এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মায়ের কর্তব্য ভিন্ন কিছু নাই

    Yashodhara Raychaudhuri লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ৬৭৭৫৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • cm | 127.247.97.18 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:০২721950
  • “ তিন, আমার লেখায় যারা কাভারড নয়, সেইরকম একাধিক নিম্নবিত্ত মা -এর সঙ্গে উঠিবসি আমি। তারা সারাক্ষণ সর্বদা চিন্তিত থাকে ছেলে বা মেয়েকে নিয়ে, সারাজীবনের সব টাকা রোজগার ছেলে বা মেয়ের কথা ভেবেই। তাদের অনেকের স্বামী হয় অক্ষম নয় উপার্জন বাড়িতে দেয় না। নিজের টাকায় ঘেঁষ ফেলে ঘর বানাচ্ছে, দেওয়াল তুলেছে আমার কাছেই টাকা ধার করে, এর পরের স্টেপ কিন্তু দেওয়ালে সিমেন্টের প্লাস্টার দেওয়া নয়, ইঁট গাঁথার পরই তাদের লাগে লোহার দরজা, অন্তত দুটো।।। একটা ঘরের, একটা বাথরুমের।।।আর লাগে জানালা দিতে।।।তারা বলে, তাদের অনবদ্য ভাষায়, দরজা জানালা না থাকলে তো ঘর হয়না, দিদি, লোক ঢুকে যাবে তো ঘরে।।। এই তাদের প্রায়োরিটি। আলু ভাতে খেয়ে যা রোজগার করে সব ছেলেমেয়েকে মানুষ করতে নিজের গ্রামে থাকা মা বা শাশুড়ির কাছে দেয়। ”

    এখানে আমি শুকনো কর্তব্যের বাইরে ভালোবাসাই দেখছি।
  • ranjan roy | 132.162.177.26 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:১৬721951
  • দেখতেই পারেন। যার যেমন চশমা।

    আমি যাদের কোট করলাম তারা তেতো; কিন্তু কোন অপশন নেই। তাই যতরকম উপোস ও করওয়া চৌথ করে যায়, অন্য কোন অপশন তাদের জানা নেই বা নাগালের মধ্যে নেই বলে। আর ঘর বানায়, টাকা ধার করে স্বামীর চিকিৎসা করায়, ছেলেমেয়ের স্কুলের ফি দেয় আর স্বপ্ন দেখে একদিন ভগবান মুখ তুলে চাইবেন।
    ওই অভিজ্ঞ্তায় প্রত্যেকের স্বামী বৌয়ের পরিশ্রমের পয়সা নেয়; মদ খায়, বেপাড়ায় যায়, ঘরে কোন কন্ট্রিবিউট করে তো না উল্টে বৌয়ের চরিত্র নিয়ে কাঁচা খিস্তি দেয়।
    তবু তারা করে। এ যদি ভালবাসা হয়, তো ঋগবেদ বর্ণিত সতী অনুসূয়ার কুষ্ঠরোগী স্বামীকে পিঠে করে বেশ্যাবাড়ি নিয়ে যাওয়া তো ভালাবাসার উৎকর্ষ!
  • pi | 11.39.56.179 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:২১721952
  • এটা ভালোবাসা নাকি আমাদের সমাজে মেয়েদের জন্য ভালোবাসার নির্মাণ ? সেই পতি পরম গুরু নানা ফর্মে।
  • ranjan roy | 132.162.177.26 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:২৩721953
  • এগজ্যাকটলি!
  • cm | 127.247.97.18 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:২৫721954
  • কারুর জন্যই ফ্রী লাঞ্চ নাই, পতি বা পরমগুরু। থাকতে পারেনা। আমার দেখা মতে জোয়াল দুজনেই টানে, একভাবে।
  • cm | 127.247.97.18 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:২৭721956
  • এই লক্ষীমেয়ের মডেলও রূপকথার গল্প।
  • Du | 81.170.5.44 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:২৭721955
  • এটা আমার কাছে একটু চিন্তারই লাগে যে মানুষের ইতিহাসে মেয়েদের গুণাবলী শুধু পরিত্যাজ্য বলেই কনসিডারড হবে --তাদের ট্রাইবাল হেরিটেজে কিছু ভালই আমরা দেখতে চাইব না। ছেলেরা - ছেলেমেয়ে মানুষ করতে চেয়ে হাহুতাশ করবে না কখনও করলেও কমিক সেন্সে -- প্যাশন বাদ দাও -- কোম্পানীর গুচ্ছের ফালতু কাজ করাকেও কেউ বাধ্য হয়ে করছি বলবেনা।
  • pi | 11.39.56.179 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:২৮721957
  • এইটা পড়েন।

    '...মুখ বুঁজে খারাপ ব্যবহার মেনে নেয়ার ক্ষেত্রে আমরা নারীরা বলে থাকি সংসার তো করতে হবে। ইনকাম নেই, মা-বাবার বাড়িতে জায়গা হবে না, শেষ পর্যন্ত যাবো কই? অর্থাৎ আর্থিক নিরাপত্তা থাকলে মনে হয় খারাপ ব্যবহার সহ্য করে হাজব্যান্ডের সংসারে পড়ে থাকতো না। আসলেই কী তাই?

    আমি প্রথম শ্রেণীর প্রতিষ্ঠিত কয়েকজন নারীকে খুব কাছ থেকে চিনি। তাদের একজন আমাকে উপদেশের ছলে বলেছিল, হাজব্যান্ডকে যত্ন করতে হয়, সে যতো খারাপ ব্যবহারই করুক না কেন, কিছু বলতে নেই। হাজার হলেও পুরুষ তো। বলা যায় না, কখন বিগড়ে গিয়ে আবার অন্যদিকে চোখ দেয়!

    আরেকজন তো আরেক কাঠি উপরে। অন্য মেয়েকে বিয়ে করে হাজব্যান্ড তাকে কবে ছেড়ে গিয়েছিল, সেই দিবস ঘটা করে পালন করে, দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে আর বরণ ডালা নিয়ে অপেক্ষায় থাকে, যদি সে আবার ফিরে আসে, সেই আশায়।

    আরেক জন আবার তার থেকেও উদার। হাজব্যান্ড দিনরাত মদ, ক্লাব, পার্টি, আর অন্য মেয়ে নিয়ে পড়ে থাকে। সারাদিন অফিস শেষ করে উনি বাসায় এসে রান্না করে অপেক্ষা করে কখন হাজব্যান্ড এসে তাকে ধন্য করবে। কাজের কাজ কিছুই হয় না, হোম সহকারিদের সামনেই জোটে অপমান। এর মাঝে আবার একান্ত হোম সহকারিটি প্রেগন্যান্টও হয়ে পড়ে।

    কী আর করবে? টাকা ইনকামের সাথে ব্যক্তিত্ববোধের সম্পর্কটা অনেক বেশি(!) বলেই হয়তো সাথে করে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায়। দুইটা ঘন্টা, কিছু টাকা, ব্যস। বেচারা হোম সহকারি! কিছু টাকা হাতে নিয়ে বাড়ির দিকে রওনা হয়ে যায় একদিন। আর তথাকথিত প্রতিষ্ঠিত নারীটির রুটিন আগের মতোই চলতে থাকে।

    স্বামী সেই মাতাল হয়ে ঘরে ফেরে, কোন কোন দিন আবার ক্লাব থেকে উঠিয়ে আনতে হয়, আবার একজন নুতন সহকারি আসে, আবার অপমান……………।।

    সমস্যাটা আসলে এক্স বা বর্তমানে না, সমস্যাটা নারীদের মানসিকতায়। অর্থ একটা ফ্যাক্টর বটে, কিন্তু সব কিছু না। সব কিছু যদি হতো তাহলে প্রতিষ্ঠিত নারীরা বাধ্য পশু হয়ে পুরুষদের পা এর কাছে বসে থাকতো না।

    http://womenchapter.com/views/16294#st_refDomain=m.facebook.com&st_refQuery=/
  • Yashodhara Raychaudhuri | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:০৪721958
  • bhalo basa kothatai golano.. bejay..

    ranjon ray.. ekdom ek mot. oi meyeder jiboner shorto guli... amra jodi na bujhte pari, tar mane arO bhoyonkor nirman acche tader doinondin jibone.

    ek dol manush ( amar onek bandhobi , jara lekhikao) acchen ei have nots-der sob i bhalo dekhen. mane tara ja korcche segulo sob rajnoitikobhabe sothik, amra shikkhito ucchobittora ja korchci sob bhulbhal...

    environment -er pokkhe ora, amora biruddhe, eirokom oti sorolikrito bhabe, ora eguloke mohaan kore dekhan.
  • Sayantani | 113.215.54.51 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:১৪721960
  • পুরোটা পড়া হয়নি, একটু টাইম ক্রাঞ্চ আছে। কিন্তু তসলিমা ও মল্লিকা সেনগুপ্ত প্রসঙ্গে উক্তিটা একটু জাজমেন্টাল ঠেকলো। আমার নিজের তসলিমা র লেখা পত্র প্রব্লেমেটিক লাগে, কিন্তু ওই নারীবাদী প্যান প্যান কথাটা একটু কেমন যেন।
  • কুমড়োপটাশ | 198.155.168.109 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:১৭721961
  • ঐ নির্মাণগুলো ভাঙার কথাই তো আলোচনায় আসা দরকার। সেটা না হয়ে আলোচনা বৃত্তাকারে ঘুরছে। এনিওয়ে, আমার আর কোনো বক্তব্য নাই।
  • কুমড়োপটাশ | 198.155.168.109 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:১৯721962
  • তসলিমা নারীবাদি নিশ্চয়, কিন্তু প্যানপ্যান নন। সাহসী মেয়ে সে। সে যেভাবে লড়ছে তেমন সাহস/বুকের পাটা আমাদের কজনের আছে?
  • aranya | 83.197.98.233 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৫৪721964
  • সিরিয়াল নয়, শীর্ষেন্দু-র রক্ষণশীল কিশোর উপন্যাসের জন্যই ভারতীয় নারীর এই হাঁড়ির হাল।
    'মনোজদের অদ্ভুত বাড়ি'-তে পিসিমা আদ্যাশক্তি দেবীকে দিয়ে শীর্ষেন্দু উঠোনে ডালের বড়ি দিইয়েছেন, রাজার মা-কে দিয়ে ঘুঁটে। আপিসে চাকরী করতে না পাঠিয়ে এসব রিগ্রেসিভ কাজ করানো যে আদতে পিতৃতান্ত্রিকতার খুঁটি-ই শক্ত করে, তা কি আমরা বুঝি না?
    লিঙ্গ সাম্য ও শ্রেণী সাম্যের ধ্বজাধারী, গভীর জ্ঞানের বাটখারা, প্রকৃত সাহিত্য গুণসম্পন্ন কিসোর উপন্যাস গণশক্তি-র পুজোসংখ্যায় বার না হওয়া পর্যন্ত ভারতের মেয়েদের মুক্তি নাই
  • cm | 127.247.97.18 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৫৫721965
  • ভালোবাসা বেজায় গোলমেলে নয় বেজায় কমপ্লেক্স। এক জটিল দেনাপাওনার হিসেব আর জটিল সম্পর্কের/আচরণের ব্যাখ্যায় জটিল ধারণা লাগাটাই স্বাভাবিক।
  • cm | 127.247.97.18 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২০:৫৯721966
  • সামাজিক নির্মাণ ভাঙ্গার একটাই রাস্তা সমাজ পাল্টানো সেটা খুব সহজ মনে হচ্ছেনা।
  • Sayantani | 113.215.54.51 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:০১721967
  • তসলিমা কে যদিও আমার নারীবাদীর চেয়ে বেশি মিসান্দ্রিস্ট মনে হয়। লড়াই তা ডেফিনিটলি কুর্নিশ যোগ্য, এভরিথিং সেড এন্ড ডান।
  • aranya | 83.197.98.233 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:০৫721968
  • হ্যাঁ, লড়াই-টা খুবই কমেন্ডেবল। জীবনে পুরূষের কাছে অনেক আঘাত পেয়েছেন, সেগুলো ই লেখায় আসে। তেমনি বন্ধুত্ব-ও পেয়েছেন নিশ্চয়ই
  • Sayantani | 113.215.54.51 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:০৬721969
  • বাই দা ওয়ে, মূল লেখাটা খুব যথাযথ লাগলো
  • aranya | 83.197.98.233 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:১৯721971
  • মূল লেখাটা আমারও ভাল লেগেছে।
    আম্রিগার বাঙালী-দের মধ্যে ছেলেরা ঘরের কাজ করছে প্রচুর, বাচ্চার জন্মের সময় বাবা-দের হাসপাতালে থাকাই নর্ম, ডায়াপার চেঞ্জ, খাওয়ানো ইঃ বাবা-মা দুজনেরই দায়িত্ব - এগুলো দেখছি।
    অফিসে চাইল্ড কেয়ার সেন্টার, ওয়েলনেস রুম - ব্রেস্ট ফিডিং-এর জন্য, এসব হচ্ছে, এখনও অনেক পথ হাঁটতে হবে, বাট দ্য ট্রেন্ড ইজ গুড
  • Abhyu | 85.137.4.123 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৫১721972
  • খুবই গুরুগম্ভীর আলোচনা তবু বলি। আই এস আইয়ের এক ছেলের ইচ্ছে ছিল এমস্ট্যাট পাস করেই বিয়ে করবে, তাকে বোঝানো হচ্ছিল যে এটা ঠিক না, হুট করে বাচ্চা হয়ে যেতে পারে (সে যা ছেলে সব সময় সাবধানে চলবে এটা হতেই পারে না) তারপরে অনেক দায়িত্ব, সে সবকিছু বাচ্চার মায়ের উপর চাপাতে পারে না। সে ছেলেও তেমনি বলেছিল - সব দায়িত্ব নেবে, সব কাজ শেয়ার করবে। কাজের লিস্টি দিতে গিয়ে বাচ্চাকে দুধ খাওয়ানোর কথাও বলেছিল। এক ফক্কড় হঠাৎ বলে - তুই ব্রেস্ট ফিডিং করবি???

    হাসির চোটে সভা ভঙ্গই শুধু হল না, আরো কিছু...
  • ranjan roy | 132.162.177.26 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:২৭721973
  • অভ্যুর এই স্মৃতিচারণে আমার একটা অদ্ভুত কথা মনে পড়ে গেল। পাকিস্তানের প্রাক্তন ট্রটস্কিবাদী ছাত্রনেতা ও পরে লেখক এবং ফিল্ম নির্মাতা তারিক আলির লেখার আমি ভক্ত।
    কিন্তু একটি উপন্যাসে ৬৫ বছরের ট্রটস্কিবাদী প্রোটাগনিস্ট তার আদ্দেক বয়সী একটি মেয়েকে বিয়ে করে।
    কিন্তু উপন্যাসের শেষে বাচ্চা মানুষের দায়িত্ব ওর ঘাড়ে পড়ে (সম্ভবতঃ বউ ছেড়ে গেছল বা ওই জাতীয় কিছু) এবং বাচ্চা কাঁদলে ওর বুকে গ্ল্যান্ড থেকে দুধ বেরোয়।
    আমি ঘেঁটে ঘ।
    এটা কী প্রতীকাত্মক? নাকি বায়োলজিতে লাখে এক এমন ঘটনাও ঘটে? গুরুজনেরা একটু আমার মত অন্ধজনে অলো দিন, প্লীজ!
  • h | 212.142.75.56 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৪৬721974
  • দমু, যশোধরা কয়েকটা রিজয়েন্ডার দিয়েছেন, ভালো করে পড়ে বলছি। কয়েকটা রেফারেন্স দিয়েছেন, দেখবো। তবে আমার বক্তব্য ছিল শেষের সেদিন ভয়ংকর, একটা মরাল পজিশন কে কি নেয়, সেই পরীক্ষার মত লেখা গল্প, যেটা একটা স্ট্রেট ন্যারেটিভ, যার ওঠা নামা বিশেষ নাই, তাকে যদি ভবিষ্যতের কোন উজ্জ্বল শিশু ২০১৬ র সেকেন্ড হাফে লেখা প্রগতিশীল লেখার কিছুটা দুর্বল উদা হিসেবে পড়ে নিয়ে বলেন, এই সময়ে স্মরণজিতের একটা লেখা বেরিয়েছিল খুব ভালো, বাকিদের নিশ্চয়ি ট্যালেন ছিল না, তখন নারীবাদী বিতর্কের উপকার হবে কি? ;-) উজ্জ্বলতা তো কম পড়ে নাই। তুমি কি এই গল্পটাকে এই সময়ে মেয়েদের সমস্যা নিয়ে লেখা অন্যতম শ্রেষ্ঠ লেখা বলবে? গুরুত্ত্বপূর্ণ বললে অসুবিধে নাই, কিন্তু শ্রেষ্ঠ বলবে কিনা ভেবে দেখো। আমার আপত্তি টা এই জায়গাতেই। মেনস্ট্রীম লেখক কিন্তু পাঠক কে অশ্রদ্ধা করে 'সোজা করে' লেখে না, তার কনভিকশন অনুযায়ী যত্ন নিয়েই লেখে, ক্ষমত অনুযায়ী। আমার এই সকলে বুঝতে পারবে বলে সোজা করে লিখলাম, যেখানে ক্লিয়ারলি অনেক ভালো লেখার ক্ষমতা আছে, সেটায় আপত্তি আছে ইন জেনেরাল। সেই এককের 'ফ্লো' কেস এর মতো।
  • h | 212.142.75.56 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৫৪721975
  • কুমড়ো তো দেখছি গৃহশ্রম ইত্যাদি সোজা প্রশ্নে বেশি মন ঃ-)) সকালের দিকে কুমড়োর মেন বক্তব্য ছিল, প্রোটাগোনিস্ট ন্যাকা, একটু গা ঝেড়ে উঠলেই অনেক পবলেম সল্ভ, ইত্যাদি। তো আমার মেন কোশ্চেন ছিল, সকলকে চাকরি করতে বলছেন ভালো কথা, ইনকাম ইনইকুয়ালিটি তাইলে আছে কেন, উদ্যোগ আর যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ডিসক্রিমিনেশন কি কম পড়িয়াছে? মিড কেরিয়ার ড্রপ আউট্স কম? শুধু ক্লিন স্যানিটেশনের জন্য ই কি চাকুরীজীবী মহিলা দের ফাইট করতে হচ্ছে না? সেকসুয়াল অ্যাডভান্সেস ছেড়ে দিচ্চি, সেগুলো তো আলোচনা হয়, মিডিয়াতে, মহিলা বসেরা কি করে আরো পাওয়ারফুল পুরুষ বস দের সংগে কম্প্লিসিট হয়, সেটা এই রজার এইল্স কেস এ বোঝা গেছিল, আবার অনেকে, সেক্স ব্যবহার করে ওঠা গেলে উঠব না কেন এসব যুক্তি দিয়ে থাকেন, এই গোটা বিষয়টা তে না গিয়েই বলছি, এই যে বাড়ি তে বেশি কন্ট্রিবিউট করুন বলছে কুমড়ো, এটা কি শুধুই যোগ্যতা আর উদ্যোগ এর উপরে নিরভরশীল? মানে ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ছাড়ুন, দেশ বিদেশের সার্ভে ইত্যাদি তো গ্লাস সিলিং এর দিকেই ইঙ্গিত করছে। তো সম্পর্কে কুমড়োর বক্তব্য ক্লিয়ার না, যদি মিস করে থাকি, পোস্ট উল্লেখ করে দিন দেখে নেব।
  • h | 212.142.75.56 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৪০721976
  • যশোধরা রিজয়েন্ডার টা যত্ন করে লিখেছেন স্বীকার করে নিছি, এই যত্ন গল্পে দেখা যায় নি আনফর্চুনেটলি। যে দুটো রেফারেন্স দিয়েছেন, পড়ে ফেলবো হাতে পেলে।

    প্রথমতঃ আত্মকথন এর একটা ফর্মাটের কারণেই অথেন্টিসিটি থাকে। কিন্তু সেটা তো এই লেখার ফর্মাট না। এটা একটা কাহিনী। এবং খুব সিরিয়াস সমস্যা কে অ্যাড্রেস করতে চাইছেন বলেই মনে হচ্ছে, তাহলে কাহিনী টা এমন ভাবে লেখা হচ্ছে কেন, যেটা কে আমি 'ওয়ার্কশপ ফর্মাট' বলছি, যেখানে বিভিন্ন কনফ্লিক্টিং মরাল পজিশন রয়েছে ঠিক ই, কিন্তু সেগুলোর একটা স্তরহীন তা রয়েছে। তো লোকশিক্ষের জন্য গল্প লেখা হয়ে থাকলে আলাদা কথা, কিন্তু এই প্রায়-কথামৃত ফর্মাটের লোকশিক্ষের সমস্যা হল, কুমড়ো বা অন্যান্য পাঠকেরা এটাকে সহজে পাঁচটা অন্য অভিজ্ঞতার কথা বলে গল্পের সিচুয়েশনাল জেনুইনিটি টাকে চ্যালেন্জ করতে পারছেন। কিন্তু ব্যতিগত উদ্যোগ বা কুশলতা বা ন্যাকামোহীনতা বা কষ্ট স্বীকার করার মানসিকতা যে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ডিসক্রিমিনেশন জিনিসটাকে মোকাবিলা করার পক্ষে যথেষ্ট না, নেকু-লিবেরেল শ্বশুর মশাই যে কর্ম ক্ষেত্রে কিসু কম নাই, সেটা কে অ্যাড্রেস করছে না।

    দ্বিতীয়তঃ ফেয়ার স্টেটমেন্ট, উচ্চবিত্ত মহিলাদের সমস্যা নিয়ে কেউ ভাবিত না, যশোধরা লেখক হিসেবে তার দিকে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চান। সেমিনার ফাটানো ইত্যাদির লেখকের ক্ষমতা আছে বলেই পাঠক হিসেবে এই হাহুতাশ। এই যে একখান স্ট্রেট ন্যারেটিভ লেখা হল, তার রিয়াকশনে কিসু কনফেসনাল আর পাল্টা অভিজ্ঞতা এলো, এতে কি উদ্দেশ্য সাধিত হল। যে যত্ন সেমিনারের পেপারে যায়, সেই যত্ন তো পেলাম না, পুরোনো আমলের সমালোচনার ধাঁচে বলা যায়, একই চরিত্রের মধ্যে বিভ্রান্তি সম্ভাবনা, দোলাচল কিসু পেলাম না। এটাকি কবিতা গুলোর মত বা পেপার গুলোর মত যত্ন পেল? এই প্রশ্নটা অবশ্য লেখক কে করার কোনো মানে হয় না, তবে চিত্ত ভরে নাই এটা রেকর্ড করলাম।

    প্রবন্ধ লেখা কখনৈ উদ্দেশ্য ছিল না এটা জানার পরে ফর্মাট টা নিয়ে আর কিছু বলচিনা।

    ফাইনালি আরেকটা দিক, এই যে তাহার যাদের মাতৃত্ত্ব নিয়া কোন সংশয় নাই, তাদের নিয়ে দুখান কথা ছিল। গরীব মানুষের জীবনে সংশয় নাই এই কেসটা কেন? মানে ধরুন মহাশ্বেতার লেখায় খচ্চর আদিবাসী বা ভালো মা হতে না চাওয়া হাজার পঞ্চাশির মা নাই কেন? এটা কেই আমি স্তরহীনতা বলছি, যেটাকে অ্যাড্রেস করার একটা সময় এসেছে। মহশ্বেতার অন্য গল্পে কয়েকটা চেষ্টা আমরা পাছি। তো মহাশ্বেতার গল্পে এসব কেন নাই, সেটার উত্তর যশোধরা কেন উত্তর দেবেন। সেটা ইসু না, ইসু হল, গরীব লোক বা নিম্নবিত্ত জীবনে একজিস্টেনশিয়াল ক্রাইসিস না থাকলে তো তারাশংকরের কবি হয় না, ইলিয়াসের তমিজের বাপ হয় না এবং তারাবিবির মরদ পোলা গল্পের তারাবিবি ও হয় না, তো এই সমস্যা সংকুলতা আমরা পশ্চিম বঙ্গের সাহিত্যে পাচ্ছি না কেন সেটা একটু ভাবার ব্যাপার আছে।

    সন্তানহীনা মহিলা দের প্রচন্ড সামাজিক চাপ এটা নিয়ে কোন লেখা আছে কিনা, সেটা জানার আমার ও ইচ্ছা রইলো, এটা ফেয়ার পয়েন্ট।
  • h | 212.142.75.56 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৪৬721977
  • *এই তাহারা , যাদের জীবনে বাঁচা মরার লড়াই আছে কিন্তু জীবন নিয়ে নানা জটিল মনস্তাত্বিক বা সামাজিক পরিবেশের কারণে সংশয়ের সম্মান টা তারা পাচ্ছে না কেন, নাকি সংশয় জিনিসটা লো ওয়েক ওয়ার্কারের থাকে না?

    ( "কিন্তু মাতৃত্বের গল্পটা তাদের জীবনে যে একটা প্রায় বাঁচা মরার লড়াইয়ের মতই থাকে।। এটা নিয়ে বোধ হয় কোন সংশয় নেই।")
  • h | 212.142.75.56 | ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২৩:৫২721978
  • তবে যশোধরার সঙ্গে একটা ব্যাপারে একমত, ব্যক্তিগত জীবনের হ্যান ও ত্যান কে স্কোপের বাইরে রাখার উদ্দেশ্য অতি সৎ ও পরিষ্কার, এবং সে নিয়ে প্রশ্ন নাই। একটাই ছোটো জিনিস আত্মকথা র অথেন্টিসিটি ছাড়াও ন্যারেটিভ এর নিজস্ব গতির বা ঐতিহাসিক রাজনইতিক প্রেক্ষিতের বা যৌক্তিক অথেন্টিসিটি থাকতেই পারে, গল্প নিজের না হলে অথেন্টিক হয় না গল্প এই ধারণা টার বশবর্তী অনেক পাঠক এখনো, সেটা ভেঙে বেরোতে তাদের সাহায্য তো লেখক কেই করতে হবে।
  • কুমড়োপটাশ | 198.155.168.109 | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:০৭721979
  • না। কোনো রিসার্চ সার্ভে লবি আমার নেই। সমস্তই জীবন থেকে নেওয়া, নিজের বা কাছের মানুষদের। যারা সংখ্যায় কম নয়। আপনার প্রশ্নগুলো অবশ্যই ভ্যালিড, কিন্তু আমি আমার পয়েন্টে স্টিক করছি। সংসারে কন্ট্রিবিউট করতে হবে, ঘাড়ে বসে খেতে গেলে তার দাম অন্যভাবে জাস্টিফায়েড হয়ে যায়। এবার রঞ্জনদা যেটা গোলগোল করে বলে চলেছেন, যে গরীব ঘরে বৌটা খেটখুটে রোজগার করে সংসারে টাকা ঢালে তবু মার খায় এবং সেই স্বামীর সঙ্গেই থাকে। এসব গোলগোল কথা গত পঁয়্তাল্লিশ বছর ধরেই শুনছি। এই নিয়ে গল্প লিখে অনেক লেখক হয়ত প্রাইজও পেয়ে গেছেন। অনেক পরিচালকের সিনেমা জুবিলি করেছে। তাতে লাভ হয়েছে কিছু? বাল হয়েছে। এই যে পিংক নামে সিনেমা হলো (দেখিনি), তাতে রেপ কমে যাবে দিল্লিতে? পরিচালকের নাম হবে, প্রাইজ পাবে (যদি না পেয়ে থাকে, খবর জানিনা), অ্যাকটররা আরো নতুন বইয়ে চান্স পাবে, নানান অনুষ্ঠানে ফিতে কাটা, মোমবাতি মিছিলে টিভি ক্যামেরার সামনে বাইট দেবার স্কোপ বেড়ে যাবে। রেপ কালচারে এতে একটা বালও ছেঁড়া যাবে না। চান্স ভালো থাকলে ফরেন টিভিতে ক্লিপ দেখাবে। মূল সমস্যা সম্পর্কে "অ্যাওয়ারনেস" বাড়ানোর ছলে যে শিল্পটা তৈরী হলো, সেটা দিল্লির রেপ কালচারের কোনো পরিবর্তন করতে পারবে না। রেপের ওপর বই বহুকাল ধরেই হয়ে আসছে। বাংলায় হয়েছিলো আদালত ও একটি মেয়ে। সত্তরের দশকের শেষে কি আশির দশকের গোড়ায়। ঐসব দেখে লোকশিক্ষে হয়েছে? হবার নয়। হিন্দিতে হয়েছিলো মেইনস্ট্রীম মুভি দামিনী। কিস্যু হয় নি। মোমবাতি মিছিল এবং দেশ বিদেশের টিভিতে বাইট দেওয়া ছাড়া কিছু হয় নি। অপরাধীদের শস্তির দাবীতো বুঝলাম, রেপ কালচার বন্ধ করবার জন্য কোনো উদ্যোগ কি মেয়েরা নিয়েছে ঐ নালিশ করা ছাড়া?
    সেইম উইথ মাতৃত্ব/দাম্পত্ব এট্‌সেট্রা। এই জন্যেই জিনিসটা ন্যাকামির মতো লেগেছিলো। অ্যাজ ইফ সমস্ত মেয়েকে জোর করে মা বানানো হচ্ছে। এটা জাস্ট নিতে পারলাম না বস্‌। একটা লিমিট থাকা দরকার। অ্যাতো রকমের জন্মনিয়ন্ত্রণের উপায় রয়েছে, এদিকে ধরেই নিতে হবে সব বাচ্চাই ফাটা কন্ডোম কা ঔলাদ। কেসটা এইভাবেই সাজানো। আরে বাবা, তেমন হলে মারী স্টোপ্সে যা, অ্যাবরশান করিয়ে আয়।
    গ্লাস সিলিং সম্পর্কে বক্তব্য ক্লিয়ার তো। আগেও অনেকবার লিখেছি, ন্যাকা ন্যাকা নয়, রগরগে ল্যাংগুয়েজে। নিজের দাবি নিজের অধিকার নিজে আদায় করো। অধিকার মোয়ার মতো কেউ হাতের কাছে এগিয়ে দেবে না। গাছেরো খাবো তলারো কুড়োবো, এটা হয় না। পরিশ্রম করো, নিজের অধিকার ছিনিয়ে নাও। ছিনোতে গেলে ব্যথা লাগবে, কেটে ছড়ে যাবে, পায়ে পাথর ফুটবে শক্ত জমিতে চলতে গিয়ে, আতুপুতু করে এসব হবে না।
  • Abhyu | 208.137.20.25 | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:১২721980
  • রঞ্জনদা, লীলাপ্রসঙ্গে আছে যে স্ত্রীভাবে সাধনকালে রামকৃষ্ণদেবের শরীর থেকেও মাসে একবার বিন্দু বিন্দু রক্তক্ষরণ হত।
  • π | ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ০০:২৬721982
  • মেয়েদের কী উদ্যোগ নিতে হবে ?

    বিটিডব্লু, ঐ রাত করে ফিরে প্রতিবাদ প্রসঙ্গে মনে পড়লো স্লাট ওয়াকের কথা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন