এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা  বিবিধ

  • ইসলাম ও ইসলামফোবিয়া

    3-dots
    আলোচনা | বিবিধ | ১৫ নভেম্বর ২০১৫ | ১৫১৪৭ বার পঠিত
  • প্যারিস থেকে চিত্রশিল্পী সাহাবুদ্দিনঃ
    "এত ভয় আগে কখনও পাইনি। এত অসহায় আগে কখনও মনে হয়নি নিজেকে। মুম্বইতে যে রকম হামলা হয়েছিল, প্যারিসে হুবহু সে রকমই দেখলাম। মুম্বইয়ের ঘটনা টিভিতে দেখেছিলাম। ভয়ঙ্কর! এ বার প্যারিসে নিজেই সেই পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গেলাম। এমন জঘন্য কাজ কারা ঘটাতে পারে! কোন ধরনের মানুষ তারা? অথবা আদৌ মানুষ কি? আমার সত্যিই আতঙ্কের ঘোর কাটছে না। গোটা রাত ঘুমতে পারিনি। এখন কথা বলতেও কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু ঘুমিয়ে পড়ব, তেমন মানসিক স্থিতিতে পৌঁছতে পারছি না।"
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দ্রি | 183.254.216.68 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০০:২৩687685
  • কুর্দদের কেসটা একটু ট্রিকি।

    জন অ্যালেন যতদিন দায়িত্বে ছিলেন, ইউ এস তলে তলে আইসিসকে সাহায্য করছিল। কিন্তু রাশিয়ান মিডিয়া সেটা ফাঁস করে দেওয়াতে আমেরিকার এক অংশ আইসিসকে সাহায্য করতে কিন্তু-কিন্তু বোধ করে। আবার এদিকে আমেরিকা চায় আসাদ যাক। কুর্দরা আসাদের উইকনেসের সুযোগ নিয়ে সিরিয়ার কিছুটা দখল করে নিয়েছে। এই অবস্থায় আসাদকে দুর্বল করতে কুর্দদের সাহায্যটা আমেরিকার কাছে বেটার অপশান মনে হয়েছে। কারণ আইসিসের যা বদনাম হয়েছে, ওদের খুল্লামখুল্লা সাহায্য করতে কেউই চাইবে না। কুর্দরা সে তুলনায় নিপীড়িত, ওদের হেল্প করলে কেউ কিছু বলবে না। কিন্তু কুর্দদের খুব বেশী হেল্প করা হোক এটা ইরাক এবং নিশেষ করে টার্কি চায় না। কারণ বেশী অস্ত্র কুর্দদের দিয়ে দিলে তারা টার্কির কিছুকুর্দপ্রধান অংশও দখল করে নিতে পারে। সেইজন্য একটা কম্প্রোমাইজ হয়েছে। কুর্দদের জারাব্লুস অব্দি, ইউফ্রেটিসের পূব পাড় পর্য্যন্ত কুর্দরা নিতে পারে। কিন্তু জারাব্লুস থেকে আলেপ্পো অব্দি আইসিসকে ছাড়তে হবে। তো কুর্দদের কতটা সাহায্য করা যাবে সেটা টার্কি আমেরিকাকে বলে দেয়। সো ফার, বাট নো ফার্দার।
  • দ্রি | 183.14.173.227 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০০:৩৬687686
  • "সিবির দেওয়া আবাপ র লেখায় আসাদের দায় প্রসঙ্গে একটা লাইন পড়লাম, 'শিয়া হলেও ইরাকের মালিকি সরকার এবং মার্কিন উপস্থিতি— দু’টিই সিরিয়ার পক্ষে অস্বস্তির কারণ ' হয়েছিল এবং সেজন্য নাকি সিরিয়া ইরাকে কাঠি করে নিজেদের সর্বনাশ ডেকে এনেছে।" [পাইদিদি]

    মার্কিন উপস্থিতি সিরিয়ার অস্বস্তির কারণ হয়েছিল তো বটেই। ইরাকে বসে আমেরিকা ইরান ও সিরিয়া ডিস্টেবিলাইজ করার চেষ্টা করেছিল খুব। এটা আমেরিকার অনেক দিনের গোল, ইরান, ইরাক, সিরিয়া। বাথ পার্টির যত মিলিটারী টপ ব্রাস এরা রাতারাতি বেকার হয়ে যাওয়ায়, একটা রিস্ক ছিল এরা কার হয়ে কাজ করবে। আসাদ এদের অ্যাবজর্ব করেছিল। না করার রিস্ক হল আমেরিকা এদের যদি সিরিয়ার এগেনস্টে লেলিয়ে দিল, সিরিয়া বিপদে পড়ত। কেপেব্‌ল, বেকার যোদ্ধা খুব ডেঞ্জারাস জিনিষ। ওকে তুমি না নিলে অন্য কেউ নিয়ে নেবে। এটা হয়েছিল।

    কিন্তু এইটাই আইসিস তৈরীর কারণ, আই ডোন্ট থিংক সো। আইসিসকে খুব পরিকল্পিত ভাবে তৈরী করেছে কাতারী এবং সৌদি ইন্টেলিজেন্স। একবার তৈরী হওয়ার পর অনেকেই অনেক জায়গা থেকে এসে জয়েন করেছে। সৌদি প্রিজ্‌ন সিস্টেম থেকেও অনেককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে এতে জয়েন করার জন্য। জর্ডনে ট্রেনিং হয়েছে। আমেরিকানরা ট্রেনিং দিয়েছে।
  • pi | 192.66.103.186 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০১:৩৪687687
  • দ্রি, মার্কিন উপস্থিতি কেন অস্বস্তির কারণ জিগাই নি, ইরাকের শিয়া সরকার কেন আসাদের জন্য অস্বস্তির কারণ হল বলে বলা হচ্ছে ? তবে, শিয়া সরকার নিয়ে অস্বস্তি না, বাথ পার্টি সিরিয়ার বিরুদ্ধে আসতে পারে ভেবে তাকে অ্যাবজর্ব করে নেওয়া টা হয়ে থাকতে পারে।

    আর কার পোস্টে যেন পড়লাম, আইসিস যা করে তা তো সৌদি আরবের রাষ্ট্রযন্ত্র বৈধতা দিয়ে করে। হ্যাঁ, এটা তার একটা হাতে গরম নমুনা,

    A Palestinian poet and leading member of Saudi Arabia’s nascent contemporary art scene has been sentenced to death for renouncing Islam.

    A Saudi court on Tuesday ordered the execution of Ashraf Fayadh, who has curated art shows in Jeddah and at the Venice Biennale. The poet, who said he did not have legal representation, was given 30 days to appeal against the ruling.

    এনিয়ে সত্যিই পশ্চিমী কবিরা নীরব। প্রায় সবাই। ব্লগার হত্যার চেয়ে কি আইসিসের নানা ঘোষিত কর্মকাণ্ডের চেয়ে কিছু কম সন্ত্রাস কি ?
  • দ্রি | 87.247.181.165 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০১:৪৫687688
  • সেটা মনে হয় মালিকি ইউ এসের খুব অনুগত ছিল বলে?
  • lcm | 118.91.116.131 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০২:৩১687689
  • হ্যাঁ PM, যে কথাটা বলছিলাম। যে, ভিয়েতনাম আর ইরাক - এই দুটি যুদ্ধ সাম্প্রতিক ইতিহাসের মোস্ট আনজাস্টিফায়েড ওয়ার, জঘন্য ওয়ার ক্রাইম।
    কিন্তু, এর মানে এই নয় যে দুনিয়ার যা কিছু ঘটছে তার পিছনে ওয়েস্টের কারসাজি আছে। কিন্তু যেটা হয়, মানুষ স্টিরিওটাইপ্‌ড হয়ে যায়, প্রোপাগান্ডা এইসব থেকে।

    ওয়েস্টার্ন কান্ট্রিগুলো বাদ দিলে সারা দুনিয়া জুড়েই কমবেশি একটা অ্যান্টি-অ্যামেরিকান / অ্যান্টি-ওয়েস্ট সেন্টিমেন্ট আছে, প্রোপাগান্ডাও আছে। এবং এর সঙ্গে ধর্মের কোনো সম্পর্ক নেই।

    ওয়েস্ট/ইউএস এর তো ডাইরেক্ট প্রোপাগান্ডা নাই, তাদের আছে ইকনমিক এবং কালচারাল ইনফিল্ট্রেশন, হেজিমনি । খাদ্যাভ্যাস, পড়াশোনা, এন্টারটেইনমেন্ট - সব কিছুতেই ওয়েস্ট ইজ ডোমিন্যান্ট - মানুষের ভালোভাবে বেঁচে থাকার স্ট্যান্ডার্ডও ঠিক করে দিচ্ছে ওয়েস্ট - কারণ তারা মার্কেট তৈরী করছে।

    প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এই কন্ট্রোল, গোটা বিশ্বের অর্থনৈতিক চাবিকাঠি কিছু দেশের কয়েকটি কর্পের হাতে -- এটা এমন একটা অবস্থায় চলে এসেছে, যে এখন এটা প্রায় অদৃশ্য, সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ব্যাপার।
  • ঈশান | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০২:৫১687690
  • এসব তো সেভাবে ডকুমেন্টেড না, থাকার কথাও না। যেটুকু ডকুমেন্টেড, সেটার কথা বলি। আবু বকর আল বাগদাদি ইরাকি যুদ্ধের পরে মার্কিনী সেনার হাতে বন্দী হন। বন্দীশিবিরেই তাঁকে নিজের মতাদর্শ প্রচার করে একটি সংগঠন বানাতে দেওয়া হয়। মার্কিনী তত্ত্বাবধায়কদের অনুমতিক্রমেই, বাগদাদির মতাদর্শ তাঁদের অজানা ছিলনা। এরপর সাঙ্গোপাঙ্গো ও সংগঠন সমেত তিনি মুক্তি পান।

    এর পরে, তিনি ইরাকি আল কায়দার মাথা হন বলে শোনা যায়। বেশ কটি হামলাও করেন ইরাকের এদিক সেদিক, কিন্তু তাঁর নাম তেমন ফোকাসে আসেনি, ইরাকে লোকের মৃত্যু আর কবে হেডলাইন হয়েছে। ইতিমধ্যে, সিরিয়ায় বসন্ত শুরু হয়। আসাদ কোথাও কিছু একটা ঘাপলা হচ্ছে বা হতে পারে সন্দেহ করে কিছু বাথ পার্টির লোকজনকে রিক্রুট করেন। সিরিয়ায় সিভিল ওয়ার শুরু হয়। তারপরেই ড্রামাটিক এক টুইস্টে সিরিয়ার জিহাদি ফ্যাকশন বাগদাদির নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। নতুন এক ঐক্যবদ্ধ সংগঠের নাম শোনা যায়, যার নাম আইসিস। শোনা যায়, মানে তখন দুনিয়ার তেমন কেউ ই এর নাম শোনেনি, কারণ, এরা মূলত আসাদের বিরুদ্ধে লড়ে সিরিয়ায় বসন্ত আনছিল। মতাদর্শগতভাবে কাতার এবং সৌদি আরবের খুব কাছাকাছি ছিল। ট্রেনিং দিয়েছিল বলে কেউই স্বীকার করবেনা, কিন্তু এরা সৌদি, কাতার এবং আমেরিকার প্রশ্রয় পেয়েছিল, এ নিয়ে সন্দেহ নেই। সিরিয়ার বড়ো অঞ্চলে এবং ইরাকের খানিক এলাকায় এদের অধিকৃত অঞ্চল বাড়তেই থাকে। মতাদর্শ আজকে যা, তাই ই ছিল, পদ্ধতিও একই, কিন্তু কেউ টুঁ শব্দটিও করেনি, কারণ, যুদ্ধটা হচ্ছিল, ভাবা গিয়েছিল আসাদের বিরুদ্ধে।

    এ পর্যন্ত ঠিকই ছিল, কিন্তু হঠাৎ আরেকটি ড্রামাটিক টুইস্টে এরা ব্লিৎস্ক্রিগের কায়দায় বোঁবোঁ করে হঠাৎ বাগদাদ দখল করতে এগিয়ে আসে। ইরাকি ফৌজ এদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে নাজেহাল হয়ে যায়, এবং বিশ্বজুড়ে হঠাৎ শোনা যায় আইসিস নামক দৈত্যের কথা।

    এ যেন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাসের পুনরাভিনয়, অবশ্যই প্রহসন হিসেবেই। হিটলার ছিলেন, চেম্বারলেনের দাবার ঘুটি, "ও হিটলার সোনা আমার রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করতে যাবে" প্রশ্রয়প্রাপ্ত। ভার্সাই চুক্তি ভঙ্গ করেছে কেউ দেখতেই পায়নি। ভিয়েনা দখল করেছেন কাকপক্ষীও টের পায়নি। পোল্যান্ড আক্রমণ করেছেন, কোনো হইচই নেই, কারণ যাচ্ছে তো রাশিয়ার দিকে। হঠাৎ মোড় ঘুরিয়ে হিটলার ব্লিৎসক্রিগে ফ্রান্সের দিকে, এবং বিশ্বজুড়ে হঠাৎই শোনা গেল এক দানবের জন্ম হয়েছে, যার নাম হিটলার। আমেরিকা অবশ্য তার পরেও তেড়ে বাণিজ্য করে গেছে হিটলারের সঙ্গে।

    কথা হল, দানবরা একদিনে জন্মায়না। শাঁসেজলে এদের পোক্ত করা হয়। তারপর ফ্র্যাঙ্কেনস্টাইন হয়ে গেলে তখন ত্রাহি ত্রাহি রব। যদ্দিন আসাদের সঙ্গে লড়ছে, তদ্দিন আইসিস, সৌদি সবই ভাই, যদ্দিন সোভিয়েতকে টাইট দিচ্ছে, তদ্দিন তালিবান, আলকায়দা আমার আত্মার আত্মীয়, বললে এইরকমই হবার কথা।

    এ তো গেল আইসিস। সৌদির গপ্পো না হয় পরে বলব। আর বুশের ইরাক আক্রমণ, সেটা তো টু মাচ। :-)
  • ঈশান | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০২:৫৩687691
  • "প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এই কন্ট্রোল, গোটা বিশ্বের অর্থনৈতিক চাবিকাঠি কিছু দেশের কয়েকটি কর্পের হাতে -- এটা এমন একটা অবস্থায় চলে এসেছে, যে এখন এটা প্রায় অদৃশ্য, সম্পূর্ণ স্বাভাবিক ব্যাপার।" -- এইটার সঙ্গে ১০০ বার একমত। অ্যাজেন্ডা গুলো কতটা কোনো দেশের সন্দেহ আছে। সবই কর্পদের অ্যাজেন্ডা।
  • aranya | 83.197.98.233 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৬:৩১687692
  • বোকো হারাম-এর উথ্থানের পিছনেও কি আম্রিগা সরকার বা বহুজাতিক কোং-দের হাত আছে?
  • রিমি দে | 205.154.83.193 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৬:৪১687693
  • কিন্তু কতোকাল আগেই তো বলা হয়েছে সবই কর্পদের অ্যাজেন্ডা। ঘোস্ট ইন দ্য শেল দেখুন। বা সাইবারপান্কের জনক ইউলিয়াম গিবসনের লেখা পড়ুন। কতো বছর আগে ১৯৮৪ সালে গিবসন বলেছিলেন যে কর্পরা পৃথিবীর সব নেশনগুলোকে চালাবে আর সব রিসোর্স কন্ট্রোল করবে। তাহলে তো দেখা যাচ্ছে য ঘটছে তা আগে থেকে জানা।
  • b | 135.20.82.164 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৮:১৮687696
  • কিন্তুক পোল্যান্ড আক্রমণের সাথে সাথে কি ফ্রান্স আর ব্রিটেন জার্মানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে নি?

    এই অভিযোগটা তো রাশিয়ার বিরুদ্ধেও করা যায়। ইন ফ্যাক্ট, পোল্যান্ডের এক দিক দিয়ে ঢুকেছিলো জার্মনি, আরেক দিক দিয়ে রাশিয়া। ২২ শে জুন, ১৯৪১, রাত তিনটের আগে অবধি স্ট্যালিন হিটলার সম্পর্কীয় যাবতীয় অভিযোগ, ইন্টেলিজেন্স রিপোর্ট সবই সাম্রাজ্যবাদী অফফ্রচার বলে উড়িয়ে দিয়েছিলেন।
  • pi | 24.139.209.3 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৮:৫১687697
  • ইকনমিক হিটম্যানের যদি আধুলিভাগও সত্যি হয়, তাহলে বলতে হয় সবই সম্ভব।
  • Atoz | 161.141.84.176 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:০৯687698
  • এই একটা চরিত্র, হিটলার, একেবারে চিরকালের জন্য সফি-সফি অসুরের রোল পেয়ে রেখেছেন।
    ডান বাম ক্যাপি কমি সব দলই সব দিকই সব পন্থীরাই একবার করে এই চরিত্রটি ধরে সুবিধামতন টান দেয়।
    ঃ-)
  • dd | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:১৩687699
  • ঈশেন উবাচ "পোল্যান্ড আক্রমণ করেছেন, কোনো হইচই নেই, কারণ যাচ্ছে তো রাশিয়ার দিকে।"

    এটা অতো সোজা হিসেব নয়। নাৎসী জার্মানী আর সোবিয়েত রাশিয়া, এক সাথে বসে সাঁট করে একই সাথে পোল্যান্ড আক্রমন করে। দু পক্ষে যাতে ওভারল্যাপিং না হয় - সে জন্য দু পক্ষই খুব কেয়ারফুল ছিলো। এটা কিন্তু রাজনীতির স্পেকুলেশন নয় - দলিল সহ তথ্য।

    গত সাত আট বছর ধরে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের নানান সোভিয়েত দলিল প্রকাশিত হয়েছে। এখন আর এই সব নিয়ে কোনো দোনোমনো ভাব নেই।

    ব্রিটেইন কেনো তড়পানি ছাড়া কিছু করে নি? এক কথায় প্রকাশ করো ওরকম থিওরী দেওয়া যায় না। মূল ব্যাপারটা ছিলো ব্রিটেইন একেবারেই যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ছিলো না। সৈন্য সামন্ত অস্ত্র - এ সব দিয়েও। সদ্য ডিপ্রেশনে ভোগা আমেরিকাও তেমন সবল ছিলো না। আরেকটা বিশ্ব যুদ্ধ কে চাইতো? মানে কার অতো পকেটের পাটা?

    সে যাগ্গে, এই মধ্য প্রাচ্য নিয়ে দৃ আর ঈশেন জমিয়ে ক্যালোর ব্যালোর করুক। খামোখা সেকেন ওয়ার্ল্ড ওয়ার নিয়ে টই কে টকিয়ে দিলে কারুর ভাল্লাগবে?
  • aka | 34.96.82.109 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:১৫687700
  • এসব নেহাতই গুজব আনটিল নেতাজী মুনমুন সেনের পানু নিয়ে ফেরত আসেন।

    এই এক হয়েছে দুনিয়ার যাবতীয় সমস্যা

    প্রথমত - আম্রিকান সরকার

    দ্বিতীয়ত - আম্রিকান সরকার মদতপুষ্ট কর্পো।

    তৃতীয়ত - কর্পো মদতপুষ্ট আম্রিগান সরকার।

    সবার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার জন্য প্রমাণ চাই শুধু আম্রিগার বিরুদ্ধে কন্স্পিরেসি। চলুক।

    অথবা কর্পো। গতে ফেলে দিতে পারলেই হল। ধুস।
  • . | 208.7.62.204 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:২৪687701
  • সে আপ্নেরা যাই বলুন, গুরুর রেসিডেন্ট সিআইয়ে স্পেসালিস্ট দ্রির কনস্পিরেসি পোস্টগুলো পড়তে ব্যাপক লাগে :d আর থেকে থেকে pi আর ঈশানের পোঁ ধরা :d
  • aka | 34.96.82.109 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:২৬687702
  • প্যারিসে যারা আক্রমণ করেছে তাদের কোন আম্রিগান কর্পো বা সরকার মদত দিয়েছে? কেউ না।

    সমস্যা ফার অ্যান্ড বিয়ণ্ড।
  • dd | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:২৭687703
  • দ্রি'র পোস্টগুলি পড়তে আমারো ব্যাপক লাগে, কেনো না উনি প্রচুর তথ্য ঘেঁটে ঘুঁটে লেখেন। চটজলদি বা দু মিনিট আগেই উইকি তে একটু পড়ে নিয়ে লেখেন না। কনক্লুসনের না মিললেও ভালো লাগে কেনো না ওগুলি সিরিয়াস লেখা।
  • . | 208.7.62.204 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:৩৭687704
  • হ্যাঁ দ্রির পোস্টগুলো ক্লাসিক কনস্পিরেসি থিওরি, ভালো উফো সাইটগুলোতে এরকম পোস্ট পাওয়া যায়। গাব্দা লেখা, প্রচুর তথ্য, শেষে কষ্টকল্পিত কনক্লুশন। ইন ফ্যাক্ট দ্রি কিন্তু ভালো উফোলজিস্ট বা ভয়নিখিয়ান হতে পারেন। (আশা করি দ্রি voynich সম্বন্ধে জানেন)
  • দ্রি | 152.4.213.25 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:০০687705
  • "এসব তো সেভাবে ডকুমেন্টেড না, থাকার কথাও না। যেটুকু ডকুমেন্টেড, সেটার কথা বলি। আবু বকর আল বাগদাদি ইরাকি যুদ্ধের পরে মার্কিনী সেনার হাতে বন্দী হন। বন্দীশিবিরেই তাঁকে নিজের মতাদর্শ প্রচার করে একটি সংগঠন বানাতে দেওয়া হয়। মার্কিনী তত্ত্বাবধায়কদের অনুমতিক্রমেই, বাগদাদির মতাদর্শ তাঁদের অজানা ছিলনা। এরপর সাঙ্গোপাঙ্গো ও সংগঠন সমেত তিনি মুক্তি পান।"

    ধরে নিলাম, এটাই মেনস্ট্রীম মিডিয়ার ডকুমেন্টেশান। এগুলো টিপিকালি এইরকমই হয়। ইট বেগ্‌স আ ফিউ কোয়েশ্চেন্‌স। এই প্যারাগ্রাফটা এমন ভাবে লেখা যেন জেলে বসে আল বাগদাদী দৈববলে বিরাট এক সৈন্যবাহিনী বানিয়ে ফেলল। আর আমেরিকান অথরিটি জেলের কর্তৃপক্ষ হিসেবে হাঁ করে দাঁড়িয়ে সেটা দেখল।

    কনস্পিরেসি থিওরিস্টরা বলে যে এরকম হওয়া সম্ভব নয়। এত নাইভ আমেরিকান আর্মি নয়। স্টোরিলাইনটা মোটামুটি এইরকম হলেও, যেটা মেইনস্ট্রীম মিডিয়া গল্প থেকে মিসিং সেটা হল আমেরিকা সক্রিয় ভাবে বাগদাদীকে তৈরী করেছিল ফিউচার টেররিস্ট লীডার হিসেবে।

    বায় দা ওয়ে, মেইনস্ট্রীম মিডিয়ায় বর্ণিত আল-বাগদাদী কাহিনী কিন্তু আরো ইন্টারেস্টিং। পড়ে দেখো।
  • দ্রি | 152.4.213.25 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:০৭687707
  • " ট্রেনিং দিয়েছিল বলে কেউই স্বীকার করবেনা, কিন্তু এরা সৌদি, কাতার এবং আমেরিকার প্রশ্রয় পেয়েছিল, এ নিয়ে সন্দেহ নেই। "

    বছর দুয়েক আগে এই সৌদি কাতারের ব্যাপারটাই ছিল কনস্পিরেসি থিওরি। এখন কিন্তু মেইনস্ট্রীম মিডীয়াও ব্যাপারট স্বীকার করে।

    জেনারেল জনাথন শ, যিনি ইরাকে বৃটিশ আর্মির অ্যাসিস্ট্যান্ট স্টাফ হিসেবে কাজ করেছেন, তিনি টেলিগ্রাফে দেওয়া ইন্টারভিউয়ে বলেছেন আইসিসের পেছনে সৌদি এবং কাতারের টাকা আছে।

    Qatar and Saudi Arabia have ignited a "time bomb" by funding the global spread of radical Islam, according to a former commander of British forces in Iraq.

    General Jonathan Shaw, who retired as Assistant Chief of the Defence Staff in 2012, told The Telegraph that Qatar and Saudi Arabia were primarily responsible for the rise of the extremist Islam that inspires Isil terrorists.

    The two Gulf states have spent billions of dollars on promoting a militant and proselytising interpretation of their faith derived from Abdul Wahhab, an eighteenth century scholar, and based on the Salaf, or the original followers of the Prophet.

    http://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/middleeast/iraq/11140860/Qatar-and-Saudi-Arabia-have-ignited-time-bomb-by-funding-global-spread-of-radical-Islam.html

    টেলিগ্রাফ ইজ অ্যাজ মেইনস্ট্রীম অ্যাজ ইট ক্যান বি।
  • aranya | 154.160.226.94 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৩০687709
  • এই বর্বর, মৌলবাদী, নৃশংস ওয়াহাবী ইসলামে সাবস্ক্রাইব করার মত বহু মানুষ রয়েছে, এবং তাদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে - এটাও একটা দুঃখের ব্যাপার।

    মার্কিন সরকার বা বিগ কর্প কিন্তু গান পয়েন্টে কাউকে বলছে না যে হয় মৌলবাদী হও, সন্ত্রাসী হও না হলে মেরে ফেলব

    আম্রিগা, অন্য পাশ্চাত্য দেশ, বহুজাতিক ইঃ-র গুরূত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে ইসলামিক সন্ত্রাসবাদের উথ্থানের পিছনে, এটা সত্যি। তবে তার পরেও প্রশ্ন থাকে

    ইউরোপ থেকে হাজারের ওপর মানুষ আইসিসের হয়ে লড়তে গেছে - এর কারণ কি? কে তাদের বাধ্য করছে?

    বাংলাদেশে ব্লগার খুন হলে নিরুত্তাপ প্রতিক্রিয়া 'ব্লগার কোপাইসে' !! নাস্তিক -দের মারলে দেশের বেশির ভাগ মানুষ উদাসীন। এই উদাসীনতা কি আম্রিগার অবদান?

    অন্য মতের, অন্য ধর্মের মানুষের যে বেঁচে থাকার অধিকার আছে, সেটা অনেকেই ভুলে যাচ্ছে
  • দ্রি | 87.247.181.163 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৩০687708
  • "প্যারিসে যারা আক্রমণ করেছে তাদের কোন আম্রিগান কর্পো বা সরকার মদত দিয়েছে? কেউ না।

    সমস্যা ফার অ্যান্ড বিয়ণ্ড।"

    প্যারিস যারা আক্রমণ করেছে তাদের সম্বন্ধে আর আমরা কতটুকু তথ্য জানি? খুবই সামান্য। এটুকু বোঝা যাচ্ছে এরা বায় অ্যান্ড লার্জ ই ইউর সিটিজেন। একজন ইউটনেসের বয়ান অনুযায়ী একজন হোয়াইট মার্সিনারীও ছিল। এবং অন্যান্য আই উইটনেসে বক্তব্য থেকে এটাও বোঝা যাচ্ছে, যে শুটিং অত্যন্ত প্রোফেশানালি সম্পন্ন করা হয়েছিল। এদের অন্তত কিছুদের মিলিটারী ট্রেনিং খুব সলিড। প্রোফেশানাল কিলারদের মত। আমাদের আবেগপ্রবণ নকশালদের মত নয়। কজন নকশাল গুলি চালাত পারতেন? ডিডিদা, পারতেন?

    তো এই ধরনের অপারেশান জাস্ট কুড়িজন আবেগপ্রবণ মানুষের রাগ দিয়ে সম্পন্ন হয় না। হতে পারে না। এর পেছনে অনেক লজিস্টিকস আছে, অনেক পাওয়ারফুল লোকের সাপোর্ট আছে।

    কোন কর্পোরেশান, কোন সরকার পেছনে আছে সে তো জানা সোজা কথা নয়।
  • aranya | 154.160.226.94 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৩৭687710
  • 'এরা বায় অ্যান্ড লার্জ ই ইউর সিটিজেন'

    - এরা সবাই ধর্মে মুসলিম এবং খুবই ফান্ডামেন্টালিস্ট, পৈশাচিক একটা ভার্সান অব ইসলামে বিশ্বাস করছে, এটুকু বলা যেতে পারে? না কি সে ব্যাপারেও সন্দেহ আছে?
  • dd | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৪৪687711
  • সেইটা আমারো প্রশ্ন।

    কী এই ম্যাজিক আছে যাতে পাশ্চাত্যের সুখী জীবন ছেড়েও হাজারে হাজারে তরুন তরুনী ছুটছে ঐ অসম্ভব ও কুচ্ছিত স্বপ্নের জন্য লড়াই করতে? এমন কি মেয়েরাও - যখন আইসিসের মেয়েদের প্রতি অ্যাটিচুড তো কারুরই অজানা নয়। আইসিস নিজেই কিছু লুকোছাপা করে না।

    যদি ধরে নি' অমেরিকা বা মনসান্ত , এদের যোগানের টাকা আর অস্ত্র থেকেই আইসিসের উদ্ভব, তাহালেও প্রশ্ন থাকে এরা সেটাকে সাসটেইন করছে কী ভাবে? কোন যাদুতে লোক এসেই চলেছে সারা বিশ্ব থেকে?

    এ রকমই কি ম্যাস ম্যাডনেস ছিলো নাৎসী জার্মানীতে বা জাপানে ?বা পল পটের কাম্বোডিয়ায়। কম মাত্রায় হলেও কলচারাল রেভোলিউশনের চীনে। এই যে উইলফুল সারেন্ডার অব ডিসবিলীফ আর বোধ বুদ্ধি ইনস্টিংক্ট বাদ্দিয়ে ঝাঁপিয়ে পরা - এটা তো জোরজার করে চাপিয়ে দেওয়া নয়।
  • pi | 192.66.96.75 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৫৩687712
  • অরণ্যদা, ব্রিটেনের কোন মসজিদে দেখলাম প্রচুর মুসলিম, আর ভারতেও অনেক মুসলিম আইসিসের বিরুদ্ধে প্রচুর মিটিং মিছিল করছেন।

    আর বাংলাদেশের সাধারণ মুসলিমরা ব্লগার হত্যা নিয়ে কী বলেন বা বলেন না, কেন কী, এই নিয়ে ফেবু গ্রুপে বাংলাদেশের অনেকে অনেক বিস্তারিত লিখেছিলেন। খুঁজে পেলে দিচ্ছি। পড়ে দেখুন, ইন্টারেস্টিং। সেদিন কুলদাদা ও বলছিলেন, লোকে কিন্তু বিরোধিতা করে মুখ খুলতেও অনেক সময় ভয় পাচ্ছে। প্লাস তাদের মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে এরা সবাই ধর্মকে প্রচুর অপমান করেছে, ধর্ম তুলে দেবার বন্দোবস্ত করেছে। এটা অনেক ধার্মিক মানুষের কাছেই বেশ আতঙ্কের। এর মানে এও না, আইসিস বা জামাত মানুষ মারলে এঁরা খুশি হবেন। কিন্তু সেই ভাবে প্রতিবাদও সব ক্ষেত্রে নেই।
  • দ্রি | 101.213.215.254 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৫৪687713
  • "মার্কিন সরকার বা বিগ কর্প কিন্তু গান পয়েন্টে কাউকে বলছে না যে হয় মৌলবাদী হও, সন্ত্রাসী হও না হলে মেরে ফেলব"

    মার্কিন সরকার গান পয়েন্ট কাকে কী বলছে তা কি আমরা জানি? সারা পৃথিবীতে বিভিন্ন দেশে আমেরিকা/সি আই এ চালিত প্রচুর জেল/ডিটেনশান সেন্টার আছে।

    আর সব কিছু গান পয়েন্টেই হতে হবে এমনও কথা নেই। ধরুন আল-বাগদাদীকে আমেরিকা জেলে পুরল। তারপর তার মধ্যে প্রতিভা খুঁজে পেল। তারপর তার সাথে ডীল করল। বলল তোমায় ট্রেনিং দেব, অস্ত্র দেব, রিসোর্স দেব, তোমায় জেল থেকে ছেড়ে দেব, বড় লীডার বানিয়ে দেব। তার বদলে তোমায় শুধু আমাদের ইনস্ট্রাকশান মেনে চলতে হবে।

    এভাবেও হতে পারে। গানস অ্যান্ড রোজেস। দুভাবেই সেম গোল অ্যাচীভ করা যায়।

    এটা স্পেকুলেশান। আম্রিকা গান পয়েন্টে কাউকে কিছু করে না তাও তাই।
  • pi | 192.66.96.75 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১১:০০687714
  • হ্যাঁ, বাংলাদেশের অনেকেও বললেন, জামাতের পিছনে এত টাকা না ঢালা হলে কিন্তু ওরা এগুলো চালাতে পারতো না। প্লাস এই টাকার একটা বড় অংশ নানা সমাজকল্যাণমূলক কাজেও যায়, তো সাধারণ লোকজন এতে করেও একটা কৃতজ্ঞতা সূত্রে আটকে পড়ে, সমর্থন করলে নানা সুযোগ সুবিধা তো আছেই। যোগ দিলে আরোই। টাকার এত খেলা না চললে মৌলবাদ এরকম বাড় বাড়তো না।
  • . | 208.7.62.204 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১১:০৪687715
  • আইসিসের নিজেরও কিন্তু হাইলি এফিসিয়েন্ট রিক্রুটমেন্ট নেটওয়ার্ক আছে আর হাইলি ইনটেলিজেন্ট প্রোপাগান্ডা মেশিন আছে। ওদের রেগুলার আউটলেট আছে নিজেদের ভিউজ, নিউজ অ্যান্ড আইডিওলজি প্রোপাগেট করার জন্য। হ্যাশট্যাগ আছে, য়ুটিউব আছে, পডকাস্ট আছে, ফেসবুক আছে। দে আর অ্যাডেপ্ট ইন ইউজিং টেকনোলজি। আর ওদের রিক্রুটাররা আর ইডিওলগরা নানান দেশে ছড়িয়ে আছে। তারা ওয়েস্ট আর পার্টিকুলারলি অয়মেরিকার এগেনস্টে কনস্ট্যান্ট প্রোপাগান্ডা করে চলেছে। যেমন ধরুন এখানে দ্রি বা পাই বা ঈশান নানান সময়ে সফট ভিউজ দিয়ে চলেছে, কানাঘুষো, স্পেকুলেশন, কারুর লেখা বই, ওর দেওয়া স্পিচ, সেখানে বেরনো ওয়েবসাইট লিং দিয়ে নানারকম ইমপ্লাই করে চলেছে যেগুলো কিছু সত্যিও হতে পারে, কিছু আধসত্যিও হতে পারে, আইসিসও সেরকমই করে চলেছে। অবভিয়াসলি একেবারেই মিন করছি না যে দ্রি বা পাই বা ঈশান আইসিস বা কোনকিছুর সাথে যুক্ত, বাট দ্য মেথডস আর সিমিলার, ওনলি মোর এক্সট্রিম ইন কেস ওফ আইসিস। প্রোপাগান্ডা ইজ দ্য মোস্ট এফেক্টিভ হোয়েন ইট ইজ বেসড অন হাফ লাইজ, হাফ বেকড ডেটা, হোয়েন সামথিং ইজ ইমপ্লাইড রাদার দ্যান ওপেনলি অ্যাসার্টেড। তো আইসিস এই প্রোপাগান্ডা ওয়ারটা দারুন দক্ষতার সাথে খেলে চলেছে, ওয়েস্ট ওদের কন্টেন করতে হিমশিম খাচ্ছে। পাশ্চাত্যের সুখী জীবন ছেড়েও হাজারে হাজারে তরুন তরুনী ছুটছে ঐ অসম্ভব ও কুচ্ছিত স্বপ্নের জন্য লড়াই করতে - এর একটা কারন এরা নিজেদের ঘরে বসে ব্রেনওয়াশড হচ্ছে, বিকজ আইসিস ইজ ভেরি এফিসিয়েন্টলি ইউজিং দ্য ইন্টারনেট টু রিচ দেম।
  • . | 208.7.62.204 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১১:১০687718
  • বলতে না বলতেই দ্রি হ্যাজ ইলাস্ট্রেটেড মাই পয়েন্ট উইথ আ নাইস স্পেকুলেশন :d তো প্রোপাগান্ডা ওয়ারে এধরনের স্পেকুলেশন, ফিসফাস, আকারেইঙ্গিতে বোঝানো এগুলো খুব দরকারি রোল প্লে করে। পুরো একটা প্যারাগ্রাফ লিখে শেষে বলা এটা একটা স্পেকুলেশন - ইট জার্মিনেটস অ্যান আইডিয়া ইন দ্য মাইন্ড অফ আ রিসিভার। অ্যান্ড দেন কিপ হ্যামারিং দ্য আইডিয়া। অ্যান্ড আইসিস হ্যাস সো ফার বিন ভেরি ভেরি এফেক্টিভ ইন কনভার্টিং থ্রু দিস টাইপ অফ স্পেকুলেশানস অ্যান্ড ইমপ্লিকেশানস (দ্রি ইস জাস্ট অ্যান এক্সামপল, নো অ্যাসোসিয়েশন ইজ ইমপ্লাইড)।
  • pi | 192.66.96.75 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ১১:১০687716
  • কোন প্রোপাগাণ্ডা দিয়েছি, একটু দেখান তো।
    ঐ জঙ্গী রিফ্যুজি বা রিফ্যুজি সেজে ঢুকেছে এটা পূর্ণসত্য আর এটা সাজানো হতে পারে বলে যে প্রশ্ন উঠেছে এটা প্রোপাগাণ্ডা এটা আপনি ঠিক কীসের ভিত্তিতে বলে চলেছেন, একটু জানতে চাই। মানে আপনার চরম সত্যগুলোর চরম ও পূর্ণতা কোন কষ্টিপাথরে যাচাই করে সার্টিফিকেট পায়, একটু বিস্তারিত জানাবেন আশা করি। নইলে ভাট বকছেন মনে হবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন