এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • aka | 34.96.82.109 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৬:৫৯56459
  • স্টিভ ওয়া জীবনের প্রথমদিকে রেগুলার বল করত। আর যখন টিমের দরকার অবধারিত পারফর্ম করত।
  • Tim | 140.126.225.237 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:০০56460
  • ইসে, অস্ট্রেলিয়ার টেইল খুবই ছোট ছিলো, দুজন হয়ত ব্যাট করতে পারেনা এরম, কিন্তু এটা খারাপ দিনের কথা বলছি, যেদিন ম্যাচ উইনাররা ফ্লপ।
  • অভি | 113.24.86.89 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:০৪56461
  • :)
    আইপিএল আবার ক্রিকেট নাকি? মানে ক্রিকেট-ও আছে, সাইডগেম হয়ে। যে মানসিকতা নিয়ে ইডেনে টেস্ট দেখতে ঢুকে সারাদিন কুক বা ইউনিসের সেঞ্চুরি দেখি, সেই মানসিকতা নিয়ে থোড়াই আইপিএল দেখি!
    আচ্ছা, স্টিভ ও হল এই। আর্লি ২০০০ এর ফ্লিনটফের সাথে মেলানো যায়। অবশ্য ফ্লিনটফ জেনুইন ফাস্ট বোলার। তবে ভারতের সাথে অতি জ্বালানো অভিজ্ঞতা। সব বিভাগ দিয়েই। :)
  • Tim | 140.126.225.237 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:০৬56462
  • আকাদা এক কথায় বলে দিয়েছে।

    আর আমাদের ক্রিকেটপ্রেম এমন ছিলো যে ভারতের স্লো ট্র্যাকেই হেরে ভূত হওয়া দল যখন ব্রিসবেন পার্থ মেলবোর্নে নামতো, ভোর রতে উঠে (উফ সে যে কি কষ্ট) খেলা দেখতে বসতাম। তারপর সে যে কি অত্যাচার, সারাদিন মনের অবস্থা হতো যেন সকালে উঠেই কান ধরে দাঁড়াতে হয়েছিলো।
  • অভি | 113.24.86.89 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:১০56463
  • আরে এই টেম্পলেট বানানো আমি লেট ৯০এ দেখতাম। তখন শ্রীলঙ্কার সাথে প্রচুর খেলা হত। এশিয়া কাপ। ভারত আগে ব্যাট করলে ওপেনাররা একজন শুরুতেই শেষ। শচীন কিছুক্ষণ। তারপর আজহার ৮১। ভারত ২২৫। লঙ্কার ওপেনাররা তেমন কিছু না। তারপর অর্জুন অরবিন্দ। খেলা শেষ। :(
    সৌরভ-শচীন দাঁড়িয়ে গেলে ট্রেন্ডটা পাল্টায়।
  • aranya | 154.160.5.102 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:১৩56464
  • বাঃ, ভাল আলোচনা হচ্ছে
  • Arpan | 24.195.224.105 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:১৫56465
  • স্টিভ ছিল গো টু ম্যান। খুব সাদামাটা ব্যাটিং, ল্যাদ খাওয়া বোলিং কিন্তু টিম অস্ট্রেলিয়ার ক্রাইসিস ম্যান। সেরা ব্যাটসম্যান ছিল না বলেই বর্ডার, টেলর হয়ে ক্যাপ্টেন্সির ব্যাটন পেতে একযুগেরও বেশি লেগেছিল, কিন্তু আধুনিক ইতিহাসে অস্ট্রেলিয় ক্রিকেটের স্বর্ণযুগ এল স্টিভের হাত ধরেই।
  • Tim | 140.126.225.237 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:১৮56466
  • পরের দিকে এটা পাল্টায় সৌরভের সময়। আরো পাল্টায় সেহওয়াগ ফেনোমেন শুরু হলে। টেম্প্লেটের সময় যেদিন শ্রীকান্ত খেলতো (মনে ঐ আরকি তিথি নক্ষত্র মেনে বছরে দুবার এরকম), সেদিন ৭০-৮০ রান হয়ত করে দিলো সেই, আর বাকিরা কুড়িয়ে বাড়িয়ে কিছুটা, শেষে কেউ একটা ( কপিল, কিরণ মোরে, চেতন শর্মা) দুমদাম চালিয়ে আড়াইশো পার করে দিলো হয়ত। তখন আড়াইশো হলেই লোকে ভাবতো অনেক রান। এইরকম কোন কোন দিন আমরা আনন্দ করার সুযোগ পেতাম। ঃ-)
  • অভি | 113.24.86.89 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:২১56467
  • টিম-দা, হ্যাঁ, এই না হলে প্রেম!
    আমাদের হস্টেলে থাকতো শতানীকদা। একদিন, ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ। ভোরে ঘুম ভেঙেছে। রুমে জল নেই। বোতল নিয়ে ক্যান্টিনে গেলাম জল ভরতে। আন্দাজ ৬-৭টা বাজে। শুক্রবার ছিল। দেখি শতানীকদা লাল চোখে টিভির সামনে। ঘন্টাদেড়েক নাকি দেখছে। ভারত ব্যাট করছে। রাহুল দ্রাবিড় ৭৮ বলে ৮, ওয়াসিম জাফর ৮০ বলে ১১। শতানীকদার সোমবার থেকে ফাইনাল এমবি শুরু হবে।
    আরেকজন নাকি অনুরূপ সময় খুব মন দিয়ে সৌরাষ্ট্র আর তামিলনাড়ুর রনজি ম্যাচ দেখেছিল ওখানে, তবে আমি তার প্রত্যক্ষ্যদর্শী ছিলাম না। :)
  • aka | 34.96.82.109 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:২৩56468
  • এককালে আজাহারও বল করত সেই ৮৫ র বেনসন হেজেসে। বল মোটামুটি, দারুন ব্যাট আর ফিল্ডিং এ একেবারে নতুন ডাইমেনশন এনেছিল ইণ্ডিয়া টিমে।

    তখন ভালো ফিল্ডিং করত - আজাহার, শ্রীকান্ত, শিবরামকৃষ্ণন, আর কপিল দেব। আজাহার একেবারে অন্য লেভেলের।
  • aka | 34.96.82.109 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:২৫56469
  • স্টাইল ছিল মার্ক ওয়ার। কি ভালো দেখতে লাগত মার্ক ওয়ার ব্যাটিং, এমনকি ফিল্ডিংও। অনায়াস ব্যপার ছিল একটা।
  • অভি | 113.24.86.89 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:২৬56471
  • হ্যাঁ, তবে আমি একবার ইডেনে সারাদিন সলমন বাটের এক অলোকসামান্য ব্যাটিং দেখেছিলাম। প্রথম বলেই খোঁচা লেগে চার হয়ে যায়। তারপর তিনি ৯১ বলে ১১। সে কি ডিফেন্স! কুম্বলেকে কেমন পাগলের মত দেখাচ্ছিল।
  • Tim | 140.126.225.237 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:২৬56470
  • তখন পয়সা দিয়ে টিকিট কেটে ক্রিকেট দেখার খুব একটা সুযোগ ছিলোনা (ইডেনে টিকিসের দাম ছিলো বেশ)। আমি কোন ওয়ান ডে ম্যাচ মাঠে গিয়ে দেখিনি। টেস্ট হলেও অপেক্ষা করতে হতো, কেউ যদি যেতে না পেরে মাঝের দিনগুলোর টিকিস দেয়। এইভাবেই আমি যা কয়েকবার গেছি। তার মধ্যে একবার বাংলা আর কার একটা রনজি ম্যাচও ছিলো। সেদিন সৌরভ খেলছিলো। সে তখন সিসু, তাও পয়েন্ট দিয়ে একের পর এক চার। ঃ-)
  • Tim | 140.126.225.237 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:২৭56472
  • মার্ক ওয়ার স্টান্স আমার ভালো লাগতোনা, কিন্তু খুবই স্টাইলিশ সন্দেহ নাই।
  • S | 202.156.215.1 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৩২56473
  • খুব ভালো আলোচোনা হচ্ছে। মানে মনের মতন। অনেক কাজ আছে। তারপরে এসে আমার মুল্যবান মতামত দেবো।
  • Arpan | 24.195.224.105 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৩৫56474
  • আরেকটা জিনিস ছিল। যারা আশিতে খেলা দেখা শুরু করেছি তারা জানি এক ঝাঁক উজ্জ্বল অলরাউন্ডারে ক্রিকেট মাঠ আলো হয়ে থাকত। নব্বইয়ের শুরুতে যারা শেষবারের মত আলো ছড়িয়ে বিদায় নিচ্ছে। তারপরে অনেকটা সময় জুড়েই ভালো অলরাউন্ডারের আকাল ছিল। হাতেগোনা দু তিনজনকে বাদ দিয়ে। স্টিভ, ক্রোনিয়ে আর হুপার। যদিও ক্রিকেটীয় স্কিলের বিচারে এরা কেউই আশির পূর্বসূরীদের সমকক্ষ ছিল না।

    অভাবটা কিছুটা পূরণ হয় নব্বইয়ের সেশভাগে এসে। কালিস, ফ্লিন্টফ তো ছিলই। আর মনে পড়ছে ক্রিস কেয়ার্নস, আবদুল রাজ্জাক আর শন পোলককে। জয়সূর্যও।
  • অভি | 113.24.86.89 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৩৭56476
  • ইডেনের মাঠের আর গ্যালারির অভিজ্ঞতা এ ওকে টেক্কা দেওয়ার মত।
    ৯৯এ পাকিস্তানের সাথে। মাঠের ঠিক লেভেলের ব্লক। সামনের চেয়ার থেকে বোঝা যায় মাঠটা কনভেক্স। শোয়েব আখতার যখন রান আপে, হাঁটুর তলায় আর দেখা যাচ্ছে না। ছুটতে শুরু করলে আস্তে আস্তে জুতো দেখা যাবে। তো যাই হোক, আখতারের বলে রাহুল আউট। শচীন নামছেন। পুরো মাঠে উত্তাল চিৎকার। এদিকে এক বয়স্ক ভদ্রলোক উল্টোদিকে ঘুরে কাছের লোকজনকে বলে চলেছেন, আপনারা এত চেঁচাবেন না। ছেলেটা এত গরমে রোদে এই নামলো। এট্টু জিরোতে দিন। এত জোরে বল করছে ওরা, কনসেন্ট্রেট করতে দিন ইত্যাদি। তো যাই হোক, চিৎকারের মাঝেই শোয়েবের পরের বল। তেকাঠি ফাঁক। মাঠে সেই বলে না, পিন পড়লে শোনা যায়। অবিশ্বাস্য একটা নীরবতা। শচীন ফিরে এলেন। এবার সেই ভদ্রলোক আগুনে চোখে ফিরলেন, "কি হল দাদারা, চেঁচান আবার। চেঁচান। পইপই করে বলেছিলাম, শুনলেন কেউ?"
  • S | 202.156.215.1 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৩৭56475
  • শুধু এইটুকু থাক।
    An apocryphal story goes that a journalist asked Sir Donald Bradman, at a time when the Australian batsmen were giving the hapless England bowlers a particularly torrid time, how he thought he would have fared against that crop of bowlers? After some thought, Bradman opined that he would average around 60. Stunned, the incredulous journalist continued, but Sir Donald, you averaged 99 in your career, why only 60 against this lot? Well, responded the great man with a cheeky grin, I am in my 80s you know!
  • Ti | 140.126.225.237 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৪০56477
  • এই ব্যাপারে রবি শাস্ত্রীর তুলনীয় কেউ নাই। আমার দেখা একমাত্র ব্যাটসম্যান যে স্টেপ আউট করে ব্লক করে ক্রিজে ফিরে আসতো। ভারতের সব মাঠে (মুম্বই তে নাও হতে পারে) হায় হায় শাস্ত্রী জয়ধ্বণি উঠতো নিয়মিত একসময়। আস্কিং রেট ছয়ের ওপরে, আস্কিং রেট চার, প্রথমে ব্যাট করছে সব সময় অম্লানবদনে ব্লক করে যেত শাস্ত্রী। রাহুল দ্রাবিড় কোনদিন ওভাবে ম্যাচ হারায়নি।
    আশ্চর্য্যের বিষয়, এই শাস্ত্রীই একসময় মারকুটে ছিলো বেশ। দারুণ ফিল্ডার সে চিরকালই, আর বাঁহাতে স্পিন করতো। স্টাইল নিয়ে কথা হচ্ছিলো, শাস্ত্রী সেদিক থেকে দূর্দান্ত ছিলো। কিন্তু কিসে কী, সবই ভবিতব্য!
  • Arpan | 24.195.224.105 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৪২56478
  • মনোজ প্রভাকরের নাম বাদ গেছে। বেটিং স্ক্যামে জড়িয়ে না পড়লে হয়ত স্ট্যাটটাও প্রতিভার উপযুক্ত হত।
  • Tim | 140.126.225.237 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৪৪56479
  • অর্পনকে ক

    অভি, হ্যাঁ এইগুলো খুব হতো ঃ-)
  • অভি | 113.24.86.89 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৪৭56480
  • এট্টু গুলিয়ে গেল। প্রভাকর তো বাদ চলে গেলেন ৯৬ বিশ্বকাপের পরেই। দিল্লীতে সনৎ জয়সূর্যই তো মোটামুটি ওনার ক্যারিয়ার শেষ করে দেন। বেটিংএ নাম জড়ানো আরো পরে না?
  • Arpan | 24.195.224.105 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৫১56481
  • ৯৪ এ প্রভাকর আর মোঙ্গিয়া মিলে একটা ম্যাচ চরম স্লো খেলে হারায়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে। তখন লোকে হতভম্ব হয়ে গেছিল। পরে ক্রোনিয়েগেটের পরে এসব ঘটনা আবার সামনে আসে।

    ঐ একই সময়ে আজহার অনেক ম্যাচে কুৎসিতভাবে রান আউট হয়ে চলেছিল।
  • Arpan | 24.195.224.105 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৫৩56483
  • মোটমাট কতগুলি ম্যাচ ফিক্স ছিল, কারা কারা জড়িত ছিল - কোনদিনই বোধহয় জানা যাবে না। সবই স্পেকুলেশন।

    ভারতের নিয়ম করে শারজায় হারাটাও।
  • অভি | 113.24.86.89 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৫৩56482
  • আহা, এক সময় আমাদের কি দারুণ দারুণ পেসার আসত। কুরুভিল্লা, মহান্তি, হরবিন্দার, ডোডা গণেশ, ডেভিড জনসন সব এক সে বঢ়কর এক। ধোনির আগে তেমনি উইকেট কিপারও। প্রসাদ, রাতরা, করিম, দাহিয়া - ভয়ানক ব্যাপার ছিল।
    দুরন্ত ওপেনার ছিলেন শিবসুন্দর দাস। টইয়ের সাথে ইনি যাবেন, কারণ জাজমেন্ট দিয়ে বোল্ড হওয়াটা ইনি শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। সে কি স্টান্স, পয়েজ, কনফিডেন্স!
  • Tim | 140.126.225.237 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৫৫56484
  • আম্পায়ারদের কথাও বলতে হবে। ডিকিবার্ড কন বিহাইন্ড দিলে আমরা মেনেই নিতাম, সে রিপ্লেতে কোত্থাও কোন কম্পন চোখে না পড়লেও (টেকনোলজি কিছু ছিলোনা, তাই বিশ্বাসে মিলায় বস্তু)। রান আউটের ডিসিশন মানে সে আজকের মিডিয়া ট্রায়ালের মত অবস্থা, কখন যে কি হবে বোঝা ভার।
  • Tim | 140.126.225.237 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৫৭56486
  • এই প্রসঙ্গে অর্পনের হয়ত মনে পড়বে আকিব জাভেদের শারজা স্পেল, সাত উইকেট নিয়েছিলো মনে হয়।
  • অভি | 113.24.86.89 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৫৭56485
  • হ্যাঁ, ওইটা জানি তো। বস্তুত, ওটা নিয়ে শুকতারায় আর্টিকল বেরিয়েছিল, এমন ইমপ্যাক্ট! :) প্রভাকর সেঞ্চুরি করেছিলেন, বোধ হয় ১৫২ বলে ১০২ এরম কিছু।
    তারপর প্রভাকরের নাক ভাঙ্গলো ওয়ালশের বলে।
    কিন্তু সরাসরি বেটিং নিয়ে কোনো কারণে কি কখনো বাদ পড়েছিলেন?
  • sosen | 184.64.4.97 (*) | ২১ মার্চ ২০১৬ ০৭:৫৯56489
  • কোন একটা ম্যাচে যেন দ্রাবিড় উইকেটের পিছন থেকে বল করতে চলে এলো?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় প্রতিক্রিয়া দিন