এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ন্যাড়া | 172.233.205.42 (*) | ১০ মে ২০১৫ ০৫:২৮71928
  • প্রথম মোলেস্টেশন কেসের কোনরকম ক্লোজার না হওয়া, আমার কাছে, অত্যন্ত ডিজাপয়েন্টিং। আরও ডিজাপয়েন্টিং প্রশ্ন করলে নেতা-নেত্রীস্থানীয়দের ব্যাপারটা এড়িয়ে যাওয়া। কয়েকটা ভাল আউটকাম হওয়া সত্ত্বেও কলরব শেষ পর্যন্ত আমার কাছে একটি হুজুক হয়েই রইল। যদিও আশা ছিল অনেক।
  • ranjan roy | 24.96.63.177 (*) | ১০ মে ২০১৫ ০৬:৩৮71930
  • মোটামুটি ন্যাড়াবাবুর মতই ভাবছি।
    তবু অতটা হতাশ নই। সাধারণতঃ কোন আন্দোলনই একবারে মূল লক্ষ্য ( বা ঘোষিত লক্ষ্য) প্রাপ্তিতে সফল হয় না। (ব্যক্তিগত ট্রেড ইউনিয়ন অভিজ্ঞতা)।
    আর এই নীতিহীনতা ও রাজনৈতিক অন্ধ-স্তাবকতা ও কর্তাভজার যুগে এই আবেগের স্বতঃস্ফুর্ত বিচ্ছুরণ ও ছড়িয়ে পড়া (দিল্লিতে ভালো চাকরি করা বেশ কিছু তরুণ-তরুণীর প্রতিবাদ মিছিলে শামিল হওয়া এবং বর্ধমান ভিসির শাসকগোষ্ঠীর সমর্থনে স্বেচ্ছাচারে জদুপুর-প্রেসির ছাত্রছাত্রীদের প্রতিবাদে সামিল হওয়া) আমার চোখে অত্যন্ত পজিটিভ।
    ভিসির অপসারণ আসলে শাসকের ক্ষমতার দম্ভের বিরুদ্ধে ক্ষমতাহীনের সংঘবদ্ধ প্রতিবাদের জয়--তাই পজিটিভ।
  • sm | 233.223.159.125 (*) | ১০ মে ২০১৫ ০৭:০৪71931
  • রঞ্জন বাবুর লেখা বোধগম্য হলো না। ভিসি ঘেরাও এর মূল কারণ ছিল দ্রুত সুবিচার পাওয়া এবং কতৃপক্ষের নিস্কৃয়তা বিরুদ্ধে।তা, ভিসি ঘেরাও হলেন, ক্যাম্পাসে পুলিশ ডাকলেন; ছাত্র রা প্রতিবাদের ঝড় তুলল, ভিসি অপসারিত হলেন। এ পর্য্যন্ত ঠিক ছিল।( যদিও একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তি কেন আঁটকে থাকবেন , সে বিষয়ে মানবতাবাদীরা শুরু থেকেই নীরব)
    কিন্তু সেই দ্রুত সুবিচারের কি হলো?
    সেটাই যদি অপ্রাপ্ত থাকে, তাহলে পজিটিভ বলব কেন?
    এইতো সেদিন প্রেসিতে আর এক মহিলা উপাচার্য্য ঘেরাও হয়েছিলেন, কারণ প্রবেশিকা পরীক্ষা ছাত্রদের মতামত নিয়ে করতে হবে ।এগুলো কি কোনো পজিটিভ দিক নির্দেশ করে?
  • ranjan roy | 24.96.63.177 (*) | ১০ মে ২০১৫ ০৭:২৭71932
  • এইজন্য পজিটিভ যে গত কয়েক বছরে যতজন ভিসি অপসারিত হয়েছেন বা পদত্যাগ করেছেন সেগুলো ছাত্রদের একাংশের ভায়োলেন্ট আন্দোলনের ফলশ্রুতি। ফার্নিচার ভাঙা, ম্যানহ্যান্ডলিং সবই হয়েছে এবং তাতে সরকার ভিসিদের প্রটেক্শন দিয়ে উগ্র ছাত্রদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন নিয়েছেন এমনটা মনে হয় না। বরং উল্টোটা হয়েছে।
    নদীয়া, কল্যাণী, বহরমপুর, মালদহ ইত্যাদি।
    কিন্তু এখানে ঘেরাও তুলতে সাদাপোষাকের পুলিশ ও গুন্ডাদের মারপিটের পরও ছাত্ররা পাল্টা মারপিটের রাস্তা নেয় নি-- বরং 'লাঠির মুখে গানের সুর, দেখিয়ে দিল যাদবপুর' বলেছে।
    এটা আমার চোখে একটি নৈতিক অব্স্থান, তাই পজিটিভ।
    বর্দ্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজাল্টের নামে ছাত্রদের ভাগ্য নিয়ে খেলা ও ভিসির মিথ্যাভাষণ ! সেখানে ছাত্রদের আন্দোলন ( মার খেয়ে এবং অ্যারেস্ট হয়ে) নৈতিক।
    প্রেসিতে এতদিনের গুণমান নির্ধারণের পরীক্ষা সিস্টেম তুলে দেওয়ার বিরুদ্ধে আন্দোলন কী অন্যায্য?
    মেন্টর তথা রাজ্যসভার সাংসদ সুগত বসু কী বলছেন দেখুন!
    আর পাশাপাশি কল্যাণীতে নিয়ম ভেঙে টাকা দিয়ে অতিরিক্ত- ভর্তি- হওয়া- ছাত্রদের- পরীক্ষায়- বসতে- দিতে -হবে আন্দোলন????

    তবু বলব, মেয়েটির ন্যায়বিচারের প্রক্রিয়া পূর্ণ হলে অবশ্যই ষোলকলা পূর্ণ হত। খুব ভাল লাগত। তবে সব আন্দোলনেরই সীমাবদ্ধতা আছে। খোঁজ নিয়ে জানলাম এখন সবাই পরীক্ষায় ব্যস্ত।
  • sm | 233.223.159.125 (*) | ১০ মে ২০১৫ ০৮:০০71933
  • একজন মানবতাবাদী কর্মী হয়ে কি করে মানবতার লঙ্ঘন কে সমর্থন করছেন। কাউকে আঁটকে রাখা বা ঘেরাও করা মানবাধিকার লঙ্ঘনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দিক। সেই জিনিষ ভুলে গেলে চলবে?
    ভিসি যদি রাজনৈতিক প্রভাব মুক্ত নন বলে বাজে কাজ করতে পারে; ছাত্ররাও রাজনতিক প্রভাবান্বিত হয়ে অনৈতিক কাজ করতে পারে না এমন নয় । এখন হটাত পরীক্ষায় ব্যস্ত হয়ে পড়লে চলবে?
    প্রেসির ভর্তি পরীক্ষা যদি কতৃপক্ষ ঠিক করে; ছাত্রদের এত আপত্তির কি আছে, যদি না তাতে কোনো গুপি হয় ?
    আপনি যেমন কিছু কলেজে ভর্তির ব্যাপারে কতৃপক্ষের গুপিবাজির কথা বললেন, তেমনি অনেক কলেজে স্টুডেন্ট ইউনিয়ন ও প্রচুর গুপিবাজি করে। এটা তো অজানা তথ্য নয়।
  • ayan | 213.219.201.58 (*) | ১০ মে ২০১৫ ০৮:৪৪71929
  • ভাই অ, অন্য কোন নাম নিলে ভাল হয়
  • byaang | 233.227.27.133 (*) | ১০ মে ২০১৫ ০৮:৫৯71934
  • sm , "আঁটকে"টা খুব চোখে লাগছে, কথাটা আটকে ।
  • adhuli | 190.148.69.210 (*) | ১০ মে ২০১৫ ০৯:০২71935
  • রঞ্জনদার 11 May 2015 00:57:37 IST পোস্ট পড়ে একটু অবাক লাগলো। JU বাদ দিলে যে কটা ঘটনা আপনি বলছেন, সেখানে ছাত্রদের রাজনৈতিক পতাকা এবং সেখানকার VC-দের রাজনৈতিক পতাকা তো আপনার অজানা নয়। JU তে সেই হিসাব উল্টে গেছিল বলেই কি এত অন্য ভাবে চিন্তা করা হচ্ছে ? আজকে JU-তে ছাত্ররা শন্কুদেভ এর দলের হলে সেদিন VC-এর পুলিশ Dakar হিম্মত হত না।

    যাই হোক, নিজে JU-তে চার বছর কাটিয়েছি, পরীক্ষার অজুহাত তা একেবারেই দাড়ালো না।
  • jom | 24.100.134.8 (*) | ১১ মে ২০১৫ ০৩:০৩71941
  • Hirok ranir toi er moto etao to gol gol ghurte laglo RR babur dayitwe
  • ranjan roy | 24.99.42.197 (*) | ১১ মে ২০১৫ ০৫:২৩71942
  • এস এম,
    ১) ভর্তির পদ্ধতি নিয়ে কথা হচ্ছিল। এখানে অধিকাংশ বিভাগীয় প্রধান, মেন্টর সুগত বসু, অ্যালামনির নেতা ড; বিভাস চৌধুরির মত আগের মতই অ্যাডমিশন টেস্টের পক্ষে। ছাত্রছাত্রীরা তাই বলেছে। এতে অন্যায় কোথায়? নাকি বিভাগীয় প্রধান, মেন্টর এদের বক্তব্যের কোন গুরুত্বই নেই।
    খেয়াল করুন, স্টুডেন্টরা কোন পরিবর্তনের কথা বলছে না, বরং এতদিন ধরে সফল ভাবে যে পদ্ধতিটি চলে আসছিল তা পাল্টে দেবার বিরুদ্ধে বলছে-- কাজেই আপনার কে খাতা দেখবে নিয়ে তুলনা দাঁড়াল না।
    ২) অ্যাটেন্ডেন্স নিয়ে আমি বিলকুল প্রিন্সিপালের স্ট্যান্ডকে সমর্থন করি । স্টুডেন্ট হলেই সব কিছু সব সময় ঠিক বলবে এমন তো নয়। তেমনি অথরিটি সব সময় ঠিক হবেন তাও নয়।
    কোন পক্ষকেই অন্ধভাবে সমর্থনের কথা ওঠে না।

    অয়ন,
    সেকি! আমি দেখব কেন? সবাই দেখেছে। গোটা দুনিয়া। প্রকাশ্যে গনভোট নেওয়া হয়েছে। কী কী ইস্যুতে তাও স্পষ্ট। অধিকাংশ (৯০% এর বেশি) কোন পক্ষে ভোট দিয়েছে তাও প্রকাশিত।
    আপনি যদি একটু কম রেগে যান, তো আপনিও দেখতে পাবেন।
  • pi | 233.176.56.126 (*) | ১১ মে ২০১৫ ০৬:১৫71943
  • সব পোস্ট পড়ার ও লেখার মত সময় সুযোগ এখন নেই। যে আপডেট জেনেছি,জানিয়ে দিয়ে যাই। আঠাশে অগস্টের মোলেস্টেশন অভিযোগ নিয়ে বর্তমান আই সি সি তাদের তদন্ত সম্পূর্ণ করেছে বলে জানিয়েছে। অভিযুক্ত যত জনেত নাম আছে,অভিযোগকারিণী, সাক্ষী -সবার সাক্ষ্য নেওয়া শেষ, বয়ানের রেকর্ডিঙ্গ হয়েছে। এক হপ্তার মধ্যে এর ভিত্তিতে রিপোর্ট দেবার কথ্হ। আর অন্য যে দাবিগুলো ছিল, আই সি সি পুনর্গঠন ও জিএসক্যাশ নিয়ে ,সে নিয়ে আন্দোলন চলছে,হবেও, এখন সেমিস্টার চলছে।
  • sm | 233.223.159.144 (*) | ১১ মে ২০১৫ ০৬:৩৯71944
  • Moreover, we believe that excellence will be compromised if the varsity does away with the admission tests. If the varsity admits students based on their marks in higher secondary examinations then excellence will be compromised," said Sumallya Mukhopadhyay, a post graduate student who took part in the agitation. According to sources, a section of the faculty has also supported the students.

    Education minister Partha Chatterjee said a decision on admission tests can only be taken by the university authorities and students have no role to play.

    Sources said there was another demand by the students that the departments should be given the freedom to decide if 60% minimum attendance is mandatory to appear in the semester examinations.

    The VC was initially pressurized by the students to tweak rules and allow those with even 20% attendance to sit in the examinations. But, the governing board of the varsity refused to accept the demand and went ahead to implement the mandatory University Grants Commission's rules on attendance.

    "Now the students want us to hand over autonomy to departments on attendance as well. This shows that their concern is not admission tests. They want the departments to allow all students to take the semester examinations," said a senior Presidency official.
    -Moreover, we believe that excellence will be compromised if the varsity does away with the admission tests. If the varsity admits students based on their marks in higher secondary examinations then excellence will be compromised," said Sumallya Mukhopadhyay, a post graduate student who took part in the agitation. According to sources, a section of the faculty has also supported the students.

    Education minister Partha Chatterjee said a decision on admission tests can only be taken by the university authorities and students have no role to play.

    Sources said there was another demand by the students that the departments should be given the freedom to decide if 60% minimum attendance is mandatory to appear in the semester examinations.

    The VC was initially pressurized by the students to tweak rules and allow those with even 20% attendance to sit in the examinations. But, the governing board of the varsity refused to accept the demand and went ahead to implement the mandatory University Grants Commission's rules on attendance.

    "Now the students want us to hand over autonomy to departments on attendance as well. This shows that their concern is not admission tests. They want the departments to allow all students to take the semester examinations," said a senior Presidency official.

    ----------
    -"So far admissions in each department was held on the basis of admission tests. But now they are giving autonomy to every department to decide whether they want admission tests or not. We are opposed to this. We want admission tests to remain like earlier," said union's vice-president Amardeep Singh.--

    দুটি নিউস এর অংশ তুলে দিলাম। কতৃপক্ষ বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট কে অটোনমি দিতে চাইছে।অন্যায় টা কোথায়?একই সিস্টেম যে চালু রাখতে হবে, এমন কথা কে দিয়েছে?মানে ছাত্ররা শুধু ইউনির ভালো চায়, কতৃপক্ষ চায়না এমন টা কি সত্য!
    পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে দু তিন বছর চালানো যেতে পারে। মান পড়ে গেলে, তবে তো আন্দোলনের কথা আসছে। তা না করে ঘেরাও, আটক, এটা কোনো কথা হলো?
    ।।।
    সুগত বসুর বা বিভাস চৌধুরীর বক্তব্যের লিংক পেলে সুবিধে হত।
  • ranjan roy | 24.99.28.54 (*) | ১১ মে ২০১৫ ০৭:৩০71936
  • sm,
    প্রথমতঃ আমি মানবতাবাদী বা মানবাধিকারবাদী কর্মী-টর্মী নই। নেহাতই ছাপোষা ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত বুড়ো ভাম। ওটা কল্লোলের ডিপার্টমেন্টঃ)))
    কোন মানবাধিকার সংগঠনের সঙ্গে কোন কালে যোগ ছিল না, আজও নেই। হ্যাঁ, বামপন্থী ব্যাংক ইউনিয়নের সংগঠক ছিলাম, এই পর্য্যন্ত।
    হ্যাঁ, মানবাধিকারের অবধারণা এবং সে নিয়ে আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগ কে সভ্যতার প্রগতি বলে মনে করি। তাই যেখানে মনে হয় রাষ্ট্রের ক্ষমতার জোরে ব্যক্তির স্বাতন্ত্র্য ক্ষুণ্ণ হচ্ছে সেখানে সম্ভব হলে প্রতিবাদে সামিল হই (অম্বিকেশ/কামদুনি ইত্যাদি)। পিটিশনে সই করে দিই। আর মায়াপাতায় গলা ফাটাই। আমার দৌড় এই পর্য্যন্তই।

    দ্বিতীয়তঃ ঘেরাও ট্রেড ইউনিয়নের জোরে একটি স্বীকৃত প্রতিবাদের ভঙ্গী। হ্যাঁ, তাতে অবশ্যই যাকে ঘেরাও করা হচ্ছিল তার অধিকার খর্ব হচ্ছে। যখন দুটো অধিকারের মধ্যে বিরোধ তখন লেসার এভিল কোনটা দেখতে হবে। সে ব্যাপারে প্রত্যেকের নিজস্ব পূর্বাগ্রহ থাকতেই পারে।
    যখন দিনের পর দিন একজন উপাচার্য শুধু ক্ষমতার জোর দেখান, ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে আলোচনার প্রস্তাব নাকচ করেন তখন অন্য কি উপায় ছিল?

    তৃতীয়তঃ ওরা অন্য কলেজ/ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠনের বিপরীতে অহিংসার পথ নিয়েছে। জোর দিয়ে বলছি সেটাই আমার কাছে বড় প্রাপ্তি।
    চতুর্থতঃ পরীক্ষার ব্যাপারটা নিয়ে আগে বলা হচ্ছিল পড়াশুনা না করে এইসব কচ্ছে!! এখন??
    আমি আপনাকে ও আধুলিকে বলছি--- পরীক্ষার জন্যে 'হোক কলরবে" ভাটা পড়াকে জাস্টিফাই করার প্রশ্ন নয়, এটা শুধু এক্সপ্লেন করছে যে আল্টিমেটলি ছাত্ররা ছাত্রই। ওরা কখনই কোন স্থায়ী রাজনৈতিক সংগঠন বা ফোরামের বিকল্প হতে পারে না।
    ওদের প্রয়াস অল্পকালিক হবেই।
    কিন্তু তাতেও যা হয়েছে অভূতপূর্ব।
    যখন বলি অমুক এত সিগ্রেট খেত তাই আজ টিবিতে ধরেছে। তখন কারও সিগ্রেট খেয়ে টিবি হওয়াকে জাস্টিফাই করা হয় না, শুধু টিবির কারণটা এক্সপ্লেন করা হয়। পরীক্ষার ব্যাপারটা ( অজুহাত?) সেই জন্যেই বলা ।
    পঞ্চমতঃ প্রেসির অ্যাডমিশন টেস্ট, এটা কোন ঘটনা নয় যে 'গুপি হয়েছে কি হয় নি' সেটা দেখে সমর্থন/বিরোধ করতে হবে।
    এটা একটা সিস্টেম, প্রেসির এক্সেলেন্স বজায় রাখার জন্যে। সেটা হটাৎ এভাবে কম্প্রোমাইজ করা যায়? প্রস্তাবিত সিস্টেমেই তো গুপির রাস্তা খোলা হচ্ছে। এবার ডাক্তারি পরীক্ষায় গুপি করে পাশ করানোর খবর তো দেখেছেন।
    ছাত্রছাত্রীদের কথা ছাড়ুন। অ্যালামনির মুখিয়া ডঃ বিভাস চৌধুরি এবং শাসক দলের এম পি ও প্রেসির মেন্টর সুগত বসুর বক্তব্য দেখুন। আন্দোলনকারীদের থেকে কোথায় আলাদা!
  • ayan | 213.219.201.58 (*) | ১১ মে ২০১৫ ০৯:৩২71937
  • এইটুকু প্রাপ্তির জন্যে এত বড় আন্দোলন?? মুশকিল হল কেউ যদি দাবি করে আসলে হোস্টেলের ছেলেদের ভোট একত্র করার জন্যে এটা আসলে একটা হুজুগে আই ওয়াশ যাতে সত্যিটা ধামাচাপা পরেই যায়, সেটাকে কাউন্টার করবেন কিকরে?
  • ranjan roy | 24.99.28.54 (*) | ১১ মে ২০১৫ ০৯:৫৩71938
  • অয়ন,
    ১) এইটা আমার কাছে এইটুকু তো নয়!
    একটা উদাহরণ আছে যাতে ছাত্রছাত্রীরা অন্য কোন রাজনৈতিক দলের প্রত্যক্ষ মদদ ছাড়া অহিংস পদ্ধতিতে পুলিশ ও গুন্ডার মোকাবিলা করে সরকারকে নিজেদের অবস্থান বদলাতে বাধ্য করেছে? আমার জানা নেই।
    অবশ্য পসন্দ আপনি আপনি!
    ২) "একটা হুজুগে আই ওয়াশ যাতে সত্যিটা ধামাচাপা পরেই যায়, সেটাকে কাউন্টার করবেন কিকরে?"
    -- কাউন্টার করার দায় তো আমার নয়! জদুপুরের ছাত্রছাত্রীদের। তাদের ভবিষ্যৎ অ্যাকশনের মধ্যে দিয়ে।
    আর ওটা "একটা হুজুগে আই ওয়াশ যাতে সত্যিটা ধামাচাপা পরেই যায়"- সেটা কেউ বুঝতে পারছে না? জদুপুরের প্রাক্তনীরা? বঙ্গের বৃহত্তর ছাত্রসমাজ? দেশের অন্য শহরের ছাত্রছাত্রীরা?
    সবচেয়ে বড় ব্যাপার আমরা বুঝতে পারছি এটা আই ওয়াশ, কিন্তু জদুপুরের ছাত্রীরা পর্য্যন্ত এত বোকা? অথবা এই ধামাচাপা দেওয়ার ষড়যন্ত্রে সামিল?
    নিজেদের ক্যারিয়ারকে বরবাদ করে??
    আর সেই মেয়েটা? যে মাওবাদী নয়? এপিডিআর নয়? যে গোল্ড মেডালিস্ট? সে এই ষড়যন্ত্রে সামিল হয়ে রাজ্যপালের সামনে সার্টিফিকেট নিতে অস্বীকার করল?
    এই মেয়েটা এত বোকা? অথবা এত শয়তান?
    --- আমার আর কিছু বলার নেই।
  • sm | 53.251.91.14 (*) | ১১ মে ২০১৫ ১১:২৭71939
  • রঞ্জন বাবু, ইটা কেমন যুক্তি হলো। ঘেরাও ছাড়া পথ ছিল না? ছিল তো, ভিসির বিরুদ্ধে আ দালতে মামলা করা যেত।এই বিকল্প টার কথা কেন ভাবলেন না?
    না না, ঘেরাও কোনো স্বীকৃত পন্থা নয়। ঘেরাও বেআইইনি ও অমানবিক ।সে যতই ট্রেড ইউনিয়নের দোহাই দেখান । ঠিক ধর্মঘট কে যেমন কোর্ট বেআইই নি ঘোষণা করেছে।
    ছাত্ররা দ্রুত বিচার চেয়ে ভিসি ঘেরাও করেছিল। তখন পড়াশোনার কথা মনে ছিল না? চান করতে নেমে, জল গায়ে না দিলে চলবে? এর সঙ্গে কিছু টিচারও জড়িত ছিলেন। তারাই বা কোথায় গেলেন বা কিরকম পড়াশুনোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন? যদি দ্রুত বিচার পর্ব শেষ হয়ে যেত, তাহলে এত কথা উঠত না।
    প্রেসি তে কতৃপক্ষ তাদের সিস্টেম এপ্লাই করবে, ছাত্র ভর্তির ব্যাপারে। তাতে করে এক্সেলেন্স কমবে কেমন করে জানা গেল?যদ্দুর জানি ,এখনো তো সিস্টেম এপ্লাইই হয়নি?
    এর পর থেকে তো ছাত্ররা দাবি তুলবে, থার্ড ইয়ারের ছেলেরা ফার্স্ট ইয়ারএর কোশ্চেন পেপার সেট করবে। ছাত্র রাই পাস ফেল ঠিক করবে।
    ছাত্ররা তো ইউনি তে ক্লাস না করেও পরীক্ষা দেবার পক্ষপাতি। এর জেরে পূর্বে , ভিসি তো ঘেরাও পর্য্যন্ত হয়েছেন। প্রাক্তন অনেক ভিসি লিখেছিলেন , এগুলো জাস্ট অসঝ্য! কারণ ক্লাস না করার ইচ্ছে থাকলে সেই ছাত্র দূর শিক্ষার কোর্সে ভর্তি হতে পারে।
    প্রসঙ্গত, কড়া মনোভাব নেবার জন্য প্রেসি তে ছাত্র অনুপস্থিতির হার লক্ষনীয় ভাবে কমেছে। এটা নিয়ে একটা আর্টিকেল ও বেরিয়েছিল।
  • ayan | 213.219.201.58 (*) | ১১ মে ২০১৫ ১২:২৫71940
  • কি বলব স্যার, সব গোলগাল সুবোধ ছাত্র ছাত্রী স্যার।

    "সবচেয়ে বড় ব্যাপার আমরা বুঝতে পারছি এটা আই ওয়াশ, কিন্তু জদুপুরের ছাত্রীরা পর্য্যন্ত এত বোকা? অথবা এই ধামাচাপা দেওয়ার ষড়যন্ত্রে সামিল?
    "
    আপনি যাদবপুরের প্রতিটি ছাত্রের মতামত নিয়েছেন? না নিলে কি করে জানলেন প্রতিটি ছাত্রের মত ছিল? তাছাড়া কলেজে যখন বাওয়াল চলে তখন তার বীপরীতে যাবার মানসিকতা বেশীরভগের থাকেনা। যাদের মত থাকেনা তারা বাড়িতে বসে যায়।

    নিজেদের ক্যারিয়ারকে বরবাদ করে??
    সিরিয়াসলি? কার কেরিয়ার বরবাদ হল? হয় নাকি? কিছু ছাত্র অনশন করেছিল, তার বাইরে বাকিদের কিছু হয়নি, হবার চান্সও ছিল না।

    "একটা উদাহরণ আছে যাতে ছাত্রছাত্রীরা অন্য কোন রাজনৈতিক দলের প্রত্যক্ষ মদদ ছাড়া অহিংস পদ্ধতিতে পুলিশ ও গুন্ডার মোকাবিলা করে সরকারকে নিজেদের অবস্থান বদলাতে বাধ্য করেছে? আমার জানা নেই।"
    তো, লক্ষ্য কি ছিল সরকরকে অব্স্থান বদলাতে বাধ্য করা? মানে জেদের প্রশ্ন? যদি লক্ষ্য থেকে থাকে সঠিক আর দ্রুত বিচার হওয়া, তাহলে সেই লক্ষ্য মেটার কি হল?
  • শ্রী সদা | 113.19.212.22 (*) | ১২ মে ২০১৫ ০২:০০71947
  • শাস্তি, ক্ষমা, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা - এর মধ্যে কোনটা করা সম্ভব ছিল ভিসির পক্ষে, ঘেরাও অবস্থায় ?
  • /\ | 69.160.210.2 (*) | ১২ মে ২০১৫ ০৫:২২71946
  • হ্যাঁ কোনো বিদ্যায়তনের মধ্যে ছাত্র ছাত্রী দের ইন্টার‌্যাকশন, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের ইন্টার‌্যাকশন, সাধুবাদযোগ্য হোক, বা ঘৃন্য, ছাত্রছাত্রীদের সাথে উপাচার্যের ইন্টার‌্যাকশন, সদর্থক হোক বা অসহ্য, আমার মতে সেসমস্ত বিদ্যায়তনের মধ্যেই উপযুক্ত লোকেদের হস্তক্ষেপের মাধ্যমে মিটে যাওয়ার কথা। শাস্তি, ক্ষমা, প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা - সবই।

    বিদ্যায়তনের প্রধান, ঘটনা হাতের বাইরে চলে গেছে - বাহানায়, রাষ্ট্রযন্ত্র - পুলিশ ডেকে ছাত্রছাত্রীদের পেটালে আমার মতে তার সেই পদে থাকার কোনো অধিকার থাকে না। ভিসি সরানোর আন্দোলনের পাশে ছিলাম সেই কারণেই।

    ====================================
    প্রথম উদ্ধৃত পোস্ট আমার ছিল। এই মতামতদানের যে কোনো পাতা থেকেই দেখা যায়, গনকনভেনশনের পোস্টারের নিচে যেটা কোট করা।
    আমার মতামত ই জানিয়েছি।

    " গুরুচণ্ডা৯ র ভাটিয়া৯ থেকে ঃ

    name: /\ mail: country:

    IP Address : 127.194.196.161 (*) Date:22 Sep 2014 -- 10:23 PM

    সাতটা বলা হয়েছিল, শুরু হল সাড়ে সাতটা থেকে সেক্টর ফাইভের মিছিল। "" .... ইত্যাদি।
  • amit | 190.148.69.210 (*) | ১২ মে ২০১৫ ০৯:৪০71948
  • JU-তে গত দশ বছর এ কতবার VC-কে ঘেরাও করা হয়েছে, তার কোনো পরিসংখ্যান আছে ? কলরবের স্বর্ণযুগে এক প্রফেসর ক্লেম করেছিলেন আবাপ তে গত কয়েক বছর এ তারা সম্ভবত পঞ্চাশ বার ঘেরাও হয়েছেন , কিন্তু কখনো পুলিশ ডাকেন নি। যেন সেটা খুব কৃতিত্বের কাজ-!! বারবার যদি ঘেরাও করাটাই ছাত্রদের একমাত্র উপায় থাকে, তাহলে সেখানের ছাত্রদের মানসিকতা নিয়েই প্রশ্ন করা যায়।

    আর VC-কে তাড়ানোর জন্য যে সব ছাত্ররা গণভোটে নিতে পারে, সেখানে তাদের নিজেদের সহপাঠীদের শ্লীলতাহানির সুবিচার নিয়ে তারা অদ্ভুত ভাবে নীরব, সব সুবোধ বালকের মত পরীক্ষা দিতে ব্যস্ত। এই সব ঘটনা কে রঙিন চশমা দিয়ে দেখলে অনেক কিছুই বলা যায়, বাস্তব এটাই যে JU' আস্তে আস্তে পুরোপুরি লুম্পেনায়সাসন এর দিকে যাচ্ছে।
  • pi | 127.194.2.66 (*) | ১৩ মে ২০১৫ ০২:৪৪71949
  • ' নিজেদের সহপাঠীদের শ্লীলতাহানির সুবিচার নিয়ে তারা অদ্ভুত ভাবে নীরব' .. এই কথাটার মানেটা কী ? উপরের আপডেট থেকে সেটা মনে হল ? নাকি সুবিচার কোন সাক্ষ্য প্রমাণ ছাড়াই চলবে ? সেগুলো ছাড়াই যাতে বিচার করে সিদ্ধান্ত জানানো হয়, তার দাবি তোলা হবে ? নাকি, সুবিচার দেবার জন্য ছাত্রছাত্রীদের খাপ বসাতে হবে ?( যেটা কিছু ছাত্রছাত্রী অন্য এক ঘটনায় একরকম করে বসিয়েছিল এবং অন্য অংশ তার বিরোধিতা করেছিল )।
  • sm | 233.223.155.252 (*) | ১৩ মে ২০১৫ ০৩:৪১71950
  • অমিত কে ক।প্রশ্ন টা মানসিকতার। যদি কয়েক বছরে প্রায় ৫০ বার ভিসি ঘেরাও হয়েছে কথাটি অংশিক সত্য ও হয়, তাহলে তো বলতে হবে ভিসিরা আতঙ্কে ভুগছে। তারা স্ট্রেস ডিস্ অর্ডারের শিকার । পুলিশ ডাকা অনৈতিক তো তো নয়ই বরং যুক্তি সঙ্গত। এটাকে ট্রেড ইউনিয়ন স্বীকৃত পন্থা,চিরাচরিত যোদুপুরীয় ঐতিঝ্য, বললে তো একটা কু নীতিকে আস্কারা দেওয়া হয়।
    প্রশ্ন হচ্ছে সুবিচারের জন্য যে দ্রুততা ভিসির নিকট দাবি করা হয়েছিল, সেই দ্রুততার দাবি কি পোস্ট ভিসি অপসারণের পরে চোখে পড়ছে? যদি উত্তর না হয়, তাহলে এত হাঙ্গাম হয়েছিল কেন? যে শিক্ষক রা আন্দোলনকারীদের সমর্থন করতেন, তারা কোথায় গেলেন?
    তাঁরা কি সময় ও সুযোগ বিশেষেই সমর্থন করেন?

    প্রেসিতেও অনুরূপ ঘেরাও চলছে, যখন তখন।কখনো নিয়মিত ক্লাস না করে পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি আদায়ের জন্য কখনো বা কতৃপক্ষ কি ভাবে এডমিশন করবে তার পদ্ধতির বিরুদ্ধে।এগুলো কে আর কতদিন বরদাস্ত করা যায়?
  • ranjan roy | 131.245.139.90 (*) | ১৪ মে ২০১৫ ০১:৩২71953
  • হেইডা কইতে পারেন!ঃ))
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ১৪ মে ২০১৫ ০১:৩৯71954
  • তো, এরা যা করছে, তাতে আপত্তি নেই তো ?

    প্রেসিডেন্সিতে অনশনকারী ছাত্র অমরদীপ সিং এর লেখা।

    ' I had joined this institution in the summers of 2009, back in the days when this was still a ‘college’, under the Calcutta University. I, too like others, had heard stories of the famed campus of Presidency, the stories of politics, promod-da, ‘porashuna,’ and ‘prem.’ Most of them had surprisingly turned out to be true. The classrooms ensured teachings beyond the syllabus and no-one really kept note of when the classes began and ended for they actually held a mesmerizing quality. Attending these same classes seem to be quite a big deal today, however even if a student chose to not attend most of the classes, the teachers would still be available for visiting and more than once they would spend hours teaching a single student in their common rooms. Let us never question the excellence of ‘Presidency College.’
    Within a short while of my admission I was a part of the movement for academic autonomy. This movement had taken its roots in the 70s and finally in the year 2011, Presidency chose to rise above to the level of a ‘Unitary University.’ Since then, Presidency has taken to a new path. Young minds, and fresh infrastructure, these had given Presidency a new hope, alas, a false hope.
    I soon witnessed the removal/resignation of many a great scholars and questions were soon raised on the teaching capabilities of the fresh recruits. The voices of students soon began to be oppressed and this was the first visible degradation of our so called ‘excellence.’ Knowledge has seldom been this caged, caged inside the classroom that is. The students were compelled to attend their classes, but not a single pre-requisite of the classroom teaching is being looked at. It is okay if a student attends every class with his/her jaw slacking, and the teacher muttering garbage, but the class must be attended. The quality of teachers and infrastructure is not something that needs to be voiced, only ensure 75% attendance. And while the process of calculation of this same attendance is nowhere close to transparent, and we see no sign of the so called credit system being implemented, why are the students still being forced to attend their classes like lambs to the slaughter?
    Presidency was never meant to be a seat of experimentation. Gen-ed systems, fee submissions, feedback forms, what more must this administration experiment with? I do not remember signing up to be a guinea pig. I do not understand on what basis of academic experimentation could the removal of the admission tests stand ground? Must it always be the students who will be the victims of this authoritarian experimentation? And if so, for how long must this endless exploitation be endured by the student community? It surprises me to think today that once upon a time names such as Acharya Prafulla Chandra Roy, Satyajit Ray, Aparna Sen, Gayathri Spivak, had passéd out of the gates of this institution, needless to say without 75% attendance. Presidency has chosen to catch me by surprise.
    Upon hearing that 230 students will not be eligible for writing their examinations this semester (after 180 students in the last) I have decided to take up a course of individual action against this injustice. Decisions on behalf of the authority are made knowledgeable to students in such a fashion that there is seldom a chance to discuss them and decide on a course of action, hence I was left with no other choice but to decide my own course of action. This administration has even dared to threaten the basic rights to the students to raise their voices; this is something I shall not stand for. Starting today at 10 a.m. I had decided to go on an indefinite hunger strike to condemn this injustice. I would also like to mention that I have secured the needed criteria to be eligible for taking the examinations, and I shall do so, during the course of this hunger strike.
    Signing off,
    Amardip Kumar Singh '
  • a | 213.219.201.58 (*) | ১৪ মে ২০১৫ ০১:৪৪71955
  • আর অ্যাডমিশন সিস্টেম নিয়ে মেন্টর, প্রাক্তনীদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে ছাত্রদের বলার অধিকার থাকবে না
    - এই মেন্টর আর প্রাক্তনীদের নেম ড্রপিং না করলে কি দাবি অসার প্রমাণ হবার ভয় থাকছে? যদি সুগত বসু না-ও বলতেন, তবু ছাত্রদের দাবি করার অধিকার যেমন ছিল তেমনই থাকত। প্রশ্নটা সেটা নয়। প্রশ্ন্টা (প্রেসির) ছিল এই দাবিতে ঘেরাও করার অধিকার চাত্রদের আছে কি না।
  • a | 213.219.201.58 (*) | ১৪ মে ২০১৫ ০১:৫৭71956
  • এমনিতে ছেলেটি বলেছে individual action তাই আপত্তি করলেও শুনছে কে? তবে দাবিদাওয়াগুলো, জাস্ট ফালতু। আমি প্রেসি-পাশ ভুসি মালও প্রচুর দেখেছি, আবার কমা কলেজ থেকে বেরোনো জুয়েলও। তাই ঐ তথাকথিত এক্ষেলেন্সের গপ্প মানা গেল না।
    Upon hearing that 230 students will not be eligible for writing their examinations this semester এটা খুব বাজে ট্রেন্ড। এতে প্রেসির সুনামও বাড়ছে না। কিন্তু ক্লাস না করেও পরীক্ষায় বসতে দিতে হবে, এই দাবিটা মানা চাপ। সে যে কেউ হাঙ্গার স্ট্রাইক করলেও, না,
  • ranjan roy | 24.98.65.83 (*) | ১৪ মে ২০১৫ ১০:১৬71957
  • প্রশ্নটা নেম-ড্রপিং এর নয়। প্রশ্নটা প্রেসিডেন্সির "এক্সলেন্স" এর জন্যে প্রাক্তনী ও মেন্টরদের সক্রিয় ভূমিকা ও সেই প্রেক্ষিতে দেখা যে ছাত্রদের দাবি কতটুকু অযৌক্তিক সেটা।
    আর অমরদীপ সিং এর বাকি বক্তব্যগুলো? ভালো অধ্যাপকদের চাকরি ছেড়ে দেওয়া? বর্তমান পড়াশুনোর মান? অস্বচ্ছতা? প্রটেস্টের অধিকার কেড়ে নেওয়া?
    আচ্ছা, কেন্দ্রীয় স্তরেই শিক্ষকদের পড়ানোর ভ্যালুয়েশন ছাত্রদের দিয়ে করানোর চিন্তা ছিল না?
  • ranjan roy | 131.245.139.90 (*) | ১৪ মে ২০১৫ ১২:০৫71951
  • এখানে ভোটের দাবি গুলোতো দেওয়া হয়েছিল। শুধু ভিসির অপসারণের জন্যে গণভোট তো নয়। তাতে ছাত্রীটির সুবিচারের দাবীটিও ছিল বলেই মনে পড়ছে।
    আর অ্যাডমিশন সিস্টেম নিয়ে মেন্টর, প্রাক্তনীদের সঙ্গে গলা মিলিয়ে ছাত্রদের বলার অধিকার থাকবে না--এটা তো পিতৃতান্ত্রিক চিন্তা!
  • sm | 233.223.153.95 (*) | ১৪ মে ২০১৫ ১২:২৬71952
  • কে বলেছে ছাত্রদের বলার অধিকার থাকবে না। যত খুশি ডিবেট করুক , পত্রিকায় লিখুক, জনমত বাড়াক, শিক্ষা মন্ত্রীর কাছে দরবার করুক । কিন্তু ঘেরাও করার অধিকার আসে কোত্থেকে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যুদ্ধ চেয়ে মতামত দিন