এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • কূটনীতিক ও কাজের মেয়ে

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ ডিসেম্বর ২০১৩ | ৭৫০৩ বার পঠিত
  • ---১।---
    দেবযানী খোবরাগাড়ের কেস নিয়ে কিঞ্চিৎ খোঁড়াখুঁড়ি হবার পরে, দেখা যাচ্ছে, যে, আমেরিকায় দেশ থেকে গৃহসহায়িকা নিয়ে যাওয়া ভারতীয় কূটনীতিকদের জন্য নতুন কিছু না। বরং এটা অভ্যাসেরই অংশ। বছর বছর ধরে এই নিয়ে মামলা মোকদ্দমাও হয়ে চলেছে। পরপর তিন বছরে এই নিয়ে মার্কিন আদালতে তিনটি মামলা দেখতে পাচ্ছিঃ

    ২০১১ সালে নিউ ইয়র্কের ভারতীয় কনসাল জেনারাল প্রভু দয়ালের বিরুদ্ধে তাঁর প্রাক্তন গৃহকর্মী একটি মামলা করেন। অভিযোগ ছিল জোর করে এক বছর ধরে কাজ করানোর।

    ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ভারতীয় গৃহসহায়িকা শান্তি গুরুং নিউ-ইয়র্কের প্রাক্তন প্রেস এবং কালচার কাউন্সেলর নীনা মালহোত্রার বিরুদ্ধে একটি মামলা জেতেন। কোর্ট মালহোত্রাকে ১.৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দেবার আদেশ দেয়। ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল কিনা, বা দিলেও কে দিয়েছিল, উদ্ধার করতে পারিনি, কেউ খুঁজে বার করলে কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বেরোতে পারে।

    এই দ্বিতীয় ঘটনাটি নিয়ে বেশ হইচই হবার পর ভারতীয় প্রশাসন "সতর্ক" হয়। সম্ভবতঃ যার ফলশ্রুতিতে ২০১৩ সালের এই বহু-আলোচিত কেসটিকে "কড়া"ভাবে নাড়াচাড়া করা শুরু হয়। যাতে আদতে হিতে বিপরীত হয়েছে।

    ---২।---
    কী হয়েছিল নিউ-ইয়র্কের উচ্চপদস্থ কূটনীতিক দেবযানী ও তাঁর গৃহসহায়িকা রিচার্ডের মধ্যে? কোনো সমালোচনায় না গিয়ে শুধু ঘটনাবলী তুলে দেওয়া যাক।

    নভেম্বর ২০১২-- রিচার্ড নিউ-ইয়র্কে দেবযানীর কাছে কাজ করতে শুরু করেন।

    মার্চ ২০১৩-- দেবযানী দিল্লী হাইকোর্টে রিচার্ডের বিরুদ্ধে মামলা করেন, যে, রিচার্ড বাড়ির বাইরে কাজ করতে চান, কিন্তু তাঁর ভিসা ও পাসপোর্টের জন্য সেটা সম্ভব নয় (যদিও এটা নিয়ে দিল্লী হাইকোর্টে মামলা করার কি দরকার ছিল বুঝতে পারিনি। ঝামেলা হলে কাজ থেকে ছাড়িয়ে দিলেই চলত)।

    জুন ২৩-- রিচার্ড বাড়ি থেকে বাজার করতে গিয়ে আর ফেরেন না। দেবযানী কনসাল জেনারালকে খবর দেন।

    জুলাই ৮-- রিচার্ডকে নিউ-ইয়র্কের এক ইমিগ্রেশন অ্যাটর্নির কাছে দেখা যায়। ভারতীয় কনসুলেটের অফিসাররা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। রিচার্ড, খবর অনুযায়ী, তাঁর মজুরি দাবী করেন, এবং একটি সাধারণ ভারতীয় পাসপোর্ট চান।

    এর মধ্যে ভারতবর্ষে রিচার্ডের স্বামী এবং সন্তানকে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। রিচার্ড তাদের সঙ্গে কথা বলেন, এবং অ্যাটর্নির অফিস ছেড়ে যেতে অস্বীকার করেন।

    সেদিন বিকেলে আমেরিকান পুলিশ রিচার্ডকে নিয়ে যায়। সেই দিনই, ভারতীয় সরকার রিচার্ডের পাসপোর্ট বাতিল করে, এবং রিচার্ডের আমেরিকায় থাকা "অবৈধ" হয়ে যায়। ভারতীয় দূতাবাস রিচার্ডকে ভারতবর্ষে ফেরত দেবার জন্য অনুরোধ জানায় আমেরিকান স্বরাষ্ট্র দপ্তরকে।

    সেপ্টেম্বর ২০১৩-- দিল্লীর একটি কোর্ট ভারতীয় দন্ডবিধির ৩৮৭, ৪২০ এবং ১২০বি ধারায় রিচার্ডের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। অভিযোগ ছিল প্রতারণা, এবং চক্রান্তের। রিচার্ড যদি ভারতে ফেরেন, তাহলে তিনি গ্রেপ্তার হবেন।
    ওদিকে দিল্লী হাইকোর্ট রিচার্ডের স্বামীকেও একটি নোটিস দেয়। তার শুনানি আগামী ফেব্রুয়ারিতে।

    রিচার্ড ভারতে ফেরার বদলে আমেরিকাতেই থেকে যান। নিউ-ইয়র্কের পুলিশ দেবযানীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে, এবং তারপর দেবযানীর গ্রেপ্তারি ও জামিন। তাঁর বিরুদ্ধে অনেকগুলো অভিযোগের মধ্যে একটি হল, তাঁর গৃহসহায়িকাকে মাসে ৪৫০০ ডলার মাইনে দেওয়া হবে বলে জানালেও, আসলে তিনি দিতেন অনেক কম অঙ্কের মাইনে। যেটা মিথ্যা হবার এই মূহুর্তে কোনো কারণ দেখা যাচ্ছেনা। কারণ, একজন ভারতীয় সরকারি কর্মচারির যা মাইনে, তাতে গৃহপরিচারিকাকে এই টাকা দেওয়া অসম্ভব। অতএব, মিথ্যা তথ্য দেবার অভিযোগ, সম্ভবত ভুল নয়।

    ---৩।---
    পরিস্থিতি জটিল। একদিকে, ভারতীয় সার্বভৌমত্ব। কূটনীতিক যাই করে থাকুন না কেন, সেটা আদপেই আমেরিকার বিবেচ্য কিনা সে নিয়েই সন্দেহ হয়। কূটনৈতিক রক্ষাকবচ জিনিসটা তাহলে আছে কি করতে? সেটা কি শুধু অন্য দেশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, আর আমেরিকা হলে সাতখুন মাপ? একেবারেই না। ভারতে যে প্রতিবাদগুলি উঠছে, সেগুলো একদম যথাযথ। আন্তর্জাতিক নিয়মাবলী যদি কিছু থেকে থাকে সেটা সকলের জন্যই পালনীয়। আমেরিকাকে আন্তর্জাতিক বড়দার দায়িত্ব কেউ দিয়ে দেয়নি, যে, সব শিষ্টতাকে হেলায় সরিয়ে রেখে যার-তার কান মলে দিতে পারে। আমেরিকার বিচার-ব্যবস্থা যে সমস্ত প্রশ্নচিহ্নের ঊর্ধ্বে তাও নয়। দেবযানী যদি অন্যায় করেও থাকেন, সেটা শুধুই কম মাইনে দেওয়া এবং চুক্তিভঙ্গ। সেটার জন্য আর্থিক জরিমানা হতে পারে, কিন্তু হিউম্যান ট্রাফিকিং এর সঙ্গে এক করে দেখার কোনো কারণ নেই। সেটা আমেরিকার প্রথা হতে পারে, কিন্তু কূটনীতিকরা হিউম্যান ট্রাফিকিং এর সঙ্গে যুক্ত, এটা ভেবে নেবার কোনো কারণ আছে কি? থাকলেও সেটা সংশ্লিষ্ট সরকারকে জানানোটাই কি প্রথা নয়?

    অন্য একটি কথাও হাওয়ায় উড়ছে। এই সেই ইমিগ্রেশন আইনজীবি, যিনি একজন ফরাসী রাজনীতিককে কদিন আগেই "ধর্ষণ"এর দায়ে ফাঁসিয়েছিলেন। ফাঁসিয়েছিলেনই বলা ভাল, কারণ, ধর্ষণ প্রমাণ হয়নি, যদিও রাজনীতিকের কেরিয়ার খতম হয়ে গেছে। নিজের উচ্চাকাঙ্খার জন্য হাই-প্রোফাইল ডাইনী শিকার শুরু হয়েছে কি? ভারতের মতো আমেরিকাতেও?

    সবই সম্ভব। কিন্তু একই সঙ্গে, আরও কিছু প্রশ্ন জ্বলজ্বল করে চোখের সামনে মূর্তিমান অস্বস্তির মতো ঝুলে থাকছে। ভারতীয় কূটনীতিকরা কি ভারত থেকে সস্তায় পরিচারিকা নিয়ে যাওয়া অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছেন? ভারতীয় সরকার এবং বিদেশে তার প্রতিনিধিরা কি ন্যূনতম মজুরির নীতির আদৌ কোনো ধার ধারেন না? "কাজের লোক"এর আবার অধিকার কি, এইটাই কি উচ্চবর্ণের ভারতীয়ত্বের প্রথা? এবং তদুপরি, ভারতবর্ষে দাঁড়িয়ে রিচার্ডের সুবিচার পাবার আদৌ কি কোনো আশা ছিল? ভারতীয় বিচার-ব্যবস্থা তো তাঁকে ইতিমধ্যেই অপরাধী ঠাউরে ফেলেছে। জারি হয়ে গেছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, দেশে ফিরলেই হাজতে ঢোকার সুবন্দোবস্তো। গৃহসহায়িকা যা-ই করে থাকুন, সেটা খুব বেশি হলে কাজের চুক্তিভঙ্গ। বা বিনা নোটিসে কাজ ছেড়ে চলে যাওয়া। তার জন্য খুব বেশি হলে কিছু অর্থদন্ড বরাদ্দ হতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্র, সৈন্য সামন্ত নিয়ে সপরিবারে হাজতে ঢোকানোর চেষ্টা করবে? বিদেশে থাকা অবস্থায় পাসপোর্ট বাতিল করে দেবে নিজের নাগরিকের? চটকলের শ্রমিকদের যে টাকা মেরে দেওয়া হয়, টিপছাপ দিইয়ে প্রেমচন্দের কাহিনীর ঠিকাদার যেভাবে পয়সা মারতেন শ্রমিকদের, তার সঙ্গে এর তো কোনো তফাত নেই। এ তো পুরোনো জমিদারদের রাজত্বের মতো। যেখানে মতো নিজের প্রভাব খাটিয়ে দুষ্ট প্রজার ভিটে-মাটি-চাটি করে দেবেন জমিদারবাবু।

    সব মিলিয়ে এ এক ম্যাজিক রিয়েল পরিস্থিতি। একদিকে গৃহসহায়িকারা ভারতে "কাজের লোক"। দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক। শাইনিং নারীদের যে উত্থান ঘটছে ভারত জুড়ে, সেই উত্থানের তলানি। তাঁদের "অধিকার" নিয়ে সোচ্চার হবার বিশেষ কেউ নেই। ভারতবর্ষের নাগরিক বহুতলগুলি আমাদের চোখে দেখা। বাস করে দেখা। সেখানে ঠিকে "কাজের মেয়ে"রা প্রান্তিক। আর সর্বক্ষণের কাজের মেয়েদের মানবিক অধিকার প্রতিমূহুর্তে ভুলুন্ঠিত হয়। তাঁদের চব্বিশ ঘন্টা বন্দী থাকতে হয় অন্যের ফ্ল্যাটবাড়িতে, রাত্তিরে ঘুমটুকু সেখানেই, কিংবা আরেকটি খুপরিতে, যার নাম "সার্ভেন্টস কোয়ার্টার"। প্রতিটি "আধুনিক" বহুতলে সার্ভেন্টস কোয়ার্টার্সের উপস্থিতি এক বহুল বিজ্ঞাপিত বাস্তব। তাঁদের ছুটি নেই, চাকরির সুরক্ষা নেই, এমনকি নিজের শরীরের উপরও নিজের অধিকার নেই, ব্রহ্মচর্য বাধ্যমামূলক, পাশের দোকানদারের সঙ্গে এক ঘরে দেখা গেলেই যেকোনো মূহুর্তে চাকরি নট। অফিসগামী আধুনিক কেরিয়ারমনস্ক এক নারীপ্রজন্মের প্রয়োজনে এবং অঙ্গুলীহেলনে বেড়ে উঠছেন এই সর্বক্ষণের কাজের মেয়েদের গোষ্ঠী। যারা নিজ কর্মক্ষেত্রে সমানাধিকারের পক্ষে সোচ্চার, তাঁরা নিজেরা যখন নিয়োগকারী হচ্ছেন, তখন মেয়েদের শরীরের অধিকারের আর কোনো মূল্য থাকছেনা।

    এগুলো দেশে চোখে পড়েনা। কারণ, দেশে এ সবই "স্বাভাবিক"। শরীরের অধিকার মূল্যহীন। ন্যূনতম মজুরি আই-ওয়াশ। আর আয়রনি এই, যে, বিদেশে যে ক্ষমতাবানরা এই জমিদারির অভ্যাসকে বয়ে নিয়ে যান, তাঁরা চোখে পড়ে যান। কারণ একটি পটভূমিকায় যা স্বাভাবিক, অন্যত্র তা খুবই দৃষ্টিকটু। কালোর উপর কালো চোখে পড়েনা, কিন্তু সাদা ব্যাকড্রপে একটা দাগও জ্বলজ্বল করে। তখন সবই কমিক মনে নয়। এ এক বৃহৎ রসিকতা, যে, কনসুলেটের "মহিলা" বিভাগের ভারপ্রাপ্ত একজন মহিলার হাতেই "কাজের মেয়ে"র মজুরি চৌপাট হবার অভিযোগ আসে। সেই অভিযোগ বিচার পর্যন্ত পৌঁছনোর আগেই "কাজের মেয়ে"র গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়ে যায়। দেশে হলে এসব চোখে পড়তনা। কারণ এতদূর গড়াতইনা। দেশে এই "মেয়ে"রা "মেয়ে" নন। এই কর্মচারীরা কর্মচারী নন। এঁরা বৃত্তের বাইরে। প্রান্তিক। এঁদের অধিকারের স্বপক্ষে একটি মোমবাতিও জ্বলেনা কোথাও।

    এত গেল একদিক। অন্যদিকটিও যাদুবাস্তবতার চূড়ান্ত। "অবৈধ অনুপ্রবেশকারী"দের "সুবিচার" কে দিচ্ছে? না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মেক্সিকান অভিবাসীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার নিয়ে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। এবং কিভাবে দিচ্ছে? নিজের গন্ডী টপকে।যে গন্ডী সে এতকাল টপকে এসেছে ইরাকে, আফগানিস্থানে, গুয়ান্তানামো বে তে। যে গন্ডী টপকানো দাদাগিরির বিরুদ্ধে আমরা এতদিন সোচ্চার হয়েছি। নানা জায়গায়।

    সব মিলিয়ে কেস কেরোসিন বললে নেহাৎই কম বলা হয়। খুবই হুড়ুম-ধাড়ুম করে এই লেখা লিখে ফেললাম। গুছিয়ে লেখা একেবারেই হয়নি, হবার কথাও না, এটিকে পরপর কয়েকটি কথা বলে যাওয়া হিসেবেই ভাবুন, কারণ, আমি, ব্যক্তিগতভাবে, এখানে অবস্থান নিতে পারছিনা।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ ডিসেম্বর ২০১৩ | ৭৫০৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সে | 203.108.233.65 (*) | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৩ ১২:৫২46336
  • দেবযানীদেবীর উকিল তো টিভিতে (পিয়ার্স মর্গ্যান লাইভ) ইন্টারভিউ দিলেন। উকিলবাবুর বক্তব্য হচ্ছে যে - স্যালারী একদম ঠিক পে করা হয়েছে যেমনটি কন্ট্র্যাক্টে ছিলো, ডিপ্লোম্যাটকে তাঁর বাচ্চার ইস্কুলের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হলেও বাচ্চাদের সামনে গ্রেপ্তার করা হয়নি, হাতে হাতকড়াও তখন পরানো হয় নি। হাতে হাতকড়াও পরানো হয়েছে পরে। ক্যাভিটি সার্চের কথা উকিলবাবু উল্লেখ করলেন না এবং জানালেন যে তাঁর মক্কেলকে সাধারন অ্যামেরিক্যান সিটিজেনদের মতো উলঙ্গ করে সব দেখে শুনে তারপরে সাধারন কয়েদিদের সঙ্গে হাজতে রাখা হয়েছিলো। মক্কেল ডিপ্লোম্যাট অতএব সম্ভবতঃ ডিলাক্স ক্যাটেগোরির (এটা উকিলবাবু বলেন নি) সার্ভিস আশা করেছিলেন।
    সকলেই ডিপ্লোম্যাটকে উলঙ্গ করে সার্চ করবার জন্যে সরব, কিন্তু বিদেশে ইন্‌ভ্যালিড পাসপোর্ট, দেশে স্বামী ও সন্তানদেরকেও লাঞ্ছনার সম্মুখীন হতে হয়েছে, সেই মহিলাটির স্বপক্ষে বিশেষ কেউ রা কাড়ছেন না।
    কাজের লোকেদের দাবিয়ে রাখতে এতটাই অভ্যস্থ হয়ে গিয়েছে কি ভারতবর্ষ যে তাদের কষ্টটা দেখতে পাওয়া যায় না। তাই নিয়ে অন্ততঃ একবারও প্রতিবাদ হলে "চক্রান্তের" গন্ধে বাতাস ম ম করে ওঠে।
  • সে | 203.108.233.65 (*) | ১৯ ডিসেম্বর ২০১৩ ১২:৫৪46337
  • দেশ থেকে কাজের লোক আনবে না তো কি নিজের কাজ নিজে করবে নাকি? ডক্টর খোবরাগাড়ে একা নন, ভারতীয়রা ঝি চাকর ছাড়া সংসার ভাবতে পারেন নাকি? নিজের কাজ নিজে?!! ওরে বাবারে! তবে ছোটোলোকেরা রয়েছে কী করতে?
  • b | 24.139.196.6 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০২:২০46365
  • দুটো পরস্পর বিরোধী সেন্টিমেন্টে ভুগছি। চাইছি ভারত আম্রিগাকে নাকমুখে ঝামা ঘষে দিক। আবার এটাও চাইছি যে দেবযানীদি, এবং ইন্ডিয়ান ফোরেন সার্ভিসের হঞ্চোগুলো এমন শিক্ষা পাক যেন জিন্দিগী ভর ইয়াদ রহে।
  • সে | 203.108.233.65 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০২:২১46366
  • হঞ্চো কী?
  • b | 24.139.196.6 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০২:২৩46367
  • "A person in charge of some group or of some function, usually a male person" মানে উচ্চপদস্থ ব্যক্তি আর কি।
  • sosen | 125.242.218.218 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০২:৩৮46368
  • ডিপ্লোম্যাট ফ্রড করলে তার কি করে ইমিউনিটি থাকে সেটাই বোঝা দুষ্কর।
  • অশরীরী | 190.149.12.175 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০২:৫৮46369
  • কাজের মেয়ের অধিকার যেমন রাখতে হবে তেমনি কূটনীতিকদের ক্ষেত্রে ভিয়েনা কনভেনশন আমেরিকার জন্য প্রযোজ্য নয় কি। তাদের জন্য নিয়ম ভিন্ন।
  • অশরীরী | 190.149.12.175 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০২:৫৮46370
  • কাজের মেয়ের অধিকার যেমন রাখতে হবে তেমনি কূটনীতিকদের ক্ষেত্রে ভিয়েনা কনভেনশন আমেরিকার জন্য প্রযোজ্য নয় কি। তাদের জন্য নিয়ম ভিন্ন।
  • sosen | 111.63.140.131 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৩:২১46371
  • কনসুলার ইমিউনিটি তো, ফুল ইমিউনিটি নয়, প্রসিকিউশন ঠিকঠাক-ই ছিল। এখন ইন্ডিয়ার সাত তাড়াতাড়ি স্টেটাস চেঞ্জ করে ডিপ্লোম্যাটিক ইমিউনিটি দেওয়ার চেষ্টা সিম্পলি নেওয়া যাচ্ছে না।
    আর এই ডিপ্লোম্যাট হলে খুন করেও পার পেয়ে যাবে হোস্ট কান্ট্রিতে, কিন্তু পেরেন্ট কান্ট্রি তো অভিযোগের শুনানি করতে বাধ্য।
  • riddhi | 130.62.40.18 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৪:১৮46361
  • বেশ ভাল লেখা।
  • a x | 138.249.1.206 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৪:৪০46372
  • Always keep in mind that privileges and immunities are extended from one country to another in order to permit their respective representatives to perform their duties effectively; in a sense, it may be said the sending countries “own” these privileges and immunities. Therefore, while the individual enjoying such immunities may not waive them, the sending states can, and do. Police authorities should never address the alleged commission of a crime by a person enjoying full criminal immunity with the belief that there is no possibility that a prosecution could result.

    Whatever the offense or circumstances of contact, law enforcement officers should keep in mind that such persons are official representatives of foreign governments who are to be accorded the maximum degree of respect possible under the circumstances. It is not an exaggeration to say that police handling of incidents in this country may have a direct effect on the treatment of US. diplomatic or consular personnel abroad.

    If the suspect enjoys personal inviolability, he or she may not be handcuffed, except when that individual poses an immediate threat to safety, and may not be arrested or detained. Once all pertinent information is obtained, that person must be released.

    Frequently (and erroneously), immunity is understood to mean pardon, total exoneration, or total release from the responsibility to comply with the law. In actuality, immunity is simply a legal barrier which precludes U.S. courts
    from exercising jurisdiction over cases against persons who enjoy it and in no way releases such persons from the duty, embodied in international law, to respect the laws and regulations of the United States.

    - "Diplomatic and Consular Immunity: US Guidance for Law Enforcement and Judicial Authorities":
  • TOI | 131.241.218.132 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৫:০৩46362
  • http://timesofindia.indiatimes.com/india/Diplomats-arrest-US-distances-itself-from-Preet-Bhararas-comments-India-wants-apology-case-dropped/articleshow/27666819.cms
    "Late on Thursday evening, US under secretary of state for political affairs Wendy Sherman called up foreign secretary Sujatha Singh to convey that the US government does not share US attorney Preet Bharara's views on this case.
    Sherman indicated that Khobragade would get her new diplomatic ID card from the State Department. Khobragade applied for her UN accreditation on Thursday and expects to get it in a day, following which she will apply to State Department for her US ID card. Indians are now confident she will get it within days, which will grant her full diplomatic immunity.

    That will also enable her to retrieve her passport and India could bring her back or post her elsewhere. "
  • I | 24.99.156.188 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৬:৫১46373
  • নিজেরই একটা পুরনো লেখায় পেলাম। যদিও এখনকার তক্কের সুরের সঙ্গে যাচ্ছে না, তাও থাক। সত্যি ঘটনা যখন-
    ".....প্রত্যেক দিন দুপুরে হসপিটাল থেকে ফিরে এসে বেশ খানিকটা সময় আমার একলার। দীপাংশু-পারমিতা তখনো হসপিটালে। দরজা খুলে বেরিয়ে আসি। গায়ে একটা পাতলা সোয়েটার। বাইরে রোদ্দুর, কিন্তু খালি পা পরীক্ষামূলকভাবে পাথরের ওপর রাখলেই পা জমে পাথর। পাশের একফালি জমিতে দীপাংশু ক'টা পেঁয়াজ পুঁতে দিয়েছে, রোজ তাদের জল দিই। রোজ খোঁজ নিই, তারা কদ্দূর বাড়ল।
    এমন এক দুপুরে হঠাৎ করে ঘাড়ের ওপর এসে পড়েন এক মাঝবয়সী মহিলা। সালোয়ার কামিজ পরা। উর্দুতে কথা বলছেন, ইংরেজী জানেন না। দেখে তেমন সম্পন্ন লাগছে না। কথা বলেন আর আড়ে আড়ে ত্রস্ত তাকান পেছনের এক বাড়ির দিকে। পাকিস্তানী, এঁকে ঐ বাড়ির ডাক্তারসাহেব দেশ থেকে নিয়ে এসেছেন বাচ্চা দেখাশোনার কাজে। কিন্তু ওঁর মন উচাটন। দেশে ফিরে যেতে চান। মালিকরা কেউ ব্যবস্থা করে দিচ্ছেন না। আমি কি উর্দু জানি? আমি কি কোনো উপায় করতে পারি?

    রাতে দীপাংশু-পারমিতাকে বলি। ওরাও দুঃখ পায়, কিন্তু করবার কী আছে ভেবে পায় না। উক্ত পাকিস্তানী ডাক্তারটি গ্রেট ইয়ারমাউথ হাসপাতালেই চাকরী করেন, কিন্তু ওদের বিভাগে নয়। কী করার আছে?

    এইসব ছড়িয়ে যাওয়ার কথা। দেশ হারানোর কথা।বাড়ি হারানোর কথা। ফিরতে না পারার কথা। রাতে মাথার মধ্যে দুঃস্বপ্নের অবিরাম, অবিরাম যাতায়তের কথা।"
  • sch | 126.203.185.137 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৭:০৪46374
  • দীপাংশু কি দীপাংশু বসু চৌধুরী
  • I | 24.99.156.188 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৭:০৫46375
  • না!
  • s | 182.0.249.87 (*) | ২০ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৮:৩৬46376
  • sosen on 20 December 2013 20:51:37 IST
    আর এই ডিপ্লোম্যাট হলে খুন করেও পার পেয়ে যাবে হোস্ট কান্ট্রিতে, কিন্তু পেরেন্ট কান্ট্রি তো অভিযোগের শুনানি করতে বাধ্য।

    জোশুয়া ওয়াল্দে, এই বচ্ছরের জুলাইতে কেনিয়াতে গাড়ী দুর্ঘটনায় ৩ জনকে মেরে ফেলে। আমেরিকা রাতারাতি তাকে দেশে ফেরৎ নিয়ে আসে। দেশে তার কোন ট্রায়াল হয়েচে বলে খবর নেই।
    http://www.usatoday.com/story/news/world/2013/08/02/diplomat-kenya-car-crash/2612229/
  • cm | 122.79.36.86 (*) | ২১ ডিসেম্বর ২০১৩ ০১:১৭46377
  • ভুলের/অন্যায়ের ইনডাকশন n হইতে n+1 ! এ যুক্তি কবে বন্ধ হবে।
  • π | 118.22.237.132 (*) | ২১ ডিসেম্বর ২০১৩ ০১:৪৫46383
  • হাফিংটন পোস্টের একটা লেখা থেকে, আম্রিগায় ডোমেস্টিক ওয়ার্কারদের অবস্থা।
    ..Many people in the United States, including South Asians, employ domestic workers to care for our children, elderly parents and disabled family members. In fact, there are between 1.8 and 2.5 million domestic workers in the United States, who are mostly immigrant women. In New York State alone, over 200,000 domestic workers are nannies, companions, and housekeepers, much like Ms. Richard. Many domestic workers come into the United States through various forms of employment visas, including the A-3 visa that Ms. Richard received, while others may be recruited or trafficked from countries such as India, Bangladesh, and Nepal with false promises of employment and immigration benefits.

    Despite the growing numbers of domestic workers in the United States, our laws do not provide them with the same worker protections that many others already receive in the workplace. South Asian organizations such as Andolan and Adhikaar have documented stories of domestic workers who do not receive basic employment benefits such as fair wages, benefits, time off, or paid sick days. Some domestic workers report facing isolation and physical, sexual or emotional abuse. When or if domestic workers report or leave their employers, they fear retaliatory actions as well as the loss of their immigration status, which could render them undocumented. Watch "Claiming Our Voice" by Fine Grain Films about the experiences of domestic workers organized by Andolan.

    For these reasons and many more, workers and advocates have long been pressing for improved labor and immigration policies. Indeed, the State Department regulations that are pertinent to the Khobragade case are the result of over a decade of organizing by workers and advocates to ensure that migrant domestic workers using A-3 visas have the rights to structure their employment fairly. Yet, as the Khobragade case also shows, these rights must be vigilantly enforced and protected for them to be meaningful...

    http://www.huffingtonpost.com/deepa-iyer/standing-with-sangeeta_b_4480606.html
  • arana | 78.38.243.161 (*) | ২১ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৪:২৪46380
  • আচ্ছা এই যে রিচার্ডের পাসপোর্ট রিভোক করল ভারত সরকার, তারপর তার স্বামী-পুত্রের এগেনস্টে মামলা করল দিল্লী হাইকোর্টে -এগুলো কোন কোন অপরাধের জন্য?
  • sosen | 125.241.41.11 (*) | ২১ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৪:৩২46384
  • s এর পোস্টটি পড়ে দেখলাম, সেখানে তো লেখা আছে -
    " If you're a diplomat and you commit any crime in Kenya, the case is investigated and is forwarded to your embassy," she said. "That's what the law says and we work per the law."

    আর
    " no charges had been filed against Walde " এবং "The police say the case remains under investigation. The Nairobi traffic police chief, Patrick Lumumba, said he is seeking assistance from the Ministry of Foreign Affairs to liaise with the U.S. Embassy. "

    যতদূর জানি কেস ফরওয়ার্ড করলে পেরেন্ট কান্ট্রি অভিযোগের শুনানি করতে বাধ্য। এখানেও এরা লিখেছেন "A State Department guidance paper for U.S. law enforcement officials on how diplomatic immunity works says that even at the highest levels "diplomatic immunity is not intended to serve as a license for persons to flout the law and purposely avoid liability for their actions. The purpose of these privileges and immunities is not to benefit individuals but to ensure the efficient and effective performance of their official missions on behalf of their governments." তবে কতদূর কি করা হয়, আর কোন কোন কেস ধামাচাপা দেওয়া হয় সে বিষয়ে বিশেষ জানিনা। এই কেসটিতেই তো ধামাচাপা দেওয়ার সুস্পষ্ট চেষ্টা দেখা যাচ্ছে।

    মানে যদি বলতে চান, ইউ এস -ও এরকম-ই করে থাকে, তাতে আমার কোনো অসহমত নেই। তাতে করে কোনো অন্যায় লঘু হয়ে যায় না। গুরুত্বপূর্ণ পদের সুবিধা নিয়ে অপরাধ করাকে সমর্থন করতে পারিনা, সে যে দেশের-ই হোক।
  • সে | 203.108.233.65 (*) | ২১ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৬:১১46382
  • পাসপোর্ট রিভোক ও মামলার কিস্‌সা ওপরের একটা লিংকে আছে।
  • s | 182.0.249.87 (*) | ২১ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৬:৩০46385
  • সোসেন: একদম একমত। সমর্থনের প্রশ্নই ওঠেনা। আমি দেখাতে চেয়েছিলাম যে নিজেদের ব্যাপার হলে আমেরিকা নিজের লোককে বাঁচাতে নিয়ম কানুনের বিশেষ তোয়াক্কা করে না।
  • a x | 86.31.217.192 (*) | ২২ ডিসেম্বর ২০১৩ ০২:৫৯46387
  • এটাও থাক।

  • π | 118.22.237.132 (*) | ২২ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৫:১৯46386
  • New York maids protest at Indian consulate

    শুধুই টাকা কম দেওয়া নয়, আর কী কী করা হয় , ভিডিওটায় শুনুন। অবশ্য দেশে গৃহকর্মীদের অবস্থা আরো করুণ।
    http://www.bbc.co.uk/news/world-us-canada-25473825
  • সে | 203.108.233.65 (*) | ২২ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৮:০২46388
  • এটা কোন দেশে? ভারতবর্ষে?
    যেখানেই হোক না কেন - ঘৃণার যোগ্য।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন