এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মৈনাক সরকারকে কি আমরা চিনতাম ?

    bip
    অন্যান্য | ০৪ জুন ২০১৬ | ৭২৪৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Atoz | 161.141.85.8 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৪:৪৬710060
  • নানা ভার্সনে আম্রপালীর গল্পেও মনস্তাপে দীর্ণ, বুদ্ধের চরণে শরণ নেওয়া এক নারীকে দেখানো হয়, তবে সেটা দেখানো সমাজের নিজের কায়্দাও হতে পারে।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৪:৫১710062
  • সুচিত্রা সেন হয়তো গ্রেটা গার্বো মডেল ফলো করেছিলেন। ঃ-)
  • Ekak | 53.224.129.51 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৪:৫৩710064
  • বিনোদিনীর লেখা দুটো বই আছে । "আমার কথা" আর "আমার অভিনয় জীবন " এইদুটো বই এর উল্লেখ ও উদ্ধৃতি প্রচুর লেখাতে পেয়েছি কিন্তু বইদুটো আজ ও হাতে পাই নি ।

    প্রাকটিকালি সী গট বিত্রেইদ । নিজেকে বিক্রি করে যা টাকা পেলেন সেই দিয়ে ষ্টার বানালেন । সেটাও নিজের নামে হলনা ।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৪:৫৩710063
  • মৈনাক থেকে আম্রপালিতে চলে গ্যাছে টই।
    একেই কোন্‌ এক সাহেব কইতেন ফ্রী অ্যাসোসিয়েশন। ঃ-)
  • avi | 113.24.86.13 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৪:৫৪710065
  • প্রশ্ন জেগেছে। এই যে ধীরে ধীরে চৌষট্টিকলায় পারদর্শিনী উচ্চশিক্ষিত জনপদ্কল্যাণীরা আর্য্যাবর্তের সমাজ থেকে বিদায় নিলেন, তাঁদের জায়্গায় তুলনায় স্বল্পশিক্ষিত বা মূর্খ বারবধূদের আগমন ঘটলো, তাতে পরিষেবাগ্রাহক কিছু সংখ্যক মানুষ নিশ্চয় হতাশ হয়েছিলেন। তাঁরাই কি সেই হতাশার বশে বিভিন্ন ভাষায় 'মূর্খসঙ্গমকারী' শব্দটিকে বিখ্যাত গালির রূপ দিয়েছিলেন, যা পরে সারাদেশে চার অক্ষরের জীবন গড়ে তুলবে?
  • Atoz | 161.141.85.8 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৪:৫৬710066
  • আহা রে, কী হতাশা! ঃ-)
  • avi | 113.24.86.13 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৫:০১710067
  • Ekak 4:53AM, বিনোদিনীর 'আমার কথা' এখন অনলাইনে পাওয়া যায়, যদ্দূর মনে পড়ে। ফেসবুক বইয়ের হাটে সম্ভবত দেখেছি।
    Atoz 4:53AM, ওই সাহেবের কথা আর কয়েন না। এখনকার সাহেবদের কথায় একে সারকামস্ট্যানশিয়ালিটি কইতে পারেন। আগের টপিকের সাথে কোনো না কোনো লিঙ্ক পাওয়া যাবে, ট্র্যাক ব্যাক করে সেখানে যাওয়া যাবে, এবং আবার টই নিজের টপিকে ফিরে আসবে। ঃ)
  • Atoz | 161.141.85.8 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৫:০৫710068
  • অর্থাৎ কিনা, বেসিক্যালি সব খোঁটায় বাঁধা গরু, যেখানেই যাক না ক্যানো বাপু, ঠিক টেনে আগের জায়্গায় এনে ফ্যালা যাবে। ঃ-)
  • ranjan roy | 192.69.65.72 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৫:১৮710069
  • এ শালার টই ভোগে যাক!

    অভি,
    'মূর্খসঙ্গমকারী" অভিধার সংজ্ঞানির্ণায়ক দুইটি চৌপদী আছে। একটি পূর্ববঙ্গীয় ও একটি পশ্চিমবঙ্গীয়। তাহা হইতে আপনার উপরোক্ত বক্তব্যের সমর্থন মিলে না। তবে উক্ত দোঁহাসকল প্রাকৃতজনদের কৃতি।
    আপনার বক্তব্য অনুযায়ী উহা অভিজাতকুলের শিক্ষিত ও চৌষট্টিকলাপারঙ্গম পুরুষদের হতাশাসৃষ্ট।
    উভয়ই সমান্তরালভূমিতে অবস্থান করিতে পারে।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৫:৩৩710071
  • ঐ ইয়েকে এই প্রিয়সম্বোধন যে! আপনি কি ওনার দিদিকে বিয়ে করেছেন নাকি? ;-)
  • সুকি | 129.160.188.68 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৫:৪২710072
  • টই অন্যদিকে চলে যাচ্ছে - মূল বিষয়ে ফিরে যাবার চেষ্টা করি -

    অনেকে বহু বহু বার মনে হয় প্রশ্ন ছুঁড়েছে (এই গুরুর বুকেই) এই চক্কর, বড় হব - বড় হব ভাব - ইঁদুর দৌড় এর থেকে মুক্তির উপায় কি! আমার মনে হয় সিম্পিলি মুক্তি নেই - তুমি সিষ্টেমে থাকলে মানেই সিষ্টেমের পার্ট হয়ে গেলে। আমি দেশের বাইরে থেকে উন্নত দেশের বাচ্চাদের পড়াশুনার ধরণ দেখে বাহোবা দিই - ভাবি আহা পড়াশুনা এমন লিবের‍্যাল পরিবেশে হওয়াই ভালো, চাপ নেই - নিজে যা ভালো লাগে কর - স্কুলে কোন প্রেশার নেই - দারুণ। সবই ঠিক ছিল, সেবার দেশে পুজায় গিয়ে বাচ্চার সমবয়সীরা (পিসি, মাসি, বন্ধুর ছেলে) মিলে পড়া পড়া খেলার আলোচনা করছিল - দেখা গেল আমার ছেলে তাদের মত দুম দাম অঙ্কের উত্তর, বা জটিল জিনিস নিয়ে ব্যখ্যা দিতে পারছে না! ব্যাস - গুলি মারো বিদেশী সিষ্টেমকে! বাইরে ফিরে গিয়েও ছেলেকে এবার তৈরী করছি ওই কবে পূজার সময় দেশে যাব সেই দিকে লক্ষ্য রেখে!

    এর থেকে মুক্তির খুবই কম উপায় আছে - ১) প্রথম উপায় বাপের পয়সা থাকা - মারো গুলি ইঁদুর দৌড়, আমি শালা ঝিঁঝিঁ পোকার গান নিয়ে গবেষণা করব, ২) ছেলে-মেয়েকে 'মহাপুরুষ' করে গড়ে তোলার পদ্ধতিতে নিয়োজিত করা।

    এই 'মহাপুরুষ' গড়ে তোলা নিয়ে আমার কিছু বক্তব্য আছে - এটা খুব আকর্ষণীয় পদ্ধতি
  • সুকি | 129.160.188.68 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৬:৫৯710073
  • এই 'মহাপুরুষ' গড়ে তোলার কনসেপ্ট আমার নয় - বলাই বাহুল্য ধার করা। মহাপুরুষ-দের কি কি গুণাবলি থাকা উচিত সেই সম্পর্কে সম্যক ধারণা অন্য সোর্স থেকে পেলেও, বাচ্চাদের মহাপুরুষ করে তোলার ট্রেনিং দেবার ব্যাপারটা আমার নজরে আসে হুমায়ুণ আহমেদের লেখা পড়ে - সেই যে হিমুকে তার বাবা ট্রেনিং দিত মহাপুরুষ বানাতে।

    এই গুরুর পাতায় এতো মহত মহত বিষয় এবং এতো ফিলসফিক্যাল ব্যাপার স্যাপার (তা বাস্তবের সাথে সম্পর্ক যুক্ত কিনা - সেটা অন্য ব্যাপার) নিয়ে আলোচনা হয় যে, আমার মনে হয়েছে এর থেকে মুক্তির উপায় বা সেই সব ফুলফিল করার উপায় হল রুট কজ অ্যানালিসিস করা এবং প্রবলেমকে গোড়ায় ট্যাকেল করা। সেই করতে গিয়ে আমি দেখলাম, 'মহাপুরুষ' করে গড়ে তোলার চেষ্টাই সব থেকে প্র্যাক্টিক্যাল (মানে বাকি যে সব অলটারনেটিভ প্রোপোজড করা হয় তার থেকে)। সিরিয়াসলি ভেবেছি তার পর এবং এখন তো কনভিনসড যে এটাই পথ -
  • avi | 113.24.86.13 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৭:১৪710074
  • চৌপদী জানার ইচ্ছে রইলো, জানার ইচ্ছেই তো প্রগতির মেরুদণ্ড, কিন্তু এই টই রাতভর অনেক উৎপাত সহ্য করেছে, আর হাল (লুঙ্গি নয়, নৌকোর কথা হচ্ছে) সরানোর অপপ্রয়াস করছি না। :))))
    সুকি ৫:৪২,
    মহাপুরুষ বানানোর উপায় জানতে চাই।
    মূল প্রসঙ্গে, দুটো কথা বলে যাই। চা খাওয়ার আগে।
    এক, থিওরি। মানুষের মস্তিষ্কের বিবর্তন তুলনামূলকভাবে অর্বাচীন। কম সময়ের মধ্যে হয়েছে। তার অ্যাডাপ্টেবিলিটি অনেক বেশি। অন্যান্য প্রাণীর চেয়ে অনেক দ্রুত পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে পারে। স্ট্রেস ম্যানেজ করার সার্কিট অনেক সুগঠিত এবং ছড়ানো। কিন্তু, তারও একটা সীমা থাকতে পারে। একটা থিওরি বলে, মানুষ মোটামুটি যন্ত্রের আবিষ্কার থেকে ঊনিশ শতক অব্দি যতটা পরিবর্তিত পরিস্থিতি দেখেছে, গত একশো বছরে দেখেছে তার চেয়েও বেশি। এবং সেটা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। প্রত্যাশা, চাপ, সাপোর্টের অভাব স্ট্রেস বাড়াচ্ছে আরো। এবার, পরিণত মানুষের স্ট্রেস সামলানোর সার্কিট সম্পূর্ণ। বাচ্চাদের থাকে না। এর কারণ হিসেবেও বিবর্তনের দিকে তাকানো যেতে পারে। দুপায়ে দাঁড়ানোর বিনিময়ে পেলভিস সীমাবদ্ধ। মানবশিশু অপরিণত হয়ে বেরিয়ে আসে। জন্মের পরেও মস্তিষ্কের বৃদ্ধি চলতে থাকে। মেমরি স্টোরেজ আর রিট্রিভাল ঠিকঠাক হয় তিন বছরে, নিওকর্টেক্স একটা আকৃতি পায়। হাইয়ার কগনিটিভ ফাংশন তখনো পরিপূর্ণ নয়। আর্লি অ্যাডোলেসেন্টে কর্টিক্যাল সাইন্যাপটিক প্রুনিং-এর পর মোটামুটি পূর্ণতা আসতে থাকে। এখন সে যোঝার জন্য তৈরি। এবার থিওরিটা বলছে, পুরো প্রস্তুতির আগেই যুদ্ধক্ষেত্রে নামার জন্য এসব বাচ্চাদের মধ্যে রকমারি ডিসটর্শন হয়ে যাচ্ছে, আগের থেকে অনেক বেশি, অনেকটা যুদ্ধ উপদ্রুত অঞ্চলে যেরকম হয়। স্ট্রেস উৎপাদক হিসেবে অ্যাকাডেমিক চাপ, পিয়ার প্রেসার, লেস সাপোর্ট সিস্টেম, অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ সবই থাকছে। এবং এই থিওরি সমর্থন পাচ্ছে প্রতি দশকে চাইল্ড আর অ্যাডলেসেন্ট ডিপ্রেশন, এডিএইচডি, কনডাক্ট, সাইকোসিস, নেশার ক্রমবৃদ্ধি থেকে, যদি ধরে নিই বিগ বিগ হাউসের ষড়যন্ত্রে সমস্ত হিসেবে জল দেওয়া হচ্ছে না। এবং ইহার সমাধান অজ্ঞাত।
    দুই, এবার প্র‍্যাকটিকাল। আমাদের চাইল্ড আর অ্যাডলেসেন্ট ক্লিনিকে মূলত আসে মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলেমেয়ে। অটিজম বা কম বুদ্ধির বাচ্চা হলে, অথবা উপরোক্ত সমস্যায় যখন জানানো হয় যে স্ট্রেস কমাতে হবে, বাচ্চাকে হাঁপ ছাড়ার সুযোগ দিতে হবে, ওঁরা খুব দুঃখের সাথে জিজ্ঞেস করেন, 'সে সব তো বুঝলাম। কিন্তু মাধ্যমিকের আগে পড়াশোনায় বাকিদের থেকে পিছিয়ে পড়লে এর বাকি জীবনটা চলবে কী করে? কী করবে তার পর?' এর উত্তর আমাদের কাছে সত্যি নেই এদেশে।
  • ঈশান | ০৭ জুন ২০১৬ ০৭:১৫710075
  • আমার কাছেই বিনোদিনীর লেখা দুখানা আছে। কোথা থেকে এল মনে নেই। কিন্তু অছে। সাইজ দেখলাম ৩৬ এমবি। একক বা অন্য কেউ চাইলে এবং কিভাবে পাঠাবো স্পেসিফাই করলে পাঠিয়ে দেব। রামতনু লাহিড়ির মতো এদুটিও অবশ্যপাঠ্য। আর গিরীশ ঘোষের নাট্যপ্রবন্ধ সংকলন। কিন্তু সেটা হার্ডকপিতে আছে। পাঠাতে পারবনা।

    টপিকে পরে লিখব।
  • avi | 113.24.86.13 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৭:২৩710076
  • বিনোদিনী আম্মো নেব। দুটোই। মেইল বা গুগল ড্রাইভ যেভাবে আসে, চলবে। [email protected]এ ফেলে দিলেই ক্যাচ কট কট হয়ে যাবে। :-)
  • সুকি | 129.160.188.68 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৭:৪১710077
  • এই মহাপুরুষ তৈরীর ইচ্ছা এসেছে এই প্রশ্ন নিয়ে ভাবতে ভাবতেঃ

    "যদি একটি সাধারণ কুকুরকেও যথাযথ প্রশিক্ষণ দেওয়া যায়, সেই কুকুর শিকারী কুকুরে পরিণত হয়। একজন ভালোমানুষ পরিবেশের চাপে ভয়াবহ খুনীতে রূপান্তরিত হয়। যদি তাই হয়, তবে কেন আমরা আমাদের ইচ্ছা অনুযায়ী মানব সম্প্রদায় তৈরী করিতে পারিব না?"

    এই ছিল হিমুর বাবার রুট কজ অ্যানালিসিস-এর শুরু। এর পর তিনি লিখেছেন 'নির্লিপ্ততা' বিষয়টি নিয়ে - বলাই বাহুল্য, সেই সবই মহাপুরুষ বানানোর ট্রেনিং ম্যানুয়াল থেকেঃ

    "পৃথিবীর সকল মহাপুরুষ এবং মহাজ্ঞানীরা এই জগৎকে মায়া বলিয়া অভিহিত করিয়াছেন। আমি আমার ক্ষুদ্র চিন্তা এবং ক্ষুদ্র বিবেচনায় দেখিয়াছি আসলেই মায়া। স্বামী ও স্ত্রীর প্রেম যেমন মায়া বই কিছু নয়, ভ্রাতা ও ভগ্নির স্নেহ-সম্পর্কও তাই। যে কারণে স্বার্থে আঘাত লাগিবা মাত্র স্বামী-স্ত্রী বা ভ্রাতা-ভগ্নির ভালোবাসা কর্পূরের মতো উড়িয়া যায়। কজেই তোমাকে পৃথিবীর সর্ব বিষয়ে পুরোপুরি নির্লিপ্ত হইতে হইবে। কোন কিছু প্রতিই তুমি যেমন আগ্রহ বোধ করিবে না আবার অনাগ্রহও বোধ করিবে না। মানুষ মায়ার দাস। সেই দাসত্ব শৃক্ষল তোমাকে ভাঙিতে হইবে। মানুষের অসাধ্য কিছু নাই। চেষ্টা করিলে তুমি তা পারিবে। তোমার ভিতরে সেই ক্ষমতা আছে। সেই ক্ষমতা বিকাশের চেষ্টা আমি তোমার শৈশবেই করিয়াছি"

    বাবা-মা হিসাবে এই খানেই আমাদের কেরামতি থাকা উচিত - হিমুর বাবা যেমন বিকাশের চেষ্টা করেছিল সেই ক্ষমতা, তাই আমাদেরো চেষ্টা করা উচিত আমাদের ছেলে-মেয়েদের বাল্যকালে যেন সেই ট্রেনিং হয়।
  • Ekak | 53.224.129.51 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৭:৪৩710078
  • আমি চাই । গুগল ড্রাইভে তুলে দিলে ভালো হয় , যাদের যাদের দরকার নাবিয়ে নোবো । অনেক থ্যাঙ্কু ।
  • Ekak | 53.224.129.51 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৭:৪৬710079
  • মেইল আইডি ও দিয়ে রাখলুম যদি গুগল ড্রাইভে অসুবিধে থাকে : sntndbnth @ gmail ডট com
  • pi | 24.139.209.3 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৮:১১710080
  • অভি, পড়াশুনা করা বাচ্চাদের মধ্যে স্ট্রেস ও ডিপ্রেশন জনিত নানা সিনড্রোম কীরকম কী আসে ও বেড়েছে দেখতে পান, একটু লিখুন না।
  • bip | 183.67.3.44 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৮:৫৩710082
  • কোথাকার টই কোথায় এখন!

    আরে বাব সুগার বেবীরা ছাত্রী-জাস্ট পড়াশোনার খরচ খুব বেশী বলে এই পথে-এবং এটা মোটেও বেশ্যাবৃত্তি না। একধরনের রক্ষিতাবৃত্তি।

    আর কি সব থিঙ্কিং! সব শিক্ষিত মেয়েরা কার্টিসান হবে, আর নির্বোধ মেয়েরা হবে ঘরের বৌ! তাহলেই হইল। ঘরে ঘরে রাহুল গান্ধী পইয়দা হইবেক।

    আমার বক্তব্যটা ছিল, নিজের পেশাটা যেন বেশ্যাবৃত্তির মতঁন মার্কেট যে ভাবে চাইছে সেই ভাবে শুয়ে পড়ার মতন না হয়!!
  • aranya | 83.197.98.233 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৯:০৫710083
  • অভি-র অভিজ্ঞতা শুনে খারাপ লাগছে।
    খেলাধুলোর মত পড়াশোনাটাও আনন্দের বিষয় হবে, বাচ্চারা আনন্দের সাথে পড়বে/শিখবে, এটাই প্রত্যাশিত ছিল
  • dc | 132.174.126.82 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৯:১৩710084
  • "পয়েন্টটা হল, মার্কেট একটা ভালো টুল। কিন্তু স্বয়ংক্রিয় কিছু না। ওকে পলিটিকালি হ্যান্ডল করা যায়, এবং করা উচিতও। আমরা (মানে জনতা বা সরকার), যদি একে ম্যানিপুলেট না করে, তো ম্যানিপুলেট করার জন্য আরও হাজারটা প্লেয়ার বসে আছে। তারা নিজেদের মতো করে ম্যানিপুলেট করবে, এবং আমরা বোকার মতো ভাববো, যে, মার্কেটের এরকমি গতি, কী আর করা যাবে।

    বটমলাইন হল, মার্কেট একটা টুল। যেকোনো টুলের মতই সেটাকে যথাযথভাবে হ্যান্ডল করার দরকার আছে।"

    সে তো বটেই! মানে মার্কেট তো কোন ব্যাক্তিও না, অর্গানাইজেশানও না, স্রেফ একটা বিনিময়ক্ষেত্র। আর মার্কেট একটাও না, নানারকম পরিষেবার আর নানারকম গুডসের বিনিময়ের জন্য নানারকম বিনিময়ক্ষেত্র। এবার কথা হচ্ছে এই বিনিময়ক্ষেত্রগুলো, সেগুলোর সবকটাকে যদি আমরা কালেক্টিভলি মার্কেট বলি, ম্যাক্সিমাম এফিসিয়েন্সিতে কিভাবে ফাংশান করবে (একক আপত্তি তোলার আগেই বলি, অ্যাসিম্পটোটিক টু ম্যাক্সিমাম এফিসিয়েন্সি ঃ))। এটাও ইকো ১০১ র পাঠ যে কোন একপক্ষ মার্কেট থেকে পুরো লাভ পেতে পারেনা - কনসিউমাররা পুরো লাভ পেয়ে গেলে মার্কেটটা টিঁকবে না কারন প্রোডিউসাররা বেচবে না, আর প্রোডিউসাররা পুরো লাভ খেতে গেলে কনসিউমাররা কিনবে না। কাজেই অপ্টিমাল কোন কন্ডিশান থাকতেই হবে। কিন্তু এই অপ্টিমাল কন্ডিশান সাবজেক্ট টু রুলস অ্যান্ড রেগুলেশানস, যাকে মার্কেট ডিসটরশান হিসেবেও দেখা যেতে পারে, আবার সেফটি নেট বা ওয়েলফেয়ার হিসেবেও দেখা যেতে পারে। সরকারের কাজ হওয়া উচিত রুলস অ্যান্ড রেগুলেশানস ঠিকমতো অ্যাপ্লাই হচ্ছে কিনা সেটা দেখা, আর কিছু সেফটি নেট রাখা যাতে পাব্লিক ওয়েলফেয়ারও থাকে। আর শিক্ষা, স্বাস্থ এরকম দুয়েকটা মার্কেট ছাড়া অন্য মার্কেটে পার্টিসিপেট না করা, কারন সরকারি পার্টিসিপেশান হলেই এফিসিয়েন্সি ভয়ানক কমে যায়, ইনোভেশানের ইনসেনটিভ থাকে না ইত্যাদি। এই তো হলো ব্যাপার।
  • sm | 233.223.157.142 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৯:২০710086
  • আরে আপনি তো ক্যাপিটালিস্ট।মার্কেট এর পুজারী। তো আপনার আপত্তি কোথায়?
    মেয়েটির প্রথম জীবনে দুটি উদ্দেশ্য ছিল।এক পয়সা রোজকার যাতে স্বচ্ছল জীবন কাটাতে পারে; দুই ওই পয়সার এক অংশ দিয়ে পড়াশোনার খরচ চালাতে পারে।
    তাহলে ত্রিশ বছর বয়সে; যখন পড়াশোনা চালিয়ে কোর্স কমপ্লিট করলো (ধরাযাক কোনো বিষয়ে গ্রেজুএট হলো)। অর্থাত উন্নত দেশের নিরিখে শিক্ষায়, পিয়ার গ্রুপের চেয়ে কিছুটা এগিয়ে গেল। তার কি এমন সেল্ফ কনফিডেন্স এর অভাব ঘটল যে ড্রাগের আশ্রয় নিতে হলো?
    অন্য দিকে ঘরের বউরা কিন্তু, এত টা হতাশা গ্রস্ত হয়ে পড়ল না?
    আপনার লেখা পড়ে বোধ হচ্ছে আপনি ভালো রকম কনফিউসদ।যে মার্কেট আপনার কাছে চালিকা শক্তি; সেই মার্কেট সম্মন্ধে ধারণা এত অসচ্ব কেন?
  • b | 135.20.82.164 | ০৭ জুন ২০১৬ ০৯:৫৩710087
  • @ অরণ্য
    সেটাই তো দাদুকবি চেইছিলেন।

    মনে হয় না এই দেশে সম্ভব।
  • san | 11.39.34.146 | ০৭ জুন ২০১৬ ১১:০৪710088
  • এতোজ , বিষয়টা হাসির না। বিনোদিনীকে প্রবলভাবে এক্সপ্লয়েট করা হয়েছিল। বইটা পড়ে দেখো।
  • Atoz | 161.141.85.8 | ০৭ জুন ২০১৬ ২০:২৮710089
  • স্যান,
    না না না না, হাসির মনে হল নাকি? সিরিয়াস ব্যাপার। বিনোদিনীর বই দুটোর জন্য অনেক ধন্যবাদ। সুযোগ পেলেই নামিয়ে নিয়ে পড়বো।
  • ঈশান | ০৭ জুন ২০১৬ ২০:৪৪710090
  • এই তো দিয়ে দিয়েছে। থ্যাঙ্কু। আমি আর চাপ নিলাম না।
  • ranjan roy | 192.69.65.72 | ০৭ জুন ২০১৬ ২১:১৯710091
  • স্যান ও ঈশান,

    থ্যান্কু!
  • Atoz | 161.141.85.8 | ০৯ জুন ২০১৬ ০৫:১৭710093
  • স্যান, বিনোদিনীর বই পড়তে শুরু করলাম আজ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন