এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • পাখি ঃ- সভ্যতার অন্যতম শত্রু 

    Debabrata Chakrabarty লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২০ এপ্রিল ২০১৬ | ৩০৭২৫ বার পঠিত
  • গুজরাতের একটি বিমানবন্দরে সম্প্রতি মোষ চড়ে বেরানো এবং তৎজনিত অসুবিধা খবরের কাগজ এবং ফেসবুক প্লাবিত করে আমাদের এই উপলব্ধি তে নিয়ে আসে আসলে গরু ভেড়া পাখি এবং তাবৎ জীবজগতের উপযুক্ত স্থান হোল চিড়িয়াখানা। তাহাদের ইতস্তত বিচরণ সভ্যতার পক্ষে ভীষণ বিরক্তিকর বাতিরেক অন্য কিছু নয় । ভাবা যায় প্রধানমন্ত্রীর রাজ্যের অন্যতম এয়ারপোর্ট এ কিনা মোষ ঘুরে বেড়াচ্ছে ? যেমন উত্তরবঙ্গ থেকে আমরা মাঝে মাঝেই খবর পাই যে আবার তিনটে হাতী ট্রেনে কাটা পড়েছে। শিলিগুড়ি থেকে আলিপুরদুয়ার পর্যন্ত এই ট্রেন পথটি তৈরি হয়েছে জঙ্গলে হাতীর আবহমান পথ চলার বুক ছিঁড়ে। হাতী তো আর জানেনা যে পৃথিবীর সমস্ত জল জঙ্গল এবং জমিনের একমাত্র হকদার মানব প্রজাতি,মাঝে মাঝে রেল লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা হাতী টেরই পায়না কখন যে মৃত্যুদূত হয়ে আছড়ে পরে দ্রুত ধাবমান এক্সপ্রেস ট্রেন । আমরা হাতী কাটা পরার খবরে তাৎক্ষনিক বিচলিত হলেও হাতীর এই মৃত্যু করিডরের ঔপযৌকক্তিকতার বিষয়ে কিন্তু কোন প্রশ্নও করিনা। আচ্ছা হাতী চলার পথটি দখল করার আমরা কে?

    মানুষ তো আর উড়ে বেরানোর জন্য জন্মায়নি জন্মেছে পাখি (বা বিবর্তিত) কিন্তু প্রত্যেকদিন আমাদের বেড়ে চলা উড়োজাহাজ শুধু প্লেন টূ প্লেন কলিসন এর সম্ভবনা বৃদ্ধি করছে তা নয় বেড়ে যাছে পাখির সাথে কলিসন এর মাত্রা । আমাদের হাল্কা নূতন ইঞ্জিন পাখিদের সুযোগই দিচ্ছেনা তাদের ফ্লাইট পাথ পরিবর্তন করার,ফলত অবধারিত মৃত্যু, হয় উইন্ডশিল্ড এ চ্যাপ্টা হয়ে অথবা ইঞ্জিনে ছিন্নবিচ্ছিন্ন । যেমন হাতীর তার জঙ্গলে পথ চলার আবহমান পথটি অবশ্য পরিত্যাগ করার গুরুত্ব উপলব্ধি করা উচিৎ তেমনই পাখি আকাশে উড়ে বেড়ানোর জন্মগত স্বাধীনতা এবং রাস্তা অবিলম্বে পরিত্যাগ করা উচিৎ। তোমরা IRRITATION FOR CIVILIZATION বটে।

    মানব সভ্যতার পক্ষে এই ক্রমশ বেড়ে চলা উৎপাত নিরসনের উপায়টা তাহলে কি? যেমন সম্প্রতি মিচিগানে সিগাল’রা মহা উৎপাতের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাদের বেঁচে বর্তে থাকার এবং খাদ্য সংগ্রহের উৎসস্থান গ্রেট লেকের আসে পাশের ভূমী ইতিমধ্যে দুষিত। ক্রমশ দূষিত গ্রেটলেক সিগালস দের বাধ্য করছে নতুন খাদ্যের উৎসস্থান হিসাবে এয়ারপোর্টকে বেছে নিতে । এয়ারপোর্টের ভেজা রানওয়ে,পোকা, গঙ্গাফড়িং বর্তমানে তাঁদের নতুন ফিডিং গ্রাউন্ড । এমনকি ১০০-১৫০ সিগালস দের দল চলে আসছে এয়ারপোর্ট এর মধ্যে, চরম ব্যস্ত এয়ারপোর্টে কি বিষম উৎপাত ভাবুন দেখি।

    প্রতিবৎসর ৮০০০০ এর থেকে বেশী plane-bird collisions এর ঘটনা ঘটছে শুধু মাত্র আমেরিকায়,সারা বিশ্বে হবে কয়েক লক্ষ । শুধুমাত্র পাখি নয় মারা যাচ্ছে মানুষ,বেড়ে যাচ্ছে দুর্ঘটনার সংখ্যা,মানব সভ্যতার বিরুদ্ধে পাখিদের এই সর্বাত্মক লড়াই বিজ্ঞানীদের বাধ্য করছে নতুন নতুন উপায় সন্ধানে (টেকনোলোজি)। এয়ারপোর্ট কর্মচারী শটগান থেকে ”cracker shells” ছুঁড়ছেন। আহত সিগালের আর্তনাদ টেপ করে লাউড স্পিকারে তারস্বরে বাজানো হচ্ছে যাতে সিগালরা আহত সিগালের যন্ত্রণার উপলব্ধিতে তাদের পথ পরিবর্তন করে । আমাদের দেশের বিভিন্ন এয়ারপোর্ট থেকে শেয়াল তাড়ানোর লোকের সন্ধানে কাগজে বিজ্ঞাপন বেরোচ্ছে । এমনকি এক বিজ্ঞানী তো”chicken gun”আবিষ্কার করেছেন,২কেজি সাইজের জ্যান্ত মুরগী এই অত্যাধুনিক চিকেন গানে ভরে ৮০০কিমি/ ঘণ্টা গতিবেগে প্লেন এর উইন্ডসিল্ডে ছোঁড়া হচ্ছে যে প্লেনের উইন্ডশিল্ড বাস্তব পরিস্থিতিতে পাখি এবং প্লেনের কলিসন সামলাতে পারবে কিনা তা পরীক্ষা করতে । বিশেষত বিমান বাহিনী মহা চিন্তিত এই মানবতার শত্রুটিকে নিয়ে। ভাবুন কত বড়ো আবিষ্কার এই ”chicken gun”।

    ১৯৭৫ এ তিন চারটি F-1 1 1 জেট পাখিদের সাথে সংঘর্ষে পঞ্চত্ব প্রাপ্তির পর আমেরিকান বিমানবাহিনী তৈরি করে ফেলেছে একটা গোটা কমব্যাট টীম। গালভরা নাম BASH((Bird Air Strike Hazard Team)এই টীমের বিজ্ঞানী কূল সারা পৃথিবী জুড়ে ছড়িয়ে থাকা আমেরিকান বিমানবাহিনীর ঘাঁটি গুলীতে ঘুরে ঘুরে পাখিকুলের এই “অ্যাটাক পয়েন্টস" নির্দিষ্ট করছেন এবং নিত্য নতুন টেকনোলজি যেমন চিকেন গান,টেপ রেকর্ডারে আহত পাখির আর্তনাদ ইত্যাদি ভিন্ন ভিন্ন উপায় দিয়ে এই ক্রমাগত উৎপাতের মোকাবিলা করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। সভ্যতার কত বড়ো বিপদ ভাবুন দেখি একবার।

    আমাদের এই পুঁজিবাদী টেকনোলজিকাল সভ্যতার ভিত্তিই হোল লোভ। প্রকৃতির ধ্বংসলীলা ,চূড়ান্ত বায়ু দূষণ,জীবজগতের খাদ্যের উৎস ধ্বংস করা,পাখি কে আকাশ থেকে,হাতি কে জঙ্গল থেকে খেদানো। যত আমাদের বিল্ডিং গুলির উচ্চতা বেড়ে যাচ্ছে , যত আমরা উঁচু থেকে উঁচু তে জেট উড়ান ভরছি তত আমরা সরে যাচ্ছি প্রকৃতির কাছ থেকে । পাখির কাছ থেকে আকাশ আর হাতির কাছ থেকে কেড়ে নিচ্ছি জঙ্গল । এই যে সভত্যার অন্যতম শত্রু পাখিদের নিয়ে সমস্যা , এই বার্ড প্লেন কলিশন এই সমস্যার সমাধানের এর উপায় হিসাবে BASH টীমকে যদি ধরুন বলা হয় বাপু stop flying altogether,তাহলে নির্ঘাত আপনাকে পাগল ঠাউরান হবে অথবা বলা হবে “bird-brained” কিন্তু“bird-brained” হতে ক্ষতি কি? 

    বিগত বছরে কেবল মাত্র উইন্ড টারবাইনে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন হয়েছে ২১৪,০০০ থেকে ৩৮৬,০০০ পাখি এবং কমপক্ষে ৬৮ লাখের অধিক পাখি মারা গেছে , আমাদের মোবাইল ফোনের টাওয়ার আর রেডিও টাওয়ারের কল্যাণে - ধন্য সভ্যতা !  
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২০ এপ্রিল ২০১৬ | ৩০৭২৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 132.164.236.159 (*) | ২১ এপ্রিল ২০১৬ ০৯:৫৭52638
  • আসলে আপনি হঠাত ঐ ৪০০ বছরটা কোত্থেকে রেফারেন্স পয়েন্ট হিসেবে নিয়ে এলেন সেটা বুঝতে চেষ্টা করছি। পেছোতে হলে তো মানুষ যবে থেকে টেকনোলজি ইউস করছে ততোটাই পেছনো উচিত। এমন তো না যে ৪০০ বছরের আগের পিরিয়ডে টেকনোলজি ব্যাবহার হতো না, হঠাত দুম করে আকাশ থেকে পড়লো! তাছাড়া আপনি নিজেই দেখাচ্ছেন যে বিগত কুড়ি লক্ষ বছরে এখন নাকি কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমান সবথেকে বেশী। তো কুড়ি লক্ষ বছর পিছিয়ে গেলেই তো হয়, টেকনোলজি ফেকনোলজির ঝামেলাটাই থাকেনা। সেটা বেস্ট সলিউশান না?
  • S | 108.127.180.11 (*) | ২১ এপ্রিল ২০১৬ ১০:০১52639
  • আচ্ছা ২০ লক্ষ বছর আগে তো মানুষ ছিলোনা। এইসব চড়ুই কাক জাতীয় পাখিরাই বা ছিলো কী? তাহলে ঠিক কাদের জন্য লড়াই করা হচ্ছে? ডাইনোদের হিউম্যান রাইটস?
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.116.198 (*) | ২১ এপ্রিল ২০১৬ ১০:০২52640
  • Sমোদ্দা বাংলা এই রকম " “To speak of ‘limits to growth’ under a capitalistic market economy is as meaningless as to speak of limits of warfare under a warrior society. The moral pieties, that are voiced today by many well-meaning environmentalists, are as naive as the moral pieties of multinationals are manipulative. Capitalism can no more be ‘persuaded’ to limit growth than a human being can be ‘persuaded’ to stop breathing. Attempts to ‘green’ capitalism, to make it ‘ecological’, are doomed by the very nature of the system as a system of endless growth.”

    তাই এনার্জি এফিশিয়েন্ট টেকানলজি are doomed by the very nature of the system as a system of endless growth. মুল সমস্যা এন্ডলেস গ্রোথ - থামতে হবেই কোথাও অথবা টেলসার ব্যাটারির জন্য কালকে লিথিয়ামের খোজে বলিভিয়া সিরিয়া হয়ে যাবে । সমস্যা টেকনোলজি তে নয় সমস্যা পুঁজিবাদী উৎপাদন পদ্ধতি এবং লিমিট লেস গ্রোথ ।
  • S | 108.127.180.11 (*) | ২১ এপ্রিল ২০১৬ ১০:০৮52641
  • এতো ক্যাপিটালিজমের নামে গালি। কারণ তো পেলাম না? আর ক্যাপিটালিস্ট উন্নত দেশ গুলোতেইতো গ্রোথ রেট কম।

    ব্যাটারির লিথিআম কম পড়লে তখন লিথিআম হীন ব্যাটারি তৈরী হবে?

    পাথর কম পড়ার জন্যে কি প্রস্তর যুগ শেষ হয়েছিলো?
  • dc | 132.164.236.159 (*) | ২১ এপ্রিল ২০১৬ ১০:১৮52642
  • "তাই এনার্জি এফিশিয়েন্ট টেকানলজি are doomed by the very nature of the system as a system of endless growth। মুল সমস্যা এন্ডলেস গ্রোথ - থামতে হবেই "

    এরকম কোন ল আছে নাকি? নাকি murray bookchin এর কথার ওপর আর কিছু নেই?
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.116.198 (*) | ২১ এপ্রিল ২০১৬ ১০:২৪52643
  • " তাহলে কি দিয়ে হবে। টেরেন বাস গাড়ি ট্রাকটর এসি টারবাইন সমস্ত ইন্জিন বন্ধ করে? সেইটা সম্ভব বলে মনে হচ্ছে আপনার? " আমার কথা বাদ দিন আস্ত টেকনোফোব NASA climate scientist James Hansen —এর কি মনে হচ্ছে শুনি

    " , that any concentration of carbon dioxide greater than 350 parts per million in the atmosphere is not compatible with the “planet on which civilization developed and to which life on earth is adapted.” And two, that the world as a whole must stop burning coal by 2030 — and the developed world well before that — if we are to have any hope of ever getting the planet back down below that 350 number." উনি বলছেন ২০৩০ এর মধ্যে কয়লাচালিত তাপবিদ্যুৎ বন্ধ করে দিলে তাও একটু আধটু চান্স আছে আর আপনার কোথা মত " পেলেন টেরেন বাস গাড়ি ট্রাকটর এসি টারবাইন সমস্ত ইন্জিন বন্ধ করে দিতে পারলে তো এইবারের মত আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম বেঁচে গেলো !
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.116.198 (*) | ২১ এপ্রিল ২০১৬ ১০:৩১52644
  • ল - তা কেন হবে বুকচিন তো কোনও ল বুক লিখেছেন বলে জানা নেই , খানিক বিশ্লেষণ আছে তবে সেই কোয়েটো প্রোটকলের পর থেকে বিশ্বে কার্বন ডাই অক্সাইড এবং গ্রিন হাউস গ্যাস এমিসন কমেনি কিনা উল্টে বছরে ২ ppm করে বেড়ে যাচ্ছে " এনার্জি এফিশিয়েন্ট টেকানলজি " থাকা স্বত্বেও সেই পরিপ্রেক্ষিতে বুকচিনের " এনার্জি এফিশিয়েন্ট টেকানলজি are doomed by the very nature of the system as a system of endless growth" বিশ্লেষণ প্রায় " ল " এর মতই মনে হচ্ছে ।
  • dc | 132.164.236.159 (*) | ২১ এপ্রিল ২০১৬ ১০:৩৫52645
  • নাঃ যাস্ট একটা স্পেকুলেটিভ স্টেটমেন্টের মতো মনে হচ্ছে।
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.76.141 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৩:৩৭52660
  • অতদুর যেতে হবে কেন আমাদের চা বাগানের গড় BMI ১৭ ,৫ আর মধ্যবিত্ত ভুঁড়ি ঢাকতে স্পেশাল সাইজ প্যান্ট বানায় - সম্পদের অসম বণ্টন কিনা । তবে কিনা ঐ টেকনোলজিকাল সভ্যতায় যেসকল দেশরা এগিয়ে আছে সেখানে হার্টের ব্যামো , ক্যন্সার , হাঁপানি , শ্বাসের ব্যামো ,ডায়াবেটিস , দাঁতের ব্যামো -যেখানে টেকনোলজিকাল সভ্যতা ততদুর প্রবেশ করেনি তার তুলনায় কয়েকগুণ বেশী । মানসিক ব্যামো মহামারী ওইসব " টেকনোলজিকাল সভ্যতায় যেসকল দেশরা এগিয়ে আছে সেখানে" আর যেখানে টেকনোলজিকাল সভ্যতা কম প্রবেশ করেছে -মানসিক ব্যামো ,ডিপ্রেশন অনুপস্থিত অথবা নগণ্য । প্রতি ৪ জনে একজন মানসিক রোগী (আমেরিকায় ৪৭% মানসিক রুগী ) এমনকি ৪ বছরের বাচ্চা ADHD'র জন্য ডজনে ডজনে রিটালিন ভক্ষণ কেবলমাত্র " পুঁজিবাদী টেকনোলজিকাল সভ্যতায় যেসকল দেশরা এগিয়ে আছে সেখানেই " বাস্তব ।

    ( A lifetime DSM/CIDI diagnosis was found among more than one--third of respondents in five countries (Colombia, France, New Zealand, Ukraine, United States), more than one--fourth in six (Belgium, Germany, Lebanon, Mexico, Netherlands, South Africa), and more than one--sixth in four (Israel, Italy, Japan, Spain). এর সবগুলিই ঐ টেকনোলজিকাল সভ্যতায় যেসকল দেশরা এগিয়ে আছে তাদের মধ্যে পরে ।

    আর গ্লোবাল ওয়ার্মিং সেতো আর দেশ বেছে বেছে আসবেনা -তার ফল তো সব খানে হ্যা আগে হয়ত আমাদের সুন্দরবন এবং বাংলাদেশ ডুববে কিন্তু তার সাথে ইউরোপ আমেরিকা - বছরে গোটা পাঁচেক সুপার সাইক্লোন এবং নিউইয়র্ক /লন্ডনে বছর দু বার বন্যা নিয়ম হবে যে -ঐ টেকনোলোজির কারনে । আর তারা সেটি জানেন তাই The People’s Climate মার্চ হয় , লক্ষ লক্ষ মানুষ পথে নামেন - ঢের হয়েছে খ্যামা দাও এই আওয়াজ তুলে ।
  • করঞ্জাক্ষ | 203.55.36.75 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৩:৪০52661
  • মনের রোগের যুক্তিটা দারুণ।
  • lcm | 60.242.74.27 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৩:৪৬52662
  • আম্রিগায় ৪৭% মানসিক রোগী --- কি কেলো !
  • dc | 132.164.236.159 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৩:৫৫52664
  • টেকনোলজি যতো এগোয় ততো অসুখে ভর্তি হয়ে যায় ঃ(

    সভ্যতার অভিশাপে আরেক সংযোজন।

    যাতা লেভেল :d
  • S | 108.127.180.11 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৩:৫৫52663
  • তা এতো রোগ নিয়ে ডেভালাপ্ড দেশে লোক গড়ে ৮০+ বছর বাঁচে। ভারতে ৬৬। আর সাব সাহারণ আফ্রিকায় ~৫৫। কেন বলুন তো?

    সেই হিসাবে তো চা বাগানের শ্রমিকরা এখান আরো ভালো আছে, ইনকাম নেই। মন ও শরীর দুটই ভালো থাকবে। এইটা যদি সৎ সাহস হয় তাহলে উনাদের মাঝে গিয়ে একবার বলুন।

    টেকনলজির আগে সাইক্লোন বন্যা কিছুই হতোনা? গ্লোবাল ওয়ার্মিঙ্গ নিয়ে সবাই চিন্তিত। সেটাকে উন্নততর ক্লিন টেকনলজি দিয়েই সামলাতে হবে - হচ্ছেও। কিন্তু কারোর যদি খাবার খেলে শরীর খারাপ হয়, তাহলে তাকে ডাক্তার দেখাতে বলবেন নাকি খাবার না খেতে বলবেন?

    কি যে বলছেন, একটু ভেবে বলুন।
  • avi | 213.171.241.254 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৪:০৯52665
  • ইয়ে মানে, ওই ৪ (এইটা বাংলা চার তো?) বছরের বাচ্চারা ডজন ডজন রিটালিন খাচ্ছে, ওটার একটু রেফারেন্স পাওয়া যাবে? যদ্দূর জানি আমেরিকান পেডিয়াট্রিক আর সাইকিয়াট্রিক দুটো এসোসিয়েশনেরই এই ব্যাপারে বয়স অনুযায়ী গাইডলাইন আছে।
  • !! | 193.82.199.156 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৪:১২52666
  • এই লোকগুলি সব এক ধাঁচের অতিবাম। একদল যাদের গরীবদের জন্য রাত্রে ঘুম হয় না, কিন্তু যেন তেন প্রকারে আমেরিকায় বা ইউরোপের দেশে গিয়ে বসে থাকে, আরেক দল যারা উন্নতির সবকিছুতেই ভুত দেখে আর দাও ফিরে বলে কান্নাকাটি করে, কিন্তু সুযোগ পেলেই স্মার্টফোন ও ব্যবহার ও করে আবার বিএমডাব্লু ও চেপে থাকে।
    ব্যাগড়াবাদীদের আরেক সংস্করণ।
  • dc | 132.164.236.159 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৪:১৭52668
  • এইটে সভ্যতার আরেক অভিশাপ, কথায় কথায় রেফারেন্স চাওয়া।

    আশি হাজার থেকে আট হাজার হয়ে গেল, তাও রেফারেন্স চাইতেই হবে?

    মনের মাধুরীর কোন দাম কি সভ্যতা দেয় না? ঃ(
  • avi | 213.171.241.254 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৪:১৮52669
  • সেই জন্যই তো জানতে চাইছি। APA এর গাইডলাইনেও এটা পরিষ্কারভাবে ছিল বলেই মনে হচ্ছে। ইন ফ্যাক্ট এটা আমাদের দেশেও মেনে চলা হয়।
  • dc | 233.189.27.242 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৪:২৮52670
  • APA, MLA এগুলো সব সভ্যতার অভিশাপ।
  • করঞ্জাক্ষ | 203.55.36.75 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৪:৪২52671
  • সভ্যতার অভিশাপ আবার কি! সভ্যতাই অভিশাপ। বেশ বনে বনে ঘুরতাম আর বেহাগ গাইতাম।
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.76.141 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৫:০৫52672
  • বেশ সমস্যা তা তাহলে রিটালিন ৬ বছর না চার বছর - কিন্তু রিটালিন কেন ? আর কত প্রেসক্রিপশন হয় বছরে? - বাচ্চারা কি সব পাগল হয়ে গেলো হটাত তাও এই বছর বিশেক ধরে ? ( A lifetime DSM/CIDI diagnosis was found among more than one--third of respondents in five countries (Colombia, France, New Zealand, Ukraine, United States), more than one--fourth in six (Belgium, Germany, Lebanon, Mexico, Netherlands, South Africa), and more than one--sixth in four (Israel, Italy, Japan, Spain).

    গ্লোবাল ওয়ার্মিঙ্গ নিয়ে সবাই চিন্তিত। সেটাকে উন্নততর ক্লিন টেকনলজি দিয়েই সামলাতে হবে - হচ্ছেও। কি কি হচ্ছে সেতো এই পোস্টের প্রথম থেকে জিজ্ঞেস করছি - আমি তো কিছু দেখতে পাচ্ছিনা , কটা কোল ফায়ার্ড তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়েছে ? ঠিক কত গাড়ি কমেছে ? আর কত প্রদুসন ? উল্টে বেড়েছে এত্ত সব মহা মহা উন্নততর ক্লিন টেকনলজি থাকা স্বত্বেও ।

    মাথায় বাজ পড়লে তবে ঘুম ভাঙবে আর যে টেকনলজি বিগত ৪০০ বছরে আমাদের খাদের কিনারায় দাঁড় করালো এবং সেই উৎপাদন পদ্ধতি সেই টেকনোলজি কে ভরসা কেবল কাঠ মোল্লা যেমন আল্লা কে করে ঠিক সেইরূপ -বাস্তবতা শূন্য ।

    " টেকনোলজি যতো এগোয় ততো অসুখে ভর্তি হয়ে যায় " নূতন জানলেন বুঝি ? WHO | 7 million premature deaths annually linked to air .. তাও এটি রাফ এস্টিমেট ।
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.76.141 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৫:১৩52673
  • গ্লোবাল ওয়ার্মিঙ্গ নিয়ে সবাই চিন্তিত। সেটাকে উন্নততর ক্লিন টেকনলজি দিয়েই সামলাতে হবে - হচ্ছেও কেমন হচ্ছে দেখে নিন :- Has the Kyoto protocol made any difference to carbon emissions? http://gu.com/p/3cxkd/stw
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.76.141 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৫:২৪52674
  • " Outdoor air pollution is a major environmental health problem affecting everyone in developed and developing countries alike.

    WHO estimates that some 80% of outdoor air pollution-related premature deaths were due to ischaemic heart disease and strokes, while 14% of deaths were due to chronic obstructive pulmonary disease or acute lower respiratory infections; and 6% of deaths were due to lung cancer." " টেকনোলজি যতো এগোয় ততো অসুখে ভর্তি হয়ে যায় " সবাই জানে কেবল গুরুর বিশেষজ্ঞ ব্যাতিত ।
  • S | 108.127.180.11 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৫:২৬52675
  • " টেকনোলজি যতো এগোয় ততো অসুখে ভর্তি হয়ে যায়"ঃ লোকের গড় আয়ু বেড়েছে না কমেছে গত ৪০০ বছরে?
    http://ourworldindata.org/life-expectancy/

    আর কয়োটো প্রোটোকল ক্লিন টেকনলজি?
  • দেব | 127.201.152.223 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৫:৩৯52676
  • দেবব্রত যেটা বলছেন মনে হয় সেটা হল দূষণ নিউট্রাল আধুনিক জীবনযাপন বলে কিছু হয় না। প্রযুক্তির উন্নতি ঘটিয়ে দূষণের হার একটু সামান্য কমানো যেতে পারে। শূন্য করা অসম্ভব। অন্তত আগামী এক দুই শতাব্দীতে হবে না। এতে অসহমত হবার কোন কারণ দেখছিনা। একমাত্র উপায় হল উল্টো পথে হাঁটা। ভোগ কমানো। সেটা হবে না বলাই বাহুল্য।
  • S | 108.127.180.11 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৫:৪৭52677
  • উনি কি প্রমাণ করতে চাইছেন এই এতো কিছুর মধ্যে সেটা ভালই জানি। কিন্তু বললে বলবেন কোট করে দেখাও ইত্যাদি। তাই ছাড়ুন সে কথা।
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.76.141 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৫:৫৬52678
  • লাইফ এক্সপেক্টেন্সি নিয়ে কথা হচ্ছিল - উন্নত দেশ এবং গরীব দেশের তুলনা , যে সেখানে টেকনোলজি বর্তমান অথচ কুফলের উল্টো সুফল দেখা যাচ্ছে আর যেখানে টেকনোলোজি নেই সেখানে লাইফ এক্সপেক্টেন্সি কম । যদিও কুযুক্তি বিশেষত প্রদুসনের ক্ষেত্রে -বাস্তবে আমরা জানি ঠিক কোন দেশ কত গ্রিনহাউস গ্যাস বাতাসে মেসায় আর সেই ক্ষেত্রে উন্নত দেশগুলির কি ভূমিকা - লাইফ এক্সপেক্টেন্সি’র ক্ষেত্রে টেকনোলজির ভূমিকা নগণ্য -উল্টে টেকনোলোজির কারনে দূষণ লাইফ এক্সপেক্টেন্সি কমায় - কিন্তু মুল কারন দারিদ্রতা -সুসম খাদ্য -বিশুদ্ধ জল এবং নিরাপত্তা । দৈনিক ৩২ টাকা অ্যায় করা ব্যাক্তি খাবেই বা কি আর চিকিৎসাই বা কি করবে -সুতরাং টেকনোলজি নয় -দারিদ্রতা লাইফ এক্সপেক্টেন্সি’র কারন । কতদূর সত্য ? অন্যতম উন্নত দেশ যেখানে তথাকথিত টেকনোলজি’র স্বর্গরাজ্য সেই আমেরিকায় স্বছল মধ্যবিত্তের তুলনায় গরীব অধিবাসীর লাইফ এক্সপেক্টেন্সি ১৫-২০ বছর কম !

    Wealthy and middle-class baby boomers can expect to live substantially longer than their parents' generation. Meanwhile, life expectancy for the poor hasn't increased and may even be declining, according to a report published Thursday by several leading economists.
    Call it a growing inequality of death — and it means that the poor ultimately may collect less in money from some of the government's safety net programs than the rich.
    As of 2010, the average, upper-income 50-year-old man was expected to live to 89. But the same man, if he's lower income, would live to just 76, according to the report.
    লিঙ্ক ঃ- The stunning — and expanding — gap in life expectancy between the rich and the poor http://wpo.st/X0_W1
  • S | 108.127.180.11 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৬:০৮52679
  • টেকনলজির সাথে আয়েরও কোনো সম্পর্ক নেই? আর বিগত চারশ বছরে লাইফ এক্স্পেক্টেন্সি বাড়লো কি করে?

    সুসম খাদ্য -বিশুদ্ধ জল এবং নিরাপত্তা, চিকিৎসা (এইটা আমি অ্যাড করলাম)ঃ এগুলোর জন্য টেকনলজি লাগেনা?
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.125.75 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৬:১৭52648
  • অর্থাৎ পরিবেশ বিষয়ে কথা বার্তা বলতে গেলে প্রথমে গুহা বাসী হতে হবে ,রাজনীতি নিয়ে মতামত দিতে গেলে আপনাকে আলাদা রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করতে হবে , সাহিত্য নিয়ে বলতে গেলে আগে লিখে দেখাতে হবে এইরকম আরকি নতুবা নিশ্চিতে নিদ্রা দিন আর কার্বন ,গ্রিন হাউস গ্যাস ফ্যাস নিয়ে বেশী মাথা ঘামাবেন না - ইহাকে যুক্তি বলে ।

    ঠিকই তো মনো কর্প -মাইলের পর মাইল জুড়ে তুলো কিংবা আখ বা ভুট্টা , শ্যালো চালিয়ে ধান অবশ্যই বন্ধ করা উচিৎ এর ফলে মাটির তলায় জলের লেভেল নেমে যাওয়া তার সাথে সহচর আর্সেনিক ,এ বিষয়ে জ্ঞানী গুণী জনের বহ লেখা পত্তর আছে । মানুষ তার পারিপার্শ্বিক প্রাকৃতিক পরিবেশ অনুযায়ী সেই ঐতিহাসিক যুগ থেকে জানে কোথায় রাগি কোথায় জোয়ার এবং কোথায় কি ধরনের ধান চাষ করতে হবে - সমস্যা তখন হয় যখন কৃষি থেকে বিপুল পরিমাণ লাভের জন্য হাইব্রিড থেকে GMO এবং একই ধরনের তথাকথিত উচ্চ ফলনশীল ধানের বীজের কারনে বাকি সব চাষ আবাদ নষ্ট করে দেওয়া হয় ।

    পরিবেশ নিয়ে চিন্তা না করা কে অদূরদর্শিতা এবং নিজের পায়ে কুড়ুল মারা বলে । কবে যবে সমুদ্রে জলস্ফীতির কারনে বাংলাদেশ ডুবে যাবে আর রিফিউজির দঙ্গল এদেশ ওদেশ ঘুরে বেড়াবে তথন চিন্তা করা হবে ?
  • Debabrata Chakrabarty | 212.142.76.141 (*) | ২২ এপ্রিল ২০১৬ ০৬:২৪52680
  • দেব বলছেন " প্রযুক্তির উন্নতি ঘটিয়ে দূষণের হার একটু সামান্য কমানো যেতে পারে। শূন্য করা অসম্ভব। অন্তত আগামী এক দুই শতাব্দীতে হবে না। এতে অসহমত হবার কোন কারণ দেখছিনা। একমাত্র উপায় হল উল্টো পথে হাঁটা। ভোগ কমানো। সেটা হবে না বলাই বাহুল্য।"

    সহমত । কিন্তু উপায় কি যদি " বিজনেস অ্যাজ ইউসুয়াল " চলে - এখানে একটু LED লাইট ,ওখানে সোলার বা উইন্ড দিয়ে ৫% এনার্জি প্রয়োজন মেটানো বা ইলেকট্রিক ভেহিকেল তাহলেও তো মুল অবস্থার পরিবর্তন হচ্ছেনা - আজকে লাতুর কালকে ব্যাঙ্গালোর পরশু অর্ধেক দেশ খরার কবলে পড়বে ,ইকোনমি গোল্লায় , অশান্তি চরমে ,খাদ্য শৃঙ্খলা চুরমার ,গ্রাম থেকে শহরের দিকে রিফিউজি -টেকনোলোজি বাঁচাবে ?

    ইতিমধ্যে আনুমানিক ৪০% জমি অতি চাষ অতি সারের কারনে বন্ধ্যা মাত্র ০,৫ ডিগ্রী উত্তাপ বেড়ে গেলে নেব্রাস্কা মরুভূমি হয়ে যাবে ,সাথে পৃথিবীর বিস্তীর্ণ অঞ্চল । আমাদের সময় খুব অল্প এমনকি ৭০-৮০ বছরও নেই । অর্থনীতি তে একটা শব্দ আছে ' ডিমিনিশিং রিটার্ন ' টেকনোলোজি এখন সেই জায়গায় যত টেকনোলোজি তত কাউন্টার প্রোডাক্টিভিটি । আর পুঁজিবাদ সেই ৭০ -৮০ বছর কে ৬০ বছরে নামিয়ে আনায় কর্মরত । লং লিভ ক্যাপিটালিজম
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই প্রতিক্রিয়া দিন