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দারুণ স্টেডি দেখায়,কেউ কেউ ক¾ট্রাকশন ফাইভ মিনিটের তফাতে অবস্থাতেও তাস খেলছেন,এমন দেখায়।সবাই নয় অবশ্য। তাদের সাহস দেবার জন্য দিব্যি হাসিখুসী নার্স মাথার কাছে,মা তেমন চেঁচাচ্ছেনও না(যেমনটা আমাদের পুরানো আঁতুড়ী গল্পে টল্পে দেখা যেতো),ঠিকঠাক সময়ে আনন্দে সন্তানজন্ম।
    অর্থাৎ জিনিসটার ভয়টাও আর সংকোচটাও কাটিয়ে দিচ্ছে!আগে আগের যুগে মায়ের লুজার হবার অনুভূতি এইকালে গেইনারে বদলে দিচ্ছে।
    যেরকম বলা হয়,সন্তানজন্মের কষ্টের কথা সেটা অনেকটা এক্সাগারেশন,কার্ন সেকালে শুনেছি কারু কারু দিদিমাঠাকুমাদিব্যি আসন্নপ্রসবা অবস্থায় ধানভেনে এসে শুয়ে পড়লেন,ছেলেপিলে হয়ে গেলো।
    অর্থাৎ এত গপ্পো সপ্পো সব সবসময় সত্য নয়।

  • J | 84.73.115.13 | ২৮ জুন ২০০৬ ০১:৩১635305
  • ট্যান, এটাও ভুল
    প্রথম সন্তান বিয়োনো সবচেয়ে খতরনাক। এর পর থেকে লেবার পেনের ডিউরেশান ও মাত্রা আস্তে আস্তে কমে আসে। তাই বেশ কয়েকটি সন্তানের জন্ম দেবার পর, মা নিজেই একা একা সন্তানের জন্ম দিতে পারে। প্রথম লেবার পেন সাধারনত ১২ ঘন্টা আগে থেকে ক্ষেপে ক্ষেপে শুরু হয়, শেষের দিকে সেটা কন্টিনিউয়াস হয়ে যায় প্রসবের কয়েকঘন্টা আগে থেকে।
  • rimi | 71.109.250.107 | ২৮ জুন ২০০৬ ০১:৩৯635307
  • এপিডিউরাল ইঞ্জেকশান দিলে লেবার পেনের সিভিয়ারিটি অনেক অনেক কমে যায়। সেসময়ে তাস খেলা খুব একটা অসম্ভব নয়।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন