এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • s | 60.158.184.196 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৪:১৭66487
  • ভালো লেখা তবে ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে মূল্যবান একটি বিষয় নিয়ে না কথা বলা হলে আলোচনা পিটিদার ভাষায় অর্ধ ইতিহাস চর্চা হবে।
    এই অঞ্চলে একটা প্রাচীন সভ্যতা ও প্রতিষ্ঠিত ধর্ম আগে থেকেই ছিল। এ অঞ্চলের রাজা রাজড়াদের এশিয়ার অন্যান্য জায়গায়, যেমন মধ্যপ্রাচ্যে বা দক্ষিন এশিয়ায় বা চীনে আক্রমণ, যুদ্ধ বা রাজ্যদখল করার কোনো ইতিহাস নেই। অর্থাৎ যেটা সাধারনত অন্য ধর্মের ক্ষেত্রে হয়েছে যে গায়ের জোরে ধর্মপ্রচার ও ধর্মপরিবর্তন সেটা হয় নি, ধর্মের ল্যাটারাল স্প্রেড বাড়েনি।
    এবং অবশ্যই বারবার বিদেশী আক্রমন হয়েছে, বেশীরভাগ সময়েই যুদ্ধে দেশীয় রাজারা পরাস্ত হয়েছে, খুন, লুঠতরাজ, ধর্ষণ, ধর্মান্তর সবই হয়েছে। দেশীয় ধর্মটি ও সভ্যতা (হিন্দু কথাটা লিখছি না কেননা তখনও দেশীয় ধর্ম বা সভ্যতা হিন্দু নামে পরিচিত হয়নি) সংকুচিত হয়েছে। তারপর ব্রিটিশ রাজত্ব চলেছে এবং সচেতনভাবে রাজনৈতিক লাভের জন্য হিন্দু ও মুসলমান দুই শ্রেনীর মধ্যে ভেদাভেদের আগুন উসকানো হয়েছে যার ফলশ্রুতি ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ। এবং এই আগুনে ক্ষমতার লোভে ঘি দিয়েছে এমন অনেকেই যারা নাকি বামমনোভাবাপন্ন, সোশালিস্ট, সেক্যুলার হিসেবে পরিচিত ছিলেন।
    ধর্মের ভিত্তিতে নিজের দেশ, জন্মস্থান ছেড়ে যেতে হয়েছে লক্ষ লক্ষ মানুষকে, ধর্মের ভিত্তিতে দাঙ্গায় প্রান হারিয়েছে, ধর্ষিত হয়েছে, সর্বসান্ত হয়েছে হাজার হাজার মানুষ, আর ধর্মের ভিত্তিতে নিজের জন্মভুমিতে সংখ্যালঘু হয়ে গেছে যারা জন্মস্থান ত্যাগ করেনি।
    ভারতবর্ষ বোধহয় একমাত্র দেশ যেখানে শেষ পাঁচশো ছশো বছরের ইতিহাসে এসব একসংগে ঘটেছে।
    তাই এই উপমহাদেশের মৌলবাদকে আন্যান্য জায়গার আর্থরাজনৈতিক মৌলবাদের সংগে এক করে দেখলে ঠিক হবে না। অর্থনীতি, রাজনীতি, সাম্রাজ্যবাদ এসব তো আছেই কিন্তু এর সংগে কয়েকশ বছরের আইডেন্টি ক্রাইসিসও জড়িয়ে আছে যেটাকে অস্বীকার করলে কোন আলোচনাই এগোবে না।
    এসবই আমার ব্যক্তিগত মনে হওয়া।
    আর একটা কথা বলার ছিল, এটাও আমার ব্যক্তিগত মত, যে সবরকম মৌলবাদের প্রতিবাদ হওয়া দরকার। কিন্তু প্রশ্ন, প্রতিবাদটা করছে কে? প্রতিবাদ করছে একজন যে বলছে আমি হিন্দু ধর্ম মানি না, বা ইসলাম মানি না, ওসব রিচ্যুয়ালে আস্থা রাখি না, সব ধর্ম বাল, এইসব মৌলবাদীদের ধরে ধরে জেলে পোরা উচিৎ, এই ধরণের কিছু। আমি মৌলবাদী হলে স্পষ্ট বলতাম তুমি আমার ধর্মে বিশ্বাস কর না, আমার অইডেন্টিটি থেকে নিজের আইডেন্টিটি প্রথমেই আলাদা করে নিয়েছ, তোমার কথা আমি শুনব কেন? তোমাকে গুরুত্ব দেব কেন? তোমার মতই কিছু তথাকথিত সেক্যুলারের জন্যই তো দেশভাগ তথা আজকের উপমহাদেশে ধর্ম নিয়ে রাজনীতি।
  • b | 24.139.196.6 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৪:৫১66488
  • 'ধর্মের ল্যাটারাল স্প্রেড বাড়েনি"।
    দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া? আংকোর ভাট?
  • d | 144.159.168.72 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৪:৫৩66476
  • অতি সংক্ষেপ হইল। :-)
    কিন্তু হ্যাঁ ইয়েস এবং ইএস এবং ইয়েসস।
  • সুরভিত অ্যান্টিসেপ্টিক ক্রীম | 117.167.108.170 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৪:৫৬66489
  • একদা যাহার বিজয় সেনানী হেলায় লঙ্কা করিল জয়...
    (এখানে কিন্তু রামের কথা লেখেননি কবি)
  • Arpan | 125.118.211.205 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:১৬66490
  • সম্রাট অশোক। অতীশ দীপংকর। বৌদ্ধধর্মের বিস্তার।

    তবে ক্রুসেড বা জিহাদের দরকার পড়েনি।
  • Arpan | 125.118.211.205 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:১৬66491
  • সম্রাট অশোক। অতীশ দীপংকর। বৌদ্ধধর্মের বিস্তার।

    তবে ক্রুসেড বা জিহাদের দরকার পড়েনি।
  • dd | 116.51.24.21 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:২২66477
  • ভালো,ভালো। খুব ভালো।
  • ranjan roy | 24.97.200.45 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:৩২66478
  • একইসঙ্গে ভালো, কিন্তু আরও বিস্তারিত চাই।
  • Sakyajit Bhattacharya | 116.51.24.183 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:৩৬66492
  • মৌলবাদকে গুরুত্ব দিতে কে বারণ করল আবার? মৌলবাদ আমাদের সময়ের ইম্পর্টান্ট ডিসকোর্স, তাকে পাঠ করা জরুরী। তবে ঈশানদার সব পয়েন্টে একমত নই। ডেডলাইন আছে, সামলে নিয়ে লিখছি।

    আর অশোক রক্তগংগা বইয়ে দিয়েছে। বৌদ্ধধর্ম অশোকের হাতে পলিটিকাল ওয়েপন ছাড়া আর কিচ্ছু ছিল না। এই নিয়ে বিস্তারিত সময় করে লিখছি। আপাতত কাজ
  • Arpan | 74.233.173.198 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:৩৭66479
  • "এই কক্ষপথটিকে অস্বীকার করার মানে হল, বস্তুত একটি কল্পলোকের হায়ারার্কি নির্মাণ, যেখানে ভারত বসে আছে মহাবিশ্বের কেন্দ্রে, এবং বাকি সবাই তার চারদিকে আবর্তন করছে। এরকম অদ্ভুত একটি প্রস্তাবনা বহুকাল আগেই কোপার্নিকাস বাতিল করেছেন, নতুন করে বাতিল করার কিছু নেই।"

    হাজারখানেক ক দিলাম।
  • সুরভিত অ্যান্টিসেপ্টিক ক্রীম | 125.112.74.130 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:৪৯66480
  • ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় আজিজুল কিন্তু একবার বলেছিলেন যে মৌলবাদি শক্তিগুলো কোনো না কোনো ভাবে হাত ধরে চলে। হয়তো তলায় তলায় লিটারেলি চুক্তি হয় না, কিন্তু ভারতে সঙ্ঘপরিবারের হইহল্লা আশেপাশের কোথাও জামাত বা কোথাও হিজবুলের হইহল্লায় মদত দেয় এবং ভাইসি ভার্সা।

    (আমার মাঝে মাঝে মনে হয় এই বোঝাপড়াটা হয়তো সত্যিই হয়)
  • kc | 47.38.10.58 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:৪৯66481
  • অনেকদিন পরে ঈশানের কোনও লেখা এত ভাল লাগল।
  • সুগত | 208.7.62.204 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৬:২১66482
  • আজিজুল হক বেশ কয়েকবার আজকালে লিখেছিলেন যে হিন্দু আর মুসলিম মৌলবাদ একে অপরকে অক্সিজেন যোগায়। অন্তত বার দুয়েক লিখেছিলেন মনে পড়ছে।

    এমনিতেও এই লেখাটা ভালো লাগল। সবরকম মৌলবাদের প্রতিবাদ করতে হবে, সবরকম সংকীর্ণ চিন্তার বিরুদ্ধে যুক্তি দিয়ে বলতে হবে। মৌলবাদ দেশকালের সীমানা মানে না। এই সহজ সত্যটাকে শাক্যজিতের মতো কয়েকজন যে কেন ঘুলিয়ে দিতে চান কে জানে!
  • কল্লোল | 125.248.76.233 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৬:২৭66483
  • আসলে শাক্যর লেখাটা একধরনের মার্কসীয় দ্বন্দের যুক্তি কাঠামোর উপর দাঁড়িয়ে থাকে।
    এখন, এই মুহুর্তে, পশ্চিমী সাম্রাজ্যবাদ ইসলামী মৌলবাদের প্রধান শত্রু এবং পশ্চিমী সাম্রাজ্যবাদও সোভিয়েৎ রাশিয়ার পতনের পর ইসলামী মৌলবাদকে তাদের প্রধান শত্রু মনে করে।
    কিন্তু কিছু কাল আগেও, যখন সোভিয়েৎ রাশিয়া ধরাধামে বিরাজ করতো, তখন এই ইসলামী মৌলবাদই পশ্চিমী সাম্রাজ্যবাদের প্রধান বন্ধু ছিলো সোভিয়েৎ রাশিয়ার বিরুদ্ধে।
    আবার এখানেও দুখান কথা আছে। ইসলামী মৌলবাদও কি একপ্রকার? সৌদী আরব সহ পশ্চিমী সাম্রাজ্যবাদের বন্ধু রাষ্ট্রগুলিও ইসলামী মৌলবাদের চাষ করে। তাদের নিয়ে পশ্চিমী সাম্রাজ্যবাদের কোন মাথাব্যাথা নেই। সেখানে গণতন্ত্র আছে কি নেই, সেখানে চুরির শাস্তি কান কাটা কি না, সেখানে মেয়ে ধর্ষিত হলে তার ফাঁসী হয় কি না - এসব নিয়ে তাদের কোন ধ্যাওছ্যাও নেই। তাদের মাথাব্যাথা যে সব রাষ্ট্র বা হবু রাষ্ট্র তাদের তাঁবে নয় তাদের নিয়ে।
    এবার যে ইসলামী মৌলবাদীরা পশ্চিমী সাম্রাজ্যবাদের বন্ধু নয় তাদের ক্ষেত্রেও "সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী" তকমার মান্যতা নিয়ে প্রশ্ন আছে। এরাও তো বিশ্বাস করে দুনিয়াজোড়া ইসলামী সাম্রাজ্যে। ফলে লড়াইটা দুই সাম্রাজ্যবাদী শক্তির। এখানেই ঐ মার্কসীয় দ্বন্দবাদের যুক্তি চলে আসে - আজ মার্কসবাদীদের কাছে পশ্চিমী সাম্রাজ্যবাদ প্রাধান শত্রু। তাই তাদের বিরুদ্ধে ইসলামী মৌলবাদের পশ্চিম বিরোধী অংশকে সমর্থন করার কথা উঠছে। ফ্যাসীবাদের বিরুদ্ধে আমেরিকা-বৃটেন-সোভিয়েৎকে সমর্থনের মতো। সেদিন তবু একটা সোভিয়েৎ রাশিয়া ছিলো অজুহাতের মতো। আজ তো তাও-ও নেই।
  • PM | 116.78.112.157 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৭:২০66484
  • ভালো লাগলো। মতামত বিনিয়ময় বেশ সদর্থক্ভাবে জমে উঠেছে
  • lcm | 118.91.116.131 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ০৭:২৮66485
  • যাক, ঈশান লিখে দিয়েছে।

    কল্লোলদা যেটা বলতে চাইছে, সেটার পোষাকী নাম হল - ওয়েস্ট ভার্সেস পলিটিক্যাল ইসলাম।

    কিন্তু, কয়েকটি পশ্চিমি দেশ, বনাম, একটি ধর্ম - উদ্ভট কম্বিনেশন। ইসলাম-ইহুদী, ইসলাম-ক্রিশ্চান, ক্রিশ্চান-হিন্দু, ইসলাম-হিন্দু -- এইসব কনফ্লিক্ট, ডিস্‌এগ্রিমেন্ট - এসব তো ধম্মে ধম্মে। কিন্তু ইসলাম-মার্কিন বৈরিতাকে মান্যতা দিতে গেলে আবার সেই স্টেট-বনাম-চার্চ এর স্টেজে ফেরৎ যেতে হয়। তাই, বলা হচ্ছে, ওয়েস্ট ভার্সেস 'পলিটিক্যাল ইসলাম' - শুনলে বেশ ভারিক্কি মনে হয়, যোগ্য প্রতিপক্ষ মনে হয়।

    পলিটিক্যাল ইসলাম কথাটা শুনলে মনে হয় এমন সব মুসলিম প্রধান দেশ যেগুলির শাসন ব্যবস্থা চালায় ধর্মীয় নেতারা - মৌলবী ও মোল্লারা। কিন্তু এমন দেশগুলি কোথায়। সৌদি আরব - ধর্মীয় নেতারা এই দেশ চালায় না, চালায় রাজা, মোনার্কি। আবার, ইন্দোনেশিয়া - সেখানে একটা ডেমোক্রেটিক প্রসেস চালু হয়েছে, সেখানেও ধর্মীয় প্রধানরা দেশ চালান না।

    তাহলে এই দেশগুলো কোথায় যেখানে এই তথাকথিত (পশ্চিম কথিত) পলিটিক্যাল ইসলাম রাজ করে। ঘটনা হল বেশির ভাগ মুসলিম প্রধান দেশেই এমন ব্যবস্থা নেই - ডেমোক্রেসি হয়ত নেই বা থাকলেও জোড়াতালি দেওয়া, হয়ত মোনার্কি আছে, হয়ত মিলিটারি রুল আছে। ভুলে গেলে চলবে না এই মুহুর্তে মোস্ট পপুলাস এবং সেকেন্ড মোস্ট পাওয়ার্ফুল ইকনমির দেশেও ডেমোক্রেসি নেই।
    তাহলে কি ইরানের কথা হচ্চে? সেখানে যদিও পলিটিক্যাল সিস্টেম আছে, কিন্তু ধরা যাক খোমেইনি এবং ধর্মীয় প্রধানদের কথাই ঐ দেশের রাজনীতিতে শেষ কথা। এমনটা ঠিক হলেও, তাহলে কনফ্লিক্টটা হবে কেবলমাত্র, ইরান-ইউএস।
    সেটা আছে, কিন্তু সেটা যথেষ্ট নয়, তাই বৃহত্তর স্কেলে চাই ওয়েস্ট ভার্সেস একটা আদার, মিনেসিং আদার। যে জায়গাটায় আগে ছিল সোভিয়েত, ছিল কম্যুনিজ্‌ম। এই গ্যাপটায় কিছু একটা চাই। সেই কিছু একটা হল পলিটিক্যাল ইসলাম। অনেকের মতে এই যে আজ শিয়া-সুন্নি লড়াই নতুন করে শুরু হয়েছে অনেক মুসলিম প্রধান দেশে, তার অধিকাংশই বাইরের মদতে। এসব দেশে এমন গোষ্ঠীদ্বন্দ আগে ছিল না, থাকলেও এই লেভেলে ছিল না। এই লড়াইকে বলা হচ্ছে পলিটিক্যাল ইসলাম - ইম্পোর্টেড বাই দ্য ওয়েস্ট।
  • de | 24.139.119.173 (*) | ০৪ নভেম্বর ২০১৫ ১১:৩৬66486
  • ভালো লেখা! ভাবনা-চিন্তা গুলো ঠিকঠাক!
  • h | 127.194.230.31 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০১:১৩66493
  • পার্সোনালি আমার সৈকত আর শাক্য দুজনের এই দুতো লেখায় মূল্যবান বক্তব্য থাকা সত্ত্বেও খুব একটা ভালো লাগেনি। সইকত তাড়া করে লিখেছে কিসের তাড়া ক্লিয়ার না আর শাক্য রাজনইতিক প্রেক্ষাপট এ কয়েক দশক অন্তত পিছিয়ে শুরু করে নি বলে জুক্তির এক্তা লিম্বো তইরি হয়েছে জ্যাথামোসাই হুসেবে এতুকু। আঅমার কত্তব্য করে গেলাম;-)
  • h | 127.194.230.31 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০১:১৭66494
  • আঅর্রো কিসু বক্তভ্য ক্ষিলো কিন্তি এই বালের ফোনের কি প্যাদ অদ্রে হেপবার্নের সরু আগুলের জৈন্যো তৌরী
  • :) | 69.160.210.3 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০৪:২৫66495
  • " আঅর্রো কিসু বক্তভ্য ক্ষিলো কিন্তি এই বালের ফোনের কি প্যাদ অদ্রে হেপবার্নের সরু আগুলের জৈন্যো তৌরী "

    :-) এটা ভাটেশ এ তোলা হোক।
  • h | 213.99.211.18 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০৪:৩১66502
  • হ্যাঁ বলা যেতেই পারে। তাহলে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বা পর্তুগীজ সাম্রাজ্যবাদ কেও খ্রীস্টীয় সাম্রাজ্যবাদ বলতে হয়, নর্মালি সেটা বলা হয় না। ইতিহাসের যে যুগবিভাগ আর সময়ের নামকরণ আছে তার ও একটা রাজনীতি রয়েছে। নলেজ এর যে ক্যাটেগোরি সমূহ আছে তার একটা রাজনীতি রয়েছে।
  • h | 213.132.214.84 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০৪:৪০66503
  • বিষয় হল এগুলো নিয়ে গাঁটামো করে লাভ নেই। এতরকমের ইসলামিক রুলার ফ্যামিলি এখানে এশছে, সবার ধর্ম নিয়ে এনগেজমেন্ট একরকম না। আর শুধু রাজবংশ রাই ধর্ম প্রচারে নিজেরা ইনভল্ভ থেকেছে এমন না। সুলতানের পেট্রোনেজ ছাড়াও নানা ডিসপজিশন এর লোকেরা নানা ভাবে ইসলামের প্রচার করেছে। ইটন এর বই, মহম্মদ হাবিব এর লেখা দেখতে পারেন। প্রফেসনাল হিস্টরিয়ান দের পড়তে ইচ্ছে না করলে, শওকত আলি র অসামান্য উপন্যাস টি দেখতে পারেন। ১৯৮৩ তে বাংলাদেশে প্রকাশিত। নামটা প্রথম প্রত্যুষ হতে পারে নাও হতে পারে ভুলে গেছি।
  • s | 60.158.184.196 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০৪:৪২66496
  • 'ধর্মের ল্যাটারাল স্প্রেড বাড়েনি"।
    দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া? আংকোর ভাট?
    ----
    দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া যেমন বর্মা, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া (বালি), লাওস, ফিলিপিন্স, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড - এসব জায়গায় হিন্দু গোষ্ঠী ও সংস্কৃতি মূলত বানিজ্যের জন্য গড়ে উঠেছিল। ওখানকার খেমার রাজত্বে হিন্দু ধর্মকে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পরবর্তীকালে ওখানে বৌদ্ধধর্মের প্রসার বাড়ে। ব্রিটিশ শাসনকালে প্রচুর হিন্দু শ্রমিককে ঐ সব দেশে নিয়ে যাওয়া হয়। এখনো ঐ সব দেশে মুসলমান ও বৌদ্ধরাই সংখ্যাধিক।

    সম্রাট অশোক। অতীশ দীপংকর। বৌদ্ধধর্মের বিস্তার।
    তবে ক্রুসেড বা জিহাদের দরকার পড়েনি।
    --------
    বৌদ্ধধর্মের বিস্তারে প্রচুর রক্তপাত হয়েছে এবং হিন্দুদেরই মারা হয়েছে।
    এখানে একটা কথা বলা দরকার। প্রথমত হিন্দু ধর্ম কোন স্ট্রাকচার্ড ধর্ম না। বিভিন্ন পৌত্তলিকা পূজায় বিশ্বাসী একটি প্যাগান সংস্কৃতি। এরকম সংস্কৃতি ইউরোপেও ছিল, মিশরেও ছিল। একদম নিশ্চিত নই, তবে মনে হয় এটা আর্য সভ্যতার সংস্কৃতি এবং আর্যরা যেখানেই গেছে এই প্যাগান ধর্মকে প্রতিষ্ঠা করেছে। হিন্দু ধর্ম থেকে যে যে ধর্ম উদ্ভূত হয়েছে যেমন বৌদ্ধ, জৈন, শিখ ইত্যাদি এরা সকলেই পৌত্তলিকার বিরোধী, স্ট্রকচার্ড ধর্ম প্যাগান নয়, একজন নির্দিষ্ট ধর্মপ্রচারক আছেন, নির্দিষ্ট ধর্মগ্রন্থ আছে, নিয়মকানুন, রীতিনীতি সব নির্দিষ্ট ও সকলের জন্য প্রযোয্য। হিন্দু ধর্মে এই বেসিক ব্যাপারটাই নেই। আর আছে ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে জাতিভেদ। এই ব্যাপারতা বোধহয় সব প্যাগান ধর্মেই আছে। রোম, মিশর সব জায়গাতেই রাজা, পুরোহিত, ব্যবসায়ী ও শ্রমিক এই ভেদ দেখা যায়।
    সুতরাং হিন্দু ধর্মের আইডেন্টিটিই সেরকম ভাবে গড়ে ওঠেনি, জতিভেদের কারনে বিভিন্ন গোষ্ঠী, গোষ্ঠীস্তরেই থেকে গেছে, অভিন্ন হিন্দু ধর্মের কনসেপ্ট তৈরি হয়নি। আর যেখানে সারা পৃথিবীতে প্যগান সভ্যতা সব ধংস হয়ে গেছে, হয় খ্রীষ্ঠান ধর্মের আক্রমনে নয়ত মুসলমান ধর্মের আক্রমণে, তখন এই ভারতে এই একটি প্যগান সভ্যতা টিঁকে আছে।
    তাই আমার মনে হয় রাজনৈতিক তর্জা বাদে সমগ্র ভারতবর্ষের সব হিন্দু একসংগে 'রিলিজিয়াস ইনটলারেন্স' দেখাবে এর সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।
  • | 11.39.15.12 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:০৮66504
  • উহ হনু!
    ও বইটর নাম প্রদোষে প্রাকৃতজন।
  • ranjan roy | 132.180.174.31 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:১০66497
  • ১) এলসিএম এর কথা যা বুঝেছিঃ
    পলিটিক্যাল ইসলাম শব্দবন্ধ মার্কিন ইডিওলগদের তৈরি, হয়ত সেই ক্ল্যাশেস অফ সিভিলাইজেশন থিওরি আর প্যান ইসলামের স্বপ্নের যুগলবন্দিতে। খুব ভুল তো মনে হচ্ছে না। সারা দুনিয়া জুড়ে মার্কিনিদের নিজস্ব এজেন্ডার ফলে ক্রমাগত বিভিন্ন ইসলামিক শক্তিগুলিকে মদদ দিয়ে (পড়োশি পাকিস্তান, ইরাকের বিরুদ্ধে ইরান, জর্ডান ও সৌদি আরব ইত্যাদি বা ইন্দোনেশিয়ায় সুহার্তো-নাসুশিয়েন গোষ্ঠী) এখন সারা দুনিয়ায় গণতন্ত্রের জন্যে ধর্মযুদ্ধ ঘোষণা কেমন "সাতশো চুহা খা কর বিল্লি হজ করনে চলি" র মত মনে হয়।
    ২) কিন্তু মার্কসবাদী ডিসকোর্সের সমস্যা অন্য।
    আজ বিশ্বজুড়ে মার্কসবাদ সাময়িক হলেও পিছু হটছে। ষাটের দশকের শেষে যখন এশিয়ায় আমেরিকা ঠ্যাঙানি খাচ্ছিল ও ইউরোপ আম্রিকায় বামভাবাপন্ন ছাত্র আন্দোলনের বান ডেকেছিল ( কোহন-ব্যান্ডিট, রুডি ডুশ্চে ইত্যাদি), তখন মনে হয়েছিল স্বর্গের নিয়ন্তা ঈশ্বর মার্কসবাদী।
    পেরেস্ত্রৈকা, পূর্ব ইউরোপের পতন, ভিয়েতনাম কাম্বোডিয়ার মধ্যে সংঘর্ষ, চিনে নিয়ন্ত্রিত পুঁজিবাদ, সদ্য মুক্ত আফ্রিকান দেশগুলোর অবস্থা, মধ্যপ্রাচ্যে তেলের রাজনীতিতে ভ্যাবাচাকা মার্ক্সিস্টরা বিশ্ববিপ্লবের ভরকেন্দ্র কোথায় হাতড়ে বেড়াচ্ছেন।
    এই আন্তর-হতাশার থেকে প্যান ইসলামিজমের মধ্যে সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী ডিসকোর্স খুঁজে পাওয়াই শুধু নয়, ইসলামিক জীবনযাপনের মধ্যে সাম্যবাদী ধ্যানধার্রণা খুঁজে পাওয়া!!!!
    ( আমাদের প্রতিবাদী কবি তাতিনের পোস্ট ও কবিতা খেয়াল করুন)।
    ৩) ভয়ে ভয়ে আর একটা কথা। ঈশানের প্রবন্ধ আবার পড়লাম। সব যেন খাপে খাপে ঠিক ঠাক! ঠিক যেন এমনই ভাবছিলাম। লেখাটা আমাদের অধিকাংশের মাইন্ডসেটের সঙ্গে খাপে খাপ, পঞ্চার বাপ!
    তাই খুব লাইক দিচ্ছি।
    এই জায়গাটায় অস্বস্তি লাগছে। এটা ঈশানের অন্য লেখার মত আমাকে ডিস্টার্ব করছেনা, ভাবতে বাধ্য করছে না, যেন নুন একটু কম। বড্ড চেনা চেনা লাগছে, তাই অস্বস্তি।
  • ranjan roy | 132.180.174.31 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০৫:১৩66498
  • "তাই আমার মনে হয় রাজনৈতিক তর্জা বাদে সমগ্র ভারতবর্ষের সব হিন্দু একসংগে 'রিলিজিয়াস ইনটলারেন্স' দেখাবে এর সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ।"
    --- s এর এই বক্তব্যে এখনও আস্থা হারাই নি। অধুনা ঘটে যাওয় কিছু ঘটনা (পক্ষে/বিপক্ষে) এই আস্থাকেই দৃঢ় করেছে।
  • lcm | 118.91.116.131 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ০৬:০১66499
  • রঞ্জনদা,
    এর অন্য দিক আছে। এক্দল পন্ডিত বলছেন পলিটিক্যাল ইসলাম - কোনো তৈরী করা শব্দবন্ধ নয়, কোনো ইম্পোর্টেড/এক্সপোর্টেড আইডিয়াও নয়। ইহা বাস্তব।

    আরব দেশগুলোতে সুলতানিয়াত আর চলবে না, কিছু দেশে একটা গণতান্ত্রিক প্রসেসের চেষ্টা শুরু হচ্ছিল বহুদিন থেকেই। সেটা তো ভালো খবর - তাই তো? কিন্তু অনেকের মতে না, সব ক্ষেত্রে নয়।

    ১৯৮৫-তে সুদানের সিভিল সোসাইটি, মূলত কিছু প্রফেশনাল আর লেবার ইউনিয়ন মিলে জোটবেঁধে স্বৈরাচারী মিলিটারি শাসন ফেলে দিল। ১৯৮৬-তে ইলেক্শন হল, কিন্তু মাল্টি পার্টি সিস্টেমে এত বেশি পার্টি হওয়ায় এবং পরস্পরের মধ্যে খুচরো ঝামেলা বাড়তে বাড়তে গোষ্ঠী দ্বন্দ বিশ্রী জায়গায় চলে গেল। সেই থেকে ইসলামিক-মিলিটারি একটা সরকার টাইপের ব্যাপার চলছে। সুদানে ম্যান্ডেলা ছিল না। অনেকেই ম্যান্ডেলাকে আফ্রিকার মহাদেশের মুক্তির দূত বলে মনে করেন না, তাদের মতে আরো বেশি ম্যান্ডেলার দরকার ছিল আরব-আফ্রিকাতে।

    আলজিরিয়া - সেখানেও আশির দশকে ডেমোক্রেটিক প্রসেস শুরু হল, ভোটও হল। কিন্তু ভোটে জিততে থাকল ইসলামিক পলিটিক্যাল পার্টি।
    কিন্তু তাতে সমস্যাটা কিসের? একদল বলল ভাল তো, হয়ত পলিটিক্যাল ইসলাম দিয়েই শুরু হবে মডারেট ইসলাম - পলিটিক্স উইল ডাইলিউট রিলিজিয়াস পাওয়ার। আর একদল বলল, এটা বিপ্জ্জনক ট্রেন্ড, ঐতিহাসিকভাবে দেখা গেছে ক্ষমতার দুই শীর্ষবিন্দু থাকে না, পলিটিক্যাল ইসলাম ইভেনচুয়ালি উইল বি রিলিজিয়াস পাওয়ার।

    এই যুক্তিতে কোথাও রাজতন্ত্র, কোথাও মিলিটারিতন্ত্র কে মদত দেওয়া হল, এখনও হচ্ছে। এও বলা হচ্ছে যে পলিটিক্যাল ইসলামের থেকে মোনার্কি বা মিলিটারি রুল নাকি বেটার। যেমন অনেকে এখন বলেন সাদ্দামের মিলিটারি রুলের আন্ডারে ইরাক বেটার ছিল।

    'পলিটিক্যাল ইসলাম' এর সঙ্গে আর একটি শব্দবন্ধ আসে, 'পেট্রো-ইসলাম'। প্রথমটি কিভাবে এসেছে তা নিয়ে নানা মত থাকলেও, দ্বিতীয়টি যে পশ্চিমের প্রভাবে সে নিয়ে অনেকের কোনো সন্দেহ নেই।
  • 0 | 132.163.78.203 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ১০:২৬66500
  • "Religion - a medieval form of unreason" - রুশদি
  • utpal mitra | 212.191.212.178 (*) | ০৫ নভেম্বর ২০১৫ ১২:১৯66501
  • ইসলাম এর সঙ্গে রাষ্ট্র জুড়ে ছিল।ইসলাম এর প্রচার শুধু ধর্মপ্রচার নয় সাম্রাজ্য বিস্তার ও বটে।এটাকে কি ইসলামিক সাম্রাজ্যবাদ বলব না?
  • aranya | 154.160.130.92 (*) | ০৬ নভেম্বর ২০১৫ ০১:৫৪66505
  • 'সব নষ্টদের অধিকারে যাচ্ছে' - এমন একটা অনুভূতি হয় আজকাল
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। মন শক্ত করে মতামত দিন