এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আমি বাংলাদেশে কুলদা রায়। আর ভারতে কলিমুদ্দিন শেখ।

    Kulada Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ মে ২০১৪ | ১০৩৮১ বার পঠিত
  • মোদীকে আমি চিনি না। চেনার দরকারও নাই। পৃথিবীতে সকল মানুষকে চেনা যায় না। আর আমি বরিশালের মনু। যেখানে বরিশালের সবারেই চিনি না—সেখানে ভারত নামের একটা রাষ্ট্রের গুজরাতের নরেন্দ্র মোদিকে চিনতে যাব কোন দূঃখে।
    তবে আমার পাড়ার নরেন মুদিকে চিনতাম। বেচারা নরেন মুদি। তার মুদি খানায় বিস্তর কেনাবেচা হত। হিন্দুদের চেয়ে মুসলমান খদ্দের ছিল বেশি। তারা বিশ্বাস করেন নরেন মোদি নামের এই হিন্দু লোকটা মালে ভেজাল দেবে না। আর দাম লাগাম ছাড়া নেবে না। আমাদের পাড়ার সৈয়াদুল হক চাচা এই ব্যাপারে বড় করে ঘোষণা দিয়েছিলেন, নরেন লোকটা হিন্দু হৈলেও খারাপ না।

    নরেন মুদির মাইজা ঠাকুরদা সাত চল্লিশে ইন্ডিয়া যান নাই। তাদের প্রতিবেশী দুলাল চন্দ্র ভট্টাচার্য চলে গিয়েছিলেন। তবে ১৯৫০ সালে খবর এসেছিল—বরিশালের ফজলুল হকে সাহেবের ভাতিজা না ভাগ্নেকে কোলকাতায় ছুরি মেরে মেরে ফেলা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় মেরে ফেলা হয় ৯ দিনে দশ হাজার হিন্দুকে। বরিশালে মেরে ফেলা হয়েছিল ২৫০০ হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষকে। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল বাড়িঘর। লুটপাট করা হয়েছিল সহায়-সম্পদ। ধর্ষণের শিকার হয়েছিল অসংখ্য নারী। দখল করা হয়েছিল অনেকের জমিজমা। তখন নরেন মুদির মূলাদীস্থ মামাবাড়ির লোকজনের রক্তে লাল হয়ে গিয়েছিল নদী। মাধব পাশার পিসে মশাই ছিলেন জমিদার বাড়ির সরকার বাবুর ব্যাগ-টানা লোক। সে সময় মাধব পাশায় একদিনে যে ২০০ মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল—তার মধ্যে নরেণ মুদির ব্যাগ-টানা পিসে মশাই ছিলেন। যে সরকার বাবুর ব্যাগ টানতে টানতে তিনি নিহত হলেন—সেই সরকার বাবুর সঙ্গে জীবৎকালে তার পংক্তি-ভোজনের সুযোগ ক ঘটেনি। নমোশুদ্রের সঙ্গে এক পাতে খেলে ধর্ম থাকে! পিসে মশাইয়ের যে সামান্য জমি-জমা ছিল—সেটা ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের সময় শত্রু সম্পত্তি।

    নরেন মুদীর মাসির বাড়ি মোড়েলগঞ্জে। পানগুছি নদীর পশ্চিম পাড়ে সন্যাসী গ্রামে। ১৯৬৪ সালে কাশ্মিরে হজরত বাল মসজিদ থেকে মহানবী হযরত মুহাম্মদের চুল চুরি গেছে বলে খবর হল। মেসোমশাই গিয়েছিলেন পিরোজপুরের কদম তলার হাটে শুপারী বেঁচতে। হাঁটের মধ্যেই তাকে ধরা হল। গলায় কিরিচের পোচ দিতে দিতে জুজখোলার রহিম মাওলানা চেঁচিয়ে বললেন, নমুর পো, কাশ্মীর থেইকা আমাগো নবীকরিমের চুল চুরি করছোস। তোরে আজ রেহাই নাই।

    পিসেমশাই মরার আগে জিজ্ঞেস করেছিলেন, কাশ্মীরডা আবার কোন জাগায়! এখবর পাওয়ার পরে মাসি তার ছেলেপিলে নিয়ে বর্ডার পার হয়ে গেলেন। মেসো মশায়ের বন্ধু আব্দুল করিম তাদেরকে বর্ডার পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিলেন। হাত ধরে বলেছিলেন, বৌদি গো, আমরা সবাই রহিম মাওলানা না। দোষ নিয়েন না।

    দোষ নেওয়ার সুযোগ ছিল না। মাসি ততক্ষণে শেয়ালদা স্টেশনে পৌছে গেছেন। সেখান থেকে দণ্ডকারণ্যে। এরপর খবর নাই। পৃথিবী থেকে ছাপা। এটা নিয়ে নরেণ মোদি একদিন দূঃখ করে বলেছিলেন, বুজলা বাবা, একাত্তরে বাবারে হারাইছি। দেশ ছাড়ছি। আবার স্বাধীন হইলে ফির‍্যা আইছি। ফির‍্যা না আইসা করব কী? পৃথিবীর কোনো জায়গায়ই আমাগো বাঁচন নাই।

    এই নরেন মুদিকে চিনি। খাতা-পত্রে লেখা নরেন্দ্র ওরফে নরেন মুদী। ইলেকশন আসলে নরেন মুদির পরিবার পোটলা পুটলি বেঁধে রাখতেন। আর গলায় সরিষার তেল। জানেন—আওয়ামী লীগ আর বিএনপি বা জাতীয় পার্টিই আর জামায়াত- জিতুক বা হারুক, তাতে কিছু যায় আসে না। নরেন মুদির উপর কোপ পড়বেই। চান্স পাইলে পলান মারবেন। আর পলাতে না পারলে গালটা বাড়িয়ে দেবেন। কী আর করা! মানব জীবন ধারণ করলে তার পেরসানীও সহ্য করণ ছাড়া উপায় নাই।

    ২.

    ২০০২ সালে ভারতের গোধরা নামে একটি জায়গায় ট্রেনে আগুন লেগেছে। ৫৮ জন যাত্রী মারা গেছে। সেই যাত্রীরা অযোদ্ধায় গিয়েছিল তীর্থ করতে। তারা হিন্দু। রটানো হল—মুসলমানরা হিন্দুদেরকে মেরে ফেলেছে। ফলে সেখানে দাঙ্গা লেগে গেল। এরপর সাতদিন ধরে আহমেদাবাদে। এই দাঙ্গায় মারা গেলো ৭৯০ জন মুসলমান। আর হিন্দু ২৫৪ জন। মারাত্মকভাবে আহত হল ২৫০০ জন মানুষ। ২২৩ জনের কোনো খোঁজ নেই। আরেকটি সুত্রে জানা গেলো—গুজরাতের এই দাঙ্গায় ২০০০ মুসলমান মানুষকে মেরে ফেলা হয়েছিল। ধর্ষণ করা হয়েছিল অসংখ্য নারীকে। মাসুম শিশু ওরফে শিশু গোপালকে জ্যান্ত আগুনে ছুড়ে ফেলা হয়েছিল।

    ঘটনাচক্রে সে সময়ে আমাদের নরেণ মুদি নেত্রকোণা গিয়েছিলেন। সেখান থেকে গৌরীপুর। আমাদের পাড়ার শফিদ্দিন খাঁর মরমর অবস্থা। তিনি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি। তার চেয়েও বড় কথা তিনি সন্যাসী গ্রামের মেসো মশায়ের মন্ধু আব্দুল করিমের ফুফা লাগে। শেষ অবস্থায় ডাক্তার বললেন, আপনার কী খেতে ইচ্ছে করে? খাঁ সাহেবের কথা বলার বিশেষ অবস্থা ছিল না। তবুও কষ্টে—সৃষ্টে বললেন, তিনি মহাশৈল মাছের কথা শুনেছিলেন বাল্যকালে এলাকার বিশিষ্ট কবিরাজ রসরঞ্জন মিত্তিরের কাছে। এই মাছ খেলে নাকি আশা পূর্ণ হয়।

    মহাশৈল মাছ পাওয়া যায় গৌরীপুরে। শঙ্খ নদীতে মাঝে মাঝে আসে গারো পাহাড় থেকে নেমে। শুনে নরেণ মুদি রওনা হয়েছেন মহাশৈল আনতে। খাঁ সাহেবের আখেরী হাউস পূর্ণ করতে সাধ জেগেছে। মাছটি তার একাত্তরে শহীদ বাবাও খেতে ইচ্ছে করতেন। এর মধ্যে গুজরাতে কী হল তার কিছুই জানেন না নরেন মুদি। অনেক কষ্টে মহাশৈল মাছ পেলেন। ঢাকায় আসতে আসতে দেখলেন শাখারী পট্টিতে দোকান-পাটে লুটপাঠ চলছে। বেশ কয়েকজন তাকে মাছ হাতে আসতে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, নাম কী?
    তিনি বললেন, নরেন মোদী।

    আর যায় কোথায়। তারা রাগে ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে চেপে ধরল। কে একজন চেঁচিয়ে বলল, ওরে ইলিয়াস, গুজরাতের দাঙ্গার নেতা নরেন্দ্র মোদীকে পাওয়া গেছে। সেইদিন তারা নরেন্দ্র মোদীকে খুঁজে পেলেও আমরা বরিশালের লোকজন নরেণ মুদীকে আর খুঁজে পাইনি। তিনি নাই হয়ে গেছেন।
    খাঁ সাহেব মহাশৈল মাছ খেতে পারেননি। তবে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার আগে গলার আওয়াজ একবার ফিরে পেয়েছিলেন। চেঁচিয়ে বলেছিলেন, কন তো ডাক্তার, এই গুজরাতের নরেণ মোদীর লগে পুরাণ ঢাকায় ইলিয়াস আলীর ফারাকটা কোথায়?

    ৩.

    আমাদের নরেন মুদিকে যে ইলিয়াস আলী নাই করে দিল, আর যে নরেন্দ্র মোদী গুজরাতের ফতিমার দুলহাকে খুন করতে বুলন্দ আওয়াজ দিল-এরা দুজনেই কিন্তু দুটো ধর্মের লোক। দুজনই তারা তাদের ধর্মে নিষ্ঠ। শুধু নিষ্ঠ হলে বিপদ ছিল না। কিন্তু বিপদ হতে শুরু করল যখন তাদের ধর্মকেই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করল। মনে করার মধ্যেও ঝামেলা কম। শুধু এই শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার মধ্যে দিয়ে অন্য ধর্মকে শত্রু ঘোষণা করল, অন্য ধর্মের অস্তিস্ত্বকে নিজেদের ধর্মের জন্য বিপজ্জনক বলে ঘোষণা করল। নিজের ধর্ম রক্ষার জন্য অন্য ধর্মের মানুষজনদের উপর ঝাপিয়ে পড়ল। হত্যা করল। ধর্ষণ করল। সহায় সম্পত্তি কেড়ে নিল। দেশ ছাড়া করল। এটাই বিপদের জায়গা। এতোকাল যাদের মধ্যে ধর্ম এই অন্ধত্ব ঢুকিয়ে দিয়েছে—তারাই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধী হয়ে দাড়িয়েছে। ধর্ম মানুষের লজিক কেড়ে নেয়। বিচার-বোধ হারা করে। হিংসা আর প্রতিহিংসার বীজ মাথার ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়। এই ধর্ম-অন্ধ নিয়ে আমরা কী করবো?

    মনে করুন আমার এক পিসে মশাই। বরিশালের মঠবাড়িয়ার এক গ্রামে বাড়ি। মানবেন্দ্রনাথের গান আর দিলীপকুমারের অভিনয়ের পাগল। তার দিনদুনিয়াতে আর কিছু ছিল না। একাত্তর সালে তাকে মুসলমান হতে হয়েছিল। নাম হয়েছিল শাহজাহান। আর আমার পিসিমা মমতাজ। পিসাতো ভাইগুলোর নাম দারাশুকো, সুজা, আলমগীর। বোনটির নাম জাহানারা। রেগুলার মসজিদে যেতে হত। তাদের পালের গরু জবাই করেও খেতে হয়েছে। মুখে রাখতে হয়েছে দাড়ি। কপালে দাগ পড়ে গিয়েছিল। একাত্তরের পরে আমাদের বাড়ি এসে সেই দাড়ি কেটেছিলেন। আর হাহাকার করছিলেন। সেদিনই ঢোল-করতাল সহযোগে হিন্দু হয়ে গিয়েছিলেন। তাতে তার সমস্যা হয়নি।

    কিন্তু সমস্যা হয়েছিল—এর পরে তিনি অতিরিক্ত হিন্দু হয়ে গিয়েছিলেন। সব সময় মুসলমানদের পতন দেখতে চাইতেন। আমাদের মুসলমান বন্ধুদের দেখলে আড়ালে ডেকে নিয়ে আমাদেরকে চড় থাপ্পড়ও দিতেন। বলতেন, বিধর্মী গো লগে মেসো, সাহস তো কম না! তার মেয়েটি একটি মুসলমান ছেলেকে বিয়ে করলে তাকে ত্যাজ্য করেছিলেন। আছড়ে পিছড়ে কান্নাকাটি করেছিলেন—মেয়েটি তাদের অনন্ত নরকে ঠেলে দিল। অদ্ভুদ।

    আরেকজন পিসেমশাই চিরকাল শিক্ষা-দীক্ষা ছিলেন। নিজের ছেলে-সন্তানদের কেউ কেউ দেশবিদেশের শিক্ষক, চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তার মন খারাপ হয়ে যায়। সেই পিসে-মশাই আমাকে বলেছিলেন, বোজলা বাবা, কৃষ্ণ ঠাকুর পুরুষোত্তম। বিএনপি-জামাতকে ধ্বংস করতে শ্রীকৃষ্ণ নতুন অবতার হয়ে আসবেন। চিন্তা করবা না। গীতায় এই কথা লেখসে। যিনি রাম--তিনিই কৃষ্ণ। তাদের একজন রামায়ণের পাতা থেকে ফাল দিয়ে পড়বেন। আরেকজন মহাভারতের পাতা থেকে সুদর্শন চক্র নিয়ে আসবেন। এসে বিধর্মীদের কচু কাটা কাটা করবেন।

    নতুন অবতারের খবর নেওয়ার জন্য আমার গীতা পড়ার দরকার নাই। বাল ঠ্যাকরে নামের এক লোক যখন হুংকার দিলেন—বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে ফেলা হলা হবে। সেখানে আবার রামের নামের মন্দির গড়া হবে, তখনই বুঝলাম শ্রীঅবতার এসে গেছেন। তার সাঙ্গোপাঙ্গোর নাম শিবসেনা। এরা মানুষ হলেও পাছায় ল্যাজ আছে। এদের নবীন নেতা নরেন্দ্র মোদী। তিনি রামরাজ্য চান। রামরাজ্যে অন্য ধর্মের লোকের কোনো চান্স নাই। সোজা পুশব্যাক করে দাও। আফগানিস্তান-পাকিস্তানের তালিবানরা এই কাজটি করছে। বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীরা এই কাজটি করে চলেছে। তাদের রাজ্যে মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের লোকদের থাকতে দেবে না। যারা থাকতে চাইবে তাদের সোজা গুলি করে মারবে। এরা একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

    এই সাম্প্রদায়িকতা একটা ছোঁয়াচে অসুখ। মানুষকে পাঠা করে তোলে। সে সব সময়ই অন্য মানুষকে শিং উচিয়ে তাড়া করে।

    কেউ ধর্ম পালন করে শান্তি লাভ করুক—আমার আপত্তি নাই। কেউ ধর্ম পালন না করেও শান্তি লাভ করুক তাতেও আমার আপত্তি নাই। তাদের ব্যক্তি জীবনে ধর্মে বিশ্বাস বা অবিশ্বাস করার অধিকার দুই-ই আছে। আধুনিক রাষ্ট্র তাদের সেই অধিকারকে নিশ্চিত করে। কিন্তু মওদুদীর জামায়াতে ইসলামী বা মোদীর বিজেপি সেই অধিকারকে কেড়ে নেওয়ার দুঃসাহস দেখায়। এইখানেই জামায়াতে ইসলামীর উত্থান দেখলে আমি কেঁপে উঠি। মোদীর বিজেপির উত্থানেও আতঙ্কিত হই। এরা কোনো রাষ্ট্র মানে না। নাগরিক বোঝে না। বোঝে-- জগতে মোদীর কাছে হিন্দু আছে। জামায়াতের কাছে মুসলমান আছে। আর কেউ থাকতে পারে না।

    আমরা ঠেকে শিখেছি--যে কোনো ধর্ম বা মত যখন শ্রেষ্ঠত্বের দাবী করে হুঙ্কার ছাড়ে, সেটা তখন আর মত থাকে না--হিংসার অস্ত্র হয়ে ওঠে। এই হিংসার কাছে আমি তো আসলে কেউ নই। আমি বাংলাদেশে কুলদা রায়। আর ভারতে কলিমুদ্দিন শেখ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ মে ২০১৪ | ১০৩৮১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ujbuk | 96.174.86.36 (*) | ১৮ মে ২০১৪ ০৭:২৩73077
  • সত্যি কথা বলি, আজ অনেক দিন পর একটা লেখা পড়তে পড়তে এই হারে হারামজাদার ও চোখে জল এলো। লিখুন , আরো লিখুন ।
  • - | 109.133.152.163 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০২:১২73088
  • আবেগপ্রবন লেখা। সাধারনত কুলদা বাবুর লেখা যেমন হয়। একটি ছোট্টো সংশোধন সঙ্গে আরও ছোট্টো একটি জিজ্ঞাসা।
    দুঃখে হ্রস্ব উ হয়। দীর্ঘ নয়। একাধিক বার দেখলাম তাই মনে হল, হয়ত টাইপো নয়।
    আর প্রশ্নটিঃ "সেই যাত্রীরা অযোদ্ধায় গিয়েছিল তীর্থ করতে। তারা হিন্দু। রটানো হল—মুসলমানরা হিন্দুদেরকে মেরে ফেলেছে।"
    আপনি নিশ্চিত, সেটা "রটনা" মাত্র ছিল, ঘটনা নয়?
  • সিকি | 132.177.195.86 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০২:১৯73089
  • গোধরা নিয়ে নানাবতী কমিশনের ফাইনাল রিপোর্টটা পড়েছেন?
  • hu | 12.133.40.182 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০২:৩৩73090
  • সিকি লিখেই দিয়েছে। তার সাথে যোগ করি, রটনাটি যদি ঘটনাও হত তাহলেও গোধরাতে যা হয়েছে তা তীব্র ন্যক্কারজনকই থাকে। পৃথিবীর কোনপ্রান্তে একটি হিংসার ঘটনা দিয়ে আরেকটি দলবদ্ধ হিংসার ঘটনা যারা জাস্টিফাই করতে চায় তাদের দল-মত-ধর্ম নির্বিশেষে ধিক্কার!
  • শ্রী সদা | 127.194.206.117 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০৩:২৭73091
  • "পৃথিবীর কোনপ্রান্তে একটি হিংসার ঘটনা দিয়ে আরেকটি দলবদ্ধ হিংসার ঘটনা যারা জাস্টিফাই করতে চায় তাদের দল-মত-ধর্ম নির্বিশেষে ধিক্কার!" ~ প্রচন্ডভাবে একমত।
    কুলদাবাবুর লেখা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। অসাধারণ।
  • aranya | 154.160.98.31 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০৪:৫১73078
  • এই আঁধারে এক বিন্দু আলোর মত জ্বলে - কুলদা রায় বা কলিমুদ্দিন শেখ-এর লেখা
  • সিকি | 135.19.34.86 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০৫:০১73079
  • অফিসে বসে কাঁদছি, লেখাটা পড়ে।
  • Born Free | 132.163.74.11 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০৬:২০73080
  • বড় ভালো laglo।
  • byaang | 122.79.38.122 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০৬:২৩73081
  • কী করে এমন লেখেন!!
  • lcm | 118.91.116.131 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০৬:৫৮73082
  • এ সব অনেকটা জানা কথা, অনেক শোনাও বটে। কিন্তু, কুলদার কলম থেকে যখন বেরোয় - বড়ো ভালো।
  • de | 69.185.236.54 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০৭:৪৮73083
  • ক্ষী ভালো! ক্ষী ভালো!

    আহা, এটার একটা ইংরাজী অনুবাদ মোদীবাবুর কাছে যদি পাঠানো যেতো!
  • | 24.97.133.185 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ০৮:২৯73084
  • পড়তে পড়তে 'জল পড়ে পাতা নড়ে' , 'প্রেম নেই' আর 'প্রতিবেশী'র কথা মনে পড়ল। কি অদ্ভুত চক্র, কিছুতেই শেষ হয় না, শুধু ঘুরেই চলে ঘুরেই চলে।
  • Pubদা | 209.67.140.45 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ১০:১৯73092
  • কুলদা'দা -
    লেখাটা ফেবুতে পড়েছিলাম - মোবাইল থেকে পড়ায় শুধু লাইক করেছিলাম - কিন্তু মন্তব্য করতে পারিনি ।
    শুধু ভালো লেখা বলে এই লেখাটার গুরুত্ব কম করবনা - ঠিক একই মানসিকতা দেখি আমার পরিচিত জনেদের মধ্যে - যাঁরা ভারতের স্বাধীনতার পর বাংলাদেশ ছেড়ে ভারতে চলে আসেন ।
    "মেসো মশায়ের বন্ধু আব্দুল করিম তাদেরকে বর্ডার পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিলেন। হাত ধরে বলেছিলেন, বৌদি গো, আমরা সবাই রহিম মাওলানা না। দোষ নিয়েন না।" - এই লাইনটা পড়ে 'Judgment at Nuremberg' এর Mrs. Bertholt এর শেষ কথা মনে পড়ে গেল - "Please Don't think all Germans are Devil" । ঐ সিনেমায় সেই সিনটা দেখে যা অবস্থা হয়েছিল - আপনার লেখাটা পড়েও ঠিক তেমনই অবস্থা এখন আমার ! :'(
    অসাধারন লেখা !
  • শিবাংশু | 127.197.241.33 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ১১:৪৩73085
  • স্পর্শ করলো....
  • Tim | 12.133.40.182 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ১২:৩২73087
  • কুলদা রায়ের লেখা যেমন হয়, এটা তেমন লেখা না, কিন্তু যথাযথ।
  • aka | 34.96.239.132 (*) | ১৯ মে ২০১৪ ১২:৩২73086
  • কুলদাবাবুর লেখার স্টাইলটা বড়ই ভালো।
  • jhiki | 149.194.243.223 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০১:২৯73129
  • এই সুতোতে এখনও অবধি কেউ গোধরা পরবর্তী দাঙ্গাকে জাস্টিফায়েড করেছে বলে আমার চোখে পড়েনি। আর গোধরার ঘটনাকে ওভারলুক করা দেখতে দেখতেও (মতান্তরে ব্যাটারা রামমন্দিরে করসেবা দিতে গেছিল, মরেছে বেশ হয়েছে) ক্লান্ত হয়ে গেছি।

    আর সিকি, রাস্তায় রাম রহিমের ঝগড়া হলে সাধারণতঃ কেউ বলেনা ধর্মের লোক খ ধর্মের লোককে মেরেছে (তবে এত এত কম্যুনাল রায়টের পরিসংখ্যান পেয়ে আমার এই ধারণাও বদলে যাচ্ছে)। কিন্তু ক ধর্মের তীর্থযাত্রীদের মারা দোষে অভিযুক্ত সবাই খ ধর্মের হলে, সেখানে অপরাধীদের ধর্ম উল্লিখিত হবেই, কারণ সেটাই সেই গণহত্যার মোটিভ।
  • jhiki | 149.194.243.223 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০১:৩৫73130
  • তবে গুজরাটের দাঙ্গায় মোদীর ভূমিকার জাস্টিফিকেশন অবশ্যই দেওয়া হবে, কারণ দেশের সর্ব্বোচ্চ আদালতে তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন আর গত দশ বছরে মোদীর বিরোধীরাই দেশ শাসন করেছে।
  • সিকি | 132.177.254.194 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০১:৩৮73131
  • মমতার বিরোধীরাই দেশ শাসন করেছে এবং করছে। মমতাকে দোষী প্রতিপন্ন করা গেছে?

    যায় না। পলিটিকাল পাওয়ার এমনই জিনিস। কিছু বোকাহাবা লোকজন ছাড়া কেউই জেলে যায় না।
  • Tim | 188.89.8.127 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০১:৪০73132
  • একটা রাজ্যে তিনদিন ধরে মাস কিলিং হয়ে যাওয়ার পরে একজন মুখ্যমন্ত্রী দায়িত্ব নিতে অস্বীকার করলে বা দুঃখপ্রকাশ পর্যন্ত না করলে তাকে কোন কোর্টই দোষী সাব্যস্ত করবেনা। তাতে মোদীর যোগ্যতা প্রমাণিত হয়না। আর কিছু না হলেও, স্রেফ এই কারণেই মোদী বিপজ্জনক।
  • Tim | 188.89.8.127 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০১:৪৩73133
  • বাহ এইতো ঝিকি সুন্দর লিখেছেন। খুবই প্রশংসনীয় ভূমিকা ছিলো সন্দেহ নেই।
  • h | 127.194.230.11 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০২:১৭73093
  • এটা কুলদা রায় এর শ্রেষ্ঠ লেখার মইধ্যে না। কিন্তু এই রকম না-শ্রেষ্ঠ লেখা বেশি দেখি নাই ঃ-))
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০২:২৬73134
  • একটা জিনিষ বুঝতে পারছি, এটা তেজপালের সময়েও দেখেছিলাম - পারসেপশন একটা ইম্পর্ট্যান্ট জিনিষ। কোর্ট দোষী বলুক আর না বলুক, আমি যদি কাউকে মনে করি দোষী তো সে দোষী।
  • সিকি | 132.177.254.194 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০২:৫২73135
  • গুজরাতের গণহত্যা সম্ভবত তেজপালের কীর্তির মত লোকচক্ষুর আড়ালে হয় নি। ডে টু ডে আপডেট ছিল প্রায় সমস্ত মিডিয়ায়, চ্যানেলে এবং কাগজে। পারসেপশনের খুব কমই স্কোপ ছিল।

    আসলে, "দোষ" ব্যাপারটাই তো পারসেপশননির্ভর। আফজল গুরু, কিষেণজি, ইশরাত জাহান, শোহরাবুদ্দিন, এরা সকলেই তো কোনও না কোনওভাবে সন্ত্রাসবাদী ছিল, এদের মারলে বা ফাঁসি দিলে সেটা দোষের হবে কেন? বেশ করেছে রাষ্ট্র মেরেছে। মুসলমানদের খুব বাড় বেড়েছিল, ওদের পাল্টা মারা, ঘিরে ধরে পোড়ানো, ত্রিশূলে গেঁথে পেট ফেঁড়ে দেওয়া দোষের কাজ হবে কেন? সাচ্চা দেশপ্রেমের কাজ।
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০২:৫৭73136
  • গুজরাতে গণহত্যা তো নিশ্চয়ই হয়েছিল আর সেটা তো প্রমানিত। কিন্তু সেই গণহত্যায় জড়িত ছিলেন বা মদত দিয়েছিলেন মোদী, আমি এই পারসেপশনের কথা বলছি কারন এটা এখনো অবধি কোথাও প্রমান করা যায়নি।
  • π | 24.139.209.3 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:০১73137
  • এগুলো দেখেশুনে দোষী বলে মনে না করারই বরং কোন কারণ দেখিনা। দেখে না থাকলে একবার শুনেই দেখুন না।

  • Tim | 188.89.8.127 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:০৩73138
  • পিএল কি আমার সিএমের দায়িত্ব সংক্রান্ত পোস্টটা কনভেনিয়েন্টলি ওভারলুক করছেন? জাস্ট কিউরিয়াস।
  • ঈশান | 202.43.65.245 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:০৪73139
  • ধরা গেল, মোদী গুজরাটের গণহত্যায় দায়ী নন। অর্থাৎ, মোদী কাউকে মারেননি। কাউকে মারতে নির্দেশও দেননি। অর্থাৎ আইনী ভাষায় "নিরাপরাধ"। ধরে নেওয়া গেল।

    কিন্তু তার পরেও, তার পরেও, প্রশাসনিক মোদী দায় অস্বীকার করতে পারেন না। রাজ্যের রাজধানী শহরে তিনদিন ধরে নরহত্যার উৎসব চলেছিল। খোলা আম ত্রিশুল নিয়ে ধর্মোন্মত্ত জনতা তান্ডব চালাল রাস্তায়। পুলিশ মোটামুটি দর্শক। এর চেয়ে বড়ো প্রশাসনিক অপদার্থতা, এর চেয়ে বেশি পক্ষপাতদুষ্টতা আর কী হতে পারে? এর বিচার তো আদালতে হয়না।

    আজ তিনি রাজধর্মের কথা বলছেন। এর চেয়ে বড়ো রাজধর্মে বিচ্যুতি আর কী আছে? বিরোধীদের কথা বাদ দিন। তাঁর দলের আরেকজন এই ভারতবর্ষেরই প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। তিনি পর্যন্ত এটাকে রাজধর্ম থেকে বিচ্যুতি বলে অভিহিত করেছিলেন।

    বাজপেয়ীর আখ্যা নিয়ে মোদী সমর্থকদের কি মন্তব্য? বাজপেয়ী গুল দিয়েছিলেন? অপপ্রচার করেছিলেন?
  • π | 24.139.209.3 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:০৫73140
  • বা এটা।
    #t=317
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:০৭73141
  • π আপনি আবার আমার পার্সোনাল পারসেপশন আর কোর্টে এস্টাব্লিসড প্রমানের মধ্যে তফাত করতে পারলেন না ঃ) কেউ একটা ভিডিও বানিয়ে আপলোড করলো বা বছরে পাঁচশো টাকা খরচ করে একটা সাইট বানিয়ে সেখানে কিছু লিখল। খুবই ভালো ব্যাপার। এবার এই ভিডিয়ো দেখে বা লেখা পড়ে আমি কি করব? যারা এই ভিডিয়ো বানাচ্ছেন তাঁরা এগুলো কোর্টে এভিডেন্স হিসেবে জমা দিলেই তো পারেন, কোর্ট বিচার করবে এগুলো অ্যাডমিসিবল এভিডেন্স কিনা, সেই মতো রায় দেবে। খুব একটা কঠিন কিছু কি?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে মতামত দিন