এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বিজ্ঞান এবং

    T
    অন্যান্য | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ | ৬২৩২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sm | 53.251.91.140 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:৩৪723309
  • সিকি,এম ডি আর টিবি ট্রিটমেন্ট করলেই সরেনা। প্রচুর কেস ফেল করে ও মৃত্যু ডেকে আনে; সঠিক চিকিৎস্যা সত্ত্বেও।
    যেমন ধরুন ম্যালিগন্যান্ট ম্যালেরিয়া। চিকিৎস্যা এক রকম করলেও, কারো কারো ক্ষেত্রে রেস্পন্স করবেই না। এমন কি একই ব্যক্তির জীবনে দুবার ম্যালেরিয়া হলে; ভিন্ন ভিন্ন রেস্পন্স হতে পারে।
    চিকিৎস্যা বিজ্ঞান, ড্রাগ রেসিস্টেন্স, জেনেটিক সসেপ্টিবিলিটি,জীবাণু ইনডেক্স এর তারতম্য,বডি হোমিওস্ট্যাসিস ইত্যাদি বিবিধ এক্সপ্লানেশন দেবে ও পরিশেষে গম্ভীর মুখে বলবে আমরা এখন ও পড়াশোনার স্টেজ এ আছি।
    মোদ্দা কথা হলো বিজ্ঞানের অনিশ্চয়তা। অর্থাৎ এটি অভ্রান্ত নয়।
    এটি বিজ্ঞান মনস্ক মানুষের বিশ্বাস; যে বিজ্ঞান এই ত্রুটি থেকেই একদিন মুক্ত হবে।
    পদার্থ বিদ্যার ক্ষেত্রেও একই কথা। একটি নির্দিষ্ট ফ্রেম এ যা সত্য, তা হয়তো অন্য ফ্রেমে ভ্রান্ত অনুভব হবে।
  • T | 165.69.191.249 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:৩৭723310
  • তিমি থেকে মানুষ এসেছে, এটা দেখালেও হবে।
  • sm | 53.251.91.140 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:৪০723311
  • প্রশ্নের প্রশ্ন টা সত্যি ভাবার মতন। সিগারেট খেলে ক্যান্সার হয়, এটি বিশুদ্ধ এসাম্পশন। এর পেছনে রয়েছে স্ট্যাটিস্টিকাল কিছু ডেটা। কিন্তু সিগারেট ক্যান্সার এর একটি কারণ- এটি কোনো অভ্রান্ত সত্য নয়।
    তেমনি শিম্পাঞ্জি থেকে মানুষ এসেছে এটা ফলসিফাই করতে গেলে কালঘাম ছুটে যাবে।
    কারণ মানুষ আর শিম্পাঞ্জির মধ্যে জিনগত পার্থক্য বিশেষ নেই।
    যেহেতু আমরা এখন ও কোনো প্রমান দাখিল করতে পারিনি; তাই এটি থিওরি ও সত্য।দুদিন পরে পাল্টে যেতেই পারে ।
  • সিকি | 165.136.80.163 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৫:৪৪723312
  • টি, হ্যাহ্যাহ্যা।

    সামস আপ এভরিথিং। :)
  • প্রশ্ন | 101.121.230.211 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:০৭723313
  • বুঝলাম ।
    ঈশ্বর জগৎ সৃষ্টি করেছেন - এটা ফলসিফাই করতে দেখাতে হবে বেড়াল জগৎ সৃষ্টি করেছে ।
    দুর্বোধ যা কিছু ছিল হয়ে গেল জল । এইজন্যেই বিজ্ঞান এত্ত ভালবাসি ।
  • একক | 53.224.129.46 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:২৬723315
  • টি

    তুমি বরং জটিল জায়গায় ঢোকার আগে ফলসিফিকেশন প্রসেস টা একাধিক উদাহরণ দিয়ে জনতাকে বুঝিয়ে দাও । নইলে বারবার আলোচনা ঘাঁটবে |
  • সিকি | 165.136.80.163 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৩০723316
  • হ্যাঁ, রবীন্দ্রনাথ আর রামছাগলের মধ্যে যে ফাইন লাইনটা আছে, সেইটা একটু প্রাঞ্জল করে, ... মানে, ওই আর কি ... টি, শুনচিস?
  • ranjan roy | 132.162.116.133 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৪১723317
  • ধুম্রপান ক্যানসারের কারণ বা ধুম্রপান থেকে ক্যান্সার হয়--দুটো স্টেটমেন্টই একটু ইয়ে।
    এখানে "কারণ" মানে কী? আদি কারণ (মেটেরিয়াল কজ) না নিমিত্ত কারণ (এফিশিয়েন্ট কজ)?
    প্রথমটা অবশ্যই নয়। কিসের থেকে কিভাবে ক্যান্সার হয় সেটা এখনও অনির্ণীত; খোঁজা হচ্ছে। পিটি যা বললেন--এখন অব্দি সেটাই ফাইনাল। নইলে সমস অ-ধূম্রপায়ী ক্যান্সার মুক্ত হতেন। অথচ আমার তিন কাকিমা গেছেন ওতেই।
    তবে একই কথা থেকে বোঝা যাচ্ছে যে ধুম্রপান ব্য ক্যান্সারের প্রসেসটাকে ট্রিগার করে, এই অর্থে এড়িয়ে যাওয়া ভাল।
  • T | 165.69.191.249 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৪৭723319
  • সিকি, একক :)

    দেখুন প্রশ্ন, কিচ্ছু অসুবিদে নেই। ব্যাপার এইরম...

    "ঈশ্বর জগৎ সৃষ্টি করেছেন - এটা ফলসিফাই করতে দেখাতে হবে বেড়াল জগৎ সৃষ্টি করেছে", আবার বেড়াল জগৎ সৃষ্টি করেচে, এটা ফলসিফাই করতে দেখাতে হবে ঈশ্বর জগৎ সৃষ্টি করেচেন। :)

    আপনি ঈশ্বরেই ছিলেন, আবার সেইখানেই ফিরে এলেন। শুধু একটু ঘুরে এলেন।

    হরি হরি।
  • ranjan roy | 132.162.116.133 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৬:৫৬723320
  • T,
    আর যদি দেখানো যায় যে জগৎ ব্যাপারটা কেউ সৃষ্টি করেনি বা, ipso facto, করতেই পারেনা, তো? ঈশ্বর ও বেড়াল দুটোর চক্কর থেকেই বেরিয়ে যাওয়া গেল কি না?
  • T | 165.69.191.249 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:০৫723322
  • রঞ্জনদা কি নিয়ে সমস্যা হচ্ছে তাই তো বুঝছি না। ঈশ্বর, জগত, সৃষ্টি আগে এসব ডিফাইন করুন। এইভাবে হয় নাকি! আদারওয়াইজ কথামৃত। আচ্ছা, বেড়াল নিয়ে কিচু বলেচে ওখানে?
  • PT | 213.110.242.23 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:০৫723321
  • RR
    ধুমপায়ীদের ক্ষেত্রে ক্যান্সারের কারণটি সুস্পষ্ট। এমনকি অধুমপায়ী কিন্তু ক্যান্সার আক্রান্ত মহিলাদের কতজন ধুমপায়ী ব্যক্তিদের সঙ্গে অনেক সময় কাটাতেন সেটাও ভেবে দেখার আছে। যে সমস্ত কেমিকালসের কথা বলা আছে সেগুলোর অনেক কটিই প্যাসিভ স্মোকিং-এর মাধ্যমে তাদের শরীরে আশ্রয় নিয়ে গোলমাল পাকাতে পারে।
    "Non-smoking wives of heavy smokes have a higher risk of lung cancer: a study from Japan"
    http://www.scielosp.org/scielo.php?pid=S0042-96862000000700013&script=sci_arttext&tlng=enNon-smoking

    আর শুধু ট্রিগার করা নয়, বাক্যটি আরেকবার লক্ষ্য করুনঃ smoking causes cancer .. by damaging ......key genes that protect us against cancer.
  • sm | 53.251.91.140 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:০৯723323
  • পিটি,সিগারেট খাওয়া লোকেদের মধ্যে ক্যান্সার বহুগুন বেশি।এটা স্ট্যাটিস্টিক্যালি প্রুভড।অর্থাৎ সিগারেট ক্যান্সার এর কারণ; এটি একটি স্ট্যাটিস্টিক্যালি প্রভেন ফ্যাক্ট।
    অন্যদিকে প্রচুর সংখ্যক লাইফ লং স্মোকার এর ক্যান্সার হয় না।
    এবং অনেক নন স্মোকার দের ও ক্যান্সার হয়।
    সিগারেট স্মোকিং একটি রিস্ক ফ্যাক্টর- এর সঙ্গে আরো অনেক রিস্ক ফ্যাক্টর জড়িয়ে থাকে।
  • ranjan roy | 132.162.116.133 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:১১723324
  • T,
    ঠিকই বলছেন। অনেকরকম ঈশ্বর আছেন তো। কোন ঈশ্বর? কোন জগত? আগে ডিফাইন না করে প্রমাণ/অপ্রমাণ কিছুই হয় না।
    এসব নিয়ে আলোচনার জন্যে আলাদা টই চাই। নইলে এটা ঘেঁটে যাবে।
    কেউ খুললে আমি আছি। নইলে তিনদিন পরে অবশ্যই খুলব।

    পিটি
    একদম ঠিক। আমার বিজ্ঞানে ব্যুৎপত্তি ক্লাস এইটের ইয়ে অবদি। ফাইন পয়েন্টটা মিস করে গেছলাম।
  • PT | 213.110.242.23 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:১৫723325
  • sm
    এ নিয়ে আপনার সঙ্গে তক্ক করব না কেননা আমার পোস্টডক্টরেট রিসার্চ ছিল tobacco specific carcinogens -এর ওপরে।
  • sm | 53.251.91.140 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৭:৩০723326
  • ব্যাস হয়ে গেলো। উনি রিসার্চ করেছেন; আর পায় কে!উনি এখন প্রবচন দেবেন আর লোকজন কে শুনতে হবে! নোবেল টোবেল পেয়েছেন নাকি,ওহ মহায়!
    এর সঙ্গে কোনো কোনো বিতর্কে যাওয়াই মুশকিল।
    কিন্তু এটি যখন জানেন তো লাঙ ক্যান্সার বা যেকোনো ক্যান্সার এর কারণ বলে ফেলুন না? একেবারে স্পেসিফিক।
    সিগারেট খাওয়া বন্ধ করলেই ক্যান্সার বন্ধ হয়ে যাবে?
    যারা দিনে লাইফ লং 40-50 টা করে সিগারেট খেয়ে গেলো, তাদের কেন ক্যান্সার হলোনা? তখন কারসিনোজেন গুলো কাজ করে নি বলে?
    যাই হোক উত্তর দেবার হলে দিন, নয়তো কাটান। ফালতু কবে ঘি ভাত খেয়েছিলাম; তার গন্ধ শুঁকাতে আসেন কেন?
    আমি কবে রিসার্চ করেছিলাম, কবে পেপার সেট করেছি, কবে স্কুল এর মাস্টার ছিলাম এইসব আর কি!
  • প্রশ্ন | 99.234.157.254 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:০০723327
  • আবার বুঝলাম ।

    শিম্পাঞ্জি থেকে মানুষ এয়েচে - এটা ফলসিফাই করতে দেখাতে হবে তিমি থেকে মানুষ এয়েচে আবার তিমি থেকে মানুষ এয়েচে এটা ফলসিফাই করতে দেখাতে হবে শিম্পাঞ্জি থেকে মানুষ এয়েচে ।

    শিম্পাঞ্জি, তিমি আর মানুষ ডিফাইন করলেই মিটে গেল ।

    এ তো দিব্বি ব্যাপার । না বোঝার কি ?

    "পরীক্ষা করলেই ধরা পড়ে যায় যে, প্রতিবার যজ্ঞ করলেই বৃষ্টি হয় না। এই আর্গুমেন্টগণ নিজেরা নিজেদের সাথে কনসিস্টেন্ট না। "
    পরীক্ষা করলেই ধরা পড়ে যায় যে, যারা সিগারেট খায় সবার ক্যানসার হয় না। এই আর্গুমেন্টগণ নিজেরা নিজেদের সাথে কনসিস্টেন্ট না।

    এ তো সোজা ব্যাপার । কেন্দ্রগতং নির্বিশেষং । নাকি নির্বিশেষঞ্চ ?
  • T | 190.255.250.101 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:০৫723328
  • বেকার হেজিয়ে কি লাভ কে জানে?
  • sm | 53.251.91.140 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:০৮723330
  • ওসব চার আনি কথা বার্তা দিলে চলবে? আনতে হবে থিওরি কোনটা আর ট্রুথ কোনটা ? তাতে ফলসিফিকেশনের ঘি ঢালতে হবে। তবে না যজ্ঞই সম্পন্ন হবে।
  • sm | 53.251.91.140 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:১০723331
  • এখানে না হেজিয়ে যেখানে চতুর্বর্গ লাভ হবে; সেখানে হেজানোই তো ভালো। কেন যে এখানে হেজাতে আসে কে জানে!
  • T | 190.255.250.101 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৮:১১723332
  • হীরাভ তো রয়েচে, মরে যায় নি তো এখনো। মনে হয় বিপ নতুন টই না খোলা অবদি...
  • সিকি | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ১৯:৪২723333
  • কাল শুক্রবার। কাল বিপ নতুন টই খুলে ফেলবে আর এখানে ভিড় কমে যাবে।

    টি, চোক্কানবুজে লেখ। পড়ব।
  • dc | 132.164.226.249 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:২৭723334
  • কার্ল পপার কিনা আমার প্রিয় ফিলসফার, আর ফিলজফি অফ সায়েন্সে ওনার অবদানও বিরাট, তাই ওনাকে নিয়ে আরেকটু লেখা যাক। বিশেষ করে ফলসিফায়েবিলিটির কনটেক্সট, আর "তিমি থেমে মানুষ এসেছে" টাইপের স্টেটমেন্টগুলোকে রিফ্যুট করা যায় কিনা।

    টি বা অন্যান্যরা আগেই লিখেছেন, ফলসিফায়েবিলিটি মানে সোজা বাংলায় একটা স্টেটমেন্টকে ফলস হিসেবে দেখানো যায় কিনা। এর সাথে টেস্টেবিলিটি জড়িয়ে আছে, কারন একটা স্টেটমেন্ট ফলস কিনা সেটা জানার উপায় হলো সেটা টেস্ট করা (টেস্টেবিলিটি কেন গুরুত্বপূর্ণ সেটা পরে লিখছি)। "সায়েনটিফিক মেথড" সেই স্টেটমেন্ট গুলোকেই অ্যাক্সেপ্ট করে যেগুলোকে অবসার্ভেশান দ্বারা টেস্ট করা যায় (একটা উদাহরন, স্ট্রিং থিওরিকে অবসার্ভেশান দ্বারা টেস্ট করা যায়নি বলে সেটা এখনো হাইপোথিসিস, কিন্তু রিলেটিভিটিকে অব্সার্ভেশন দ্বারা টেস্ট করা গেছে আর প্রেডিকশানকে ভেরিফাই করা গেছে বলে সেটা অ্যাক্সেপটেড থিওরি উইদিন দ্য বাউন্ড্স সেট বাই দা এক্সপেরিমেন্টস।

    কিন্তু এই ফলসিফায়েবিলিটি কনসেপ্টটার দরকার হলো কেন? পপার এর কথায়, ...all forms of knowledge, including perceptual knowledge, are conjectural or hypothetical and the only way in which we can hope to progress in our understanding is to formulate our knowledge in a falsifiable way (M.C.Escher’s Legacy A Centennial Celebration, Doris Schattschneider and Michele Emmer, p. 105) পপার অবসার্ভ করেছিলেন যে মেথড অফ ইনডাকশন দিয়ে একটা হাইপোথিসিসকে ফ্যাক্ট হিসেবে এস্টাব্লিশ করতে গেলে কনফার্মেশান বায়াস আসার প্রভূত সম্ভাবনা। কেন? কারন থিওরি অফ ইনডাকশনে অনেকগুলো অবসার্ভেশান যদি পজিটিভ হয় তাহলে সেগুলোকে একত্র করে একটা গেনারাল স্টেটমেন্টে চলে আসা হয়। কিন্তু মানুষের নেচারই এমন যে এই ভেরিফিকেশান প্রসেসটায় আমরা অনেক সময়েই নেগেটিভ এভিডেন্স বাতিল করে দিয়ে শুধু পজিটিভ এভিডেন্স গুলোকে হাইলাইট করি। মানে স্পেসিফিক অবসার্ভেশান থেকে ইউনিভার্সাল স্টেটমেন্টে যেতে গিয়ে ভেরিফায়েবিলিটি আর ফলসিফায়েবিলিটির মধ্যে অসামঞ্জস্য চলে আসে। ঠিক এই ইমব্যালেন্স দূর করার জন্যই পপার তাঁর ফলসিফায়েবিলিটি লজিক এর অবতারনা করেন।

    (পরের পোস্টে)
  • ঈশান | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৪০723335
  • টি আরেকটা টই খুলেছে খ্যাল করিনি। তাহলে আগের পোস্টটা এখানেই করতাম। যাইহোক, ওটা ওখানে পড়ে নেবেন।

    ওটায় যা লিখেছি, এটায় তার অব্যর্থ ডেমো আছে। পপার বিষয়ক একটি লেখা শুরু হচ্ছে এই দিয়েঃ "এখন হাজার হাজার বছর ধরে বিভিন্ন গাছপালার মধ্যে থেকে খাদ্যশস্য চিহ্নিত করা এবং আরো উন্নততর খাদ্যশস্য চিহ্নিত করা, ভ্যাজ নন-ভ্যাজ, একটি সিলেকশন বা পরীক্ষা-পর্যবেক্ষণ-ফলাফল থেকে উদ্ভুত চয়েস বলেই মনে হয়। এখানে বিজ্ঞানের কোনো ভূমিকা নেই, কারণ বিজ্ঞানের নোশনটি মানুষ কোনোদিন জানতে না পারলেও এটা হ'ত। প্রাণের লক্ষণই হচ্ছে চয়েস বা সিলেকশন। এখন হাইন্ডসাইটে একে 'বৈজ্ঞানিক' তকমা দেওয়া যেতে পারে, কিন্তু সেটি যথোপযুক্ত নয়। মারবেন না। একে বলা যেতে পারে র‍্যাশনালিটির বিবর্তন বা হাগা সম্পর্কে বিচক্ষণতা। খুব সম্ভবতঃ এটি বিবর্তনবাদের সাথে খাপ খায়। 'র‍্যাশানালিটি’ কথাটা সচেতন ভাবেই উল্লেখ করছি কারণ এর বুলিয়েন প্রেডিকেট নিয়ে এখন মাথা না ঘামালেও চলবে।"

    লক্ষ্য করে দেখুন, "এখানে বিজ্ঞানের কোনো ভূমিকা নেই, কারণ বিজ্ঞানের নোশনটি মানুষ কোনোদিন জানতে না পরলেও এরকম হত", এই স্টেটমেন্টটা এখানে একটি অ্যাবসলিউট স্টেটমেন্ট। যদিও, বিষয়টি প্রশ্নের ঊর্ধ্বে না, এবং এখানে কিছু কিছু পূর্বানুমান আছে, যেগুলো সম্পূর্ণ অলুল্লেখিত। পূর্বানুমানগুলি কী?

    ১। প্রাণের লক্ষণ হচ্ছে চয়েস বা সিলেকশন -- এটা ধ্রুবসত্য।
    ২। র‌্যাশনালিটির বিবর্তন বস্তুটা কী আমরা পরিষ্কার জেনে ফেলেছি।
    ৩। বিজ্ঞান নামক টার্মটি প্রচলনের আগে, যে জ্ঞানচর্চা, সকলই বিবর্তনের ফল। "বিজ্ঞান"ই হল আসলি জ্ঞানচর্চা, পূর্ববর্তী সকল জিনিসই বিবর্তনের ফলে উদ্ভুত।

    কথা হল, এই পূর্বানুমানগুলি সম্পর্কে পপারের যে ধারণা, তা প্রয়োগ করা হয়নি। অর্থাৎ, ফলসিফায়ার সেট ছাড়াই এদেরকে ধ্রুবসত্য ধরে নেওয়া হয়েছে। পপার তথা আধুনিক বিজ্ঞান সম্পর্কে সমালোচনার এটা একটা মূল কারণ। ফলসিফায়ারহীন কিছু পূর্বানুমানের ভিত্তিতে না এগোলে 'বিজ্ঞান' কেন, কোনো স্টেটমেন্টই সম্ভব না। অথচ, স্টেটমেন্ট দেবার সময় এমন ভাবে বিষয়টাকে প্লেস করা হবে, যেন পূর্বানুমানগুলি অস্তিত্বহীন। উহারাই ধ্রুবসত্য। এইটা বিজ্ঞানের একটা মূল চলন বলে দেখা যাচ্ছে। যা নিয়েই আমার সমস্যা।

    এই হল এক নম্বর পয়েন্ট। দ্বিতীয় কয়েকটা ছোট্টো প্রশ্ন ছিল, একই নিশ্বাসে সেরে ফেলি। টলেমির বা গ্যালিলিওর মডেল কি বিজ্ঞান ছিল না ছিলনা? যদি বিজ্ঞান না হয়, তো কেন? আর যদি একটা বিজ্ঞান হয় এবং অন্যটা নয় তো সেটাই বা কেন?
    আর যদি একটি বা দুটোই বিজ্ঞান হয়, তাহলে পপারের জন্মের অনেক আগেই নিশ্চয়ই বিজ্ঞান শুরু হয়েছে, সেক্ষেত্রে বীজ আবিষ্কারের পরে আর টলেমির/গ্যালিলিওর আবিষ্কারের মাঝে মোটামুটি কোন সময় বিজ্ঞান শুরু হল?
  • ঈশান | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৪১723336
  • ইকি, ডিসি আমাকে একটা কথা লিখবেন বলে, কাটিয়ে দিয়ে এখানে এসে পপার কত্তে লাগলেন কেন? :-)
  • T | 190.255.250.156 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৪৮723337
  • আরে দাঁড়াও গুলিয়ে যাচ্ছে, এদিক ওদিক করে। আগে সব এখানে পোস্ট করি।
  • dc | 132.174.111.94 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২১:৫৬723338
  • এই রে, ভাবলাম চুপি চুপি এসে কয়েকটা পোস্ট করে দেব ঈশান জানতেও পারবেনা, সে আর হলনি :p

    কিডিং! না, আপনার কথারও উত্তর দেব, সেজন্যই পপার ইন প্রপার কনটেক্সট লিখে নিতে চাইছি ঃ)
  • dc | 132.164.214.238 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:০১723339
  • এবার লিখি টেস্টেবিলিটি নিয়ে, কারন সেখানেই পপারের ফলসিফায়েবিলিটির লিমিটেশনও লুকিয়ে আছে, ঈশানের প্রশ্নের উত্তরও। খানিক পরে লিখছি।
  • T | 190.255.250.156 | ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৬ ২২:৪২723341
  • শোনো,
    অ্যাক্সিওমদের অস্তিত্ব না মেনে তো কোনো কিছুই লেখা যায় না। এমনকি একটাও কোনো কিছু টাইপ অবধি করা যায় না। তুমিও কিস্যু টাইপাতে পারবে না, আমিও না।
    একটা অ্যানালিসিস করতে গেলে পূর্বানুমান লাগবে না! পৃথিবীতে একটা উদাহরণ দেখাও তো যেটার মূল ট্রেস করে অ্যাক্সিওমগুলোতে ফেলা যায় না। এ তো গা জোয়ারি হয়ে গেল। এইতো আগেই এসেম জিগাচ্ছিলেন আপনি কি করে জানলেন, আপনি কি ওখানে ছিলেন? এইরকম। সেইরকমই এটাও দাঁড়াল। :) আমি অ্যানালিসিস মডেল খাড়া করছি কিছু নির্দিষ্ট পূর্বানুমানের ভিত্তিতে, সেটাকে 'থিয়োরী' (আসলি থিয়োরী) বলে তো দাবী করিনি তো এখনো। আর তাছাড়া করলেও তুমি সেটাকে ফলসিফাই করতেই পারো। :)
    ১ নম্বর পূর্বানুমানটি পূর্বানুমানই, সেটি ধ্রুবসত্য কিনা তা কিন্তু কোথাও বলিনি। ২ নম্বরটিও তাই। 'বলা যেতে পারে' লেখা আছে। খেয়াল করো একটু। আর ৩ নম্বর "বিজ্ঞান নামক টার্মটি প্রচলনের আগে, যে জ্ঞানচর্চা, সকলই বিবর্তনের ফল। বিজ্ঞান"ই হল আসলি জ্ঞানচর্চা, পূর্ববর্তী সকল জিনিসই বিবর্তনের ফলে উদ্ভুত।" এইসব অদ্ভুত ইনফারেন্স টেনে কি লাভ। তুমি তো দেখছি টইয়ের প্রথম পোস্টের প্রথম লাইনটাই পড়োনি। আমি বিজ্ঞানকে ডিফাইন করছি পপারের সেন্সে। সেই জিনিস থাকুক বা না থাকুক র‍্যাশনালিটির বিবর্তন চলতই। বীজ ব্যাপারটার ক্ষেত্রে একে র‍্যাশনালিটি নাকি বাংলা ভাষায় ট্রায়াল এন্ড এরর বলবে সে যার যার ব্যাপার। র‍্যাশানালিটি শব্দটা নিয়ে পড়ার মতো কিছু নেই কারণ লিখেওছিতো যে র‍্যাশনালিটির বুলিয়ান প্রেডীকেট মানে ঠিক ভুল ইত্যাদি নিয়ে আপাতত মাথা না ঘামালেও চলবে।

    তো, একটা অ্যানালিসিসের শুরুতে একটা অ্যাসাম্পশন করা হয়েছে। কাছাকাছি উদাহরণ হিসেবে থিয়োরেম লেখার সময় এরকমই লেখা হয় যে অমুক অ্যাসাম্পসনটি ভ্যালিড হলে তবে ইহা হইল। তো এতে গোলমাল কিস্যু নাই। এই তোমার প্রথম প্রশ্নের উত্তর। এর সাথে পপার ফলসিফায়াবিলিটি জুড়ে লাভ নেই। সমস্ত বক্তব্যই থিয়োরী ইত্যাদি পোমো হতে পারে, লজ্যিকাল কিছু না।

    দু নম্বর, আধুনিক বিজ্ঞান (এগেইন পপারের সেন্সে) কোনো স্টেটমেন্ট দেয় না পূর্বানুমান ছাড়া। যা অভিযোগ করছ একেবারে সম্পূর্ণ বাজে কথা। প্রায় আবাপর রবিবাসরীয় মার্কা। আধুনিক বিজ্ঞান শুরু হয় অ্যাক্সিওমস থেকে শেষ হয় থিয়োরেমে। যা রিডানডেন্ট তা বলার প্রয়োজন থাকে না। এইটা বিজ্ঞানের নিজের ল্যাঙ্গুয়েজ, সে কাউকে উদ্ধার করছে না। এইটা দ্বিতীয় উত্তর।

    টলেমি ও কোপারনিকাসের মডেল দুটিই বিজ্ঞান, ভিন্ন ভিন্ন সময়ের। তবে তার আগে থিয়োরী কাকে বলবে এবং তার সাথে বুঝতে হবে থিয়োরীর ডায়মেনশন। এটা গুরুত্বপূর্ণ। থিয়োরী হচ্ছে কিছু সিঙ্গুলার স্টেটমেন্টের সমাহার। এবং ঠিক যতগুলো সিঙ্গুলার স্টেটমেন্ট একটা থিয়োরীকে ভুল প্রমাণ করতে পারে তার থেকে এক কম হচ্ছে সেই থিয়োরীর ডায়মেনশন। এক কম কেন সেটা এখানে গুরুত্বপূর্ণ নয়। তো, টলেমির আর্থ কেন্দ্রিক মডেল, টলেমির সময়ে দাঁড়িয়ে বিজ্ঞান। কারণ সেই অবজার্ভেশন পাওয়া যায় নি যা সেটাকে রেফিউট করবে। (ইতিহাসটা সেইরমই তো, যা ত্তারা গুলিয়ে যাচ্ছে, সাল তারিখ) ধরা যাক এই থিয়োরীর ডায়মেনশন 'ডি'। কোপারনিকাসের মডেল কিন্তু টলেমির মডেলের অসম্পূর্ণতা ঢেকে দিয়ে আরো নতুন মতবাদ জন্ম দিচ্ছে, ফলে কোপারনিকাসের থিয়োরীর ডায়মেনশন গ্রেটার দ্যান ডি। ওঁর সময় ওঁর থিয়োরীই তখন বিজ্ঞান, টলেমিরটা নয়। এই পুরো ব্যাপারটা আসলে টলেমি বা কোপারনিকাসের থেকেও বেশী কিছু। একটা কনশাসনেস যা কিনা (এইটা একটু কাব্য হতে চলেছে, দয়া করে কনশাসনেস নিয়ে ফলসিফায়ার টেনো না) কখনো টলেমির থিয়োরীকে গ্রহণ করছে, কখনো কোপারনিকাসকে। এইটাকে 'বিজ্ঞান' এইরম কিছু নাম দিয়ে চালালেও তার সংজ্ঞা তৈরীর অন্যতম চেষ্টা করছেন পপার। পোস্ট পপার, টলেমির থিয়োরীকে 'বিজ্ঞান' বলে না, বলে সিমপ্লিস্টিক মডেল, কোপারনিকাসও তাই, আরেট্টু কম সিমপ্লিসটিক। বিজ্ঞান একটা জার্নি, নট এ সিঙ্গল ম্যানুস্ক্রিপ্ট। এইটা তৃতীয় উত্তর।

    এগুলো আমি প্রথম পোস্টেই লিখেছি। যে আর্গুমেন্ট কখনো একা জ্বলজ্বল করতে পারে না। তাকে বন্ধনীভুক্ত হতেই হবে, কারণ আদারওয়াইজ তার তুলনা করা চলে না। সেই আর্গুমেন্ট সমূহের বন্ধনীর ভেতর, ভৌত কার্যকলাপের ধর্মীয় ব্যাখ্যা হচ্ছে সবচেয়ে সিমপ্লিস্টিক, ফলসিফায়েবল এবং সেটা ব্র্যাকেটের ফার্স্ট এলিমেন্ট, এরপর অন্যান্য মতবাদ গুলো, টলেমি, কোপারনিকাস, নিউটন আইনস্টাইন ইত্যাদি এবং এলিপসিস এবং ব্র্যাকেট ক্লোজড। এই লং চেনে কোনখান থেকে দাগ টেনে বিজ্ঞান বলতে শুরু করবে সেটা যার যার স্ব স্ব পার্সেপশনের উপর দাঁড়িয়ে। কারণ কেউ কতটা ভৌত ব্যাপারকে ধর্তব্যের মধ্যে আনবে সে তো যার যার সোশ্যাল ও পলিটিক্যাল চয়েস। বলতে পারো পোমোদের কাছে এই একটাই জায়গা খোলা আছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে প্রতিক্রিয়া দিন