এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • a x | 138.249.1.202 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০১:৪১71812
  • এককঃ

    ১- এই পার্টিকুলার ক্রিটিসিজমটা ইন জেনেরাল ফেমিনিস্ট মুভমেন্টের একটা ক্রিটিসিজম - সেকেন্ড ওয়েভের পর থেকেই এই ক্রিটিসিজম আরো বেশি হয়, এবং এটা নিয়ে ফেমিনিস্ট অ্যাক্টিভিস্টরাই সবচেয়ে ভোকাল। ইনক্লুসিভনেস বা ইন্টার্সেকশনালিটির অভাব নিয়ে তারাই সবচেয়ে বেশি বলেন। এই ক্রিটিসিজম অ্যাকসেপ্ট করতে কোনো অসুবিধে নেই। কিন্তু তার মানে এই নয় যে এটার বদলে ওটা। দরকার এটাও এবং ওটাও। তাই যারা সত্যিই কনসার্নড তাঁরা এগুলো ব্রিজ করার চেষ্টা করেন।

    ২ - স্যানিটারি ন্যাপকিন ডিস্ট্রিবিউশনের ব্যপারে সরকারের অলরেডি কিছু প্রকল্প আছে, সেগুলো অ্যাস ইউজুয়াল কাজ করেনা, কিম্বা একেবারেই কোনো প্রচার নেই।

    ৩ - গুরুর পাতা নিয়ে কি বললাম আবার? আমি তো জেনেরাল পাব্লিক স্ফিয়ারের কথা লিখেছি, টিভি, কাগজ এইসব লিখেছি। আর নাহ, ঐ ল্যাম্পপোস্টের তলা সর্বত্র। এটা ভুল ধারণা যে ট্যাবু খালি গ্রাম অঞ্চলে।
  • ¡¡¡ | 122.79.35.120 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০১:৫৩71777
  • যাক এদ্দিনে দাবীর সম্পর্কে জানা গেল। দুটি দাবীই যুক্তিসঙ্গত। কিন্তু আমাদের কর্মক্ষেত্রের বেশিরভাগ প্রসাধনীকক্ষেই অনুরূপ ব্যবস্থা দেখেছি বলে মনে পড়েনা।
  • কল্লোল | 125.242.167.160 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:১৭71778
  • অনেক পড়েও আলোচনাটার মাথামুন্ডু কিচ্ছু বুঝলাম না।
    মাসিক নিয়ে ট্যাবু ভাঙ্গা মানে সেটা নিয়ে আড্ডা মারা বা ওরকম একটা কিছু ভাবা হচ্ছে কি? আমার পেট খারাপ হলে বাহ্য কতটা তরল ও কি প্রকার গন্ধ ছিলো এই নিয়ে আড্ডা মারিনি কখনো। কিন্তু, আমার পেট বেশ খারাপ, তাই আজ আমি এটা খাবো না, বলতে কোন লজ্জা বোধ করিনি।
    আবার কামখ্যার অম্বুবাচি নিয়ে গদগদ হবারও কিছু দেখি না। কামাখ্যার দেবীর বাৎসরিক রজঃস্বল হাওয়ার উৎসবে কোথাও নারী মাহাত্ম্য নেই। বরং "নিয়ম মেনে" রজঃস্বলা নারীদের সেসময়েও মন্দিরে ঢোকা বারণ। দেবী রজঃস্বলা হয়েছেন বলে লোকে ফুত্তিতে মেলা বসিয়ে দিচ্ছে, কিন্তু সেখানে যথারীতি রজঃস্বলা নারীর প্রবেশ নিষেধ। লোকে দেবীর "রজঃ" মাখালো লাল কাপড় ভক্তি ভরে মাথা করে নিয়ে আসেন, আর বাড়ীর মেয়ের "ন্যাকড়া" ঝুলতে দেখলে অশুচি বোধ করেন। এসব ভন্ডমীকে নারীত্বের জয়গান বলে উল্লেখ করলে তাকে ঢপবাজি ছাড়া আর কিই বা বলা যায়।
    বাউলদের চারিচন্দ্র সাধনার একটি হল নারীর প্রথম রজঃ পান করা। এর মধ্যেও কোন নারীত্বের জয়গান নেই। ঐ বাউলেরাই নারীকে সাধনার অধিকার দেয় না। বড়জোর সাধনসঙ্গী হতে পারেন মা গোঁসাইরা। লীনা চাকীর ভালো কাজ আছে এই নিয়ে।
    আমার কাছে ট্যাবু ভাঙ্গা মনে মাসিক নিয়ে যে অশুচির বাতাবরণ তৈরী করা হয় সেটাকে ভাঙ্গা। কলকাতা বা পবর অন্যান্য শহরের বাঙ্গালীদের মধ্যে কম আছে হয়তো। মানে, মাসিকের মধ্যে রান্না ঘরে যাওয়া যাবে না এমনটা সারা ভারতের অন্য সব বড় শহরে উচ্চবর্ণের পরিবারে খুব বেশী দেখা যায়।
    কিন্তু পূজার কাজ বাঙ্গালীরাও করে না। দূগ্গাপূজোর মধ্যে "ডেট" পরে যাবে আশঙ্কায় বড়ি গেলেন অনেকেই, বেশ আলোকপ্রাপ্তরাও। কি ভয়ঙ্কর অস্বাস্থ্যকর কাজটা করেন জেনেশুনে।
  • dc | 132.164.16.59 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:২২71779
  • "যে মেয়ে যেটা পছন্দ করছেনা তার সঙ্গে সেই ব্যবহার করব না । যে ছেলে যা চাইছেনা তার ঘাড়ে উঠে গেলাবোনা । "আমরা মেয়েরা" /"আমরা ছেলেরা" তে বিশ্বাস করিনা । কোনো মেয়ে একসঙ্গে ট্যুর বানাবার সময়েই বলবে অমুক টাইমে রাখিস না এই প্রবলেম ।কেও অতটা সরাসরি বলবেনা ।এটাই দুনিয়া ।নইলে বুকে সাইনবোর্ড বেঁধে ঘুরতে হয় "

    একক এটা কিন্তু আমারো কথা। কোন ব্যক্তি যদি কোন বিষয়ে অস্বস্তি প্রকাশ করেন তো সেই ব্যক্তির সামনে সেটা নিয়ে আলোচনা করার মানে হয়না। (অন্তত এই ব্যাপারগুলোতে মানে হয় না, কেউ আবার বলে বসবেন তাহলে মৌলবাদীদের সামনে কেন মৌলবাদ নিয়ে আলোচনা চালানো যাবেনা, তখন আমি উল্টো কথা বলব)

    আসলে ট্যাবু মানে আমি ইন্ডিভিজুয়াল আপত্তির থেকেও বেশী কুসংস্কারের কথা বলেছি। যেমন আগেই লিখেছি, পিরিয়ডের সময়ে মেয়েরা পুজো দেননা, আরো কিসব ছোঁয়াছুঁয়ি মেনে চলেন। এই কুসংস্কারগুলোও ভাঙ্গা দরকার। আর সেইজন্যই মনে হয় স্যানিটারি ন্যাপকিন নিয়ে যদি কোন আন্দোলন হয় আর ইস্যুগুলো প্রকাশ্যে চলে আসে তো ক্ষতি কিছু হবেনা। এর সাথে রেপ/মোলেস্টেশন না জড়িয়েও, শুধুমাত্র এই মেসেজটাও যদি দেওয়া যায় যে পিরিয়ড মেয়েদের স্বাভাবিক শারীরিক ব্যাপার, তাহলেও কিছু লাভ হয়। আমাদের সমাজে এই মেসেজটা দেওয়াও কিন্তু দরকার।
  • dc | 132.164.16.59 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:২৭71780
  • কল্লোলবাবুর সাথে একমত। পোস্ট করার সময়ে ওনার পোস্টটা দেখতে পাইনি, তাহলে আর এতো টাইপ করতে হতোনা ঃ-(
  • dc | 132.164.92.44 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:২৯71813
  • এহ একেবারে অন্ধকার নালার ধারেই হারাতে হলো? সিকিকে অনুরোধ দুতিন পেগের বেশী একবারে খাবেন না, নালা টালার পাশে অন্ধকারে পড়ে থাকাটা কাজের কথা নয়।
  • shatadal | 226.218.134.12 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:৩৬71781
  • মাসিক হচ্ছে বলে মেয়েদের স্বাভাবিক জীবন থেকে সরিয়ে রাখা অবশ্যই খুব অন্যায়। কিন্তু প্রজনন সংক্রান্ত ব্যাপারে একটু সঙ্কোচ (সে ট্যাবু বলুন আর নাই বলুন) মনে হয় সব মানুষেরই থাকে। কোন ছেলে কি বলবে, অনেকদিন স্বপ্নদোষ হয় না, আজকে তোদের বাড়ী রাতে থাকব না। যদি তোর বিছানা নোংরা হয়।
  • Ishan | 214.54.36.245 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:৪০71782
  • এটা দাবী হলে কিছুই বলার থাকেনা। কিন্তু এটা প্রথমে ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষকে জানানো উচিত, ন্যাপকিন ঝোলানোর আগে। অন্তত ন্যাশানাল মিডিয়ায় যাবার আগে তো বটেই। তারা না মানলে তখন আন্দোলন।

    ওদিকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রধান খুব শান্তভাবে বললেন তিনি যেকোনো দাবী থাকলে শুনতে রাজি। কোনো দাবীই তাঁর কাছে এ পর্যন্ত কেউ করেনি। তিনি পুরো অন্ধকারে। টিভি ক্যামেরায় বললেন। ছাত্রীরা বরখা দত্ত সহ তখন তাঁর ট্যাবু ভাঙতে ব্যস্ত। ডিসপেন্সর আর ফার্মেসির দাবীতে আন্দোলনই বটে। যাদের কাছে দাবী তাদেরকে কিছু না জানিয়ে ন্যাপকিন ঝোলানো চলছে। :-)
  • | 183.17.193.253 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:৪৬71783
  • আর কিছু হোক বা না হোক, এখানে শব্দের অচলায়তন ভেঙে পড়ছে- এই বা কি কম পাওয়াঃ)
  • সিকি | 132.177.39.246 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০২:৫১71814
  • একক ভুল বলেছে। এক পেগ কোথায়, আমি এক চামচও খাই না।
  • 4z | 208.231.20.20 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:০০71815
  • আহেম, বিয়ারের অ্যালকোহল পার্সেন্টেজ যেন কত?
  • dc | 132.164.16.59 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:১২71784
  • ইশান, আমি আসলে ইউনিভার্সিটিতে কি হয়েছে সে ব্যাপারে জানিনা। এমনিতে কলেজ বা রাস্তাঘাটে এরকম কোন আন্দোলন হলে সেটাকে সমর্থন জানাবো, এটাই বলতে চাইছি।
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:১৫71816
  • এইটা কল্লোলদা কি কইল? এই গুরুর পাতাতেই আমার কোষ্ঠকাঠিন্য নিয়ে কদিন আগে পিটি মন্তব্য করেছেন। তাতে আমার প্রাইভেসিতে হস্তক্ষেপ হয়েছে বলে কেউ ই মনে করেননি। মানে সে মর্মে কাউকে অন্তত আপত্তি করতে দেখিনি। বলাবাহুল্য আমিও মনে করিনি। কেন করিনি? না ও নিয়ে আমাদের কোনো "ট্যাবু" নেই।

    বাকি পরে লিখছি।

    পুঃ পিটি, এটা শুধু রেফারেন্স হিসেবে কয়েছি। আপনাকে দোষারোপ করার জন্য না।
  • Ishan | 214.54.36.245 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:২০71785
  • যে কথাটার উত্তর তখন দেওয়া হলনা, এখন দিই।

    ট্যাবু ভাঙাটা ঠিক কী এবং কতটা আমি বুঝিনি। আলোচ্য ও বহুপ্রশংসিত ভিডিওটিতে বরখা দত্ত এবং আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে ভিসি ভদ্রলোকের প্রাইভেসিতে হস্তক্ষেপের চেষ্টা করা হয়েছে। 'পিরিয়েড' শব্দটি আপনাকে শব্দটা বলতেই হবে, এ কথাও হুবহু বা ইমপ্লিসিটলি বলা হয়েছে।

    আমার প্রশ্ন ছিল খুব সোজা।
    ১। অনিচ্ছাসত্ত্বেও পিরিয়ড নিয়ে কথা বলতেই হবে, এটা কি প্রাইভেসিতে হস্তক্ষেপ নয়?

    ২। একই সূত্র ধরে যারা নিজের গড়ে তোলা 'শোভনতা'র ধারণা অনুযায়ী কালো প্লাস্টিকের প্যাকেটে মুড়ে ন্যাপকিন দেয়/নেয় তাদের প্রাইভেসি/শোভনতার ধারণা ভাঙা কি তাদের প্রাইভেসিতে হস্তক্ষেপ না? কারো যদি ব্যাপারটা পছন্দ না হয়, তো বিনীতভাবে বললেই হয়, আমার প্যাকেট লাগবেনা। কিচ্ছু আটকাবেনা।

    ৩। ট্যাবু ভেঙে ফেলা বলতে আন্দোলনকারীরা কি বলছেন, এই কারণেই আমি ক্লিয়ার না। যারা অন্যের প্রাইভেসিকে সম্মান দেয়না, তারা কি সব প্রাইভেসিই ভেঙে ফেলতে চায়? পিরিয়ড নিয়ে কথা না বললে কি ভিসির মতো প্যাঁক খেতে হবে? প্রকাশ্যে ন্যাপকিন ঝোলানো মানে কি, ন্যাপকিনকে জামাকাপড়ের মতো করে সহজে ট্রিট করতে হবে? সহকর্মিনীর জামাকাপড় নিয়ে যেমন কথা বলি, ন্যাপকিনও সেরকমই হবে? এইগুলো প্রশ্ন। আন্দোলনারীদের পরিষ্কার করতে হবে।

    ----

    আর দীপিকার ব্রার ব্যাপারটা ঠিক বুঝিনি। ওই পোস্টের তিনটে বা পাঁচটা আগেই দীপিকার চুল নিয়ে অবিকল এক রকম মন্তব্য করা হয়েছে। সেটায় কোনো আপত্তি দেখিনি। সত্যিই জানতে আগ্রহী, চুল নিয়ে কমেন্টে প্রাইভেসিসংক্রান্ত দোষ নেই, ব্রা তে আছে, এটা ভাবা হচ্ছে কেন?

    আমার দিক থেকে উত্তরটা পরিষ্কার। আমি চুল, পোশাকের সঙ্গে অন্তর্বাসের, লম্বা চেহারার সঙ্গে বুকের মাপের, তফাত করি। প্রাইভেসির কম-বেশি আছে মনে করি। হতে পারে, এটা আমার ট্যাবু। আপনারা কি এই ট্যাবুটা ভেঙে ফেলতে আগ্রহী?

    পুঃ উত্তপ্ত বাক্যবিনিময় কিছু হয়নি। ওটা আগে ভাগে লেখার জন্য দুঃখিত।
  • | 24.97.244.117 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:২৭71786
  • যাদবপুরের আন্দোলন আমার খুব একটা উচ্চ ধারণা নাই। মানে সেই সংরক্ষণের বিরুদ্ধে ফেটসুর জুতো পালিশ করা থেকেই এদের সম্পর্কে একটা বিরক্তি ও বিতৃষ্ণা গোছের আছে। সেই উত্তর্পূর্বের ছেলেটির ঘরের সামনে পায়খানা রেখে যাওয়া ও তার পরবর্তীতে ব্যপারটা চাপা দিয়ে দেওয়া, শ্লীলতাহানির অভিযোগকে ৩ নম্বরে ঠেলে দিয়ে সার্ভেল্যান্সের বিরুদ্ধতাকে অগ্রাধিকার দেওয়া। আবার তাদেরই ব্যাগ সার্চ ইত্যাদি নিয়ে দাপিয়ে সমর্থন ইত্যাদি নিয়ে পুরো ব্যপারটাই নিজেদের মধ্যে খেয়োখেয়ি টাইপের লাগে।
    সুতরাং এই আন্দোলন নিয়ে কোনও বক্তব্য নেই।

    তবে এই কথাটা সত্যি যে কিছু কিছু জিনিষ নিয়ে বললে একদম মহান উদারচেতারাও চেইত্যা যায়। এই চেইত্যা যাবার ব্যপারটা নির্ভর করে সেই সেই ব্যক্তির কমফোর্ট লেভেলের ওপরে।

    রূপী কাউরের ফোটো নিয়েও এককের বক্তব্যে একমত।

    কিন্তু এখানে এই ন্যাপকিন নিয়ে প্রতিবাদ বা খেলাধুলো`য় ঈশানের আপত্তিটা ঠিক কোনখানে? যদি এটা হয় যে প্রতিবাদটা এসক্যালেশান ম্যাট্রিক্স মেনে হয় নি, তাহলে ঠিক আছে। আমিও একমত। ওটা প্রথমে কর্তৃপক্ষের কাছেই দাবীদাওয়াগুলো দেওয়া উচিৎ ছিল।
    কিন্তু তা বাদে আরো কিছু আছে কি? যেহেতু শব্দ ধরে ধরে জিগাচ্ছিলে তাই ঠিক বুঝতে পারছি না তোমার আরো কোনও আপত্তি আছে কিনা।
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:৩০71787
  • আমি সমর্থন করলেও দূর থেকে করতাম। কাছে ঘেঁষাতাম না মোটে। মেয়েদের ন্যাপকিনই হোক আর ছেলেদের জাঙ্গিয়া, সেসব ঝুলিয়ে আন্দোলন করলে আমি নেই। ওসবে আমার প্রচন্ড শোভন অশোভন জ্ঞান আছে, আপনারা একে ট্যাবু বলতে পারেন। তাতে আমার কোনো লজ্জা নাই। পোরিষ্কার। (অন্য কেউ কতটা ঘেঁষতেন সে নিয়েও আমার সন্দেহ আছে) :-)
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:৩৭71788
  • আমার অন্তত আরো দুটো জায়গায় আপত্তি আছে।

    ১। শ্লীলতাহানির সঙ্গে জোড়ার প্রশ্নে।

    ২। প্রাইভেসির প্রশ্নে। ট্যাবু ভাঙা মানে প্রাইভেসি বিসর্জন দেওয়া কিনা এটা আমাকে আগে বোঝাতে হবে। আমি পুরুষ হিসেবে আমার বানানো শোভনতার গন্ডীর মধ্যে বাস করব। এইটা টপকালে সমস্যা আছে।
  • dc | 132.164.16.59 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:৪৪71789
  • ইশানের প্রশ্নের উত্তর,

    ১। কারুর অনিচ্ছাসত্ত্বেও তাকে দিয়ে কোন শব্দ বলানো, এটা নিশ্চয়ই তার প্রাইভেসিতে হস্তক্ষেপ। কারুর অনিচ্ছাসত্ত্বেও তার সামনে সেসব নিয়ে আলোচনা করলে তাতেও প্রাইভেসিতে হস্তক্ষেপ। কেউ আপত্তি করলে তার সামনে বা তাকে ইনভল্ভ করে আলোচনা না করলেই হয় (আবার বলি, এটাকে মৌলবাদ ইত্যাদিতে এক্সট্রাওপোলেট করবেন না)।

    ২। এক উত্তর।

    ৩। প্রাইভেসিকে সম্মান দেওয়াও একটা দিক, আবার জনমত গড়ে তোলাও একটা দিক। আমার মনে হয় কিছুটা ব্যালান্স রেখে করতে পারলে ভালো, অবশ্যই কাজটা খুব কঠিন।

    "আর দীপিকার ব্রার ব্যাপারটা ঠিক বুঝিনি।" ওই কমেন্টটা একক প্রথমে লিখতে চায়নি, আমিই ওনাকে লিখতে বলেছিলাম। তারপর একজন আপত্তি জানান, এককও দুঃখপ্রকাশ করেন, আমিও করি। এর বেশী আর কিছু ভাবিনি।

    প্রাইভেসির কমবেশী আছে আমিও মনে করি। আবার একই টপিক নিয়ে আলোচনা একেকজনের সাথে একেকরকম ভাবে করা যায়। তবে "মেয়েদের ন্যাপকিনই হোক আর ছেলেদের জাঙ্গিয়া", এসব নিয়ে ব্যক্তিগতভাবে আমার তেমন কোন অস্বস্তি নেই। বা এগুলো আমার কাছে ট্যাবু টপিক না। আবার বলি, এটা আমার ব্যাক্তিগত মত ঃ-)
  • | 24.97.244.117 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:৪৪71790
  • ১ নং নিয়ে হ্যাঁ। তবে ওদের আন্দোলন নিয়ে খুব উচ্চ ধারণা নাই বল্কে এটা অ্যাটেনশান সিকিং মনে হয়েছে।

    ২ নং নিয়ে কিছু কথা আছে। কিন্তু এখানে লিখব না আলাদা করে লিখব বুঝছি না। পুরো ব্যপারটা এত ঘেঁতে গেছে।
    জাস্ট আর একটা প্রশ্ন ঈশানকে, ধর কেউ 'ধর্ষণ' শব্দটা উচ্চারণ করতে পারেন না (আমার মা পারেন না) নানাভাবে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বলেন। তো এরকম ক্ষেত্রে কোনও পুলিশকর্তা যদি এই শব্দ উচ্চারণ না করে ঘুরিয়ে ফিয়ে ঐ যে সেই যে করে বলেন,তবে তুমি কি সেটাকে তাঁর প্রাইভেসীর অধিকার বলে মেনে নেবে?
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:৪৯71817
  • হ্যাঁ, যা বলছিলাম। একটা বিষয় নিয়ে পপুলার ডিসকোর্সকে আমি দুটো ভাগে ভাগ করব। মানে আপনারাও করছেন, আমি শুধু দুটো নাম দিচ্ছি। একটা হল উন্মুক্ত ক্ষেত্র, অর্থাৎ যা নিয়ে আমরা খুল্লামখুল্লা পাবলিকলি কথা বলতে পারি। যেমন, চুলের কাটিং। "বাবা তোর চুলের কাট একেবারে অমিতাভ বচ্চনের মতো" থেকে শুরু করে "চুলের যত্ন নেবার জন্য অমুক ক্রিম ব্যবহার করা জরুরি" পর্যন্ত কোথাওই আটকায়না। "আড্ডা মারা বা ওরকম একটা কিছু" এর মধ্যে ইনক্লুডেড।

    দ্বিতীয়টা হল, "সামাজিক আদানপ্রদান"। যে বিষয়গুলোকে নিয়ে আলোচনায় যাবার আগে আমরা কিঞ্চিৎ সামাজিক নর্ম মেনে চলি। যেমন, হস্তমৈথুন। যেমন অন্তর্বাস। এগুলো নিয়ে কোনো ডোমেনে নিশ্চয়ই আলোচনা করি, কিন্তু একটু মেপে-জুকে। অন্তর্বাসের ডিজাইন নিয়ে ফ্যাশান ম্যাগাজিনে আলোচনা হয়, হস্তমৈথুন নিয়ে যৌনশিক্ষার ক্লাসে আলোচনা হয়। কিন্তু যেকোনো জায়গায় দুম করে এগুলোকে আলোচনার বিষয়বস্তু করে ফেলিনা।

    এ নিয়ে একেবারেই কোনো সন্দেহ নেই, যে, মেয়েদের ঋতুকালীন অবস্থা নিয়ে "সামাজিক আদানপ্রদান" টা আমরা চাইছি। এই ইস্যুটা আজকে উঠল বলে নয়। দক্ষিণ ভারতীয় ন্যাপকিন-ম্যানকে সমর্থন জানিয়েছি। যৌনশিক্ষাকে তো জানিয়েইছি।

    কিন্তু আজকের বিতর্কটা একেবারেই "সামাজিক আদান্প্রদান" নিয়ে নয়। আজকের প্রশ্ন আন্দোলনের একটা ফর্ম নিয়ে। আপনারা কী চান, বা আমি কী চাই, এখানে একেবারেই সেটা প্রশ্ন না, প্রশ্ন হচ্ছে, আন্দোলন কী চায়। আন্দোলন যে ফর্মটা নিয়েছে, সেটা খুব স্পষ্টতই, ন্যাপকিনকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসা। যুক্তি দেওয়া হচ্ছে, সবই "প্রাকৃতিক", এটাও তাই। অতএব এটা নিয়ে আলোচনা হবেনা কেন? একই সঙ্গে কেউ "পিরিয়ড" শব্দটি উচ্চারণ না করলে তাকে হ্যাটা দেওয়া হচ্ছে।

    এই জায়গা থেকেই খুব স্পষ্ট করে প্রশ্ন আসে, আপনারা (মানে আন্দোলনকারীরা), কি বিষয়টাকে উন্মুক্ত ক্ষেত্রে চর্চার বিষয় করে তুলতে চাইছেন? হিসু-হাগুর মতই? একটু আগেই উদাহরণ দিয়েছি, এই গুরুর পাতায় "কোষ্ঠকাঠিন্য" নিয়ে ইঙ্গিত করলে কেউ কেয়ার করেনা। কিন্তু "আপনার কি মাসিক হয়েছে?" জিজ্ঞাসা করলে নিশ্চয়ই করবে। কারণ, একটা উন্মুক্ত ক্ষেত্রের অংশ, অন্যটা নয়।

    এবার প্রশ্নটা আন্দোলনকারীদের। আপনারা যেটা করছেন, সেটা স্পষ্টই ইঙ্গিত দিচ্ছে, যে, "সমাজিক আদানপ্রদান" নয়, আপনারা "উন্মুক্ত ক্ষেত্র"তে বিষয়্টা নিয়ে যেতে চাইছেন। তাহলে ঠাট্টা-ইয়ার্কি-পাবলিক কমেন্ট সবই কিন্তু এর অংশ। সেগুলো অ্যাকসেপ্ট করবেন তো? আর উন্মুক্ত ক্ষেত্রে যদি না আনতে চান তো আন্দোলনের এই ফর্ম কেন?

    এটা সিরিয়াস প্রশ্ন। এর উত্তর "আমি অমুক মনে করি" দিয়ে হবেনা। আন্দোলনকারীরা কী মনে করেন, সেটা বলতে হবে।
  • san | 113.245.14.46 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:৫৩71791
  • কিন্তু ঈশানের কোনো পয়েন্টেই আমি দ্বিমত নই তো ! নিজেও তো লিখলাম প্রাইভেসির বেশি কম হয় বলে মনে করি। তবে নানাজনের পোস্ট পড়ে মনে হচ্ছিল প্রাইভেসি সংক্রান্ত ব্যক্তিগত ট্যাবু/ চয়েস ( যেটা বলতে চান বলুন ) আর ব্রা সংক্রান্ত ট্যাবুকে এক করে ফেলা হচ্ছে। জঠরজাত হলেও জঠর থেকে বেরিয়ে পড়লে তো আলাদা এন্টিটি হিসেবেই ট্রিট করতে হবে :-)

    তাছাড়াও জেনারাল ও পার্সনাল স্পেস ও কোনোসময়েই এক না । একটা বিষয় , বিষয় হিসেবে জেনারাল আলোচনার স্পেসে কতটা প্রাইভেসি দাবি করে , সেটা নিয়ে বিতর্ক হতেই পারে, এবং বিতর্ক ওয়েলকাম । তার মানে এই না কোনো "বিশেষ ব্যক্তির " ব্যক্তির পার্সনাল স্পেসে ঢুকে পড়াটা আদৌ ওয়েলকাম । ইত্যাদি।
  • riddhi | 117.217.133.50 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:৫৪71792
  • শেষে শোভন, ঈশান্দার মুখে ঃ(( শোভনীয়তা তো পুরোটাই সাবজেক্টিভ এন্ড হেন্স ধপ। আজ যা শোভন কাল তা না। ধরা যাক একটা সমাজে মেয়েরা ঘোমটা পরে থাকে। সেটাই শোভন। সেখানে খোলা মাথায় মেয়েরা মিছিল করলে কি অশোভন বলে দূরে থাকতে হবে?
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:৫৫71818
  • আন্দোলনের এই ফর্ম কেন, সে সম্পর্কে আমার একটা ধারণা আছে। সেটা অবশ্যই আন্দাজ। কিন্তু লিখছি যখন, আন্দাজটাও লিখে দিই। কালকেই লিখছিলাম, কোনো দাবী-দাওয়া থাকলে সেগুলো কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়নি কেন? আসলে, এরকম কোনো দাবী ন্যাপকিন ঝোলানোর আগে আদৌ ছিল বলে মনে হয়না। পুরোটা শুরু হল, ব্যাগ সার্চের "প্রতিবাদ" দিয়ে। সেটা বড়ো করার জন্য সঙ্গে এল শ্লীলতাহানির অভিযোগ। তার বিরুদ্ধে যখন কিছু ভয়েস উঠল, তখন দুম করে চাট্টি ন্যাপকিন ঝুলিয়ে দেওয়া হল। যার কোনো আগুও নেই, পিছুও নেই। আছে শুধু চমক সৃষ্টি। চমকের জন্যই এই ফর্ম। অন্য কোনো কারণ নেই। অবশ্যই আমার ধারণা। আন্দোলনকারীরা কেন হঠাৎ একটা থেকে আরেকটায় জাম্পাচ্ছেন, সেটা তাঁরাই ক্লিয়ার করে বলতে পারবেন।
  • Ishan | 214.54.36.245 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৩:৫৬71793
  • পুলিশকর্তার কাজের মধ্যে পড়ে তো নানা ক্রাইম নিয়ে কাজ করা। তাঁকে তো ধর্ষণ কথাটা বলতেই হবে, নইলে কাজ করা হবেনা।

    মেয়েদের পিরিয়ড নিয়ে টিভি চ্যানেলে কথা বলা ইউনিভার্সিটির ভিসির কাজের মধ্যে পড়েনা তো। প্রপার চ্যানেলে এলে নিশ্চয়ই স্টেপ নেওয়া বা না নিলে কারণ দর্শানোটা কাজের মধ্যেই পড়ে।
  • Ishan | 202.43.65.245 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৪:০৬71794
  • হ্যাঁ, হ্যাঁ। আজ যা শোভন কাল তা না। কোনো সন্দেহই নেই। কিন্তু আমি তো আজকে আমার ধারণায় দাঁড়িয়েই কথা বলব। আগামীকাল হয়তো পৃথিবীতে জামাকাপড় উঠে যাবে। ইনহিবিশন হাওয়া হয়ে যাবে। ইয়ার্কি নয়, যেতেই পারে। কিন্তু তার উপর দাঁড়িয়ে তো আজ আমি একটা মেয়েকে দেখে "হ্যাঁগা তোমার ওইদুটো কী বড়ো" বলে সাদর সম্ভাষণ করবনা। কারণ আমি আমার শোভনতার ধারণায় বিশ্বাস করি।

    আর স্পেসিফিকালি ঘোমটা নিয়ে জিজ্ঞাসা করলে বলতে পারি, এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আমার কাছে প্রাইভেসির বিরুদ্ধে কিনা, সেটা অশোভনতার অন্যতম প্রধান মাপকাঠি। কেউ ঘোমটা খুললে অ্যাজ সাচ আপত্তি নেই। কিন্তু ওইটি ট্যাবু, অতএব, সকলকে ঘোমটা খুলতেই হবে, এর সঙ্গে "সবাইকে বোরখা পরেই ঘুরতে হবে", এর কোনো তফাত নেই।
  • san | 113.245.14.46 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৪:০৮71795
  • শেষ পোস্টটা পড়ার আগেই লিখেছি। যা হোক , ১ এ সোজাই একমত। ২ বিষয়ে আবার জেনারাল স্পেস ও পার্সনাল স্পেস চলে আসে। সমাজের একটা অংশ পিরিয়ড বিষয়টা এমনকি সে বিষয়ে দরকারি আলোচনাও অচ্ছুৎ মনে করলে সেই অবস্থাটা পাল্টানোর দরকার আছে ( নট নেসেসারিলি স্যানিটারি ন্যাপকিন ঝুলিয়েই ) । যাতে জেনারালাইজড ডিসকাশনের স্পেস টুকু থাকে। স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে বা পিরিয়ড সংক্রান্ত কুসংস্কার নিয়ে সাধারণ আলোচনায় যেন "গেল-গেল" ভাব সাধারণভাবে না থাকে। এর সঙ্গে ব্যক্তির প্রাইভেট লাইফের প্রাইভেসির অধিকার রক্ষা করতে কোনো অসুবিধে নেই তো। কেউ নিজে কালো কাগজে মুড়ে স্যানিটারি ন্যাপকিন কিনতেই পারেন , তাঁর চয়েস । কিন্তু আমি নিজের কেনাকাটায় সেটার দরকার নাও মনে করতে পারি , সেই স্পেসটাও আমার চাই।
  • Ekak | 24.99.68.206 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৪:০৯71819
  • অক্ষ র পোস্ট এর উত্তরে :

    ১) ফেমিনিসম নিয়ে এইমুহুর্তে আলোচনায় ঢুকবোনা । ট্যাবু সংক্রান্ত প্রশ্নোত্তর গুলো মিটুক তারপর ।

    ২) সরকারী প্রচার নেই মানে কী ? তৃতীয় বিশ্বে স্যানিটারি ন্যাপকিন ভেন্ডিং মেশিন নিয়ে ২০০৭ এ ইউনিসেফ ওয়ার্কশপ এ প্রস্তাবনা ওঠে ।কর্নাটক সরকার অলরেডি কাজ শুরু করেছে ।তামিলনাড়ুর ইস্কুলে বসানো হয়েছে ।এগুলো বেসরকারী ইনভেস্ট ।এর বাইরে কর্নাটক সরকারের এসএইচজি গ্রুপ সরকারী,বেসরকারী উদ্যোগ একত্র করে বেল্লারী ,গুলবর্গা এসব এরিয়াতে কম দামের স্যানিটারি ন্যাপকিন ডিস্ট্রিবিউষণ চ্যানেল তৈরী করছে ।এখানকার কাগজেই আসে এগুলো ।
    আর প্রসঙ্গত ,এই ওয়ার্কশপ এ গ্রামে ভেন্ডিং মেশিন বসানো ও গ্রামের মেয়েদের স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে কাজের প্রজেক্ট যে তুলে ধরেছিল সে একটি তামিলনাড়ুর গ্রামের বাচ্চা মেয়ে । বছর পনের বয়েস যদ্দুর মনে পরে ।

    সারা দেশেই বা পার্টিকুলারলি বলতে গেলে গোটা দক্ষিন ভারত জুড়েই কাজ হচ্ছে ।তবে তার ডাইমেনশন টা আলাদা । জনমুখী এবং প্রপারলি প্রবলেমকে এড্রেস করে । দেয়ালে দামী ন্যাপকিন কিনে আটকানো টা যেমন কলকাত্তাইয়া ডাইমেনশন । এইটাই তো চিনিয়ে দেয় কোন রাজ্যের লোক কাজ বলতে কী বোঝে ।
  • quark | 24.139.199.12 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৪:২২71796
  • আমার কেমন মনে হচ্ছে যারা এই কাজটা করেছে, তাদের উদ্দেশ্য সফল।
  • কল্লোল | 125.242.167.160 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৪:৩০71797
  • জানি না। ট্যাবু ভাঙ্গার সঙ্গে প্রাইভেসি আসছে কোদ্দিয়ে!
    কেউ মাসিকের সময় পূজো করতে না চাইলে, আমি তার সাথে সেটা নিয়ে তর্ক করতেই পারি, কিন্তু তাকে পূজো করাতে বাধ্য করতে পারিনা। কারুর পছন্দ অপছন্দকে সম্মান করা আর সেটা নিয়ে তার সাথে তর্ক করার ফারাক আছে। হ্যাঁ, তর্ক করা মানে তাচ্ছিল্য করা নয়।
    যেমন অনেকেই যোনী বা লিঙ্গ বলার চাইতে ভেজাইনা বা পেনিস বলতে স্বচ্ছন্দ বোধ করেন। আবার কারুর কাছে গুদ বা বাঁড়া স্বাভাবিকভাবে আসে। আমি তর্ক করতে পারি কিন্তু কাউকে বাধ্য করতে পারি না।
    স্যানের উপরের পোস্টকে খুব বড়ো করে সমর্থন।
  • PT | 213.110.243.23 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৪:৩০71820
  • আচ্ছা "মেয়েদের গায়ের রং" জাতীয় ব্যাপার নিয়ে ফেমিনিস্টদের কাজ-টাজ শেষ হয়ে গিয়েছে?
    Women, in particular, bear the worst of it. I remember my darker-toned cousins being told to not drink tea while growing up..... or to study harder because they were dark and hence it would not be easy to marry them off. Apart from judgments about looks, there is something more onerous when it comes to skin colour and Indians. Dark-skinned people get fewer opportunities in India. This is not racism, but is sometimes referred to as colourism or pigmentocracy. Fair-skinned people are more likely to be hired in certain jobs (when was the last time you saw a dark-skinned flight attendant on an Indian airline?).
    http://blogs.timesofindia.indiatimes.com/The-underage-optimist/fifty-shades-of-fair-why-colour-gets-under-our-skin/
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভালবেসে মতামত দিন