এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • গুলশানে সন্ত্রাসী হামলা-অত:পর টেরর যখন অন্তঃপুরে

    bip
    অন্যান্য | ০২ জুলাই ২০১৬ | ৮৭০৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 34.96.82.109 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৩৪707789
  • কিরকম রাজনৈতিক লড়াই?
  • শ্রী সদা | 113.16.71.15 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৩৭707790
  • রাজনৈতিক কারণ তো আছেই। কিন্তু কোন ধর্মকে পার্টিকুলারলি ব্যবহার করা হচ্ছে? বাকীগুলো কী দোষ করলো? কেন একটা পার্টিকুলার ধর্মের কোনো রিফর্ম এর কথা ভুলেও বলা যাবে না?
    এই প্রশ্নগুলো তুললে ইসলামোফোবিক বা চাড্ডি তকমা জুটে যায়।

    বাংলাদেশের মুক্তমনারা শুধু শুধু বামদের খেস্তায় না।
  • kc | 198.70.49.253 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৩৯707791
  • বাংলাদেশে এটা হাসিনাকে ডিস্টেবিলাইজ করার লড়াই। এই লড়াইতে এই লেভেলে নেমেছে যবে থেকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে জামাতের লিডারদের ঝোলান শুরু হয়েছে, তবে থেকে। জামাতের লিডারদের বিএনপি থেকে আলাদা করার প্রেসার ট্যাকটিক্স হিসেবেই এটা শুরু হয়েছিল।
  • pi | 24.139.209.3 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৪২707792
  • রাজনীতির আসপেক্টটা বাদ দিয়ে শুধু ধর্মের উপর দায় চাপালে পুরোই অন্ধের হস্তীদর্শন হচ্ছে।

    কণ্টাজিয়ন এফেক্ট ( এটাই কি ঐ কপি ক্যাট এফেক্ট ?) নিয়ে বোধহয় ঋদ্ধি লিখেছিল। ডিসি আরেকটু লিখুন না।

    আর সিকি, তুমি নিজেই একজনের পোস্ট এখানে কপি করেছিলে। ইরফানুর রহমান। পোস্টটা সমর্থন করো বলেই দিয়েছিলে মনে হয়েছিল। ওটা আরেকবার পড়ে নিও।
  • kc | 198.70.49.253 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৪৩707793
  • আর মুক্তমনারা বেসিক্যালি কিসুই করেনা, এদিক অদিক লেখালেখি করে লোক খ্যাপানো ছাড়া। কোনওরকম সোসাল কজ বা গরীবদের নিয়ে কিছু প্রাক্টিক্যালি কিছু করা, কিস্যু করেনা। কাগজে বাঘের দল।
  • pi | 24.139.209.3 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৪৪707794
  • শ্রীসদার খিস্তাতে ইচ্ছা হলে আমাকে বা অন্যদের ডায়রেক্টলিই খিস্তাতে পারে। ঃ)

    আগেও করেনি এমন তো না।
  • | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৪৮707795
  • কেসির 9:39 একদম। এবং হাসিনা এটা বেশ ভুলভাবে খেলছেন।
    পাইকে আমি কোন একটা ব্লগের নীচে লিখেছিলাম ২০০৬ থেকে ঘটে চলা ব্যপারগুলো। আর সেই অভিজিতের খুনের সময় থেকে বলে আসছি এটা নাস্তিক খুনে থামবে না, থামেও নি।
  • Abhyu | 85.137.4.190 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৫০707797
  • হাসিনাকে ডিস্টেবিলাইজ করার লড়াইয়ের থিওরি দিয়ে তো বাংলাদেশের বাইরের সন্ত্রাসবাদের ব্যাখ্যা হয় না?
  • pi | 24.139.209.3 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৫০707796
  • হুম্ম।
  • kc | 198.70.49.253 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৫৩707799
  • অভ্যু, এই টইটাতো বাংলাদেশ সেন্ট্রিক টই। :-)
  • pi | 24.139.209.3 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৫৬707800
  • ইরফানুরের লেখাতে অন্যান্য জায়গা থেকে শুরু করে বাংলাদেশ, পুরোটা নিয়েই বিশ্লেষণ ছিল। বাংলাদেশ নিয়ে কিছু স্পেকুশনের জায়গা আছে, সেটা বাদ দিয়ে বাকিটা বেশ ঠিকঠাক লেগেছিল।
  • BIP | 183.67.3.44 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৫৭707801
  • রাজনীতির আসপেক্টটা বাদ দিয়ে শুধু ধর্মের উপর দায় চাপালে পুরোই অন্ধের হস্তীদর্শন হচ্ছে
    >>
    সম্পূর্ন ভুল। ইসলামের উৎপত্তি পলিটিক্যাল সিস্টেম হিসাবে। ইসলামে ধর্ম এবং রাজনীতি আলাদা না।

    এবং এই ব্যপারটা আমি সমর্থন করি-কারন ধর্ম রাজনীতির থেকে আলাদা হতে পারে না। এর কারনটা
    মুক্তমনার একটা প্রবন্ধে আগে লিখেছলাম

    "ইসলাম ধর্ম পালন করা মানে কি? হজ্জ যাত্রা, নামাজ পড়া?

    না ইসলাম অনুসারে পুত্র,পিতা,স্বামী, সামাজিক লোক হিসাবে নিজের দ্বায়িত্ব পালন করা? হিন্দু ধর্মের ক্ষেত্রেও এটা খাটে? হিন্দু ধর্ম মানে কি পুজ়া করা? না আমাদের নানান অস্তিত্বগুলো অনুযায়ী কর্তব্য পালন করা?

    আমি কে? পিতা,পুত্র, স্বামী, বন্ধু ইত্যাদি সামাজিক এবং জৈবিক অস্তিত্বের বাইরে আমার কি পৃথক কোন অস্তিত্ব আছে? তাহলে পূজা, নামাজ, হজ্জ ইত্যাদি আমাদের এই সব অস্তিত্বের কোথায় লাগে?

    কোরান এবং গীতার রচয়িতারা মোটেও এই অস্তিত্ববাদি প্রশ্নটি গোলান নি। খুব পরিষ্কার ভাবেই সামাজিক দ্বায়িত্বগুলির পালনকেই ‘ধর্ম‘ বলে নির্দেশ দেওয়া আছে। দ্বায়িত্ব, কর্তব্য ছেড়ে পূজা পূজা খেলা গীতাতে নিন্দিত। এখন কেও যদি আদর্শ মুসলমান স্বামী বা স্ত্রী হিসাবে দ্বায়িত্বপালন করতে চাই-রাষ্ট্রের বৈবাহিক আইন ইসলামিক না হলে সে রাজী হবে কেন? সুতরাং অস্তিত্ববাদির দৃষ্টিতে রাষ্ট্র এবং সমাজ থেকে ধর্মকে পৃথক করা যাচ্ছে না। তাই ধর্ম থাকবে, আবার ধর্ম নিরেপেক্ষ রাষ্ট্রও থাকবে সেটা অনেকটাই সোনার পাথর বাটি। আমি একজনকে বল্লাম ইসলাম পালনে ক্ষতি নাই, কিন্তু রাষ্ট্রের বৈবাহিক আইন বৃটীশ হবে, সেটা কিভাবে সম্ভব? আমি আগেই দেখিয়েছি নামাজ, হজ্জ ইত্যাদি করে ইসলাম ধর্ম পালন হয় না-ধর্মের আসল পালন স্যোসাল কনট্রাক্টগুলিতে। সুতরাং ধর্মকে মেনে নিলে সে রাজনীতিতে ঢুকবেই। গীতা এবং কোরান দুটোই পলিটিক্যাল এবং স্যোসাল থিসিস। অস্তিত্ববাদির দৃষ্টিতে রাজনীতি এবং রাষ্ট্রের থেকে আধ্যাত্মিকতা আলাদা হতে পারে না। গীতা এবং কোরান, তাই আধ্যাত্মিকতাকে রাষ্ট্রের সাথে আলাদা করে নি। এই ধর্মগ্রন্ধ গুলো মোটেও ভুল করে নি। ভুল করেছে বামপন্থী এবং তথা কথিত “ধর্ম ভাল তবুও ধর্ম নিরেপেক্ষবাদি”র দল-যারা ধর্মের সাথে রাজনীতি এবং রাষ্ট্রের সম্পর্ক বুঝতে সম্পূর্ণ ব্যার্থ।

    তাহলে পাল্টা প্রশ্ন উঠবে-ইউরোপে এবং আমেরিকাতে কিভাবে ধর্ম নিরেপেক্ষ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব হয়েছে? এই প্রশ্নের উত্তরটা বোঝা খুবই জরুরী আমাদের ধর্মনিরেপেক্ষ গোষ্ঠির জন্যে। ইউরোপে চেতনা মুক্তির আন্দোলন চলেছে ছয় শতাব্দি ধরে। আমাদের দেশে যুক্তিবাদি আন্দোলন এখনো শৈশবে। এখানকার সিপিএম নেতারা কালীপূজা করেন-হজ্জেও যান! চেতনা মুক্তির আন্দোলনে ধর্মের আদর্শগুলি এবং কুসংস্কারকে সরাসরি আঘাত করার পথেই উনবিংশ শতাব্দিতে স্টুয়ার্ট মিল বা বেন্থাম তাদের ধর্মনিরেপেক্ষ “উলিটারিয়ানিজম” দর্শনের জন্ম দিতে পেরেছেন-যা আধুনিক রাষ্ট্রের ভিত্তি স্বরূপ। আমরা সেই সব ধর্মনিরেপেক্ষ আইনগুলি বৃটীশদের কাছ থেকে কুড়িয়ে পেয়েছি-কিন্তু আমাদের সামাজিক যুক্তিবাদের ভিত্তি ইউরোপের উনবিংশ শতাব্দির থেকেও নিম্নমানের রয়ে গেছে। সুতরাং মানুষের চেতনার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত, অর্থাৎ যতক্ষন না পর্যন্ত রাষ্ট্রের সংখ্যাগরিষ্ঠ ব্যাক্তি ধর্মের ওপর বিজ্ঞানকে স্থান দিতে রাজী না হচ্ছে, ততক্ষন পর্যন্ত ধর্মনিরেপেক্ষ রাষ্ট্র বা রাজনীতির ভিত্তিই তৈরী হয় না। ক্রিয়েশনিজমকে কেন্দ্র করে এটা আমরা আবার ভালো বুঝলাম। ক্রিয়েশনিস্টরা আমেরিকাতে জিততে পারলো না। অথচ সংখ্যাগরিষ্ঠ ক্রীষ্টিয়ান এতে বিশ্বাসী। তাবড় তাবড় রিপাবলিকান নেতারা-বুশ, ববি জিন্দাল ইহা চান। তাও আমেরিকাতে ডারউনিজম স্কুলের সিলেবাসে টিকে গেল। ক্রিয়েশনিজমকে আটকানো গেল। এর একটা বড় কারন হল, সংখ্যাগরিষ্ঠ খৃষ্ঠানরা এতে ক্রিয়শনিজমে বিশ্বাস করলেও খুব অল্প কয়েকজন ডারউনিজমকে স্কুল সিলেবাস থেকে বাদ দেওয়ার পক্ষপাতি।

    অর্থাৎ ব্যাপার ছিল এই রকম- সংখ্যাগরিষ্ঠ খ্রীষ্ঠান এবং যুক্তিবাদিরা ডারউনিজিম চাইছে।

    আবার সংখ্যাগরিষ্ঠ খ্রীষ্ঠানরা ক্রিয়েশনিজমও চাইছে-কিন্ত ডারউইনবাদিরা এর বিরোধিতা করেছে তীব্রা।

    এক্ষেত্রে ফুকোর ক্ষমতার তত্ত্ব অনুযায়ী যহেতু কনসেনসাস বা সাধারন মতামত ডারুইনিজমের পক্ষে, তাই দ্বন্দের কারনে, ক্রিয়েশনিজম টিকবে না। কিন্তু এটা যদি পাকিস্থানে হত? ধরা যাক মৌলবাদিরা দাবি তুললো ডারুইনিজম কোরানের বিপক্ষে, তাই তুলে দিতে হবে (বলাই বাহুল্য -অনেক মুসলীম রাষ্ট্রেই স্কুল সিলেবাস থেকে ডারুইনিজম তুলে দেওয়া হয়েছে কোরান বিরোধিতার আছিলায়)। সেক্ষেত্রে ডারুউনিজম তুলে নিতেই হত-কারন পাকিস্থানের মতন রাষ্ট্রে কনসেনসটা তৈরী হবে “কোরান অভ্রান্ত” এই ধারনাটাকে কেন্দ্র করে-সেটাই ক্ষমতার উৎস। তাই তার বিরুদ্ধে কেও যাবে না। গেলেও উড়ে যাবে।

    অর্থাৎ জনসাধরনের চেতনার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত ধর্ম এবং ধর্ম্ননিরেপেক্ষতাকে একই সাথে স্বীকার করে নেওয়াটা ধর্মনিরেপেক্ষ শক্তিগুলির রাজনৈতিক আত্মহত্যা। কারন এই ধরনের গোঁজামিলের বিরুদ্ধে দক্ষিনপন্থী শক্তিগুলি দ্রুত নিজেদের ক্ষমতার অবস্থান দৃঢ় করে নেবে। যেহেতু দক্ষিনপন্থী ক্ষমতার উৎস “ঈশ্বরের অভ্রান্ত বাণী” কে বামপন্থীরাও স্বীকার করে নিচ্ছে এবং “ঈশ্বরের অভ্রান্ত বানী” রাষ্ট্রের সাধারন কনসেসসাস হয়ে দাঁড়াচ্ছে। ফলে ইরানে শাহর বিরুদ্ধে রাষ্ট্র বিপ্লবে কমিনিউস্ট এবং ইসলামিস্টরা একসাথে অংশ নিলেও- পরবর্ত্তী কালে ক্ষমতা ইসলামিস্টদের হাতেই আসে। এবং সেই দক্ষিনপন্থী মোল্লাতন্ত্র অনায়াসেই এক লক্ষ কমিনিউস্টকে হত্যা এবং অত্যাচার করে ধর্মনিরেপেক্ষ শক্তিকে নিশ্চিহ্ন করে। অথচ পৃথিবীর তাবৎ বামপন্থীরা, ইরানের মোল্লাতন্ত্রের প্রশংসায় পঞ্চমুখ-যেহেতু তা আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ বিরোধি। হুগো শাভেজ বা ফিদেল কাস্ত্রো ইরানকে ঢালাও বিপ্লবী সার্টিফিকেট দেওয়ার পথে একবারও ভেবে দেখেন না যে-তাদের সুবিধাবাদি অবস্থান “ঈশ্বরের অভ্রান্ত বানী” কেই শক্তিশালী করছে-যা মুসলিম বিশ্বে দক্ষিনপন্থী ক্ষমতার সাশ্বত উৎস।

    আসলে আমাদের উপমহাদেশের বামপন্থীদের মৌলিক চিন্তাশক্তি খুব ই কম। অবশ্য এটা আমাদের জাতিগত ত্রুটি। ফলে ধর্মের ব্যাপারে তারা এঙ্গেলেস এবং লেনিনের গাইডলাইনকেই অনুসরন করেন। এই গাইডলাইন হচ্ছে ধার্মিক শ্রমিক বা কৃষকরাও কম্যুনিউস্ট পার্টিতে যোগ দিতে পারবে। এবং আস্তে আস্তে মার্ক্সবাদের মাধ্যমে তারা বুঝতে পারবে শ্রেণীদ্বন্দ এবং ধর্মের প্রতিক্রিয়াশীল দিকগুলি। এটা ইউরোপে চলে-কারন তাদের চেতনামুক্তির আন্দোলন অনেক দিনের। আমাদের উপমহাদেশে এই একই গাইডলাইন ফলো করলে, ধর্মীয় বিচ্যুতি পার্টিকে ধ্বংস করবে। সেটা সিপিএমের মধ্যে আমরা ১০০% দেখেছি। এখানে ধর্মের সাথে আপস করা মানে ধর্মের সাপ এইসব বামপন্থিদের ব্যঙাচীর মতন গিলে ফেলবে।" সম্পূর্ন আর্টিকল >>https://blog.mukto-mona.com/2008/12/07/353/
  • শ্রী সদা | 113.16.71.15 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৫৮707803
  • কেসিদার পোস্টে "মুক্তমনা" র জায়গায় রামমোহন বা বিদ্যাসাগর বা ডিরোজিও ও বসতে পারে। তাতে রেনেসাঁ বা হিন্দু ধর্মের রিফর্ম আটকায়নি।
    এই একটু "এদিক ওদিক লেখালিখি" করতে গিয়েই কিছু লোক চাপাতির কোপে মরে, কেউ পুলিশের মার খায়, ভিটেমাটি ছেড়ে অন্য দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে থাকতে বাধ্য হয়, আর আমরা নিরাপদ দূরত্বে বসে তাদের ঘাড়েই যাবতীয় দায় চাপাই।
  • কল্লোল | 111.63.196.21 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৫৮707802
  • অমিত।
    আমি লিখেছিলাম - আর হ্যাঁ, নাম না করে ইরাক, আফগানিস্তান, সিরিয়ায়, লিবিয়ায় খ্রিস্টানরা মুসলমান খুন করছে অজস্র।
    নাম না করে - এই কথাটা খুব সচেতনভাবেই লেখা। যদি আমি আমেরিকার খুনোখুনিটাকে খ্রীস্টানদের মুসলমান হত্যা বলে ধরি, তাহলে কি খুব ভুল করবো?
    আপনি লিখেছেন - "গত ২০-৩০ বছরে কি অন্য ধর্ম গুলোর থেকে ইসলাম কে একটু বেশি রকমের প্রব্লেমেটিক মনে হচ্ছে না ?"
    হ্যাঁ হচ্ছে। কিন্তু ২০-৩০টাকে একটু বাড়িয়ে ৫০-৬০ করে নিলে কেমন হয়? বলিভিয়া, ভিয়েৎনাম, কম্বোডিয়া, কোরিয়া, কঙ্গো, নাম্বিবিয়া, চিলে, আফগানিস্তান ইঃ ধরলে সবচেয়ে বড় সন্ত্রাসবাদী কারা?
    আর হ্যাঁ, আসা যাক ২০-৩০এ। আফগানিস্তানে তালিবান ও আলকায়দাকে ধুনো দিলো যারা তারা গুনতির বাইরে থেকে যাবে? যারা মিথ্যা অভিযোগে ইরাক ধ্বংস করে দিলো, তারা গুনতির বাইরে থেকে যাবে? এগুলো না হলে এই ২০-৩০এর গল্পটা থাকে কি?
    আজ পোষা ড্রাগনটি প্রভুকেই কামড়াতে আসছে, তাতে যে পরিমান শোরগোল হচ্ছে, ড্রাগনটিকে দুধকলা দেওয়ার সময়ে এরকমই প্রচুর হত্যালীলা সংগঠিত হয়েছে, "শোরগোল" ছাড়া।
    পৃথিবীতে প্রচুর মুসলমান আছেন যারা সন্ত্রাসবাদী নন, এসব পছন্দও করেন না। শান্তিতে নিজের জীবন যাপন করতে চান। তাতে যদি প্রমাণ না হয় যে ইসলাম আসলে ভীষণ রকম শান্তি, বন্ধুত্ব, নম্রতা, ভালোবাসার ধর্ম, তাহলে কিছু বাজে লোকের জন্য এটাই বা কি করে প্রমাণ হয়ে গেলো ইসলাম সন্ত্রাসের ধর্ম?

    ইসলাম রিফর্ম হয়নি। হ্যাঁ হয়নি। না হওয়ার পিছনে যে শক্তিটি প্রধানতঃ কাজ করেছে সেটা হলো সৌদি। যার পৃষ্ঠপোষক কে? নাম করতে হবে? যখনই ইসলামে রিফর্মের কথা উঠেছে (নানা সময়ে নানান দেশে উঠেছে) তখনই ইসলাম বিপন্ন বলে ওয়াহাবী, ফারজী আন্দোলনকে দুধকলা খাওয়ানো হয়েছে, আর তাতে ইন্ধন যুগিয়েছে, সৌদি, আর সৌদিকে ইন্ধন যোগায় কে? নাম করতে হবে?

    আগেও লিখেছি - আজকের দিনে ধর্ম তার "নিপীড়িতের দীর্ঘশ্বাস" ভূমিকাটি হারিয়ে ফেলেছে। আজ সে শুধুই আফিম মাত্র। তাই সমস্ত ধর্ম যা ঈশ্বর ও স্বর্গ-নরকের কথা বলে - তা নিপাত যাক।
  • aka | 34.96.82.109 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:০০707804
  • ও বুয়েছি টার্কিতেও বুই হাসিনাকে পদচ্যুত করতে অ্যাটাক হচ্ছে, কিম্বা বাগদাদে?
  • dc | 132.174.185.232 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:০১707805
  • বাংলাদেশের রাজনীতি গ্লোবাল টেররিজমের স্রেফ একটা সাবসেট। কারন আইসিস আর আল কায়েদার ঘোষিত নীতি হল যেখানে যা অসন্তোষ দেখবে সেটাকে ক্যাপিটালাইজ করবে। আর একেকটা রিজিয়নে সেই রিজিয়নের স্ট্রং প্লেয়াররা সেটা এক্সপ্লয়েট করে, যেমন বাংলাদেশে যদি দেখা যায় আইএসাই ও ঘোঁট পাকাচ্ছে তো অবাক হবো না।

    আর কন্ট্যাজিয়ন এফেক্ট নিয়ে সেরকম কিছু লেখার নেই, এটা যে খুব নতুন কিছু তাও না। সেই এক হাজার বছর আগে যে লোকজন ক্রুশেডে যেতো তার মধ্যেও অনেকে থাকতো যারা আশপাশের শহর বা গ্রম থেকে জুটে যেতো স্রেফ যুদ্ধে যাবার নেশায়, মানুষ খুনের নেশায়। তখনকার থেকে এখনকার তফাত হলো যে এই জুটে যাওয়াটা অনেক সহজ হয়ে গেছে। সভ্যতার অভিশাপ এরোপ্লেনের দৌলতে সহজে এক দেশ থেকে আরেক দেশে চলে যাওয়া যাচ্ছে, সোশ্যাল মিডিয়া দিয়ে কন্ট্যাজিয়ন স্প্রেড করাও অনেক বেশী সহজ হয়ে গেছে, আর হোম গ্রোন এক্সপ্লোসিভ তৈরি করার প্ল্যান তো একটু খুঁজলেই পাওয়া যায়।
  • জবাব | 132.177.216.133 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:০৫707806
  • ইরফানুর রহমান সেদিনও পড়েছিলাম, আজ আবারও পড়লাম। ভিন্নমত নই, তবে তাই দিয়ে আমার প্রশ্নগুলোর ব্যাখ্যা মিলছে না। আবারও বলছি, রাজনৈতিক কারণ একশোবার আছে, কিন্তু কেন ইসলামই তার ভিক্টিম হচ্ছে?

    নেপাল কয়েক বছর আগে খুব পলিটিকাল টার্মঅয়েলের মধ্যে দিয়ে গেছে, কিছু খুনজখম হয়েছে। কেন সেটাকে এই সব টেররিজমের সাথে এক লাইনে ফেলা যাচ্ছে না - এই বাংলাদেশ, বাগদাদ, মদিনা?

    অভ্যুর প্রশ্নটা আমারও এখনও - হাসিনাকে ডিস্টেবিলাইজ করার লড়াইয়ের থিওরি - থিওরিই, হয় তো কিছু প্রমাণ আছে, হয় তো কিছু নেই। সরকারকে ডিস্টেবিলাইজ করার চক্রান্ত অনেক দেশেই অল্পবিস্তর হয়ে থাকে। কিন্তু তাই দিয়ে বাংলাদেশের বাইরের সন্ত্রাসবাদকে ব্যাখ্যা করা যাচ্ছে না।
  • Abhyu | 85.137.4.190 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:০৬707808
  • কেসি বলবেন এটা বাংলাদেশ সেন্ট্রিক টই, কল্লোলদা বলবেন ভারতে হিন্দুরা অজস্র মুসলমান খুন করছে (প্রেজেন্ট টেন্স) - সাধে কি আর বিজেপির বাড়বাড়ন্ত হয়?
  • তাতিন | 24.139.194.12 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:০৬707807
  • ডিডিদা, দীনেশচন্দ্র সেন-এর সাম্প্রদায়িক কলহ ও বর্তমান বাঙালি জাতি বলে একটা প্রবন্ধ আছে, তাতে বৌদ্ধহত্যার নেকগুলি রেফারেন্স আছে। আকরগ্রন্থ হিসাবে শংকরবিজয় আর শংকর দিগ্বিজয়ের নাম দেওয়া আছে। কিছুদিন আগে চৈতন্যসংক্রান্ত একটা টেক্সটে পড়লাম চৈতন্যর প্রভাবেও প্রতাপ রুদ্রের সভায় বৌদ্ধপন্ডিতদের মারা হয়েছিল।
    নেড়াপোড়া শব্দটা ইটসেলফ তো ইতিহাস বলে দিচ্ছে।
  • বিপ | 183.67.3.44 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:১৯707810
  • @ কল্লোল

    ইসলাম প্রতিষ্টা করতে হজরত মহম্মদকে ৭৯টা যুদ্ধ করতে হয়েছিল। এর মধ্যে আছে মদিনার বানি কুরেজির ৯০০ ইহুদি হত্যা। যা সন্ত্রাসবাদ ছাড়া কিছু না। সেটাও কি আমেরিকার নির্দেশে হয়েছিল? যদিও বলাই বাহুল্য হজরত মহম্মদের কাহিনীর কোনটা সত্য, কি অসত্য তা জানার উপায় নেই। সেই বেনিফিট অব ডাঊট দিয়েই লিখছি।

    ইসলামের ইতিহাস ধারাবাহিক রক্তপাত আর সন্ত্রাসের ইতিহাস। হজরত মহম্মদের মৃতদেহ দফনের আগেই নিজেদের মধ্যে মারামারি শুরু হয়। সামান্য একটু ইসলামের ইতিহাস আপনারা না পড়েই আমেরিকাকে দেগে দিলেন?

    আমেরিকার কেসটা সহজ। যুদ্ধব্যবসায়ীদের জন্য ইসলাম কেজো। কারন ইহা দিয়ে নানান স্থলে যুদ্ধ ঘটানো যায়, ফলে অস্ত্রের বিক্রী।

    ভাবুন পৃথিবীতে ইসলাম নেই। কমিনিউজম ত ভোগে। তাহলে আমেরিকার পাবলিক মিলিটারির জন্য এত বরাদ্দ করবে কেন? ৯০% ডিফেন্সের লোক চাকরি হারাবে। শত্রু বানাতে হবে। নইলে ডিফেন্স কনট্রাক্টরদের এক পয়সা নেই।

    ফলে হ্যা, আমেরিকা মুসলমান জঙ্গীদের মদত দেয়। আমেরিকান মিডিয়া সেটা চেপে দেয়। এই প্রথম ডোনাল্ড ট্রাম্প সেটা বলার সাহস দেখিয়েছে। যদিও লোকটা মহা ক্রুক।

    কিন্ত আমেরিকা গণতন্ত্রের মাধ্যমে তা সলভ করবে। ইসলাম কি করে তার সমস্যার সমাধান করবে? জঙ্গী তৈরীর জন্য আমেরিকা+ইসলাম হচ্ছে একদম জগাই মাধাই। কিন্ত আমেরিকাকে সামলানো যাবে। ইসলামের কি হবে?
  • pi | 24.139.209.3 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:২৮707812
  • আপনার আম্রিগা সৌদিকে মদত দেওয়া বন্ধ করুক না। দেখা যাক না, তখন কী দাঁড়ায় ? ওদিকে আপনার হিলারি, আপনি মনে প্রাণে চাইছেন যিনি আসুন, তিনি এলে তো জগাইয়ের সাঁকো আরোই নাড়িয়ে যাবেন !
  • dc | 132.174.185.232 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:২৮707811
  • "কিন্ত আমেরিকা গণতন্ত্রের মাধ্যমে তা সলভ করবে।"

    মানে???

    "কিন্ত আমেরিকাকে সামলানো যাবে। "

    অ্যাঁ??????

    যে নিজেই সমস্যা বানাচ্ছে সে কিভাবে সলভ করবে?? কে তাকে সামলাবে??
  • dc | 132.174.185.232 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:৩০707813
  • এই লেভেলের উদ্ভট পোস্ট পড়লে আমি খিল্লি করার লোভ সামলাতে পারিনা। আর তারপর ঈশান এসে সেগুলো পড়ে দুঃখ পান। কি মুশকিল মাইরি ঃ(
  • pi | 233.231.38.18 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:৩৮707814
  • তবে বিপ্পাল এই সুতোর শুরুতে আম্রিগাবন্দনা থেকে শুরু করে এখন আম্রিগার দায় স্বীকার অব্দি যে এসেছেন, এও অনেক। তা উনি নানা জায়গায় ইসলাম ও মুসলিমদের পিণ্ডি চটকিয়ে আর আম্রিগাকে ফুল মালা চড়িয়ে যে নানা পোস্ট করে গেছেন ও চলেছেন এবং দলে দলে চাড্ডিকুল তাতে লাইক দিয়ে চলেছে, মোটামুটি ইস্লামোফোবিয়ার একটা মাস হিস্টিরিয়া তৈরি করে ফেলা গেছে বটে, সেই জায়গাগুলোতেও আম্রিগা নিয়ে এই কনফেশনগুলো আসবে আশা করি।
  • dc | 132.174.185.232 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:৪১707815
  • মিডল ইস্টে প্রথমে ব্রিটিশদের আর পরে অ্যামেরিকানদের ঘোঁট পাকানো নিয়ে কথা হচ্ছিল, প্রায় সাথে সাথেই সিএনএন এ একটা খবর এসেছেঃ

    "Our armies do not come into your cities and lands as conquerors or enemies, but as liberators," read the proclamation to the people of Iraq. These could have been the words of British Prime Minister Tony Blair or President George W. Bush at the time of the invasion of Iraq in 2003.

    But it dates back to 1917, penned by Lieutenant General Sir Stanley Maude, the commander of British forces in Iraq.
    The British occupation that followed was messy, though not as messy as its modern U.S.-led version. Then, the people of Iraq waged a bloody insurrection against the British, who, in the process, allegedly used poison gas against, among others, the Kurds in the north.

    http://edition.cnn.com/2016/07/05/opinions/chilcot-inquiry-blair-bush-iraq/index.html

    তো একটা রিজিয়নে এরকম বংশানুক্রমিক ভাবে যদি খোঁচানো হতেই থাকে তাহলে আজকে যে সেটা দগদগে ঘা হয়ে উঠেছে তাতে আর অবাক কি?
  • pi | 233.231.38.18 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:৪৭707816
  • আর পালেস্তাইনকেও ভুলে যাবেন না।
  • amit | 213.0.3.2 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:৪৯707817
  • বাংলাদেশ এ যে এতো মুক্তমনা কে জবাই করা হলো, সেগুলোও কি আমেরিকার ওপরে চাপানো যাবে ? ইসলামে কোনো রামমোহন বা বিদ্যাসাগর আসে নি তার কারণ যারাই আসার চেষ্টা করেছে, তাদেরকে গলা কাটা হয়েছে। সেটাও কি আমেরিকার দোষ ? এতো গুলো ইসলামিক দেশে যে সংখ্যালঘু দের ওপর ব্ল্যাসফেমি কানুন চাপিয়ে রাখা হয়েছে, সেটাও কি আমেরিকার দোষ ? বেশির ভাগ ইসলামিক দেশে রোজার সময় সমস্ত খাবার দোকান জোর করে বন্ধ করে রাখা হয় সেটাও কি আমেরিকার দোষ ? ইত্যাদি ইত্যাদি। আর এগুলো নিয়ে প্রশ্ন তুললেই ইসলামোফোবিক তকমা পরে যায় তাড়াতাড়ি।
  • PT | 213.110.242.5 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১০:৫৬707818
  • বিশ্ব রাজনীতি সামলে সময় পেলে একটু পশ্চিমবঙ্গের জন্য ভাববেনঃ

    ".......রাজ্যে টিএমসি বিজেপি’র কট্টর বিরোধিতা করে যাবে, যাতে মুসলিম ভোটব্যাংক অটুট থাকে, আবার বিজেপিও টিএমসির কট্টর বিরোধিতা করে যাবে, যাতে রাজ্যে বিরোধী দল হিসেবে বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করে বিরোধী ভোটে ভাগ বসানো যায়। এই খেলায় বিজেপি’র আরও একটা লাভ হবে। মমতাদেবীর আপাত মুসলিমপ্রেমের প্রতিক্রিয়ায় যে হিন্দু প্রতিক্রিয়া হবে, তাতে হিন্দু সমাজের মধ্যে জারিত মুসলিম বিদ্বেষের ভিত্তিতে বিজেপি’র জন্য যে উর্বর জমি তৈরি হবে, তার ভিত্তিতে শক্তি সঞ্চয় করে রাজ্যে হিন্দু-মুসলিম মেরুকরণ সম্ভব এবং এ ভাবে রাজ্যে বিজেপি গেড়ে বসতে পারবে।"
    http://www.anandabazar.com/editorial/the-bottleneck-within-the-party-1.427945#

    এই সংখ্যালঘু ও সংখ্যাগুরু তোষণের প্রতিযোগীতা পব-কে কোথায় নিয়ে যাবে কে জানে। পব নাকি এখনই জঙ্গীদের "সেফ প্যাসেজ" হয়ে উঠেছে!!
  • dc | 132.174.185.232 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১১:০২707819
  • PT বাবু অ্যাড ব্লক ব্যাবহার করেন? এটা খুব ভালো প্রোগ্রাম, ইন্টারনেটে যে এতো বেশী অ্যাড আর ব্যানার দেখা যায় সেগুলো ব্লক করে দেয়। আজই আপনার ব্রাউসারে ইনস্টল করে ফেলুন।
  • PT | 213.110.242.5 | ০৬ জুলাই ২০১৬ ১১:০৪707821
  • কেন?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন