এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • সুমনা সান্যাল | 57.11.10.195 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৩:৫৮82136
  • আনন্দবাজারে ডেরা সম্পর্কিত লেখার মতোই লাগলো
  • সত্য কথা | 167.50.22.141 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:৪৬82137
  • ইয়ে, সত্য সাঁই বাবা কিন্তু খুব একটা ভালো বাবা ছিলেন না বোধ হয় ।
  • গৌরব | 113.249.4.37 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:৫১82138
  • ভাল লেখা!
    তবুও কিছু প্রশ্ন উসকে দিল
    ১) গৌণ ধর্মজ বিশ্বাস যা অন্ত্যজ জীবনেতিবৃত্তে খুব প্রাসঙ্গিক ছিল হঠাৎ কেনই বা তা গতি হারাল?
    ২) শ্রমিকসংঘ থেকে ঈশ্বর ভক্তিরস উচ্ছলিত হওয়ার যে চিত্রকল্প লেখক দাবি করছেন তাও বেশ কষ্টকল্পিত!
  • প্রতিভা | 52.110.173.83 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৫:০৩82130
  • মূল লেখাটা পড়ে চমকে গেছিলাম। অনুবাদটাও খুব ভালো।
  • রৌহিন | 190.215.90.145 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৫:১৯82139
  • স্ম - বাবা মানে মোটামুটি একই গোত্রের। সত্য সাঁই বা প্রণবানন্দ কিম্বা অনুকূল বা লোকনাথ খুব অন্যরকম কিছু বলে আপনার ধারণা থেকে থাকলে খুব বেশী কিছু সে নিয়ে বলার নেই - অনুভূতিতে আঘাত করে ফেলব হয়তো। শুধু একটা কথা বুঝতে চাই - পিছড়ে বর্গকে "বুঝে শুনে চলতে হবে" কেন? আর শুধু তাদেরই চলতে হবে কেন?
    এখানে যে সব বাবাদের শিষ্যরা মারামারি কাটাকাটি করছে না বলেছেন, তার কারণগুলো আপনারও অজানা নয় সম্ভবতঃ। প্রথমতঃ এখানেও যথেষ্ট বঞ্চনা থাকলেও উত্তর ভারতে এই পিছড়ে বর্গের প্রতি ব্যবহারের সঙ্গে তুলনায় আসবে না। ওটা ইউনিকলি উইয়ারড। দ্বিতীয়তঃ এখানে একমাত্র মতুয়া মহাসভা ছাড়া আড় কোন এরকম শিষ্য / ভক্তকূল নেই যারা হোমোজিনিয়াসলি কোন একটা আর্থ সামাজিক অবস্থার প্রতিনিধিত্ব করে। ফলে এরকম সংগঠিত বিক্ষোভ (মানে যাকে ওই মারামারি কাটাকাটি বলছেন আর কি) হওয়া কঠিন। কারণ ভদ্রলোক শ্রেনী এসবের মধ্যে থাকে না। তৃতীয়তঃ, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, এই তান্ডব বলুন, মারপিট বলুন বা বিক্ষোভ বলুন, এটা কিন্তু ভক্তদের স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ বলে পুরোপুরি ভেবে নেবার কোন কারণ নেই। ভাঙচুর, ভ্যান্ডালিজম এর অনেকটাই পূর্বপরিকল্পিত ছিল এবং তার জন্য ডেরার নিজস্ব গুন্ডাবাহিনী তৈরী ছিল।
    আর বঞ্চনাটা শুধু গুরদোয়ারার নির্ণায়ক কমিটিতে থাকা না থাকার বিষয় নয়। ওই আর্থসামাজিক ইকুয়েশনে ক্ষমতাবৃত্তে প্রতিনিধিত্ব না থাকলে কী সমস্যা, তা আমার আপনার পক্ষে অনুমান করা, বিশ্বাস করুন, সম্ভব নয়। আমরা প্রিভিলেজড।
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৫:২২82140
  • একটা কথা খালি জানিয়ে দি। এই লেখাটি হরনিধ ঘটনার সাথে সাথেই লিখেছিলেন। প্রকাশ করতে দেরি হবার কারণ, হরনিধের সাথে যোগাযোগে দেরি হওয়া। আমরা লেখকের অনুমতি ছাড়া অনুবাদ প্রকাশ করিনা বলে।
  • sm | 52.110.166.83 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৬:০৪82141
  • আমি কোনো বাবাই ভালো বা মন্দ বলিনি। এটা যিনি পছন্দ করবেন তাঁর ওপর নির্ভর করছে।
    মানুষ, বাবাজি দের কাছে যায় মূলত শান্তির খোঁজে ।
    পিছড়ে বর্গের লোকজন বাবাজির কাছে গেছেন একই উদ্দেশ্যে। হতাশা জনিত বিক্ষিপ্ত মন কে শান্ত করতে।বাবাজির প্রবচন পসন্দ হয়েছে -ভেরি গুড।কিন্তু তার উদ্দেশ্যে ধর্ষণের অভিযোগ হয়েছে এটাও তো সত্যি!
    অন্ধ ভক্ত ভেবেছে ;বাবাজি কে ফাঁসানো হয়েছে।ঠিক আছে,
    এ পর্যন্ত মেনে নেওয়া যায় । কিন্তু পরিকল্পিত ভ্যান্ডালিজম এ যুক্ত হবে কেন?
    প্রায় শতাধিক স্বাদ্ধি নিখোঁজ হয়েছে-সে সম্পর্কে মনে কোনো প্রশ্ন জাগেনি?৪০০ এম্পিউটেশনের এর অভিযোগ।এগুলো কিভাবে সংঘটিত হয়েছে দিনের পর দিন ?
    দুই ,প্রত্যেক ধর্মেই উঁচু নিচু ভেদ আছে। কোনোটাতে ওভারট কোনোটাতে কভার্ট। কি করা যাবে?
    মন্দিরে পুরুত ঠাকুর পুজো দিতে দেয় নি নিচু জাত বলে।
    তো কি করা যাবে ? নিজেদের আলাদা মন্দির করে ;নিজেদের মধ্যেই পুরুত ঠিক করলেই হয়।
    লাল্লু যাদব বোধ হয় এমন একটি প্রস্তাব রেখেছিলো। কিছু আদিবাসী সম্প্রদায় এর মধ্যেও বোধহয় এমন ব্যবস্থা চালু আছে।তারা বামুন পুরুতের ধার ই ধরে না।
    অতীতে বহু বাবাজি ধরা পড়েছে ;ভবিষ্যতেও পড়বে আশ্চর্য্যের কিছু নাই।
    তবে এতো অভিযোগ স্বত্তেও গত ১৫ বছর প্রশাসন কি করছিলো কে জানে?
  • de | 69.185.236.51 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৬:৩৫82131
  • খুবই সময়োপোযোগী লেখা -
  • সিকি | 192.69.232.158 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৬:৪৬82142
  • সিরসাতে বাবাজির পোস্টটা খালি আছে এখনও। হানিপ্রীতও বেপাত্তা। এসএমকে বসিয়ে দিলে হয়। একটা নতুন রিলিজিয়ন জন্ম পাবে।
  • জারিফা | 127.194.207.13 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৮:১৮82132
  • সহমত। লেখাটাও বেশ ভালো।
  • . | 132.171.95.125 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৮:২৭82143
  • আপনারা মর্মপীড়ের শরণ নিন।
  • sm | 52.110.162.131 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৮:২৮82133
  • সব ই তো বুঝলুম;পিছড়ে বর্গের লোকজন কে একটু বুঝে শুনে চলতে হবে তো!আমাদের বঙ্গেও তো বাউল,মতুয়া কত শ্রেণীর ধর্মীয় সম্প্রদায় আছে। দিব্যি নিজেদের উপাসনা ,আচার আচরণ নিয়ে আছে। এতো মারামারি কাটাকাটি করছেনা তো!
    আমাকে গুরদ্বারা কমিটির নির্ণায়ক হতে হবে কেন?যদি না হতে দেয় তো নিজে নিজের ধর্ম পালন করবো। বাড়িতে করবো। ডেরায় করবো ।কিন্তু ডেরায় অসামাজিক কার্য্য কলাপ হলে ;তাকে সাপোর্ট করবো কেন?
    বাবাজির কার্য্য কলাপ শুনে তো মনে হয় হাই তে থাকা জনতা।
    তো সে আবার ড্রাগ ছাড়াবে কি করে?
    আমাদের দেশে সাইঁ বাবা,অনুকূল বাবা,লোকনাথ বাবা ,বালক ব্রহ্ম ,নিত্যানন্দ,প্রণবানন্দ -বাবাজি তো কম পড়ে নাই। দেখে শুনে ভালো বাবা বেছে নিলেই হলো। মন্দ বাবা বাছলে তার কপাল মন্দ -এ আর বড় কথা কি !
  • দেবব্রত | 52.110.167.54 (*) | ০১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৮:৩২82134
  • খুব ভালো লেখা। অন্য দৃষ্টিকোণ উঠে এল।
  • h | 194.185.177.155 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০১:৪২82157
  • একক ঠিক ই বলেছে। আর একটা কথা মাথায় রাখা দরকার, কলকাতা শহরে নতুন বসতি ও , যেমন ধরা যাক, বিশেষত নানা জায়গা থেকে লোক যেখানে আছে, পিক্নিক গার্ডেন আর বাইপাসের ধারের বস্তি সম্পুর্ন কাস্ট লাইন্স এ ভাগ করা। প্রোমোটারি করে বা জেনেরালি হাই এন্ড আরবানাইজেশন করে যেটা হয়, একটা নতুন গোছের জেন্ট্রিফিকেশন হয়, সেটাও খুব স্বাভাবিক ভাবেই আপার কাস্ট এবং মুসলমান রা একদম ই পাত্তা পায় না, বড়লোক মুসলমান রাও, একেবারে ইমিগ্রান্ট মুসলমান না হলে, ঘেটোর কাছে র পাড়া গুলোতেই থাকেন। হলিউড যেমন হোয়াইট ওয়াশ্ড, আমাদের দেশ অনেক বেশি দিন ধরে তাই।

    আগে কান্তি বিশ্বাস রা, এখন মতুয়া রা বা আম্বেদকর পল্লীর লোকেরা একটু আধটু ভিসিবল হয়েছে, সর্ভারতীয় রাজনীতিতে স্পেস ওপেন আপ করেছে বলে, কিন্তু জেনেরালি এটা এগ্রিড আমাদের এখানে লোয়ার কাস্ট দের রাজনৈতিক ক্ষমতা অনেক কম। আগ্রহী রা যোগেন মন্ডল সম্পর্কে দেবেশ রায় এর ১২০০ পাতার গোদা কাজ টি পড়ে দেখতে পারেন। তবে দলিত গল্প গুছ্হ টা পড়লেও , ভূমিকাটি পড়বেন না, দেবেশ বাবু র নামেই আছে, কিন্তু আমার ধারণা ওটা বাজেঃ-)))

    এই খান থেকে এস এম এর মূল প্রশন টা য় (পসিবলি ইম্প্লায়েড ) আবার ফিরে যাওয়া যেতে পারে। যে বাংলায় কাস্ট অ্যাসারশন এই বাজারেও কম কেন। আকাদেমিক হিস্টরিয়ান সোশিওলোজিস্ট রা নানা কথা বলেছেন, বড় করে থিয়োরাইজেশন ও হয়েছে কিছু, মোটামুটি সংক্ষিপ্ত সার হল, অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষের হিস্টরিকালি কিছু সোশাল মোবিলিটি নিজের মত করে হয়েছে। যদিও তাই দিয়ে পুরোটা স্বাধীনতা উত্তর আপার কাস্ট হেজেমনি র পুরোটা ব্যাখ্যা করা যায় না। হিস্টরিকাল মোবিলিটি বলতে, ধরুন ইসলাম বা চইতন্যের মুভমেন্ট ইত্যাদি তো একেবারে নীচু শ্রেণীর মাউষ কে একটা মুক্তির আলো, এবং এমপাওয়ারমেন্ট এর রাস্তা দেখাচ্ছে, সামাজিক ভাবে। এর দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। কলোনিয়াল পিরিয়ডে বরঞ্চ এটা ন্যাশনালিস্ট কজ এ চাপা পড়ছে। বিদ্যাসাগর কে অন্ত্যজ গ্রামে ফিরে যেতে হচ্ছে বলে শোনা যায়, কলকাতার যুদ্ধে ক্লান্তো হয়ে কিনা জানা নেই। দীপেশ চক্রবর্তী রা বলছেন, শ্রমিক আন্দোলন জুট মিল অঞ্চলে যা হচ্ছে, সেটা লোয়ার কাস্ট অ্যাসপিরেশন কে ব্যহত করছে। প্যারাফ্রেজ্ড। বইটা দেখে ভালো করে বলতে হবে, মোদ্দা যেটা বলছেন, বাম পন্থী আন্দোলনে অন্ত্যজ দের সামাজিক ক্ষমতায়ন এর কোন উপকার হচ্ছে না, আমি সবটা একমত নই, কিন্তু এভিডেন্স ইজ হেবি , পার্টিকুলারলি ইন লাস্ট ৪০ ইয়ার্স। অরেকটা দিক আছে, মতুয়া দের মধ্যে কলোনিয়াল চাকরির জন্য কিনা জানা নেই, লেখা পড়ার , হোয়াট এভার আধুনিকতা কে গ্রহণ করার একটা বড় মুভমেন্ট হচ্ছে, সেটা যোগেন মন্ডল দের লিডারশিপ আরো শক্তি বাড়াচ্ছে। আমি বলছি না, এই হিস্টরিকাল টেন্ডেন্সি গুলোর জন্য, সমসাময়িক ভুল ভাল মোবিলাইজেশন কম হয়েছে নিম্ন বর্ণের মানুষের মধ্যে, আমি বলছি এগুলো বড় ডিফারেন্শিয়েটর। পুরো টা জানি না আসলে, আন্দাজ করতে গেলেও যা লেখা পড়া লাগে নেই। এই মডেলে ধরুন এটা ব্যখ্যা করা যাবে না, মহারাষ্ট্রে জ্যোতিবা ফুলে থাকা সত্ত্বেও দলিত প্যান্ঠার পার্টি হছে কেন, সেটা অবশ্য ভুল ভাল না, খুব ই র‌্যাডিকাল, এবং তার পপুলারিটি কে গিলে ফেলতে শিব সেনা মার্কা দের অনেক হজম করতে হয়েছে।

    যাই হোক দলিত বিষয় চর্চা বাংলা ভাষায় বাড়া দরকার, তাতে গুরুচন্ডালি অংশগ্রহন করছে এটা যথেষ্ট আনন্দের কথা। মরাল পজিশন হার্ডেন্ড হয়ে গেলে জানা টা বাড়বে না।
  • h | 194.185.177.155 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০১:৪৩82158
  • *আপার কাস্ট ডমিনেটেড।
  • h | 194.185.177.155 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৩:১৯82144
  • আমার এস এম এর প্রশ্ন গুলো কিছু অসঙ্গত মনে হয় নি, লেখা পড়ে প্রতিক্রিয়া সব সময়েই লেখাটির যৌক্তিকতার প্রতি সমবেদনা পূর্ণ হবে নাই হতে পারে। যাঁরা সিরিয়াসলি এনগেজ করতে চান করতেই পারেন। উত্তর দেওয়ার ইচ্ছে থাকলে অবিশ্যি। আই ডোন্ট আন্ডারস্ট্যান্ড হোয়াই দ্য ফাক এভরি ডিবেট হ্যাস টু বিকাম আ ফর্ম অফ ট্রোলিং। আমার কোন লেখাকেই বা ফোরাম কে ডিফেন্ড করতে ইছে করে না, তবে আমার একটু এই অনুবাদক রৌহিনের প্রতি দুর্বলতা আছে, সব সময়ে অজানা জিনিস কে জানার চেষ্টা আমি পাই। ব্যক্তি গত ভাবে ফাঁকিবাজ কিনা জানি না। আলাপ নেই। কিন্তু অনেক ডিবেটে একটু যত্ন করে গোড়া থেকে কেস টা ধরার একটা এফর্ট আমার ভালো লাগে, যে কেই করলেই পাঠক হিসেবে অ্যাপ্রিশিয়েট না করার কিসু নাই।

    আমার শেখার যত্ন টা ভালো লাগে। এবং এটা প্রাসঙ্গিক আলোচনা। চেষ্টা করছি এক দুই করে যা ওভার অল এই ডিবেটে মনে হয়েছে বলার।

    প্রথমতঃ একটু লিটেরেচারটা দেখা যাক। এই ঘটনার পরে যা বেরিয়েছে, সিরিয়াস অ্যাটেম্প্ট যা যা হয়েছে লেখার বিশ্বাস করুন ভীষণ এক রকম, কারণ অবাক হওয়ার মত কিসু নাই, জাত পাতের সমস্যটা মূল , গভীর এবং সাংঘাতিক এক্সক্লুশন এর ধীর ধীরে গড়ে ওঠা প্রাতিষ্ঠানিকতার ইতিহাস। যে লেখ্কা গুলো এর ই মধ্যে ইন্টারেস্টিং সেটা হল এই একসক্লুশন টা এবং তার প্রতিক্রিয়াটা বিভিন্ন সময়ে কিরকম ধরণের হয়েছে, তার তারতম্য টা একটু দেখা। আর অর্থনৈতিক বিষয়টা কে সামাজিক বিষয়ের সঙ্গে কতটা জড়িয়ে দেখবো, যৌন নিগ্রহের অপরাধ কে তার সঙ্গে মিলিয়ে দেখবো কিনা, প্লেস করবো কিনা, করলে অ্যানালিসিস টা শুধুই সুক্ষ্ম হয়ে যাবে, না অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিল খাবে, এসব জিনিসের উপরে একটা অজানা বিষয় সম্পর্কে লেখা পড়ে মানুষ কি ভাবে রিয়াক্ট করবে সেটা নিরভরশীল।

    আমি লিটেরেচার গুলো র মধ্যে দুটো লেখার দিকে দৃষ্টি আকরষণ করছি। প্রথম কথা যেটা বুঝতে হবে, সেটা ই পি ডাব্লিউর একটি পাঞ্জাব ইলেকশনের আগে প্রবন্ধে বেরিয়েছিলো। স্ক্রোল এ প্রায় এক ই যুক্তি বেরিয়েছিলো, যদিও আপ কে সমর্থন করে লেখা ছিল বলে তার ক্রেডিবিল্লিটি কম ছিল, আরেকটা হল ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে সম্ভত রাজীবলোচনের লেখা।

    এই দুটো লেহা আমার কাছে স্ট্যান্ড আউট করেছে।

    নানা লেখা পড়ে, আমার যেগুলো যুক্তি গ্রাহ্য কনটেক্স্ট মনে হয়েছে সেগুলো বলছি।

    প্রথমে দুটি কোট ব্যবহার করছি। এটা মনজিত শর্মার একটা প্রবন্ধ থেকে নেওয়া, এত সংক্ষেপে এই মারামারির ঘটনার পরে প্রায় প্রতিটি প্রবন্ধে যা যা কথা বলা হাছে, তার কনটেক্স্ট সেটিং অন্যো ভাবে করা মুশকিল।

    ভদ্রলোক গত ১২ অগাস্ট প্রকাশিক একটা বুক রিভিউ করতে গিয়ে বলছেন
    ("Agrarian Distress and Farmer Suicides in North India by Lakhwinder Singh, Kesar Singh Bhangoo, and Rakesh Sharma,New Delhi: Routledge, 2016; pp xviii+229,₹895.")

    সবুজ বিপ্লব কতটা সবুজ ছিল, সেই নিয়ে পড়ে বন্দন শিবা বা মেধারা বিতর্ক করেছেন, কিন্তু ঘটনটা ফুড ক্রাইসিস এর ব্যাপারে সাহায্য করেছিল ৫০-৬০ এর স্বাধেন ভারএত, এবং ঘটনাটা ঘটেছিল, এই অঞ্চল টায়

    "The green revolution catalysed multidimensional rural economic development and consequently Punjab became a model state for a capitalist development of agriculture and in terms of per capita income. But it started showing signs of stagnating returns by the late 1970s and early 1980s. The period 1980–95 was one of considerable political instability and turmoil, and all institutional arrangements for development turned dysfunctional. The government’s new economic policies further disrupted the fragile economy, and Punjab is now infamous as a suicide belt of farmers and of a success story going astray (Dhesi and Singh 2007). The failure to shift from a predominantly agrarian economy to an industrial one has further aggravated this sorry state of affairs. "

    আরেকটা কোট। একই প্রবন্ধ থেকে,

    "De-peasantisation, which was not apparent or prevalent during the early stages of the green revolution, is emerging as another concern as it further distorts the structure of Punjab’s agrarian economy. There is a push factor operating in the case of marginal, small and medium farmers, and pull factors for larger farmers. Mechanical and biological innovation has only made small and marginal farm households have a higher workforce surplus. For them, the rural non-farm sector has become the last destination for an unskilled labour force, because industry needs only skilled manpower. However, at best, the rural non-farm sector can create employment in construction, transport, storage and communication, but that too largely in the unorganised sector."

    এবার দুটো কথা বোঝার চেষ্টা করেন, এটা স্ক্রোল বা ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে বেরোনো প্রবন্ধ গুলো তেও পাবেন।।।।যে পাঞ্জাব হরিয়ানা তে এগ্রিকালচারাল সিস্টেমের ফেলিওর, ক্রেডিট লাইনের ফেলিওর যেমন হয়েছে[এটার কথা স্ক্রোল এর প্রবন্ধটায় পাবেন], তেমন ই ঘটনা এই যে ৮০ র দশক থেকে ৮২ র এশিয়াড এর সময় থেকে দিল্লী র শহর হিসেবে বিশালাকায় ইনভেস্টমেন্ট বাড়ার ফলে, তিনটে ঘটনা ঘটছে , কৃষি মূল আকরষনীয় ক্ষেত্র থাকছে না, দরিদ্রতর লোক ভিড় বাদছে সেখানে, দুই মাইগ্রেশন প্রচন্ড বাড়ছে, তৃতীয়ত দলিত দের ক্ষেত্রে দুটো ঘটনার প্রভাব ই ঘটছে,সেটা হচ্ছে তাদের রাজনৈতিক গুরুত্ত্ব বাড়লেও হাতে চারটি পয়সা এলেও সামাজিক সম্মান বাড়ছে এমন কোন খবর নেই। মন্দির এবং গুর্দ্বারা দুটো তেই তারা খানিকটা ব্রাত্য হচ্ছে। কিন্তু হেভি মাইগ্রেশনের জন্য, মোবাইল বাবা গোছের ধর্মীয় সংস্থা র প্রয়োজন হচ্ছে। এই ধরুণ আমেরিকায় এনটার প্রাইসিং মন্দির কমিটির লোকেরা নতুন মন্দির স্থাপনা করে বিয়ে শাদি লৌকিক পরলৌকিক সবেতেই সাহায্য করছে, মিশনারি অ্যাক্টিভিটি বাড়ছে ( পান আন ইন্টেন্ডেড ;-) ) মুম্বাই শিকাগোর বাঙালীরা ঢাকী নিয়ে মূল ভিজ্ঞতার কাচ্ছকাছি যেতে পারলে, যে বাবার দিল্লী তে চেনা জানা তার সিরসা তে প্রভাব বাড়া আশচর্য্য কিসু না।

    দীর্ঘদিনের একস্ক্লুশনের একটা প্রাতিষ্ঠানিকতা যেমন আছে, তেমনি প্রতিক্রিয়ার বৈচিত্র ও আছে। আপনারা খবর রাখেন কিনা জানিনা, পাঞ্জাব হরিয়ানায় এখ্কন চামার পপ এর খুব সুনাম হয়েছে, বিশাল বিশাল স্টার আছে এই ক্যাটিগোরি তে, এক ১৭ বছরের মেয়ে গিনি মাহির গান শুনলে চমকানো আশ্চর্য্য ন, এঁর গুরুত্ত্ব আমি মিউজিক ইন্ডাস্ট্রি তে কাজ করা লোক, বিশ্বাস করুন ১৯৮৬ র ম্যান্ডেলা কনসার্ট এ গাওয়া ট্রেসি চ্যাপমান এর থেকে কম না। তো এক ধরণের পালটা অ্যাসারশন এর গল্প তৈরী হয়েছে। স্ক্রোল না ইন্ডিয়ান একস্প্রেস কোথায় যেন পড়লাম ভুলে গেলাম, বলা হচ্ছে, সঙ্গতই লাগলো, ডিসএন্ফ্রানচাইসিং গ্লোবালাইজেশন এর পরে বেড়েছে নিঃসন্দেহে, মানুষের রাষ্ট্রের সঙ্গে বোঝাপড়ায় নাগরিক হিসেবে ক্ষমতায়ন কমেছে, কিন্তু বুঝতে হবে একই সময়ে কনজিউমার হিসেবে ক্ষমতা বেড়েছে। একট ব্লিং গোছের বাবার প্রয়োজন হয়েছে, ঠিক যে কারণে হায়্দ্রাবাদে ভিসা বাবা র মন্দির হয়েছে, যার যা অ্যাসপিরেশন। আমাদের ওদিকে আছে
    তো এই সব নানা কারণে বাবা দের নাম টাম হয়েছে। দলিত বাবা সিনেমা করেছে, সেখানে সে সুপারম্যান এর ভুমিকায়, তো এতে অবাক হবোয়ার কিছু নেই, ক্ষমতা প্রদর্শনের স্বপ্ন দেখা অনেক মাইনরিটি অ্যাসারশনের পরিচয়। মহরম মিছিলের সঙ্গে বিসরজনের মিছিলের মারামারি খবর হয়, কিন্তু জুলুস এর কি লেভেলের প্রতিযোগিতা হয়, ঠিক বিসর্জনের মতই, কোন পাড়া থেকে কোন দাদার সঙ্গে কত লোক বেরোলো , তার প্রচুর প্রতিযোগিতা আছে। তাছার সোলেস খোজার জন্য কে কি করবে বলা মুশকিল।

    এটা নিয়ে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসে রাজীব লোচন ভালো বলেছেন "But then a search for meaning and solace takes people to strange places and persons. Some sit by the river at Varanasi for solace and some join the shakha of a cultural organisation. There is no reason for anyone to sneer at any of the personalised solace-seeking strategies."

    রাজীব লোচন আরেকটা খবর ও দিচ্ছেন, এরকম ১০টি অন্তত প্রমিনেন্ট ডেরা আ্ছে।

    এই পর্যন্ত তো এস এম ও আপত্তি কিসু করেন নি, কিন্তু শুধু কেস টা দলিত পলিটিক্স, তার ব্যবহার না, তার সঙ্গে মাইগ্রেশন, এবং কনজাম্পশন তথা অয়্সারশন ইত্যাদির একটা সম্পর্ক আছে এটা বুঝতে হবে,যদি শুধু সমসাময়িকতার সম্পর্ক ও হয়।

    সত্যি ই রাষ্ট্রে আনুকুল্যে গুড সিটিজেন হিসেবে থাকার সুযোগ পেয়েছি বলে এটা বোঝা পুরোটা অসম্ভব যে কে কিসে খচে যায়, কে কোনটাতে নিজের আইদেন্টিটির উপরে আক্রমণ বলে মনে করবে বলা কঠিন।

    এবার অর্গানাইজ্ড ক্রিমিনালিটি ইত্যাদির একটা দিক তো আছে। হয়তো ঠিক আমাদের সিন্ডিকেট এর মতই এটা একটা অলটারনেটিভ এম্প্লয়্মেন্ট, সমর্থন যোগ্য না হলেও, রাষ্ট্রের বিচিত্র এক্সক্লুশনের ফলেই বাস্তব। সবচেয়ে যেটা আনএক্সপ্লেইন্ড, সেটা হল মহিলারা এত ঘটনা জেনেও এরকম কড়া সমর্থনের বার্তা দিয়ে ইন্টারভিউ দিচ্ছে কেন। পুলিশের গুলিতে এত লোক অন্যো কোন কেস এ মরলে তার এত সমর্থন হত কিনা সন্দেহ, ছোটোলোক বলেই হয়তো বেশি কেয় প্রতিবাদ করছে না, ভাঙচুরের যোগ্য ডিসিপ্লিনারি অ্যাকশন হিসেবে দেখছে, কিন্তু এটাও বোঝা যায়, কিন্তু অনেক মহিলা ই কেন সমর্থনের বিবৃতি দিচ্ছেন, সেটা আরো দেখতে হবে, ভাবতে হবে, মেয়েদের লেখা থেকে জানার চেষ্টা করতে হবে।

    এই অনুবাদ এটা শুরু হিসেবে ভালো।

    আমি আর কয়েকটা পোবোন্দি রিসেন্ট এই বিষয়ে পরেছি গুরু আপনাদের পড়তে বলছি, সেটা হল পার্টিশনে যারা দলিত রা দিল্লী তে আজকের পাকিস্তান থেকে আসছে, তাদের আলাদা এলাকা তৈরী হচ্ছে, আমাদের প্রগতি সাহিত্যে এদের কথা আলাদা করে কম আছে যথারীতি, তো বাবাদের প্রভাব তাদের মধ্যে কেমন সেটাও একটা ভালো অয়ংগল লেখা পড়া করতে হবে।।

    এবার আবার এস এম এর প্রশ্নে ফিরি। দেখুন বাঙালীরা মারামারি করে না, হরি সংকিত্তন করে আর উত্তর ভারতে মারামারি বেশি এটা যদি ইম্প্লাই করেছেন, আমি একেবারে এরিক হবসবম মতে বলবো, কখন কোন ট্র্যাডিশন ইনভেন্টেড হবে, সেটার ইতিহাস রাজনৈতিক গতি প্রকৃতি নানা রকম থাকে। আমাদের যেমন প্রাক আধুনিক মধ্য যুগে, প্রচুর ভক্তি মুভমেন্ট আছে, তার নানা ছায়া আছে আধুনিক পপুলার রিলিজিয়াস প্র্যাকটিসে, পাঞ্জাবে ওয়ারিস শা বুলে শাহ দের জায়গা , প্যাট্রিআর্কি কে , এস্টাবলিশ্ড রিলিজিয়ন কে সেখানে চ্যালেঞ্জ করা হয় নি তা না প্রচুর হয়েছে, আমীর খসরু , সম্পর্কে বলা হয়, তিনি মেয়েদের মত করে গায়ে ওড়না দিয়ে এসেছিলেন, পাঞ্জাবী এক ললনা কে দেখে এত তাঁর সুন্দর লেগেছিল, খ্বাজা ন্জামুদ্দিন মোর্নিং এর মধ্যেও তাঁকে দেখে হেসে ফ্যালেন, সে নিয়ে গান ও আছে, এই মুহুর্তে ভুলে গেছি। কিন্তু পাঞ্জাবে মিলিটারিজম, অকারণ পৌরুষের একটা চর্চা আছে, তো হতেই পারে মানুষ তার থেকে মুক্ত না, এবং মিলিটারিজম এর ট্র্যাডিশন অনেক ক্ষেত্রেই ইনভেন্টেড। আমাদের ওদিকে রামনবমী করে যা কেস হয়েছে, কদিন বাদে দেখা গেল, পেট রোগা পল্টু দাও বিসর্জনে যাচ্ছ্হে তলোয়ার হাতে। ট্র্যাডিশন্স আর ইন্ভেনটেড মেনি টাইম্স। ক্রিস্টোফার পেনি র পপুলার ইমেজেস এর বই যদি পড়েন, আপনাকে স্ট্রাইক করবে একটা কথা, যে সালা ট্রাকে, নেতাজি, ভগত সিং রঞ্জিত সিংহ আর একটা মাসকুলিন শিব এর জায়গা এক ফ্রেমে হয় কি করে। এটা একটা নতুন রোড নেটওয়ার্ক তৈরী হওয়ার পরের ট্র্যাডিশন ঐ অঞ্চলে।

    এবার আসি আইনের দিকে, দেখুন একজন ধর্ষণ করেছে বলে তার বা তার প্রতিষ্ঠানের সম্পত্তি অ্যাটাচ করতে হবে, একটা মারামারি হলে, তার দায় একটা অর্গানাইজেশন কে তার খরচ নিতে হবে, এটা সিরিয়াস লিগাল চ্যালেঞ্জে কত টিকবে বলা যায় না। এই অনুদিত প্রবন্ধ নানা বিষয়ে আলোচনার শুরু টা করেছে, এবার আপনারা পড়েন আর লেখেন আর কি।

    ফাইনালি, ঠিক যে কারণে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, এন ডি টি ভি র সঙ্গে কারেন্ট ইমেজেস এ কম্পিট করতে পারবে না, ঠিক সে কারণেই ঘটনার পরের দিন অ্যানালিটিকাল এবং স্থানীয় রিসোর্সের লেখা প্রবন্ধ গুরুচন্ডালি নামা তে পারবে না, তাৎঅক্ষণিক প্রাসংগিকতার প্রতিযোগিতায় বড় মিডিয়া হাউজের সঙ্গে একটা এসেনশিয়ালি লেবার অফ লাভ এর পারা সম্ভব না। অতএব ওটা নিয়ে ভেবে লাভ নেই। আর অন্য দিকে যত পোবোন্দি নানা জায়গায় বেরুক, দুটো তিনটে গ্যাপ কিন্তু রয়ে গেছে।

    এক হল এটা ক্লিয়ার না , অনেক মহিলা কেন সমর্থন করছেন, অজ্ঞানতাবশত কিনা। মানে বলাই যায়, কালোদের র‌্যাপ মিউজিকে মহিলা দের প্রতি ভায়োলেন্স কমন থিম`, নোঙ্গ্রা ভাশা কমন থিম, তবু হৈ হৈ করে মেয়েরা তাতে অংশগ্রহণ করার জন্য পাগলামো করে কেনো। নানা ব্যাখ্যা এসেছে, কিন্তু এটা নিয়ে আরো আলোচনা মেয়েরাই করবে। বা এই বিষয়ে আগ্রহী নানা লোকে করবে।

    আরেকটা কথা বল, যেটা ক্লিয়ার না, সমস্থ আলোচনাই সবুজ বিপ্লবের পরে আরম্ভ হছ্হে কেন, কেন, মানে স্বাধীনতার আগে, প্রাক আধুনিক যুগের কি অবস্থা ছিল সেক্ট গুলোর, শিখ ধর্মের মধ্যে কেন এক্সক্লুশন তৈরী হল, খালসা কমিটি গুলো কি ভাবে উচ্চবর্ণীয় দের প্রতিনিধি হয়ে উঠলো, বেরাদারি সিস্টেমের সঙ্গে এর সম্পর্ক ই বা কি এগুলো একটু বোঝা দরকার। বললাম না এটা শুরু, আমরা শিখছি মাত্র। আমি একটা বিবলিও গ্রাফি এখানে পেস্ট করে দেবো। তবে রৌহিন এর ই সেটা যত্ন করে করা উচিত। এটা শুধু পাঞ্জাব না, দলিত প্রসঙ্গ বাংলায় বেশি চর্চা হওয়া উচিত , এই ব্যাপরে ঐতিহাসিক দায়িত্ত্ব তার রয়েছে। দেবেশ রায় বুড়ো হয়ে গেছেন, রৌহিন কেই করতে হবে, বাজে ফাকি দিলে হবে না। লেখক ও অনুবাদক কে লেখক কে ধন্যবাদ। এটা শুরু। শিখতে হবে আমাদের। আমি অন্তত ইন্টারেস্ট পেয়েছি।
  • h | 194.185.177.155 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:০৫82145
  • আমার একটু লোক কে ধরে বোর করা , এই তো দেশের অবস্থা গোছের জ্ঞান দেওআ, আর একটু সকলে লেখাপড়া করতে বলে নিজে ছাগল হয়ে বসে থাকার একটু বদ অব্যেস আছে, মাইন্ড করবেন না। কিন্তু এই ঘটনাটা আমাকে খুব নাড়া দিয়েচে। এই ডেরা কেস টা। একটা গোটা ভদ্র সমাজ ক্লিয়ারলি সরকারি লিঞ্চিং কে সমর্থন জানাচ্ছে, সামাজিক অর্ডার নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়ছে, তারা সরাসরি রাজনৈতিক কারণের অনেক বেশি রাস্তার গোলমালে অভ্যস্ত। জাট বা গুরজর বা প্যাটেল রিজারভেশনে কি খুব কম গোলমাল রাস্তায় হয়েছিল? নাকি এটা অপরাধী কে ঢাকার চেষ্টা, তাদের দিকে থেকে মারা মারি করার সংগঠিত প্রস্তুতি মানুষ কে এতটা আনসিম্প্যাথেটিক করলো, নাকি দলিত অ্যাংগল টাই তার মূল কারণ এটা আমি ধরতে পারছি না, একটু অশান্তি রয়েছে। এই বিষয়ে কিছুই জানি না, শুরু করেছি পড়তে এটুকু বলতে পারি।
  • h | 194.185.177.155 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:০৬82146
  • মহিলাদের কষ্টে লোকের রাতে ঘুম হচ্ছে না, এরকম এভিডেন্স তো অন্যত্র নাই। তাছাড়া ইত্যাদি।
  • পাই | 24.139.221.129 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:১৯82147
  • হানুদার পোস্টগুলো ভাল লাগল। এই কেসাটা নিয়ে আমিও এখনো খুব ধন্দে।
    আর শিখ ধর্মের মধ্যে এক্স্ক্লুশন নিয়েও প্রশ্ন আছে। এই এক্স্ক্লুশন শুধুই বা মূলতঃ খালসা কামিটি নিয়ে? মানে সামাজিক ক্ষেত্রে হলেও ( জানিনা শিখদের মধ্যে সামাজিকভাবেও এঁরা পিছিয়ে কিনা) ধর্মীয় ক্ষেত্রে এমপসোয়ারমেন্ট না থকাটা ( এই খালসা কমিটিতে সেভাবে প্প্রতিনিধিত্ব না থাকা) এত বড় ক্ষোভের কারণ হতে পারে?
  • Rabaahuta | 132.172.53.187 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:২৫82148
  • হনুদার পোস্টে অস্বস্তিতে পড়ে গেলাম। আমি কিন্তু মোটেই ট্রোল করছিলাম না, সিকি নতুন ধর্মের কথা বললো তাই ভাবলাম একটু মর্মপীড়ের প্রচারের স্কোপ আছে কাজে লাগাই।
  • h | 194.185.177.155 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:৪১82149
  • আর্বান স্পেস শেয়ারিং, বিয়ে আর সম্পত্তি শেয়ারিং এর প্রভাব না থেকে যায় না। প্লাস হয়তো, কোনো ছোটো ব্যবসা বিক্রি হবে, সেটা হয়তো পুরো ঘেটো পলিটিক্স এর উপরে নির্ভর করে, কাস্ট লাইন্স এ সেগ্রিগেটেড, এটা খুব কমন আমাদের দেশে। এস এন মুখার্জির কলকাতা শহরের ইতিহাসে দেখবি, বলা আছে, পাড়া ফর্মেশন টা এন্টায়ারলি অন কাস্ট লাইন্স, এবং ট্রেড এর কাস্ট ভিত্তি আছে এটা ধরে নেওয়া সোজা, কিন্তু পয়েন্ট ইজ, নানা ট্রেড ও কাস্ট লাইন্স ক্রস করতে পারছে কতটা সেটা পরিষ্কার না। আবার ধর সত্যেন ঠাকুরের লেখা বম্বের মেমোয়ার্স এ দেখা যাচ্ছে, ডেমোগ্রাফিক পরিবর্তন টা শিবাজি উৎসব এর আগে এবং পরে কিন্তু সম্পূর্ণ আলাঅদা। ১৮৬০স এ কিন্তু বম্বে তে সবচেয়ে বড় মিছিল বেরোচ্ছে মহরম এ, যেটা রাজনৈতিক ভাবে ইনভেন্টেড ট্র্যাডিশন গণেশ উৎসবের পরে আকার গৌরব হারাচ্ছে। লন্ডনে আমি পাড়ায় থাকতাম, সেখানে বুঝলি, এরকম সব নাম, পেটিকোট লেন, থ্রেড্নিডল স্ট্রীট, বেলমেকার্স লেন ( সিন্ধু র ইমিগ্রেশনের উপরে বই আর রয় পোর্টার এর বইতে পাবি) ক্লিয়ারলি ট্রেড ভিত্তিক অর্গানাইজেশন অফ এরিয়াস। কিন্তু পরে আবার সেটা মাইগ্রেশনের ওয়েভ এর সঙ্গে বদলাচ্ছে, পেটিকোট লেন হয়ে যাচ্ছে ব্ল্যাক আর ককনি ইংলিশ দের এলাকা, যারা দামী বাড়ি করে এসেক্স এ উঠে যেতে পারছে না। আর ব্রিক লেন প্রথমে আইরিশ ইমিগ্রান্ট দের , পরে জিউইশ দের (যাদের মধ্যে একটা অংহ সোশালিস্ট এমনকি বলশেভিক, এটা জিওনিস্টা আন্দোলন কে পাত্তা না দেওয়ার জেদে তৈরী হচ্ছে, আবার পরে সে পাড়াই বাংলাদেশী পাড়া হয়ে যাচ্ছে। ওয়েভ অফ ইমিগ্রেশনের সঙ্গে জড়িত। নিউ ইয়র্ক বা সান ফ্রান্সিস্কো তে তো জানিশ সম্পূর্ণ ইমিগ্রেশন অনুযায়ী বসতি। আমি একবার কলকাতায় কোন বই মেলায় বহুদিন আগে (তখনো সেফোলোজি র সঙ্গে পরিচিত হই নি) নিউ ইয়র্ক এর মিউনিসিপাল ইল্কেশনের একটা ভোট ব্যাংক পলিটিক্স এর ইতিহাস এর বই কিনে পড়েছিলাম, তখন ঘোর সোশালিস্ট খুব বিরক্ত হয়েছিলা, ইটালিয়ান ভোট, জিউইশ অর্থডক্স ভোট, জিউহিশ লিবেরাল ভোট, সিভিল রাইট্স হার্লেম ভোট, ডোমিনিকান ভোট এসব পড়ে শুনে, তো পরে দেখেছি এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এই জন্যেই দিল্লী তে পার্টিশনের পরেকার দলিত পাড়ার , চিহ্নিত রিহ্যাবিলিটেশনের গল্প আনলাম। আবার ধর মনোরঞ্জন ব্যাপারী তো সরাসরি বলছেন যে বিজয়্গড়, নেতাজী নগরে আপার কাস্ট রিফিউজি রাই জায়গা পেয়েছে, লোয়ার কাস্ট দের কলকাতা থেকে দূরে জায়্গা খুজতে হয়েছে। ইত্যাদি। আমাদের দেসে ইন্টারন্যাল মাইগ্রেশন প্লাস এত পার্টিশন এসব হয়েও, কাস্ট থাকার কারণে সত্যি কারের গা অবিশুদ্ধ ঘেঁষা ঘেঁষি আর্বানিটি তৈরী হওয়াতে বেশ কিছু সমস্যা রয়ে গেছে।
  • h | 194.185.177.155 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:৪৩82150
  • আর নানা, বয়স্ক মানুষ দু একটা কথা বলে ফেলি, মানুষ ইয়ার্কি মারবে না ঃ-))) ঠিকাছে। রাগ কোরো না। এসেনশিয়ালি এস এম এর পজিশন কিন্তু ভ্যালিড। আমি উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করিনি, ডাইমেন্সন গুলো আনার চেষ্টা করেছি। যেটা প্রবন্ধটা ও করেছে।
  • রুখসানা কাজল | 37.147.204.250 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:৪৬82151
  • লেখাটা পড়ব বলে সময় খুঁজছিলাম। আজ পড়লাম। আমার প্রথম মন বল্ল, কিছু না বলাই বেটার । কারণ ঘটনা তো তোমার দেশের নয়। দ্বিতীয় মন জানালো, বলা যায়। কিছু ত অবশ্যই বলা যায়। কারণ রক বাবার মত বাংলাদেশে কি ধ্বক হুজুররা নেই ?
    চিত্র কিন্তু প্রায় একই। এদেশে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ । সংঘাত তাই ধন বিপনন নিয়ে। রাজনীতি ধন আশ্রয়ী । তা থেকে জনসেবা শব্দটা উবে গেছে বহুদিন ধরে। ঘোর দরিদ্র ঘরের যে ছেলেটা রাজনীতির সিঁড়ি বেয়ে ক্ষমতায় আসতে পেরেছে, সেও ভুলে যায় তার গরীব শিকড়কে। আর এই সব গরীবদের জন্যে এই বাবারা/ হুজুররা ফুঃ ফাঃ তেল পড়া , পানি পড়া, সন্তান লাভ, স্বামী বশ , ইস্তিরি বশের মন্ত্র/দোয়ার রমরম ব্যবসা শুরু করে দেয়। এরা সাকসেসও হয় । কেন হয়? কারন এদের পেছনে রাজনৈতিক প্রশ্রয় থাকে। নির্বাচন এলে বহু রাজনীতিবিদ কুঁজো পিঠে প্রণাম/সালামের সাথে প্রণামী/ সালামীতে ভরে দেয় এদের। শর্ত থাকে। কি শর্ত সবাই জানে। ভাসা কথা , শফি হুজুর নির্দেশ দিলে বাংলাদেশ দাউ দাউ করে জ্বলে উঠবে হরিয়ানার আগুনকে ম্লান করে দিয়ে।
    আপনি একজন ক্ষুধার্তের কাছে খাবার নিয়ে আসুন, দেখবেন সে আপনার বুকে মাথায় হাত দিয়ে চোখে জল নিয়ে বলবে, তুই বা আপনিই ভগবান বা ফেরশতা। ধর্ম কিন্তু কাজ, খাবার, শিক্ষা, থাকার জন্যে কতক বান্ডিল টিনও দেয়। আমাদের দেশের গরীব হিন্দু , কিছু মুস্লিম, আদিবাসীরা যিশুর পদপ্রান্তে আশ্রয় নিয়ে নিচ্ছে।
    একই রকমের লেখা --হবেই ত। সমস্যা তো একই। ধন্যবাদ লেখক, অনুবাদককে।
  • সিকি | 192.69.232.158 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৪:৪৯82152
  • কাস্টিজম এই উপমহাদেশের জ্বলন্ত সমস্যা। আজও। এবং শুধু হিন্দুদের মধ্যেই উঁচু জাত নিচু জাত আছে, অন্য ধর্মে নেই, এটা ভাবলে ভুল হবে। কাজের ডিভিশন অনুযায়ী উঁচুনিচুভেদ সমাজে প্রচলিত ব্যাপার। সে যেমন শিখ কমিউনিটিতে আছে, ঠিক তেমনি মুসলমান কমিউনিটিতেও আছে। বৌদ্ধ এবং জৈন কমিউনিটিতেও আছে। আলাদা আলাদা রূপে, আলাদা আলাদা নামে।
  • রৌহিন | 116.203.156.64 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৫:৪২82153
  • হানুদা বিরাট টেনশনে ফেলে দিয়েছেন। যে জায়গা থেকে শুরু করার কথা বলছেন তাতে আমিও একমত - কিন্তু সে জন্য সমস্ত লেখাপত্তর ইত্যাদি খুঁজে বার করা বেশ সময়সাপেক্ষ কাজ - তবে এটা করা দরকার, আমিও মনে করি।
    মূল তর্কটা অনেক ভাস্ট এক্সপ্যান্সে হচ্ছে এখন - আমি আপাতত: যেটা বলব, সেটা রিপীটেশন। আমরা আমাদের প্রিভিলেজড পোজিশন থেকে এই ভক্তদের সঙ্কটটা ধরতে পারছি না। বাবা ধর্ষক কি না, সেটা এদের কাছে প্রধান বিষয়ই নয় - সেটার সমর্থন বা বিরোধিতায় ভ্যান্ডালিজম হচ্ছেও না (মানে যারা ওই ভ্যান্ডালিজমে অংশ নিচ্ছে তাদের তাই ধারণা) - তারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাদের খড়কুটোটুকু কেড়ে নেবার "চক্রান্ত" হচ্ছে বলে। এ বিষয়ে আমি নিজে যে লেখাটা লিখেছি সেখানে এই ইতিহাসের সঙ্গে প্রতিক্রিয়া নিয়েও আলোচনা করেছি
  • পাই | 24.139.221.129 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৬:১২82154
  • হানুদা, হ্যাঁ, কিন্তু আমাদের শহর কোল্কতায় এখন এই কাস্ট বেসড আর্বানিটি কতটা?
  • sm | 52.110.166.83 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৭:০১82155
  • তা সিকি ,কি সাধ্বী পোস্টের জন্য এপ্লাই করলো?
  • একক | 53.224.129.60 (*) | ০২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০৭:১২82156
  • অনেক কম । তবে শুরুটা ওভাবেই । যেমন ধরে মুচিপাড়া , মেথরপট্টি । গোটা কলকাতায় বহু মেথরপট্টি নামের পৰ আছে আলাদা আলাদা অঞ্চলে । কলকাতার কাস্ট টা এইরকম । ঠিক ব্রাহ্মণ -বৈশ্য টাইপ না । বা আমাদের গ্রামের মতো হাড়িপাড়া ,ডোমপাড়া ,বেনেপাড়া আলাদা করে নেই । কাস্ট এর দাগ কথা থেকে কাটা হবে সেটাও ওই ওই অঞ্চলের সমাজ অর্থনীতি অনেক কিছু জড়িয়ে নির্ধারিত হয় ।
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ০২:০৭82159
  • বামপন্থী আন্দোলনে অন্ত্যজদের সামাজিক ক্ষমতায়নে কোন উপকার হচ্ছে না,জুটমিল অন্চলে শ্রমিক আন্দোলনে দলিত আসপিরেশন কীভাবে ব্যাহত হচ্ছে, এগুলো নিয়ে আরেকটু শুনতে চাই।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন