এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • কূটনীতিক ও কাজের মেয়ে

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ ডিসেম্বর ২০১৩ | ৭৫০৫ বার পঠিত
  • ---১।---
    দেবযানী খোবরাগাড়ের কেস নিয়ে কিঞ্চিৎ খোঁড়াখুঁড়ি হবার পরে, দেখা যাচ্ছে, যে, আমেরিকায় দেশ থেকে গৃহসহায়িকা নিয়ে যাওয়া ভারতীয় কূটনীতিকদের জন্য নতুন কিছু না। বরং এটা অভ্যাসেরই অংশ। বছর বছর ধরে এই নিয়ে মামলা মোকদ্দমাও হয়ে চলেছে। পরপর তিন বছরে এই নিয়ে মার্কিন আদালতে তিনটি মামলা দেখতে পাচ্ছিঃ

    ২০১১ সালে নিউ ইয়র্কের ভারতীয় কনসাল জেনারাল প্রভু দয়ালের বিরুদ্ধে তাঁর প্রাক্তন গৃহকর্মী একটি মামলা করেন। অভিযোগ ছিল জোর করে এক বছর ধরে কাজ করানোর।

    ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ভারতীয় গৃহসহায়িকা শান্তি গুরুং নিউ-ইয়র্কের প্রাক্তন প্রেস এবং কালচার কাউন্সেলর নীনা মালহোত্রার বিরুদ্ধে একটি মামলা জেতেন। কোর্ট মালহোত্রাকে ১.৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দেবার আদেশ দেয়। ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছিল কিনা, বা দিলেও কে দিয়েছিল, উদ্ধার করতে পারিনি, কেউ খুঁজে বার করলে কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বেরোতে পারে।

    এই দ্বিতীয় ঘটনাটি নিয়ে বেশ হইচই হবার পর ভারতীয় প্রশাসন "সতর্ক" হয়। সম্ভবতঃ যার ফলশ্রুতিতে ২০১৩ সালের এই বহু-আলোচিত কেসটিকে "কড়া"ভাবে নাড়াচাড়া করা শুরু হয়। যাতে আদতে হিতে বিপরীত হয়েছে।

    ---২।---
    কী হয়েছিল নিউ-ইয়র্কের উচ্চপদস্থ কূটনীতিক দেবযানী ও তাঁর গৃহসহায়িকা রিচার্ডের মধ্যে? কোনো সমালোচনায় না গিয়ে শুধু ঘটনাবলী তুলে দেওয়া যাক।

    নভেম্বর ২০১২-- রিচার্ড নিউ-ইয়র্কে দেবযানীর কাছে কাজ করতে শুরু করেন।

    মার্চ ২০১৩-- দেবযানী দিল্লী হাইকোর্টে রিচার্ডের বিরুদ্ধে মামলা করেন, যে, রিচার্ড বাড়ির বাইরে কাজ করতে চান, কিন্তু তাঁর ভিসা ও পাসপোর্টের জন্য সেটা সম্ভব নয় (যদিও এটা নিয়ে দিল্লী হাইকোর্টে মামলা করার কি দরকার ছিল বুঝতে পারিনি। ঝামেলা হলে কাজ থেকে ছাড়িয়ে দিলেই চলত)।

    জুন ২৩-- রিচার্ড বাড়ি থেকে বাজার করতে গিয়ে আর ফেরেন না। দেবযানী কনসাল জেনারালকে খবর দেন।

    জুলাই ৮-- রিচার্ডকে নিউ-ইয়র্কের এক ইমিগ্রেশন অ্যাটর্নির কাছে দেখা যায়। ভারতীয় কনসুলেটের অফিসাররা সেখানে উপস্থিত ছিলেন। রিচার্ড, খবর অনুযায়ী, তাঁর মজুরি দাবী করেন, এবং একটি সাধারণ ভারতীয় পাসপোর্ট চান।

    এর মধ্যে ভারতবর্ষে রিচার্ডের স্বামী এবং সন্তানকে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। রিচার্ড তাদের সঙ্গে কথা বলেন, এবং অ্যাটর্নির অফিস ছেড়ে যেতে অস্বীকার করেন।

    সেদিন বিকেলে আমেরিকান পুলিশ রিচার্ডকে নিয়ে যায়। সেই দিনই, ভারতীয় সরকার রিচার্ডের পাসপোর্ট বাতিল করে, এবং রিচার্ডের আমেরিকায় থাকা "অবৈধ" হয়ে যায়। ভারতীয় দূতাবাস রিচার্ডকে ভারতবর্ষে ফেরত দেবার জন্য অনুরোধ জানায় আমেরিকান স্বরাষ্ট্র দপ্তরকে।

    সেপ্টেম্বর ২০১৩-- দিল্লীর একটি কোর্ট ভারতীয় দন্ডবিধির ৩৮৭, ৪২০ এবং ১২০বি ধারায় রিচার্ডের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। অভিযোগ ছিল প্রতারণা, এবং চক্রান্তের। রিচার্ড যদি ভারতে ফেরেন, তাহলে তিনি গ্রেপ্তার হবেন।
    ওদিকে দিল্লী হাইকোর্ট রিচার্ডের স্বামীকেও একটি নোটিস দেয়। তার শুনানি আগামী ফেব্রুয়ারিতে।

    রিচার্ড ভারতে ফেরার বদলে আমেরিকাতেই থেকে যান। নিউ-ইয়র্কের পুলিশ দেবযানীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে, এবং তারপর দেবযানীর গ্রেপ্তারি ও জামিন। তাঁর বিরুদ্ধে অনেকগুলো অভিযোগের মধ্যে একটি হল, তাঁর গৃহসহায়িকাকে মাসে ৪৫০০ ডলার মাইনে দেওয়া হবে বলে জানালেও, আসলে তিনি দিতেন অনেক কম অঙ্কের মাইনে। যেটা মিথ্যা হবার এই মূহুর্তে কোনো কারণ দেখা যাচ্ছেনা। কারণ, একজন ভারতীয় সরকারি কর্মচারির যা মাইনে, তাতে গৃহপরিচারিকাকে এই টাকা দেওয়া অসম্ভব। অতএব, মিথ্যা তথ্য দেবার অভিযোগ, সম্ভবত ভুল নয়।

    ---৩।---
    পরিস্থিতি জটিল। একদিকে, ভারতীয় সার্বভৌমত্ব। কূটনীতিক যাই করে থাকুন না কেন, সেটা আদপেই আমেরিকার বিবেচ্য কিনা সে নিয়েই সন্দেহ হয়। কূটনৈতিক রক্ষাকবচ জিনিসটা তাহলে আছে কি করতে? সেটা কি শুধু অন্য দেশের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, আর আমেরিকা হলে সাতখুন মাপ? একেবারেই না। ভারতে যে প্রতিবাদগুলি উঠছে, সেগুলো একদম যথাযথ। আন্তর্জাতিক নিয়মাবলী যদি কিছু থেকে থাকে সেটা সকলের জন্যই পালনীয়। আমেরিকাকে আন্তর্জাতিক বড়দার দায়িত্ব কেউ দিয়ে দেয়নি, যে, সব শিষ্টতাকে হেলায় সরিয়ে রেখে যার-তার কান মলে দিতে পারে। আমেরিকার বিচার-ব্যবস্থা যে সমস্ত প্রশ্নচিহ্নের ঊর্ধ্বে তাও নয়। দেবযানী যদি অন্যায় করেও থাকেন, সেটা শুধুই কম মাইনে দেওয়া এবং চুক্তিভঙ্গ। সেটার জন্য আর্থিক জরিমানা হতে পারে, কিন্তু হিউম্যান ট্রাফিকিং এর সঙ্গে এক করে দেখার কোনো কারণ নেই। সেটা আমেরিকার প্রথা হতে পারে, কিন্তু কূটনীতিকরা হিউম্যান ট্রাফিকিং এর সঙ্গে যুক্ত, এটা ভেবে নেবার কোনো কারণ আছে কি? থাকলেও সেটা সংশ্লিষ্ট সরকারকে জানানোটাই কি প্রথা নয়?

    অন্য একটি কথাও হাওয়ায় উড়ছে। এই সেই ইমিগ্রেশন আইনজীবি, যিনি একজন ফরাসী রাজনীতিককে কদিন আগেই "ধর্ষণ"এর দায়ে ফাঁসিয়েছিলেন। ফাঁসিয়েছিলেনই বলা ভাল, কারণ, ধর্ষণ প্রমাণ হয়নি, যদিও রাজনীতিকের কেরিয়ার খতম হয়ে গেছে। নিজের উচ্চাকাঙ্খার জন্য হাই-প্রোফাইল ডাইনী শিকার শুরু হয়েছে কি? ভারতের মতো আমেরিকাতেও?

    সবই সম্ভব। কিন্তু একই সঙ্গে, আরও কিছু প্রশ্ন জ্বলজ্বল করে চোখের সামনে মূর্তিমান অস্বস্তির মতো ঝুলে থাকছে। ভারতীয় কূটনীতিকরা কি ভারত থেকে সস্তায় পরিচারিকা নিয়ে যাওয়া অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছেন? ভারতীয় সরকার এবং বিদেশে তার প্রতিনিধিরা কি ন্যূনতম মজুরির নীতির আদৌ কোনো ধার ধারেন না? "কাজের লোক"এর আবার অধিকার কি, এইটাই কি উচ্চবর্ণের ভারতীয়ত্বের প্রথা? এবং তদুপরি, ভারতবর্ষে দাঁড়িয়ে রিচার্ডের সুবিচার পাবার আদৌ কি কোনো আশা ছিল? ভারতীয় বিচার-ব্যবস্থা তো তাঁকে ইতিমধ্যেই অপরাধী ঠাউরে ফেলেছে। জারি হয়ে গেছে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, দেশে ফিরলেই হাজতে ঢোকার সুবন্দোবস্তো। গৃহসহায়িকা যা-ই করে থাকুন, সেটা খুব বেশি হলে কাজের চুক্তিভঙ্গ। বা বিনা নোটিসে কাজ ছেড়ে চলে যাওয়া। তার জন্য খুব বেশি হলে কিছু অর্থদন্ড বরাদ্দ হতে পারে, কিন্তু রাষ্ট্র, সৈন্য সামন্ত নিয়ে সপরিবারে হাজতে ঢোকানোর চেষ্টা করবে? বিদেশে থাকা অবস্থায় পাসপোর্ট বাতিল করে দেবে নিজের নাগরিকের? চটকলের শ্রমিকদের যে টাকা মেরে দেওয়া হয়, টিপছাপ দিইয়ে প্রেমচন্দের কাহিনীর ঠিকাদার যেভাবে পয়সা মারতেন শ্রমিকদের, তার সঙ্গে এর তো কোনো তফাত নেই। এ তো পুরোনো জমিদারদের রাজত্বের মতো। যেখানে মতো নিজের প্রভাব খাটিয়ে দুষ্ট প্রজার ভিটে-মাটি-চাটি করে দেবেন জমিদারবাবু।

    সব মিলিয়ে এ এক ম্যাজিক রিয়েল পরিস্থিতি। একদিকে গৃহসহায়িকারা ভারতে "কাজের লোক"। দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক। শাইনিং নারীদের যে উত্থান ঘটছে ভারত জুড়ে, সেই উত্থানের তলানি। তাঁদের "অধিকার" নিয়ে সোচ্চার হবার বিশেষ কেউ নেই। ভারতবর্ষের নাগরিক বহুতলগুলি আমাদের চোখে দেখা। বাস করে দেখা। সেখানে ঠিকে "কাজের মেয়ে"রা প্রান্তিক। আর সর্বক্ষণের কাজের মেয়েদের মানবিক অধিকার প্রতিমূহুর্তে ভুলুন্ঠিত হয়। তাঁদের চব্বিশ ঘন্টা বন্দী থাকতে হয় অন্যের ফ্ল্যাটবাড়িতে, রাত্তিরে ঘুমটুকু সেখানেই, কিংবা আরেকটি খুপরিতে, যার নাম "সার্ভেন্টস কোয়ার্টার"। প্রতিটি "আধুনিক" বহুতলে সার্ভেন্টস কোয়ার্টার্সের উপস্থিতি এক বহুল বিজ্ঞাপিত বাস্তব। তাঁদের ছুটি নেই, চাকরির সুরক্ষা নেই, এমনকি নিজের শরীরের উপরও নিজের অধিকার নেই, ব্রহ্মচর্য বাধ্যমামূলক, পাশের দোকানদারের সঙ্গে এক ঘরে দেখা গেলেই যেকোনো মূহুর্তে চাকরি নট। অফিসগামী আধুনিক কেরিয়ারমনস্ক এক নারীপ্রজন্মের প্রয়োজনে এবং অঙ্গুলীহেলনে বেড়ে উঠছেন এই সর্বক্ষণের কাজের মেয়েদের গোষ্ঠী। যারা নিজ কর্মক্ষেত্রে সমানাধিকারের পক্ষে সোচ্চার, তাঁরা নিজেরা যখন নিয়োগকারী হচ্ছেন, তখন মেয়েদের শরীরের অধিকারের আর কোনো মূল্য থাকছেনা।

    এগুলো দেশে চোখে পড়েনা। কারণ, দেশে এ সবই "স্বাভাবিক"। শরীরের অধিকার মূল্যহীন। ন্যূনতম মজুরি আই-ওয়াশ। আর আয়রনি এই, যে, বিদেশে যে ক্ষমতাবানরা এই জমিদারির অভ্যাসকে বয়ে নিয়ে যান, তাঁরা চোখে পড়ে যান। কারণ একটি পটভূমিকায় যা স্বাভাবিক, অন্যত্র তা খুবই দৃষ্টিকটু। কালোর উপর কালো চোখে পড়েনা, কিন্তু সাদা ব্যাকড্রপে একটা দাগও জ্বলজ্বল করে। তখন সবই কমিক মনে নয়। এ এক বৃহৎ রসিকতা, যে, কনসুলেটের "মহিলা" বিভাগের ভারপ্রাপ্ত একজন মহিলার হাতেই "কাজের মেয়ে"র মজুরি চৌপাট হবার অভিযোগ আসে। সেই অভিযোগ বিচার পর্যন্ত পৌঁছনোর আগেই "কাজের মেয়ে"র গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়ে যায়। দেশে হলে এসব চোখে পড়তনা। কারণ এতদূর গড়াতইনা। দেশে এই "মেয়ে"রা "মেয়ে" নন। এই কর্মচারীরা কর্মচারী নন। এঁরা বৃত্তের বাইরে। প্রান্তিক। এঁদের অধিকারের স্বপক্ষে একটি মোমবাতিও জ্বলেনা কোথাও।

    এত গেল একদিক। অন্যদিকটিও যাদুবাস্তবতার চূড়ান্ত। "অবৈধ অনুপ্রবেশকারী"দের "সুবিচার" কে দিচ্ছে? না মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মেক্সিকান অভিবাসীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার নিয়ে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই। এবং কিভাবে দিচ্ছে? নিজের গন্ডী টপকে।যে গন্ডী সে এতকাল টপকে এসেছে ইরাকে, আফগানিস্থানে, গুয়ান্তানামো বে তে। যে গন্ডী টপকানো দাদাগিরির বিরুদ্ধে আমরা এতদিন সোচ্চার হয়েছি। নানা জায়গায়।

    সব মিলিয়ে কেস কেরোসিন বললে নেহাৎই কম বলা হয়। খুবই হুড়ুম-ধাড়ুম করে এই লেখা লিখে ফেললাম। গুছিয়ে লেখা একেবারেই হয়নি, হবার কথাও না, এটিকে পরপর কয়েকটি কথা বলে যাওয়া হিসেবেই ভাবুন, কারণ, আমি, ব্যক্তিগতভাবে, এখানে অবস্থান নিতে পারছিনা।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ ডিসেম্বর ২০১৩ | ৭৫০৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • MR | 183.74.217.230 (*) | ২৩ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৩:২০46389
  • নিউজপেপার সাইট গুলোর বেশীর ভাগ পাব্লিক ওপিনিয়্নই যাস্টিস গাঙ্গুলীর ফরে।
    আর ওদিকে প্লিজ, কোয়েল মল্লিক্কে, কেউ যদি কোন্নাশ্যি কোন্নশ্যি থেকে বিরত কর্তে পরে। ওরে ওটা কন্যাশ্রী!
  • | 24.97.211.167 (*) | ২৩ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৩:২৬46390
  • :-)) কোয়েলকে সবাই একটা করে জিভছোলা পাঠালে কেমন হয়?
  • news | 131.247.234.25 (*) | ২৩ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৫:১৪46391
  • http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2013-12-21/india/45443779_1_philip-non-bailable-warrant-senior-us-diplomat

    The Richards' — parents of Philip — live in the house of a US diplomat at 5, Aurangzeb Lane in Lutyens' Delhi and the premises used to be the residence of the US embassy's political counselor.
    Owned by the US government, in the past the house was occupied by Geoff Pyatt, Ted Osius and Uzra Beya. Philip's mother worked for the Pyatts as their cook, and the father was employed there as well.
    The house is currently occupied by a senior US diplomat, and the Richards' continue to live there. There are now serious questions about the role played by US diplomats in getting the Richard family to the US by slapping a trafficking charge on an Indian diplomat.
    Second, refuting the charge that the Richards were "persecuted" in India, government records say Philip and his son Jatin applied for fresh passports on September 17. Philip got his passport on October 4 and Jatin a couple of days later.
    Officials here say the fact that they got their passports without a fuss is testimony that no such vengeful action had even been contemplated. "But they were clearly working to a plan, and were being advised on all their moves, including when to apply for a passport," sources said.
    This was around the time the charges were being filed against Khobragade. Within a week after a non-bailable warrant was issued against Sangeeta by a Delhi court, the Richard family was given a US visa and spirited away on December 10. The US state department confirmed on Friday they had "re-united" the Richard family.
  • cm | 122.79.36.214 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩ ০২:৩৪46396
  • কোয়েল কে?
  • PM | 37.130.171.64 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৪:৫৪46397
  • আজ একটা পার্টি-তে এখানকার ভারতীয় এম্ব্যাসীর লোকজনের সাথে কথা হল। একজন বলল যে ভারত কয়েকদিন আগে একটা আমেরিকান জাহাজ আটকেছে চেন্নাইতে অবৈধ অস্ত্র সহ। ৩০-৩৫ জন ক্রুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে যারা বেল পাচ্ছে না। আমেরিকা ডিপ্লোমেটিকালি প্রেসার দিচ্ছিলো ছেড়ে দেবার জন্য, ভোটের বাজারে সফল হয় নি।

    এখন দেবযানীর সাথে নাকি ঐ ৩০ জন ক্রু এর ছাড়া পাবার ব্যাপারে নেগোসিয়েসন চলছে।

    ফিরে সার্চ মারতে দেখলাম সত্যি এরকম একটা ঘটনা ঘটেছে।

    http://www.indianexpress.com/news/crew-of-us-ship-arrested-for-carrying-arms-illegally-into-indian-waters/1184201/

    তবে দুটো ঘটনা কতোটা লিন্ক্ড খোদায় মালুম। হয়তো সময়ের সাথে সাথে পরিস্কার হবে।
  • Arpan | 52.107.175.149 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৮:৫৭46393
  • কোয়েলের বাবাকে জিভছোলা পাঠানো উচিত ছিল, কোয়েলের জন্মের আগে।
  • bratin | 122.79.36.86 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৯:০০46394
  • ও র বাবা তো তোতলা।
  • de | 69.185.236.51 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৩ ১১:০৮46395
  • কোয়েল কোত্থেকে এলো -- ও কি কাজের মেয়ে না কূটনীতিক?
  • nipa | 24.99.236.182 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৪:১৮46401
  • দিনশেষে আমাদের মতই প্রতিবাদী জনতা ওদেশে পেস্ট কন্ট্রোল ,ক্লিনিং সার্ভিস নিতে বাধ্য হয় যেখানে এজেন্সীর কোনো গরিব মেক্সিকান ইমিগ্র্যান্ট অনেক কম পয়সায় কাজ করে কারণ সে অবৈধ অনুপ্রবেশকারী মুখ বুজে সহ্য করতে বাধ্য হয় , তার বাচ্চা একপাশে পরে থাকে সেই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে । গুরু তেই একজন অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছিল
  • a x | 138.249.1.206 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৪:৪৪46402
  • একদম ঠিক নিপা। আপনি বোধ্হয় আমার অভিজ্ঞতার কথা বলছেন। কিন্তু আমি তো কোনো এজেন্সির থ্রু তে নিইনি। আর সে আনডকুমেন্টেড ছিল কিনা জানিনা, কাগজ দেখতে চাইনি। কিন্তু আওয়ার্লি রেট কুড়ি টাকা ছিল।

    কিন্তু অ্যাপার্ট ফ্রম দ্যাট, মানে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বাদ দিয়ে এরকম হামেশাই হয়। জেনে বা নেজেনে অনেকেই সেই সার্ভিস নি। আর দেশেও কিন্তু আনর্গানাইজড সেক্টরের একটা ন্যূনতম মজুরী আছে, আমাদের বাড়িতে যারা কাজ করেন কেউই সেটা পায়না।

    এই লেখাটা প্রাসঙ্গিক -
    http://www.nytimes.com/2013/12/21/opinion/having-a-servant-is-not-a-right.html?_r=1&

    My parents were not unkind people, and my mother paid our housekeeper above the market rate, but our family, too, was part of the unfair system that pays servants a fraction of living wages. Even liberal Indians who voice concern about human rights in other contexts often don’t see this exploitation for what it really is.
  • ranjan roy | 24.99.228.213 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৬:৫৮46398
  • ১) দেবযানীর বাবা উঁচু গলায় বলছেন--- এসব আমেরিকান চক্রান্ত! সংগীতা সি আই এ এজেন্ট!
    ( উনি কি RAW তে কাজ করেন?)
    ২)মুবাইয়ের যে আবাসন কেলেংকারি নিয়ে তদন্ত কমিশনের রায় বেরিয়েছে তাতে অনিয়মের লাভ পাওয়া একজন খোবরাগড়ের বাবা!
    ( এলিট হলে কোন মনুবাদী ফ্যাক্টর কাজ করে না!)
    ৩) আম্রিকায় কেস চললে যদি শ্রীমতী খোবরাগড়ে দোষী সাব্যস্ত হন, তাহলে যদ্দিন এই ইমিউনিটি থাকবে তদ্দিন ওনাকে গ্রেফতার করা যাবে না। কিন্তু যে দিন এই ইমিউনিটি উঠবে সেদিন করা যাবে!
    ( ওঁর পরিবারের কথাবার্তা ও ডিফেন্সের স্ট্র্যাটেজি দেখে তো কেস ওঁর বিরুদ্ধেই যাবে মনে হচ্ছে!)
    ৪) ওঁর স্বামী গ্রিন কার্ডের জন্যে আবেদন করেছেন। এই অবস্থায় সেই আবেদন গ্রাহ্য না হওয়ারই সম্ভাবনা।
  • | 127.194.87.107 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৭:০১46399
  • চাঁদু বাবু, কোয়েল মল্লিক হতভাগ্য বাংলা সিনেমার সৌভাগ্যবতী নায়িকা। পিতার নাম রঞ্জিত মল্লিক।
  • π | 118.22.227.161 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৭:১৭46400
  • কাফিলার লেখাটা থেকে একটা অংশ তুল্লাম। এই প্রশ্নগুলো রয়েই যায় ।

    '...It does not matter that a vast majority of our fellow citizens undergo far worse indignities on a daily basis. Where was the elite anger when the cavities of a Soni Sori were violated when the police inserted stones into them? Where were our bruised hearts and humiliated egos when on July 20, 2010, the manual scavengers of Savanur, Karnataka, in an unprecedented act of protest, smeared themselves with human feces? Presumably, the Bhangi Dalits who carry the feces of other Indians do not have any dignity in the first place, for it to be violated. Where are our diplomats and embassies when millions of Indian workers, mainly from marginalized sections of the country, work in slave-like conditions in the Gulf states? Or why did the nation not ask, over the same last week, when the government was busy revoking diplomatic privileges of American diplomats, what was it doing about the 50,000 people who are living in subhuman conditions in relief camps in Muzaffarnagar, where children are dying because they do not have blankets? What is the definition of dignity?..
  • নেতাই | 131.241.98.225 (*) | ২৭ ডিসেম্বর ২০১৩ ০৭:৫৮46403
  • রেডিফ থেকে
    35 crew members of US ship get conditional bail: A local court has granted conditional bail to all the 35 crew members of a US ship, arrested on charges of illegally carrying weapons on board the vessel and straying into Indian waters.

    In their bail plea, the crew argued that the 'Q' branch of Tamil Nadu police had failed to file the charge sheet even after 60 days of their arrest.

    After hearing the petition, Judicial Magistrate-I Kathiravan granted them bail yesterday ordering that they report at the office of the 'Q' branch , investigating the case, and sign every day.

    The 35 crew members of the ship MV Seeman Ohio were arrested on October 18 by Tamil Nadu police after it was intercepted by the Coast Guard.

    They were booked under the Arms Act and Essential Commodities Act. The crew members were also accused of illegal purchase of diesel from local agents.
  • Tim | 12.133.49.117 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০১:৫৫46409
  • এই সুবাদে অনাবাসীদের নানান টোপ দিয়ে চিপ লেবার মাইগ্রেট করা বন্ধ হলে কাজের কাজ হবে। এই প্র্যাক্টিস তো দীর্ঘদিন ধরেই চালু। আর ফরেন সার্ভিস হলো জালিদের আঁতুরঘর।
  • ranjan roy | 24.99.100.236 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৩:৫৬46410
  • টিম কে ক।
  • Sibu | 118.23.96.158 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৪:১০46411
  • এত বেকার যেখানে সেখানে চীপ লেবার মাইগ্রেট করা কি করে বন্ধ হবে? অনাবাসীরা না করুক গালফের লেবার কন্ট্রাক্টরেরা করবে। গালফে না হোক, দিল্লী মুম্বাইয়ের ফ্লেশ মার্কেটে লেবার রপ্তানি হবে। সে সব বন্ধ করা গেলে সল্ট লেক, রাজারহাটে চীপার লেবারের যোগান বাড়বে। দেবযানী আর নিউ টাউনের বড়লোক স্বামীর শয্যায় দেহ বেচে পেট চালানো অ্যাবিউসিভ গৃহবধূর মধ্যে এমপ্লয়ার হিসেবে কিই বা ফারাক পড়ে।

    ডিঃ - ভারতীয় চীপ লেবারের যোগানের সঙ্গে আমার কোন ব্যক্তিগত স্বার্থ জড়িত নেই। ক্যালিফোর্নিয়ার চীপ লেবার মার্কেটের সাপ্লাই মূলতঃ মেক্সিকো থেকে আসে।
  • sosen | 125.241.123.49 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৫:০৬46412
  • দেবযানী না হয়ে অন্য কেউ করলে তাকে ঢাক বাজিয়ে ইমিউনিটি দেওয়া যেত না-এইটুকুই ফারাক
  • Sibu | 118.23.96.158 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৫:০৯46413
  • দেশে হলে মামলার প্রশ্নই উঠত না। আম্রিকাতেও উঠত না, প্রীত ভারারা-র নিউ ইয়র্কের মেয়র হবার শখ না হলে।
  • π | 24.99.185.212 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৫:৫৩46404
  • দেবযানী নাকি এটা বলেছেন !
    'You have lost a good friend. It is unfortunate. In return, you got a maid and a drunken driver. They are in, and we are out.'

    কথাটা খুবই নাকউঁচু শোনালো ।
  • a | 103.115.84.195 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৬:৩০46405
  • আম্রিগার এক দাদাবাবু অনেক ভালো ভালো উপদেশ দিয়েছেঃ

    http://edition.cnn.com/2013/12/20/opinion/carl-india-dispute-privilege/index.html

    In the wake of the arrest, India announced a number of steps against U.S. diplomats, including revoking government-issued IDs for U.S. diplomats in India, stopping the U.S. Embassy from importing most goods, and most provocatively removing a concrete security barricade at the U.S. Embassy in Delhi.

    The sensitivity of such a threat to the embassy cannot be taken lightly, and the willingness of the Indian government to take such a step indicates a situation in which politics has run roughshod over any sensible understanding of diplomacy.

    ভারত হলোগে প্রজার দেশ, ভারত হঠাৎ প্রভুর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ায় ওনাদের গোঁসা হয়েছে। তাই একটু সহবৎ শেখানো আরকি।
  • sosen | 111.63.154.255 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৭:৫৫46406
  • নাকউঁচু নয়, অসভ্য । মানে উনি যা করেছেন তার কনফার্মেশনের মতই
  • রোবু | 213.147.88.10 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৭:৫৯46407
  • কী জালি!
  • potke | 233.239.144.190 (*) | ১২ জানুয়ারি ২০১৪ ০৮:২৯46408
  • বল্লে হবে, ফোরেন সার্ভিস! নাকের ডগাটা আকাশে বাঁধা এনাদের।
  • ranjan roy | 24.96.107.208 (*) | ১৩ জানুয়ারি ২০১৪ ০১:০৫46414
  • শিবুর চীপ লেবার নিয়ে ডিস্ক্লেমারটাঃঃঃ))))
  • Sibu | 118.23.96.158 (*) | ১৭ জানুয়ারি ২০১৪ ০৬:৫৫46416
  • এটা তো হেব্বি লেখা!! ক্লিন্টনকে রিপাবলিকানরা পলিটিক্যাল কারণে চাটল আর সেটা আম্রিকার ল-এর সুপিরিয়রিটির প্রমান। মাইরি!! তবে তো যে দেশেই পলিটিক্যাল ভেন্ডেটা হাসিল করা যায় সে দেশেই হেবি ভাল আইন।
  • a | 132.164.91.119 (*) | ১৮ জানুয়ারি ২০১৪ ০৪:২১46418
  • প্রভুরা ওদিকে দিল্লীতে ইন্টার্ন্যাশনাল স্কুল চালায় আর সেই স্কুলের টিচারদের ফর্মে কিসব গুপি করে। সেগুলো নাকি প্রজাদেশের আইনসিদ্ধ নয়। তবে ওসব ঠিকাছে, প্রভুরা একটু এদিকওদিক তো করবেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন