এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  আলোচনা  বিবিধ

  • ইসলাম ও ইসলামফোবিয়া

    3-dots
    আলোচনা | বিবিধ | ১৫ নভেম্বর ২০১৫ | ১৫১৭৩ বার পঠিত
  • প্যারিস থেকে চিত্রশিল্পী সাহাবুদ্দিনঃ
    "এত ভয় আগে কখনও পাইনি। এত অসহায় আগে কখনও মনে হয়নি নিজেকে। মুম্বইতে যে রকম হামলা হয়েছিল, প্যারিসে হুবহু সে রকমই দেখলাম। মুম্বইয়ের ঘটনা টিভিতে দেখেছিলাম। ভয়ঙ্কর! এ বার প্যারিসে নিজেই সেই পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গেলাম। এমন জঘন্য কাজ কারা ঘটাতে পারে! কোন ধরনের মানুষ তারা? অথবা আদৌ মানুষ কি? আমার সত্যিই আতঙ্কের ঘোর কাটছে না। গোটা রাত ঘুমতে পারিনি। এখন কথা বলতেও কষ্ট হচ্ছে। কিন্তু ঘুমিয়ে পড়ব, তেমন মানসিক স্থিতিতে পৌঁছতে পারছি না।"
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ঈশান | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ২২:৫৬687753
  • রিলিজিয়াস কেন, এথনিক প্রোফাইলিং, চামড়ার রঙের প্রোফাইলিং ও সেই কবে থেকেই চলছে। প্রাণের দায় বড়ো দায়। তবে কিনা পাশের গেরামে আগুন লাগলে এ গেরামের দেবালয়েও লাগবে। ওই গেরামে ঘৃতাহুতি দিয়ে আর এই গেরামে জল ছিটিয়ে লাভ হবেনা।

    আর আমি ঠিক ধর্মকে ড্রাগের সঙ্গে তুলনা করিনি। বলছিলাম ড্রাগ কার্টেলে জড়ানোর সঙ্গে জঙ্গী সংগঠনে জড়ানোর একটা মিল আছে। অভাব, রোমাঞ্চ, পেটের দায়, আরও অনেক কিছু যোগ করেই মিলটা আছে। ধম্মো আফিং বা আফিং নয়, তার সঙ্গে এর বিশেষ সম্পক্কো নেই।

    এছাড়াও পশিচ্মী স্বার্থ এবং ধর্মীয় গোঁড়ামিকে বাতাস দেওয়া নিয়ে আরও দু-পয়সা দেবার আছে। সে পরে হবে, ধৈর্য ধরে থাকুন। :-)
  • pi | 192.66.34.253 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ২২:৫৬687752
  • তোমরা আমার ঘৃণা পাবে না
    খোলা কলাম: পোস্টকার্ড | প্রকাশিত: ২১ নভেম্বর ২০১৫

    এন্টওয়ান লেইরি

    "শুক্রবার রাতে তোমরা একজন অসাধারণ মানুষের প্রাণ কেড়ে নিয়েছো। সে ছিল আমার জীবনের ভালোবাসা, আমার সন্তানের মা, তবু আমি তোমাদের ঘৃণা করি না। আমি জানি না তোমর কারা, জানার প্রয়োজনও বোধ করি না, তোমাদের আত্মা মৃত। যে ঈশ্বরের নামে তোমরা খুন করছো, সে যদি সত্যিই নিজের অবয়বে আমাদের সৃষ্টে করে থাকে, তাহলে আমার স্ত্রীর শরীরে বিদ্ধ প্রতিটা গুলি সেই ঈশ্বরের হৃদয়েও ক্ষত সৃষ্টি করেছে।

    না, আমি এই 'ঘৃনা' তোমাদের উপহার দিতে পারি না। আমি জানি তোমরা তাই প্রত্যাশা করেছিলে, তাইই চেয়েছিলে। কিন্তু ঘৃণার বদলে ঘৃণা উপহার দেয়া মানে সেই মূর্খতার কাছেই পরাজয় বরণ করা, যে মূর্খতা তোমাদের সৃষ্টি করেছে। তোমরা চাও আমি ভয় পাই, আমার নিজের দেশের মানুষকেই সন্দেহের চোখে দেখি, নিরাপত্তার কথা চিন্তা করে বলি দেই স্বাধীনতা। কিন্তু জেনে রেখো তোমরা হেরে গেছো। শুভকামনা পরবর্তী প্রচেষ্টার জন্য!

    আজ সকালেই দেখা হয়েছিল আমাদের। দীর্ঘ দিন ও রাত প্রতীক্ষা শেষে। সেই একইরকম সুন্দর লাগছিল তাকে যেমনটা লাগছিল শুক্রবার রাতে সে চলে যাওয়ার সময়, যেমনটা সুন্দরী সে ছিল ১২ বছর আগে, নিতান্তই অসহায়ের মতো আমি যখন তার প্রেমে পড়েছিলাম। অবশ্যই এই বিষাদের কারণে আমি কিছুটা বিধ্বস্ত। এইটুকু বিজয় তোমাদের দিলাম, কিন্তু তা ক্ষণস্থায়ী। আমি জানি সে আমাদের সাথেই থাকবে প্রতিদিন আর আমরা আবার একসাথে মিলিত হবো স্বাধীন-মুক্ত আত্মাদের স্বর্গে, যেখানে তোমাদের কোনো প্রবেশাধিকার থাকবে না।

    আমরা শুধুই দুজন, আমার ছেলে আর আমি, কিন্তু আমরা পৃথিবীর সব সেনাবাহিনীর চেয়ে বেশি শক্তিশালী। তোমাদের জন্য নষ্ট করার মতো সময় আর নেই। মেলভিল উঠবে তার দুপুরের ঘুম সেরে। মাত্র ১৭ মাস বয়স। সে তার খাবার খাবে প্রতিদিনের মতো। প্রতিদিনের মতোই এরপর আমরা খেলতে যাবো। আর এই ছোট্ট বাচ্চাটা সারাজীবন তোমাদের অপমান করে যাবে তার সুখ আর স্বাধীনতা দিয়ে। কারণ, না তোমরা তার ঘৃণাও পাবে না।"

    (গত ১৩ই নভেম্বর এর প্যারিস হামলায় স্ত্রী হেলেনকে হারিয়ে জঙ্গিদের প্রতি এন্টওয়ান লেইরি'র চিঠি)

    অনুবাদ: কাজী মামুন
  • দ্রি | 104.242.253.92 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ২৩:০১687754
  • পাইদির দেওয়া লেখাটাও পড়লাম। স্লিজি স্টোরি। কতটা রিপ্রেজেন্টেটিভ কে জানে। কিন্তু স্টোরিটা থেকে তো আবু-বিলেল সম্বন্ধে বেশী কিছু জানা গেল না। কেন সে আইসিস জয়েন করেছিল ইত্যাদি।
  • দ্রি | 104.242.253.92 | ২১ নভেম্বর ২০১৫ ২৩:১৮687755
  • ঈশেন, তুমি তাহলে বলছ তুমি জানো কেন লোকে আইসিস জয়েন করে। অভাব, রোমাঞ্চ, পেটের দায়, এবং সর্বোপরি আরো অনেক কিছু?

    হম।
  • ranjan roy | 192.69.138.209 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০০:১৮687756
  • আজ বোধহয় মুম্বাইয়েও একজন প্যারিসের ঘটনাটির স্টাইলে পাশে প্ল্যাকার্ড নিয়ে কয়েক ঘন্টা দাঁড়িয়েছিল।
    " আমি মুসলিম, কিন্তু সন্ত্রাসবাদী নই। আমাকে বিশ্বাস কর।"--লিখে। অনেকক্ষণ লোকজন পাশ কাটিয়ে চলে যাচ্ছিল। তারপরে একজন এসে আলিঙ্গন করল--সে মনে হয় মুসলিম।
    ধীরে ধীরে লোকজন জড়তা কাটিয়ে পাশে এল। একটি মেয়ে বলল-- বিশ্বাস করে হাগ করব না, কিন্তু হাত ধরছি।"
    তারপর একজন বয়্স্ক মহিলা হাগ করলেন। একে একে অনেকে।
  • Abhyu | 85.137.13.237 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০০:৩৪687757
  • রঞ্জনদা এগুলো বলতে/শুনতে বেশ ভালো। আবেগ টাবেগ আসে। কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয় বলে মনে হয় না। যার মনে বিদ্বেষ থাকার সে থেকেই যায়।
  • ~L~ | 127.194.200.44 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০১:১১687758
  • ডিডি দা কিছুতেই ঝেড়ে কাশছেন না। এত সিরিয়াস না থেকে একটু ফাজলামো করে বললেও তো পারেন, মূল বক্তব্যটা কি? বাকিরা নেহাতই ফাজলামো মারছেন, তাদের কথা ধরলাম না।
  • ranjan roy | 192.69.138.209 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০১:৩৪687759
  • অভ্যুর সাথে অনিচ্ছার সঙ্গে সহমত হলাম।
  • ঈশান | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:৪০687760
  • না আমি জানিনা। ওসব আন্দাজ। :-) দ্রিকে বললাম।
  • Atoz | 161.141.84.176 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০৬:২৪687762
  • এই প্রশ্নটা, কেন লোকেরা খুনে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে?
    সেতো আমাদের দেশের ব্যাপারেও মনে জাগে। সেই মুক্তির দশকে তরুণ তরুণীরা কলেজে টলেজে পড়ছিল সব, ভালো কেরিয়ারের স্মুদ জীবনের সম্ভাবনা সামনে ছিল, এদের মধ্যে এত এত ছেলেপিলে হঠাৎ ঐ চরমপন্থী মতাদর্শে চলে গেল কী করে? শুধু মতাদর্শেও তো না, একেবারে সশরীরে লড়াই করতে চলে গেল! পরিষ্কার সশস্ত্র লাইন, প্রচুর খুনজখম হতে পারে, মতাবলম্বী লীডার "দাদারা" সেসব লুকায়ও নি বা সুগারকোটিং ও করেনি। সব জেনে শুনেও তো শয়ে শয়ে হাজারে হাজারে ছেলেমেয়ে ঐ কাজে গেল!
    এর নেপথ্যেও কি মগজধোলাই, রোমাঞ্চের আশা, দেশভাগের বেদনা ও অসহায়তা, পেটের দায় এইসব ছিল?
  • বিপ | 81.244.130.85 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০৭:৪৬687763
  • বালের ডিসকাসন আর ডিসকোর্স। যাদের ওপরাওয়ালাদের প্রতি এত ভালোবাসা, তারা আমাদের জন্য খতরনাক। তাদেরকে তাদের কাঙ্খিত ওপরতলাতেই পাঠানো হোক দ্রুত।
    নিচের তলায় খতরা বাড়িয়ে লাভ আছে কিছু ?
  • pi | 192.66.31.39 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০৭:৫১687764
  • মতাদর্শের নিজের ড্রাইভিং ফোর্সও তো আছে ! কোথাও না কোথাও অনেকেই তো ভাবে, এই চরম পথে গিয়ে অনেক প্রাণ গেলেও আল্টিমেটলি অনেক লোক অনেক বেশি ভাল থাকবে। অবশ্যই ভাল টা সেই মতাদর্শ দিয়ে ডিফাইনড।
  • pi | 192.66.31.39 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ০৮:৩৭687765
  • প্রোফাইলিং আর প্রোফাইলিং। যাঁরা প্রোফাইলিং নিয়ে এত উল্লসিত, বা মনে করেন যথাযথ কাজ, তাঁরা এই তথ্যগুলো নিয়ে কোন কথা কিন্তু বলেন না, বা এই নিয়ে প্রশ্ন করলেন সুবিধাবাদী নীরবতা। জানিনা, অজ্ঞতা নাকি জেনেশুনে চোখ বন্ধ করে রাখা। ছকে ফেলতে পারার একটা সুখও আছে নিশ্চয়, কোন কোন ক্ষেত্রে।



    Danny Taylor :If you think most Muslims are terrorists and their countries need to be bombed the shit out of you are a fucking retard. Come to think of it all Germans are Nazi's, all Irish Catholics are IRA members and all white people support the Klu Klux Klan. The ignorance is astounding.

    Je prophaaili`m 'oder' hachchhe bale aaj et niraapad nishchint laagachhe, sei oder seT baarhate baarhate kat barh diye aamaaderao taar madhye niye nite paare, seTaa kheyaal karinaa balei hayato prophaaili`m hachchhe bale et u`tphull hay lokajan.
    ----

    '‘ওরা’ দুষ্ট, ‘ওরা’ বোম মারে, ‘ওরা’ উড়িয়ে দেয় টুইন টাওয়ার, ‘আমরা’ যে ‘ওরা’ নই, সেটা এ সব করে আমাদের প্রমাণ করতে হয়। আর প্রমাণ করতে হয় বলেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে, আমরাই ‘ওরা’, সোহহং। আমাদের নাম অদ্ভুত, নিবাস তৃতীয় বিশ্বে, আমরা পুলিশ দেখে ভয় পাই, আমাদের হাবভাব সন্দেহজনক, উচ্চারণ কুচ্ছিত। আমাদের আমেরিকায় আসতে হলে আঙুলের ছাপ দিতে হয়, আমরা সন্দেহভাজনের দলে।
    ফরাসি দেশে কিছু ধর্মোন্মাদ বন্দুকধারী এলোপাথাড়ি মানুষ শিকারে নামে। থিয়েটার ভর্তি হয়ে পড়ে থাকে মানুষের লাশ। আমরা সোশাল নেটওয়ার্কে ফরাসি পতাকায় নিজেদের প্রোফাইল পিকচার সাজাই। কারণ, আমরা সুসভ্য পশ্চিমেরই পতাকাধারী, গোটা দুনিয়া এবং নিজেদের কাছে এটা প্রমাণ করার দায় আমাদেরই। আমাদের এ উদ্যম নতুন করে কোনও হামলা শুরু হওয়ার ভয়ে নয়। নতুন করে কিছু হবার কোনও প্রশ্নই নেই, কারণ আমরা ইতিমধ্যেই চিহ্নিত। আমরা জানি, যারা আস্ত প্লেনভর্তি মানুষ নিয়ে টুইন টাওয়ারে আছড়ে পড়ার পরিকল্পনা করে, মিউজিক কনসার্টে এলোপাথাড়ি গুলি চালায়, সেই পিশাচদের তৈরির দায় আমাদের নয়। এও জানি, যারা এই দৈত্যকে বোতলের বাইরে এনেছে, তারা এখনও এক জঙ্গিকে নিকেশ করতে গিয়ে আর এক জঙ্গিকে তোল্লাই দিচ্ছে, আজও, এই লেখা লেখার দিনেও, বোমা মেরে উড়িয়ে দিচ্ছে সিরিয়ার স্কুল, হাসপাতাল, আস্ত শহর, তৈরি করছে আরও কিছু জঙ্গিকে।
    কিন্তু তার পরেও, এ কথাও একেবারেই অজানা নয়, আমাদের অর্থাৎ আপামর তৃতীয় বিশ্ববাসীরই দায় হল দাড়ি গোঁফ কামিয়ে, মাথা মুণ্ডন করে, ক্রমাগত প্রমাণ করে চলা, আমরা হত্যাকারীদের দলে নেই। সেই ১৯৮৪ সালের দিল্লিতে যেমন হয়েছিল।'
    http://www.anandabazar.com/supplementary/rabibashoriyo/%E0%A6%A6-%E0%A6%A1-%E0%A6%A5-%E0%A6%95%E0%A6%B2-%E0%A6%87-%E0%A6%9F-%E0%A6%B0%E0%A6%B0-%E0%A6%B8-%E0%A6%9F-1.246214

    ---

    আবার ঐ গার্ডিয়ানে তোলা প্রশ্নটা মনে পড়ে গেল। যে ছেলেটি অস্ট্রেলিয়া থেকে এসে ইরাকে আত্মঘাতী হামলায় নিজেকে ও আরো অন্যকে উড়িয়ে দিয়েছিল, তার জন্য কি অস্ট্রেলিয়াদেরও প্রোফাইলিং করা হবে ? লেখক প্রশ্ন করেছিলেন, কোন জঙ্গী রিফ্যুজি সেজে ঢুকলে যদি রিফ্যুজি প্রোফাইলিং করা হয়, তাহলে এটাও করা উচিত। কিন্তু হবেনা। হয়তো ঐ প্রথম বিশ্বের গল্পই আছে।
  • . | 208.7.62.204 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১০:২৭687766
  • এদিকে সিরিয়ান রিফিউজি বিল পজড হয়ে গেল। সুখের কথা যে সুপারমেজরিটি নিয়ে পাশ হয়েছে, গপ + ডেম, তাতে ওবামার ভিটো পাওয়ারও কাজে দেবে না। এছাড়া আরো স্ট্রিক্ট রিফিউজি স্ক্রিনিং প্রসেস শুরু হচ্ছে। sch এর আশা বোধায় আরেকটু রিসিড করলো।

    পাইদিদির সব প্রশ্নের উত্তরঃ আতলামো মারাতে যতোনা ভাল্লাগে তার থেকে বেশী ভাল্লাগে বেঁচে থাকতে। এয়ারপোর্টে প্যাট ডাউন সিকিউরিটি বা রিলিজিয়াস প্রোফাইলিং বা ডিপ্লেনিং কোন কিছুতেই আপত্তি নেই যতক্ষন জানি যে প্লেনটা বোম ফেটে উড়ে যাবার চান্স কমছে। আর হোমল্যান্ড সিকিউরিটি কোথাও যে ঠিক কাজ করছে তার প্রমান ২০০১ এর পর থেকে মেজর টেররিজম ইনসিডেন্ট ঘটেনি। দ্য প্রুফ অফ দ্য পুডিং ইজ ইন দ্য ইটিং, অ্যান্ড অ্যাট প্রেজেন্ট আই লাভ ইটিং দ্য ফেয়ার ডিশড আউট বাই হোমল্যান্ড সিকিউরিটি ঃ)
  • SS | 160.148.14.8 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৩৮687767
  • পাই -21 Nov 11.10 AM "ঐ জঙ্গী রিফ্যুজি বা রিফ্যুজি সেজে ঢুকেছে এটা পূর্ণসত্য আর এটা সাজানো হতে পারে বলে যে প্রশ্ন উঠেছে এটা প্রোপাগাণ্ডা এটা আপনি ঠিক কীসের ভিত্তিতে বলে চলেছেন, একটু জানতে চাই। মানে আপনার চরম সত্যগুলোর চরম ও পূর্ণতা কোন কষ্টিপাথরে যাচাই করে সার্টিফিকেট পায়, একটু বিস্তারিত জানাবেন আশা করি।"
    প্যারিসে দায়ীত্বে থাকা প্রসিকিউটর একথা জনিয়েছেন। বিস্তারিত জানতে হলে রয়টার্স দেখুন।

    http://www.reuters.com/article/2015/11/20/us-france-shooting-greece-idUSKCN0T92L020151120#1uydJ8SWQsfsDVde.97

    PARIS (Reuters) - Two of the bombers who blew themselves up at a soccer stadium in Paris last Friday during attacks that killed 130 people traveled to Greece together, prosecutors in the French capital said on Friday.
    One of the suicide bombers at the Stade de France in the northern suburb of St. Denis had been identified from a Syrian passport found near his body as Ahmad al-Mohammad, though it was not clear whether the passport was genuine, or had been stolen.
    Reuters reported on Tuesday that the passport holder, who arrived in Greece alongside 198 refugees by boat from Turkey on Oct. 3, may have been traveling with an accomplice.
    In a statement on Friday, the Paris prosecutor said the suicide bomber who detonated his explosive vest at Gate H of the stadium had his fingerprints taken in Greece on Oct. 3, at the same time as the bomber who blew himself up at Gate D.
    A counter-intelligence source in Macedonia told Reuters that Mohammad was still traveling with a companion two days after reaching the Greek port of Piraeus.
    They registered together at a refugee camp in the backyard of an old tobacco plant in the Serbian town of Presevo, though Serbian officials have not mentioned an accomplice.
    প্রসিকিউটরের স্টেটমেন্ট জানার পরেও এ নিয়ে সন্দেহ থাকলে তিনটে সম্ভাবনা মাথায় আসছে, কগনিটিভ ইনকম্পিটেন্স, কন্স্পিরেসি থিওরিস্ট অথবা বিশেষ কোনো অ্যাজেন্ডা আছে।
    অর এটা জানার পরে সাধারণ বুদ্ধিতে বোঝা সহজ হয় (অথবা হয় না) কেন রিফিউজিদের প্রতি সন্দেহ পোষণ করা হচ্ছে। অ্যাক্চুয়ালি, ফ্রাস্টেশান বেশী এই পোরাস সিস্টেম নিয়ে। প্রপার ব্যাকগ্রাউন্ড চেক ইত্যাদি থাকলে লোকে হয়ত যারা সত্যি প্রাণ বাঁচাতে দেশ ছাড়ছে তাদের প্রতি সন্দেহ পোষণ করত না।

    আগামীর অবয়ব থ্রেডে দ্রি লিখেছেন 20 Nov, 11.29 pm- "প্যারিস শুটিংএ ঘটনায় মিরারের রিপোর্টিংএ একজন আই উইটনেস এক আততায়ীকে বর্ণনা করেছেন, 'হোয়াইট, ক্লীন শেভেন, অ্যান্ড হ্যাড ডার্ক হেয়ার নীটলি টিম্‌ড'।" প্রথমত, কে এই উইট্নেস, তার রিপোর্ট সাবস্ট্যানশিয়েটেড কিনা তার কোনো বর্ণনা নেই। এই উইটনেস সম্ভবত পাশের কোনো হোটেল থেকে দেখেছেন। রাত্রিবেলায় কোনো মিডল ইস্টার্ন কি নর্থ আফ্রিকান আরিজিনের কাউকে দেখলে হোয়াট বলে ভাবা অসম্ভব নয়, বিশেষত যখন ডার্ক হেয়ারের কথা বলা হয়েছে। এই সম্ভাবনার কোনো উল্লেখ পর্যন্ত নেই, আর এই বয়ান দ্রি বর্ণনায় হয়ে গেল - "একজন ইউটনেসের বয়ান অনুযায়ী একজন হোয়াইট মার্সিনারীও ছিল।"(21 Nov, 10.30 AM)
    তথ্য বিকৃতিতে মেনস্ট্রিম মিডিয়ার এখনো অনেক পথ হাঁটতে হবে কনস্পিরেসি থিওরিস্টদের ধারে কাছে পৌঁছতে।
  • SS | 160.148.14.8 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৪০687768
  • হোয়াট নয়, হোয়াইট হবে।
  • Cthulhu | 117.167.108.60 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৪৩687769
  • পুরোপুরি র‌্যান্ডম তো নয়ই, কিছু একটা মেথড আছে।

    আমার কিন্তু দাড়ি নেই, তবে মিডওয়েস্টের লালমুখো আম্রিকানরা বলতো দেখতে নাকি লেবানীজ লেবানীজ। পোস্ট ৯/১১ ভেরাইজনে ঢুকতে বেরোতে একস্ট্রা চেক মনে আছে। এই কিছুদিন আগেই এম`আইটি তে একটা কনফারেন্সে যাওয়ার সময় ভিসা চাইতে আলাদা করে চাট্টী ডকু চাওয়া হল - সিভি,পাব্লিকেশন লিস্ট, রিসার্চ প্রোফাইল ইঃ। ভিসা যখন এলো তখন আর গিয়ে লাভ নেই। অথচ স্যাপ/অর‌্যাকল বল্লে তক্ষুনি ভিসা।
  • . | 208.7.62.204 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১০:৪৪687770
  • অ্যাক্চুয়ালি, ফ্রাস্টেশান বেশী এই পোরাস সিস্টেম নিয়ে। প্রপার ব্যাকগ্রাউন্ড চেক ইত্যাদি থাকলে লোকে হয়ত যারা সত্যি প্রাণ বাঁচাতে দেশ ছাড়ছে তাদের প্রতি সন্দেহ পোষণ করত না।

    রাইট।

    তথ্য বিকৃতিতে মেনস্ট্রিম মিডিয়ার এখনো অনেক পথ হাঁটতে হবে কনস্পিরেসি থিওরিস্টদের ধারে কাছে পৌঁছতে।

    ব্যাং অন টার্গেট! :d তবে বেশীরভাগ কনস্পিরেসি থিওরিস্ট বেসিকালি কল্পনার জগতে বাস করে। অ্যাটলান্টিস, উফো, নাসা মুন ল্যান্ডিং হোক্স, ৯/১১ আসলে মার্কিনদের ইনসাইড জব, ইত্যাদি। কিছুটা ডে ড্রিমিং আর কি :d
  • pi | 192.66.41.24 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১৪:২৬687771
  • The UN High Commissioner for Refugees, António Guterres, was among those appealing to governments not to blame asylum seekers for the collapse as several nations moved to backtrack on housing thousands of people arriving in Europe.

    He said that the fake Syrian passport in the name of Ahmad Al-Mohammad was “left to be seen” by the suicide bomber as part of an Isis strategy to “put the refugees in the spotlight”.

    “It is not the refugee outflows that cause terrorism, it is terrorism, tyranny and war that create refugees,” Mr Guterres added.

    “It is clear that the Daesh (Isis) strategy is not only to set Europeans against refugees, but within Europe, to set citizen against citizen within communities, community against community within countries, and country against country in the Union.”

    ইউ এন এর হাই কমিশনারের 'কগনিটিভ কম্পিটেন্সি' ই বোধহয় আমাদের মত খুব কম হবে। সেটা প্রকাশ ক'রে ইন্ডিপেন্ডেন্ট ও প্রমাণ করেছে তারাও কগনিটিভলি খুব ইম্কম্পিটেন্ট।

    আর হ্যাঁ, কোন আক্রমণকারী যদি রিফ্যুজি রুটটা সত্যু 'ব্যবহার' ও করে থাকে তো সেটা কীকরে রিফ্যুজি সমস্যা হয়, সেই টেররিস্ট কীকরে 'রিফ্যুজি' হয়ে যান বা আইডেন্টিফায়েড টেররিস্টদের মধ্যে 'রিফ্যুজি' দের পাওয়া যায়নি বললে সেটা কীকরে অযৌক্তিক বা 'কন্স্পিরেসি' বা 'কগনিটিভ কম্পিটেন্সি' র অভাব হয়ে যায় , সেটাও বুঝিনি। হয়তো সেটাও 'কগনিটিভ ইনকম্পিটেন্সি' ই হবে।

    কিন্তু হায় হায় হায়, এটা কী হল বলুন দেখি। আপনাদের পরম বিশ্বাসের পাত্র সি এন এন এইটা কী কইলো দেখুন তো !! মানে, এরা তো আরো এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে বলছে রিফ্যুজি প্রোগ্রামের ফাঁক দিয়েও নাকি ঢোকেনি !! তাও আবার কী কনফিডেন্টলি !!

    But those responses ignore one very important fact: the refugee program is quite simply the toughest way for a foreigner to legally enter the United States. There are other security gaps that would be easier for would-be terrorists to exploit.

    Were any of the Paris attackers refugees?
    As of now, none of the Paris attackers have been confirmed as having entered Europe as refugees.

    In fact, most of the Paris attackers were European citizens born in France or Belgium. Two of them appear to have entered Europe through Greece although it doesn't appear that they came in through a refugee program.

    A Syrian passport found next to one of the attackers' bodies stoked fears that the man had been a refugee. That has not yet been confirmed, although top European officials have suggested the passport was doctored, which raises its own set of questions, but does not confirm the suspected attacker was a refugee. Others have definitively been shown to be European citizens.

    Perhaps more importantly, the European refugee admission system is dramatically different from the U.S. system for Syrians, in large part because the U.S. is geographically separated from Syria. The U.S. has the opportunity to do far more vetting before refugees arrive on their shores.

    বিশ্বাস না হলে, এ আমার দ্বারা কোন মিথ্যা বা অর্ধসত্যকথন মনে হলে এই লিং এ গিয়ে নিজেরাই ক্লিক করে নিন ঃ)

    http://edition.cnn.com/2015/11/20/politics/paris-attack-refugee-visa-waiver/

    না , মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার এই খবরটি কোট না করার জন্য , বা সিলেক্টিভলি ইগনোর করার জন্য আপনাদের কগ্নিটিভ এবিলিটি, এনালিটিকাল এবিলিটি কিছু নিয়েই প্রশ্ন করছি না ( এই চট ক'রে এইসব মন্তব্য করা যায় বলে মনে করিনা), ইচ্ছা ক'রে অর্ধসত্য বা মিথ্যা বলেছেন এসবও বলছিনা।
    কিন্তু মেইনস্ট্রিম মিডিয়া মিডিয়া করে যাঁরা এতদিন নানা অভিযোগ করে গেছেন, নানাবিধ বিশেষণে ভূষিত করে গেছেন, ইন্টেন্শন থেকে কগনিটিভ এবিলিটি অব্দি নানা বিষয়ে নানা সন্দেহ প্রকাশ ক'রে গেছেন ( কত চট ক'রে এইসব মন্তব্য করে দেওয়া যায়, তাই না ? ), কেউ কেউ নানাভাবে নোংরা আক্রমণও করেছিলেন, জানিনা এরপরে তাঁরা সেইসব থুতু গিলবেন কিনা। প্রত্যাহার করবেন, এতটা আশাও করিনা, আবারও কিছুদিন বাদে একই লাইনে খেলবেন, সে সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিতে পারিনা। তবে ভার্চুয়াল দুনিয়ার একটা সুবিধা আছে, এগুলো সব ডকুমেন্টেড থেকে যায়।

    তবে . কে কিছুই বলছিনা, যা বুঝেছি কোন প্রশ্নের উত্তর দেবার ইচ্ছা ওনার নেই ( সামর্থ্য নেই সেটা বলছিনা), লোকজনকে এসে খিল্লি ক'রে, আক্রমণ ক'রে ঝুড়ি ঝুড়ি বস্তা বস্তা বস্তাপচা অভিযোগ ক'রে যাওয়া ছাড়া ( যার বেশিরভাগই আবার বালির বস্তা বানিয়ে ঢুঁসো মারা), একটা অভিযোগও দেখি ডিফেন্ড করতে পারেন না। হয়তো উদ্দেশ্যটা শুধু অভিযোগ ক'রে যাওয়াই। হয়তো কোথাও ছিটেফোঁটা বাম গন্ধ পেলেই ভীষণ রাগ হয়ে যায়। এই অ্যালার্জি সেরে যাক, এটুকুই চাইতে পারি।
  • . | 208.7.62.204 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১৫:২৮687773
  • আরে রেগে গেলেন নাকি? ডান বাম সব আলোচনাই চলুক না, যতো ই্চ্ছে প্রশ্ন করুন, কোট করুন, লিং দিন, বর্ডার চাইনা বলে মনে সুন্দর ভাব আনুন কোন কিছুতেই আপত্তি নেই। শুধু সরকার ঠিকমতো প্রোটেকশান দিতে পারলেই হলো। যেমন দেখুন গপ আর ডেমরা মিলে একযোগে সিরিয়ান রিফিউজি বিল সাসপেন্ড করে দিল, আরো বেশী স্ক্রুটিনির দাবী করলো। এটাই দরকার। এবার এটা নিয়ে সিএনএন আতলামো মারাবে, আগে হলে জন স্টুয়ার্ট জোকস ছাড়তো, এই হাই কমিশনার টমিশনাররা কোটেবল কোট দেবে, এসব নিয়ে কোন আপত্তি নেইতো! বাট অ্যাট দ্য এন্ড অফ দ্য ডে স্ট্রিকটার স্ক্রিনিং উইল লোয়ার দ্য প্রোবাবিলিটি অফ আ য়ুরোপ টাইপ অ্যাটাক অ্যান্ড দ্যাট ইজ হোয়াট ইস নিডেড অন দ্য গ্রাউন্ড। হোমল্যান্ড সিকিউরিটি যতক্ষন ঠিকমতো কাজ করছে ততক্ষন সারা পৃথিবী আমার বুকে আয় বলে এডিটোরিয়াল লিখে আতলামো করতে কোন আপত্তি নেই। অ্যামেরিকায় কড়াকড়ির কিছুটা সুফল যে মিলেছে তার প্রমান হিসেবে আবারও ওটাই বলার - দ্য প্রুফ অফ দ্য পুডিং ইজ ইন দ্য ইটিং। (অফ কোর্স অ্যামেরিকাতে এখনো যে মেজর কোন টেররিস্ট অ্যাটাক হয়নি তার পেছনে এফবিআই প্রোয়াক্টিভ অপারেশন চালায় সেটাও একটা ফ্যাক্টর। তবে হাইটেনড অ্যালার্ট আর কড়া সিকিউরিটি স্ক্রিনিং ও আরেকটা কারন। যেমন কয়েকদিন আগেই প্যারিগামী দুটো ফ্লাইট ডাইভার্ট করে দিল, নিশ্চয়ই কোন নির্দিষ্ট ইনটেলিজেন্স ইনপুট ছিল)
  • দ্রি | 47.187.73.137 | ২২ নভেম্বর ২০১৫ ১৯:১৩687774
  • "প্রথমত, কে এই উইট্নেস, তার রিপোর্ট সাবস্ট্যানশিয়েটেড কিনা তার কোনো বর্ণনা নেই। "

    আছে তো।

    Mr Admo, 26, who was staying at the Salvation Army hostel in Rue de Charonne opposite the Le Belle Equipe, told how gunmen executed patrons in a drive-by attack.

    http://www.mirror.co.uk/news/uk-news/paris-attack-witness-says-black-6834503

    "এই উইটনেস সম্ভবত পাশের কোনো হোটেল থেকে দেখেছেন। রাত্রিবেলায় কোনো মিডল ইস্টার্ন কি নর্থ আফ্রিকান আরিজিনের কাউকে দেখলে হোয়াট বলে ভাবা অসম্ভব নয়, বিশেষত যখন ডার্ক হেয়ারের কথা বলা হয়েছে। এই সম্ভাবনার কোনো উল্লেখ পর্যন্ত নেই, আর এই বয়ান দ্রি বর্ণনায় হয়ে গেল - "একজন ইউটনেসের বয়ান অনুযায়ী একজন হোয়াইট মার্সিনারীও ছিল।"(21 Nov, 10.30 AM)"

    উইট্নেস বলেছেন, "He was white, clean shaven and had dark hair neatly trimmed."। আমি উইটনেসকে কোট করেছি মাত্র। হোয়াইট মানে ফেয়ার নয়। হোয়াইট টার্মটা রেসিয়াল মার্কার। মিড্‌ল ইস্টার্ন ফর্সা হলেও তাকে হোয়াইট বলা হবে না। মিড্‌ল ইস্টার্নই বলা হবে।

    উইটনেসের দেখার ভুল হতে পারে। ইন্যাকিউরেসি থাকতে পারে, অবশ্যই। উইটনেস গুল মারতে পারে। সেগুলো অব্শ্যই ইনভেস্টিগেটাররা দেখবেন। মাল্টিপ্‌ল সোর্স দেখা হবে। কিন্তু উইটনেস অ্যাকাউন্ট ইজ উইটনেস অ্যাকাউন্ট। যে চোখে দেখেছে তার বক্তব্য অন্তত গণ্য হবে। যে ঘটনা চোখে দেখেনি (আমরা) তার আততায়ী সম্বন্ধে এক্সপেক্টেশান বা স্টিরিওটাইপ (যেমন মিড্‌ল ইস্টার্ন) তো গণ্য হবে না।
  • দেব | 111.221.128.64 | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ০৩:৫৭687775
  • এটাই থাকুক। আর কি বলব।

  • pi | 24.139.209.3 | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ০৭:২১687776
  • দেব, ছবিটা আসছে না।
  • dd | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ০৮:১০687777
  • আসছে তো। আমি দিব্যি দেখছি ।

    একটি গ্রাইন্ডারের বাটীতে বোমা ফেলা হচ্ছে আর এক গাদা জিহাদী বন্দুক নিয়ে বেড়িয়ে আসছে।
  • pi | 233.176.40.89 | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ০৮:৪৪687778
  • হুম, নেটের ঝামেলা বোধহয়।

    জোন বায়েজের লেখাটা ভাল লাগল।

    Like most of the people in the world, I am stunned and heartbroken by the merciless violence inflicted by ISIS in Paris, Baghdad, Beirut, and beyond.

    I've always considered France to be my second country, and I ache for the city of Paris. I also lived in Baghdad when I was young, and share equal sorrow for the beleaguered countries of the Middle East.

    The rampant violence erupting now is largely the result of a legacy handed down from the US led invasion of Iraq. Without this deadly move and its continuing path of destruction, there would be no ISIS. In the same way, without the US support of Mujahideen in Afghanistan and military presence in Saudi Arabia, there would have been no Al Qaeda. And let us not forget the fuel to the fire effect of our devastating drone war.

    Even when our governments engage in the tempting folly of revenge, we the people must remind them that the original enemies are not the population, but dreams of empire, greed, and religious extremism on all sides. If there are to be any remedies against escalating violence, we need to not shy away from understanding what has created the level of fanaticism and hatred we are seeing, taking responsibility for our own ignorance, and mourning the lives lost.
    The Holy Quran (5:32) says, "Whoever kills an innocent person is as if he killed all of humanity." In the Gospels, Jesus said, “Put your sword back into its place. For all who take the sword will perish by the sword” (Matthew 26 52-54), and Gandhi, who had successfully wielded nonviolence against the British Empire said, "an eye for an eye will make the whole world blind." There are seeds for peace in all religions, and avenging atrocities with atrocities serves no one.

    As Gandhi also said, “If we could change ourselves, the tendencies in the world would also change. As a man changes his own nature, so does the attitude of the world change towards him…We need not wait to see what others do.”
    So I am heartened to see, in contrast to the horror and bloodshed, the courage, compassion, and human kindness demonstrated by millions of people around the world who are in mourning, with flowers, prayers, candles and their own volunteered blood.

    Today, I am Paris, I am Beirut, I am Baghdad, and beyond…
    --Joan Baez
  • PT | 213.110.243.23 | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ০৯:৩৫687779
  • অনেক আমেরিকা ইউরোপ তো হল। কিন্তু লড়াই তো ঘরের দরজায়ঃ
  • SC | 117.206.249.8 | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ১২:৩৪687780
  • শুনলাম পুরোটা। যখন বলল, বউ বাচ্চার মায়া ত্যাগ করে, আল্লাহ র পথে চলতে (মানে brainwash হয়ে বালগিরি করতে), এই এতগুলো লোক হাত ওঠাল কেন?
    এমনি পিয়ার প্রেসার এ, নাকি সত্যিই এসব করবে বলে মনে মনে ভাবছে?
    ভাবলে কেন ভাবছে? মানে আমি তো বউ বাচ্চা নিয়ে সুখে সংসার করব, ল্যাদ খাব, আর এইসব পাগলাচো* মাল দেখলে খিল্লি করব।
    কিন্তু এরা কেন অন্যরকম ভাবছে।
    আমার কাছে টেররিসম এর সেন্ট্রাল প্রশ্ন সেইটাই। খুব ব্যক্তিগত লেভেল এ, এই লোকটার কোথায় কেন কেউ মাঠে গিয়ে ঘাম ঝরাবে?
    কাউকে সাপোর্ট, বিরোধিতা পরের কথা, কিন্তু এই প্রশ্নটার একটা ভালো উত্তর কেউ দেওয়ার চেষ্টা করবেন। কারণ আমার কাছে নেই।
  • cm | 127.247.96.81 | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ১৩:০১687782
  • নাইভ উত্তর, জীবনে উত্তেজনার জন্য। এদের অনেকেরই জীবনে তেমন কিছু নাই, বৌ বাচ্চা থাকলেও তাদের নিয়ে ভালো ভাবে বাঁচার ব্যবস্থা নাই।
  • Ekak | 113.6.157.186 | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ১৩:০১687781
  • মানুষ যখন আইডিয়ার পেছনে দৌড়য় তখন সর্ট অফ পাগলাচোদা হয়ে যায় । এতে নতুন কি ? অনেকে বলে ওরা হুরী-পরী পাবে বেহেশতে তাই ওরকম করছে। আমার মনে হয় সেটা ত্রিভিয়ালায়সেষণ । আমি ইন্ডিয়ান মিলিটারির লোকের সঙ্গে কথা বলেছি । কৌম -ওয়াতন এসব নিয়ে হাই ফান্ডা ডায়ালগ । সন্যাসী দের সঙ্গে কথা বলুন । এক জিনিস । বউ বাচ্চা ত্যাগ করা বিশাল কিছু ব্যাপর না । জাস্ট তার থেকেও বড় -মহত একটা সম্ভাবনা কে সামনে রাখতে হবে । মানুষ তো সম্ভাবনায় বাঁচে ।

    ইনফ্যাক্ট , কিছু মানুষ কোনো না কোনো ফিল্ড এ কোনো না কোনো আইডিয়া নিয়ে পাগ্লাচদা হয়ে থাকে বলেই পৃথিবী সামনে এগোয় । আর বাকি প্রচুর লোক কোনো ফিল্ড এই পাগল নয় । তারা পেছন দিকে টেনে স্যানিটি মেন্টেন করে । এখন পাগল বানানোর এই বৃহত কল অর্থাত আইদীয়লোজি মেশিন সর্বদা যে দুবলা সন্যাসী বা ইনোভেটিভ সায়েন্টিস্ট পয়দা করেই থেমে থাকবে তা তো নয় । খান কয় টেররিস্ট ও পয়দা হবে । মন্থনে হলাহল অনিবার্য্য ।
  • sinfaut | 11.39.60.79 | ২৩ নভেম্বর ২০১৫ ১৩:০২687784
  • ভয়ঙ্কর ভিডিও।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন