এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মায়ের কর্তব্য ভিন্ন কিছু নাই

    Yashodhara Raychaudhuri লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ৬৮১৯৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • h | 213.132.214.83 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৫১722116
  • অরন্য ইজ ইন্ক্রেডিবলি গ্রেশাস, মেকিং মি ব্লাশ অলমোস্ট, কিন্তু মাইরি বলছি আমিও কুমড়োর আউটবার্স্ট খুব সিরিয়াসলি নি-ই নি, কারণ যশোধরা লেখা আমার ভাল্লগে নি, এবং এটা মনে করার কোনো যৌক্তিক কারণ দেখি না, যে মেয়েরা স্মার্ট আর লড়াকু হলেই, জেন্ডার ডিসক্রিমিনেশন কেটে যাবে, যদিও ভিজিবল পাবলিক প্রেজেন্স এর আইডিয়াটা আমার খারাপ লাগে নি, যদিও বুঝিনি, সেটা সম্পূর্ণ ইচ্চার উপরে নির্ভরশীল কিনা।

    যারা কষ্ট করেছে লাইফে, তাদের আমার এই ফ্রি তে লিখতে পেরে বাজে বোধ্ধা বোদ্ধা এঁচোড়েপাকামি সহ্য নাই হতে পারে, আফটার অল উই আর বাস্টার্ড্স অফ গ্লোবালাইজেশন, বেনেফিশিয়ারিজ অফ সোশাল চেঞ্জ ব্রট ইন বাই ক্লাস অ্যান্ড জেন্ডার-বায়াস্ড ইকোনোমিক পলিসিজ, দ্যাট ইজ ফাইন। কান্ট লুজ স্লিপ দো অর কান্ট ট্রেড এক্সপিরিয়েন্স। তাইলে দেশ শরতচন্দ্রের থেকে এগোবে না।

    কিন্তু তাই বলে তো বড় বড় কথা বলা বন্ধ করা যাবে না, কারণ আমি স্মল টকের জন্য খামোখা টাইপ করবো কেন মাইরি, সে তো পাড়াতেই হয়, এই মক দেশোদ্ধারের যে আনন্দ, এই যে অপিনিয়ন দিয়ে সমাজ বদলাবে, এই বলদার আশা, সম্পূর্ণ ইউজলেস জীবন হওয়া সত্ত্বেও, এর থেকে নিজেকে বঞ্চিত করি কি করে। দিস ইজ আ বিউটিফুল ডোপ। আমি তো আমার মা নই ;-)
  • ranjan roy | 132.162.175.132 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৫৭722118
  • এই পোস্টের পরে সিকি হলে হনুকে এফ-সি বলত; আমি সেকেলে বুড়ো প্রাণখুলে আশীর্বাদ করলাম--এমন সত্যি কথা বলার জন্যে।ঃ))
  • aranya | 154.160.5.104 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৫৭722117
  • কিছুটা কানেকশন আছে ওয়ার্ক স্পেসের সঙ্গে - যেমন কাজের জায়গায় মেয়েদের প্রপার বাথরুম, চাইল্ড কেয়ার সেন্টার ইঃ থাকলে, প্রেগন্যান্সি লিভের ব্যবস্থা থাকলে পরিবারের চাপ সামলানো সহজ হয়
  • সিকি | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:০০722119
  • আমি শুধু রঞ্জনদাকেই একটা কথা বলব। ডিবেটে মডারেটরের ভূমিকা পালন করা খুব ভালো, তবে পলাশীর প্রান্তরে সেটা একটু ডেঞ্জারাস কাজ।

    সব জায়গায় খাপ খুলতে নেই :)
  • aranya | 154.160.5.104 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:০৪722120
  • পথটা হয়ত মাঝামাঝি কোথাও - ব্যক্তিগত জীবনে লড়াকু হওয়া - মতি নন্দীর কোনি :-), ফর এগজাম্পল + অর্গানাইজড মুভমেন্ট

    অর্গানাইজড মুভমেন্ট-এর বিকল্প এখনও দেখি না। আম্রিগায় আমার কোম্পানি-তেও লেবার ইউনিয়ন আজও স্ট্রাইক করে বিভিন্ন দাবীদাওয়ায়, আন্দোলনের নতুন পদ্ধতি এখনও বাজারে আসে নি
  • Sayantani | 126.203.172.178 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:১২722121
  • রঞ্জন বাবু, আমি মোট্টে ভালো মেয়ে নৈকো, এই সিকি জানে :D
    তবে ওন এ সিরিয়াস নোট আমি একমত। এই ভালো মেয়ে হওয়ার রোগ খুব খারাপ। এতে নিজের তো যা 12 টা বাজার তা বাজলেও, মাঝখান থেকে আপনি একটা স্ট্যান্ডার্ড সেট করলেন, যার মধ্যে ঠেলে গুঁতিয়ে কিছু অনিচ্ছুক মেয়ে কে ঢোকানোর চেষ্টা হবে, আর তারা সেখানে ফিট না করলেই ( স্বভাবতই) তাদের কে খারাপ মেয়ে (অতএব, ধর্ষণ, টিসিং, বুলিং ইত্যাদি হতে পারে) বলে দাগিয়ে দেওয়া হবে।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৪৫722122
  • ইয়েয়েয়ে... !!!
    কিন্তু উইকেন্ড তো অনেক দূরে। ;-)))
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৫২722123
  • বাবুরা,
    আপনাদের সলিউশানগুলো শুনি, যেগুলো দিয়ে সব ঝামেলা মেটাবেন। আমার অপশনটা (ছোটোলোকের ভার্শান) বলেছি, যেটা কোথাও টেস্টেড নয়। তা বাবুরা আপনাদের টেস্টেড ভার্শানগুলো শুনে ছোটোলোকের একটু জ্ঞান অর্জন হোক। বাতেলা তো অনেক হোলো, সলিউশানটা এবার বলে দিন, ছোটোলোকে বুঝতে পারবে এমন সহজ করে। কথায় কথায় দস্তায়েভস্কি (জানি, প্রচুর বিদ্যা আপনাদের পেটে) টস্তয়েভস্কি না আউড়ে গোদা বাংলায় লিখুন কী কী করলে সমস্যা সলভ হবে বলতে চাচ্ছেন। একটু শিখে নিই।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:০৯722124
  • অরণ্য,
    নির্ভয়া কেসের ব্যাপারে আমি বলতে চেয়েছিলাম রাত বারোটা থেকে চারটে সব মেয়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসবে। হাঁটতে পারে, দাঁড়াতে পারে, বসতে পারে, কিন্তু রাস্তায় থাকবে। এর জন্য কারোকে ল্যাংটা হতেও বলিনি, কি মারশাল আর্ট করতে। এগুলো বানানো কথা। জাস্ট বেরিয়ে আসবে রাস্তায়। দলে দলে। এ জিনিস পৃথিবীতে কোথাও আগে হয়েছে কিনা জানা নেই। আইডিয়াটা আমার নিজের। এরপরে খিল্লির বন্যা বয়ে যেতে পারে। এই যে চার ঘন্টা মেয়েরা রোজ ঘরের বাইরে বেরোলো সবাই (বোল্ড) তাতে অনেক কিছু হতে পারে। এক, তারা রাতে বেরোনোর বাধা নিষেধ অস্বীকার করল, দুই তারা প্রমাণ করল যে তারা ভয় পায় না, তিন, তারা সংঘবদ্ধ, এবং চার, রাতে বেরোনো মানেই যে রাস্তার খানকি কি ধর্ষণযোগ্য - সেই ধারণার মূলে আঘাত।
    এখন কেউ বলতে পারে রোজ রোজ রাতে বেরোনোর পারমিশানটা কে দেবে? গুড কোশ্চেন। পারমিশান কেন লাগবে সেটাই জানতে চাই। যারা প্রশ্নটা করবে, কারা পারমিশান নেয়/দেয়? সেইজন্যই সেদিন লিখেছিলাম অ্যাবরশনের জন্য অনুমতি ও আশীর্বাদের কথা। বলাই বাহুল্য সেটা কেউ বুঝতে পারে নি। নিজের শরীরের ওপরে অধিকার যে সমাজে নেই, সে সব সমাজে এ ধরণের প্রশ্ন খুব স্বাভাবিক। যারা প্রশ্নগুলো করে, তারাও এই সেটের মধ্যেই বিরাজ করছে। যারা নিজের স্ত্রী/কন্যাদের "স্বাধীনতা দেয়"। অ্যাকচুয়ালি তাদের বাঁচিয়ে কীকরে কী করা হবে সেইমত আন্দোলন হবে তো? সেটাও জানতে চাই।
    তবে আমার অপশনটা অন্যরকম ছিলো। পারমিশান নেওয়াটা বন্ধ হোক। সহজ কাজ নয়। কিন্তু যেদিন প্রত্যেকটা মেয়ে পারমিশানের পরোয়া না করে সারা রাত রাস্তায় কাটাবে, সেদিন অশুভ শক্তি মাথা নত করবে। এটা লার্জ স্কেলে। স্মল স্কেলেও সমাধানের পথ আছে, তবে তা এখন লিখব না।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:১১722126
  • ওয়ার্কপ্লেস ডিসক্রিমিনেশন/ম্যাটারনিটি/স্যানিটেশন নিয়েও বলতে চেয়েছি, আগে কিছু পোস্টে আছে। কিন্তু ওগুলো করোলারি। আসল উপপাদ্য স্বাধীনতায়। সেই উপপাদ্য সলভ হয়ে গেলে করোলারী সলভ করতে সময় লাগবে না।
  • pi | 127.233.76.55 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:২০722127
  • বিবাহের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসকে ধর্র্ষণ যে আসলেই রিগ্রেসিভ সেটা বলাতে আগে বিস্তর তর্র্ক হয়েছে। এবঙ্গ খুব অবাক লাগছে এই দেখে যে কেউ কেউ এখন ১৮০ ডিগ বিপরীত অবস্থান নিচ্ছেন। এমনকি যত্র তত্র পিতৃতন্ত্রের ভূত দেখা সম্পর্কিত তর্র্ক মনে পড়ে গিয়েও বেশ ঘেটে গেলুম।
  • aranya | 154.160.5.104 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:২৮722128
  • স্বাধীনতা-র ব্যাপারে একমত, ওটা মাস্ট।

    ব্যক্তিগত জীবনে স্বাধীন, লড়াকু + অর্গানাইজড মুভমেন্ট (ওয়ার্ক স্পেস সংক্রান্ত দাবি-দাওয়া) + লেখা-পত্তর/সিনেমা/নাটক/ডিবেট - বহুমুখী অ্যাপ্রোচ হলে ভাল, সলিউশনের জন্য

    রাত ১২-টা থেকে ৪-টা মেয়েদের রাস্তায় বেরোনো-টা খুবই ভাল আইডিয়া - এটা কিন্তু অর্গানাইজ করতে হবে, রাজনৈতিক দল করুক বা কোন সামাজিক সংগঠন করুক
  • | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৩৩722129
  • দিল্লীতে একটা রাত্রি বেলায় প্রতিবাদ হয়েছিল না? সবকটা বাসস্ট্যান্ডে, আরো কিছু কমন প্লেসে মেয়েরা একদিন গেছিল না?

    এই বছর পয়লা বৈশাখে ঢাকায় টিএসসির সামনে মেয়েদের ঘিরে ধরে তাহারুশ টাইপের লাণ্ছনা করেছিল। এর পর পরই বিভিন্ন মহল থ্যেকে আওয়াজ ওঠে পয়লা বৈশাখে মেয়েদের সেজেগুজে যাওয়ারই দরকার নেই। তখন আমাদের সিস্টারহুডের তৃষিয়া উদ্যোগ নেয় আবারও টিএসসির সামনে পোয়্লা বৈশাখের মতই সেজেগুজে মেয়েরা যাবে। রীতিমত ইভেন্ট অর্গানাইজ করে। সিস্টারহুডের ঢাকার মেয়েরা প্রচুর সংখ্যায় যায়। মোটামুটি এর পরে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠান বন্ধ করার ধুয়োটা মিলিয়ে যায়।

    ঢাকার রাস্তায় অবশ্য মেয়েদের হেনস্থা কিছু কমে নি। ওর জন্য আইনের ব্যবহার দরকার। আর আইন মানতে পুলিশকে বাধ্য করার জন্য সংঘবদ্ধ আন্দোলন দরকার।
  • cm | 127.247.98.216 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৩৪722130
  • রাতটা না ঘুমোলে সারাদিন খাটবে ক্যামনে, আর না খাটলে খাবে কি?

    স্বাধীনতা কারু নাই।
  • | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৩৫722131
  • কিন্তু 'রোজ রোজ পারমিশান কে দেবে?" এটা কে বলল বুঝি নি।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৫০722132
  • ধর্ষণ (নির্ভয়া)/ফিমেল ফিটাস অ্যাবরশান/ ওয়ার্কপ্লেস ডিসক্রিমিনেশন/ওয়েজ গ্যাপ/ শ্বশুরবাড়ীর জ্বালাতন - এই সমস্তই একটা বড়ো সেটের বিভিন্ন সাবসেট। সমস্যাগুলোকে অ্যাটাক করতে হলে মূল সেটটাকে অ্যাড্রেস করতে হবে। সেটা মেয়েদের এমপাওয়ারমেন্ট। সেই এমপাওয়ারমেন্ট কিছুতেই হচ্ছে না। কেন?
    এক, হতে পারে তারা ক্ষমতা চাচ্ছে কিন্তু পাচ্ছে না।
    দুই, তারা চাচ্ছেই না ক্ষমতা।
    আমার মতে, দুটোই। কিছু সংখ্যক মেয়ের কাছে এমপাওয়ারমেন্টের কনসেপ্টই অজানা। তা খায় না মাখে, তা নিয়ে এদের বিন্দুমাত্র অ্যাওয়ারনেস নেই। যেভাবে জীবন চলছিল শাসিত হয়ে হয়ে, সেইভাবেই চলতে চায়। সেভাবেই স্বচ্ছন্দ। এরা দুনম্বর সেটের। এরা ধনী দরিদ্র মধ্যবিত্ত শিক্ষিত যা কিছু হতে পারে। এরা ডিপেন্ডেন্ট জীবনের আরাম বেছে নিয়েছে। তার জন্য আত্মসম্মান কম্প্রোমাইজ করতে হয়। তাতেই চলে এদের জীবন। কোনো কারণে এই ইকুইলিব্রিয়াম টলে গেলে এরা সাফার করে বেশিমাত্রায়।
    এক নম্বর সেটের মেয়েরা এমপাওয়ারমেন্ট চাচ্ছে কিন্তু পাচ্ছে না। পেলেও অতি অতি সামান্য। এদের চাইবার পদ্ধতিতে কোনো ঘাপলা আছে যে জন্য চাইলেও পাচ্ছে না বা পেতে খুব দেরি হচ্ছে। সেই পদ্ধতিগত সমস্যাটা কীভাবে অ্যাড্রেস করা হয় তা আমার জানা নেই। অরন্য বললেন যে মিটিং মিছিল স্ট্রাইক করে করে। এত মিটিং মিছিল স্ট্রাইক করেও আমাদের সমানাধিকার নেই সমাজে। এটা চিন্তার বিষয় নয়? অধিকার কার কাছে চাইছি? সমাজের কাছে? আইনরক্ষকদের কাছে? তারা এগজ্যাক্টলি কারা, যারা এই অধিকারটা "দেবে"? ক্লীয়ার নয়। একদম ক্লীয়ার নয়।
    অধিকার অর্জন করতে হয়। সেটা সহজ নয়। খুব কঠিন। দেহ ও মন, দুটোই ছড়ে ক্ষত বিক্ষত হতে পারে। মারামারি হাতাহাতি করতে হয় না, ক্যারাটে বা বন্দুকের নলেও ক্ষমতার উৎস খোঁজার কথা হচ্ছে না, কিন্তু কিছু কিছু জিনিস আমাদের মনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে আছে সেগুলো বের করে ফেলে দিতে হবে। যেমন, কথায় কথায় পারমিশান নেওয়া। একটা প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ের যদি নিজের শরীরের প্রতি অধিকারের কনসেপ্ট ঘাঁটা হয়, তখনি সে পারমিশানের জন্য গুরুজনদের দরজা নক করবে। বা ফিমেল ফিটাস জোর করে অ্যাবরশান করানো হলে সে নিজেই বাধ্য হয়ে সিগনেচার করবে কাগজে। এগুলোকে বলে সাহসের অভাব। ভয়ের জীবন যাপন করে এরা। আশ্রয় হারানোর ভয়, খেতে না পাবার ভয়, অনেক ক্ষেত্রে প্রাণের ভয়।
    এই ছোটোলোক সেই সমস্ত পথ হাতে কলমে পেরিয়ে এসেছে। সমস্যা তো থাকবেই। কিন্তু তা সলভ করবার সময় ভয়টাকে দূরে সরাতে হয়েছে। প্রত্যেক স্টেপে। সেটা এখন অনেকেরই অ্যাকসেপ্ট করে নিতে মন চাইবে না, কারণ এর পেছনে কোনো কনফারেন্স বা পাবলিশড পেপার নেই। কিন্তু এই ধরণের টেস্ট কেস প্রমাণিত। যারা এখানে লিখতে পারল না, তাদের হয়েও লিখে দিলাম।
    এখন ইন্টারনেটে ইউটিউব থেকে যে সমস্ত রাবিশ ভিডিও শেয়ার করা হয়, সেসব আমাদের ছোটোলোকেদের কাছে নেই। কিন্তু, সমস্যা বলে যেগুলো দেখছি, সেগুলো জাস্ট মূল সমস্যার উপসর্গ।
    যদি বড়ো আকারে সংগঠিত করে এরকম কিছু করা যায়, কাজে দিতে পারে। বিবাহিত পুরুষদের বিছানায় স্ত্রীরা থাকবে না লক্ষ্য করুন রাত্রে। রক্ষণশীল বাপ মা তাদের মেয়েকে ঠেকিয়ে রাখতে পারবে না রাত্রে। ভায়েরা বোনেদের ওপর কর্তাত্তি ফলাতে পারবে না। আর যদি তা করতে চায়, তাতে কোনো ফল হবে না। এটা একদিন দুদিন নয়, অন্তত একদু সপ্তাহ করা যেতে পারে। তবে সেটুকু করবার জন্যও অনেক পথ হাঁটা বাকি। নির্ভয়া কান্ডের পর দিল্লির যেসব মেয়েরা টিভির ক্যামেরার সামনে উত্তেজিত কণ্ঠে প্রতিকার/জাস্টিস নিয়ে চেঁচামেচি করেছে, সব হয়েছে দিনের আলোয় কি সন্ধেবেলায়। রাত বারোটা থেকে চারটে, কোনো মিটিং মিছিল নয়, কোনো স্লোগান পতাকা নয়, শুধু রাস্তায় বেরিয়ে পড়া, যতদিন না টনক নড়ে সমাজের।
  • ? | 127.194.192.239 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:০০722133
  • তারপর? দুতিন হপ্তা বাদে?
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:০১722134
  • ১৮০ ডিগ্রী ইত্যাদি বক্তব্য কি আমাকে?
    তা যদি হয় তাহলে ক্লিয়ার করে দিই যে আমার বক্তব্য বরাবরের মতই এখনো যৌন স্বাধীনতার পক্ষে। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসকে আমি ধর্ষণ মনে করি না। বরং ঐ টাইপের কোর্ট রুলিংকে অন্যায় মনে করি। এবং যে সমস্ত মেয়ে এসব করে বিয়ে করে, তারা যে আর্থিক/সামাজিক/মানসিকতার দিক থেকে কতটা দৈন্যের মধ্যে রয়েছে তা বুঝতে অসুবিধা হয় না।
  • ranjan roy | 132.162.175.132 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:০৭722135
  • "রাতটা না ঘুমোলে সারাদিন খাটবে ক্যামনে, আর না খাটলে খাবে কি?"
    --- হক কথা। কিন্তু সেটা তো ছেলেদের ক্ষেত্রেও সমানভাবে প্রযোজ্য। ওরা কেন রাত্তিরে রাস্তায় থাকে?
    কথা হল রাস্তা ছেলেমেয়ে সবার। দিনেও রাত্তিরেও--এই অবস্থানে আসা। এবং দিনে এবং রাত্রে সেটা সুনিশ্চিত করার দায়িত্ব রাষ্ট্রের মানে পুলিসের।
  • cm | 127.247.96.223 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:১১722137
  • দেখুন মশাই পুলিশ দিয়ে এসব সমস্যার সমাধান হবেনা। মূলচাহিদা মানে ঐ অন্ন, বস্ত্র আর বাসস্থান মেটান, মানুষের হাতে দুদন্ড ঠান্ডা মাথায় ভাবার সময় দিন, এসব মিটবে।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:১৫722138
  • ইচ্ছে করেই ঐ পার্টটা লিখিনি, কারণ জানতাম এই প্রশ্নটা আসবে। চারঘন্টা ঘুমের বিশ্রাম নেই, স্বামীর সংগে নিয়মিত সেক্সটুকু নেই, পরদিন কাজ আছে, খাটুনি আছে। হোয়াট অ্যা প্যারাডক্স! কী করে হবে? দশটা পঞ্চাশের পোস্টেই উত্তরটা দেওয়া আছে। পড়ে দেখুন।
  • ranjan roy | 132.162.175.132 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:১৮722139
  • অ!
    তা যে পরিবারের অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থানের সমস্যা মিটে গেছে তাদের বাড়ির ছেলেরা রেপ/গুন্ডামি/অসভ্যতা করে না! বা তাদের বাড়ির মেয়েদের অপমানিত ধর্ষিত হতে হয় না? তাদের পরিবারে পিতৃতন্ত্র/ ডোমেস্টিক রেপ/ জ্যেঠামশাইরা নেই?
    সব দোষ অন্নহীন/বস্ত্রহীন দের/ তারাই অপরাধী, তারাই ভিকটিম?
  • cm | 127.247.96.223 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:২০722140
  • রঞ্জনদার পোস্ট খুব ভালো হয়েছে।
  • aranya | 154.160.5.104 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:২১722141
  • 'এক নম্বর সেটের মেয়েরা এমপাওয়ারমেন্ট চাচ্ছে কিন্তু পাচ্ছে না। পেলেও অতি অতি সামান্য। এদের চাইবার পদ্ধতিতে কোনো ঘাপলা আছে যে জন্য চাইলেও পাচ্ছে না বা পেতে খুব দেরি হচ্ছে। সেই পদ্ধতিগত সমস্যাটা কীভাবে অ্যাড্রেস করা হয় তা আমার জানা নেই।অরন্য বললেন যে মিটিং মিছিল স্ট্রাইক করে করে'

    - আমি কিন্তু কোথাও লিখি নি যে মেয়েদের এমপাওয়ারমেন্ট-এর জন্য মিটিং মিছিল স্ট্রাইক করতে হবে :-) , বলেছি অর্গানাইজড মুভমেন্ট দরকার। আর আলাদা একটা অবজার্ভেশন হিসাবে বলেছি যে আমাদের কম্পানিতে এখনও, এই ২০১৬-তেও, স্ট্রাইক একটা বড় অস্ত্র, লেবার ইউনিয়নগুলোর কাছে।

    এবার, আপনি আমার মুখে কথা বসাচ্ছেন, এমন তো নয়। আমার পোস্ট-এর করোলারি হিসাবে যা মনে হয়েছে, তাই লিখেছেন। হনু-র পোস্টের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছিল। এই পয়েন্ট-টা নোট করতে অনুরোধ করছি।

    'যদি বড়ো আকারে সংগঠিত করে এরকম কিছু করা যায়, কাজে দিতে পারে' - ঠিক, এটা একা করার ব্যাপার না। দ যেমন ঢাকার সিস্টারহুড-এর কথা লিখলেন, তেমন কোন সংগঠন-কে উদ্যোগ নিতে হবে।

    আইডিয়া-টা মৌলিক, আমি এটার কথা আগে শুনি নি, ভাবিও নি। কুদোস :-)
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:২৭722142
  • ভুল হচ্ছে।
    সব ছেলে সারারাত বায়রে থাকে? ধ্যাৎ! এটাতো স্পেশাল কেসে করা হচ্ছে। সব মেয়ে। একজন দুজন নয়রে বাবা।
    এবার পুলিস ফুলিস সব ঠিক আছে। দিনে কুড়িটা রেপ হলে পুলিশ কতদিতে দৌড়বে? পুলিশেরো বৌ আছে (দেয়ালেরো কান আছে), সেই বৌগুলো সবাই ম্যারিটালরেপহীন রাত্রি যাপন করে কিনা তাতো আমরা গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারছি না। পুলিসের বৌ/বোন/মা/কন্যারাও রাস্তায় বেরিয়ে আসুক। ঐটুকু সাহস থাকলেই চলবে। টাকা পয়সা গায়ের জোর পিস্তল চেঁচামিচি কিচ্ছু চাই না।
  • pi | 127.226.223.190 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৩০722143
  • আলাদা করে প্রতিবাদের জন্য প্রতিবাদই কেন। যে যার লাইফে প্রয়োজনমত করলেও তো অ্নেক হয়। অন্তত কাল কী খেতে পাব সেই চিন্তা যাদের করতে হয়না তারা তো সেই সাহস দেখাতেই পারে। রাতের কাজ থাকলে কাজ মিটিয়ে রাতে ফেরা । যেখানে হোক একা যাওয়া। একা ঘোরা ফেরা। যতজনের দরকার বা ইচ্ছা করলে তো আলাদা করে প্রোগ্রাম নিয়েও করতে হয়না। ব্যাপারটা স্বাভাবিক মনে হতে থাকে। অনেকে নিয়মিত বেরোলে পুলিশ প্রশাসনও নড়ে চড়ে বসতে বাধ্য।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৩১722144
  • আমিও আগে শুনিনি অরণ্য। প্রথম আমার মাথায় এটা এসেছিল ২০১৩ নাগাদ। কারোকে বলিনি। এটা নন ভায়োলেন্ট পথ। কোনো রাজনৈতিক/অরাজনৈতিক দলের রং নেই। কোনো স্লোগান নেই। লোগো নেই। ব্র্যান্ডিং নেই।
  • pi | 127.226.223.190 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৩৩722145
  • পুলিশের বৌয়ের ম্যারিটাল রেপ হতে পারে বলে ধর্ষণ হলে পুলুশের কাছ যাওয়াই উচিত না।
    পুলিশ প্রশাসন ঘুষ খায় তাই কোন দুর্নীতির অভোযোগই কোনোদিন করা উচিত না।

    বেসিক্যালি পুলিশ প্রশাসন সব রকম খারাপ কাজই করে থাকতে পারে। তাই ওদের কিছু করাই উচিত না। বা ওদের করতে হবে এই দাবি তোলাও।
  • Sayantani | 126.203.217.74 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৪৭722146
  • pi
    বিবাহের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস পুরো আইডিয়া ই রিগ্রেসিভ, এ নিয়ে দ্বিমত নেই। কিন্তু সেটা তোর বা আমার কাছে। পিছিয়ে পড়া শ্রেণী তে সেটা একটা সেফগার্ড হলেও হতে পারে বলে আমার মনে হয়। কারণ সেখানে কোনো মহিলার বিয়ে না করার চয়েস এর অপসন টাই নেই। বিয়ে তাকে করতেই হবে। এবং, অন্য লোকের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক ছিল জানতে পারলে তাকে সমাজ ত্যাগ করবে। এমত অবস্থায় চয়েস দুটো, এক মোটেই যৌন সম্পর্ক না করা, দুই, যৌন সম্পর্ক করলে সেই ব্যক্তির সাথে বিয়ে। এখানে বিয়ে তা অলমোস্ট সারভাইভাল বা ক্যারিয়ার অপসন, হুইচ এগেইন উইল সাউন্ড টেরিবিলি রিগ্রেসিভ টু মেনি অফ আস, ফর অবভিয়াস রিসন্স। কিন্তু সেই বোধ আস্তে এখনো অনেক দেরি। ইন দে মিন টাইম কি করা যাবে? ওই 'পতিত' মেয়েগুলো কে বাঁচাতে?
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৫০722149
  • এমনি এমনি সবার সঙ্গে রাতে বেরোনোর ফ্লাক্স বেড়ে গেলে সেটা নিঃসন্দেহে ভালো। ধর্ষণ কমবে।

    সেটা খুব ভাল, তবে পুরো এমপাওয়ারমেন্টের দাবীকে অ্যাড্রেস করবে না। তার জন্য সবার পার্টিসিপেশান চাই। প্রথমদিকে বাধা বিদ্রূপ টিটকিরি আসবে। সময়ের সংগে সেগুলো কমবে এবং গুরুত্ব বোঝা যাবে। শুধু প্রশাসন নয়, আসল হচ্ছে সমাজ। সমাজের টনক নড়লে প্রশাসন সেই পথেই যাবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন