এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Blank | 59.93.242.130 | ০৮ এপ্রিল ২০০৮ ০১:০৬672614
  • ডাক্তার আমাকে বাড়ির বাইরে জল খেতে বারন করেছে। বাড়ির বাইরে গেলেই আমি তাই হুইস্কি নয়তো ভদকা খাই
  • Guruchandali | 61.17.194.117 | ২০ এপ্রিল ২০০৮ ১১:১৫672615
  • ---------------------------------------
    নতুন কূটকচা৯: খবর্নয় (এপ্রিল ২০)
    ---------------------------------------
  • b | 78.137.144.235 | ২০ এপ্রিল ২০০৮ ১৫:২৯672616
  • খিস্তিবাজ ম্যাকাও এর গল্প শুনে জেরাল্ড ডারেল-এর লেখা হুইস্পারিং ল্যান্ড বইটির কথা মনে পড়ে গেল। ডারেল সাহেব আর্জেন্টিনা গেছেন জন্তুজানোয়ার কিনতে। এক টিয়াপাখি-র মালকিন কিছুতেই দাম কমাবেন না, কারণ ব্ল্যাংকো নাকি দারুণ কথা বলে। এর পরে মালকিন ব্ল্যাংকো-কে কথা বলার নির্দেশ দিলেন। টিয়া ডারেলের দিকে তাকিয়ে স্পষ্ট ভাষায় বলল hijo de puta, অর্থাৎ সোজা বাংলায় "বান্দির পুত"।
    এর পরে ডারেল খুব শস্তায় পেয়েছিলেন পাখিটি।

  • Guruchandali | 12.240.14.60 | ২৭ এপ্রিল ২০০৮ ১০:২৮672617
  • ---------------------------------------
    নতুন কূটকচা৯: দশটি বিধান
    ---------------------------------------

  • santanu | 217.196.19.45 | ২৭ এপ্রিল ২০০৮ ১৮:২১672618
  • খিল্লি করার উপযোগিতা; লোকজন ঈশানের চীয়ারলিডার দের প্রতি দুর্বলতা নিয়ে খিল্লি করেছিল, তাই এক পিস কুটকচালি নেবে গেল।
  • suvajit | 124.187.181.40 | ২৭ এপ্রিল ২০০৮ ২০:০৯672619
  • লেখাটা খুব একটা ভালো লাগলো না। অত্যুক্তি দোষে দুষ্ট।
  • arjo | 24.214.28.245 | ২৭ এপ্রিল ২০০৮ ২২:২৭672620
  • লেখাটা বেশ হয়েছে - সময়োপযোগী।
  • shyamal | 72.24.208.96 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ০২:২৮672621
  • ছি ছি ছি! সৈকতবাবু তো আমাদের একদম পাপে ডুবিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছেন। বাংলার পিসিমা সমাজ এক হও। ওনার ব্যঙ্গে আমি অতিশয় ব্যাথিত। উনি কি চান সবাই রেডস্কিনের চিয়ার লিডার আর ধুম টুতে ঐশ্বর্যার ক্রেজি কিয়া দেখে মজা পান? ছি ছি। না মানে ঘরে কেউ না থাকলে টিভিতে যদি এগুলো দেখায় তবে আমি কি মুখ ঘুরিয়ে বসে থাকব? কিন্তু বৌ বা ছেলে, মেয়ে ঘরে ঢুকলেই সোজা তারা নিউজে। তখন শুধু আমি আর নন্দিগ্রাম।
    সৈকতবাবু এই লুকোচুরি আর দ্বিচারিতাকে তাক করেছেন। ছি ছি। আরে এটাই তো মানবসমাজের সেরা অবদান। কে যেন বলেছিল, ইংরেজ আজ ভিক্টোরিয়ান প্রুডনেস থেকে মুক্ত। কিন্তু সেটা তারা রেখে এসেছে ভারতে।
    আরে লেডি চ্যাটার্লিজ লাভার নিয়ে যখন ব্রিটেনে মামলা চলছিল, ডিফেন্স অ্যাটর্নী বলে যাচ্ছেন, বইটি আসলে সেক্স নিয়ে নয় ক্লাস সিস্টেমের বিরুদ্ধে লেখা। তখন দর্শকের মধ্যে এক মহিলা বলে উঠলেন, আমি জানতাম এটা পাপের বই। তাই পড়তে এতো ভালো লাগত। এবারে বোধ হয় আর অত ভালো লাগবেনা।
    সরকারের জয়গান করুন সকলে কারন এখনও সমকামিতা বেআইনি। প্লে বয়, পেন্টহাউস, হাসলার বেআইনি। (এক্ষুনি আবার এগুলোর ওয়েবসাইটে গিয়ে পাপের বোঝা বাড়াবেন না)।
    ভুলে যান যে প্রাচীন ভারতে বসন্তোৎসব ফ্লরিডার স্প্রিং ব্রেককেও হার মানাত। মোটেও কোনারক বা খাজুরাহোতে যাবেন না।
  • nyara | 64.105.168.210 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১১:১৩672622
  • আজ থেকে দীর্ঘ বাইশ বছর আগের কথা। এক মৃদু শীতের অপরাহ্নে আমরা এক অলৌকিক দৃশ্যের সাক্ষী ছিলাম। দেখেছিলাম দলে দলে মুক্তিকামী মানুষ হেঁটে চলেছে রক্তিম সূর্যের দিকে। ওইদিকে আশা। ওইদিকেই হোপ। ঐদিকে হোপ এইটিসিক্স। দেখেছি রঙবেরঙের মুক্তিকামী মানুষের দীর্ঘ মিছিল। মাথায় টুপি, গায়ে সোয়েটার, হাতে মাফলার। মুক্তির ধমাকার সন্ধানে রিক্ত, শীতাতুর, কিছু-না-পাওয়া মানুষের সেই মিছিল আজও আমাদের চেতনাকে উদ্বুদ্ধ করে।

    বাইশ বছর আগে পৃথিবী আরও তরুণ ছিল। গাছের পাতা আরও সবুজ ছিল, সুর্যের রঙ আরও লাল ছিল। সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ইস্টার্ন ব্লক তখনও সজীব ছিল। জ্যাকিদা তখনও বেঁচে ছিলেন। সুভাষ চক্রবর্তী তখন আরও নবীন ছিলেন। আমরা তখন নিশ্চিত জানতাম টাটা -বিড়লা ভাল নয়, সোভিয়েত ইউনিয়ন ভাল। আমাদের মনে কোন দোলাচল ছিল না। মানুষ নন্দীগ্রাম-সিঙ্গুর ধরণের অকিঞ্চিৎকর ব্যাপারে মাথা ঘামাবার প্রয়োজন বোধ করত না। তখন উচ্চমার্গের চিন্তা ছিল ভাববার মতন। বুদ্ধ বড় না চৈতন্য বড়, সিন্ধুসভ্যতা না আর্যসভ্যতা, সংস্কৃতি না অপসংস্কৃতি।

    যতীন চক্রবর্তী ছিলেন পূর্তমন্ত্রী। তাঁর হাতে যে ভুবনের ভার নেই এ কথা বিস্মৃত হয়েছিলেন। সরকারি হলে বেলেল্লা বন্ধ করার অভিপ্রায় তিনি বলেছিলেন ঊষা উত্থুপের গান অপসংস্কৃতি। মানুষ মেনে নেয়নি। বয়ে গিয়েছিল সাংস্কৃতিক ঝড়, পেয়ালায় পেয়ালায় টাইফুন। সেই সময়ে, ঠিক সেই ক্রান্তি মুহূর্তে উদিত হয়েছিলেন এক জননায়ক। সুভাষ চক্রবর্তী। জননায়করা বলেন না, করেন। সুভাষ চক্রবর্তীও করেছিলেন। হোপ এইটিসিক্স। মুক্তিকামী মানুষের অবরুদ্ধ প্রতিবাদকে তিনি পরিণত করেছিলেন এক গগনবিদারী ধমাকায়। আকাশবাতাস ধ্বনিত হয়েছিল মুক্তির শীৎকারে। আমরা অবলোকন করেছিলাম সেই অত্যাশ্চর্য দৃশ্য। এমনকি রাজ্যপাট রেখে মহামহিম জ্যোতি বসুও প্রথম সারির নরম গদিতে বসে দেখেছিলেন সংস্কৃতি-অপসংস্কৃতির ধুন্ধুমার লড়াইয়ে সংস্কৃতির গৌরবময় জয়। বলেছিলেন, "কই, খারাপ তো কিছু দেখলাম না।" আকাশবাতাস সোচ্চার হয়েছিল জননায়ক সুভাষ চক্রবর্তীর উত্থানে। মুক্তিকামী মানুষ পেয়েছিল তাদের কাঙ্খিত সেনাপতি।

    ইতিহাস যতীন চক্রবর্তীকে মনে রাখেনি। জ্যাকিদার চুরুটের মতন যতীন চক্রবর্তীর স্মৃতিও ইতিহাসে নির্বাপিত। কিন্তু আজও সুভাষ চক্রবর্তী মুক্তিকামী মানুষের জনগণেশ। এখনও তাঁর হাঁকে লক্ষাধিক লোক লরিতে লরিতে, বাসে বাসে ভরিয়ে দেয় সংগ্রামের ময়দান। ঝান্ডায় তোলে হিল্লোল। মুক্তির শ্লোগানে মুখরিত করে আকাশবাতাস। আজ তিনি আমাদের মুক্তিসূর্য।

    বিজ্ঞানীরা ভুল বলেন না। সুভাষ চক্রবর্তী বিজ্ঞানের চর্চা করেন। মার্ক্সবাদ বিজ্ঞান। আমরা দেয়াল পড়ে জেনেছি মার্ক্সবাদ ভুল হতে পারে না। সুভাষ চক্রবর্তী ভুল হতে পারেন না। সুভাষ চক্রবর্তী বলছেন চিয়ারলিডিং অপসংস্কৃতি। আমরা শুনেছি। আমরা জেনেছি। আমরা মেনেছি। আমরা চিয়ারলিডিং সমর্থন করি না। দরকার হলে মুক্তিকামী মানুষ কলকাতা স্তব্ধ করে দেবে। প্রজাপতি আরও একদিন গুটিপোকা হয়ে রইবে। মৃত্যুর সমন, শিশুর জন্ম ও অ্যাম্বুলেন্স আরও একদিন অপেক্ষা করবে শহরের দোরগোড়ায়। সংস্কৃতি-অপসংস্কৃতির লড়াইয়ের এই দ্বিতীয় ক্রান্তিক্ষণে আমাদের জয় অবশ্যম্ভাবী। নিশান ধরুন কমরেড। এ লড়াই আপনার লড়াই।
  • Suvajit | 59.154.50.124 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৪:০০672624
  • হে: হে: ন্যাড়াস্যার জমিয়ে লিখেছেন। মামুর কাছে দাবী যে উপরের মিনি প্রবন্ধটা পরের বুলবুলভাজায় বের হোক।
    তবে এইখানে সঠিক তথ্যের স্বার্থে কিছু পরিমার্জনা করতে হবে।
    কে কি বলেছেন -
    ক্ষিতি গোস্বামী : আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে এটা ঠিক চলে না। ক্রিকেট মাঠে আজকাল বেশীর ভাগ অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা যায়। তাদের চিয়ার আপ করার এটাই পদ্ধতি কিনা জানি না। ঐ বিনোদনের আরও অনেক জায়গা আছে। চিয়ারলিডাররা সে সব জায়গায় থাকতেই পারেন।
    [ভারতীয় সংস্কৃতিতে চিয়ারলিডারের কন্সেপ্ট ছিলো কিনা এটা সত্যই তর্কযোগ্য। তবে ক্ষিতিবাবু ছোটো ছেলেমেয়েদের নৈতিক অধ:পতন নিয়েই চিন্তিত। উনি চিয়ারলিডারদের খারিজ করছেন না। অন্য মাঠে (বা ঘাটে) শুধুমাত্র বড়রা যেখানে যাবে সেখানে চিয়ার আপ হতে ওনার আপত্তি নেই]

    সুভাষ চক্রবর্তী : এই সব পাশ্চাত্য পরিকল্পনা এবং পশ্চিমী সংস্কৃতির ফল হবে বিষময়।
    [বিষময় হয়ে কি হবে তা অবশ্য উনি বলেন নি।]

    নন্দগোপাল ভট্টাচার্য : এটা বিকৃত মানসিকতা।
    [কোনটা বিকৃত ? মাঠে নাচাটা না পোশাকআশাক?]

    পিয়োদা: ব্রাজিলের মাঠে যাঁরা সাম্বা নাচ দেখেননি, মারাদোনাকে নিয়ে ২০০ তরুনীর নৃত্য দেখেননি, তাঁরা এ সবের মানে বুঝবেন না।
    [ দলে দলে ব্রাজিল চলো ]

    এবং সর্বোপরি পরম পুজ্য বিমান বসু:
    Swami Vivekananda said whatever is good in the east must be protected and the good of the west should be imbibed. But the evils of western culture are infiltrating as a result of liberalisation. That way, this (entertainment with cheerleaders) is of bad taste.
    সুত্র http://news.webindia123.com/news/Articles/India/20080426/940792.html
    [মন্তব্য নিস্প্রয়োজন]

  • san | 220.227.64.98 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৬:১১672625
  • আমি ডুগডুগি বাজাই - তুমি তার সঙ্গে নেচো - :-)

    আমার ডুগডুগির একপিঠে - ধর্ম, সমস্কিতি। বোরখা পরে নাচতে আপত্তি? শরীর ঢেকে হাটে বেরোতে আপত্তি? তুই তো নাস্তিক, অবিশ্বাসী,স্বৈরিণী। নরকের দ্বার।ভারতীয় সমস্কিতি গোল্লায় পাঠাস।

    ডুগডুগির আরেক পিঠে - দর্শকাম। থুড়ি দর্শকাম নয় দর্শকাম নয়, সৌন্দর্যপিপাসা। যার জন্য কবিরা কাব্যি করেন, আমরা চিয়ারগার্ল গিলি । কবিতায় প্যাশন মাফ - আর আমাদের নির্ভেজাল নিষ্পাপ সৌন্দর্যের উপাসনার ভ্রান্ত ব্যাখ্যা? তাইলে তুই শুচিবায়ুগ্রস্ত।

    আমাদের নিজেদের মধ্যে মারপিট চলতেই পারে - আমাদের খোলা শরীর দেখতে আপত্তি , তাই সার্মন দেবো - নয়তো আমাদের খোলা শরীর দেখে আনন্দ, তাই সার্মনের বিরুদ্ধে চেল্লাবো - আমাদের আপত্তি, আমাদের আনন্দ এই হল আদতে ছক - আই বলে পুরুষতন্ত্র ? কভি নেহি। নির্ঘাৎ তুই ফেমিনিস্ট।পুরুষবিদ্বেষী।

    ডুগডুগির হাতবদল? ইয়ে মানে কোন পাওয়ার প্লে নাই, সাবজুগেশন নাই,পুরুষতন্ত্র নাই, ব্রেনওয়াশিং নাই - পুং শরীর নেহাৎ যৌন আবেদনহীনতার কারণে বাজারে বিক্কিরি হয়না। ঘরে ঘরে নারীরা যৌনসুখ আকাশ থেকে পেড়ে এনে খান,এবং বলাই বাহুল্য তা টেলিফোন বা জলহস্তীর সঙ্গে রিলেটেড হলেও হতে পারে কিন্তু কোনমতেই পুরুষ শরীরের সঙ্গে রিলেটেড নয়।অতএব নারীগণ সুঠাম পুং শরীরে আবেদন দেখেন কিনা তাও আমরা কনফিডেন্টলি স্থির করি - এবং পাওয়ার প্লে শুনলে সারল্যে ও লজ্জায় জিভ কাটি।

    মোদ্দা কথা, ডুগডুগির জয় হউক।এবং নাচ মেরে বুলবুল।তুই বোর্খা পরে নাচ,নয়তো বিকিনি পরে নাচ, খালি অন্যের ডুগডুগির তালে আদৌ নাচবো কেন - একই মুদ্রার তো এপিঠ আর ওপিঠ - এই কথা মুখে আনিস না । আমেন।

  • Arijit | 128.240.229.7 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৬:১৬672626
  • জ্জিও স্যান।
  • ip | 69.251.184.3 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৭:২০672627
  • আমি নাচি। নাচতে ভালো লাগে বলেই নাচি।
    পিসিমা বলেন, আহা, বাছা আমার বড্ড ছেলেমানুষ,বাছা আমার কিচ্ছু বোঝেনা। যত্তো দোষ ঐ ব্যাটা সঙ্গতকারি ডুগডুগি বাজনদার ছোঁড়াটির ই !
    পিসিমার নারীমুক্তির পিদিম জ্বালছেন, কিন্তুক আমি এক স্যাৎস্যাতে সলতে । :(

    তবে, ইয়ে, পিসিমা জানেন না,ডুগডুগিটা কখনোসখনো আম্মো বাজিয়ে থাকি। :-p
  • ip | 69.251.184.3 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৭:৩৬672628
  • তবে, নারীগণের সুঠাম পুং শরীরের আবেদন দেখা আর সেটা বাজারে বিক্কিরি হওয়া বিষয়ক স্যানের প্যারাটির সাথে সহমত।
  • shrabani | 124.30.233.101 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৭:৫৪672629
  • san,
    ভালো লিখেছ। এটা এক পিস নেমেছে ঠিকই তবে মাস্টারপিস নয়ই।
  • rimi | 168.26.191.117 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৮:৪৭672630
  • স্যানের লেখা প্রসঙ্গে:
    যদি ডুগডুগির হাতবদলই (??) সমস্যা হয়, তবে তার সমাধান কি চিয়ারলিডিং প্রফেশনটা বন্ধ করলেই হবে? বলিউডি সিনেমা থেকে শুরু করে বিউটি কন্টেস্ট সবই বন্ধ হওয়া উচিত, নয় কি? youtube এ সম্প্রতি শ্রেয়া ঘোষালের একটা গানের অনুষ্ঠান দেখলাম।। অনুষ্ঠানটি গানের, শ্রেয়া গায়িকা, কিন্তু পোষাক চিয়ারগার্লদের মতনই প্রায়! জানতে ইচ্ছে হয় এটা কি শ্রেয়া নিজের ইচ্ছেয় পরেছিলেন, নাকি অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের ইচ্ছেয়? তিনি অন্যরকম পোষাক পরলে কি দর্শক কম আসত, কিম্বা তারা কম উপভোগ করত গান? এই নিয়ে সুভাষ বা অন্য কারোর কোনো বক্তব্য নেই দেখে আমি হতাশ!:-((

    ডুগডুগি বাজানোর মোনোপলি আমাদের সমাজে বহুদিন ধরেই আছে। এর কি সমাধান? সেটা নিয়ে বরং কিছু আলোচনা হোক না?
  • Arijit | 128.240.229.7 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:০২672631
  • আমার দুই পয়সা - বন্ধ কে করবে, বা বন্ধ করার রাইটই বা কার? কিন্তু আমার মতে জিনিসটা অপ্রয়োজনীয়, তাই নিয়ে বেশি তর্কে জিনিসটাকে ফালতু পাবলিসিটি দেওয়া হয়। মামুর এই টাইপের কুটকচা৯-তেও তাই হয়।
  • Blank | 203.99.212.224 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:০৯672632
  • তবে আজকাল মামু সব লেখাই চন্দিল স্টাইলে বাইনারি মোডে নামাচ্ছে, হয় এক নয় শুন্য। এসপার না হলে ওসপার ..
  • arjo | 168.26.215.54 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:১৯672633
  • সত্যই আমরা ডুগডুগি দেখতে অভ্যস্ত। হয় বোরখার আড়ালের হাজার হাজার বছরের বঞ্চনার গল্প নয়ত নারী শরীর পণ্যায়নের গল্প। হয় সে রান্নাঘরে হেঁসেল ঠেলবে নয় সে নারীবাদী ফেমিনিস্ট থুড়ি পুরুষ বিদ্বেষী হবে। বন্ধুগন পৃথিবীর সমস্ত রজ্জু আসলে পুরুষ দ্বারা তৈরি সাবজুগেশন আসুন আমরা সবেতে ভয় পাই, ভয়েতেই আমাদের মোক্ষ না না সরি সরি মুক্তি লাভ।

    চিয়ারলিডিং উইকির ডেফিনিশন অনুযায়ী একটা স্পোর্টস মেড ফ্রম টাম্বলিং, ড্যান্স, জাম্পস এবং স্টানটিং। উদ্দ্যেশ্য নিজের টিমকে এবং সাপোর্টার দের সমর্থন করা। এবং লক্ষ করুন পরের লাইনটি দা অ্যাথলিট ইনভলভড ইজ কল্ড এ চিয়ারলিডার। তা বন্ধুগণ এহেন অ্যাথিলিটিসম তো শাড়ী পরে হয় না। তারজন্য চাই সঠিক পরিচ্ছদ আরে এই কারণেই সুইম স্যুট পরে সাঁতার কাটে জিন্স পরে নয়। ব্যালে ড্যান্স করতে লাগে টাইট স্যুট আর বিচ ভলিবলে লাগে বিকিনি। তবে ফুটবল বা সকার খেলতে জার্সি লাগে আর লাগে হাফ প্যান্ট। আর ক্রিকেট খেলতে তো ফুলপ্যান্ট আর জামা লাগে।

    এবারে চিয়ারলিডিং সম্বন্ধে দু চার কথা। অনেক অনেক আগে ১৮৮০ সনে আমেরিকায় চিয়ারলিডিং এর সূচনা। ক্রমশ বাড়তে থাকে এর পপুলারিটি এবং আজকের দিনে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন নারী এবং পুরুষ আই রিপিট নারী এবং পুরুষ এই পেশার সাথে যুক্ত।

    আসুন কিছু ছবি দেখি।

    ১৯০৬ সালে চিয়ারলিডারের ছবি পোস্টকার্ডে।


    এই দেখুন নারী নয় শুধু পুরুষেও এই স্পোর্টসে অংশ নেয় টাকা রোজগারের জন্য।


    এই দেখুন প্রথম চিয়ারলিডার। ঠিক করে দেখুন ইনি কিন্তু একজন পুরুষ।


    এই নিয়ে আলোচনা কেন দরকার দরকার কারণ তাহল এহেন বৈধ একটা খেলার পোশাককে অবৈধ সাব্যস্ত করার ফিউডাল প্রচেষ্টাকে স্ট্রাইক করার জন্য। পরে দেখুন শুভজিত দার পোস্টটা। "ঐ বিনোদনের অন্য অনেক জায়গা আছে" বা "এটা বিকৃত মানসিকতা"। চিয়ারলিডিং এর কনসেপ্ট আপনার ভালো লাগতে নাই পারে কিন্তু দোহাই তার সাথে ডুগডুগির অপর প্রান্তের নারী শরীর পণ্যায়নের তুলনা করবেন না। এর সাথে সানিয়া মির্জার খোলা পোশাকে টেনিস খেলতে নামার বিরোধিতার কোনো ডিফারেন্স নেই। ঠিক এইজন্যই ইশানের লেখা প্রাসঙ্গিক এবং সঠিক কারণেই বাইনারি। এই ধরণের মৌলবাদী চিন্তাকে এক মাঠের বাইরে ফেলতে চাই ধোনির গায়ের জোর বিশ্বনাথের কলাই কা মোড় নয় ওতে এক রান হয়।
  • Arijit | 128.240.229.7 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:২০672635
  • তাড়াহুড়ো করলে যা হয়;-) এগুনো ইসে কাগজগুলো করে - কলাম খালি যাবে - তাচ্চেয়ে হাবিজাবি ছেপে দাও।
  • san | 220.227.64.98 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:২১672636
  • আইপিকে : না না। কার দোষ, কার বেশি দোষ, নাচা বেশি দোষ না নাচানো বেশি দোষ, আদৌ নাচা দোষ কিনা - এ সম্বন্ধে আমার কোন মরালিস্ট পোজিশন লিখি নাই। আমার কুল্লে একটি মাত্র দাবি - ডুগডুগিকে ডুগডুগি বলুন, সৌন্দর্যপ্রিয়তাকে সৌন্দর্যপ্রিয়তা -তোমার এন্টার্টেনমেন্ট ভেলপুরি ও আমার চিয়ারগার্ল - এবং গল্পটা সেখানেই শেষ (সেখানেই শেষটা বোল্ড) - এই ঢপের ইকুয়েশন বা আইডেন্টিটি আনবেন না।

  • d | 61.17.194.111 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:৩০672637
  • সৈকতের লেখাটা তেমন জুতের হয় নি। বেশ কয়েক জায়গায় ফোকাস হারিয়ে গেছে।

    তবে আমার যা মনে হল, চিয়ারলিডিং নয়, সুভাষ চক্কোত্তি এন্ড কোং এর আখাম্বা ভন্ডামিই লেখাটার টার্গেট। সেক্ষেত্রে এটা সময়োপযোগী।
  • d | 61.17.194.111 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:৪৫672638
  • ইপ'র বক্তব্য প্রসঙ্গে:

    হ্যাঁ এটা ঠিক যে ডুগডুগিটা আমরাও অনেকসময়ই বাজিয়ে থাকি। কিন্তু সেই "আমরা' মানে কারা? আমরা যারা সমাজের ক্ষীরননী খাওয়া অংশ তারা। তাই তো? চীয়ারলিডিং যারা করতে আসে তারা সম্ভবত এই অংশ থেকেই বেশী আসে। কাজেই স্বেচ্ছায় আসছে অতএব আমার কোন বক্তব্য নাই -- এইটা ঠিক। কিন্তু একটু ব্রডার পারস্পেকটিভে যদি ভাবি, তাহলে গল্পটা কি এইই থাকছে? আমি ইউরোপ আম্রিকার মেয়েদের সম্বন্ধে ততকিছু জানি না। কিন্তু আমাদের দেশে আমি জোর দিয়ে বলতে পারি কিছু মেয়েকে স্রেফ জোর করে নামানো হবে, যথেচ্ছ এক্সপ্লয়েট করা হবে এবং তাদের কোথাও ফেরার জায়গা থাকবে না। ঠিক যে জিনিষটা মডেলিং এবং বিউটি কনটেস্টে হয়ে চলেছে। শুধু চীয়ারলিডিং নয়, কিন্তু গোটা ব্যপারটার বিষয়ে কোথাও একটা ভয়েস ওঠা দরকার, ভীষণ দরকার।
  • a x | 192.35.79.70 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:৪৬672639
  • আর্য, বিচ ভলিবল পুরুষেরা যেমন ধুতি পরে খেলেনা, তেমনই লিওটার্ড পরে খেলেনা, কেন বলতে পারেন? গ্যাব্রিয়েল রিচি যিনি বিচ ভলিবলের অন্যতম বিখ্যাত খেলোয়ার এই নিয়ে প্রচুর আপত্তি করেছিলেন যে খেলার সময় এই পোষাক ফিজিকালি হাইলি আনকম্ফর্টেবল।
    বিচ ভলিবলে মেয়েদের পোশাক নিয়ে প্রচুর বিতর্ক আছে। এবং পোশাকের মাপের সাথে বা মাপের অভাবের সাথে যে খেলার কোন সম্পর্ক নেই, এন্টারটেনমেন্ট বাই ওয়ে অফ মেয়েদের আরো "সেক্সি" দেখানোর সম্পর্ক, সেটাও মোটামুটি অ্যাক্সেপটেড।
    কাজেই এটা একটি স্পোর্ট সুতরাং শাড়ি চলবেনা কাজেই সংক্ষিপ্ত থেকে সংক্ষিপ্ততর পোশাকের "প্রয়োজন" এই দোহাই টা ধোপে টেঁকেনা। বরঞ্চ বললেই হয়, দেখতে ভালো লাগে, তাই পরবে।
  • san | 220.227.64.98 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:৫২672640
  • শরীর খোলা আমার অধিকার তাই আমি খুলবো - এই নিয়ে কোন চাপ আমার নাই।কিন্তু ঈশান অদ্ভুত ভাবে খোলা শরীরের প্রসঙ্গে প্রথম থেকে শেষ শুধু একটাই কথা রোজ লিখে যায় - দেখে তো কেউ গোল্লায় যায়না। আরে দেখে কার কি হল না হল এই যুক্তিটাই আসে কেন, যদি ডুগডুগি নাই থাকে ?দেখে লোকে গোল্লায় যাবেনা 'অতএব' শরীর খোলা ঠিকাছে এই ধারণাটাই তো চাপ - যেমন গোল্লায় যাবে তাই খুলোনা এটা বলাও ইকুয়ালি চাপ।পুং সমাজের লাভক্ষতি দিয়েই আল্টিমেটলি আমার ব্যক্তিগত অধিকারের বিচার হবে এবং এর পরেও নাকি আমার রজ্জুতে সর্পভ্রম বলে জনতার দাবি :-)))))
  • Arijit | 128.240.229.7 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ১৯:৫৫672641
  • ইশানের সকল যুক্তিই এক জায়গায় গিয়ে আটকায় - আনকোয়ালিফায়েড ফ্রীডম - এবং সেটা অনেকক্ষেত্রে আমার প্রবলেম লাগে।
  • san | 220.226.78.189 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ২০:১৬672642
  • দমদি, মোজেসের ৪ ও ৮ নং সার্মন কি সুভাষবাবু ইত্যাদির আখাম্বা ভন্ডামিকে টার্গেট করে? আমার তো মনে হলোনা পড়ে - আরেকবার দেখো তো।
  • shyamal | 64.47.121.98 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ২০:৩৮672643
  • অরিজিত,
    আনকোয়ালিফায়েড ফ্রিডমের উল্টো দিক হল লিমিটেড ফ্রিডম যেটা শুনতে অক্সিমোরনের মত লাগছে। আর সবচেয়ে মুশকিল হল লিমিটটা টানবে কে ? কিছু বুদ্ধিজীবি বা রাজনীতিবিদ বা তথাকথিত এক্সপার্ট? সেটা তো সম্পুর্ন অগনতান্ত্রিক। বরং আমেরিকার মত কোন কোন ইসুতে রেফারেন্ডাম করা যেতে পারে। সেন্সরশিপের প্রধান সমস্যা হল যে অল্প কিছু লোক ঠিক করে কি সেন্সর করা হবে আর কি হবে না। আর কোন দল বা মত অতি বাজে বলে তাকে সেন্সর করলে সেটাও ফ্রিডম অফ এক্সপ্রেশনের বিপক্ষে যায়। সেজন্য দেখা যায় আমেরিকায় এ সি এল ইউ অতি ঘৃন্য কেকেকে র মতপ্রকাশের রাইটকেও সমর্থন করে। তার কারণ এই নয় যে এ সি এল ইউ কেকেকে কে সমর্থন করে। একেবারেই উল্টো। কিন্তু তাদের বক্তব্য হল বাজে ভাল বিচার করার দায়িত্ব আমাদের নয় --- জনগনের। খোলা বাজার ঠিক করবে কি ভাল আর কি বাজে। যেটা সত্যি বাজে সেটা আপনিই উড়ে যাবে।
    সেজন্য তসলিমা বা হুসেনকে তাড়ানোর আমি বিরোধীতা করি। একই কারণে ভারতে প্লে বয় বা হাসলার ব্যান করারও আমি বিরুদ্ধে। সরকারের কোন অধিকার নেই সাধারণ মানুষের গার্জেনগিরি করার।
  • Ishan | 12.163.39.254 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ২০:৩৯672644
  • স্যান, ক্রিটিসিজম টা ভালো হইতাসে। একটু গুছিয়ে একপিস লেখা নামিয়ে ফেলো না। এই রাগ এবং ঝাঁজ সমেত।
    বেশি দেরি কোরোনা। তাতে ঝাঁজটা কমে যাবে। :) স্মাইলি দিলেও এটা সিরিয়াস অনুরোধ।

    ন্যাড়াদা, লেকাটা এখানে না দিলেই চলছিল না? :(
  • Arijit | 128.240.229.7 | ২৮ এপ্রিল ২০০৮ ২০:৪৬672646
  • শ্যামল - ব্যান ট্যানের কথা বলছি না। কে ব্যান করবে, এবং তার করার রাইটই বা কি - এটা তসলিমার বই থেকে শুরু করে চিয়ারলিডার অবধি খাটে। তবে আনকোয়ালিফায়েড ফ্রীডম বলতে আমি যেটা বলতে চেয়েছি সেটা হল - "আমি হেরোইন খাবো, কার বাপের কি - আমার ব্যক্তিস্বাধীনতা' - এই গোছের বক্তব্যকে - যেটা ইশানের অনেক লেখার মধ্যে ফোটে - যে সব উড়িয়ে দাও...

    (দমুর কাছ থেকে আগাম ছাড়পত্র নিয়ে বলছি - রিপিট করার লোভ সামলানো গেলো না) এটা সেই জনৈক পাঠানের মতন - যে রাস্তায় বক্তৃতা করছিলো - "এসো ভাইসব আমরা সব গুঁড়িয়ে দিই - ডেমোক্রেসী, অটোক্রেসী, কম্যুনিজম, ডিক্টেটরশিপ - সব'। তাকে একজনায় জিগ্গেস করলো "তুই বুঝি অ্যানার্কিস্ট?' পাঠান বল্ল - "না, অ্যানার্কিও আমরা গুঁড়িয়ে দেবো'।

    এবং মোদ্দা কথা হল কুটকচা৯-টায় যতটা বিদ্রুপ আছে, ততটা কনটেন্ট নেই - অনেক শব্দ থাকলেও।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন