এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আমি বাংলাদেশে কুলদা রায়। আর ভারতে কলিমুদ্দিন শেখ।

    Kulada Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ মে ২০১৪ | ১০৫৯৬ বার পঠিত
  • মোদীকে আমি চিনি না। চেনার দরকারও নাই। পৃথিবীতে সকল মানুষকে চেনা যায় না। আর আমি বরিশালের মনু। যেখানে বরিশালের সবারেই চিনি না—সেখানে ভারত নামের একটা রাষ্ট্রের গুজরাতের নরেন্দ্র মোদিকে চিনতে যাব কোন দূঃখে।
    তবে আমার পাড়ার নরেন মুদিকে চিনতাম। বেচারা নরেন মুদি। তার মুদি খানায় বিস্তর কেনাবেচা হত। হিন্দুদের চেয়ে মুসলমান খদ্দের ছিল বেশি। তারা বিশ্বাস করেন নরেন মোদি নামের এই হিন্দু লোকটা মালে ভেজাল দেবে না। আর দাম লাগাম ছাড়া নেবে না। আমাদের পাড়ার সৈয়াদুল হক চাচা এই ব্যাপারে বড় করে ঘোষণা দিয়েছিলেন, নরেন লোকটা হিন্দু হৈলেও খারাপ না।

    নরেন মুদির মাইজা ঠাকুরদা সাত চল্লিশে ইন্ডিয়া যান নাই। তাদের প্রতিবেশী দুলাল চন্দ্র ভট্টাচার্য চলে গিয়েছিলেন। তবে ১৯৫০ সালে খবর এসেছিল—বরিশালের ফজলুল হকে সাহেবের ভাতিজা না ভাগ্নেকে কোলকাতায় ছুরি মেরে মেরে ফেলা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় মেরে ফেলা হয় ৯ দিনে দশ হাজার হিন্দুকে। বরিশালে মেরে ফেলা হয়েছিল ২৫০০ হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষকে। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল বাড়িঘর। লুটপাট করা হয়েছিল সহায়-সম্পদ। ধর্ষণের শিকার হয়েছিল অসংখ্য নারী। দখল করা হয়েছিল অনেকের জমিজমা। তখন নরেন মুদির মূলাদীস্থ মামাবাড়ির লোকজনের রক্তে লাল হয়ে গিয়েছিল নদী। মাধব পাশার পিসে মশাই ছিলেন জমিদার বাড়ির সরকার বাবুর ব্যাগ-টানা লোক। সে সময় মাধব পাশায় একদিনে যে ২০০ মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল—তার মধ্যে নরেণ মুদির ব্যাগ-টানা পিসে মশাই ছিলেন। যে সরকার বাবুর ব্যাগ টানতে টানতে তিনি নিহত হলেন—সেই সরকার বাবুর সঙ্গে জীবৎকালে তার পংক্তি-ভোজনের সুযোগ ক ঘটেনি। নমোশুদ্রের সঙ্গে এক পাতে খেলে ধর্ম থাকে! পিসে মশাইয়ের যে সামান্য জমি-জমা ছিল—সেটা ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের সময় শত্রু সম্পত্তি।

    নরেন মুদীর মাসির বাড়ি মোড়েলগঞ্জে। পানগুছি নদীর পশ্চিম পাড়ে সন্যাসী গ্রামে। ১৯৬৪ সালে কাশ্মিরে হজরত বাল মসজিদ থেকে মহানবী হযরত মুহাম্মদের চুল চুরি গেছে বলে খবর হল। মেসোমশাই গিয়েছিলেন পিরোজপুরের কদম তলার হাটে শুপারী বেঁচতে। হাঁটের মধ্যেই তাকে ধরা হল। গলায় কিরিচের পোচ দিতে দিতে জুজখোলার রহিম মাওলানা চেঁচিয়ে বললেন, নমুর পো, কাশ্মীর থেইকা আমাগো নবীকরিমের চুল চুরি করছোস। তোরে আজ রেহাই নাই।

    পিসেমশাই মরার আগে জিজ্ঞেস করেছিলেন, কাশ্মীরডা আবার কোন জাগায়! এখবর পাওয়ার পরে মাসি তার ছেলেপিলে নিয়ে বর্ডার পার হয়ে গেলেন। মেসো মশায়ের বন্ধু আব্দুল করিম তাদেরকে বর্ডার পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিলেন। হাত ধরে বলেছিলেন, বৌদি গো, আমরা সবাই রহিম মাওলানা না। দোষ নিয়েন না।

    দোষ নেওয়ার সুযোগ ছিল না। মাসি ততক্ষণে শেয়ালদা স্টেশনে পৌছে গেছেন। সেখান থেকে দণ্ডকারণ্যে। এরপর খবর নাই। পৃথিবী থেকে ছাপা। এটা নিয়ে নরেণ মোদি একদিন দূঃখ করে বলেছিলেন, বুজলা বাবা, একাত্তরে বাবারে হারাইছি। দেশ ছাড়ছি। আবার স্বাধীন হইলে ফির‍্যা আইছি। ফির‍্যা না আইসা করব কী? পৃথিবীর কোনো জায়গায়ই আমাগো বাঁচন নাই।

    এই নরেন মুদিকে চিনি। খাতা-পত্রে লেখা নরেন্দ্র ওরফে নরেন মুদী। ইলেকশন আসলে নরেন মুদির পরিবার পোটলা পুটলি বেঁধে রাখতেন। আর গলায় সরিষার তেল। জানেন—আওয়ামী লীগ আর বিএনপি বা জাতীয় পার্টিই আর জামায়াত- জিতুক বা হারুক, তাতে কিছু যায় আসে না। নরেন মুদির উপর কোপ পড়বেই। চান্স পাইলে পলান মারবেন। আর পলাতে না পারলে গালটা বাড়িয়ে দেবেন। কী আর করা! মানব জীবন ধারণ করলে তার পেরসানীও সহ্য করণ ছাড়া উপায় নাই।

    ২.

    ২০০২ সালে ভারতের গোধরা নামে একটি জায়গায় ট্রেনে আগুন লেগেছে। ৫৮ জন যাত্রী মারা গেছে। সেই যাত্রীরা অযোদ্ধায় গিয়েছিল তীর্থ করতে। তারা হিন্দু। রটানো হল—মুসলমানরা হিন্দুদেরকে মেরে ফেলেছে। ফলে সেখানে দাঙ্গা লেগে গেল। এরপর সাতদিন ধরে আহমেদাবাদে। এই দাঙ্গায় মারা গেলো ৭৯০ জন মুসলমান। আর হিন্দু ২৫৪ জন। মারাত্মকভাবে আহত হল ২৫০০ জন মানুষ। ২২৩ জনের কোনো খোঁজ নেই। আরেকটি সুত্রে জানা গেলো—গুজরাতের এই দাঙ্গায় ২০০০ মুসলমান মানুষকে মেরে ফেলা হয়েছিল। ধর্ষণ করা হয়েছিল অসংখ্য নারীকে। মাসুম শিশু ওরফে শিশু গোপালকে জ্যান্ত আগুনে ছুড়ে ফেলা হয়েছিল।

    ঘটনাচক্রে সে সময়ে আমাদের নরেণ মুদি নেত্রকোণা গিয়েছিলেন। সেখান থেকে গৌরীপুর। আমাদের পাড়ার শফিদ্দিন খাঁর মরমর অবস্থা। তিনি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি। তার চেয়েও বড় কথা তিনি সন্যাসী গ্রামের মেসো মশায়ের মন্ধু আব্দুল করিমের ফুফা লাগে। শেষ অবস্থায় ডাক্তার বললেন, আপনার কী খেতে ইচ্ছে করে? খাঁ সাহেবের কথা বলার বিশেষ অবস্থা ছিল না। তবুও কষ্টে—সৃষ্টে বললেন, তিনি মহাশৈল মাছের কথা শুনেছিলেন বাল্যকালে এলাকার বিশিষ্ট কবিরাজ রসরঞ্জন মিত্তিরের কাছে। এই মাছ খেলে নাকি আশা পূর্ণ হয়।

    মহাশৈল মাছ পাওয়া যায় গৌরীপুরে। শঙ্খ নদীতে মাঝে মাঝে আসে গারো পাহাড় থেকে নেমে। শুনে নরেণ মুদি রওনা হয়েছেন মহাশৈল আনতে। খাঁ সাহেবের আখেরী হাউস পূর্ণ করতে সাধ জেগেছে। মাছটি তার একাত্তরে শহীদ বাবাও খেতে ইচ্ছে করতেন। এর মধ্যে গুজরাতে কী হল তার কিছুই জানেন না নরেন মুদি। অনেক কষ্টে মহাশৈল মাছ পেলেন। ঢাকায় আসতে আসতে দেখলেন শাখারী পট্টিতে দোকান-পাটে লুটপাঠ চলছে। বেশ কয়েকজন তাকে মাছ হাতে আসতে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, নাম কী?
    তিনি বললেন, নরেন মোদী।

    আর যায় কোথায়। তারা রাগে ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে চেপে ধরল। কে একজন চেঁচিয়ে বলল, ওরে ইলিয়াস, গুজরাতের দাঙ্গার নেতা নরেন্দ্র মোদীকে পাওয়া গেছে। সেইদিন তারা নরেন্দ্র মোদীকে খুঁজে পেলেও আমরা বরিশালের লোকজন নরেণ মুদীকে আর খুঁজে পাইনি। তিনি নাই হয়ে গেছেন।
    খাঁ সাহেব মহাশৈল মাছ খেতে পারেননি। তবে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার আগে গলার আওয়াজ একবার ফিরে পেয়েছিলেন। চেঁচিয়ে বলেছিলেন, কন তো ডাক্তার, এই গুজরাতের নরেণ মোদীর লগে পুরাণ ঢাকায় ইলিয়াস আলীর ফারাকটা কোথায়?

    ৩.

    আমাদের নরেন মুদিকে যে ইলিয়াস আলী নাই করে দিল, আর যে নরেন্দ্র মোদী গুজরাতের ফতিমার দুলহাকে খুন করতে বুলন্দ আওয়াজ দিল-এরা দুজনেই কিন্তু দুটো ধর্মের লোক। দুজনই তারা তাদের ধর্মে নিষ্ঠ। শুধু নিষ্ঠ হলে বিপদ ছিল না। কিন্তু বিপদ হতে শুরু করল যখন তাদের ধর্মকেই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করল। মনে করার মধ্যেও ঝামেলা কম। শুধু এই শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার মধ্যে দিয়ে অন্য ধর্মকে শত্রু ঘোষণা করল, অন্য ধর্মের অস্তিস্ত্বকে নিজেদের ধর্মের জন্য বিপজ্জনক বলে ঘোষণা করল। নিজের ধর্ম রক্ষার জন্য অন্য ধর্মের মানুষজনদের উপর ঝাপিয়ে পড়ল। হত্যা করল। ধর্ষণ করল। সহায় সম্পত্তি কেড়ে নিল। দেশ ছাড়া করল। এটাই বিপদের জায়গা। এতোকাল যাদের মধ্যে ধর্ম এই অন্ধত্ব ঢুকিয়ে দিয়েছে—তারাই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধী হয়ে দাড়িয়েছে। ধর্ম মানুষের লজিক কেড়ে নেয়। বিচার-বোধ হারা করে। হিংসা আর প্রতিহিংসার বীজ মাথার ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়। এই ধর্ম-অন্ধ নিয়ে আমরা কী করবো?

    মনে করুন আমার এক পিসে মশাই। বরিশালের মঠবাড়িয়ার এক গ্রামে বাড়ি। মানবেন্দ্রনাথের গান আর দিলীপকুমারের অভিনয়ের পাগল। তার দিনদুনিয়াতে আর কিছু ছিল না। একাত্তর সালে তাকে মুসলমান হতে হয়েছিল। নাম হয়েছিল শাহজাহান। আর আমার পিসিমা মমতাজ। পিসাতো ভাইগুলোর নাম দারাশুকো, সুজা, আলমগীর। বোনটির নাম জাহানারা। রেগুলার মসজিদে যেতে হত। তাদের পালের গরু জবাই করেও খেতে হয়েছে। মুখে রাখতে হয়েছে দাড়ি। কপালে দাগ পড়ে গিয়েছিল। একাত্তরের পরে আমাদের বাড়ি এসে সেই দাড়ি কেটেছিলেন। আর হাহাকার করছিলেন। সেদিনই ঢোল-করতাল সহযোগে হিন্দু হয়ে গিয়েছিলেন। তাতে তার সমস্যা হয়নি।

    কিন্তু সমস্যা হয়েছিল—এর পরে তিনি অতিরিক্ত হিন্দু হয়ে গিয়েছিলেন। সব সময় মুসলমানদের পতন দেখতে চাইতেন। আমাদের মুসলমান বন্ধুদের দেখলে আড়ালে ডেকে নিয়ে আমাদেরকে চড় থাপ্পড়ও দিতেন। বলতেন, বিধর্মী গো লগে মেসো, সাহস তো কম না! তার মেয়েটি একটি মুসলমান ছেলেকে বিয়ে করলে তাকে ত্যাজ্য করেছিলেন। আছড়ে পিছড়ে কান্নাকাটি করেছিলেন—মেয়েটি তাদের অনন্ত নরকে ঠেলে দিল। অদ্ভুদ।

    আরেকজন পিসেমশাই চিরকাল শিক্ষা-দীক্ষা ছিলেন। নিজের ছেলে-সন্তানদের কেউ কেউ দেশবিদেশের শিক্ষক, চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তার মন খারাপ হয়ে যায়। সেই পিসে-মশাই আমাকে বলেছিলেন, বোজলা বাবা, কৃষ্ণ ঠাকুর পুরুষোত্তম। বিএনপি-জামাতকে ধ্বংস করতে শ্রীকৃষ্ণ নতুন অবতার হয়ে আসবেন। চিন্তা করবা না। গীতায় এই কথা লেখসে। যিনি রাম--তিনিই কৃষ্ণ। তাদের একজন রামায়ণের পাতা থেকে ফাল দিয়ে পড়বেন। আরেকজন মহাভারতের পাতা থেকে সুদর্শন চক্র নিয়ে আসবেন। এসে বিধর্মীদের কচু কাটা কাটা করবেন।

    নতুন অবতারের খবর নেওয়ার জন্য আমার গীতা পড়ার দরকার নাই। বাল ঠ্যাকরে নামের এক লোক যখন হুংকার দিলেন—বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে ফেলা হলা হবে। সেখানে আবার রামের নামের মন্দির গড়া হবে, তখনই বুঝলাম শ্রীঅবতার এসে গেছেন। তার সাঙ্গোপাঙ্গোর নাম শিবসেনা। এরা মানুষ হলেও পাছায় ল্যাজ আছে। এদের নবীন নেতা নরেন্দ্র মোদী। তিনি রামরাজ্য চান। রামরাজ্যে অন্য ধর্মের লোকের কোনো চান্স নাই। সোজা পুশব্যাক করে দাও। আফগানিস্তান-পাকিস্তানের তালিবানরা এই কাজটি করছে। বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীরা এই কাজটি করে চলেছে। তাদের রাজ্যে মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের লোকদের থাকতে দেবে না। যারা থাকতে চাইবে তাদের সোজা গুলি করে মারবে। এরা একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

    এই সাম্প্রদায়িকতা একটা ছোঁয়াচে অসুখ। মানুষকে পাঠা করে তোলে। সে সব সময়ই অন্য মানুষকে শিং উচিয়ে তাড়া করে।

    কেউ ধর্ম পালন করে শান্তি লাভ করুক—আমার আপত্তি নাই। কেউ ধর্ম পালন না করেও শান্তি লাভ করুক তাতেও আমার আপত্তি নাই। তাদের ব্যক্তি জীবনে ধর্মে বিশ্বাস বা অবিশ্বাস করার অধিকার দুই-ই আছে। আধুনিক রাষ্ট্র তাদের সেই অধিকারকে নিশ্চিত করে। কিন্তু মওদুদীর জামায়াতে ইসলামী বা মোদীর বিজেপি সেই অধিকারকে কেড়ে নেওয়ার দুঃসাহস দেখায়। এইখানেই জামায়াতে ইসলামীর উত্থান দেখলে আমি কেঁপে উঠি। মোদীর বিজেপির উত্থানেও আতঙ্কিত হই। এরা কোনো রাষ্ট্র মানে না। নাগরিক বোঝে না। বোঝে-- জগতে মোদীর কাছে হিন্দু আছে। জামায়াতের কাছে মুসলমান আছে। আর কেউ থাকতে পারে না।

    আমরা ঠেকে শিখেছি--যে কোনো ধর্ম বা মত যখন শ্রেষ্ঠত্বের দাবী করে হুঙ্কার ছাড়ে, সেটা তখন আর মত থাকে না--হিংসার অস্ত্র হয়ে ওঠে। এই হিংসার কাছে আমি তো আসলে কেউ নই। আমি বাংলাদেশে কুলদা রায়। আর ভারতে কলিমুদ্দিন শেখ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ মে ২০১৪ | ১০৫৯৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ঈশান | 214.54.36.245 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:১১73142
  • কোর্টে তো অপদার্থতা, দাঙ্গার সময় হাত গুটিয়ে রাখা, দাঙ্গাকারীদের প্রচ্ছন্ন মদত (অর্থাৎ মাথার উপরে আমার হাত আছে), এসবের বিচার হয়না।

    PL কনভিনিয়েন্টলি "রাজধর্ম থেকে বিচ্যুত হওয়া" আর তৎসংক্রান্ত বাজপেয়ীর "বিচার" কে এড়িয়ে যাচ্ছেন।
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:১২73143
  • Tim, ঈশান, হ্যাঁ বাজপেয়ী বলেছিলেন রাজধর্মের বিচ্যুতি হয়েছে বা আপনারা মনে করেন যে ওনার ভুমিকা অযোগ্য ছিল। তারপরে ভোট হয়, আর গুজরাটের মানুষ মনে করেছিল যে অযোগ্য হলেও উনি ওঁদের মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য। তো কী করা যাবে!
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:১৪73144
  • এড়াচ্ছি না, টাইপ করতে একটু দেরি হচ্ছে।
  • π | 24.139.209.3 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:২০73146
  • চমৎকার, তাহলে কোথাও 'মনে হওয়া' বা 'মনে করার' - জনতার বা আপনার, তারও ভূমিকা আছে ঃ)
  • ঈশান | 202.43.65.245 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:২০73145
  • কিছু করা যাবেনা। উনি প্রধানমন্ত্রী হবেন। এইচ কে এল ভগতও মনে হয় ৮৪ র পরে মন্ত্রী হয়েছিলেন। তাতে দিল্লীতে ভগত বা গুজরাটে মোদীর ভূমিকা বদলে যাবেনা।

    অযৌক্তিক কিছু বলছি কিনা ভেবে ভেবে দেখার কথা আপনাদের। নিজের রাজ্যের সংক্যালঘু নাগরিকদের ন্যুনতম নিরাপত্তা দিতে অক্ষম একটি লোক, দেশের প্রধানমন্ত্রী হলেন। তিনি নাকি এবার গোটা দেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবেন। :-)
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:২৫73147
  • ঈশান, আপনার পোস্ট পড়ে মনে হলো মোদী কে পরাস্ত করা যেত হয় যদি কোর্ট ওনাকে দোষী রায় দিত, নাতো যদি ভোটে উনি হারতেন (গুজরাটে বা বাকি ভারতে)। দুটৈ হলনা, অন্তত এখনো পর্য্যন্ত। পরে কি হয় দেখব। এর বাইরে আমার আর কিছু বলার নেই।
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:২৯73148
  • "নিজের রাজ্যের সংক্যালঘু নাগরিকদের ন্যুনতম নিরাপত্তা দিতে অক্ষম একটি লোক, দেশের প্রধানমন্ত্রী হলেন। তিনি নাকি এবার গোটা দেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবেন। ঃ-)"

    হুঁ দেশের অনেক লোক তো ওনাকে আর বিজেপিকে ভোট দিয়ে জিতিয়ে ক্ষমতায় আনল। এবার দেখা যাক কি হয় ঃ-)
  • সিকি | 132.177.254.194 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৩০73149
  • গুজরাটের মানুষ মনে করেছিল ২০০২ সালে যা হয়েছিল তা হওয়াটা দরকার ছিল। এবং এই দরকারি হওয়াটার জন্য মোদীর ভূমিকাকে গুজরাটের সংখ্যাগুরু মানুষ খুব গর্বের চোখেই দেখে। ঐ য বললাম, পারসেপশন, আমার চোখে যেটা অপরাধ, গুজরাতিদের বড় অংশের চোখে তা "অস্মিতা" ইত্যাদি। ব্যাটাদের বড্ডো বাড় বেড়েছিল, মোদী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে তাদের ঢিট করেছেন। তাই পরের ইলেকশনে তাঁকে বিপুলভাবে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল।

    তাতে করে দায়ভারটা এড়ানো যায় না। রাষ্ট্রের মদতে যা ঘটানো হয়েছিল সেটা অপ্রমাণ হয় না।
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৩৪73151
  • তাহলে গুজরাতের মানুষ ভুল করেছিল বলতে হয়। দুবার ভুল করেছিল। এবার তো গোটা দেশেই অনেক মানুষ ভুল করলো।
  • সিকি | 132.177.254.194 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৩৪73150
  • "দেখা যাক কী হয়"।

    না, হয় তো গুজরাতের রিপিট টেলিকাস্ট হবে না। ক্ষমতার শিখরে ওঠার জন্য, মেজরিটি গুজরাতিদের মন জেতার জন্য তাঁর গণহত্যায় মদত দেবার দরকার ছিল, দিয়েছেন। যখন ক্ষমতার কেন্দ্রে পৌঁছে গেছেন, আর মানুষ মারার দরকার হয় নি, এখন বিকাশ ইত্যাদি নিয়ে মেতে আছেন।

    কিন্তু, বেশ কিছু কিন্তু থেকে যায়, সেগুলোই শান্তি দেয় না।
  • সিকি | 132.177.254.194 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৩৬73152
  • ভুল ভাবলেই ভুল। বেশির ভাগ মানুষই তো মনে করে মোদী ভুল করেন নি। আর ভোটারদের বেশির ভাগই পরের জেনারেশন,। ২০০২ সালে তারা অনেক ছোট ছিল। তাই তদের মনে ২০০২এর ঘটনার কোনও ইমপ্যাক্ট নেই। যেমন আমরা চুরাশির গণহত্যার কাহিনি পড়েছি পরে, বড় হয়ে। কারণ তখন অনেক ছোট ছিলাম। ইমপ্যাক্ট তৈরি হয় নি।
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৩৮73153
  • তা ঠিক। ইম্প্যাক্ট, বা পারসেপশন।
  • hu | 188.89.8.127 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৩৯73154
  • একটা গোটা দেশের অনেক মানুষ একসাথে ভুল করেছিল এমনটা এর আগে কখ্নও দেখা যায় নি?
  • Tim | 188.89.8.127 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৪০73155
  • ইম্প্যাক্ট = পারসেপশন? আচ্ছা?
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৪১73156
  • গেছে তো! এবারও দেখা গেল।
  • সিকি | 132.177.254.194 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৪২73157
  • হু-র প্রশ্নটা আমি করতে যাচ্ছিলাম। ইতিহাসে ভারতই প্রথম ভুল করছে না। একটা গোটা দেশের অনেকগুলো মানুষ একসাথে ভুল করেছিল, এমনটা এর আগেও দেখা গেছে।
  • π | 24.139.209.3 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৪৬73158
  • নাঃ, কোর্ট তো কোন এভিডেন্স ইগনোর করেনা, জুডিশিয়ারির উপরে কখনো কোনো চাপ আসেনা, বিচারে কোন ফাঁক থাকেনা, সবার উপরে জুডিশিয়ারি সত্য, তাহার উপর নাই।
    আসল সত্য হল, অন্যদের সম্বন্ধে যে অভিযোগটা করছেন, আপনি নিজেও তার ঊর্ধ্বে নন। আপনিও কিন্তু সেই নিজের পারসেপশনকেই অনুসরণ করতে চান, যে পারসেপশন মোদিকে নির্দোষ ভাবতে চায় আর তাই অনেক তথ্য প্রমাণ সম্বন্ধে চোখ কান বুঁজিয়ে রাখতে চায়।

    আর হ্যাঁ, ক্লিন চিট , ক্লিন চিট অনেক শুনলাম, এই ৫০০ টাকার ওয়েবসাইট তো বলছে, মোদী যেটা পেয়েছেন, সেটাকে ক্লিন চিট বলেনা ! কোর্টের রায় তুলে তুলেই দেখিয়েছেন, কেন বলেনা। এবং এখনো অনেকগুলো কেস পেণ্ডিং। সেগুলো কনভেনিয়েন্টলি ইগনোর ও করা হয়। যাগ্গে ঃ)
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৪৭73159
  • এর পরেও হয়তো দেখা যাবে, কি জানি।
  • ঈশান | 202.43.65.245 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৫০73160
  • ঠিক ভুলের গপ্পো না। লোকে মোদীকে অন্যদের চেয়ে ভালো বিকল্প ভেবেছে। সেজন্য মোদীর কিছু "অন্য দিক"কে ওভারলুক করেছে। সেইজন্য এইটাই স্মরণ করিয়ে দেওয়া, যে, এইগুলো আছে, এবং ছিল।

    আশা করা যায়, মোদী ভারতীয় গণতন্ত্রের কোনো গঠনগত পরিবর্তন ঘটাবেন না। সেটাই একমাত্র আশংকা। ভারতীয় ভোটাররা হয়তো এই গপ্পোটা ভেবে দেখেননি। না ঘটালে ঠিকই আছে। পাঁচ বছর ধরে এবং পরে তাঁর কাজকর্মের আবার বিচার হবে।
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৫২73161
  • ওয়েবসাইটে কোর্টের রায় তুলে তুলে বলছে নাকি যে মোদী যেটা পেয়েছেন সেটা ক্লিন চিট বলেন? তাহলে তো এই দিকটা কোর্টের নিশ্চয়ই বিচার করে দেখা উচিত।

    (৫০০ টাকা এইজন্য বললাম যে ওটা এখন মোটামুটি লিনাক্স হোস্ট এর দর। ASP হোস্ট হলে আরেকটু বেশী হবে আর কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্টের খরচা থাকলে আরো একটু বেশী হবে। এছাড়া আর কোন কারন নেই)
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৫৪73162
  • "ঠিক ভুলের গপ্পো না। লোকে মোদীকে অন্যদের চেয়ে ভালো বিকল্প ভেবেছে। সেজন্য মোদীর কিছু "অন্য দিক"কে ওভারলুক করেছে। "

    এটাও হতে পারে। কতো লোক কতো কারনে ভোট দেয়!
  • - | 109.133.152.163 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৫৫73163
  • আশ্চয্য, আশ্চয্য এবং আশ্চয্য!
    পরবর্তী দাঙ্গা এবং তার সাইড এফেক্ট বা জাস্টিফিকেশন নিয়ে কোনও প্রশ্ন বা আলোচনা তুলিই নি। শুধু একটা শব্দের দ্বায়িত্বজ্ঞানহীন ব্যবহার নিয়ে পাঠক হিসেবে লেখকের কাছে প্রশ্ন তুলেছি। তিনি ঘটনাকে "রটনা" বলে লঘু করেছেন লেখার ভার, কেন?
    তো সেই কথার উত্তর নেই কারও কাছেইঃ না লেখকের কাছে বা আর কারও কাছে। কোটি কোটি শব্দ খরচ হয়ে গেল! বিচি--ত্র ব্যাপার! এর পরও এই লেখকের বা তাঁর পাঠকের প্রশংসার কোনও ক্রেডিবিলিটি থাকবে? সত্য বা ভুল স্বীকারের সামান্য বিনয় একজন লেখকের থাকা উচিত বলেই তো মনে হয়।
    এনিওয়ে, আমি অন্তত এই মিথ্যা আবেগ জ্যাবজ্যাবে লেখাকে টিআর্পি দিতে রাজী না। এত কথার পরও যখন লেখকের দেখা মেলেনি তখন আলোচনার আর কোনও মানে নেই।
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৫৭73164
  • *সেটা ক্লিন চিট বলেনা?
  • তাপস দাশ | 126.203.218.161 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৫৮73165
  • আমেন !!
  • ঈশান | 214.54.36.245 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৩:৫৯73166
  • রটনা লেখেননি তো। "রটানো হল" লিখেছেন। কোনো তদন্ত, বিচার এসবের আগেই, কারা "দোষী" নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল সেই দিন। সে নিয়ে কোনো সন্দেহ আছে নাকি?
  • a x | 138.249.1.206 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৪:০১73167
  • PL কি ঐ ওপরের লিংকগুলো দেখে এইসব বলছেন? যে রিপোর্টের কথা বলছেন, সেই SIT রিপোর্ট পড়েছেন?
  • aranya | 154.160.226.53 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৪:০৪73169
  • 'কিন্তু বাংলাদেশের হিন্দুদের ওপর অত্যাচারের যে বর্ণনা কুলদাবাবু দিয়েছেন সেটারও গুরুত্ব অপরিসীম। সংখ্যাগুরুদের হাতে সংখ্যালঘু হিন্দুদের নিয়ম করে হত্যা, ধর্ষণ, ঘরে ও সম্পত্তিতে আগুন লাগানো এ নিয়ে যতটা চেঁচামেচি হওয়া দরকার তার ১০% হয় কিনা সন্দেহ' - এস-এর লেখা থেকে।

    বড় হাতের ক। শুধু হিন্দুদেরই নয়, এথনিক মাইনরটি -আদিবাসী-দের ওপর নির্মম অত্যাচার চলে, তা নিয়ে আরও কম কথাবার্তা হয়। অ্যামনেস্টি-র হয়ে বাংলাদেশে কাজ করে আমার এক বন্ধু, তার রিপোর্ট অনুযায়ী কিছু অঞ্চলে হিন্দু মেয়েদের ইচ্ছে মত তুলে নিয়ে গিয়ে কয়েকদিন ধর্ষণের পর ফেরত দিয়ে যাওয়া খুব স্বাভাবিক ঘটনা। দুঃখের বিষয় হল ভারতে হিন্দু মৌলবাদ জাঁকিয়ে বসলে তার প্রত্যুত্তরে বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর অত্যাচার আরও বাড়বে।
  • a x | 138.249.1.198 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৪:০৪73168
  • ভোট কিসে পায় কেন পায় তা নিয়ে তো অনেক কারণ দেখা যায়, মোদীর (মোদীর, নট বিজেপির) প্রচারে যে টাকা খরচ হয়েছে তা একমাত্র ওবামার ভোটের প্রচারের সমতুল্য সারা বিশ্বে। এত যোগ্য একজনকে এত টাকা ভোট পেতে খরচ করতে হল কেন?
  • - | 109.133.152.163 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৪:০৫73171
  • ও! ট্রেনের বগীতে আগুন দেবার ব্যাপরটা ঘটানো হয় নি, শুধু "রটানো হল"। বুঝ্লাম ঃ-)
  • PL | 103.115.84.195 (*) | ২০ মে ২০১৪ ০৪:০৫73170
  • a x আমি বলছি ওপরের লিংকগুলো প্রমান হিসেবে কোর্টে দাখিল করতে (যদি কেউ চায় তো)। আর কিছু বলিনি তো!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন