এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • সর্ষেঃ অন্যভাবে, অন্যরকম লাদাখ

    সিকি লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ১২ জুন ২০১৫ | ২৪২৮১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • kumu | 11.39.34.185 | ১৬ জুন ২০১৫ ১৭:১৫678845
  • হুঁ হুঁ বাবা এ হোলো মাটির গুণ।
  • de | 24.97.11.243 | ১৬ জুন ২০১৫ ১৭:২১678846
  • স্যালিউট, সিকি! আমি বাইক চালাতে জানিনা - কি আফসোস!

    এই টইটার জন্য অনন্ত প্রতীক্ষা ছিলো - শুরু হয়েছে আর গড়গড়িয়ে চলছে। সিকির জয়যাত্রা! ঃ)
  • j | 151.197.16.185 | ১৬ জুন ২০১৫ ১৭:২৬678847
  • হাত চালিয়ে.....
  • Div0 | 132.166.94.242 | ১৬ জুন ২০১৫ ১৭:৩৯678848
  • এই টইটার জন্য প্রতীক্ষা বোধহয় আমরা অনেকেই করছিলাম। একটা আড়াই দিনের ট্রেক থেকে ফিরে লীচ, বিট্‌ল বাইট আর গা ব্যথা থেকে সেরে উঠতে উঠতে আজ ওফ্রহো করছিলাম। সেই দুপুরে এই টইটা খুলে সিকির লেখাটা স্ক্রীনে রেখে পাশে আপিসের ল্যাপিতে কাজাচ্ছি, মাঝে মাঝে চোখ এই লাস্ট পোস্টটার দিকে, একলাইন একলাইন করে পড়ছি। ভাবছি ফোং কলটা সেশ হলেই গোটাটা পড়বো। বিচ্ছিরি মেইলটার উত্তর দিয়েই তারপর পড়বো। ফীল্‌স গুড, অন্যরকম সিকির লাদাখ :)
  • kumu | 11.39.34.185 | ১৬ জুন ২০১৫ ১৭:৫০678849
  • তবে এত কথায় আমার পটলের দোর্মার /দোলমার কথাটা কেউ শুন্তে চাইল না।কেউ সিটি খেতে চাইল না তাই পুর বের করে দিয়ে আলুপ্স্টলের ডালনামত একটজিনিসে বদলে দিলস্ম।
  • kumu | 11.39.34.185 | ১৬ জুন ২০১৫ ১৭:৫১678850
  • পটলের ,দিলাম।
  • de | 24.97.11.243 | ১৬ জুন ২০১৫ ২০:৪১678851
  • অলৌকিক দোলমায় কি ভূতের পুর দাও কুমুদি? ঃ)
  • aranya | 154.160.226.92 | ১৬ জুন ২০১৫ ২১:৪৩678852
  • 'তবে একা এই জার্নি শুরু করার জন্য ধক থাকতে হয় (অথবা পেল্লায় বুকের পাটা)। সেজন্য তোকে আরেক রাইডারের তরফ থেকে স্যাল্যুট'

    - জাস্ট এইটাই ভাবছিলাম - একা বাইক জার্নি টু লাদাখ, ইট টেকস গাটস। নন-রাইডার-দের পক্ষ থেকেও স্যালুট
  • dc | 132.164.37.138 | ১৬ জুন ২০১৫ ২১:৪৯678853
  • একদম একমত। একা বাইকে করে এরকম দীর্ঘ যাত্রা ভাবতেই পারছিনা। আমাকে কেউ বাইকে করে চেন্নাই থেকে ব্যাঙ্গালোর যেতে বল্লেও না বলে দেব, অতোটা যেতে হলে বোধায় পা দুটো কোমর থেকে খুলে পড়ে যাবে। সিকির এনথু, সাহস আর স্ট্যামিনাকে স্যালুট জানাই।
  • সিকি | ১৬ জুন ২০১৫ ২২:২৭678855
  • অনন্তনাগ থেকে পাহাড় শেষ - কাশ্মীর ভ্যালিতে ঢুকলাম, সমতল রাস্তা চলে গেছে সোজাসুজি, দূরে গিয়ে হারিয়ে গেছে কোথাও, ইতিউতি বসতি শুরু হচ্ছে। সবুজে সবুজে ছয়লাপ। লম্বা লম্বা গাছে ছাওয়া চারদিক। বিকেল তখন প্রায় ছটা। এখনও অন্তত পৌনে দুঘণ্টা দিনের আলো থাকবে, শ্রীনগরে ঢুকে পড়তে অসুবিধে হবে না। দেখতে দেখতে অবন্তীপুরা এসে গেল, এইবারে দেখলাম এক নতুন দৃশ্য, বাঁদিক জুড়ে সারিসারিসারিসারি দোকান, কোথাও বড় করে বিরাট কোহলি, কোথাও এমএস ধোনির বিগ সাইজ পোস্টার, কোথাও পাকিস্তানের কোনও প্লেয়ারের পোস্টার (আমি নাম জানি না, তবে মুখ দেখেছি খবরের কাগজে), আর দোকানের সর্বাঙ্গে সারিসারি ঝুলছে ব্যাট। বিভিন্ন সাইজের ক্রিকেট ব্যাট। উইলো কাঠের ব্যাট তৈরিতে কাশ্মীর এক নম্বরে, এই হচ্ছে তার বাজার। প্রায় চল্লিশ পঞ্চাশটা দোকান পরপর চলেছে, প্রতিটাতেই ডিসপ্লেতে এবং দোকানের ভেতরে ডাঁই করে রাখা শয়ে শয়ে ব্যাট, আবার বাইরে কাটিং করে শুকোতে দেওয়া আছে ব্যাট না-হয়ে ওঠা কাঠের টুকরোরা। প্রতিটা দোকান পিছু একটি করে ইন্ডিয়ান বা পাকিস্তানি ক্রিকেটারের বিশাল পোস্টার।

    দোকানের সারি শেষ করতেই দেখি, আকাশে ঘনিয়ে আসছে মেঘ। বেশি বড় নয়, কিন্তু ঘোলাটে হয়ে আসছে আকাশ। চলতে চলতেই বৃষ্টি শুরু হল।

    আজকের অভিজ্ঞতা কালকের থেকে পুরো আলাদা। গরম একেবারেই নেই, বরং কাশ্মীর ভ্যালিতে ঢোকার পর থেকে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা লাগছে, যদিও গায়ে রেনকোট জড়ানো, তবুও দুচারফোঁটা গায়ে পড়াতে হিহি করে কাঁপুনি শুরু হল। বেশ শীত। একবার থেমে রেনকোটটাকেই বেশ টেনেটুনে পরলাম, গলা থুতনি অবধি চেন টেনে, বিশেষ সুবিধে হল না, এদিকে ধারেকাছে রাস্তার ধারে গাছও নেই বা কোনও শেল্টারও নেই, যার নিচে দাঁড়িয়ে একটু রেস্ট নিতে পারব। অতএব, ভিজে ভিজেই এগোতে থাকলাম।

    শহর এগিয়ে আসছে, দোকানপাট এগোচ্ছে, সেই সঙ্গে বাড়ছে ট্র্যাফিক, ফলে গাড়ির স্পিডও কমছে। শ্রীনগর আর পঁচিশ কিলোমিটার, তবু সেইটাই যেন আর শেষ হতে চাইছে না।

    একটা ঝাঁকড়া দেখে গাছের নিচে বাইক দাঁড় করালাম। হোটেল বুকিং করতে হবে। মোবাইল খুলে মেকমাইট্রিপে হোটেলপাড়ার সন্ধান করতে লাগলাম। কিন্তু সবাই যা জানে, দেখলাম মেকমাইট্রিপ তার বেশি কোনও খবর দিতে পারল না। হয় ডাল লেকের আশেপাশে, নয় তো বুলেভার্ড রোড, যেগুলো পশ হোটেল এলাকা বলে পরিচিত আর কি, সর্বত্রই এই মে-জুন মাসে উরিত্তারা দাম।

    কী করব ভাবছি, এমন সময়ে একটা লরির চাকার টিউব হাতে এগিয়ে এল একটা লোক। কোথায় যাচ্ছি, কী বৃত্তান্ত, এইসব খেজুর করতে শুরু করল। আমি তখন শীতে দস্তুরমত কাঁপছি, খেজুর করার একেবারে ইচ্ছে নেই, কিন্তু এ হল কাশ্মীর, এখানে যত আম আদমি, তত সেনাবাহিনী, কারুর মনে সন্দেহ হলেই কেস বিগড়ে যেতে পারে, অতএব দেঁতো হাসি হেসে যথাসম্ভব তার সন্দেহ নিরসন করতে লাগলাম। মূল প্রশ্ন তার ঘুরেফিরে সেই একই, আমি একা এসেছি কিনা। বারবার বললাম আমার বন্ধু আছে, তারা এগিয়ে গেছে, আমি পেছন পেছন আসছি, ইতিমধ্যে ভিড় জমে গেছে। আরও চারপাঁচজন এসে গেছে, ঘুরেফিরে সেই একই প্রশ্ন।

    এইবারে প্রমাদ গণলাম। অ্যাকচুয়েলি এরা সবাই টিপিকাল গ্রাম্য লোক, দিল্লির নাম্বারওলা মোটরসাইকেল, তাতে লাগেজ এবং আমাকে দেখে কৌতূহল হয়েছে, তাই ভিড় জমিয়েছে, কিন্তু মনে হল এদের কৌতূহল আর বাড়ানো উচিত নয়। অতএব, মোবাইল পকেটে পুরে আবার বাইকে চড়ে বসলাম। পাছু টাটিয়ে গেছে, বসার জায়গা খুবই কম লাগেজ বাঁধার ফলে, খোলার সাহসও হচ্ছে না। খুলতে পারলে তো একটা সোয়েটার বের করেই পরে নিতাম। আপাতত রেনকোট পরেই কাজ চালাই। এগোলাম।

    খানিক এগোতেই - সামনে লম্বা জ্যাম, অনেকটা সামনে আর্মি আর পুলিশে মিলে কী যেন করছে। আর সারিসারি গাড়ি ট্রাক দাঁড়িয়ে। তার মধ্যেই খানিকটা এগোতেই দেখি এক এক করে গাড়ি পেরোচ্ছে। বিশেষ কিছু না, একটা গাছ উলটে পরে অর্ধেক রাস্তা ব্লক হয়ে গেছে, তাই জ্যাম। কিন্তু কাশ্মীরের খাঁজেখোঁজে সেনার উপস্থিতি চোখে পড়ার মত।

    যেতে যেতেই ঠিক করলাম, লাল চক যাবো। ডাল লেক আগের বারে দেখেছি, লেকের ধারে শুধু রাত কাটাবার জন্য হোটেল নিয়ে লাভ নেই, বরং লাল চকে শস্তার হোটেল পাবো।

    শ্রীনগরে ঢুকতে ঢুকতে বৃষ্টি ধরে গেল। সাইনেজ দেখে দেখে লাল চক পৌঁছলাম যখন, তখন প্রায় সাড়ে আটটা বাজে। সমস্ত দোকান বন্ধ। একটা হোটেল পেলাম সামনে, সাতশো টাকায় সাথে সাথে রফা হয়ে গেল। কিন্তু গাড়ি তো এখানে রাখা যাবে না। লাল চকে রাতে পুলিশ আর আর্মি রাউন্ড দেয়, গাড়ি দেখলে তুলে নিয়ে যায়। (লাল চক হল শ্রীনগরের সবথেকে ডিসটার্বড এলাকা, ম্যাক্সিমাম পাথর ছোঁড়াছুঁড়ি, উগ্রপন্থীদের গোলাগুলি সব এই এলাকাতেই হয়। এটা শ্রীনগরের বিজনেস ডিস্ট্রিক্ট।)

    হোটেলের লোকটাই বলল, এখানে কাছেই একটা অথরাইজড পার্কিং লট আছে, সেখানে বাইক রেখে আসা যেতে পারে, সারারাতের জন্য নিশ্চিন্ত, সকালে গিয়ে নিয়ে আসলেই হবে। দশ টাকা নেয়।

    খুব ভালো কথা। দড়িদড়া খুলে লাগেজ রুমে পাঠিয়ে আমি হোটেলের একটা ছেলেকে নিয়ে গেলাম পার্কিং-এ গাড়ি রাখতে। গাড়ি ছেড়ে আসার সময়ে ট্রিপমিটারের রিডিং দেখলাম। আজ সকাল থেকে চলেছি ৩০৬ কিলোমিটার। পার্কিং লট হোটেলের খুব কাছেই, হাফ কিলোমিটার হবে। হেঁটে হেঁটে ফিরে এলাম। চিকেন কোর্মা আর তন্দুরি রুটি দিয়ে ডিনার। হোটেলে খোঁজ নিলাম, জোজিলা পাস সম্বন্ধে ওদের কাছে আলাদা কোনও তথ্য নেই, খোলাই আছে।

    দুদিনে একলা জার্নি হল প্রায় নশো কিলোমিটার। কাল শেষ করেছিলাম গরমে ঝলসে, আজ শেষ হল ঠাণ্ডায় কাঁপতে কাঁপতে।

    ভরপেট খেয়ে ঘরে এসে লেপ মুড়ি দিতেই ঘুম নেমে এল দুচোখ জুড়ে। আজ আর কোনও ট্রাক আমাকে তাড়া করে বেড়াল না ঘুমের মধ্যে। শান্তির ঘুম দিলাম। কাল সকালে উঠে প্রথম বরফ দর্শন হবে। জোজিলা পাস।
  • সিকি | ১৬ জুন ২০১৫ ২৩:০৭678857
  • এহহ, সরি - তিন নম্বর ছবি এইটা

  • সিকি | ১৬ জুন ২০১৫ ২৩:০৭678856
  • কাল আপনাদের সঙ্গে আলাপ করিয়ে দেব দুজনকার।

    প্রথমজন এ -

    দ্বিতীয়জন এ -

    আর তিন নম্বর ইডিয়টকে তো আপনারা চেনেনই।



    আজকের মতন শুভরাত্রি :)
  • kumu | 132.161.63.64 | ১৭ জুন ২০১৫ ০০:৪৫678858
  • ইয়েস সিকির সযত্ন লালিত স্বপ্ন পূর্ণ হয়েছে এটি সবচেয়ে বড় কথা।এমন ভাগ্য কজনেরি বা হয়।

    দে ,বাইক চালাতে শিখে নাও।তারপর চলো আমরাও লাদাখ যাই।দে গম্ভীর হয়ে চালাচ্চে আর কুমু পিছনে প্রাণপণে দের কোমর জড়িয়ে ঝুলে রয়েচে,কুমুর পিঠে লাগেজ বাঁধা বানজি কর্ড দিয়ে--এই ছবি আঁকবে কে!!
  • 4z | 79.157.35.85 | ১৭ জুন ২০১৫ ০১:৩৮678859
  • তার চেয়ে কুমুদি নিজেই বাইক চালানো শিখে নিলে পারে তো। তারপরে একটা হার্লে নিয়ে লাদাখের পথে।
  • m | 118.178.241.132 | ১৭ জুন ২০১৫ ০৪:০৭678860
  • লিঃ, কুমু বাইক চালালে আমি দিল্লি গিয়ে অভিনন্দন জানিয়ে আসবো
  • a x | 60.171.26.111 | ১৭ জুন ২০১৫ ০৫:২১678861
  • প্রথম ও দ্বিতীয় ভদ্রলোককে আমি একই লোক ভেবেছিলাম, চশমার ফ্রেম দিয়ে আলাদা করতে পারলাম! ঃ-)
  • SS | 172.234.120.18 | ১৭ জুন ২০১৫ ০৬:৪৭678862
  • দ্বিতীয়জনের দাড়ি আছে। সেটাও আলাদা।
  • Tim | 24.99.20.86 | ১৭ জুন ২০১৫ ০৭:২৪678863
  • আমি হলুদ ফেট্টিটা দিয়ে লোক দুজনকে আলাদা করেছি।
    এখনও সবটা পড়া হয় নি। সিকি দারুণ একটা ট্রিপ করলো, সত্যিই স্বপ্নের ট্রিপ। খুব খুশি হইছি। পড়ছি। ঃ-)
  • dd | 113.227.96.173 | ১৭ জুন ২০১৫ ০৮:৩৪678864
  • শেষ পাতে ,যদি ধরুন লে' থেকে ফিরবার সময় ,এক উজ্জ্বল বাসন্তী সন্ধ্যায় হঠাৎ করে কুরির সাথে দেখা হয়ে গ্যালো। সে ও স্কেট বোর্ডে চেপে লে এসেছে বেড়াতে - একাকী ই।

    তাইলে সযত্নে লালিতো দুটি স্বপ্ন মার্জ করে যেতো। তাগড়াই হোতো।

    এটা ভাবুন, ভাবা প্রেকটিস করুন।
  • dc | 132.164.37.138 | ১৭ জুন ২০১৫ ০৯:১১678866
  • কুরি কে, মাদাম কুরি?
  • সিকি | ১৭ জুন ২০১৫ ০৯:১৩678867
  • নাঃ, এক পঞ্জাবন কুড়ি। সোনি কুড়ি।
  • dc | 116.208.219.20 | ১৭ জুন ২০১৫ ১০:৩৪678868
  • ওঃ :d
  • সংহারক সংহারক s | 113.238.192.154 | ১৭ জুন ২০১৫ ১০:৫১678869
  • দারুন লাগছে পড়তে। অচল সিকির সচল বাইক :)
  • de | 24.97.64.124 | ১৭ জুন ২০১৫ ১৭:১৮678870
  • স্কেটিং বোর্ডে লাদাখ ঃ)))

    কুমুদি - আমরা গুরুর মহিলামহল থেকে পঞ্চকেদারের ট্রিপ করি চলো। অবশ্য একটু বেশী হাঁটাহাঁটি - তা নাহলে ছোটখাটো পাহাড়ী ট্রিপ করাই যায়। দুবছর পরে। মিঠু কবে দেশে আসছে আবার?
  • | ১৭ জুন ২০১৫ ১৭:২৪678871
  • উফ বেথে কি করেছে মাইরি!!

    দে, ডিসেম্বরে আমার একোটা কুচিমত প্ল্যান করা আছে। ফোজ্জি যাবে বলেছে। আগ্রহী হলে অফলাইনে কথা বলব।
  • sosen | 212.142.95.88 | ১৭ জুন ২০১৫ ১৭:৩৬678872
  • পড়ছি, কোনোদিনই যেতে পারবো না জানি তাই সিকিকে থ্যাংকু এই সর্ষে লেখার জন্য
  • | 183.17.193.253 | ১৭ জুন ২০১৫ ১৮:৩৯678873
  • দে,মহিলা ট্রিপ! বাঃ খুব ভালো( মাইনাস ছেলেপিলে)। দুই হাতপা তুলে রাজিঃ)
  • সিকি | ১৭ জুন ২০১৫ ১৮:৫৬678874
  • সোসেন, যেতে পারবে না কেন? যখন খুশি ঘুরে এসো।

    এই হল আমার ছবি। পেছনে লাগেজ বেঁধে বাইক চালানো সিকি।



    তৃতীয় দিনের গপ্পো আজ রাতে। এখন লেখা চলছে।
  • de | 24.97.64.124 | ১৭ জুন ২০১৫ ২০:৫০678875
  • সতেরোর আগে তো পারবো না দমদি। মেয়ের এতো টাইট শিডিউল আগামী দুবছর - সমস্ত প্ল্যান প্রোগ্রাম আমায় ক্যানসেল করতে হচ্ছে।

    মিঠু, সতেরোর পরে অবশ্যই একটা প্ল্যান বানাতে হবে! ঃ)
  • Titir | 138.210.206.145 | ১৭ জুন ২০১৫ ২২:৩৯678877
  • অনবদ্য লেখা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন