এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মায়ের কর্তব্য ভিন্ন কিছু নাই

    Yashodhara Raychaudhuri লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ৬৮১৫৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • d | 144.159.168.72 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:১১722217
  • ইন্টারনেট হয়ে এই এক উৎপাত হয়েছে। সর্বত্রই হেগেমুতে নোংরা করে রাখছে।
  • বিপ | 183.67.3.44 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:১১722216
  • লিব্যারালদের ঘিলুর পরিমান চাড্ডিদের থেকে বেশী কিছু না। কারন এরা যুক্তিতর্কে না এসে, বিরুদ্ধ মতের লোকেদের দাগাতে ভালোবাসে। কারন কোন বিষয়ের গভীরে যাবে না। নো ওয়ান্ডার চাড্ডিরা তাও রাজনৈতিক ক্ষমতা দখল করতে পেরেছে, ভ্রান্ত আদর্শের জন্য লিব্যারালরা তাও পারে নি। ফেসবুক আর সোশ্যাল মিডিয়াতে লাফাচ্ছে।
  • B | 69.97.216.181 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:২৭722218
  • এটা না লিখলে মনে হচ্ছিল, ভুল করব। তাই লিখছি। তাই লিখলাম।

    অনেক অনেক দিন পর শারীরিক কারণে অসুস্থ, অলস গৃহকোণে এই সাইটে এসেছিলাম। এ পাতা ও পাতা ইদিক উদিক চাওয়া চাওয়ি করতে করতে কিছু কিছু পৌনঃপুনিক খটামটি সেই আগের মতই ক্লান্ত করছিল, কখনও বা, অস্বীকার করব না, কিছু কিছু এককেন্দ্রিক চিন্তা-জড়ত্ব, এক-কেন্দ্রিক বাক-হানাহানি, এবং সেই আদি, সনাতন জীর্ণ সেল্‌ফ্‌ গ্লোরিফিকেশন, (যা হয়ত আমিও করছি) দেখে আত্মভরী বাঁকা হাসিও হাসছিলাম। ভাবছিলাম লিখি, "আত্মবৎ সর্ব্বভূতেষু..", তারপর থেমে গেলাম।

    কিন্তু এককালে উন্মাদপ্রায় সুমন-উদ্ধৃতিতে জীর্ণ বক্তব্য পেশ করা এই আমি-র অনেক দিন সুমন শোনা হয় নি, আজকাল হয়ও না খুব একটা। চলে যাওয়া বাবার সঙ্গে বসে শোনা সেই 'তিনি বৃদ্ধ হলেন...', ইত্যাদি কত কত গান আর কত কত মুহূর্ত্ত..... আজ 'রোবু' নামে ছেলেটি এক অপূর্ব্ব গান শুনিয়ে জাগিয়ে দিয়ে গেল। গানটা বারবার শুনলাম, বারবার।

    "...বেঁচে থাক সব, বেঁচে থাক সব - আহা মানুষ আমার বিশ্ব
    আমি মানুষের মত পূর্ণ, মানুষের মত নিঃস্ব।"

    রোবু, ধন্যবাদ তোমাকে .... তুমি অসীম নিঃস্বতায় অসীম পূর্ণতা দিলে আজ।
  • robu | 213.132.214.87 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:৩৮722219
  • :-)
    কাউকে খুশি হতে দেখলে নিজের মধ্যে তার খুশিটা চারিয়ে যায় :-)
  • h | 213.132.214.87 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:৫৯722220
  • গান টা খুব ই ভালো। কিন্তু এর পরে কি আলোচনা তে লোকে চেচামেচি করলেই গান দেওয়া হবে? না চেচামেচি করতে পারে ভেবেই গান দেওআ হবে। তাইলে তো কিছু গান বেছে রাখা ছাড়া কিসু করার থাকে না ঃ-)))))) এতে সুবিধেও আছে, কাউকে এনগেজ ও করতে হবে না, কিসু বলতেও হবে না, শুধুই প্রাণ মন ভজ গৌরাংগ ইত্যাদি এসব করলেই হবেঃ-)
  • Sayantani | 113.215.54.51 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:১২722222
  • দে এর সাথে একমত।
    কিন্তু পালে বিপ পড়েছে । আর আলোচনা হবেনা
  • Sayantani | 113.215.54.51 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:১২722221
  • দে এর সাথে একমত।
    কিন্তু পালে বিপ পড়েছে । আর আলোচনা হবেনা
  • সিকি | 165.136.80.163 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:১৬722223
  • ভাগো হিঁয়াসে, ইন'সেইন' নারী কোথাকার!!
  • প্রতিক্রিয়া | 209.249.223.79 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:৩১722224
  • আমি তো পেসিডেনশিয়াল টইতে বিপের লেখাটা পড়ে ভাবলাম বিপের মাথাটা সপ্তাহের মাঝামাঝি কমেন্ডেবলি সাফ আছে! এই টইতে এরকম জাজমেন্টাল র‍্যান্ট মোডে চলে যাওয়ার মানে কী?
  • B | 69.97.216.181 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:৩২722226
  • -- 05:59 PMএ h-এর পেশ করা বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে - 'ভজ গৌরাঙ্গ" গাইলে দুইটা কথা আছে, "ভজ আল্লা" গাইলে কোনো কথা নাই।
  • cm | 127.247.96.223 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:৪১722227
  • বিপের মন্তব্য সম্পর্কে আমি ছোটলোকের মন্তব্য শুনতে চাই।
  • ranjan roy | 132.162.175.132 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:৪২722228
  • হনু,
    আমি তো উল্টোটাই লিখেছি। বই ছাপাতে এখানে আসি না। লিখতে, লেখা শিখতে এবং আড্ডা মারতে আসি।
    এটাও বলেছি যে ঈশান/পাই এরা আমার খুব ভালো বন্ধু। শরীর ভালো থাকলে গুরুর স্টলে বসে বই বেচা বা ট্যাক্সি করে পাবলিশারের কাছ থেকে বই এনে মেলায় পৌঁছে দেওয়া সবই একসময় করেছি। হয়ত আগামী মেলাতেও করব।
    কিন্তু গুরু প্রকাশনীর মাধ্যমে বই বের করতে এসব করিনি, ভালোবেসে করিচি।
    এখানে আসি--তুমি যেমন বলেছ--সেরেফ আড্ডা মারতে ভাটাতে আর বাংলায় তর্কবিতর্ক করতে কাউকে কাউকে চিমটি কাটতে ( পিটিকে, তোমাকে--) আসি। আসলে ৪০ বছর বাংলায় আড্ডা দিইনি। বাংলা বই পড়া হয় নি।
    এখানে এসে কত বইয়ের খোঁজ পাই--ডাউনলোড করি, ড্রপবক্স ইপাব এগুলো শিখি আর অনেক আলোচনায় ঋদ্ধ হই, গান শুনি।

    বিপের লিবারেলের সংজ্ঞা জেনে আরও ঋদ্ধ হলাম।ঃ)))।
    নারী -পুরুষের প্রতিটি সম্পর্কের আলটিমেট উদ্দেশ্য যদি যৌনতা/সন্তান উৎপাদন হয় --তো কিছু বলার নেই।

    দে'র বক্তব্য ভালো লেগেছে।
    আসলে লড়াইটা বহুমাত্রিক। রণকৌশল-- স্থান-কাল স্পেসিফিক। লড়াই ঘরে বাইরে; লড়াই আপনজনের এবং নিজের সঙ্গেও। কোন সুবিধার জন্যে আপোষ করব, কোনটার জন্যে করব না।
    লড়াই জিততে হলে কখনও কখনো কৌশল হিসেবে আপোষ করতে হয়। নিঃশর্ত আপোষহীন লড়াই স্লোগান মাত্র। যাঁরা বলেন তাঁরা বাস্তবে লড়েন না।
    (হনুর স্টাইলে) লেনিনকেও অপমানজনক ব্রেস্ট-লিতোভস্ক চুক্তি করতে হয়েছিল, বাধ্য হয়ে।স্তালিন-হিটলার চুক্তির কথা নাই তুললাম।
  • h | 213.132.214.87 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:৪৭722229
  • রঞ্জনদা, ওকে।
  • Sayantani | 113.215.54.51 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:০২722230
  • সিকি বিপ রে এখনো চিনল না :'(
    বরাবর ই উনি আমাদের জীবনের মহত্তম কাজ সন্তান ধারন করতে উৎসাহ দিয়ে আসচেন ;)
  • π | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:০৯722231
  • 'একজন পুরুষ বা নারীর অনেক অস্তিত্ব থাকতে পারে-ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, প্রেমিক, প্রেমিকা সমাজসেবী ইত্যাদি ইত্যাদি। এসব গৌণ। মূল অস্তিত্ব ডেফিনিটলি মা বা বাবা হিসাবে-কারন বায়োলজিক্যালি ওটাই আসল। সুতরাং একজন নারী যেমন মা না হওয়া পর্যন্ত সম্পূর্ন না-একজন পুরুষ ও বাবা না হওয়া পর্যন্ত সম্পূর্ন না।
    '

    বায়োলজিক্যালি ওটাই আসল ?

    এটাই তো আগে বলে চলতেন , তো আপনার ঐ ফ্রি সেক্স না কীসের টইতে অন্য সুর, কমিউনিটি পেরেন্টিং ইঃ বক্তব্য দেখে জিগালাম, পাল্টি খাচ্ছেন কিনা, তো বললেন, বায়োলজিক্যাল বাচ্চার কথা নাকি বলেননই নি ! ওটা থাকার জরুরি মনেই করেন না । পোস্টগুলো তুলে দিতে পারি।
    তো, তাইলে লজিক্যালি 'বায়োলজিক্যালি' ওটাই আসল হয় কীভাবে ?
  • dc | 132.174.187.226 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:১১722232
  • ইয়ে আমিও এখানে স্রেফ টাইমপাস করতে আসি, একটা ডিঃ দিয়ে রাখলাম ঃ)
  • প্রতিক্রিয়া | 127.194.203.148 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৩৫722233
  • আচ্ছা বিপের প্রতিক্রিয়া মোডে চলে না গিয়ে বিপকে ইগ্গি মেরেও তো এগনো যায়। অবশ্য যদি না সব অলরেডি বলা হয়ে গিয়ে থাকে।
  • π | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৪২722235
  • কেন, প্রশ্ন থাকলে করতে পারবোনা কেন বলুনতো ?
  • Atoz | 161.141.85.8 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৪২722234
  • আহা প্ররাচৌ গো ও ও ও ও , আজ কোথায় তুমি? এক ভাবশিষ্য এসেছেন তোমার।
    ঃ-)
  • bip | 183.67.3.44 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০১:০৬722237
  • এই ইস্যুতে পাই এর সাথে এত ঝগড়া হয়েছে, আমি বিশদে একটা আর্টিকল লিখব-কেন চাইল্ডলেস বা চয়েস, লিব্যারাল থিঙ্কিং হিসাবে চালানো যায় না। এটা শ্রেফ হেডোনিজম-যেমন ন্যাচারালিজম, ন্যুডিইজম ইত্যাদি। হেডোনিজম =-=লিব্যারালিজম করে দেওয়ার কিছু তাত্ত্বিক অসুবিধা আছে। এগুলো নিয়ে উইকেন্ডে বাজার গরম হচ্ছে-তার আগে ছোট্ট করে লজিকটা পরের পোষ্টে রাখছি।
  • ঈশান | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০১:০৮722238
  • সে রাখুন, কিন্তু "উইকেন্ডে বাজার গরম হচ্ছে" মানে কি? এখন তো উইকেন্ড না। তাহলে কি "উইকেন্ডে বাজার গরম হবে" এইভাবে পড়ব? :-)
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০১:১১722239
  • আপনি নিজের অন্য পোস্টের সাথে গরমিলটা আগে সল্ভ করুন। চাইল্ডলেস বাই চয়েজ নিয়ে আমার সাথে তর্কে পরে আসবেন।

    ঐ 'বায়োলজিকালি' র লজিক্যাল ব্যাখ্যা দিন, আপনার ঐ যেকোন সন্তান মানুষ করলেই চলবে নামক এর আগের টইয়ের স্ট্যাণ্ডের প্রেক্ষিতে।
  • বিপ | 183.67.3.44 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০১:৩৩722240
  • পরস্পরার যুক্তি এবং এক্সিওম গুলো এরকম

    (১) জীবনের পরম উদ্দেশ্য নেই-বৈজ্ঞানিক বা যুক্তি দিয়ে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব না। এতেব মা হইতে হইবে না হইবে না-তা যুক্তিবাদ ( র‍্যাশানালিজম) অভিজ্ঞতাবাদের ( এম্পিরিসিজম -বিজ্ঞান বা কেস স্টাডি) মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব না।

    (২) তাহলে পড়ে রইল, এথিক্স বা নন-ন্যাচারালিজম। সুতরাং এক্ষেত্রে কান্ট থেকে শুরু করতে হবে। ইনফ্যাক্ট এই এথিক্যাল সমস্যাটা খুব ভাল একটা দার্শনিক সমস্যা কান্টের ক্রিটিক অব পিউর রিজন বুঝতে। কারন পিউর রিজন দিয়ে মা হওয়া উচিত না উচিত না -সেই সমস্যার সমাধান হবে না।

    কান্টের মতে যুক্তি দুই প্রকার। প্রাক্টিক্যাল এবং থিওরেটিক্যাল। উভয়ক্ষেত্রেই এক সমস্যা- আনকন্ডিশনাল ট্রু লজিক হয় না।

    মায়ের ক্ষেত্রের উদাহরন দিচ্ছি। অধিকাংশ মেয়ে, যারা ঠিক ঠাক স্বামী বা পারিবারিক সাপোর্ট পেয়েছে, তারা মাতৃত্বকে উপভোগ করছে। তাদের কাছে মাতৃত্ব ঠিক লজিকটা ঠিক-কারন "সাপোর্টিভ কন্ডিশন"।

    এখন অনেকের মাতৃত্বের অভিজ্ঞতা বাজে। আমেরিকার কথা ধরি। সতেরোতে বিয়ে-উনিশে সন্তান। বিশে ডিভোর্স-তারপরে সিঙ্গল মম। ঘর থেকে রাস্তায়। " আন আপোর্টিভ কন্ডিশন"।

    কান্টের দর্শনে আন্টিনমিজ বলে একটা ব্যাপার আছে। এই থ্রেড স্টার্টার এন্টিনমিজের শিকার। এন্টিনমিজ হল এই, যুক্তিকে যখন আনকন্ডিশনাল ট্রুথ হিসাবে দেখা হয়, তখন অনেক পরস্পর বিরোধি স্টেটমেন্ট এবং লজিকের জন্ম হহে সেটাকে এক্সিওম করলে।

    (৩) এখন এই ফোরামের যারা চাইল্ডলেস বাই চয়েস, তাদের সবার কন্ডিশন ফেভারেবল। ইন্ডিভিস্যুয়ালিজমের দোহাই দিয়ে তারা এটাকে কন্ডিশনাল করতে পারেন না। একটা কন্ডিশন তারা দিতে পারেন, কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমাচ্ছেন। দেশের জন সংখ্যা কমাচ্ছেন। কিন্ত সেটার সমস্যা এই সেক্ষেত্রে সবার জন্য মাতৃত্বটা অকাম্য-প্রাক্টিকাল রিজনে। কিন্ত সেটা ঠিক না।

    আরো অনেক ব্যাপার আছে। মানুষ যেহেতু সিঙ্গুলারিটি অব লজিক এন্ড থিঙ্কিং ( কিয়ার্ডগার্ড ), মানুষ ব্যতীত লজিক, বিজ্ঞান, লিব্যারালিজম কিছুই থাকে না। ফলে, এমন কন্ডিশনাল লজিক -যে পপুলেশন কমাচ্ছি, যা মানুষকেই বিলুপ্ত করে দিতে পারে, তা ঠিক হতে পারে না।

    এখন এর কাউন্টার আর্গুমেন্ট হতে পারে মানুষের চেতনা খুব শীঘ্র অমর হতে চলেছে। অর্গানিক দেহর দেহর প্রয়োজন ফুরাবে হয়ত। কিন্ত তা ফিকশন। যখন হবে, তখন চাইল্ডলেস বাই চয়েস ও মিনিংলেস হবে, কারন চাইল্ডএর দরকার ও হবে না।
  • বিপ | 183.67.3.44 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০১:৪১722241
  • মাতৃত্ব পিতৃত্ব বলতে কি নিজের বায়োলজিক্যাল সন্তানের মাতৃত্ব পিতৃত্ব লিখেছি না কি?

    এডোপ্টেড প্যারেন্টিং, কমিউনিটি প্যারেন্টিং-আল ইনক্লুসিভ ম্যাডম। কিন্ত কোন সন্তান পালন ছেড়ে, দুদিকে মনের আনন্দে ঘুরে বেড়ানোটা হেডোনিজম। মাক্সিমাইজেশন অব হ্যাপিনেস উইথাউট রেসপন্সিবিলিটি।
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:১১722242
  • আচ্ছা, এগুলো সব 'বায়োলজিক্যাল' ।

    আর পেরেণ্টের ঋণ শোধ করার কথা মনে হলে তো তাঁদের দেখা উচিত, নিজের বাচ্চা কেন ?
    আর বাচ্চাদের জন্য কাজই যদি হয় তো সে তাদের পড়িয়ে, দেখাশুনা করে, চ্কিৎসা করে, কি তাদে র্জন্যো অন্য কিছু করে .. অনেক ভাবে হয়।

    সমাজের সবচে গুরুত্বপূর্ণ কাজ কোন বাচ্চাকে আমার বাচ্চা বলে মানুষ করাটা কেন, এটা আপনার সাথে এত ঝগড়ার পরেও আজও মাথায় ঢোকেনি।
  • π | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:১৪722243
  • একক, আমিও তো সেটাই বলছিলাম যে প্রতিবাদের জন্য প্রতিবাদ না করে স্বাভাবিক কাজের জন্য যত রাত অব্দি কাজের কি অন্য প্রয়োজন বাইরে রইলো.

    তুই সেটাই প্রোপোজ করছিস মনে হল। আমি শুধু আইটির চাগ্রি দিয়ে কিন্তু বলিনি। বহু কাজেই মেয়েদের রাতে কাজ করার দরকার থাকে । মানে করলে ভালো হয়। করেনা। গবেষণার কাজই ধর । আমরা রাতের পর রাত রাত তিনটে চারটে অব্দি ল্যাবে পড়ে থেকেছি। কখনো একা। কখনো আশেপাশের ল্যাবে কোনো একটি ছেলে বা ছেলেরা একা কাজ করছে। তারপর একা ফিরেছি। ক্যাম্পাসে এটা যতটা সহজ , অফ ক্যাম্পাস থাকলে ততটা না।আর প্রায় হতে দেখিইনা। তো এগুলো কি করা যায়না ? সবাই যে যার দরকার মত ? লিখতে গিয়ে মনে পড়লো সেও করিনা বা করা যায়না এমনও না। রাত এগারোটা বারোটা একটায় লোকাল ট্রেনে বাসে মুম্বইয়ের এপ্রান্ত থেকে ওপ্রান্ত করেছি। গাইড কি সিনিয়র কি বাবা মা শাশুড়ির বকা খেয়েই। কিন্তু একটা সময়ের পরে, সেটা করতেই থাকার পরে লোকে অভ্যস্ত হয়ে গেছে, চিন্তাও আর অত করেছি, বারণও না।

    কিন্তু এটা অন্য জায়গায় কতটা হয় বা কতটা সম্ভব ? অফ ক্যাম্পাস থাকলে ক'জন মেয়ে রাতের পর রাত গভীর রাত অব্দি কাজ করতে পারবে ? এবার পারলে সেটা মেয়েটার সাহসিকতা হতেও পারে তো ঠিক আছে, কিন্তু না পারলে সেটা কি তার দুর্বলতা , ন্যাকামি , প্যানপ্যানানি ?

    নাঃ।

    কারণ, এর মধ্যে তো দুটো লিমিটিং এলিমেণ্ট আছে। একটা অন্যটার সাথে কিছুটা জড়ানো।

    এক হল, পারিবারিক ও সামাজিক চাপ। বাড়ির লোকজন চাইছেন না মেয়েরা বাইরে কাজ করুক বা করলেও রাত অব্দি বাইরে থাকুকম, করলেও ঘরে ফিরে সব কাজ নিজেরাই করুক, এগুলর অন্যথা হলে কথা শুনতে হচ্ছে বা বাধা আসছে। এবার এর মধ্যে কিছু ক্ষেত্রে মেয়ে বলে বাইরে থাকা উচিত নয়, মেয়েরা আবার বাইরের কাজ কী করবে বলে বারণ করছেন বটে। এটার মোকাবিলা মেয়েদের নিজেদের , অন্ততঃ যারা করার মত অবস্থাইয় আছে, তাদের নিজেদেরই বেরিয়ে এসে কাজ ক'রে কয়া উচিত। যত বেশি মেয়ে যত বেশি ক'রে করবে, ব্যাপারটায় লোকজন ততটাই অভ্যস্ত হবে, স্বাভাবিক মনে হবে, বাধা কম আসবে।

    এবার এর কিছুটা আবার দ্বিতীয় এলিমেণ্টের সাথে সম্পর্কিত। মানে, এই যে ঘরের লোকজন বাইরে যেতে বা থাকতে বারণ করছেম তার কিছুটা, বা সেটা যাঁরা বলছেন তাঁদের একসেটের এই বক্তব্য জেনুইন চিন্তাপ্রসূত রাস্তা ঘাটে সুরক্ষা নেই বলে চিন্তার জায়গা থেকে বাইরে থাকতে বারণ করা।

    এখানে কালপ্রিট, মানে দ্বিতীয় এলিমেণ্ট হল, রাষ্ট্র ও প্রশাসব। তাদের যা করার কথা, দেবার কথা, করছে না, দিচ্ছে না। আইন শাসন শৃঙ্খলা পরিকাঠামো ঠিকঠাক নেই। অপরাধ হলে থানায় নেওয়া হচ্ছে না, আদালতে শাস্তি হচ্ছে না, উলটে হেনস্থা হচ্ছে। সেখান থেকে ভাবী অপরাধীরাও অপরাধ করতে সাহস পাচ্ছে, এরকম অনেক কিছু। বা, বাইরে মেয়েরা গেলে বাচ্চা দেখার ক্রেশ নেই, বাইরে কাজ করলে টয়লেটের সুবিধা নেই, ব্রেস্টফিডিং করানোর সুযোগ নেই, গর্ভবতী বা প্রসূতি হলে নিজেদের শারীরিক যত্ন নেবার সুযোগ নেই বা শরীরের জন্য ক্ষতিকারক কাজ এড়িয়ে যাবার উপায় নেই ইঃ প্রঃ। এই ফ্যাক্টরটা এড়িয়ে গিয়ে কোন লাভ নেই। সে ব্যক্তি সাহসিকতার এপিটোম দেখালেও এই সমস্যা না মিটলে ওই একজায়গায় তাপ্পি পড়বে তো অন্য জায়গায় ফুটো হবে।

    আবার এর মধ্যে প্রথম এলিমেনট ও আছে। মানে অপরাধের পিছনে ঐ মেয়েরা কেন বাইরে থাকবে, বা বেরোলেও কেন রাত অব্দি কাজ করবে, মেয়েদের জায়গা রান্নাঘরে, বাইরে বেরোলে উচিত শিক্ষা দেওয়া উচিত, বা করলেও মাপের মধ্যে করা উচিত, বাড়াবাড়ি করা উচিত না, এই এলিমেণ্টও আছে। সেটাকে কাউণ্টার করার প্রয়োজন আছে, আর সেটা ইন্ডিভিজ্য্যুয়ালিই করলে অবশ্যই ভাল হয়। এবং নিজেরা বেরিয়ে, কাজ করে করলে আরো ভাল হয়।

    এই পুরো বিতর্কে এই দুটো এলিমেণ্ট বারবার ঘেঁটে গেছে। আর মূল লেখায় তো সামাজিক, পারিবারিক চাপের কথাই খালি এসেছে। সেখানে মেয়েটি এসব সত্ত্বেও বেরোয়নি, কাজ করেনি , এরকম আদৌ নয়। তো সে অর্থে এ লেখার বক্তব্য আদৌ প্যানপ্যানানি লাগেনি। চাপ সত্ত্বেও কোনকিছু করলে সেটা প্যানপ্যানানি, ন্যাকামি হতে যাবেই বা কেন ? চাপ আছে বলে পিছিয়ে এলে নাহয় তাও , যাজ্ঞে। আর এর মধ্যে নির্ভয়া, বাইরে থাকা এসব পয়েন্ট আনলে ওই অন্য এলিমেণ্টও আনতে হবে। নইলে সেটা পুরো ঘাঁটা ব্যাপারই হবে এবং সল্যুশান হয়েও হবেনা। আবার এটা বললে কারুর ব্যক্তগত লড়াইকে খাটো করা হয়ে যায়, এমনটিও না।

    আর ওই সামাজিক মনোভাব বদলানোর জন্যে, এর আগেও বহুবার লিখেছি, বলেছি , ফ্রি মিক্সিঙ্গ বাড়া খুব খুব দরকার। কো এড পড়াশুনো খেলাধুলো গানবাজনা নাটকফাটক থাকাথাকি মেলামেশি বাড়াটা খুব দরকার। তখন রাতে বাইরে থাকাথাকি নিয়ে ছেলেদেরও সমস্যা হবে না, মোলেস্টেশন কি ধর্ষণ করে মেয়েটাকে শিক্ষা দেবার কথাও মনে হবেনা আর সুরক্ষার কারণে বাড়ির লোকজনেরও চিন্তা হবেনা অত,মেয়েদের বাইরে রাত অব্দি থাকা নিয়ে অস্বস্তি , আপত্তিও। কারণ ব্যাপারটা অনেকটাই স্বাভাবিক, রুটিন হয়ে যাবে।

    কানপুরে আমরা বেরিয়ে আসার পরে রীতিমতন আন্দোলন করে মেয়েদেত হোস্টেলে ছেলেদের সারা রাত থাকতে পারা নিয়ে আন্দোলন হয়েছিল আর সে দাবি আদায়ও হয়েছিল। তার আগে রাত বারোটা অব্দি থাকতে পারত। ছেলেদের হোস্টেলে কোন বিধিনিষেধ ছিলনা।

    সারা রাতের লাইব্রেরির কথায় মনে পড়ল, আমরা সেমের আগে সারারাত লাইব্রেরিতে কাটিয়ে সকাল আটটায় সোজা পরীক্ষা দিয়ে ঘরে ঢুকতাম। ফাইনাল সেম মানে ঘোর গরমকালে তো প্রায় সবাই তাই করত, কারণ কানপুরের ওই হুহা গরমে লাইব্রেরির এসি ছিল মরূদ্যান। ওখানেই লোকজন বই মাথা দিয়ে মেঝেতে কি চেয়ারে ঘুমাতোও । ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে। প্রথমবার দেখা করতে আসা বাবা মায়ের সামনে যখন গেস্ট হাউস থেকে রাত বারোটায় সাইকেল নিয়ে লাইব্রেরি পানে টার্ন নিয়েছিলুম, তখন বাবা মায়ের যে অস্বস্তি, আপত্তি ছিল, তার বিন্দুমাত্রও আর ছিল না, ক'দিন বাদে। অভ্যস্ত হয়ে গিয়ে। এমনকি রাতবিরেতে ছেলেদের হোস্টেলে একসাথে পড়তে যাচ্ছি দেখেও না। পড়াশুনা তো বাদই দিলাম, রাত বারোটা একটায় মিউজিক ক্লাবে ইন্টার হল ক্মপিটিশনের প্রোগ্রামের জন্য রিহার্সাল দিতে যাচ্ছি শুনেও না, এমনকি সেখানে আমি একা মেয়ে জেনেও না। ওই মিউজিক ক্লাবে সব ইন্সট্রুমেণ্টওয়ালা একটাই রুম ছিল, আর তার সন্অধে ও রাতের স্ল্ট অল্রটারনেটলি একেকটা হলের গ্রুপ পেত। তিন চারমাস ধরে এই চলত। সেই নিয়েও আর কখনো আপত্তি করেনি। আজো রাত বিরেতে কি যেখানে সেখানে একা যাই, আর কিছু বলেনা।

    একবার জোর করে কি দুমদাম কি ইন্শিয়াল শক দিয়ে হোক কি অশান্তি করে হোক কি এরকম ইন্স্টিটুশানালসিজড সিস্টেম দিয়ে হোক , চালু করে দিলে ব্যাপারটা ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হয়ে যায়। আলাদা করে আর চোখেই পড়ে না। আর সেটা হওয়াই সবচে ভাল।

    শুধু তাই না, এমনি এমনিও কত রাত, সারা রাত সাইকেল নিয়ে ঘুরে বেরিয়েছি। মোটেও সবদিকে বাউণ্ডারি ছিল না, পাশের গ্রামে চলে যাওয়া যেত, সেখান থেকেও লোক আসতেন।

    ছেলেদের হোসটেলে ক্যাণ্টিন খোলা থাকতো সারারাত, খেতে গেলে ওখানেই যেতে হত।

    এগুলো এখন আর কতটা কী আছে জানিনা, যেভাবে পিছনের দিকে হেঁটে চলতে বাধ্য করছেন চাড্ডিগণ ! সেদিন বিএইচ উ তে রাত দশটার পরে মেয়েরা মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেনা শুনে আর কিছু ভরসা নেই। তবে মজা হল, এসব কিন্তু ছিল গোবলয়ের রাজ্যের একটি ক্যাম্পাসে। আর আমাদের পবর ক্যাম্পাসে তখন জেউ তে রাত নটার পর মেয়েদের হোস্টেলে ঢোকা মানা, দশটা অব্দি বাইরে থাকা মানে গুচ্ছ কাঠখড় পুড়িয়ে অনুমত জোগাড়। ব্রেবোর্ন তো ছিল জেলখানা। সেগুলোও আজ একই অচলায়তন হয়ে আছে কিনা জানিনা।

    অথচ কো এড হোস্টেল হলে কতকিছু কত স্বাভাবিক হইয়ে যেতে পারত। যাদবপুরে ছেলেদের হোস্টেলে মেয়েরা কখনো নিচে গেলে কী পরিমাণে টিটকিরি ক্যাট কল আসতো ভাবা যায় না। এগুলো কি আদৌ স্বাভাবিক সম্পর্ক ? অথচ এই ছেলেপুলেদের অনেককেই পিএইচডির সময় আমাদের কো এড হোস্টেলে ( কো এড মানে আলাদা উইং হলেও বহু ক্ষেত্রে ঘরের শর্টেজ থাকায় আর ছেলে বেশি থাকায়, মেয়েদের উইং এই ছেলেরা থাকত। একসময় আমার দুই পাশের ঘরে ছেলেরা ছিল। ) থাকতে দেখেছি আস্তে আস্তে কী সহজ ভাবে মিশছে। মনে হয়না, এদের পরে কখনো মেয়েদের বাইরে থাকা, কাজ , ঘোরা কিছু নিয়েই কোন সমস্যা হবে।

    সমাধান যখন ভাববেন, তো এটা নিয়েও একটু ভাবলে ভাল হয়।

    বলতে বলতে হঠাৎ মনে হল, পুজোর সময়ই প্রচুর মেয়ে দু তিন জন কি দল বেধে সারা রাত হেটে প্যান্ডেলে প্যাণ্ডেলে ঘোরে। ব্যাপারটা কিনন্তু এখন বেশ স্বাভাবিক ।
    আচ্ছা, পুজোর সময়, ভিড়ে বা রাতবিরেতে মোলেস্টেশন কি ধর্ষণ বাড়ে কি ?
  • ঈশান | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০২:৩২722244
  • না না। এই দুটো মডেলে স্লাইট পার্থক্য আছে। পষ্টো করে অবশ্য লেখা নেই। আমি লিখে দিই। বক্তারা দ্বিমত হলে জানিয়ে দেবেন।

    একক মূলত স্টিমুলাস তৈরি করতে বলেছে। নাইট লাইফকে গ্লোরিফাই করতে বলেছে। অর্থাৎ, রাত্তির অবধি হিট সিনেমা চালান। দুগ্গাপুজোকে ফ্যাশানের মক্কা করে তুলুন। নাইটক্লাবে যাওয়া কী 'কুল' প্রচার করুন। ইত্যাদি নানারকম পন্থা হতে পারে। এতে করে মেয়েরা (এবং ছেলেরাও) যেমন বোম্বে পালায় সিনেমা করতে, তেমন করে রাত্তিরে বেরোনোর পিছনে দৌড়বে। তাতে সমাজে যা ভাঙচুর হবার এমনিই হবে। রাতে আস্তেসুস্থে ট্যাক্সি, বাস মেট্রো, টেম্পো ইত্যাদি পাওয়া যাবে। সামাজিকভাবে আর কিছু করার দরকার হবেনা। রাতের হাতছানি ই এমনিই ব্যাপারটা করে দেবে।

    আর পাইয়ের মডেলটা ইউটিলিটি মডেল। ল্যাব খোলা রাখুন, ট্রেন চালান, কো-এড হস্টেল করুন। অর্থাৎ, ফ্রি মিক্সিং এর সুযোগ, রাত জাগার সুযোগ ইত্যাদি দিন, বাকি চাকাটা এমনিই গড়াবে। এখানে গ্লোরিফিকেশনের কোনো গপ্পো নেই।

    সংক্ষেপে এ হল ফুকো বনাম হেবারমাস মহাবিতর্ক। সামারি করে দিলাম। :-)
  • Sayantani | 113.215.54.51 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৩:০২722245
  • পাই পুজোর সময় মোলেস্টেশন যে বহুলাংশে বাড়ে তা হাতে নাতে দেখেছি বহুবার। কিন্তু সেটার সাথে রাতের সম্পর্ক নেই। ভিড় এর আছে।
  • h | 212.142.90.217 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৩:৫০722246
  • দর্শন / "সলুশন' এগুলো কাছাকাছি এলো এবার অভিজ'ণতা পন্থী রা দর্শন পন্থী 'বাবু" দের কি বলে দেখি অবশ্য এই তো শ্মশান গোছের গান ও চলবে।ঃ-)))
  • বিপ | 183.67.3.44 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০৫:০০722248
  • ্পাই এর কথায় কি সব স্মৃতি উথলে এল। খরগপুর ক্যাম্পাসে মেয়েদের যদি রাতে বেড়োনো বারন থাকত, তাহলে মাইরী কি করে যে ওই মরুভূমিতে এত বছর কাটাতাম কে জানে!! আমাদের সময় সারা রাত ক্যাম্পাস খেলা, পড়া এবং খাওয়াড় জন্য খোলা থাকত।

    যদ্দুর মনে আছে শুধু মেয়েদের হোস্টেলে রাত দশটার পর ঢোকা বারন ছিল।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন