এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গুলশান ঢাকা - প্রতিক্রিয়াসমুহ ও কিছু ভাবনা

    লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ০৪ জুলাই ২০১৬ | ২২৮৮৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 24.139.209.3 | ০৭ জুলাই ২০১৬ ০৮:৩১707588
  • বাংলাদেশের অনুরোধ পেলে বিতর্কিত ইসলামী চিন্তাবিদ, বক্তা ও লেখক জাকির নায়েককে ভারত নিষিদ্ধ করার কথা ভাবতে পারে বলে জানিয়েছেন দেশটির স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেন রিজ্জু।

    বিতর্কিত এই ইসলামী চিন্তাবিদ, বক্তা ও লেখকের বক্তৃতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দক্ষিণ এশিয়ার বহু তরুণ জঙ্গিবাদে ঝুঁকছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

    গুলশান হামলার হামলাকারীদের মধ্যে কয়েকজন নিয়মিত জাকির নায়েকের মত বিতর্কিত ইসলামী চিন্তাবিদের বক্তব্য অনুসরণ করতেন বলেও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের অ্যাকাউন্ট থেকে তথ্য মিলেছে।

    বুধবার কিরেন রিজ্জু বলেন, ভারতে ‘আন ল’ফুল অ্যাক্টিভিটিজ প্রিভেনশন অ্যাক্ট’ নামের একটি আইন রয়েছে যার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানকে নিষিদ্ধ করা যায়।

    জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকে আমরা নিষিদ্ধ করতে পারি ওই আইনে। তবে ওই আইনে কোনো ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এ পর্যন্ত নেয়া হয় না।

    তবে যেহেতু বাংলাদেশের নিরাপত্তার বিষয়টিকে ভারত ‘সর্বোচ্চ’ গুরুত্ব দিয়ে থাকে সেহেতু ভারত ব্যক্তির কিরুদ্ধেও ওই আইন ব্যবহারের কথা ভাবতে পারে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।

    আমরা যদি ঢাকা থেকে অনুরোধ পাই, তাহলে জাকির নায়েককে নিষিদ্ধের বিষয়টি আমরা গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করব।

    যেসব মাধ্যমে এ ধরনের ধর্মীয় উগ্রবাদের প্রচার হচ্ছে, সেগুলো পর্যালোচনা করার কথাও ভারতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভাবছে বলে জানান রিজ্জু।

    তাদের ঠেকানোর ব্যবস্থা আমাদের করতে হবে। প্রয়োজনে সেগুলো আমরা বন্ধ করে দেব।

    আরবি ভাষাভাষীদের বাইরে ইসলাম প্রচারকারীদের মধ্যে অন্যতম আলোচিত ব্যক্তি হলেন এই জাকির নায়েক। নিজের প্রতিষ্ঠিত পিস টিভিতে তিনি তুলনামূলক ধর্মতত্ত্ব নিয়ে যে আলোচনা করেন, তা বাংলাদেশের মানুষের কাছেও পরিচিত। ইসলামের যে ব্যাখ্যা তিনি সেসব বক্তৃতায় দেন, তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে বিভিন্ন সময়ে।

    ভারতের মহারাষ্ট্রে জন্ম নেয়া জাকির আবদুল করিম নায়েক চিকিৎসা শাস্ত্রে ডিগ্রিধারী। ৪৭ বছর বয়সী এই বক্তা ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট। পিস টিভি ওই ফাউন্ডেশনেরই প্রতিষ্ঠান।

    ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর অভিযোগে জাকির নায়েকের ইসলামিক রিসার্চ ফাউন্ডেশন যুক্তরাজ্য ও কানাডায় নিষিদ্ধ। এমনকি মুসলিম প্রধান মালয়েশিয়াতেও জাকির নায়েকের বক্তব্য প্রচারের অনুমতি নেই।

    সূত্র বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

    http://www.desh.tv/news/details/35859
  • হিন্দুস্তান টাইমস থেকে | 165.136.80.37 | ০৭ জুলাই ২০১৬ ০৯:৩৫707589
  • আজকের দিল্লি এডিশন।

    WILL ACT AGAINST PREACHER SOON, SAYS RIJIJU

    Controversial Islamic preacher Zakir Naik is in trouble again, with his speeches on Peace TV channel coming under the scanner of government agencies.

    This renewed focus on Naik comes after it was reported that two of the Dhaka attackers who killed 20 people after taking them hostage, were influenced by his speeches.

    Minister of state for home Kiren Rijiju on Wednesday said his speeches were a matter of concern and that security agencies were examining them.

    “As a minister, I cannot spell out what kind of action will be taken under the law but we will act soon,” Rijiju said.
    Home ministry sources said security agencies have been asked to examine Naik’s speeches to see whether it amounts to violation of Unlawful Activities (Prevention) Act.

    “If prima facie found any violation is found only then the Mumbai police or the National Investigation Agency (NIA) may be asked to look further into the matter. Besides, Naik is not in India at the moment ,” said a home ministry official, on condition of anonymity. Information and Broadcasting (I&B) ministry sources said the content of Naik’s channel will be monitored and relevant action taken, if something comes up.

    While assuming charge as I&B minister, Venkaiah Naidu, replying to a question on Naik’s speeches said, “We have time to study all these aspects”. Bangladesh, however, is yet to send any reference to India with regard to Naik.

    ===================================

    Zakir Naik: From a suave doctor to a polarising figure on security radar

    MUMBAI: He preaches on Peace TV, but causes unrest. He wears a suit in the western style teamed with a skull cap. He’s a suave doctor who speaks fluent English, but his speeches stir up the young and the impressionable.

    Zakir Naik, 51, has long been a polarising figure in Mumbai. On the radar of security agencies following reports that the terrorists behind the carnage in Dhaka were inspired by his sermons, he is now on a visit to Mecca. His supporters say he will be back in Mumbai on July 11 and will address a press conference the next day.

    Naik can no more hold his public sermons in Mumbai that used to draw large crowds. Unnerved by what used to be said at these functions, the Mumbai cops have denied him permission since 2012. Britain has banned his entry since 2010 over his refusal to call Osama bin Laden a terrorist.

    He’s known as an Islamic preacher, but Naik has never been popular with the Sunni and Shia clergy in Mumbai. In fact, he has more detractors within the Muslim community than outside it. In 2009, several Sun ni Maul vis in Mumbai ganged up against Naik for some of his comments and around the same time the Shia community made a representation against Naik to the then joint commissioner of police, KL Prasad. Prasad played peacemaker and resolved the issue by getting Naik to apologise.

    “Dr Zakir Naik can be explained in one sentence — a preacher who believes in the oneness of God, sermonising in western attire and skull cap,” said a senior Muslim cleric from Dongri who has seen the physician morphing into a controversial preacher over the years. “He clearly says other religions have no existence at all. This is not acceptable,” said the cleric who asked not to be named.

    Naik’s detractors say he has cleverly used controversy and his event management skills to grab attention and generate funds. “Go to any mosque on Friday, you will find more people listening to the post-prayer speeches than the turnout at the much publicized events of Naik,” said another senior cleric. “The only difference is he has the skills to arrange funds to go on television channels and for his globe-trotting glitzy public shows,” said the cleric, who too spoke on condition of anonymity
    His supporters say the Madarsa-educated and Urdu-speaking mullahs are simply jealous of Naik’s ability to attract the youth through his proficiency in English and his interpretation of the teachings of the Quran in a modern context.

    “He has a global appeal, especially among the English educated new generation who don’t want to associate themselves with the paan-chewing sh er wan i-clad Mullahs. In fact, one would find most of his detractors in the Barelvi sect of Muslims who are opposed to his puritan version of Islam ,” said editorof an Ur du daily while requesting anonymity.

    “He was cosmopolitan in his outlook from the beginning,” said a neighbour of the Naiks’ in Jasmine apartments at Mazgaon where the family has been living for 60-70 years. Naik’s father, Abdul Karim Naik, a renowned psychiatrist, branched out from his family business of exporting seafood from his native village in Raigad district and set up his clinic at Char Nall in Dongri. Following in his footsteps, Zakir Naik (and his brother Mohammed) also did his MBBS degree from BYL Nair college when he came across Ahmed Deedat, a South African Muslim missionary of Indian origin in 1987.

    This was the turning point. “Naik was greatly impressed by Deedat’s preaching and started fashioning himself on his footsteps,” said the neighbour. Naik never practiced medicine and became a serious reader of religion, before he started running the Islamic Research Foundation (IRF) out of a 500 sqft room at Don gr i in 1991.“On week days, the room was used as am ada rs awhile on Sundays, Naik would host his lectures at night. His audience consisted mostly of local youths from all communities who would listen to the English-speaking preacher just out of curiosity,” said an old follower of Naik.

    Later, he opened the Islamic International School (IIS) where his two daughters and son are enrolled. His wife, Farhat, takes care of the women’s wing of IRF.

    As his following grew, the sermons were arranged in larger halls across the city and the nearby townships where he started mesmerizing the impressionable young with his ability to recall verses and couplets from various holy scriptures.
  • d | 144.159.168.72 | ০৭ জুলাই ২০১৬ ১০:১২707590
  • সিকি, লিংটা একটু জুড়ে দাও
  • ranjan roy | 192.68.31.37 | ০৭ জুলাই ২০১৬ ১২:০৮707592
  • জাকির নায়েক সম্পর্কে জাভেদ আনন্দ এর লেখা থেকেঃ
    [ জাভেদ আনন্দ হলেন" কম্যুনালিজম কমব্যাট" পত্রিকার কো-এডিটর তিস্তা শীতলবাদের সঙ্গে, মোদির দুশমন! নিজে General Secretary, Muslims for Secular Democracy। কাজেই ইস্লামোফোবিয়ার অভিযোগ উঠবে না।]

    উনি ব্যঙ্গ করেছেন নায়েকের ঢাকা নরসংহারের নিন্দে করা নিয়ে। ও রকম নিন্দে সৌদি আরবের মনার্কিও করেছে যারা স্টেট স্পন্সর্ড ওয়হাবিজম এর প্রবক্তা। আবার এই ওয়াহাবিজমের কমন মতাদর্শগত অনুযায়ী হচ্ছে অল কায়দা ও আইসিস। যদিও ইদানীং আইসিস ভস্মাসুর হয়ে ওঠায় সৌদি মনার্কিও আইসিসের নিন্দে করেছে।
    এবার জাকির বাবুর ক্যাম্পেনের পরিপ্রেক্ষিতঃ
    উনি ইসলামের একটি সুপ্রিম্যাসিস্ট ব্র্যান্ডের সুপারস্টার প্রচারক। কীভাবে?
    এর টার্গেট অডিয়েন্স হচ্ছে উছশিক্ষিত সম্পন্ন আধুনিক মুসলিম যুবসম্প্রদায়-- যারা মেইনস্ট্রিম শিক্ষা ভালই পেয়েছে কিন্তু ইসলামিক গ্রন্থ ও জীবনপদ্ধতিতে অনভিজ্ঞ। এদের চোখে পরম্পরাগত জোব্বা পরা ইংরেজি না জানা মোল্লারা হেয়, অপাংক্তেয়।
    [ খেয়াল করুন, ৬ জুন, ২০১৬, অর্থাৎ ঢাকা নরসংহারের কয়েক সপ্তাহ আগে বাংলাদেশের এক লক্ষেরও বেশি উলেমারা এক সংযুক্ত বিবৃতি দিয়ে টেররিজমের নিন্দে করেছিলেন।]
    এবার মঞ্চে ঢুকলেন জাকির, পেশায় মুম্বাইয়ের ডাক্তার, স্যুট টাই, ইংরেজি বলিয়ে কইয়ে, ইসলামিক শাস্ত্রে অগাধ পান্ডিত্য।-- এবার উনি যখন ইংরেজিতে খই ফোটান টার্গেট গ্রুপের কাছে তাই হয়ে ওঠ এইসলামের সঠিক ভাষ্য।
    ( গলা ভিজিয়ে আসছি)
  • ranjan roy | 192.68.31.37 | ০৭ জুলাই ২০১৬ ১২:৫২707593
  • জাকিরের কিছু মণিমুক্তোঃ
    ১) স্বল্পবসনা মেয়েরা ঝামেলা ডেকে আনে।
    ২) শূকর একমাত্র জন্তু যাদের মধ্যে " wife sharing" চলে। শূকর মাংস ভক্ষণকারীরা ওদের মতই ব্যবহার করে।
    ৩)হিন্দুদের দেওয়া "প্রসাদ" নেওয়া বা কাউকে "মেরি ক্রিসমাস" বলা--এগুলো "হারাম"।
    ৪) ইহুদীরা মুসলমানের চিরশত্রু।
    ৫) ভগবান বুদ্ধ মূর্তিপূজোর বিরোধী ছিলেন। তাই বামিয়ানের বুদ্ধমূর্তি ভেঙে ফেলা আসলে তালিবান দ্বারা "বুদ্ধচর্যার শিক্ষে দেওয়া"।
    আসলে জাকির যা করছেন তা হল স্কোল্যাস্টিক প্রবচনের আড়ে এক geteway drug ফেরি করা যা নেশাখোরদের কদমে কদমে আরও সর্বনেশে প্রাণহারক নেশার বিষে মজিয়ে ফেলে।
    একবার যদি আপনি জাকিরের প্রবচনে মজে ইসলামই মানবজাতির জন্যে শ্রেষ্ঠ বা একমাত্র সত্য ধর্ম, আর অন্য ধর্মের অনুযায়ীরা ঘৃণা বা তাচ্ছিল্যের যোগ্য বলে বিশ্বাস করতে শুরু করেন---!
    জাকিরের শব্দের খেলা দেখুনঃ
    ১) Every Muslim should be a terrorist for anti-social elements.
    ২) If Osama Bin Laden is fighting the enemies of Islam, I am for him. If he is terrorising America the terrorist, the bigger terrorist, he is following Islam.
    এবার জাভেদের শেষ মন্তব্যঃ
    Naik need not go any further. Just plant a seed that may flower into an idea:
    Why only bin Laden, any Muslim who "terrorises the enemies of Islam " is following Islam. Leave the rest to the imanigation of mind-warped Muslims and organizations such as IS and al Qaeda.
    শেষ কথাঃ
    If not a link in a chain, Naik remains the peddler of a heady gateway drug. আর বিশ্বের মুসলিমের মধ্যে ক্রমাগত ছড়িয়ে পড়া এই ড্রাগ উৎপাদক পেট্রো-ডলার ধনী দেশটির নাম বলার জন্যে কোন প্রাইজ নেই।
  • Du | 183.74.36.153 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ০৫:৪৭707594
  • সিকি যেগুলো দিচ্ছে সেগুলো অনেকক্ষেত্রেই তাদেরই লেখা যারা জন্মসূত্রে মুসলিম শুধু নয় তারা সেগুলো পড়াশোনা করে লিখেছে - সিকির নামটা হিন্দু বলেই হেট মংগারিং এর অভিযোগ আসছে কি? না কি সেই লোকগুলো~ চাপাতির ভয় অগ্রাহ্য করে যে কথাগুলো লিখছে সেগুলোকে চাপা দিয়ে দেওয়াই কাজের।

    হ্যাঁ, এগুলো লেখার চেয়ে আমরা যদি শুধু কবিতা পোস্ট করতে পারি - মানুষেরই মাঝে জন্নত দোজখ - এইরকম কিছু - হয়তো বেশি কাজ হবে। ধর্মগ্রন্থের ভুলে যাওয়া উচিত এমন অংশগুলো প্রচার করে - যে উদ্দেশ্যেই হোক---খুব কিছু লাভ নেই
  • কল্লোল | 111.59.23.42 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ০৭:২১707595
  • আমার একটা কথা মনে হচ্ছে। আমরা যে যার সাধ্যমত লিখছি, গুরু বা অন্য নানান ফোরামে তর্ক করছি - এসবের সাথে, রাস্তায়-ঘাটে, ট্রামে-বাসে, চায়ের দোকানে, ঘরোয়া আড্ডায় যেখানেই ধর্মীয় বা অন্য যেকোন ধরনের মৌলবাদী কথাবার্তা হবে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক তার বিরোধীতা করুন। খুব খিল্লি খাবেন হয়তো অনেক জায়গায়, কিন্তু এই লড়াইটা সিংহের মতো নয়, শুওরের মতো মাথা নীচু করে লড়ে যেতে হবে। খুব খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি আমরা। মৌলবাদকে কোথাও এক ফোঁটা ছাড় নয়। যার যেমন সাধ্য, লড়ে যান।
  • cm | 127.247.98.48 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ০৭:৩৯707596
  • একটিই সমাধান সবাইকে লেখাপড়া শেখান। নিজের ভালটুকু বুঝতে শিখলেই হবে।
  • কল্লোল | 111.59.23.42 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ০৭:৫১707446
  • গুলশনের সন্ত্রাসীরা লেখাপড়া শেখে নি? তারা তো নিজের সাথে সকলের "ভালো" চেয়েছে। পৃথিবী জুড়ে ইসলামের জয়ধ্বজা, তাতে সকলের ভালো হবে, ওদেরও হবে। আর মারা গেলে অক্ষয় স্বর্গ। এর মধ্যে নিজের খারাপটা কোথায়?

    শিক্ষা কাকে বলে? খ্রীস্টান মিশনারী স্কুলে মরাল সায়েন্স পড়া? রামকৃষ্ণ মিশনে গীতা পাঠ, মাদ্রাসায় কোরান পাঠ - কোনটা শিক্ষা, কোনটা অশিক্ষা। এসব করেও কোটি কোটি ছাত্র সন্ত্রাসী হয়নি, আবাএ হাজার হাজার ছাত্র হয়েছে। কোনটা শিক্ষা?
    আইআইট্তে পড়ে, বিদেশে ম্যানেজমেন্ট পড়ে মানুষ মারছে - কোনটা শিক্ষা?

    প্রাণপনে মৌলবাদী কথাবার্তা শুনলেই গায়ে পড়ে ভদ্রতা বজায় রেখে বিরোধীতা করুন। খিল্লিত হলে হোন, কিন্তু বিরোধীতা করুন।
  • PT | 213.110.242.8 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ০৮:৩৬707447
  • "ঘরোয়া আড্ডায় যেখানেই ধর্মীয় বা অন্য যেকোন ধরনের মৌলবাদী কথাবার্তা হবে পয়েন্ট ব্ল্যাঙ্ক তার বিরোধীতা করুন।"

    সত্যি পারবেন কেউ পব-তে বসে এই কম্মটি করতে?
    রাজ্যের সব চাইতে ক্ষমতাশালী ব্যক্তিত্বের সকালে ইসকনে আরতি ও বিকেলে নমাজে অংশগ্রহণ করে রাষ্ট্র ও ধর্মের মাখামাখির বিরোধীতা করতে পারবেন?
    স্নেহ নিম্নগামীর মত ধর্ম নিয়ে মাতামাতিও নিম্নগামী হয়.......অন্ততঃ পব-তে এই ধরনের ধর্মকে মদত দেওয়া আগে কখনো দেখেছি বলে মনে করতে পারিনা।
  • cm | 127.247.98.48 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ০৮:৪০707448
  • ক্যালকুলাসের অঙ্ক কষতে পারা আর লেখাপড়া শেখা এক না। মরাল সায়েন্স পড়ে মুখস্থ করা আর বোঝার মধ্যে ফারাক আছে।

    এই সব এককালীন হামলা নিয়ে ভেবে লাভ নেই ওর চেয়ে ঢের বেশি লোক রাস্তায় অ্যাক্সিডেন্টে মরে। এ জিনিস ঘরে ঘরে ছড়ালে ভয় আর সেটি হবেনা যদি মরাল সায়েন্স বোঝে।
  • amit | 213.0.3.2 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ০৯:২৮707449
  • PT-ডা, রাজনৈতিক দলের নেতারা ইস্কন বা নামাজে যাচ্ছেন, এটা নিয়ে বেশি ভেবে লাভ নেই। ভোটের জন্য যেখানে এক গাদা মানুষের জমায়েত হবে, সেখানেই তারা যাবেন। বাম দল গুলো কি পুজোর স্টল এ তাদের বই বিক্রি করে না ? কেনো পুজোর স্টল বাছে তারা? লোক পাবে বলেই তো ? তার জন্য ভক্ত হবার দরকার নেই।

    কল্লোল দার কথাটা সত্যি, এটার বিরোধিতা ঘরে বাইরে শুরু হওয়া জরুরি। নিজের ঘরেই যে কত শ্রেণীবিদ্বেষ লুকিয়ে আছে, কাজের লোক বা ড্রাইভার এদের সাথে আমাদের নিজেদের ব্যবহারে রোজ দেখা যায়। জাতিবিদ্বেষ জাতীয় কথাবার্তা ভালোই থাকে। সেটা মুসলিম বিদ্বেষ হোক বা অন্য প্রদেশের লোকেদের প্রতি তাচ্ছিল্য, সব কিছুতেই বেশ কয়েক জন ( বিশেষত বয়স্ক জনেরা) জোর গলায় এমন ভাবে নিজেদের মতামত দেন যা ভালো মতো hate স্পীচ এর পর্যায়ে চলে যায়। সমস্যাটা হলো নিজের বাড়িতেই বেশি প্রতিবাদ করতে গেলে অপ্রিয় হতে হয়, বা সম্পর্ক নষ্ট হবার ভয়ে বেশি প্রতিবাদ করা হয় না । বহু সময় নিজের খারাপ লাগলেও সম্পর্কের ভয়ে মুখ বন্ধ করে রাখতে হয়। এর থেকে যে কিভাবে বেরোনো যায়, তার কোনো পথ পাইনি।
  • PT | 213.110.242.8 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ০৯:৩৯707450
  • পুজোর স্টল এ বই বিক্রি আর সকাল সন্ধ্যে রাষ্ট্র আর ধর্মের মাখামাখি করা এক হল?

    কোন না কোন রাষ্ট্রের মদত না থাকলে মৌলবাদীর রমরমা হয়? রাষ্ট্রের মদত না থাকলে কার ফ্রিজে কিসের মাংস থাকে সেটা খবর হতে পারে? পব-তে মসজিদ তৈরির বাড়-বাড়ন্ত চোখে নজর কাড়েনি কারো এখনো?
  • amit | 213.0.3.2 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ০৯:৪৯707451
  • কিন্তু মন্দির মসজিদ তৈরি আটকানো যাবে কি ভাবে ? নিজেই বিদেশে দেখি কোথাও বেশি ভারতীয় হিন্দু থাকলেই (ঘটনা ক্রমে আমার দেখা, বিশেষত পশ্চিম বা উত্তর ভারতীয়, এটা জাস্ট আমার যেটুকু দেখা, কাউকে আঙ্গুল দেখাচ্ছি না ) একটা মন্দির বানানোর জন্য ফান্ড জড়ো করা শুরু হয়। এবার লোকে যদি নিজেরা চাঁদা তুলে বানায়, কর্পোরেশন থেকে বিল্ডিং প্লান পাস করে, তাকে সরকার কিভাবে আটকাবে ?

    এবার সেই মন্দির বা মসজিদ মৌলবাদী দের আখড়া হচ্ছে কিনা, সেটা দেখা সরকারের কাজ সেটা মানছি। এবার সেটা ম্যানেজ করতে গিয়ে আমেরিকা ইউরোপে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে, আমরা আর কোন ক্ষেতের মুলো।
  • cm | 127.247.98.48 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১০:০৬707452
  • আইন করে।
  • PT | 213.110.242.8 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১০:১০707453
  • পশ্চিমা বিশ্বে রাষ্ট্র আর ধর্মকে আলাদা রাখার একটা প্রচেষ্টা সব সময়েই চালু আছে। ব্যক্তির ধর্মপালন আর রাষ্ট্রের মদতে ধর্মচর্চার মধ্যে বিস্তর তফাত আছে। অন্যদের ইচ্ছে-অনিচ্ছের তোয়াক্কা না করে মাইক লাগিয়ে দিনভোর সংকির্তন বা আজান বিদেশে থাকাকালীন শুনিনি কখনো।

    আমেরিকা ইউরোপ এসব ম্যানেজ করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে আর আমাদের রাষ্ট্র সরাসরি মদত দিচ্ছে-তফাৎ এটাই। কিন্তু সেটা একটা বিরাট তফাৎ।

    "তবু মনে হয়, আগের মানুষের সঙ্গে এ কালের মানুষের আকাশ-পাতাল তফাত তৈরি হয়ে গেছে। বিজ্ঞানমনস্কতা বাড়েনি, যুক্তি জ্ঞান বুদ্ধি বাড়েনি, বেড়েছে তথ্য আর খবর।"
    (হাসান আজিজুল হক; রবিবাসরীয়- ৮-ই জুলাই)
  • amit | 213.0.3.2 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১০:২২707454
  • পশ্চিম বিশ্বে রাষ্ট্র আর ধর্ম আলাদা থাকছে, কারণ সেখানকার কমন মানুষ সেটাই চেয়েছে। ভারতে সেটা হয় নি, এখানে আমরা রাষ্ট্র আর ধর্মকে আলাদা করতে শিখিনি। তাই এখানে একদিকে চাড্ডিদের অমিত শাহ, উমা ভারতী, অন্যদিকে মোল্লাদের ওয়াইসি, আজম খান, কাকে ছেড়ে কাকে দেখি। যেরকম পাবলিক , নেতাও সেরকম ।

    এবার বিজ্ঞানমনস্কতা জোর করে শেখাতে গেলে আমাদের নরমাল গণতান্ত্রিক মডেল এ সম্ভবই নয়। তাহলে জরুরি অবস্থা জারি করে চীনের মডেল অপ্পলয় করতে হয়, সেটা করতে গেলে খাল কেটে অন্য কুমির না এসে পড়ে।
  • কল্লোল | 111.59.17.122 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১০:২৮707455
  • পিটির কথাটির মানে বুঝলাম না।
    "রাজ্যের সব চাইতে ক্ষমতাশালী ব্যক্তিত্বের সকালে ইসকনে আরতি ও বিকেলে নমাজে অংশগ্রহণ করে রাষ্ট্র ও ধর্মের মাখামাখির বিরোধীতা করতে পারবেন?"
    মানে? বাম আমলে তোমার বৈঠকখানায় বসে আমি যদি বলতাম - এই কাটাগুলোর জন্য দেশ রসাতলে গেলো। সেটার বিরোধীতা করতে অসুবিধা হতো না তোমার। কিন্তু মমতার আমলে হবে?
    কোন মানে হয় এসব কথার?

    সিএম উবাচ - "এই সব এককালীন হামলা নিয়ে ভেবে লাভ নেই ওর চেয়ে ঢের বেশি লোক রাস্তায় অ্যাক্সিডেন্টে মরে।"
    অপূর্ব। বাঁধিয়ে রাখার মতো।
  • d | 144.159.168.72 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১০:৩০707457
  • এই প্রসঙ্গে মনে পড়ল দমদম বিমানবন্দরের রানওয়েতে অথবা তার খুব কাছেই কোথাও একটা শিবমন্দির আছে এবং সেটাকে কিছুতেই ভাঙা বা সরানো যাবে না বলে রানওয়ের সম্প্রসারণ আটকে ছিল বলে ২০০৩ ২০০৪ নাগাদ খবর বেরোত।
    সেটা কি শেষ পর্যন্ত ভাঙা হয়েছিল? কেউ জানেন?
  • cm | 127.247.98.48 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১০:৩৮707458
  • কল্লোলদা পরের লাইনটাকেও বাঁধিয়ে রাখবেন, কেমন।
  • কল্লোল | 111.59.17.122 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১১:০৯707459
  • যিনি ধর্মের নামে বা অন্য কোন আদর্শের নামে মানুষ খুন আর অ্যাক্সিডেন্টে মানুষ মরার পার্থক্য বোঝেন না, তাকে আর কিই বা বলা যায়।
  • PT | 213.110.242.8 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১১:২৪707460
  • "বাম আমলে তোমার বৈঠকখানায় বসে আমি যদি বলতাম - এই কাটাগুলোর জন্য দেশ রসাতলে গেলো। সেটার বিরোধীতা করতে অসুবিধা হতো না তোমার। কিন্তু মমতার আমলে হবে?"

    কল্লোলদা
    তোমার কথার মানেও আমি বুঝলাম না। এটা কি তোমার নিরপেক্ষতার (আ)বেগে লেখা?

    বাম নেতাদের দেখেছ নিয়মিত সালাম জানাতে আর ঈদের নমাজ পড়তে? তখন কি সংখ্যালঘুরা ধর্ম পালন করত না? তবে যদি দরকার হয় তো বলাই উচিৎ কাদের জঙ্গীপনার জন্য দেশ (কিংবা বিদেশ) রসাতলে যাচ্ছে। আরেসেসের বিরোধীতা করতে পারলে জঙ্গী ইসলামের বিরোধীতা করতে অসুবিধে কিসের?

    আর ব্যাপারটাকে ঘেঁটে দেওয়ার জন্য "কাটাগুলো" শব্দটা জোর করে ঢুকিয়েছ তোমার লেখায়। আলোচনা ঐসব শব্দের ব্যবহার ছাড়াও করা যায়।

    তবে তুমি যে বহুদিন পব-র গ্রাউন্ড রিয়ালিটির খবর রাখনা আসেটা আজকাল তোমার লেখা থেকে প্রায়শঃই বোঝা যাচ্ছে। বর্তমান ধর্মীয়-রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্ভব্তঃ পব-কে বিজেপির কোলে ঠেলে দিচ্ছে। খর্গপুর থেকে দিলীপ ঘোষের বিধানসভায় যাওয়া হয়ত তার সূত্রপাত মাত্র।
  • PT | 213.110.242.6 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১২:১২707462
  • পিটিকে ওসব দেখিয়ে লাভ নেই। ঈদের দিনে ইফতার পার্টিতে যাওয়ার চল বহুকালের আর পাড়ার পূজোয় অংশগ্রহণ করাও অনেক দিনের ব্যাপার। আর শারোদৎসব উপলক্ষে বিশেষ শারদ সংখ্যার প্রকাশও বহুদিনের চল।

    কিন্তু আগে এসব নিয়ে লোকে প্রাণ খুলে সমালোচনাও করত। এখন, একরাত জেল খাটার ভয়ে বঙ্গপন্ডিতেরা মুখে কুলুপ এঁটেছে। তাই ধর্মীয় উন্মাদনা পব-তে দিনের পর দিন বাড়তেই থাকবে।
  • PM | 59.14.112.52 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১২:৩১707463
  • দ কে এয়ারপোর্টের উহা মসজিদ ছিলো মন্দির নহে, এবং এখনো বহাল তবিয়েতে আছে ঃ)
  • kc | 198.70.34.250 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১৩:০৩707464
  • ^^, এবং এই পুরনো মসজিদটিকে রেখেই এয়ারপোর্ট এর আধুনিকীকরণ সম্ভব হয়েছে। যাস্ট তথ্যের জন্যি।
  • PM | 59.14.112.52 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১৩:১৪707465
  • kc এয়ারপোর্ট টার্মিনাল আধুনিকিকরনের জন্য ওটা সরানোর দরকার ছিলো না দুটো কারনে দরকার ছিলো-

    ১। ২ নং রানওয়ে তৈরীকরার জন্য ---- যেটা করা যায় নি আজও। একটাই রানওয়ে চলছে কলকাতা এয়ারপোর্টে
    ২। আরেকটা মাইনর কারন ছিলো এয়ারবাস ৩৮০ র উপোযোগী করে প্রথম রানওয়ে মডিফাই করা। এটাও হয় নি ( দরকারো নেই এখন, ২০০৫-৬ এ মনে হয়েছিলো দরকার হবে)

    ঐ সময় সোনারপুরে একটা নতুন এয়ারপোর্ট ও করার হয়েছিলো যেহেতু মসজিদ সরানো যাচ্ছিলো না

    এটাও যাস্ট তথ্যের খাতিরে, মন্দির/মস্জিদ সংক্রান্ত কোনো মতামত নয় ঃ)
  • PM | 59.14.112.52 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১৩:১৭707466
  • এয়ারবাস ৩৮০ , ২০০৫/৬ তে ছিলো না আমি জানি। কিন্তু পাইপলাইনে ছিলো। ঐ পয়েন্টটাও খবরে এসেছিলো
  • PT | 213.110.242.6 | ০৮ জুলাই ২০১৬ ১৩:১৭707468
  • Taking note of a news-report......to the effect that 1200 temples and 260 Islamic shrines had encroached on public space, the High Court of Gujarat...issued directions to the various Governmental authorities "to take immediate steps for removal of encroachment of religious structures on the public space without any discrimination and submit their reports".

    The validity of this order passed by the Gujarat High Court came up for examination before the Supreme Court.........The Solicitor General of India informed the Court that in a meeting of the Secretaries of all States of the country, the following consensus had emerged;

    (i) No unauthorized construction of any religious institution namely, temple, church, mosque or gurudwara, etc. shall be permitted on public street/public space.

    (ii) In respect of unauthorized constructions of any religious nature which has taken place in the past, the State Governments would review the same on a case by case basis and take appropriate steps. This will be done as expeditiously as possible.
    http://legalperspectives.blogspot.in/2009/10/construction-of-temples-on-public.html
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন