এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Ishan | 214.54.36.245 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫১71478
  • কিন্তু ম্যান মার্কিং করার অধিকারই বা একককে কে দিয়েছিল? লোকের টেলগেটিং করাও তো অপরাধই। (থিয়োরিটিকাল কোশ্নো, আমি মোটেও মনে করিনা একক দোষবহ কিছু করেছে)
  • pinaki | 90.254.154.67 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫৩71479
  • এটা আমার ধারণা এসেম ঠিক লিখেছেন। ইউনির সব ছাত্রদের জন্যই এটা রাইট। কিন্তু ইউনির বাইরের লোকেদের জন্য নয়।

    এটা অথরিটির সাথে বার্গেনিং করেই ঠিক হয়েছে। আগে যেটা কোট করেছিলাম সেখানে সেটা লেখা আছে।
  • sm | 233.223.159.253 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫৬71480
  • আচ্ছা আপনি কি মনে করেন রাস্তায় যেকোনো পুলিশ আপনাকে দাঁড় করিয়ে ব্যাগ সার্চ করতে পারে? নিরাপত্তা রক্ষী পারে ?
    উত্তর পারে, যখন ক্ষেত্র বিশেষে পারমিশন দেওয়া থাকে। এয়ারপোর্ট এ নিরাপত্তা রক্ষী এই কাজটি করতে পারে কারণ তাকে পারমিশন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু রাস্তার ট্রাফিক পুলিশ পথচারীর ব্যাগ খুলে সার্চ করতে পারে না, যতক্ষণ না ওপর ওয়ালা বা কোর্টের পারমিশন থাকছে।।
  • byaang | 132.167.108.68 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫৭71481
  • নাঃ ঈশানকে আর বঞ্চিত করব না।

    শুনুন মশাই, আমি আজ অব্দি কোনো কলেজে কোনো ফেস্টে ব্যাগ চেক করতে দেখি নি। কোলকাতা তো ছেড়ে দিন, এই তো গত মাসেই লুরুতে ক্যাপিতাল টিয়ের কলেজ ফেস্ট, সেন্ট জোসেফের কলেজ ফেস্ট, আইআইএমের কলেজ ফেস্ট সব ঘুরে এলাম, এখানেও কোথাও ব্যাগ চে্ক করতে চায় নি কেউ।

    আমাদের সময়ে কোলকাতা এবং আশপাশে হেন কোনো কলেজ ছিল না, যেখানে কলেজফেস্টে যাই নি। কোত্থাও বাবার জন্মে ব্যাগ চেক করতে দেখি নি কাউকে।

    আমাদের কলেজে ফেস্ট অর্গানাইজ করার অভিজ্ঞ্তা থেকে জানি, কলেজে কোনো কিছু অর্গানাইজ করতে গেলে প্রচুর সরকারি দপ্তরের অনুমতি লাগে, যথা দমকল, পুলিশ, আরো কী কী সব যেন, সিএমডিএরও লাগে যদ্দুর মনে পড়ছে।

    আমাদের কলেজের ফেস্টে পুলিশ চৌকি বসত বেশ কয়েকটা পয়েন্টে। তারা মাঝে মাঝে ক্যাম্পাসে টহল দিত আর বসে গান শুনত বা স্পুফ দেখত ইত্যাদি।

    আর ভলান্টিয়ারির খাতায় আমরা সব ঢেলে নাম লেখাতুম বটে। সে বাপু লোভে পড়ে করতাম।
    ১) ফেস্টের প্রথম তিনদিন লাঞ্চে ডিমের্ঝোল ভাত আর শেষ দিনে মাংসর ঝোল ভাত আর আইসক্রীম খাওয়ার লোভে। আর বাড়ি ফেরার সময়ে খাবারের বাক্সের লোভে।
    ২) অন্য কলেজের ছেলেমেয়েদের সাথে লাইন মারার স্কোপটা বেশি থাকত ভলান্টিয়ারদের জন্য। সেই লোভ তো ছিলই।
    ৩) আর ভলান্টিয়ার হলে ইউনিয়নকে একটা জালি ট্রান্সপোর্ট বিল ধরিয়ে দুই-আড়াইশোটাকা হাতিয়ে নেওয়ার লোভে।

    আপাতত ভলান্টিয়ারদের কার্যাবলী সম্পর্কে এর চেয়ে বেশি কিছু মনে করতে পারছি না।
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫৮71482
  • একক, মাতাল 'বুঝলে' তাকে সার্চ করতিস ? সেটা তাহলে কোন 'অধিকারে' ?
    এবং এই বোঝাটা একটা সবজেক্টিভ ফ্যাক্টর এনে দেয় আর তার থেকে এই সিলেক্টিভ পদ্ধতিতে কারো প্রতি খার দেখানোও মেটানো যেতে পারে বলে মনে হয়্না ?
  • byaang | 132.167.108.68 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৫:৫৯71483
  • রেশমি কি আমার পোস্টে "বেসরকারি" শব্দটা দেখতে পায় নি?
  • sm | 233.223.159.253 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:০২71485
  • এটা অথরিটির সাথে বার্গেনিং করেই ঠিক হয়েছে। আগে যেটা কোট করেছিলাম সেখানে সেটা লেখা আছে।
    -- এতক্ষণে আসল কথা টি লিখলেন। অথরিটি পারমিশন দিয়েছিল,এরকম কাগজেও লিখেছিল বটে । যদি লিখিত পারমিশন দিয়ে থাকে, তাহলে দোষ অথরিটির। আর যদি লিখিত না দিয়ে থাকে, তাহলে আইনের চোখে স্টুডেন্ট দের মুরগি বানিয়েছে অথরিটি।
  • একক | 24.99.235.198 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:০২71484
  • ঈশান
    মিশন অথরিটি । আমাদের তো ইউনিয়ন সিস্টেম নেই । নির্দিষ্ট কোনো কাজের জন্যে টিম তৈরী হয়,কাজ ভাগ হয় ,অথরিটি সবার নাম-ঠিকানা জমা করে ব্যাজ-নাম্বার এসব দিয়ে দেয় । পুলিশ-এর সঙ্গেও আলাপ করিয়ে দেওয়া যে দেখুন এই কজন আপনাদের কাজে সাহায্য করবে । ইনফ্যাক্ট পুলিশ ও আমাদের বলত দেখো কারো সঙ্গে গায়ে হাত দিয়ে ঝামেলা পাকিও না ,আশেপাশে কোনো পুলিশগার্ড কে ডেকে নেবে ।আমাদের পকেটে বাঁশি ও থাকত ।মোবাইল তখন সবার কাছে ছিলনা ।কাজ মিটে গেলে টিম দিসল্ভ করে দেওয়া হয়।

    এরপরেও প্রবলেম হয় না কী । এক উত্সাহী ভলান্টিয়ার একবার একটি মেয়ের পেছনে অকারণে চক্কর কাটছিল । করেনি কিছু কিন্তু জাস্ট অকারণে পিছু নেওয়া । বাকিরা তাকে ধরিয়ে দেয় । অতি কষ্টে নাক-কান মুলে সে রক্ষা পায় । এটা তো নরমাল প্রসেস ,যে একচুয়াল ল্য এনফোর্সমেন্ট অথরিটি সে অথরাইস না করলে ঝামেলার দায়ীত্ব কে নেবে ,তখন তো তাদেরকেই ডাকতে হবে । গাঁটছড়া আগেই বেঁধে রাখা ভালো ।
  • একক | 24.99.235.198 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:০৪71486
  • পাই
    সার্চ করতুম কোথায় বলেছি ? আমি কী ছাগল যে লোকের ব্যাগ সার্চ করে নিজের বিপদ ডেকে আনব :( চুরির অপবাদ দিলে কী করব ! টাচ করার প্রশ্নই নেই ।
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:০৮71487
  • একক, মানে ওখানে পুলিশ থাকতোই। কাউকে মাতাল সন্দেহ করলে তাকে নিয়ে পুলিশে রিপোর্ট করতিস ?
  • byaang | 132.167.108.68 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:১২71488
  • যতদূর সাধ্য সবার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিয়েছি। এবার ঘুমোতে গেলাম। আর আমাকে কিছু জিগাবেন না। মানে জিগিয়ে লাভ নাই। আবার কবে আসি বা না আসি। এলেও "ধুত্তোর আর প্যাঁচাল পাড়তে ইচ্ছে করছে না" বলে আপনাদের জিগানোগুলো কাটিয়েও দিতে পারি। আমার নিজেকেই কোনো বিশ্বাস নেই, জানেনই তো।
    তবে ঘুমোতে যাওয়ার আগে মুক্তকন্ঠে স্বীকার করে যাই যাদবপুরের প্রাক্তনীদের এই যে ঐক্য এটা খুবই ভালো লাগল। খিল্লি করছি না। মাক্কালি। ভালো লাগে, সত্যি বলছি।
  • একক | 24.99.235.198 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:১৯71489
  • সন্দেহ করলে না ।এইখানে একটা হাসির ব্যাপার আছে । ইন জেনেরাল মিশনের সন্নিসিরা কোনো কারনে মাতাল দের একটু ক্ষমার চোখে দেখে :) সেই গিরিশ ঘোষ জড়িত সেন্টিমেন্ট আরকি । মুখে মদের গন্ধ নিয়ে ঘুরছে এরকম প্রচুর লোক পাবি কালিপুজোর রাত্রে ।কিস্যুই বলা হয়না । এমনকি "চেতনাআ চৈতন্য" বলে গান গাওয়া মাতাল ও ঠিকাছে । অন্যদের বিরক্ত করলে /গায়ে হাত দিলে ততক্ষনাত পুলিশ গার্ড কে ডেকে নেওয়া হয় ।

    তুই হয়ত ভাবছিস কলার ধরে মাতাল নিয়ে গেলুম ,না এরকম না । পয়সাওয়ালা মাতাল হলে আমাকে কেস খাওয়াতে পারে । আর গরিব মাতাল ঘ্যাঁক করে কামড়ে দিতে পারে । মাতালে কামড়ায় ।সিরিয়াস !! একেবারে নেশা করে অচেতন হয়ে নর্দমার ধারে উল্টে পরে আছে এরকম অবস্থা ছাড়া কোনো অপিরিচিত মাতালের গায়ে হাত দিযে তুলিনি । অজ্ঞান হয়ে গেলে তো হেল্প করতেই হবে ।
  • pinaki | 90.254.154.67 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:২৮71490
  • ফেটসুও মাতাল গাঁজাখোরদের ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখে। নিতান্ত অন্যকে এটাক না করলে বের করা হয় না। আর এইসব পরিক্রমা টরিক্রমা লোকে মাল গাঁজা খেয়ে দেখবে এটা এক্সেপ্টেড। পুলিশের কাছে কিন্তু সেটা নয়।

    আমি এই গোটা আলোচনায় যা বুঝলাম লোকে পুলিশের কাছে ব্যাগ দেখাতে, মাল গাঁজা খাওয়ার অধিকার সমর্পণ করতে রাজি আছে, কিন্তু ছাত্রদের ব্যাগ দেখাতে তাদের ঘোরতর আপত্তি। ঘটনা হল ফেটসুর ফেস্টে এখনো অব্দি এরকম দাবীঅলা দর্শক খুব একটা আসে নি।
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:৩৩71491
  • একক, ওখানে তো পুলিশ থাকতো। তারাও ক্ষমার চোখে দেখতো ?
  • একক | 24.99.235.198 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:৩৭71492
  • আরে একটা লোক মাতাল না গেঁজেল তাতে আমার কী যতক্ষণ না মিসবিহেভ করছে ।তাই না ? পুরো ব্যাপারটাই হলো ইন্ভেসিভ কোনো এক্টিভিটির অধিকার আমার আছে কিনা ।না নেই । কারণ ইন্ভেসিভ এক্টিভিটির সঙ্গে যে রিস্ক এসোসিয়েতেদ সেটা কভার করার ক্ষমতা আমার নেই । এটাই এথিকাল স্ট্যান্ড । লীগালিটি নয় । লীগালিটি হলো কে অথরায়স করলো ইত্যাদি । এথিকাল স্ট্যান্ড হলো যে এন্টায়ার রিস্ক কভার করতে অপারগ সে ইনভেড করতে অযোগ্য ।
    এই কারণেই আমি বা রামা শ্যামা মাতাল চাতাল যেই হোক কোনো ইন্ভেসিভ সারভাইল্যান্স চালাতে পারিনা । এটা একদমই কাঁচা কাজ । কতৃপক্ষ ও তো কাগজে লিখে কোনো এনফোর্সমেন্ট অথরায়স না করে জাস্ট ফাঁসিয়ে রেখেছে স্টুডেন্ট দের । এবার তোরা নিজেদের মধ্যে ঝন্ঝাট করে মর । কোনো স্টুডেন্ট আরো বড় লিগাল কেস খায়নি এই ভাগ্যি ।
  • ranjan roy | 24.96.182.12 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:৪৪71495
  • কিন্তু একটা কথা।
    এত বড় ফাংশন নয়। তবু ৬৭-৬৮তেও মৌলানা আজাদের ফাংশনে, হুগলীর মহসীন কলেজের ফাংশনে কার্ড চেক করা হত (আয়োজক ছাত্রদের ভলান্টিয়াররা করত।) নইলে ঢুকতে বাধা দেওয়া হত।
    তবে ব্যাগ সার্চের প্রশ্নই ছিল না।

    পিনাকীঃ "পাছায় হাত বোলানো ইল্লিগাল হলে করবে না।"
    -- ক্যা বাত! এটা স্টুডেন্টদের ফেস্ট, না গোপাল ভাঁড়ের মান্নার মেলা দেখতে যাওয়ার গল্প?ঃ))))))
  • byaang | 132.167.108.68 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:৪৪71494
  • পিনাকী তখন থেকে ঈন্ডিয়ান ওশান, পরিক্রমা ইত্যাদি নাম ছুঁড়ে ভাঁও খাচ্ছে কেন বুঝছি না। মানে এইসব ব্যান্ডরা তো অন্য কলেজের ফেস্টেও আসে, সেখানেও লোকজন নেশাভাং করে, কিন্তু ব্যাগ চেক করার মহান দায়িত্বটি অর্গানাইজার ছাত্ররা নিজেরাই সম্পন্ন করে, এরকমটি আর কোথাও দেখি নি, আমার স্বল্প অভিজ্ঞতায়।

    আবার কোট করি।
    "লোকে পুলিশের কাছে ব্যাগ দেখাতে, মাল গাঁজা খাওয়ার অধিকার সমর্পণ করতে রাজি আছে, কিন্তু ছাত্রদের ব্যাগ দেখাতে তাদের ঘোরতর আপত্তি। ঘটনা হল ফেটসুর ফেস্টে এখনো অব্দি এরকম দাবীঅলা দর্শক খুব একটা আসে নি।"

    নাই তাই খাচ্ছ ইত্যাদি ।

    সাধারণত কোলকাতার মলগুলিতেও এরকম দাবীঅলা ক্রেতা খুব একটা আসে না। কিন্তু স্বর্গের শেষ স্টেশনে এরকম দাবীঅলা লোকজন খুবই সুলভ এটাও বোঝা যাচ্ছে নিশ্চয়ই।

    ঃ)))
    জানি জানি, কী বলবেন। ঘুম আসছে না, তাই আরেকবার রিফ্রেশ করলাম শুয়ে শুয়ে।
  • একক | 24.99.235.198 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:৪৪71493
  • পুলিশ এসব পেটি ঝামেলা বাড়ায় না । জাস্ট কনস্টেবল দিয়ে দরজার বাইরে ছেড়ে দিয়ে আসে । কাত্তা ধরা পরেছিল একবার সেটা সিরিয়াস কেস ছিল ,সঙ্গে সঙ্গে লকাপে পাঠানো হয় । মাতাল দের কেস পুলিশ একদম সিরিয়াসলি নেয় না । অবশ্য মিশন চত্ত্বর না হলে দেখেছি পুলিশ মাতাল পেলেই একটু চর-থাপ্পড় মেরে হাতের সুখ করে নেয় । উত্সবের সময় কাওকে সেরকম করতে দেখিনি । ইনফ্যাক্ট যাকে তাকে মিশনের ডিউটি তে পাঠানোও হয়না । ঠান্ডা মাথার লোকরাই আসে।
  • byaang | 132.167.108.68 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:৪৬71497
  • উফ, শেষ লাইন পড়ে হিনী দিতে ইচ্ছে করলেও দেবেন না প্লিজ।
    আমি ফাইনালি গেলাম।
    যবনিকাপতন।
  • একক | 24.99.235.198 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৬:৪৬71496
  • *কাট্টা

    ট এ ট এ লেখা কী কটিন :(
  • pinaki | 90.254.154.67 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৭:০৪71498
  • কলকাতায় আমাদের সময় কোন কলেজের ফেস্টে দশ হাজার লোকের জন্য ফ্রীতে পরিক্রমা বা ইন্ডিয়ান ওশন হয়েছে বলে শুনি নি। এখন হয়তো হয়। অধিকাংশই হয়তো কোনো হল ভাড়া করে হয়। সেখানে সেখানকার মত করে নিশ্চয়ই কিছু সিকিওরিটির ব্যবস্থা থাকে। আর আগে তো লেখা হল যে মদের বোতল এলাও করলে কিছু বাড়তি সমস্যা হয়। এটা আমাদের সময়ে আমরাও দেখেছি এখনকার লোকজনও দেখছে। আমরা এমনকি ওএটির পাঁচিলগুলোতে নিচু জায়্গাগুলোয় ভলান্টিয়ার রাখতাম যাতে মালের বোতল না ঢোকে। আর এমন কোনো জায়গা আমার জানা নেই যেখানে পুলিশ সিকিওরিটি মেইন্টেইন করছে আর লোকে দিব্যি পুলিশের সামনে দিয়ে মালের বোতল নিয়ে ঢুকছে।
  • pinaki | 90.254.154.67 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৭:২২71499
  • একক ইনভেড না করলে ওএটির ভেতর একজন মাতাল মিসবিহেভ করলে তাকে কে সরাবে? আমাদের ১৫০ ভলান্টিয়ার লাগে। পুলিশ বা অথরিটি ১৫০ গার্ড কোথা থেকে পাবে ফ্রীতে? গেটে পুলিশ দিতে পারে বড়জোর। সেতো ইউনিভর্সিটির গার্ডরা কয়েকজন আশেপাশে থাকেই। ভেতরে বাওয়াল হলে তো সেই ছাত্রদেরই ইন্টার্ভেন করতে হবে। লীগাল রাইট থাকুক না থাকুক। কে বলল যে ফেটসু রিস্ক কভার করতে চায় না? শুধু ইনভেড করতে চায়?
  • Ekak | 24.99.57.175 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৭:৫১71501
  • ইনভেড বলতে ব্যাগ খোলা বলছিলুম । ভীড়ের মধ্যে কেও চূড়ান্ত মাতলামো শুরু করলে তাকে এটলিস্ট চেপে ধরতে হতেই পারে । ব্যাগ খোলা থেকেই পুরো প্রসঙ্গ টা এসেছে । ব্যাগ খোলা নিয়ে চুরির অভিযোগ উঠলে ফেটসু সামলাবার ক্ষমতা রাখে ? বা যেরকম অভিযোগ উঠেছে । নিজেই তো দেখছেন ওই "আমাদেরটা আমরা সামলাবো" চলেনা । ওটা একটা বিপজ্জনক ডিসিশন যা দিয়ে মাঝখান থেকে নীরিহ ছেলেপুলে কাঁচা কেস খেয়ে যেতে পারে । আবার কেও সত্যিকার বদমায়েসী করলেও সামলাতে পারবেন না কারণ আফটার অল আইন আপনার হাতে নয়।আদৌ অথরায়সেশন নেই ব্যাগ খুলে দেখার । ক্ষেত্র টা আলাদা এটা বুঝতে অসুবিধে কী । রিস্ক কভার মানে সেটাই । যে কোনো সার্চিং এক্টিভিটির সময় কোনো মিসহ্যাপ হলে ফেটসুর কথা আলাদা করে পুলিশ শুনবে কেন ? তারা অথরায়সেষণ দেখতে চাইবে । না পেলে সরাসরি ধরবে ওই ছেলে-টিকে বা মেয়েটিকে ,বে-আইনি ফ্রিস্কিং এর দায়ে । তার মানেই ওই অবধি এসে ফেটসু দায়মুক্ত । সে আপনি চান বা না চান । যারা ফেটসু ভলান্টিয়ার তাদেরও বলিহারি যাই । কতটা দিল্যুদেদ থাকলে মানুষ এসব সাত-পাঁচ না ভেবে অন্যের ব্যাগে হাত দেয় ।
  • নির | 122.79.36.31 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৭:৫১71500
  • "...the girl who has lodged the complaint is quite popular in campus for wreaking havoc over too paltry issues or nothing at all. I had also seen her cook up one more issue and shout and gather mass for NOTHING a month back perhaps..."
    'প্রত্যক্ষদর্শী ' Reeju Pathak' এর বক্তব্য পড়লাম ৫৩ পাতায়। পড়ে সেই র্যাগিং-এর শিকার দার্জিলিং-এর ছেলেটির কথা মনে পড়ল, যার ঘরের সামনে কে বা কারা হেগে রেখে যায় এক রাতে। তার সম্বন্ধেও এরকম 'পরিচিত' লোকজন বক্তব্য রেখেছিল, পাহাড় থেকে এসেছিল, মিশত না তেমন ইত্যাদি
  • নির | 122.79.36.31 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৭:৫৭71502
  • কোন ইস্যু too paltry, কোনটা নয়; কোনটা 'shout and gather mass for NOTHING', অার কোনটা 'জনগণ অামাদের পাশে অাছে', কোন অ্যাবসোলেম এটা ঠিক করে দেয় জানার ইচ্ছা রইল।
  • একক | 24.99.57.175 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৮:০৭71503
  • আর এইসব ক্যাচাল এড়াবার জন্যই লোকে হল ভাড়া করে যেখানে প্রপার সিকিওরিটি গার্ড থাকে । এতবড় অনুষ্ঠান তো নেতাজি ইনডোর ভাড়া করলেই হয় । এত মিশনের পুজো না যে আগুন জ্বালিয়ে যজ্ঞ হবে । হল ভাড়া করলে যা ডোর সিকিওরিটি থাকলো তারা চেক করলো নিজেদের ভলান্টিয়ার ভেতর সামলালো ব্যাস । হাজারটা পারমিশন নেওয়া ,কর্পোরেশন-ফায়ার-পুলিশ কোনো চাপ ই থাকেনা ।
  • pinaki | 90.254.154.67 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৯:০৩71504
  • একক ফ্রিস্কিং হয় না। ব্যাগ হাঁকড়ে হাঁকড়ে দেখাও হয় না। আমি যদ্দূর জানি লোকে নিজের ব্যাগ নিজেই খুলে দেখিয়ে দেয় যে মালের বোতল নেই। এতে চুরির অভিযোগ করা এত সহজ নয়। তুমি যতটা ইনভেসিভ ভাবছ প্রসেসটা ততটা নয়। সেটা করতে গেলে একটামাত্র গেট দিয়ে পাঁচ হাজার লোক ঢোকাতে দশ ঘন্টা লেগে যাবে। আর যেকোনো বড় প্রোগ্রাম করলে সেখানে কাঠি করার লোক থাকবেই। সেই রিস্ক তো নিতেই হবে। ভেতরেও কেউ ইচ্ছে করলে ভলান্টিয়ারের নামে স্টকিং এর অভিযোগ করতে পারে। ভেতরের বাওয়ালে ইন্টার্ভেন করতে গেলে ভলান্টিয়ারের নামে মলেস্টেশনের অভিযোগ আসতে পারে। এই রিস্ক তো থেকেই যাবে - তাই না? ইন ফ্যাক্ট আমাদের সময়ে একবার ছাত্র পরিষদ খাতা খোলার চেষ্টা শুরু করে হস্টেল এবং আর্টস এর কিছু ছেলেপুলের মদতে। তখন আমাদের কাছে খবর ছিল ওএটিতে বাওয়াল বাধানোর চেষ্টা হতে পারে। সেই অনুযায়ী প্রিপারেশন নেওয়া হয়েছিল। আসলে এই জটিলতাগুলো বলে বোঝানো খুব মুশকিল। আইডিওলজিকাল কম্পালশন না থাকলে তুমি যেটা বলছ সেটাই করা সবচেয়ে সেফ। পুলিশকে দায়িত্ব দিয়ে দিলাম। ব্যাস, নিশ্চিন্ত। কিন্তু সেক্ষেত্রে এই অথরিটির বা স্টেটের সব কিছুতে নাক গলানোর এবং নির্ধারণ করার বিরুদ্ধে নিজেদের অবস্থানের কী হবে? যে পুলিশ দুদিন আগে ক্যালালো তাকেই সেই ডেকে আনলাম নিজেদের ফেস্ট করার জন্য - এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের কী উত্তর হবে? দেখছো ব্যাগ চেকিং করাতেই ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের অভিযোগ আসছে। পুলিশ ডেকে চেকিং করালে লোকে ছেড়ে কথা বলত বলে তোমার মনে হয়? আবার কোনোকিছু চেক না করলে গতবারের স্টুডেন্টদের করা মালের বোতল ভাঙ্চুর মাল ছেটানোর অভিযোগগুলোর কী হবে? তারাও তো স্টুডেন্ট। তাদের প্রতিও দায়িত্ব রয়েছে ইউনিয়নের। এই বাস্তব অসুবিধেগুলো রয়েছে। বদমায়েশি করে ব্যাগ চেক করা হয়নি। যেন ফেটসুর মধ্যে প্রচন্ড খাপ পঞ্চায়েতসুলভ ফতোয়া দেওয়ার প্রবৃত্তি তৈরী হয়েছে, তাই তারা লোকের ব্যাগ ঘেঁটে মদ্যপানবিরোধী মরাল মেসেজ দিতে চায় - ব্যাপারটা এরকম নয়। এটুকুই বলার।
  • pinaki | 90.254.154.67 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৯:০৭71505
  • নেতাজি ইন্ডোর ইত্যাদি করলে প্রোগ্রামটা আর ঐভাবে 'নিজেদের' থাকে না। একটা প্রোগ্রাম হচ্ছে, সেখানে দর্শক হয়ে পার্টিসিপেট করছি - এরকম ব্যাপার দাঁড়িয়ে যায়। এব্যাপারে ছাত্রছাত্রীদের সেন্টু প্রবল।
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৯:৪৬71506
  • পড়ে যা বুঝলাম, দুই দিকের এক্সট্রিম থেকেই সমালোচনা আসছে। একদিকে যারা নজরদারির চূড়ন্ত বিরুদ্ধে, তারা বলছে, তুমি যে সিসিটিভি বসাবেনা বলেছিলে, তা ব্যাগ চেক কেন? এ কি ক্ষমতা ফলানো না? অন্যদিকে যারা নজরদারির চূড়ান্ত পক্ষে, তারা বলছে, পুলিশের কাজ তুমি নিজে করবে, এ কি মুক্তাঞ্চল নাকি? বক্তব্যদুটো একরকম শোনালেও আসলে সম্পূর্ণ বিপরীত আইডিওলজি থেকে বলা। এটা ভালো ব্যাপার। :-)

    আর পিনাকির বক্তব্য থেকে যা বুঝলাম, ব্যাগ চেক পুরোটাই গুড ফেথের উপর থেকে করা। "এই কেউ মাল নিয়ে ঢুকবিনা কিন্তু" বলা হবে, এবং দর্শকরা সবাই "এই দেখ, আমি কিন্তু কিছু নিইনি" বলে ব্যাগ দেখিয়ে যাবে। তার মধ্যে কেউ কেউ জালি করে বোতল নিয়েও ঢুকে পড়বে। এইসব হবে। কিন্তু পুরোটাই বন্ধুত্বপূর্ণ আবহাওয়ায় হবে এরকম একটা এক্সপেক্টেশন। তা, দেখাই যাচ্ছে, এই এক্সপেক্টেশনে ফাঁক ছিল। কেউ এর ফাঁক দিয়ে বাওয়াল করতেই পারে, এবং সেটা এই মাত্রায়।

    এবার কিছু লোক গুড ফেথটা থাক চাইবে। কিছু লোক বাওয়াল করবে। কিছু লোক সমালোচনাও করবে, তার সবকটাই অযৌক্তিক এমনও না। যেমন লিগালিটির প্রশ্নটা তো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর সমাধান কী বলা মুশকিল। বিশেষ করে বাইরে থেকে।
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৫ ০৯:৫২71507
  • তবে একক আর ব্যাং ব্যাগ চেকিং এর কাউন্টার করতে যে উপায় বাতলালো তাতে শিহরিত হলাম বললে কম বলা হয়। এগুলো বস প্রতিবাদের কোনো পন্থা নয়। কোনো অর্গানাইজড ফোর্স এই পন্থা নিলে তাকে অসৎ বলতেই হবে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত প্রতিক্রিয়া দিন