এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ভুজুং ভাজুং | 122.79.38.80 (*) | ২১ আগস্ট ২০১৫ ০৭:২৪72049
  • ছাত্র আন্দোলন কোর্টে গিয়ে হবে? হেইল এন্ড অফ হিস্ট্রী
  • ... | 193.90.36.61 (*) | ২২ আগস্ট ২০১৫ ০৩:৪৮72053
  • জদুপুরের মলেস্টার রা ছাড়া পেয়ে গেল, আন্দোলন ১০০% সফল। আর কি চাই?
  • s | 60.158.184.196 (*) | ২২ আগস্ট ২০১৫ ০৪:১১72051
  • এর মধ্যেই প্রেসিডেন্সির ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে এসে যোগ দেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘হোক কলরব’ আন্দোলনের অনেক সদস্যই। উপাচার্যের পাশে বসা রেজিস্ট্রারকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করতে দেখা যায় বিক্ষোভকারীদের। কেউ কেউ সিগারেট ধরিয়ে উপাচার্য-রেজিস্ট্রারের মুখে ধোঁয়া ছাড়তে থাকেন। আজ, শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠান। কর্তৃপক্ষ ঘেরাও তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। কিন্তু পড়ুয়ারা সে কথায় কোনও কান দেননি। উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া বলেন, ‘‘আমি উচ্চশিক্ষা দফতরকে অনুরোধ করব, ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগের ব্যাপারে তদন্ত করতে। যদি মারধরের ঘটনা ঘটে থাকে, তা দুঃখজনক। তবে ভিড়ের মধ্যে যদি কিছু হয়ে থাকে সেটা তো আমার পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়।’’

    প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, পুলিশ লাঠি হাতে দৌড়োদৌড়ি করলেও, ছাত্রছাত্রীদের উপরে তারা লাঠি চালায়নি। এই দাবি পুলিশেরও। নবান্ন সূত্রের খবর, যে ভাবে ছাত্রছাত্রীরা মমতা বেরিয়ে যাওয়ার পরে উপাচার্যকে ঘেরাও করে রেখেছেন তাতে রাজ্য সরকার ক্ষুব্ধ। ঘেরাও তুলতে উপাচার্য যে কোনও সাহায্য চাইলেই তা দেওয়া হবে বলেও অনুরাধাদেবীর কাছে বার্তা পৌঁছে দেওয়া হয়। তবে উপাচার্য বলেছেন, ‘‘যতক্ষণ ঘেরাও চলবে আমি আমার চেয়ারেই বসে থাকব।’’

    এ দিনের বিক্ষোভের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রেসিডেন্সির শিক্ষক এবং প্রাক্তনীরা অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন। এক শিক্ষকের কথায়, ‘‘বিশ্ববিদ্যালয় স্বশাসিত সংস্থা। মুখ্যমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রীকে ঘিরে বিক্ষোভ কেন?’’ এক প্রাক্তনীর মন্তব্য, ‘‘বিশ্ববিদ্যালয় যাতে ঠিকঠাক চলে তার জন্য রাজ্য সরকার উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গড়ে দিয়েছে। আর তো কিছু করার নেই!’’
  • সে | 94.75.173.148 (*) | ২২ আগস্ট ২০১৫ ০৬:২৬72054
  • হিহি
  • Bangali | 126.203.148.98 (*) | ২২ আগস্ট ২০১৫ ০৮:৪৪72055
  • Presi te mrinmoy naam e ek ahoto chhatro ke kaal CMC te nei jaoa hoy. Dean of Students Gagari Chakroborty taake dekhteo giechhilen. ektu khonj khobor nie likhun..
  • a | 213.219.201.58 (*) | ২২ আগস্ট ২০১৫ ১০:১৯72052
  • প্রেসিতে কেউ হস্পিটালে ভর্তি হয়েছে মার খেয়ে না সেটাও নির্জলা মিথ্যা? দেখেশুনে মনে হচ্ছে পার্টির দাদাদিদিদ্রা বলেছে কি হচ্ছে রে ন্যাপলা তোদের কলেজ কাগজে আসছে না, তোরা কি পোতিক্রিয়াশীল হয়ে গেলি নাকি... আর তাই শুনে ভাইবোনেরা লেজ তুলে ঘেরাওতে নেমে পড়েছে।
    জাস্ট স্টুপিড বিহেভিয়ার। পুজোর আগে একটু বাজার গরম করা।
  • a x | 138.249.1.198 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০৪:০৪72056
  • সুখবর। ফেবু থেকে -

    he university authority finally bows to the demands of the students on the formation of a Gender Cell with elected student representatives:
    The Internal Complaints Cell (ICC) will cease to operate on cases of sexual offenses involving students of the university. A new SEPARATE Gender Cell will be formed to investigate those cases, and to undertake gender sensitization programmes in campus throughout the year, as resolved by the All Faculty General Body, and its modality and structure will be decided upon by a committee, which will include student representation, and will draw from the Saksham Guidelines.
  • ঈশান | 183.17.193.253 (*) | ০৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫ ০২:০৪72057
  • আপনাদের আগেই বলেছিলাম যদুপুরে কলরব মোটামুটি জয়যুক্ত। ভিসি গেছেন। মেয়েটির অভিযোগের তদন্ত রিপোর্ট বেরিয়েছে। শেষ মেজর দাবী ছাত্রপ্রতিনিধির, সেটাও সময়ের অপেক্ষাই ছিল, হয়ে গেল।

    এই জেন্ডার সেন্সিটাইজেশান নিয়ে কিঞ্চিৎ চিন্তায় আছি, কিন্তু সে থাক।
  • Abhyu | 34.158.253.237 (*) | ০৬ জুন ২০১৬ ০৫:২২72058
  • এই টইটাই খুঁজে পেলাম।

    "ডন বস্কো পার্ক সার্কাসের এই ছাত্রটির মা এবং বাবা দুজনেই শিবপুর আইআইইএসটির ইলেকট্রিক্যালের ইঞ্জিনিয়ার৷ অপরাজিতার বক্তব্য , ‘যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া অর্কদেবের কাছে আর কোনও ভালো অপশন নেই৷ কিন্ত্ত ইদানিং সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলন যে চেহারা নিচ্ছে , তাতে ওকে কিছুতেই ওখানে পড়ার জন্য রাজি করাতে পারছি না৷ ’ "
  • Abhyu | 85.137.3.170 (*) | ০৬ নভেম্বর ২০১৬ ০৩:৩৯72059
  • র‌্যাগিং বন্ধ হওয়াটা জরুরী
    http://www.anandabazar.com/state/jadavpur-university-formed-investigation-committee-to-prevent-ragging-1.508798#

    "যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসের জলের ট্যাঙ্কের উপর থেকে পড়ে এই মুহূর্তে এক ছাত্র নার্সিংহোমে চিকিৎসাধীন। কোনও কোনও মহল থেকে ওই ছাত্র র‌্যাগিংয়ের শিকার বলে অভিযোগ তোলা হলেও তা এখনও স্পষ্ট নয়। কারণ, ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের ওই পড়ুয়া শোভনদেব পাল মস্তিষ্কে আঘাত পাওয়ায় এখনও কথা বলতে পারছেন না। তিনি কী কারণে পড়ে গিয়েছিলেন, তা এখনও জানতে পারেননি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

    সূত্রের খবর, ইউজিসি-র চিঠিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রাবাসের নির্দিষ্ট দু’টি ঘরে র‌্যাগিং চলে বলে উল্লেখ রয়েছে। উচ্চশিক্ষার এই কেন্দ্রীয় সংস্থার নির্দেশ মেনে র‌্যাগিং রুখতে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ক্যাম্পাসে নানা সচেতনতামূলক ব্যবস্থা নিয়ে থাকেন। নিয়ম মেনে ভর্তির সময় পড়ুয়া ও অভিভাবকদের র‌্যাগিং-বিরোধী ফর্মে সইও করতে হয়। কিন্তু এত কিছুর পরেও কেন বারবার র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ সামনে আসছে, উঠছে সেই প্রশ্ন।

    বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রের খবর, ২০১৩ সালে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের এক ছাত্রকে র‌্যাগিংয়ের দায়ে তিন ছাত্র দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের শাস্তি মকুবের দাবিতে ছাত্রদের একাংশ প্রায় দু’দিন তৎকালীন উপাচার্য শৌভিক ভট্টাচার্যকে ঘেরাও করে রেখেছিলেন। শেষ পর্যন্ত ওই তিন ছাত্রের কোনও শাস্তি হয়নি। ২০১৫ সালেও হস্টেলে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ উঠেছিল।

    বছর না ঘুরতেই ফের ছাত্রাবাসে উঠল র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ।"
  • r2h | 127812.61.9001212.122 (*) | ১৯ জুন ২০১৯ ০৩:০৬72067
  • নাম না নিয়ে গা বাঁচিয়ে ছুঁড়ে দেওয়া প্রাচীন অভিযোগ, অ্যানোনিমিটির সুযোগে মুখ ঢেকে তা আবার কপি পেস্ট - মজা মন্দ না।

    ব্যক্তিগত ইনভলভমেন্টের প্রশ্নের উত্তরে পুলিশের ব্যক্তিগত হেনস্থার সম্ভাবনা সম্পর্কে বলা, এতে ঠিক কী সমস্যা তাও বুঝলাম না, কমিশনারের কাছে চিঠি নিয়ে যাওয়া ও মিছিলকে রিপ্রেজেন্ট করা মানেই তো ইনভল্ভমেন্ট দেখানো।

    এই পোস্টটাকে আদৌ গুরুত্ব দেওয়া উচিত কিনা সেটা নিয়ে দ্বিধা ছিল, কিন্তু মনে হলো বলা উচিত, ব্যক্তিবিশেষকে নিয়ে কুৎসা বা অভিযোগ, সবরকম পরিচয়ের দায় অস্বীকার করে, এটার প্রতিবাদ করা দরকার মনে হলো।
  • হোককলরব | 9001212.56.340112.5 (*) | ১৯ জুন ২০১৯ ০৫:১৭72060
  • কলরবের যে গল্পটা বলব আজকে।

    ২০১৪ সালে "হোক কলরব" ডাক দিয়ে যেদিন কোলকাতায় জনসমুদ্রের ঢেউ আছড়ালো, সেদিন শ'খানেক ছেলেমেয়ে আইআইটি বম্বের রাস্তাতেও সলিডারিটি মিছিল করেছিল, যার মধ্যে আমিও ছিলাম। তখন আমি ফেসবুকে একটা বড়োসড়ো "প্রতিষ্ঠান-বিরোধী" সাহিত্য পত্রিকা গ্রুপের মেম্বার, বোধ হয় অ্যাডমিনও। সেই গ্রুপ যিনি চালাতেন (এখনো চালান, সম্ভবতঃ) সেই তৎকালীন বান্ধবীটি একজন বিলেতফেরত রিসার্চ সায়েন্টিস্ট, ভালো লিখতেন, বঙ্গীয় বামাঁতেল সম্প্রদায়ের ব্লু আইড গার্ল এবং বেশ কিছুটা ক্যারিশ্মাটিক। মোট কথা, তার প্রচুর ভক্ত ছিল এবং যাদবপুরের বাচ্ছারা অধিকাংশই সিনিয়র হিসেবে তাকে গুরু মানতো। সেই পত্রিকা এবং পত্রিকার কর্ণধার তখন আভঁ গার্দ রূপেণ কলরব-মঞ্চে সংস্থিতা। তার আহ্বানে দুর্গাপূজা জুড়ে কলরব কর্মসূচিতে যোগ দিলাম।

    সপ্তমীতে এইট বি। অষ্টমীতে সাউথের কী একটা পার্কের পুজোতে, যেখান থেকে কর্তাব্যক্তিরা অবশ্য আমাদের উঠে যেতে বললেন। নবমীর বিকেলে স্লোগানিং হবার কথা ছিল বিধাননগরে। সেদিন আমি আর যেতে পারিনি, বাড়িতেই ছিলাম। তখন বেশ কয়েকটা ফেসবুক গ্রুপের অ্যাক্টিভ মেম্বার, মিছিলে না গিয়েও লাইভ খবর পাচ্ছি। হঠাৎ খবর এলো, একেবারে ঘোড়ার মুখ থেকেই, যে বিধাননগরের মিছিল পুলিশ ভেঙে দিয়েছে, ছেলেমেয়েদের তুলে নিয়ে গেছে। পত্রিকা মহতরমা নিজেই লিখলেন যে তাকেও সাদা পোষাকের পুলিশ অফিসার পাশে ডেকে নিয়ে গিয়ে বলেছেন, আপনার ওপর আমাদের নজর আছে। আপনি কি গ্রেফতার হতে চান? এবং তিনি "না, আমি অ্যারেস্ট হতে চাই না" বলে অকুস্থল থেকে সরে গেছেন।

    শুনে খানিক অবাক হয়ে বললাম, তুমি অ্যারেস্ট হলে না? তিনি বললেন, না, আমি কী করে অ্যারেস্ট হবো?

    সত্যিই তো। অ্যারেস্ট হবে ছাত্রছাত্রীরা, যারা ক্যানন ফডার। প্রশ্নটা করাই উচিত হয়নি আমার।

    তারপর জিজ্ঞাসা করা হলো, এরপর উপায়? তো তারা জানালেন যে গ্রুপে অবস্থিত তৃণমূল সদস্য বন্ধুজন সাহায্য করছেন, যাদের গাড়ি করে তুলেছিল পুলিশ, তাদের কিছুক্ষণ ঘুরিয়ে উল্টোডাঙার কাছে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

    ঠিক হলো, শান্তিপূর্ণ মিছিলের বিরুদ্ধে পুলিশের এই অসভ্য হস্তক্ষেপের প্রতিবাদ করতে আবার বিধাননগর অভিযান হবে, দশমীতে। তখনো বুঝিনি যে কলরবের এই চ্যাপ্টারের অন্ততঃ বিজয়া হয়ে গেছে।

    পৃণাকা আর আমি দশমীর দিন বিধাননগর গেলাম মিছিলে যোগ দিতে। গিয়ে দেখি, গোটা পঞ্চাশ সাংবাদিক ক্যামেরা হাতে, আর জনা ষোলো প্রতিবাদী ছেলে-মেয়ে। স্ট্রেন্থ লাইজ ইন নাম্বারস।

    ষোলো অবশ্য ছাব্বিশ হলো মিনিট তিরিশের মধ্যে। আমরা এগোলাম স্লোগান দিতে দিতে। সে এক দৃশ্য! মুষ্টিমেয় লোকজন স্লোগান দিচ্ছে। তাদের দিকে ক্যামেরা তাক করে পিছনের দিকে হাঁটছে দ্বিগুণ সংখ্যক সাংবাদিক। তাদের কেউ কেউ আবার আমাদের প্রম্পট করছিলেন, হাতটা মুঠো করে ওপরের দিকে তুলুন, তুলুন না! ভালো ফ্রেম পাচ্ছি না! আচ্ছা, বাঁদিক থেকে নিলে একটু বেশি লোক মনে হবে কি? তাদের উদ্দেশ্যে তখন ধ্যার মড়া ছাড়া আর কিছুই মাথায় আসেনি।

    যাই হোক। পুলিশ কমিশনারের অফিসের সামনে আসতেই একজন সাদা পোষাকের অফিসার হাসতে হাসতে এসে বললেন, আপনারা কি কাগজটাগজ কিছু জমা দেবেন?

    প্রশ্নটা সকলেরই খুব ভালো লাগলো। ছেলেমেয়েরা ওখানেই বসে বসে একটা চিঠি লিখল, বাংলায় আর ইংলিশে। অনেকদিন পর্যন্ত সেই ইংরিজি চিঠিটা স্ট্যাম্প পড়ার পর আমার কাছেই ছিল, তারপর হারিয়ে ফেলেছি।

    চিঠিটা জমা দিতে ভিতরে যাবে কে?

    যাদবপুরের এক ছাত্রী বলল, আমি যাবো। তারপর একটি ছেলেও বলল, যাবো। আমি বললাম, আমিও যাবো, যদি আর কেউ না যেতে চায়। পত্রিকা - ঠাকরুন বললেন, তুমি যাবে? তাহলে আমিও যাই।

    আমরা চারজন ঢুকলাম। কমিশনারটি বেশ মিশুকে, রসিক ভদ্রলোক। কে কী করে জেনে নিলেন। আইআইটি বম্বে শুনে জানতে চাইলেন এরোতে রিক্রুটমেন্ট কেমন; ওর ভাইপো না ভাইঝি কে পড়তে চায়। তারপর নিপুণভাবে আমাকে বহিরাগত ডিক্লেয়ার করে তিনি ম্যাডামকে জিজ্ঞাসা করলেন, আপনার ইনভলভমেন্টটা কী?

    ম্যাডামের তখন মুখ শুকিয়ে আমশি। অদ্ভুত মিষ্টি, মিনমিনে গলায় তিনি বললেন যে তিনি অন্য প্রদেশের একটি নামকরা সরকারি শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে রিসার্চ করেন; এই যে পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ তাকে ফলো করে, তার পিছনে স্পাই লাগিয়েছে, এগুলো কি ঠিক? এতে কি তার ব্যক্তিস্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ হচ্ছে না? না হয় তিনি একটি পত্রিকা চালান, তা'বলে পুলিশ তাকে অ্যারেস্ট করতে চায় কোন বিচারে? কমিশনার সাহেব যেন বিষয়টি নিয়ে দয়া করে একটু ভেবে দেখেন।

    শুধু আমিই নয়, সামনের রোয়ে বসা ছাত্রছাত্রী দু'জন ও হাঁ করে ওর দিকে দেখছিল। একবারের জন্যও কলরব বা আগের দিন ছাত্রদের গ্রেফতার নিয়ে একটিও শব্দ খরচ করেননি সেই মহামান্যা।
    দায়িত্ব নিয়ে মুভমেন্টের শিরদাঁড়া না হলেও, পায়ের কয়েকটা আঙুল ভেঙে দিয়েছিলেন তিনি। শুধু মিনমিন করে।

    সেদিনের পর আমি নমস্কার জানিয়ে কলরব থেকে সরে গিয়েছিলাম। হয়তো সেই গ্রুপ থেকে সরে যাবারও সেটাই শুরু।

    আজও তাই, জুনিয়র ডাক্তারদের নার্ভাস হতে দেখে একটুও খারাপ লাগেনি আমার। ওই দুঁদে পলিটিশিয়ানের সামনে বাঘা বাঘা হেভিওয়েট মূর্চ্ছা যায়, তোমরা তো বাচ্ছা, ভাই-বোনেরা। যা বলে আসতে পেরেছো তাই যথেষ্ট, তাই ঢের। অন্ততঃ, অন্য অনেকের মতো ক্ষমতার দম্ভের সামনে পড়ে তোমাদের শিরদাঁড়া বিকিয়ে যায়নি, এর জন্যই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ নিও।
  • হোককলরব | 9001212.56.340112.5 (*) | ১৯ জুন ২০১৯ ০৫:২২72061
  • পিছনে স্পাই ফলো করে সেই ম্যাডামটি কে?
  • তাতিন | 340123.110.234523.6 (*) | ১৯ জুন ২০১৯ ০৫:৪৩72062
  • পৃথিবীতে এমন কোনও আন্দোলন হয় নি, এমন কোনো আন্দোলন-নেতৃত্ব হয় নি, যার নামে এই টাইপের কুৎসা হয় নি। আর ু উপরের পোস্টার তো মনে হয় পেশাগত দক্ষতায় সেইসবই করে থাকেন :)
  • dc | 232312.174.892323.46 (*) | ১৯ জুন ২০১৯ ০৫:৪৬72063
  • নাম না করে কুত্সা করাটা আমার সবচেয়ে অসহ্য লাগে। আপনি একজনের বিরুদ্ধে নাম না করে এতোসব অভিযোগ আনলেন, অথচ নামটা অবধি লেখার সাহস দেখাতে পারলেন না।

    ঘটনার যা বর্ণনা দিয়েছেন তা যদি সত্যিও হয় তাহলেও আমার কিছু দোষের মনে হলো না। আমদের প্রত্যেকের নিজের নিজের ফ্যামিলি আছে লাইফ আছে। সেসব ছেড়ে পুলিশের মার খেতে কে রাজি হবে? অন্তত আমি কখনো কোন কারনেই হবো না। পার্সোনাল লেভেলে কম্প্রোমাইস আমরা প্রত্যেকে করি, আমি নিজেও করেছি। কাজেই কেউ করলে তাঁকে নিয়ে এতো বড়ো পোস্ট করতে যাবো না। (যদি আপনি যেমন লিখেছেন সেরকমই হয়ে থাকে তো)। আরেকটা কথা, এই গ্রুপে কারুর সাথেই আমার দেখা হয়নি, ডিডিদা ছাড়া (আর এককের সাথে ও অন্য একজনের সাথে ফোনে কথা হয়েছে)। তবে এখানে যাঁরা লেখেন তাঁদের সবাইকেই আমার ভালো লোক মনে হয়। নাম না করে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে কুত্সা করার কোন দরকার আছে বলে মনে করিনা। আর পাই ম্যাডাম, খ দা, ঈশান, আরও কয়েকজনের পার্সোনাল ইন্টেগ্রিটি নিয়ে আমার অন্তত কোন ডাউট নেই।
  • Ivy | 7845.15.013423.34 (*) | ১৯ জুন ২০১৯ ০৬:৩২72064
  • ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমে পড়েছে, ভালো ভালো। আপস আমরা কে করিনা , 20 টাকার চাল যখন 60 টাকায় কিনে আনি তখনই আপস করি। আর নাম না লিখে কুৎসা যারা করে তাদের কৃমি কীট মনে করি।
  • dc | 232312.174.892323.46 (*) | ১৯ জুন ২০১৯ ০৬:৫১72065
  • মাস দুয়েক আগে বোধায়, আমার বৌএর স্কুটারটা আমি চালাচ্ছিলাম আর পেছনে বৌ বসেছিল। সামনে একটা সিগনাল ছিল যেখানে ইউ টার্ন নিতে হবে। সিগনাল লাল ছিল, কিন্তু উল্টোদিকে খুব কম ট্রাফিক ছিল বলে টুক করে ঘুরিয়ে নিয়েছি। আর সাথে সাথে একটা পুলিশের গাড়ির সামনে পড়েছি, সেটায় আবার সার্জেন্ট বসে। স্কুটার থামালো, বললো এভাবে কেন ইউ টার্ন নিলে, দেখছো না সিগনাল নেই? লাইসেন্স বার করো, পাঁচশো টাকা ফাইন দাও। আমি মিনমিন করে বল্লাম স্যার মানি ব্যাগে মোটে একশো টাকা আছে, আর কখনো করবো না, এবার যেতে দিন। শেষে দেড়শো টাকায় রফা হলো।

    এই হলো ব্যাপার। পুলিশ কমিশনারের সামনে যেতে হলে প্যান্ট হলুদ করে দিতাম।
  • i | 7823.33.4590012.233 (*) | ১৯ জুন ২০১৯ ০৭:৫৩72066
  • হোক কলরব নিকের ১০ঃ৪৭ পোস্টঃ

    এই ধরণের পোস্টের উত্তরে লিখি না কোনদিন।ফালতু পাত্তা দেওয়া হয়, নিজের সময়ও নষ্ট ।আজ লিখছি একটাই কারণে-আপনার গদ্য খুব ভালো। বেনামে এই সব হাবি জাবি কুৎসা না রটিয়ে লিখুন না ভাল গদ্য, কবিতা.. যা সবার মনে থেকে যাবে/ ভালো লাগবে।সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে যদি লিখতেই হয়, তো আলাদা করে লিখতেন না হয়-
    দেখুন, ব্যক্তিগতভাবে , আমি এ পাতার বাইরে কী করি না করি তাও যেমন লোককে জানানোর ইচ্ছে নেই, কে এই পাতার বাইরে কী করল তা জানার বিন্দুমাত্র সময়/ ইচ্ছে নেই। আর অল্প কিছু মানুষজনকে যেটুকু চিনি জানি তাতে তাঁদের সম্বন্ধে যা ভালো/মন্দ ধারণা হওয়ার হয়েই গেছে। যতদিন বাঁচব বদলাবে না।

    এই সব হাবিজাবি লেখার কোন মানে হয়? বেনামে কুৎসা করে নিজের লেখার ক্ষমতার অপচয় শুধু-
  • | 2345.106.9003423.228 (*) | ২০ জুন ২০১৯ ০৩:২০72068
  • ইসে, আমার একটা কথা মনে হল। গুরুর ব্লগে একটা জেনেরিক বাগ আছে মোবাইল থেকে মোবাইল ভার্সানে খুললে অনেক সময় নামের বাক্সটা আসে না বরং ব্লগটি যে নিকে লেখা সেটি অটোপপুলেট হয়ে বসে থাকে। এটার ওয়ার্ক অ্যারাউন্ড হল উপরের ওয়্রব ভার্সানে ক্লিকিয়ে ওয়েব ভার্সান লোড হলে সেখানে নামের বাক্স আসে, তখন লেখা। কিন্তু নেট কানেকশান স্লো হলে ওয়েব ভার্সান লোড হতে অনেক সময় লাগে।

    এত কথা লেখার কারণ হল যে পোস্টটি নিয়ে সবাই বেনামী আক্রমণ বা অ্যানোনিমিটির আড়াল ইর‍্যাদি বলিছেন সেটা এই মোবাইল ভার্সানের বাগের শিকার নয়ত? কারণ পৃণাকা, বোম্বে আই আই টি ইত্যাদি দেখে লেখক নাম গোপনে খুব উৎসুক এমনটা মনে হচ্ছে না। নামের জায়গাতে ব্লিগের নিক 'হোককলরব' এসে গেছে কী?

    বাকী রইল কুৎসা আর আক্রমণ। তো সেটায় ছোটাইয়ের সাথে অনেকটাই একমত। এমন চমৎকার গদ্য - চমিৎকার সব লেখা পড়তে পেলেই খুশী হব।
  • হোককলরব | 7823.104.1290012.226 (*) | ২০ জুন ২০১৯ ০৩:২২72074
  • এটা তো ফেসবুকে মোহর ভট্টাচার্য বলে একজন লিখেছে দেখলাম। পাবলিক পোস্ট, অনেকে শেয়ার করেছে। উনি কার কথা বলতে চাইছেন?
  • র২হ | 127812.61.9001212.122 (*) | ২০ জুন ২০১৯ ০৪:১০72069
  • দমদি, লেখাটা যাঁর, এই পোস্টটা তিনি করেননি তো। পরপর দুটো পোস্ট দেখো। ইনি বক্তব্যটা অন্যত্র পেয়ে এখানে পোস্ট করেছেন - তাই অ্যানোনিমিটির আড়াল বললাম।
  • | 453412.159.896712.72 (*) | ২০ জুন ২০১৯ ০৪:৫১72070
  • আচ্ছা বলছ যে 10.47 এর কমেন্টটা বক্তব্যের অসল লেখকের নয়, সেটা অন্য কেউ অন্যত্র থেকে কপি করে এনে পেস্টিয়েছে।
    সেক্ষেত্রে তোমাদের বক্তব্য ঠিক।

    তাহলে আবার চোটাইয়ের এবং ল্যাজ ধরে আমারটা ঠিক হয় না। মানে বক্তব্যের মালিক তো এখাঅনে লেখেন নি, নিজের ঘরে, নিজের সার্কলে কে কী বলবেন সে নিয়ে আর কিইবা বলব।

    ধুত্তোর এত জটিলতা কেন!?
    মরুগগে।
  • pi | 785612.51.0156.106 (*) | ২০ জুন ২০১৯ ০৫:৩১72071
  • কপি পেস্ট কেন হবে, মোহর ভট্টাচার্যের ধক হলনা সাইটে নিজের নামে পোস্টটা করতে? আইপি ট্রেস হলে সমস্যা হবে? এত গালগুল্প খেউড় নিয়ে কেউ কিছু ব্যবস্থা নিলে সমস্যা হয়ে যাবে?
    প্রতিটা ঘটনার এত এত আরো সাক্ষী আছে, কোথায় কী করেছি বলেছি, তা সংগে থাকা লোকজন মাত্রেই জানে ( ইনক্লুডিং কমিশনারকে কী বলেছি) আর অনেকেই সেসব কিছু গ্রুপে লিখেও যাচ্ছে, তাতেই কি আরো জ্বলছে?
    তবে পাঁড় চাড্ডি হয়ে যাওয়া এই মহিলার এই এন আর এস আন্দোলন হাইজ্যাক করতে না পারার হতাশা আর চাড্ডি হুওয়া জনিত খার বা নতুন কোন এজেন্ডা থেকে এসব নতুন কুকীর্তি কিনা তা নিয়ে অনেকেই অনেক সম্ভাবনার কথা বলছেন, আমি ভাবছি এঁ্র আরো কীর্তিকলাপ ব্যাকগ্রাউন্ড লিখব কিনা।
    তবে সে লেখার যখন সময় পাব, তখন লিখব।
    নিত্যনতুন অসুখ পরীক্ষা রেস্ট্রিকশ্নস, মায়ের অসুস্থতা নিয়ে জেরবার হয়ে থাকা আর ফিল্ডে এই কাজের প্রচণ্ড চাপে, সেসব প্রায়োরিটি ফেলে, আমি মোটেও এসব চক্করে সময় অপচয় করব না, হয়ত সেটা করানোই উদ্দেশ্য। এসব ফাঁদে পা ফেলে অনেক ঠেকে ঠুকে শিখেছি এখন। যত ইচ্ছে মিথ্যে বানানো গাঁজাখুরি যা পারে চালাক, প্রভোক করা এখন অতটাও সোজা না। জীবনে অনেক দরকারি কাজ আছে। অপচয় করার মত অফুরান সময় সবার থাকেনা।
  • r2h | 127812.61.9001212.122 (*) | ২০ জুন ২০১৯ ০৫:৩৪72072
  • ওহ আচ্ছা; হোককলরব on 19 June 2019 10:52:31 IST 9001212.56.340112.5 (*) #
    "পিছনে স্পাই ফলো করে সেই ম্যাডামটি কে?" - এই কমেন্টটা পড়ে মনে হলো অন্য কেউ কপি পেস্ট করেছে।
  • r2h | 127812.61.9001212.122 (*) | ২০ জুন ২০১৯ ০৫:৩৮72073
  • তবে এই পোস্টের পেছনে সময় অপচয় করার মানে হয় না, সেটা আমারও মত।
    এটা আলোচনার যোগ্য কিছু নয়, প্রতিবাদ বা নিন্দাটা রেজিস্টার করার জন্য লিখলাম শুধু।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন