এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তৃনমূলের জয়ের পেছনে বিজেপি ঃ- তত্বর সারবত্তা

    Debabrata Chakrabarty লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২২ মে ২০১৬ | ৩৭৮৮৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Debabrata Chakrabarty | ২২ মে ২০১৬ ২১:২১716237
  • পশ্চিমবঙ্গ এবং কেরলের ভোটের ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর এবং পশ্চিমবঙ্গে " নক আউট পাঞ্চে" ভূমী গ্রহণের পরে সিপিএম বিভিন্ন তত্বের মধ্যে একটা তত্ব বাজারে ভাসাচ্ছেন - যে বিজেপির সাথে গোপন সাঁট ঘাঁট হওয়ার ফলে তৃনমূল লাভবান হয়েছে । বিভিন্ন রকমের কন্সপিরেসি থিয়োরি বাজারে ভাসছে - যেমন বিজেপির ভোট লোকসভা নির্বাচন থেকে প্রায় ৭% কমে গেছে এবং সেই ভোট দলবদ্ধ ভাবে তৃনমূলের খাতায় জমা হয়েছে ইত্যাদি ইত্যাদি সুতরাং তৃনমূল পশ্চিমবঙ্গে খাল কেটে কুমীর আনছে ইত্যাদি ।

    আমরা এই প্রসঙ্গে কেবলমাত্র দুটি কেন্দ্রের কথা আলোচনা করি - একটি মাদারিহাট , অন্যটি কালচিনি । মাদারিহাট মূলত বাংলাদেশী উদ্বাস্তু , চা বাগানের আদিবাসী শ্রমিক , এবং নেপালি জনসম্প্রদায়ের ভোট । RSP এর নেতৃত্বে ডুয়ার্স জুড়ে চা বাগানে বামপন্থী শ্রমিক আন্দোলন এবং তার ফল স্বরূপ ১৯৬২ সাল থেকে বিগত নির্বাচন পর্যন্ত এক চেটিয়া আর এস পি এই কেন্দ্র থেকে জিতে এসেছে ( ১৯৬৭ তে কংগ্রেস ) অথচ ২০১৬ সালের নির্বাচনে এই বামপন্থার ঘাঁটি থেকে ৪৪% ভোট পেয়ে জিতেছে BJP, তৃনমূল পেয়েছেন ৩০% এবং RSP মাত্র ১৯% ভোট ।

    হটাৎ এই ইন্দ্রপতন কেন ? একটা বামপন্থী ঘাঁটি হটাৎ বিজেপি হয়ে যায় কি করে ? না হটাৎ করে নয় বরং দীর্ঘ সময়ে ধরে -চা বাগান অঞ্চলে বামফ্রন্টের দীর্ঘ উদাসীনতা ,মালিকের সাথে সাঁট ঘাঁট এবং বন্ধ হয়ে থাকা চা বাগান গুলি বিষয়ে নির্লজ্জ অবস্থান বামপন্থীদের প্রতি চা বাগানের শ্রমিকদের ভরসা বিগত ১০ বছর ধরে ক্রমহ্রাসমান । আর তার ফলে জোট হওয়া স্বত্বেও বামপন্থীদের এই লজ্জাজনক পরাজয় । অবশ্য রাজ্যের প্রায় সমস্ত শিল্পাঞ্চল এবং গ্রামীণ কেন্দ্রে একই অবস্থা ।

    ২০০৬ সালে RSP এই কেন্দ্রে ৪২ % ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছিল , কিন্তু ২০১১ সালের নির্বাচনে পেয়েছিল ৩২ % ভোট আর এই নির্বাচনে মাত্র ১৯% অর্থাৎ ১০ বছরের মধ্যে RSP ভোট হারিয়েছে প্রায় ৩০% । হয়ত আরও বেশী কারন এইবার জোট সঙ্গী কংগ্রেস এই কেন্দ্রে প্রার্থী দেয়নি । ২০০১ সালের নির্বাচনে এই কেন্দ্রে কংগ্রেসের ভোট ছিল ১৯% এর অধিক । অন্যদিকে ২০১১ সালে বিজেপি এই কেন্দ্রে ভোট পেয়েছিল ২৬% এই নির্বাচনে ৪২% । এর মধ্যে আমরা যদি বিমল গুরুং এর প্রভাবে নেপালি সমাজের ভোট বিজেপির বাক্সে এই ফর্মুলা তে বিশ্বাস রাখি তাও ভোট দাতাদের সংখ্যা হিসাবে বিপুল পরিমাণ হতাশ এবং ক্রুব্ধ চা বাগান শ্রমিকদের ভোট বামপন্থীদের বিরুদ্ধে জমা হয়েছে মেনে নিতে হবে পাটিগণিত সূত্রে ।

    প্রায় একই রকমের চরিত্র আলিপুরদুয়ারের কালচিনি কেন্দ্র - আদিবাসী চা বাগান শ্রমিক এবং নেপালি জন সম্প্রদায় অধ্যুষিত এই কেন্দ্রে এই বার তৃনমূল জিতেছে ঠিকই ,কিন্তু ভোট পেয়েছে 34.99% এবং বিজেপি 34.14% এবং এই কেন্দ্রে RSP’র প্রাপ্ত ভোট 6.76%। অথচ এই কেন্দ্র ২০১১ এর নির্বাচনে RSP’র ভোট শেয়ার ছিল 25.37% এবং ২০০৬ সালের নির্বাচনে RSPএই কেন্দ্রে প্রায় 50%ভোট পেয়ে জয়যুক্ত হয়েছিল । এই দুটি চাবাগান অঞ্চলের কেন্দ্রে বামপন্থীদের মাত্র এক দশকে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার কারন সাধারন মানুষের ,চা বাগান শ্রমিকের দাবী দাওয়া থেকে ক্রমশ সুবিধাবাদী অবস্থান গ্রহণ । বরং তৃনমূলি প্রতিরোধ না থাকলে এই নির্বাচনে বিজেপির প্রাপ্ত সিটের সংখ্যা দুই অঙ্কে পৌঁছে যেতে পারত।

    অন্যদিকে কেরলে LDF এর জয়লাভের পেছনে বিজেপি প্রধান সাহায্যকারী ভূমিকা নিয়েছে । যদিও LDFএর ভোট শেয়ার ২০১৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের সময়ে 21.59 % থেকে বেড়ে 26.5% হয়েছে কিন্তু অনেক নির্বাচন ক্ষেত্রে LDF ক্যান্ডিডেটদের জয়ের মার্জিন বিজেপি’র প্রাপ্ত ভোটের সমান । অন্যদিকে কংগ্রেসের ভোট শেয়ার 31.1% থেকে কমে 23.7% হয়েছে এর মধ্যে কিয়দংশ LDFএর খাতায় জমা হলেও বাকি জমা হয়েছে বিজেপি এবং তার সহযোগী দলের খাতায় । কেরলে বিজেপির এফেক্টিভ ভোট ১০.33% থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪.23%।

    LDF চিরকাল চেয়েছে কেরলে কংগ্রেস দুর্বল হউক যাতে তাদের প্রতি পাঁচ বছর অন্তর রুটি পালটানোর ঝামেলায় না যেতে হয় এবং সম্ভবত কেরলে কংগ্রেসের দুর্বল অবস্থান এবং বিজেপির উত্থান মুসলিম লীগ কে LDFএর কাছাকাছি আনবে ফলত হয়ত এইবারের ফল পরবর্তী নির্বাচনেও বজায় থাকবে । কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে বামেদের নিয়ো লিবারালিজমের পথ অবলম্বন , শ্রমিক শ্রেণীর থেকে দুরে চলে যাওয়া যেমন উত্তরবঙ্গের চা বাগান অঞ্চলে বিজেপি উত্থানের কারন ঠিক তেমনই দক্ষিণে , কেরালায় 14.23 % বিজেপি ভোট এবং LDFএর আর.এস.এস এর সাথে কেশপুর টাইপ খুনের রাজনীতি হয়ত পরবর্তী নির্বাচনে বিজেপিকে বিরোধী দলের মর্যাদা দেবে কংগ্রেস পরিনত হবে ছাগলের তৃতীয় সন্তানে ।

    আমাদের রাজ্যে উত্তরবঙ্গে বিজেপি খাতা খুলেছে বামপন্থীদের আন্দোলন বিমুখতা এবং চা বাগানের শ্রমিকদের সাথে বঞ্চনার কারনে , অন্যদিকে কেরলে কংগ্রেসের দুর্বল হওয়া বিজেপির ভোট শেয়ার বেড়ে যাওয়া বামপন্থীদের ক্ষমতায় আসার ক্ষেত্রে অন্যতম সাহায্যকারীর ভূমিকা নিয়েছে । সিপিএম পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি উত্থানের অন্যতম কারন এবং দক্ষিণে (কেরলে ) প্রধান সুবিধাভোগী । তৃনমূলের জয়ের পেছনে বিজেপি এই তত্বর সারবত্তা কি টিকছে ?
  • পাখি তত্ব | 223.118.193.51 | ২২ মে ২০১৬ ২১:৩৯716498
  • পাখি তত্ব | 223.118.193.51 | ২২ মে ২০১৬ ২১:৩৯716487
  • পাখি তত্ব | 223.118.193.51 | ২২ মে ২০১৬ ২১:৩৯716459
  • পাখি তত্ব | 223.118.193.51 | ২২ মে ২০১৬ ২১:৩৯716348
  • Arindom | 212.142.76.91 | ২২ মে ২০১৬ ২১:৫২716509
  • কিন্তু দিদির ইঙ্গিত যে উনি বিল বুঝে কেস বেসিস কেন্দ্র কে সমর্থন দিতে পারেন বা ১০ % ভোট টেনে বিজেপি প্রতিজোগিতা তিন মুখ করে দেওয়াতে ওনারই তো সুবিধা হল
  • Arindom | 212.142.76.91 | ২২ মে ২০১৬ ২১:৫৬716520
  • ডুবন্ত সিপিএম এখন বিভিন্ন আজগুবি তত্ব খাড়া করবে এতে অবাক হবার কি আছে , কেবল নিজেদের কোমর ভেঙ্গে গেছে এই সত্যি বাদ দিয়ে ।
  • ডাটা | 74.233.173.185 | ২২ মে ২০১৬ ২৩:০৯716531
  • ১৪ সালে আলিপুরদুয়ার কেন্দ্রে বিজেপি ক্লোজ ফাইট শেষে দ্বিতীয় হয়।বাম ডিস্টান্ট থার্ড
    বিজেপি ১৪ সালে রাজ্যে ১৭%ভোট পায়, তার মধ্যে মিশেছিল গজমুম ভোট।এবার বিজেপি আর গজমুম (যে এখনো নদ শরিক) ভোট %যোগ হলে দাঁড়ায় ১৩-১৪ %। ৩% লস গেছে তৃণমূলে।
  • Debabrata Chakrabarty | ২২ মে ২০১৬ ২৩:২৯716542
  • ২০১৪ সালের লোকসভা ভোট মোদী হাওয়া , বিপুল বিজ্ঞাপন এবং কংগ্রেসি সরকার পরিবর্তনের হাওয়া কে বেস হিসাবে না ধরাই ভালো । ২০০৬ সালে পশ্চিম বঙ্গে বিজেপির ভোট ছিল ৬ % বোধ হয় । বর্তমানে ১০% সুতরাং ৪% বেড়েছে ৩% কমেনি এবং এই ভোট যে অবশ্যই বাম ভোট তার উদাহরণ উত্তরবঙ্গের এক কালের বাম দুর্গ গুলির বর্তমান হাল । আমি যে দুটো কেন্দ্রের কথা অর্থাৎ মাদারিহাট এবং কালচিনির কথা বলছি দুটোই , সীমান্ত এলাকা থেকে বহুদূরে , মুসলমান জন ঘনত্ব প্রায় নেই , বামেদের ঘাঁটি ছিল দীর্ঘ কাল যাবত এবং বামেরা ৫২% ভোট শেয়ার থেকে বর্তমানে 6,76%এ নেমে এসেছে । অন্যদিকে বিজেপি বাম এবং কংগ্রেস ভোট নিজের কোলে এনে একটা সিট জিতেছে আর কালচিনি মাত্র 0,60% ভোটের কারনে হেরেছে । বামপন্থীরা বাঙলায় বিজেপি ঠেকাতে ব্যর্থ ।
  • Debabrata Chakrabarty | ২৩ মে ২০১৬ ০০:০০716238
  • টাইমস অফ ইন্ডিয়া থেকে " The party is just 2% behind Congress (12.3%) that has bagged a total 44 seats staking its claim as the main opposition in Bengal Assembly. What often escapes notice of poll pundits, is the BJP's rising vote share in vast stretches of north Bengal that is far above the party's state average. There are a host of constituencies in Jalpaiguri, Alipurduar, Jhargram and Malda where BJP has polled from 20% to 28% votes. "

    " BJP and its social organisations have been working among the tribal population in Dooars and Jhargram since long nursing their identity-based aspirations that the Left trade unions are not being able to address." উত্তরবঙ্গে চা বাগান এলাকায় বামফ্রন্ত্রের ইউনিয়নের ব্যর্থতা এবং তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া আদিবাসী সমাজকে বিজেপি ২০২১ টার্গেট করে এগোচ্ছে , উত্তরবঙ্গে কালচিনি /মাদারিহাট ছাড়াও বাকি কেন্দ্রগুলিতে বিজেপি ২০-২৮% ভোট পাচ্ছে এমনকি ঝাড়গ্রাম /এবং সীমান্ত এলাকায় । উত্তরবঙ্গে বিজেপি ঠেকানো বাম এবং কংগ্রেসের কম্ম নয় । এই ২০-২৮% ভোট মাত্র ৬-৭% বাড়লেই বিজেপি ত্রিমুখী লড়াইয়ে উত্তরবঙ্গের অর্ধেক সিট জিতে যেতে পারে ।
  • T | 24.100.142.19 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:০১716249
  • তাই, কালচিনি আর মাদারিহাট দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ বুঝি! বামপন্থীরা বিজেপি ঠেকাতে ব্যর্থ।
    শালা, হুগলির প্রত্যেকটা আসনে বিজেপি চোদ্দ পনের হাজার করে বিজেপি ভোট পায় কি করে! কাদের দখলে ছিল হুগলী? হাওড়ায় বেশ কিছু সিটে কারা ত্রিশ বত্রিশ হাজার করে ভোট টেনেছে? কাদের দখলে ছিল হাওড়া? সাউথ চব্বিশ পরগণায় ডায়মন্ডহারবারে বিজেপি কি করে বিশ হাজারের ওপর ভোট পায়? ফলপ্রকাশের পর থেকে সেন্ট্রাল হাওড়ায় বোমাবাজি করে প্রায় সবকটা সিপিয়েম পার্টি অফিস দখল হয় আর দিব্যি বিজেপির পোস্টার ফেস্টুন অবধি বর্তমান থাকে!

    দুটো সিট দিয়ে বিচার হচ্ছে। তো বাল, শ্রীরামপুরে মুলোদের কমেছে বিশ পার্সেন্ট। কাদের ভোট বেড়েছে সেখানে? উত্তরপাড়ায় তৃণমূলের কমেছে ১৫%। কাদের ভোট বেড়েছে সেখানে? চন্ডীতলায় কাদের ভোট দ্বিগুণ হয়েছে কাদের ভোট কেটে? চাঁপদানিতে তৃণমূলের ভোট কমেনি? বাড়েনি বিজেপির ভোট? চন্দননগরে তৃণমূলের ভোট কমেনি? বিজেপির ভোট বাড়েনি? জোটের ভোট বাড়ার কথা বেড়েছেও।
    এসবের পরে বামেদের দোষ! বাল।
  • T | 24.100.142.19 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:০৫716260
  • ডায়মন্ড হারবার নয়, বজবজ হবে।
  • PT | 213.110.242.21 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:০৮716271
  • আঃ এত উত্তেজিত হন কেন। দেবব্রতর দু একটি নিবন্ধ পড়েই তাঁর রাজনৈতিক অবস্থানটি পরিষ্কার বোঝা গিয়েছে। "বামেরা সব ব্যাপারেই ব্যর্থ" সেটা ওনার পূর্ব নির্ধারিত সিদ্ধান্ত। যে সংখ্যাই উনি পাবেন সেটা দিয়েই এদিক ওদিক করে ঐ পূর্ব-নির্ধারিত তত্বটিকেই বারংবার প্রমাণ করবেন।
  • T | 24.100.142.19 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:১১716282
  • একটা ঘুপচি মতন আর এস পির অফিসে অবধি তালা মেরে জনাদুয়েক বৃদ্ধ ভদ্রলোককে ঘাড় ধরে বের করে দিয়েছে। এঁরা কোনোদিন কারো সাতে পাঁচে থাকতেন না। এই যেখানে অবস্থা সেখানে কোথাকার কে বিজেপির সঞ্জয় সিং হাজার তিরিশ মত ভোট টেনে দিব্যি কলার তুলে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। দক্ষিণ হাওড়ায় গতবার যে বিজেপি হাজার চারেক ভোট পেয়েছিল তাদেরকে এবছর কোন বিক্ষুব্ধ গোষ্টী ভোট দিয়েছে জেনে আসুন।

    বামেরা বিজেপিকে জায়গা করে দিচ্ছে, এইসব ঢপ মশাই অন্য জায়গায় অন্য কাউকে দেবেন।
  • PT | 213.110.242.21 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:১৩716304
  • আসন ভিত্তিক %
  • PT | 213.110.242.21 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:১৩716293
  • সব দলের ভোট % কোথায় পাওয়া যাবে?
  • T | 24.100.142.19 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:২২716326
  • আর চা বাগানের শ্রমিকরা বামপন্থীদের অবিশ্বাস করে দূরে ঠেলেছে অথচ নিও-রোজাভা পন্থী অর্থাৎ তৃণমূলকে কাছে টানেনি এইটা নিদের মতো রপিষ্কার নয়? ক্যানো পারেনি তৃণমূল? রাজ্যের অ্যাত অনাচার অত্যাচার সব মোকাবিলা করে ফেলল এদিকে চা বাগানে দুম করে বিজেপি মেরে বেরিয়ে যেতে পারে তার আঁচ পায় নি আগে থেকে? নাকি ঐ নিও-কমিউনিষ্ট নেত্রীর কথাই ঠিক যে বিজেপি ভোট লুঠ করেছে? অজুহাতটা একটু শুনি।
  • PT | 213.110.242.21 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:২৯716337
  • ভবানীপুরের সংখ্যাতত্ব খুব চিত্তাকর্ষকঃ

    তিনোঃ ৬৫৫২০
    ক্ঙঃ ৪০২১৯
    জয়ের ফারাকঃ ২৫৩০১

    বিজেপিঃ ২৬২৯৯
    নোটাঃ ২৪৬১

    জয় বিজেপি লক্ষীপ্যাঁচার জয়। নোটা তার সঙ্গে কাঁসিতে ভালই সঙ্গত করছে।
  • sm | 53.251.91.144 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৩৩716349
  • প্রথম কথা হলো বি যে পি যদি পব তে আসে, তো কি এমন মহাভারত অশুদ্ধ হবে? ভারতের বহু স্টেট এ বিজেপি রয়েছে।
    বিজেপি কিছু ভোট কাটবে; এতো জানা কথাই।
    যেমন সল্টলেক এ প্রায় ১৫ হাজার ভোট কেটেছে বিজেপি ।
    কামার হাটিতেও প্রচুর ভোট কেটেছে।
    একটায় তিনোদের সুবিধে হয়েছে আর একটাই নয়।
    সংসদীয় গণতন্ত্রের নীতি ই হচ্ছে যে সবাই কে নিয়ে খেলতে হবে ,বাবাই। এখানে হিন্দু খেলবে, মুসলমান খেলবে,তপশিলি জাতি খেলবে,আদিবাসী খেলবে।
    বাঙালি, অবাঙালি সব্বাই খেলবে ও তাদের নিয়ে খেলতে হবে।
    যেমন অশোক ভট্টা, বিজেপি কে নিয়ে খেলেছিল শিলিগুড়ি হাতে রাখতে। এতো খেলার নিয়ম; এতে ভেঙ্গে পড়লে চলে?
    আমি তো অনেক সিপিএম কর্মী কে বলতে শুনছি, তারা বিজেপি জয়েন করবে বা করেছে।কারণ লড়াই করার জন্য তাদের হাতে কুনো বিকল্প নাই।অর্থাত মোদ্দা কথা হলো, বামেরা দুর্বল হলে; বি যে পি র জমি শক্ত হবে। এমন কিছু শিশি, বোতল তো নয়।
  • PT | 213.110.242.21 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৪৩716371
  • জয় বিজেপি লক্ষীপ্যাঁচার জয়!!

    অরূপ বিশ্বাসঃ
    ৯০৬০৩-৮০৭০৭ = ৯৮৯৬
    বিজেপি+নোটাঃ ১৪৮৪৪+৩৭১৯

    পার্থ চ্যাটার্জীঃ
    ১০২১১৪-৯৩২১৮ = ৮৮৯৬
    বিজেপি+নোটাঃ ১৭৯৬২+৪১৩৭
    ইন ফ্যাক্ট এই আসনে শুধু নোটা , পোঁটা, ঘোঁটা যোগ করলেই দাঁড়ায়ঃ ৮৭৮৫

    তার মানে দারুণ ফাইট দিয়েছে মধুজা আর কৌস্তভ।

    আর মোটামুটি বোঝা যাচ্ছে যে বিজেপির সঙ্গে নোটা ও সুসি তাল মিলিয়ে তিনোদের রক্ষা করার কাজে নেমেছে। আঁতাঁত কি আর বলে কয়ে করতে হয়?
  • sm | 53.251.91.144 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৪৩716360
  • পিটির বুদ্ধির তারিফ না করে পারা গেলনা! ভবানীপুরে ২৬০০০ বিজেপি ভোটের সবটাই কি জোট পেত নাকি? মমতা কিছুই পেত না?
    এই বুদ্ধি না হলে ওম প্রকাশের মতন নিরেট লোকের এন্যালিসিস কেউ বিশ্বাস করে?
    এখন টিভিতে কেমন প্রাগ ঐতিহাসিক মুখ করে বলছে; জোটের সিদ্ধান্ত সঠিক ই ছিল।
  • T | 24.100.142.19 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৪৭716382
  • গোসাবার মতো প্রত্যন্ত এলাকা, যেখানে দুহাজার তেরোর পঞ্চায়েত ইলেকশনে বিজেপি একটাও গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করতে পারে নি, দোর্দন্ডপ্রতাপ তৃণমূল যেখানে তিরিশটার মধ্যে উনিশটা দখল করেছে, সাতটা আরএসপি এবং তিনটে সিপিয়েম, সেখানে হঠাৎ করে এই বিধানসভা ইলেকশনে বিজেপি এগারোহাজার ভোট পেয়ে গেল! কাকদ্বীপ, যেখানে বিজেপি সাকুল্যে পাঁচশো ভোটও পায়নি পঞ্চায়েত ইলেকশনে, সেই বিজেপিই কিনা হাজার দশেক ভোট পেয়ে গেল হেসে খেলে। কারা ক্ষমতায় ছিল এই পঞ্চায়েতগুলোতে? দায় তাদের নয়, উল্টে 'ক্যানো তোরা বিজেপিকে আটকাতে পাচ্ছিস না'।
  • sm | 53.251.91.144 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৪৮716393
  • পরের বার কৌস্তভ আর মধুজা নামলে ক হাজার ভোট পাবে? নোটার চেয়ে বেশি পাবে তো ?মনে রাখবেন, কংগ্রেস কিন্তু পেছনে থাকবেনা; ওরা ভয়ানক পাজি।
  • pi | 24.139.209.3 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৫০716404
  • উফ্ফ ! আবার সেই নোটা !!

    এর কথাকে কাউণ্টার না করলে মনের সুখে আটভাট বকে যায়, কিন্তু দুঃখের ব্যাপার হল করলেও বকে যায়। ঃ(

    অন্য টইতে বেশ কিছু প্রশ্ন ছিল। একটারও উত্তর আসেনি। কিন্তু নোটা এসেই চলেছে !

    কিছু প্রশ্ন।
    ১। কাল কোন এক চ্যানেলে দেখছিলাম, নোটার ভোট ব্যবধানের থেকে বেশি। চট করে গুনতে গিয়ে মনে হল, চব্বিশটা এরকম সিটের মধ্যে প্রায় দশ এগারোটায় জোট জিতেছে।
    তাইলে এই যে দু'দিন ধরে নোটাকে গাল দেওয়া শুনছি, যে লোকে নোটায় টিপে তৃণকে জিতিয়ে দিল, সেটা কীকরে হয় ?
    এখন এলেবেলের দেওয়া এই লিংকে (http://bengalicms.pradesh18.com/people-give-vote-in-nota-i…/) গুণে দেখলাম আকচুয়ালি তেইশটার মধ্যে তেরোটায় নোটার চেয়ে কম ব্যবধানে জোট জিতেছে। যে দশটা তৃণরা জিতেছে, সেগুলো নোটা না দেওয়ায় জোট পেলেই বা কী হত ? যদিও এটাও বুঝিনি, যাঁরা নোটায় দিয়েছেন, তাঁরা তাঁরা সবাই জোটকেই দিতেন কেন। আর এঁদের অন্য ও বেশি সম্ভাব্য বিক্ল্প তো ছিল ভোট না দেওয়া। সেক্ষেত্রে, নোটা না হলে জোটের কি এমন লাভ হত ?
    নোটাকে এই গাল পাড়ার কারণ কী বুঝলাম না। কেউ বুঝিয়ে দিলে ভাল হয়।
    তারউপর আবার বিক্ষুন্ধ, প্রাক্তন বামেদের গাল পাড়া হচ্ছে নোটা নিয়ে।
    এদিকে দেখলাম, নোটা এই ব্যবধানের চেয়ে বেশি হওয়া সিটগুলো সবই গ্রামাঞ্চলে। সেখানে বিক্ষুব্ধ বা অন্য বামেরা দলে গিয়ে এইরকম করেছেন বা করতে বলেছেন, এটা বলা হচ্ছে কি ?
    আর ঐ লিম্ক থেকে, 'যদি এই বিপুল সংখ্যক ভোট নোটায় না পড়ে প্রার্থীদের ঝুলিতে যেত তাহলে সমীকরণ এবং ভোটের ফল অন্যরকম হত বলেই মত রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের ৷ ' - এই অন্যরকমটা কীরকম ?
    'যেমন ওই ২৩ টি কেন্দ্রে যেখানে জোট প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন সেখানে যদি নোটার ভোটগুলি তাদের নামে পড়ত তাহলে জয়ের ব্যবধান আরও বাড়ত ৷' - তাতে কী এসে জেত ?
    ' কিংবা পরাজিত তৃণমূল প্রার্থীর দিকে ভোটগুলি গেলে ওই আসনে ফলাফল অন্যরকম হত ৷' - হ্যাঁ তাতে তো তৃণর ভোটই বাড়তো।
    আরো এক দুটো প্রশ্ন আছে।
    ২। কাল এক জায়গায় হিসেব দেখলাম, আজ দেখলাম সেই মর্মে পোস্টারো এসে গেছে। কত শেয়ার হয়েছে জানিনা। তাতে লেখা, ৭০ টা সিটে ব্যবধান পাঁচ হাজারের কম। অর্থাৎ, এই সত্তরটা এদিক ওদিক হলেই টাই হয়ে যেত, এটাই বক্তব্য।
    তো, আজ দেখলাম একজন বলেছেন, তিনি নাকি গুণে দেখেছেন, এরকম সিট ৭০ টা নয়, ৩৪ বা ৩৫।
    আর হ্যাঁ, পরের কথাটা সত্যি হলে কী বলব জানিনা। বলেছেন, ওর মধ্যে অনেকগুলো সিটেই নাকি জোট জিতেছে। অর্থাৎ , এক তো এই পাঁচ হাজার এদিক ওদিক হলে , সব ক'টা সিটেও, তাতেও খুব কিছু তফাত হত না। আর আরোই হত না, কারণ এদিক ওদিক হবার অর্থ জোটের জেতা সিটও কমতো !
    এবার এর মধ্যে কোনটা সত্যি , ভেরিফাই করিনি। কিন্তু এক পক্ষ তো ইচ্ছে করে মিথ্যা ছড়াচ্ছে, বটেই। কারা, জানতে পারা যাবে ?
    ৩। তৃণ আর বিজেপি আঁতাত হলে কীকরে দুজনেরই ভোট % বাড়ে ?

    পুঃ ২ এর পয়েন্টে আর 'নাকি' নেই। সত্যিই এই ব্যবধাবে জেতা সিট ৩৫ টাই , আর তার মধ্যে ৫০% বা তার চেয়ে বেশি জোটের জেতা।

    ও, এই সেই পোস্টার , যেটা ভাইরালি ছড়িয়ে চলেছে। এই মিথ্যাচারগুলো ক'রে লাভের চেয়ে বেশি তো ক্ষতি হয় ! সবাই করছেন না জানি, কিন্তু যাঁরা করছেন বা বলছেন, একটু আটকালে ভাল হয়।
  • S | 108.127.180.11 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৫৫716415
  • পাইদেবী, আপনার কি মনে হচ্ছে তিনো সমর্থকরা নোটার বোতাম টিপেছে? যদি মনে হয় তাহলে নোটার কোনো ভুমিকা নেই। না মনে হলে আছে।
  • pi | 24.139.209.3 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৫৬716426
  • এটা আমার প্রশ্নও নয়, প্রশ্নের উত্তর নয়।

    প্রশ্ন কী ও কেন , লেখা আছে।
  • PT | 213.110.242.21 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৫৭716437
  • নারায়ণগড়ঃ

    তিনোঃ ৯৯৩১১
    সিপিএমঃ ৮৫৭২২
    ফারাকঃ ১৩৫৮৯

    বিজেপিঃ ১০২৬২

    না এখানে বিজেপির একার ঠেকানোর ক্ষমতা ছিল না। সুর্য মিশ্রকে ঠেকিয়েছে বিজেপির সঙ্গে সুসির সহযোগীতা।
    সুসিঃ ৩৯৮৪
    নোটাঃ ১৭৮৬
  • T | 24.100.142.19 | ২৩ মে ২০১৬ ০০:৫৮716448
  • দ্যাখো পাইদি এই নোটার ফলে জোটের ক্ষতি হয়েছে এইটা একদম ভুলভাল ধারণা। কোথায় যেন একজন তেষট্টি ভোটে জিতেছে। তো দেখা যাবে হয়তো সেখানে নির্দল প্রার্থী হয়তো শ খানেক ভোট পেয়েছে। তো তাহলে কি শাসক দলের সাথে নির্দল জোট করেছে! ধুর। এসব কিছু পাবলিক টাইমপাস করছে।

    সব জেলাতো দেখিনি কিন্তু বেশ কিছু ক্ষেত্রে দেখছি, সম্ভবতঃ নতুন ভোটারদের ভোট গেছে বিজেপি এবং তৃণমূলে। বামেদের ভোটের হেরফের হয়েছে সামান্য। ফলে তৃণমূল এবং বিজেপি দুদলেরই ঐ সব সিটগুলোতে ভোট পার্সেন্টেজ বেড়েছে।
  • sm | 53.251.91.144 | ২৩ মে ২০১৬ ০১:০১716471
  • আমার চেনা শোনা একজন খুবই মৃদু রাজনীতি সচেতন ব্যক্তি নোটায় দিয়েছেন। তিনি হয়ত তিনো বা বিজেপি কে দিতেন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত মতামত দিন