এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রৌহিন | 233.223.133.66 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৪:৫৪58585
  • "ইয়েস। এক থেকে তিন মাসে ডিসিশন হতে হবে।" - কিভাবে হবে? ভারতীয় জুডিশিয়ারির রেকর্ড প্রতি দশটা কেসে অন্ততঃ একটা দশ বছরের বেশি ঝুলে আছে। কী হলে কী হতে পারত আলোচনা সেই নিয়ে নয় - বর্তমান ব্যবস্থায় কি হতে পারে তাই নিয়ে। বর্তমান অবস্থায় দেওয়ানী আইন "অভিন্ন" হবার মত যথেষ্ট যোগ্য নয়, তাই চাইনা - এটাই বক্তব্য। আলাদা আলাদা জাতীগোষ্ঠীর আলাদা আলাদা আইন - এতটা এক্সট্রীম তো এখন নয় বিষয়টা - কিছু ক্ষেত্রে আলাদা আইন বলবৎ আছে। সেই ইমপ্যারিটি দূর করতে হলে বিকল্পটাকে যথেষ্ট যুক্তিপূর্ণ হতে হবে। এখন তা নয়।
  • রোবু | 176.62.53.94 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৫:২১58562
  • কী হয়েছিল তা নয়, কী হতে পারে বা হলে ভাল হয় তাই নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তো!
    চীনের উদাহরণটা ভাল বা আদর্শ এটাই বা ভাবা হচ্ছে কেন?
  • Abhyu | 113.218.236.70 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৫:২৪58586
  • আমার বক্তব্য অভিন্ন দেওয়ানী আইন আগে হোক, তারপরে দরকার মতো বদলানো তো হবেই। আগে সব কিছু সর্বজনগ্রাহ্য হোক তারপরে বদলাবো এটা আমার কাছে সমুদ্রের ঢেউ থামলে সাঁতার কাটতে নামার মতো মনে হয়।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৫:৩০58587
  • ও তো বাপের বাড়ি চলে গেছল এবং মহিলা সমিতির সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল; মহিলা সমিতি কোনো হেল্প করতে পারেনি, বলেছে মারধোর করলে যদি গায়ে মারের দাগ থাকত তবে তারা হেল্প করবে। কিন্তু বর তো কেনোদিনো ওর গায়ে হাত তোলেনি।
    আইনে কোনো ফাঁক নেই।
  • ছোটোলোক | 176.62.53.94 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৫:৪৬58563
  • এখানেই লিখে দিচ্ছি চাড্ডিত্ব ব্যাপারে। এর সঙ্গে সিবিল আইনের যোগ বিয়োগ আছে কি না জানিনা। গত মঙ্গলবার সন্ধেবেলা যেদিন বের্লিনে ট্রাক চালিয়ে খুন হল, আমাদের শহরেও একটা মসজিদে গুলি চালিয়ে খুন হল। ঘটনাচক্রে সেই সময়টায় ঐ মসজিদ থেকে একশ কি দেড়শো মিটার দূরত্বে একটা লেবানিজ রেস্টুরেন্টে আমি ডিনার সারছিলাম চেনাঅচেনা মেশানো একটা দলের সঙ্গে। সেই দলে একজন (বা একাধিক) চাড্ডি ছিল বলে সন্দেহ হচ্ছে। এর আগে চাড্ডি দেখিনি সরাসরি। এই প্রথম দেখলাম। একজন ভারতীয় ছেলে। তিন বছর এখানে থেকে কাজ করে গেছে আইবিএমের হয়ে। তারপরে ফিরে গেছল, আবার নতুন করে এসেছে। অনেকগুলো জিনিস লক্ষ্য করতে না চাইলেও চোখে পড়ছিল। এ ছেলে পুরো হায়ারার্খি মেনে লোকজনের সঙ্গে কমিউনিকেট করে। সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেবে হোয়াইট মেল কে(দের), তারপরে হোয়াইট ফিমেল, কালার্ড মেল, এইভাবে নামতে নামতে হায়ারার্খির তৃণমূলে আমার স্থান হল। সে আমাকে পাত্তা দিচ্ছিল না, তবে দূর থেকে অবজার্ভ করছিল। খুবই অল্প বয়স তার, ৩২। নিজেই বলছিল। ক্রমাগত ইন্ডিয়ার নিন্দা করে গেল এবং পশ্চিমের জয়গান। "পশ্চিম" বললাম কারন ঐ দলে একজন বাদে আর কেউ সুইস নয়, কিন্তু অধিকাংশই ইয়োরোপিয়ান ছিল। ছেলেটি খুবই ছোটোখাট গড়নের এবং প্রচুর ঢপ দিচ্ছিল ভারতের ব্যাপারে, যেমন বৈদিক যুগে নাকি তিব্বত ভারতের টেরিটোরি ছিল এবং রিসেন্টলি ওদের দখল করে নিয়েছে চায়না, বাস্টার্ড শব্দটা প্রায় সব বাক্যেই ব্যবহার করছিল এবং বলে যাচ্ছিল যে নিজে সে মারোয়াড়ি হলেও সর্বভুক, খুব লিবারাল, এবং একটু পরেই সে হিজড়া ও ট্রান্সজেন্ডারদের প্রসঙ্গ তুলল। ঐ দলে একমাত্র ইন্ডিয়ান হবার কারনে সে ভারতের হিজড়াদের নিয়ে অনেক কিছু বলে গেল। আরেকজন ছিল এই আসরে, একজন কাজাখ মহিলা, তিনি আবার ভারতে বেংগালুরু মুম্বাই কেরালা ইত্যাদি জায়গায় চাকরিসূত্রে ২০১০ থেকে ২০১২ কাটিয়েছেন, তিনিও ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান হিজড়াদের নিয়ে নিজের শোনা গল্প এবং ওপিনিয়ন জানালেন। আমার পাশে এক জার্মান ছেলে বসে ছিল, সে বলল হোমো বা লেসবিয়ানদের সে তবু মোটামুটি মানতে পারি, কিন্তু রূপান্তরকামি? এঃ ইঃ, ভাবলেই গা ঘিনঘিন করে।
    সবাই তাতে সায় দিল। ভারতীয়টি অবশ্য কিছু বলেনি তখন। আমি ঐ জারমান ছেলেটির কথায় প্রতিবাদ করতে যেতেই সভাভঙ্গ হয়ে গেল। যে যার বাড়ির দিকে পা বাড়ালাম। ঘটনাচক্রে ছেলেটা ও আমি একই দিকে থাকি। ঐ মসজিদটার কাছেই আমাদের বাস ধরতে যেতে হবে (যদিও খুনের খবরটা তখনো জানি না, কিন্তু রাস্তা অদ্ভুত রকম শান্ত, মাত্র রাত সাড়ে দশ)। আমরা আলাদা পথে একসঙ্গে হাঁটতে শুরু করবার পরেই ছেলেটা আমার সঙ্গে খুব কথা বলতে শুরু করেছে, কতদিন ধরে আছি, এখানে ফ্যামিলি আছে কিনা, বাড়িতে কে কে আছে, ইত্যাদি প্রশ্ন করে যাচ্ছে, এবং আমি দেখছি রাস্তা বড্ড বেশি শান্ত মনে হচ্ছে অন্যদিনের তুলনায়, সেটা বলতেই বলল, আমাকে একটা পাবে নিয়ে চল তোমার সঙ্গে বসে মদ খাব, আমার হাত ঠান্ডা, হাত গরম করতে হবে।
    আমরা সবাই শীতের জ্যাকেট পরেছিলাম, সে কিন্তু কেবল কোট চাপিয়ে গেছে, গরম কোট নয়। আমি পাত্তা দিলাম না। বাসে করে কিছুটা যাবার পরে ছেলেটা বকরবকর করতে করতে বারবার জিগ্যেস করছে আমি কোথায় থাকি, তারপর বলছে আমার বাড়ি যাবে, আমার সঙ্গে রাত্রে থাকবে। আমি শুনে ঠিক নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছি না। রাগব না কাঁদব বুঝতে পারিনি। সে আবার বলছে আমার সঙ্গে শোবে। ততক্ষণে তার স্টপ এসে গেছে, সেখান থেকে আরেকটা ট্রাম নিতে হবে তাকে। আমি সেখানে নামব না, আমার রাস্তা বাঁদিকে বেঁকে গেছে ঐ বাসেই আরো চার পাঁচ স্টপ গিয়ে ফের বদলাতে হবে। সেই ছেলে ঐ স্টপে নামবে না, বলছে আমার সঙ্গে যাবে। একবার মনে হল টেনে চড় মারি একটা। জোর গলায় বললাম, নেমে যা। তখন নেমে গেল।
    এই হচ্ছে চাড্ডির গল্প। বোম্বের ছেলে।
  • Abhyu | 176.62.53.94 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৯:৪৪58564
  • "কী হতে পারে বা হলে ভাল হয় তাই নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তো!"

    সারা দেশের সব মানুষের জন্যে এক আইন হলে ভালো হয়, সেটাই তো আমি বলছি। ভারতের আইন অনুসারে আজ মুসলিম হয়ে গিয়ে আমি তিনটে বিয়ে করতে পারি (সম্ভবতঃ), সেটা ভালো নয় বলেই আমি মনে করি।

    "চীনের উদাহরণটা ভাল বা আদর্শ এটাই বা ভাবা হচ্ছে কেন?"

    ভালো বা আদর্শ সেটা ঠিক মীন করতে চাই নি, দেশ কেন সারা পৃথিবী জুড়ে এক আইন নয় কেন তুই বলছিলি না, সেই সূত্রে লিখলাম যে ম্যাক্সিমাম যেখানে আইন ইম্প্লিমেন্ট করা সম্ভব সেটা হল রাষ্ট্র।
  • Atoz | 161.141.85.8 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:০০58588
  • অভিন্ন দেওয়ানি বিধি এক্কেবারে প্রতিটি নাগরিকের জন্য হওয়া দরকার, ধর্ম যাই হোক, এথনিসিটি যাই হোক। নাহলে ওইরকম যা খুশি তাই করে তারপরে অন্য ধর্মে বা অন্য জাতিগোষ্ঠীতে পালিয়ে যাবার কেস হবে। অথবা উল্টোটা, সুবিধেমতন অন্য ধর্ম ধর্মান্তরিত হয়ে তারপরে নিজের ইচ্ছেমতন চালাও পানসী বেলঘড়িয়া। টোটাল কেওস।

    ভাবুন একবার, একজন সাঁওতাল(প্লেসহোল্ডার , অন্য যেকোনো আদিবাসী নৃগোষ্ঠী হতে পারে) মেয়ে, সে স্কুলে যাচ্ছে, মাধ্যমিক পরীক্ষা দিচ্ছে, দারুণ ভালো ফল করছে। দেশের মিডিয়া তাকে নিয়ে নাচানাচি করছে। অথচ তার থাকতে হচ্ছে অন্য একটা আইনের মধ্যে, যেখানে হয়তো সেই আইন অনুসারেই তার আর পড়ার অধিকার নেই, সেই মুহূর্তেই তাকে কোনো সর্দারের তৃতীয়া স্ত্রী হয়ে যেতে হবে। পুরো জিনিসটার মধ্যে ভয়ংকর একটা নিরাপত্তাহীনতা নেই কি? সে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশের উজ্জ্বল এক নাগরিক হয়েও দেশের আইনের সহায়তা নিতে পারছে না! কারণ সে জন্মেছে এক আদিবাসী নৃগোষ্ঠীতে! এটা তো কী ভয়ংকর অসাম্য !
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:৩৮58589
  • মামলা মোকদ্দমা যে বহু বছর ধরে ঝুলে থাকে, তার পেছনে করাপশান রয়েছে তো। মনে করুন মিস্টার ক একটা মামলা করেছে মিস্টার খ এর বিরুদ্ধে, প্রপার্টি ডিসপিউট কি ভাড়াটে-বাড়িওয়ালার কেস। এখন মিস্টার খ এর যদি কেসটা ঝুলিয়ে রেখে দিলে আখেরে সুবিধা হয় তো সে নিম্নলিখিত পথে চলতে পারে।
    ১) কোর্টের শমন ফিরিয়ে দিল, শমনবাহককে চা খাইয়ে।
    ২) একমাস পরে ফের শমন এলে ঐ ১)
    ৩) লোয়ার কোর্টে গরমের ছুটি কি পুজোর ছুটি পড়া অবধি শমনের ডেলিভারি আটকে গেল
    ৪) একমাস পরে কোর্ট খুললে এরপরে শমন আর ফিরবে না, লেপ্টে দিয়ে যাবে, মামলার একটা তারিখ পড়বে, সেদিন হাজিরা দরকার
    ৫) একজন উকিল ধরে মিস্টার খ এখন মেডিকেল সার্টিফিকেট দিয়ে দিলেই আবার মিনিমাম তিন মাস পিছিয়ে গেল প্রথম শুনানির তারিখ
    ৬) কোর্টের ভেতরে গিয়ে পেশকারকে চা খাওয়ালে ফাইল আরো তলায় চলে যাবে, আরো ছমাসের জন্য নিশ্চিন্ত
    ৭) এর মধ্যে এক বছর কেটে যাবে অর্থাৎ আরো একটা করে পুজো ও গরমের ছুটির পরে মুনসেফ কোর্টে ধরা যাক মামলা উঠল, তখন প্রথমেই স্টে অর্ডার পাস করিয়ে নিতে হয়, আরো তিন মাসের জন্য নিশ্চিন্ত
    ৮) এখন ৬) ও ৫) এর কম্বিনেশনে খেলতে থাকলে ঠিকঠাক শুনানি হতে হতে প্রায় বছর দেড় দুই কেটে যাবে
    ৯) শুনানিতে খ এর বিরুদ্ধে রায় গেলে আপিল হবে হায়ার কোর্টে (পক্ষে রায় গেলে বাদিপক্ষ আপিল করবে, অর্থাৎ আপিল হবেই) সেখানেও লোয়ার কোর্টের খেলাটা খেলতে হবে, এবং মজা হচ্ছে যে এখানে মামলার তারিখ আরো বেশি দেরি করে করে পড়বে
    ১০) এই করতে করতে আরো দেড় দু বছর, চাইলে শুনানির দিন অসুখের অভিনয় করা যেতে পারে ( কমন প্র্যাক্টিস)
    ১১) এবারেও ধরে নিচ্ছি খ হেরে গেল (জিতলে বাদিপক্ষ আপিল করবে), এখন সে আপিল করবে হাইকোর্টে
    ১২) এখন প্রথম শুনানির তারিখ ঠেকিয়ে পিছিয়ে দিতে পারলেই তিন বছর অবধি ঐ একই খেলা খেলতে অসুবিধে নেই। হাইকোর্টের পেশকারেরাও চা খেতে অভ্যস্থ।
    ১৩) এখন বাদিপক্ষের উকিল কে, সেটা ভেতর থেকে জেনে নিতে হবে। তাকে খুশি করতে পারলে, সেই উকিলই ক এর কেস এমন করে ঝুলিয়ে রাখবে যে তারিখ পে তারিখ চলতে থাকবে।
    ১৪) এই বছরগুলোর মধ্যে ক বা খ এর মধ্যে যদি কেউ মারা যায়, এবং তার লিগ্যাল সাকসেসর যদি কেস চালিয়ে নিয়ে যেতে চায়, তবে আবার লোয়ার কোর্ট থেকে শুরু করা হবে।

    ডিভোর্সের মামলায় একপক্ষ মারা গেলে, রায় যেহেতু বেরোয় নি, তাই জীবিত ব্যক্তি মৃতের লিগ্যাল সাকসেসর।
  • b | 24.139.196.6 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১০:৪৬58565
  • আমি দুজন হিন্দু বাঙালীকে চিনি যাঁদের দুটো বিয়ে, এবং উভয় স্ত্রী বর্তমান। দুজনের ক্ষেত্রেই দুই বোন। এনাদের মধ্যে একজন আমার মাস্টারমশাই ছিলেন, সরকারী কর্মচারী এবং সম্প্রতি সরকারী ইস্কুলের হেডমাস্টার হয়ে রিটায়ার করেছেন (খোলাপাতায় নাম লিখলাম না)। অপর একজন দিল্লির ব্যবসায়ী।

    বহুবিবাহ ইল্লিগ্যাল হলে এনাদের জেল হয় নি কেন? কেউ অভিযোগ করে নি বলে?
  • Atoz | 176.62.53.94 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:১১58557
  • এ আলোচনা বেশ জমে উঠেছে। তবে জিলিপি ভাজা আরম্ভ হয়ে গেলেই সব গোল গোল ঘুরতে থাকবে। ঃ-)
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:১৪58566
  • হ্যাঁ।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:১৭58567
  • দুটো বিয়ে করলে জেল হয়? এটা জানতাম না।
  • Abhyu | 113.218.236.70 (*) | ২৪ ডিসেম্বর ২০১৬ ১২:২৫58569
  • "দুই" স্ত্রীর একজন অভিযোগ করলেই চলবে। কেউ অভিযোগ না করলে "আমার বেডরুমে তুমি উঁকি মারার কে" কেস।
  • b | 24.139.196.6 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৩:৩৬58590
  • অন্য জাতিগোষ্ঠীতে কিভাবে পালিয়ে যাবো? মানে আমি এই আপারকাস্ট হিন্দু বাঙালী পুরুষ আমি কি এফিডেফিট করে রিয়াং হতে পারি?
  • Atoz | 161.141.85.8 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৩:৪১58591
  • খ্রীষ্টান বা মুসলিম হয়ে যেতে পারেন যেমন কিনা করেছিল আমাদের মধু । ঃ-)
  • b | 24.139.196.6 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৩:৫৫58592
  • ধর্মান্তরিত। তার মানে অন্য জাতিগোষ্ঠী নয়।
  • cm | 127.247.98.199 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৪:০০58593
  • আপনারা কবীরদাকে ভুলে গেলেন?
  • b | 24.139.196.6 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৪:০৪58594
  • আরেকটা মনে হল। ধরুন আমি অ্যাথেইস্ট। ধর্ম মানি না। সেক্ষেত্রে আমার সাকসেশন কি হিশেবে হবে?
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৬:৪৩58595
  • একজন অ্যাথেইস্টের ক্রিমেশান কীভাবে হবে? সব অ্যাথেইস্ট মরণোত্তর দেহদান করবে কি? যদি তা না হয়, তাহলে ক্রিমেশানের ব্যাপারটা জানতে হবে। মুসলমানদের মত কবর, নাকি খৃষ্টানদের মত কফিনে ভরে কবরে, নাকি হিন্দু শিখদের মত পোড়ানো হবে, বা জীবজন্তু পাখি দিয়ে খাইয়ে?
    ভ্যালিড প্রশ্ন।
    ডেথ সার্চিফিকেটে কী লেখা থাকবে? কেউ জানেন?
  • Abhyu | 126.202.192.66 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৭:৩১58605
  • তিন তালাক থেকে আদিবাসী ঘুরে অভিন্ন দেওয়ানী বিধি হয়ে মৃতদেহের সদগতি চলে এসেছে। এবার জীবন যখন শুকায়ে যায় গানের লিং দেওয়া যাবে?
  • যাব্বাবা | 132.177.6.187 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৭:৩৩58596
  • ডেথ সার্টিফিকেটে কি ক্রিমেশনের পদ্ধতিও লেখা থাকে নাকি?

    অ্যাথেইস্টরা মৃত্যুর পরে তার শরীর নিয়ে কী করা হবে তাই নিয়ে চিন্তা করে না। কবর দেওয়া হল কি চিতায় পোড়ানো হল কি দান করা হল, তাতে তাদের ছেঁড়া যায়।
  • sm | 57.15.187.109 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৮:০৬58597
  • সরকারি ডেথ সার্টিফিকেট এ রিলিজিওন বাঞ্চনীয় নয়। ইউ কের কথা বলছি। কোনো ব্যক্তি মারা গেলে ডেথ সার্টিফিকেট তার নাম,বয়স ,প্লেস অফ ডেথ এঁবং কস অফ ডেথ উল্লেখ থাকে মাত্র। যদি ব্যক্তি বা তার রিলেটিভ কিছু ইচ্ছে না প্রকাশ করে থাকে তাহলে সরকারি নিয়মে ক্রিমেশন হয়ে যাবে।
    যদি ইচ্ছে প্রকাশ করে থাকে তাহলে ইচ্ছে মতো ক্রিমেশন,বেরি,কবর, চিল শকুন খাওয়া ইত্যাদি সম্পন্ন করা হবে।
    ভারতে আত্মীয়রা যা চাইবে তাই হবে। নয়তো সরকার তার ধর্ম পরিচয় অনুযায়ী ব্যবস্থা করতে সাহায্য করবে।
    এথেয়িস্ট হলে সরকার যা মনে চায়, সেটাই করবে সম্ভবত ।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৮:০৮58606
  • যাবে। ;-)
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৯:১৮58598
  • ভারতের কথা হচ্ছে। একজন ব্যক্তি যিনি অ্যাথেইস্ট নাম আলি আহমেদ, চাইলেন মৃত্যুর পর শ্মশানে শব দাহ করা হবে, সেক্ষেত্রে কী রকম হবে জানতে চাইছি। রেগে যাবেন না প্লিজ, জাস্ট কৌতুহল।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ০৯:২০58599
  • অ্যাথেইস্টরা মৃত্যুর পরে দেহ নিয়ে কী করা হবে সে নিয়ে চিন্তা করে না এটা কীভাবে জানা গেল? সব অ্যাথেইস্ট একইরকম চিন্তা করে এমন কোন গাইডলাইন আছে কি!
  • Atoz | 161.141.85.8 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১১:০৬58607
  • কেউ যদি গেয়ে ফ্যালে, "করুণাধারায় এসো হে করুণানিধি" ? ঃ-)
  • গাইডলাইন | 132.177.6.187 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১১:৩৪58600
  • অ্যাথেইজম কিছু সরকার স্বীকৃত বিলিফ সিস্টেম নয় যে ধর্মের পথ অনুসরণ করে সবাই এই বিষয়ে চিন্তা করবে। মৃত্যুর পরে নিজের দেহটাকে নিয়ে যার যেমন চিন্তা আছে সেটা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার, এর সাথে অ্যাথেইজমের কোনও সম্পর্ক নেই। সাধারণভাবে মরার পরে ক্রিমেশনের পদ্ধতি নিয়ে যে চিন্তা করে তার অ্যাথেইজম নিয়ে হাল্কা চিন্তা থেকে যায়। আলি মহম্মদ নামে অ্যাথেইস্ট যদি চান মৃত্যুর পরে তাঁর শবদেহ দাহ করা হবে, সেটা তিনি চাইতেই পারেন। এই অবধি কুনও তক্কো নাই। কিন্তু এটা একান্তই তাঁর চাওয়া। মৃত্যুর পরে তো আর তিনি দেখতে যাচ্ছেন না যে শবদেহ সত্যিই পোড়ানো হল কি মেডিকেল কলেজে দান করা হল কি কবর দেওয়া হল। ওগুলো তাঁর শবদেহ নিয়ে যারা বেঁচে রইল তাদের চিন্তাভাবনাবিশ্বাসের ব্যাপার। আলি মহম্মদের কিছুই যায় আসে না।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১১:৩৭58601
  • যায় তো আসে না, সেসব বুঝলাম, কিন্তু আসল কথাটার উত্তর পাচ্ছি না। শবদেহ আদৌ দাহ করা যাবে কি? সে ব্যাপারে কী নিয়ম সেটা জানতে চাচ্ছি।
  • ছোটোলোক | 198.155.168.109 (*) | ২৫ ডিসেম্বর ২০১৬ ১১:৪০58602
  • এই যেমন মৃত্যুর পরে শবদেহ নিয়ে কী হবে তা নিয়ে জীবিত ব্যক্তির কোন কিছু করবার নেই, সাকসেশনের ক্ষেত্রেও তাই। মরবার পরে সম্পত্তি নিয়ে কে কী করবে তা নিয়ে বক্তব্য থাকবে কেন?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন